22-06-2025, 11:38 PM
এর পরের যে নিয়ম টি সেটা বড়ই মর্মন্তুদ এবং ভয়াবহ। ৪) যে পুরুষ সন্তান উৎপাদনে অক্ষম, সেই সমস্ত পুরুষদের একটা লিস্ট বানানো হবে ও ডাক্তারি পরীক্ষা দ্বারা দেখা হবে নারী গুন কার মধ্যে কত খানি বিদ্যমান। যাদের শরীরে নারী গুন ৩০ শতাংশ বিদ্যমান সেই সব পুরুষ দের রূপান্তরিত করা হবে পুরনাংগ নারী তে। এবং এক বছরের মধ্যেই সমস্ত নারী গুন তার মধ্যে বিদ্যমান করিয়ে বিশেষ একটু পদ্ধতির মাধ্যমে বিয়ে দেওয়া হবে পুরুষ দের সাথে, সেই নারীর সামাজিক অবস্থার কোন পরিবরতন না ঘটিয়ে। মানে যে কলেজে পড়াত সেই পড়াবে। বা যে ডাক্তার ছিল সে সেই হাসপাতালেই কাজ করবে সেই একী জায়গায়। উপরোক্ত চারটি প্রধান নিয়ম ছিল সেই ভয়ঙ্কর বিলে। গত পাঁচ বছরে সকার বিশের লাভ পেয়েছে ওই চারটি নিয়মের জন্য। নারী পুরুষের অনুপাত বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রতি ১০০ জন পুরুষে ৫৫ জন নারী। খুশি অখুশিতে দোদুল্যমান জাতি আবার ফিরে আসছে সাধারন সামাজিক নিয়মে। মানুষ মেনেই নিয়েছে এই বিধান সরকারের। এতে ফল ও পাওয়া গেছে। বৃন্ত ও ভাবত এটা ভাল নিয়ম। কারন সে ভাবতেও পারে নি যে সে নিজে সন্তান উৎপাদনে অক্ষম এক পুরুষ। এখানে এই জাতি টিকে মানে যারা সন্তান উৎপাদনে অক্ষম পুরুষ তাদের বিশেষ ভাল চোখে দেখা হয় না। কিন্তু ভগবানের ওপরে হাত কার চলে। তাই তার প্রানাধিক প্রিয়া মলির কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল পশুর মত হাত পা বেঁধে। মলির তাতে কোন হেলদোল দেখে নি নিল। আর সেটাই বৃন্তকে খুব কষ্ট দেয়। মাঝে মাঝে ভাবে মলি তাকে কোনদিন ভালই বাসে নি। হ্যাঁ অবশ্যই সে যৌন ক্রীড়ায় পারদর্শী নয়। সে বিশেষ লম্বা ও নয়। পাঁচ ফুট ৩ ইঞ্চি মাত্র। কিন্তু ছোটোখাটো চেহারার মলির সাথে তার সাজন্ত ভালই হয়েছিল। কিন্তু সে সন্তান উৎপাদনে অক্ষম হবে ব্যাপার টা তার কাছে খুব অসম্ভব মনে হয়েছিল। এখন কৃত্রিম উপায়ে বীর্য তৈরি করা যায় যেটা সন্তান উৎপাদনে সক্ষন। কিন্তু সরকারের উদ্দেশ্য তো সেটা নয়। এই রকম বাঁজা পুরুষ গুলোর সমাজে সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার টাই কেরে নিয়েছে সরকার। সরকারের নারী প্রয়োজন। তাই নিলের ও ভাগ্যে জুটেছে এই সাজা। প্রথম একমাস ও অজ্ঞান অবস্থাতেই ছিল। যেদিন ওর জ্ঞান ফিরল সেদিন ওর মত অনেকের ই জ্ঞান ফিরেছিল। চারিদিকে কান্না কাটি হাউ মাউ শব্দে কান পাতা দায় হয়েছিল। ও একটা শব্দ ও করে নি। কাদেও নি। মা বাবা এসেছিল ওর কাছে। অপারেশানের সময়ে সাড়া ক্ষন ই ছিল ওর মা। ওর মায়ের দিকে চেয়ে ওর লজ্জায় অপমানে কোন কথা বলতে পারে নি। ওর মা ওকে জড়িয়ে ডুকরে কেঁদে উঠেছিল। বৃন্ত অন্য দিকে ফিরে নিজের ওপরে ঘেন্নায় লজ্জায় অপমানে নিজেকে শেষ করে দেবার সঙ্কল্প করে নিয়েছিল। ঠিক করে চলতে পারছিল না ও। একটা সাদা গাউন পড়িয়ে রাখা হয়েছিল ওকে। ও কোন রকমে উঠে বাথরুম গেছিল। মা সাহায্য করতে এলেও ও জোরে সরিয়ে দিয়েছিল তখন। কিন্তু উল্লেখজনক ভাবে ওর দৈহিক শক্তির ও অনেক রুপান্তর ঘটেছিল। ওর দৈহিক শক্তি এম্নি ই কম ছিল কিন্তু এখন যেন আরও কম অনুভব করল। বাথ রুমের বিশাল আয়নায় নিজেকে দেখে ও চিন্তেই পারে নি। তার সাড়া গায়ে ছোট ছোট পুরুষ সুলভ যে লোম গুলো ছিল সেগুলর অনুপস্থিতি তার সমগ্র শরীর টা কে যেন আকর্ষণীও করে দিয়েছে একটি সুন্দরী মেয়ের মতই। ও জানে হাতে আর পায়ে কোনদিন তার লোম বেরবে না আর। গালে হালকা দারি ছিল তার। সেই জায়গায় এখন অদ্ভুত মসৃণ নরম তুলতুলে একটা গাল। ঠোঁট দুটো যেন পাতলা হয়ে গেছে কত। আর লাল টুসটুস করছে। মাথার চুল আগের মতই আছে যেমন তার ছিল। ছোট করে কাটা । হাতের আঙ্গুল যেন একটু লম্বা হয়েছে। আর নরম। নিজেই নিজের হাত অনুভব করে পুরনো অনুভুতির সাথে মিলিয়ে দেখছিল বৃন্ত। চোখ আর ভ্রু যেন নিখুত ভাবে আঁকা। গ্রীবা যেন একটু লম্বা। মুখটা গোল ছিল গোল ই আছে । একজন সুন্দরী নারীর যা যা লক্ষন থাকা উচিৎ ডাক্তার দের নিপুন হাতের কাজে বৃন্ত এখন একটি সুন্দরী নারী। বুকের কোন অপারেশান এখনও করে নি সেটা বোঝাই যাচ্ছে। নিপিল এখনও ছোট ছোট। সে এম্নিতেই ফর্সা। কিন্তু নারী শরীর যেন তার গায়ের রঙ টা কে আরও জেল্লা দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছে। সব থেকে বড় ধাক্কা টা খেল হিসি করতে যাবার সময়ে। বসে কোন রকমে হিসি করে নিজেকে দেওয়ালে ধরে রেখে দেওয়ালে মাথা দিয়ে কাঁদতে লাগলো অঝোর ঝোড়ে। কান্নার আওয়াজে এমন চমকে গেল সে। একটি সুমিষ্ট স্বরের নারী কান্নার আওয়াজ যেন বাথরুমের নিস্তব্ধতা কে খান খান করে দিল। ও চোখে মুখে জল দিয়ে কোন রকমে এসে শুয়ে পড়ল বিছানায়। সেইদিন বিকালে একদল ডাক্তার এল তার কাছে। মা বাবা চলে গেছিল তখন। কারন বিকালের পড়ে কারোর থাকবার উপায় নেই। ওকে চাকা লাগান বিছানায় নিয়ে গেল অপারেশান ঘরে। একজন প্রবিন ডাক্তার এগিয়ে এলেন। হাসলেন মিষ্টি করে। গা জ্বলে গেল বৃন্তর। অন্য দিকে মুখ ফিরিয়ে বৃন্ত সে।
- হ্যালো মিস!! কি নাম তোমার?- বৃন্ত না মানে বৃন্তা। একটু থতমত হয়ে জবাব টা দিল বৃন্ত। - হুম্মম ।। এখানে লেখা আছে বৃন্ত দত্ত। বৃন্ত চুপ করে রইল। কোন কথা বলল না । - শোন এখন তোমাকে আমরা দুটো ইঞ্জেকশন দেব। একটা তোমার শরীরে নারী সুলভ চর্বির বৃদ্ধি ঘটাবে,স্তনের বৃদ্ধি, পাছা ও অন্যান্য অংশ। অন্য টা তোমার মাথার চুল।। বৃন্ত তাকিয়ে রইল নিস্পলকে। প্রবীণ ডাক্তার টি বলেই চললেন- কিন্তু কত টা বাড়বে এতে আমাদের কোন হাত নেই। এই দুটো ইঞ্জেকশন তোমার নারী হরমোন কে কত টা চাঙ্গা করতে পারবে তার ওপরে নিরভর করবে সব কিছুই। তার মানে এই নয় ভবিষ্যতে এই গুলি আর বাড়বে না। বারতেই পারে স্বাভাবিক নিয়মে। কিন্তু প্রথমে যেটা হবে সেটার ওপরে কারোর কোন হাত নেই। আর হ্যাঁ স্তন বৃদ্ধির সময়ে ব্যাথা হবে। হয়ত রাতে ঠিক করে ঘুমতেও পারবে না। সেটা বলে রাখছি।। বৃন্ত চমকে উঠল। আর তার সাথে সাথেই দুজন ডাক্তার নিখুত হাতে দুই দিকে দাঁড়িয়ে তার দুটো হাতে সূচ ফুটিয়ে দিল কোন কথা না বলে। বৃন্তের সুন্দর মুখ টা যন্ত্রণায় কুঁচকে গেল। - এই টুকুতেই মুখ টা কুঁচকে গেল। তোমাকে মেয়ে বানিয়ে ঠিক ই করেছি। প্রবীণ ডাক্তারের কথা শুনে বাকি ডাক্তারের দল আর জোগাড়ে গুলো ফ্যাক ফ্যাক করে হেসে উঠল। চলে যাবার সময়ে একজন জুনিয়ার ডাক্তার একজন জোগাড়ে কে বলতে বলতে গেল- কি রে অতও কি দেখছিলি মাগী টাকে?- উফফফফ কি বানিয়েছেন গুরু। মাগী টার মাই হয়ে গেলে যা লাগবে না!!!!!!!- হা হা। লাইনে আছিস নাকি তুই?- থাকব না? এখানে কাউকে আমি ছারি না।- সাবধান। স্যারের ও নজর আছে মাগী টার দিকে।। তখন জোগাড়ে টা এত্ত বড় জীব বের করে বলল- ইসসস তাহলে আমি নেই লাইনে। আপনাদের খাবার আমি খাব তাই হয় নাকি? বলতে বলতে চলে গেল জানোয়ার গুলো। আর দুজন নার্স বৃন্ত কে পউছে দিল ওর কেবিনে। ওই জানয়ার গুলোর কথা শুনে বৃন্তের হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে গেছিল। কি করতে পারে ওরা রাতে? ;.,? ও খুব ই ভয়ে ভয়ে খেয়ে দেয়ে শুয়ে পড়ল। একজন নার্স রয়ে গেল ওর ঘরে। কখন ঘুমিয়েছে ও নিজেই জানে না।
- হ্যালো মিস!! কি নাম তোমার?- বৃন্ত না মানে বৃন্তা। একটু থতমত হয়ে জবাব টা দিল বৃন্ত। - হুম্মম ।। এখানে লেখা আছে বৃন্ত দত্ত। বৃন্ত চুপ করে রইল। কোন কথা বলল না । - শোন এখন তোমাকে আমরা দুটো ইঞ্জেকশন দেব। একটা তোমার শরীরে নারী সুলভ চর্বির বৃদ্ধি ঘটাবে,স্তনের বৃদ্ধি, পাছা ও অন্যান্য অংশ। অন্য টা তোমার মাথার চুল।। বৃন্ত তাকিয়ে রইল নিস্পলকে। প্রবীণ ডাক্তার টি বলেই চললেন- কিন্তু কত টা বাড়বে এতে আমাদের কোন হাত নেই। এই দুটো ইঞ্জেকশন তোমার নারী হরমোন কে কত টা চাঙ্গা করতে পারবে তার ওপরে নিরভর করবে সব কিছুই। তার মানে এই নয় ভবিষ্যতে এই গুলি আর বাড়বে না। বারতেই পারে স্বাভাবিক নিয়মে। কিন্তু প্রথমে যেটা হবে সেটার ওপরে কারোর কোন হাত নেই। আর হ্যাঁ স্তন বৃদ্ধির সময়ে ব্যাথা হবে। হয়ত রাতে ঠিক করে ঘুমতেও পারবে না। সেটা বলে রাখছি।। বৃন্ত চমকে উঠল। আর তার সাথে সাথেই দুজন ডাক্তার নিখুত হাতে দুই দিকে দাঁড়িয়ে তার দুটো হাতে সূচ ফুটিয়ে দিল কোন কথা না বলে। বৃন্তের সুন্দর মুখ টা যন্ত্রণায় কুঁচকে গেল। - এই টুকুতেই মুখ টা কুঁচকে গেল। তোমাকে মেয়ে বানিয়ে ঠিক ই করেছি। প্রবীণ ডাক্তারের কথা শুনে বাকি ডাক্তারের দল আর জোগাড়ে গুলো ফ্যাক ফ্যাক করে হেসে উঠল। চলে যাবার সময়ে একজন জুনিয়ার ডাক্তার একজন জোগাড়ে কে বলতে বলতে গেল- কি রে অতও কি দেখছিলি মাগী টাকে?- উফফফফ কি বানিয়েছেন গুরু। মাগী টার মাই হয়ে গেলে যা লাগবে না!!!!!!!- হা হা। লাইনে আছিস নাকি তুই?- থাকব না? এখানে কাউকে আমি ছারি না।- সাবধান। স্যারের ও নজর আছে মাগী টার দিকে।। তখন জোগাড়ে টা এত্ত বড় জীব বের করে বলল- ইসসস তাহলে আমি নেই লাইনে। আপনাদের খাবার আমি খাব তাই হয় নাকি? বলতে বলতে চলে গেল জানোয়ার গুলো। আর দুজন নার্স বৃন্ত কে পউছে দিল ওর কেবিনে। ওই জানয়ার গুলোর কথা শুনে বৃন্তের হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে গেছিল। কি করতে পারে ওরা রাতে? ;.,? ও খুব ই ভয়ে ভয়ে খেয়ে দেয়ে শুয়ে পড়ল। একজন নার্স রয়ে গেল ওর ঘরে। কখন ঘুমিয়েছে ও নিজেই জানে না।
একজন আসল মহিলা হলেন তাঁর পুরুষের ব্যক্তিগত পর্নস্টার