25-07-2025, 04:31 PM
(This post was last modified: 25-07-2025, 04:42 PM by কাদের. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
জ
নুসাইবা ফোন বাজছে। অচেনা নাম্বার। এই সময় কে কল দিল? ফোন রিসিভ করতেই ঐপাশ থেকে সালামের শব্দ আসল। আস সালামু আলাইকুম ম্যাডাম, চিনতে পারছেন। ভয়ে গলা শুকিয়ে গেল নুসাইবার। কি ম্যাডাম চিনছেন না? জ্বী। কাপা কাপা গলায় উত্তর দেয় নুসাইবা। ভয় পাইছেন আমার ফোন পেয়ে, হাহাহা। ফোন কেটে দিয়ে সুইচ অফ করে দিবে কিনা ভাবে নুসাইবা। মুন্সী যেন ফোনের অপর পাড় থেকে নুসাইবার মনের কথা টের পায়। হো হো করে অশ্লীল একটা হাসি দেয়। বলে ফোন কাটবেন না। আজকে আমাদের দুই জনের দরকার। ফোন কাটলে আপনার আমার দুইজনের লস। অনেক সময় ভয়ে মানুষের হাত পা জমে যায়। ফোনে মুন্সীর কথা শুনে সে অবস্থা নুসাইবার। মুন্সী বলে শুনেন আপনার সাথে আমার দেখা করা দরকার। নুসাইবা বলে যা বলার ফোনে বলেন আমাকে কি দরকার। আর আপনি তো আরশাদ কে খুজছেন। ও এখন ঢাকাতে আছে। মুন্সী বলল সেখানেই তো গ্যাঞ্জাম। ম্যানেজার এত কড়া নজর রাখছে যে তার সাথে দেখা করার উপায় নাই। তারে ফোন ট্রাপ হয়। আমি ফোন দিলে ম্যানেজার দরকার হলে আপনাদের সরায়ে দিবে। বুক কেপে উঠে নুসাইবার। শুনেন ম্যাডাম আমার সাথে দেখা করেন। দরকার হলে আরশাদ স্যার কে নিয়ে দেখা করেন। তবে সেটা ভাল হবে না। উনার পিছনে সব সময় ম্যানেজারের লোক থাকে। তারা যদি রিপোর্ট করে আমার সাথে আপনারা দেখা করছেন তাইলে আপনাদের অবস্থা হবে সাগর রুনির মত। হাহাহাহা। দুইটা লাশ পড়বে তবে কেউ রহস্য সমাধান করতে পারবে না। হাহাহা। বুক কাপে নুসাইবার। এই কয়দিনে আরশাদের কথায় টের পেয়েছে ম্যানেজার কতটা বিপদজনক হতে পারে দরকার হলে। মুন্সী ফোনে বলে আল্লাহর কসম আপনার কোন ক্ষতি করব না দেখা করলে। আপনার উপর আমার লোভ আছে কিন্তু এখন আমার জানের উপর দিয়ে যাচ্ছে। আপনি খালি পারেন আমারে রক্ষা করতে। নুসাইবা কোন রকমে বলে আমি আপনাকে রক্ষা করব কেন। মুন্সী বলে এই তো ম্যাডাম আসল প্রশ্ন করছেন। কারণ আমি আপনারে এমন একটা জিনিস দিব যেইটার অস্তিত্ব আপনি জানতেন না তার বদলে আপনি আমারে আরেকটা জিনিস দিব। কৌতুহল হয় নুসাইবার। কি জিনিস? মুন্সী বলে এখন বলা যাবে না ফোনে। সামনা সামনি বলব। আম জানি আপনি আমারে ট্রাস্ট করতে পারতেছেন না। আপনি বরং আপনার বিশস্ত লোক নিয়ে আসেন সাথে। ম্যানেজার তো আপনারে লুকাইতে হেল্প করে নায়, এইটা আমি শিওর। অন্য কার হেল্প নিছেন। এইবার নাহয় তার হেল্প নেন। তারেই সাথে আনেন। তবে আমারে আজকে উত্তর দেবার দরকার নাই। নয় দশ দিন পর আমি ফোন দিব আবার। তখন বইলেন। তবে মনে রাইখেন ম্যানেজার আমারে মারার জন্য খুজতেছে। আর আমারে বাচাইতে পারেন আপনি। আর আপনার এমন একটা জিনিস আমার কাছে আছে যেইটা আপনার জীবন বদলায়ে দিতে পারে। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না আপনার জীবনে কি ভাল চেঞ্জ হইতে পারে। তাই আমার কথা ফেইলা দিয়েন না। আমাদের দুইজনের দুইজন কে দরকার। ঠিক আছে রাখি ম্যাডাম। ফোন রাখতেই খেয়াল করে নুসাইবা ভয়ে ঘেমে গেছে ও। কিন্তু কৌতুহল হচ্ছে। এটাকি মুন্সীর ট্রাপ আরকেটা? নাকি সত্যি বলছে? কি আছে ওর কাছে যাতে ওর জীবনে পজিটিভ পরিবর্তন আসতে পারে? এ নতুন কোন সংশয় আসল জীবনে।
নুসাইবা ফোন বাজছে। অচেনা নাম্বার। এই সময় কে কল দিল? ফোন রিসিভ করতেই ঐপাশ থেকে সালামের শব্দ আসল। আস সালামু আলাইকুম ম্যাডাম, চিনতে পারছেন। ভয়ে গলা শুকিয়ে গেল নুসাইবার। কি ম্যাডাম চিনছেন না? জ্বী। কাপা কাপা গলায় উত্তর দেয় নুসাইবা। ভয় পাইছেন আমার ফোন পেয়ে, হাহাহা। ফোন কেটে দিয়ে সুইচ অফ করে দিবে কিনা ভাবে নুসাইবা। মুন্সী যেন ফোনের অপর পাড় থেকে নুসাইবার মনের কথা টের পায়। হো হো করে অশ্লীল একটা হাসি দেয়। বলে ফোন কাটবেন না। আজকে আমাদের দুই জনের দরকার। ফোন কাটলে আপনার আমার দুইজনের লস। অনেক সময় ভয়ে মানুষের হাত পা জমে যায়। ফোনে মুন্সীর কথা শুনে সে অবস্থা নুসাইবার। মুন্সী বলে শুনেন আপনার সাথে আমার দেখা করা দরকার। নুসাইবা বলে যা বলার ফোনে বলেন আমাকে কি দরকার। আর আপনি তো আরশাদ কে খুজছেন। ও এখন ঢাকাতে আছে। মুন্সী বলল সেখানেই তো গ্যাঞ্জাম। ম্যানেজার এত কড়া নজর রাখছে যে তার সাথে দেখা করার উপায় নাই। তারে ফোন ট্রাপ হয়। আমি ফোন দিলে ম্যানেজার দরকার হলে আপনাদের সরায়ে দিবে। বুক কেপে উঠে নুসাইবার। শুনেন ম্যাডাম আমার সাথে দেখা করেন। দরকার হলে আরশাদ স্যার কে নিয়ে দেখা করেন। তবে সেটা ভাল হবে না। উনার পিছনে সব সময় ম্যানেজারের লোক থাকে। তারা যদি রিপোর্ট করে আমার সাথে আপনারা দেখা করছেন তাইলে আপনাদের অবস্থা হবে সাগর রুনির মত। হাহাহাহা। দুইটা লাশ পড়বে তবে কেউ রহস্য সমাধান করতে পারবে না। হাহাহা। বুক কাপে নুসাইবার। এই কয়দিনে আরশাদের কথায় টের পেয়েছে ম্যানেজার কতটা বিপদজনক হতে পারে দরকার হলে। মুন্সী ফোনে বলে আল্লাহর কসম আপনার কোন ক্ষতি করব না দেখা করলে। আপনার উপর আমার লোভ আছে কিন্তু এখন আমার জানের উপর দিয়ে যাচ্ছে। আপনি খালি পারেন আমারে রক্ষা করতে। নুসাইবা কোন রকমে বলে আমি আপনাকে রক্ষা করব কেন। মুন্সী বলে এই তো ম্যাডাম আসল প্রশ্ন করছেন। কারণ আমি আপনারে এমন একটা জিনিস দিব যেইটার অস্তিত্ব আপনি জানতেন না তার বদলে আপনি আমারে আরেকটা জিনিস দিব। কৌতুহল হয় নুসাইবার। কি জিনিস? মুন্সী বলে এখন বলা যাবে না ফোনে। সামনা সামনি বলব। আম জানি আপনি আমারে ট্রাস্ট করতে পারতেছেন না। আপনি বরং আপনার বিশস্ত লোক নিয়ে আসেন সাথে। ম্যানেজার তো আপনারে লুকাইতে হেল্প করে নায়, এইটা আমি শিওর। অন্য কার হেল্প নিছেন। এইবার নাহয় তার হেল্প নেন। তারেই সাথে আনেন। তবে আমারে আজকে উত্তর দেবার দরকার নাই। নয় দশ দিন পর আমি ফোন দিব আবার। তখন বইলেন। তবে মনে রাইখেন ম্যানেজার আমারে মারার জন্য খুজতেছে। আর আমারে বাচাইতে পারেন আপনি। আর আপনার এমন একটা জিনিস আমার কাছে আছে যেইটা আপনার জীবন বদলায়ে দিতে পারে। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না আপনার জীবনে কি ভাল চেঞ্জ হইতে পারে। তাই আমার কথা ফেইলা দিয়েন না। আমাদের দুইজনের দুইজন কে দরকার। ঠিক আছে রাখি ম্যাডাম। ফোন রাখতেই খেয়াল করে নুসাইবা ভয়ে ঘেমে গেছে ও। কিন্তু কৌতুহল হচ্ছে। এটাকি মুন্সীর ট্রাপ আরকেটা? নাকি সত্যি বলছে? কি আছে ওর কাছে যাতে ওর জীবনে পজিটিভ পরিবর্তন আসতে পারে? এ নতুন কোন সংশয় আসল জীবনে।