Thread Rating:
  • 10 Vote(s) - 3.2 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery মরুভূমির বুকে মাতৃত্বের পূর্নজাগরন
#1
Heart 
একটা নতুন গল্প লিখছি। যদিও ছোট, কিন্তু অনেক মজার। সবাই পাশে থাকবেন।
[+] 2 users Like Fahim khan's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#2
Heart 
welcome
খুব শিগ্রই শুরু হবে................
[+] 1 user Likes Fahim khan's post
Like Reply
#3
Heart 
আজ থেকে গল্প শুরু হচ্ছে.......................
[+] 1 user Likes Fahim khan's post
Like Reply
#4
Heart 
১.

কিং রাজবংশের শেষের দিকে, সর্বত্র যুদ্ধ শুরু হয়েছিল, মানুষ দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করছিল, সরকার ভারী কর আরোপ করেছিল এবং ফোসলের পরিমাণ কম ছিল, তাই কিছু লোক পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল। করিম সিকদারের বয়স চল্লিশ - পঞ্চাশের কোঠার মাঝের দিকে, উচ্চতায়ও কতিকায় বামনদের মতো, দেখতে বামন হওয়ায় কখনো বিয়ে হয়নি, একমাএ করিম সিকদার এর মা তার দেখা শুনো করতো। কিন্তু, যুদ্ধের পর তার পরিবার এতটাই দরিদ্র যে, তার মা-বোন ও ভাই তাকে ফেলে রেখে চলে যায়। সে বামন বলে, তাকে তারা বোঝা মনে করত, কারন হাত - পা ছোট হবার কারনে করিম সিকদার অন্যদের মতো তেমন স্বাভাবিক ভাবে ভারি কাজ করতে পারে না। পরে, সে পাশের গ্রামের কাজের খোজে গেলে, সেখানে লোকদের কথার মাঝে শুনতে পেল যে, বাড়িতে বসে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করার চেয়ে বাইরে গিয়ে জীবিকা নির্বাহ করা ভালো, তাই সে তার মন স্থির করে এবং একই গ্রামের বেশ কয়েকজনকে অনুসরণ করে তার শহর ছেড়ে মরুভূমির প্রান্তে চলে আসে। 


পশ্চিমাঞ্চলে, কিছু মূল্যবান ঔষধি ভেষজ উৎপাদিত হয়, বিশেষ করে মরুভূমিতে জন্মানো এক ধরণের ভেষজ। বলা হয় যে, এই ভেষজটি সমস্ত রোগ নিরাময় করতে পারে এবং রোগটি তাৎক্ষণিকভাবে নিরাময় হয়। শোনা যায়, গ্রামের কিছু লোক মরুভূমিতে এই ভেষজটি খুঁজে পেয়ে রাতারাতি ধনী হয়ে ওঠে। তাই, করিম সিকদার এবং আরও কয়েকজন গ্রামবাসী তাদের মন তৈরি করে এবং সিন্ধান্ত নেয় যে, ঝুঁকি নিয়ে এই ঔষধি গাছটি তারা সংগ্রহ করবে।
[+] 7 users Like Fahim khan's post
Like Reply
#5
Heart 
সবাই পড়ে feedback দিবেন।......................
Like Reply
#6
অপেক্ষায় রইলাম
Like Reply
#7
Heart 
২.

মরুভূমিতে প্রবেশের কিছুদিন পর, আকাশ বালিতে ভরে যায় এবং উত্তর থেকে দক্ষিণের পার্থক্য করা অসম্ভব হয়ে পড়ে ছিল। এছাড়াও, তারা যে শুকনো খাবার এবং জল এনেছিল তা সবই শেষ হয়ে গিয়েছিল। এক রাতে, হঠাৎ একটি প্রবল বাতাস বইল, যা পুরো আকাশকে বালিতে ভরিয়ে তোলে। হঠাৎ, আকাশ অন্ধকার হয়ে গেল। করিম সিকদার এবং সাথে আসা কয়েকজন গ্রামবাসী এর আগে কখনও এমন পরিস্থিতি দেখেনি, এবং তারা বালির ঝড়ে ভেসে যাচ্ছিল এবং করিম সিকদারের সাথে থাকা একের পর এক গ্রামের লোক অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছিলো। প্রবল বাতাসে করিম সিকদারও উড়ে যাচ্ছিলো। তার শরীর অনিয়ন্ত্রিতভাবে ভেসে যাচ্ছিলো। সে বুঝতে পারছিলো না, মরুভূমির ঝড় তাকে কতদূর নিয়ে এসেছে। তারপর, সে মরুভূমিতে পড়ে যায় এবং অজ্ঞান হয়ে যায়। সে জানত না সে কতক্ষণ ঘুমিয়েছিল। করিম সিকদার প্রখর রোদে পুড়েছিল। সে সামান্য চোখ খুলল এবং দেখতে পেল যে সে বিশাল মরুভূমিতে সে একা পড়ে আছে। তার সহকর্মী গ্রামবাসীদের কোথাও কাউকে দেখা যাচ্ছিলো না। করিম সিকদার উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করল, কিন্তু সে দুর্বল এবং পিপাসার কারনে পড়ে গেল। সে বুঝতে পারল যে, সে জানে না যে সে কতক্ষণ এই প্রখর রোদে মরুভূমিতে পড়ে আছে। তার শরীর অনেকক্ষণ ধরে পানিশূন্য হয়ে আছে। তাছাড়া, সে ক্ষুধার্ত ছিল। করিম সিকদার মাত্র কয়েক পা এগিয়ে গেল এবং আবার ভারী হয়ে পড়ে গেল এবং অজ্ঞান হয়ে গেল।

অবিরাম হলুদ বালি, বাতাস বইছে, দূরের বালির ঢাল থেকে উটের ঘণ্টাধ্বনির শব্দ ভেসে আসছে - কিছু জিনিসপত্র বহনকারী একটি উটের কাফেলা ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে, এবং সামনের উটের পিঠে কালো আবায়াতে ঢাকা একজন ব্যক্তি বসে আছেন। দূর থেকে একটু ভালোভাবে দেখার চেষ্টা করলে বোঝা যায়, যদিও তিনি প্রায় সম্পূর্ণরূপে কালো আবায়া দিয়ে ঢাকা, তবুও যে কেউ তার মনোমুগ্ধকর নিটোল চোখ দেখে যে কেউ বলবে যে, তিনি একজন সুন্দরী মহিলা।
[+] 7 users Like Fahim khan's post
Like Reply
#8
[Image: pencilsketchadjusted-2729118.jpg]

[Image: pencilsketchadjusted-2729118.jpg]

বামন করিম সিকদার
[+] 2 users Like Fahim khan's post
Like Reply
#9
[Image: pencilsketchadjusted-3111850.jpg]

সুন্দরী মহিলা
[+] 1 user Likes Fahim khan's post
Like Reply
#10
Heart 
সবাই পড়ে জানাবেন কেমন হয়েছে।.............................
Like Reply
#11
Heart 
৩.

কাছ থেকে তাকালে, এই সুন্দরি মহিলার দেহের গঠনের একটা ধারনা পাওয়া যায়। গায়ের রং ফর্সা ও দেখতে সুন্দর। শরীর দেখতে ভারী ও মোটা মনে হয়,  যদিও পুরো শরীর কালো আবায়া দিয়ে ঢাকা তবুও অনেকটাই আন্দাজ করা যায়।  বিশেষ করে সামনে বড় ঝুলে থাকা স্তন গুলোর জন্য। মরুভূমিতে অতিরিক্ত গরমের কারনে মহিলারা কখনো ব্লাউজ বা ব্রা এই জাতীয় জিনিস পরে না, বিশেষ করে যেসব মহিলারা উঠের পিঠে চড়ে দরকারি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বহন করে। তাই, আবায়ার উপরে দুইপাশ দিয়ে উচু হয়ে থাকা জায়গা দেখেই অনুমান করা যায়, সেটা ভারী নিটোল স্তনের খাড়া ও মোটা বোঁটা। তবে, পেটের দিকের জায়গাটা একদমই সমতল।


কাফেলা যখন মরুভূৃমিতে পড়ে থাকা, বামন করিম সিকদারের থেকে একটু দূর দিয়ে চলে যাচ্ছিল। তখনই, কাফলা দলের একজন লোক চিৎকার করে বলল, "দেখো, ওখানে দূরে মনে হয়, একটা বামন লোক পড়ে আছে। আমাদের কি একবার গিয়ে দেখা উচিত না, সে বেঁচে আছে কিনা ?" কিন্তু, দলের একজন বৃদ্ধ লোক সাথে সাথে অসম্মতি জানিয়ে বলল, "নিজেদের উপর বিপদ ডেকে এনো না। যদি সে ডাকাত হয়? যেঁচে বিপদে পরার চেয়ে চলে যাওয়াই ভালো।" করিম সিকদার মাটিতে পড়ে থাকার কারণে উটের দল থামেনি। তারা ধীরে ধীরে এগিয়ে যেতে থাকে - একের পর এক উঠগুলো নিয়ে। কিন্তু, সামনে থাকা সুন্দর মহিলাটি মরুভূমিতে পড়ে থাকা বামন করিম সিকদারের দিকে বারবার ফিরে তাকাতে থাকে। হয়তো, মহিলাটির একটি দয়ালু হৃদয় ছিল অথবা, হয়তো মরুভূমিতে পরে থাকা লোকটির জন্য সে মায়া বা টান অনুভব করছিলো, কিনবা, তার কাউকে এই জন- মানবশুন্য মরুভূমিতে পরে থাকতে দেখে চিন্তা হচ্ছিলো।  অবশেষে, সুন্দর মহিলাটি তার উটের লাগাম টেনে ধরে। 

তখনই,উটের দলের বৃদ্ধ লোকটি সুন্দরী মহিলার নাম ধরে ডাকল ও বলল, "রোজিনা , তুমি কী করছ? প্রধান, আমার মনে হয় না সে ডাকাত। শুকনো চোখ - মুখ দেখে মনে হয়, এই জন - মানব শূন্য মরুভূমিতে হয়তো ক্ষুধা - পিপাসায় কারনে বামনটা দুর্বল হয়ে পড়েছে, তাই হয়তো নড়াচড়া করছে না। যদি সে বেঁচে থাকে, তার জীবন বাঁচানো আমাদের দায়িত্ব। " বৃদ্ধ লোকটি রোজিনার ব্যাকুলতা দেখে কিছুক্ষণ ভেবে বলল, "ঠিক আছে, রোজিনা, তুমি যাও, দেখ সে ঠিক আছে কিনা তাকে তুমি বাঁচাতে পারো কিনা? , কিন্তু দ্রুত আমাদের অনুসরণ করো। আমরা সামনের প্রাচীন শহরে থাকব।" রোজিনা, দ্রুত রাজি হয়ে গেল। সাথে সাখে রোজিনা উঠ ঘুরিয়ে বামন করিমের দিকে যেতে শুরু করে।

রোজিনা, আসলে একটি রহস্যময় ছোট আইগুরি উপজাতির মেয়ে। যারা বংশ পরম্পরায় মরুভূমির গভীরে বাস করে আসছে। কেউ জানে না তারা কোথা থেকে এসেছে, এবং কেউ জানে না তাদের ছোট উপজাতির জীবনযাত্রার অভ্যাস। তবে, ভৌগোলিক বিশ্লেষণ অনুসারে, তাদের অবস্থান বহুদিনের প্রাচীন দেশ কাছাকাছি, তাই সম্ভবত তারা সেখান থেকেই এসেছে।রোজিনার জীবন খুবই কঠিন ছিল। সন্তান জন্ম দেওয়ার কিছুদিন পরেই তার স্বামী মারা যান, রোজিনা বিধবা হয়ে  যায়। রোজিনা, একজন যুবতী ছিলেন এবং তিনি বুঝতে পারছিলেন না তার জীবন নিয়ে কী করবেন। তিনি দিনের পর দিন যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। রোজিনার কোলের সন্তানটির চেহারা দেখতে গোলগাল ছিল। রোজিনা, তার দুধের বাচ্চাকে নিয়ম করে চার-বেলা বুকের দুধ খাওয়াতো। কারণ, রোজিনার কোলের ছেলেটির বয়স তিন বছর হলেও বাচ্চাটা সমবয়সী অন্য বাচ্চাদের  দেখতে একটু বেশি বড়, লম্বা ও ভারী ছিল। এমনিতেও, মরুভূমিতে বাস করা মায়েরা, তাদের দুগ্ধজাত সন্তানদের বয়স ৬ - ৭ বছর হওয়া পর্যন্ত বুকের দুধ পান করায়, তাদের বাচ্চাদের রিস্ট - পুস্ট করে তোলার জন্য। বয়স তিন বছর কিছু বেশি হবার পর, তার কোলের দুগ্ধজাত সন্তানের একদিন জ্বর আসে। অনেক কবিরাজ দেখালেও কোনো লাভ হয় নি। কিছুদিন মাস পর, তার কোলের দুগ্ধজাত সন্তানটি মারা যায়। রোজিনা, মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। রোজিনার, সন্তান মারা গেলেও, তার বুকের স্তনে দুধ আসা বন্ধ হয় নি। প্রতি রাতেই রোজিনাকে স্তন চেপে দুধ ফেলে দিতে হয়, স্তনের ব্যাথা ও বুকের দুধের জন্য হওয়া ভার কমানোর জন্য। 
[+] 10 users Like Fahim khan's post
Like Reply
#12
Heart 
সবাই পড়ে feedback দিবেন।.......................
Like Reply
#13
Wow!!! A new lactation story! That also with midget!! Khubi khubi interesting lagtese ekhon. Lets see what what happens next!!!
Like Reply
#14
[Image: pencilsketchadjusted-2358450.jpg]

দুধেল রোজিনা।
[+] 4 users Like Fahim khan's post
Like Reply
#15
অসাধারন । দয়াকরে নিয়মিত আপডেট দেবেন আশা রাখি । এগিয়ে চলুন আমরা আপনার হাতে আছি ।
Like Reply
#16
clps carry on  clps
Like Reply
#17
দারুন লিখছেন।
Like Reply
#18
Very good
Like Reply
#19
great...
Like Reply
#20
আপডেটের অপেক্ষায় আছি
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)