Thread Rating:
  • 4 Vote(s) - 2.5 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery ছায়ার আড়ালে আগুন -Crime Thriller [Part-1] (Wrote by AI)
#41
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত একচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: নতুন জীবনের উষ্ণতা

সকালের নরম আলো বাংলোর বড় জানালা দিয়ে ঢুকে ধ্রুব ও অন্তরার ঘরে ছড়িয়ে পড়ছিল। ধ্রুব বিছানায় বসে ছিল, তার ফর্সা শক্ত বুকে সকালের হাওয়া লাগছিল। তার পরনে একটা পাতলা কুর্তা, যা তার পেশীবহুল হাতের গড়ন ফুটিয়ে তুলছিল। অন্তরা তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে গর্ভের ভার স্পষ্ট। তার পরনে একটা হালকা নীল শাড়ি, যা তার পেটের গোলাকার উঁচু ভাঁজের ওপর ঝুলে থাকছিল। তার গোলাকার বুকের বক্রতা শাড়ির আঁচলের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছিল, তার ফর্সা গলায় সকালের আলো চকচক করছিল।ধ্রুব তার হাত বাড়িয়ে অন্তরার কোমর ধরল। "অন্তরা, এখানে আমরা সুখী হব," সে নরম গলায় বলল, তার আঙুল অন্তরার শাড়ির ভাঁজে ঢুকে তার ফর্সা পেটে বুলিয়ে দিল। অন্তরার শরীরে একটা শিহরণ জাগল, তার ঠোঁট কাঁপতে লাগল। "দাদাবাবু, আমি তোমার জন্যই বাঁচি," সে ফিসফিস করে বলল। 

ধ্রুব তাকে কাছে টেনে তার গলায় মুখ ডুবিয়ে দিল। তার জিভ তার ফর্সা ত্বকে বুলিয়ে দিল, তার দাঁত হালকা কামড় বসিয়ে তার নরম মাংসে একটা লাল দাগ ফেলল। অন্তরা তার পিঠে হাত রেখে তাকে শক্ত করে ধরল।ধ্রুব তার শাড়ি সরিয়ে তার ফর্সা উরুতে হাত বুলিয়ে দিল। "তোর মধ্যে আমার সন্তান," সে বলল, তার আঙুল তার উরুর ভেতরে গভীরে ঢুকে গেল। অন্তরার গোঙানি ঘরে ছড়িয়ে পড়ল। "আমি তোমার," সে গোঙানির স্বরে বলল। ধ্রুব তাকে বিছানায় শুইয়ে দিল, তার শাড়ি তুলে তার ফর্সা পেটে চুমু খেল। তার জিভ তার নাভির চারপাশে ঘুরতে লাগল, তার হাত তার বুকে চেপে ধরল। অন্তরার শরীর কাঁপতে লাগল, তার ফর্সা ত্বক ধ্রুবের স্পর্শে গরম হয়ে উঠল। ধ্রুব তার ওপর উঠে এল, তার শক্ত দেহ অন্তরার নরম শরীরে চেপে গেল। তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল, ঘরের শান্ত বাতাস তাদের গোঙানি আর শ্বাসে ভরে গেল।

ওদিকে বাংলোর অন্য প্রান্তে নরেশ ও চম্পা তাদের ঘরে ছিল। চম্পা দাঁড়িয়ে ছিল, তার কালো ত্বক সকালের আলোয় গাঢ় হয়ে উঠছিল। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পুরনো শাড়ির মধ্যে ঢাকা, যা তার গোল নিতম্ব আর পূর্ণ বক্ষকে আঁকড়ে ধরেছিল। তার ত্বক মসৃণ ও উষ্ণ, যেন গরম মাটির ওপর হালকা ঘামের আভা জমেছে। তার শাড়ির নিচে তার কালো উরু সামান্য দেখা যাচ্ছিল, তার পেশীগুলো শক্ত কিন্তু কোমল। তার সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ ছিল তার পায়ের পাতা—সুন্দর, পরিচ্ছন্ন, এবং জীবন্ত। 

চম্পার পায়ের পাতা মাটিতে রাখা ছিল, তার গভীর কালো ত্বক সকালের আলোয় চকচক করছিল। তার পায়ের তলা নরম, মাঝখানে একটা গভীর খাঁজ, যা তার পায়ের বক্রতাকে আরও তীব্র করছিল। তার দীর্ঘ আঙুলগুলো সরু ও সুন্দরভাবে সাজানো, বুড়ো আঙুলটা তীরের মতো, যেন একটা কামুক নিশানা। তার নখগুলো ছোট, কিন্তু গাঢ় লাল রঙে রাঙানো, তার কালো ত্বকের সঙ্গে একটা উত্তেজক বৈপরীত্য তৈরি করছিল। নরেশ তার পায়ের দিকে তাকিয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা লালসা জেগে উঠছিল। 

"চম্পা, তোর পা আমাকে পাগল করে," নরেশ ফিসফিস করে বলল। সে তার হাত বাড়িয়ে চম্পার পায়ের পাতায় স্পর্শ করল। তার আঙুল তার দীর্ঘ আঙুলগুলোর ওপর বুলিয়ে দিল, তার জিভ তার পায়ের তলার নরম ত্বকে চেপে গেল। চম্পার শরীরে একটা শিহরণ জাগল, তার কালো ত্বক গরম হয়ে উঠল। "নরেশ, তুই আমার সব," সে গোঙানির স্বরে বলল। নরেশ তার পায়ের পাতা ধরে তার কাছে টানল, তার হাত চম্পার শাড়ি সরিয়ে তার কালো উরুতে চেপে গেল। তার আঙুল তার নরম ত্বকে গভীরে ঢুকে গেল, তার ঠোঁট তার পায়ের গোড়ালিতে চুমু খেল। চম্পা তার পায়ের আঙুলগুলো নরেশের ফর্সা পায়ে ঘষে দিল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো তার ত্বকে একটা উষ্ণ স্পর্শ ছড়িয়ে দিল। নরেশ তার শাড়ি পুরোপুরি খুলে ফেলল, চম্পার কালো শরীর আলোর মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে উঠল। তার হাত তার বুকে চেপে গেল, তার আঙুল তার পূর্ণ বক্রতায় চাপ দিল। "তুই আমার আগুন," সে বলল, তার ঠোঁট তার কালো গলায় ডুবে গেল। চম্পা তার পিঠে নখ বসিয়ে তাকে শক্ত করে ধরল, তার পায়ের পাতা নরেশের পায়ে জড়িয়ে গেল। তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল, চম্পার গোঙানি আর নরেশের গভীর শ্বাস বাংলোর নীরবতায় ছড়িয়ে পড়ল।

মিলনের পর ধ্রুব ও অন্তরা একে অপরের পাশে শুয়ে রইল। "আমাদের সন্তান আমাদের ভালোবাসার প্রমাণ," ধ্রুব বলল, তার হাত অন্তরার ফর্সা পেটে বুলিয়ে দিল। ওদিকে নরেশ চম্পার পায়ের পাতায় হাত রেখে বলল, "আমরা প্রতিমার গয়না হাতাব।" চম্পা তার কালো ত্বকে একটা তৃপ্তির হাসি নিয়ে বলল, "হ্যাঁ, আর আমরা এখানে আমাদের জীবন গড়ব।" বাংলোর চারজনের নতুন জীবন শুরু হল—ধ্রুব ও অন্তরার ভালোবাসায়, নরেশ ও চম্পার লোভে।
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#42
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত দ্বিচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: চুরির রাত ও লুকানো ধন


এক গভীর রাতে বাংলোর চারপাশে নীরবতা ছড়িয়ে ছিল। চাঁদের আলো গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে মাটিতে ছড়িয়ে পড়ছিল। নরেশ ও চম্পা তাদের ঘরে বসে ছিল। নরেশের হাতে প্রতিমার লকারের চাবি—ছোট, ধাতব, চাঁদের আলোয় চকচক করছিল। তার ফর্সা ত্বক উত্তেজনায় গরম হয়ে উঠেছিল, তার পরনে একটা পাতলা লুঙ্গি, যা তার শক্ত পেশীবহুল দেহকে সামান্য ঢেকে রেখেছিল। চম্পা তার সামনে দাঁড়িয়ে ছিল, তার কালো ত্বক রাতের আলোয় গাঢ় ও মোহময়। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা টাইট শাড়ির মধ্যে আবদ্ধ, যা তার গোল নিতম্ব ও পূর্ণ বক্ষের বক্রতাকে তীব্রভাবে ফুটিয়ে তুলছিল। তার ত্বক মসৃণ, একটা মাটির মিষ্টি গন্ধ ছড়াচ্ছিল।"আজ রাতেই আমরা এটা করব," নরেশ ফিসফিস করে বলল, তার চোখে লোভ ও উত্তেজনা। চম্পা তার কাছে এগিয়ে গেল। "প্রতিমার গয়না আর টাকা আমাদের হবে," সে কামুক গলায় বলল। তার সুন্দর পায়ের পাতা মাটিতে রাখা ছিল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো চাঁদের আলোয় হালকা চকচক করছিল। নরেশ উঠে দাঁড়াল, চাবি শক্ত করে ধরে বলল, "চল, প্রতিমার ঘরে যাই।" 

তারা বাংলোর অন্ধকার করিডোর দিয়ে এগিয়ে গেল। প্রতিমা গভীর ঘুমে ছিল, তার ফর্সা শরীর পাতলা শাড়ির নিচে শুয়ে।নরেশ লকারের কাছে গিয়ে চাবি ঢুকিয়ে ঘুরিয়ে দিল। লকার খুলতেই সোনার গয়নার ঝকঝকে আলো চাঁদের আলোয় মিশে গেল—ভারী হার, কানের দুল, বালা, আর নগদ টাকার বান্ডিল। চম্পা তার কাছে দাঁড়াল, তার কালো হাত গয়নার ওপর বুলিয়ে দিল। "এগুলো আমাদের," সে ফিসফিস করে বলল। নরেশ গয়না ও টাকা একটা ছোট বস্তায় ভরল। তারা দ্রুত তাদের ঘরে ফিরে এল। 

চম্পা দরজা বন্ধ করে নরেশের কাছে এগিয়ে গেল। "এগুলো আমার কাছে লুকিয়ে রাখ," সে বলল, তার কালো ত্বক উত্তেজনায় গরম হয়ে উঠছিল।নরেশ বস্তাটা তার হাতে দিয়ে তার কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে এল। "তুই আমার ধন," সে বলল, তার হাত চম্পার শাড়ি সরিয়ে তার কালো কোমরে রাখল। তার আঙুল তার মসৃণ, উষ্ণ ত্বকে বুলিয়ে দিল, তার ঠোঁট তার কালো গলায় চেপে গেল। তার জিভ তার ত্বকে বুলিয়ে দিল, তার দাঁত হালকা কামড় বসিয়ে একটা উষ্ণ ছাপ ফেলল। চম্পা তার পিঠে হাত রেখে তাকে শক্ত করে ধরল। "তুই আমাকে চাস?" সে গোঙানির স্বরে বলল। নরেশ তার শাড়ি টেনে খুলে ফেলল, চম্পার কালো শরীর চাঁদের আলোয় উজ্জ্বল হয়ে উঠল। তার ত্বক গরম, ঘামের ফোঁটায় চকচক করছিল।নরেশ তার হাত চম্পার বুকে চেপে ধরল, তার আঙুল তার পূর্ণ বক্রতায় চাপ দিল। "তোর শরীর আমার," সে বলল, তার ঠোঁট তার কালো বুকে ডুবে গেল। তার জিভ তার নরম মাংসে বুলিয়ে দিল, তার হাত তার উরুর ভেতরে গভীরে ঢুকে গেল। চম্পার শরীর কাঁপতে লাগল, তার গোঙানি ঘরে ছড়িয়ে পড়ল। নরেশ তাকে মাটিতে শুইয়ে দিল, তার ফর্সা শক্ত দেহ চম্পার কালো নরম শরীরে চেপে গেল। তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল। মাঝে নরেশ চম্পার পায়ের পাতা ধরে তার দীর্ঘ আঙুলগুলো মুখে নিল। তার জিভ তার পায়ের তলার নরম খাঁজে বুলিয়ে দিল, তার ঠোঁট তার কালো আঙুলগুলো চুষতে লাগল। চম্পা গোঙানির স্বরে বলল, "নরেশ, আরও জোরে।"নরেশ তার পায়ের স্পর্শ ছেড়ে আবার তার শরীরে ফিরে এল। তার হাত তার কালো উরুতে চেপে ধরল, তার ঠোঁট তার গলায়, বুকে, পেটে চুমু খেতে লাগল। তাদের শরীরের ঘাম মিশে গেল, তাদের মিলন একটা উদ্দাম আগুনে পরিণত হল। 

মিলনের পর চম্পা নরেশের বুকে শুয়ে রইল, তার কালো ত্বক নরেশের ফর্সা শরীরে লেপ্টে ছিল। নরেশ বস্তাটা তার হাতে দিয়ে বলল, "এগুলো তুই লুকিয়ে রাখ। কেউ খুঁজে পাবে না।" চম্পা বস্তাটা নিয়ে তার বিছানার নিচে একটা গোপন জায়গায় লুকিয়ে রাখল। "এখন আমরা আমাদের জীবন গড়ব," সে হেসে বলল। তার কালো ত্বকে তৃপ্তির আভা জ্বলছিল।
Like Reply
#43
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত ত্রিচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: চম্পার গোপন চাল

এক ঝড়ো বিকেলে বাংলোর চারপাশে মেঘের গর্জন ছড়িয়ে পড়ছিল। চম্পা তার ঘরে দাঁড়িয়ে ছিল, তার কালো ত্বক মেঘলা আলোয় গাঢ় ও রহস্যময়। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পুরনো শাড়ির মধ্যে ঢাকা, যা তার গোল নিতম্ব ও পূর্ণ বক্ষের বক্রতাকে আঁকড়ে ধরেছিল। তার ত্বক মসৃণ ও উষ্ণ, ঘামের ফোঁটায় চকচক করছিল। তার মনে একটা গোপন পরিকল্পনা ঘুরছিল—ধ্রুব ও তার সম্পত্তি তার হাতে আনার লোভ। তার চাল কেউ টের পায়নি, এমনকি নরেশও না।

চম্পা আগেই ধৃতিমানের কাছে গিয়েছিল। বৃষ্টির মধ্যে তার ভেজা শাড়ি তার কালো শরীরে লেপ্টে গিয়েছিল। "ধৃতিমানবাবু, নরেশ আর অন্তরা আপনার টাকা চুরি করেছে। তারা ধ্রুবের ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে বাংলো কিনেছে," সে মিথ্যা বলেছিল। ধৃতিমান রেগে গিয়ে থানায় গিয়েছিলেন এবং নরেশ ও অন্তরার নামে এফআইআর দায়ের করেছিলেন। কিন্তু চম্পার এই চালের পেছনে তার হাত আছে, এটা কেউ জানে না।

বাংলোয় ফিরে চম্পা নরেশের কাছে গেল। নরেশ তার ঘরে শুয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা পাতলা লুঙ্গি। "নরেশ, ধৃতিমান তোর আর অন্তরার নামে এফআইআর করেছে। তারা জেনে গেছে টাকা চুরির কথা," সে উদ্বিগ্ন গলায় বলল। নরেশ চমকে উঠল। "কী বলছিস?" সে রাগত গলায় বলল। চম্পা তার কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে এল, তার শাড়ি থেকে বৃষ্টির জল নরেশের শরীরে পড়ল। "তোদের কিছুদিন লুকিয়ে থাকতে হবে। আমি একটা আশ্রমের খোঁজ পেয়েছি। তুই আর অন্তরা সেখানে গোপনে থাক," সে নরম গলায় বলল।নরেশ ভ্রু কুঁচকাল। "কিন্তু অন্তরা গর্ভবতী। ও এখন কীভাবে যাবে?" চম্পা তার বুকে হাত রেখে বলল, "তাই তো তোকে যেতে হবে। অন্তরার সন্তানের জন্য তোর যত্ন দরকার। তুই ওকে দেখাশোনা করবি।" তার কালো ত্বক নরেশের ফর্সা শরীরের ওপর চেপে গেল। নরেশ তার চাল বুঝতে পারল না, তার কথায় রাজি হয়ে গেল। "ঠিক আছে, আমি যাব," সে বলল।চম্পা নরেশকে জড়িয়ে ধরল। "তুই আমার কথা শুনলে আমরা সব পাব," সে কামুক গলায় বলল। নরেশ তার শাড়ি সরিয়ে তার কালো কোমরে হাত রাখল। "তুই আমার সঙ্গে থাকিস, এটাই যথেষ্ট," সে বলল। তার ঠোঁট চম্পার কালো গলায় চেপে গেল, তার জিভ তার উষ্ণ ত্বকে বুলিয়ে দিল। চম্পার শাড়ি খুলে পড়ল, তার কালো শরীর নরেশের ফর্সা শরীরে মিশে গেল। নরেশ তার বুকে হাত চেপে ধরল, তার আঙুল তার পূর্ণ বক্রতায় চাপ দিল। তার ঠোঁট তার কালো বুকে ডুবে গেল।তাদের মিলন তীব্র হয়ে উঠল। মাঝে নরেশ চম্পার পায়ের পাতা ধরল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো মুখে নিয়ে চুষতে লাগল। তার জিভ তার পায়ের তলার নরম খাঁজে বুলিয়ে দিল। চম্পা গোঙানির স্বরে বলল, "নরেশ, তুই আমার সব।" নরেশ তার পায়ের স্পর্শ ছেড়ে তার শরীরে ফিরে এল, তার হাত তার উরুর ভেতরে গভীরে ঢুকে গেল। তাদের শরীরের ঘাম মিশে গেল, তাদের গোঙানি ঝড়ের শব্দে মিশে গেল।

পরে চম্পা ধ্রুবের কাছে গেল। ধ্রুব অন্তরার পাশে বসে ছিল, তার হাত অন্তরার ফর্সা পেটে। "ধ্রুব, ধৃতিমান নরেশ আর অন্তরার নামে এফআইআর করেছে। ওদের লুকিয়ে থাকতে হবে," চম্পা বলল। ধ্রুব রেগে উঠল। "অন্তরাকে আমি এভাবে ছাড়ব না। ওর এখন আমার দরকার," সে বলল। চম্পা তার কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে বলল, "ওর জন্যই এটা ভালো। আশ্রমে ও নিরাপদ থাকবে। নরেশ ওর যত্ন নেবে।" ধ্রুব প্রথমে রাজি না হলেও, অন্তরার কথা ভেবে শেষে মাথা নাড়ল। "ঠিক আছে," সে বলল।চম্পা মনে মনে হাসল। তার চাল সফল হচ্ছিল। নরেশ ও অন্তরা আশ্রমে চলে যাবে, আর সে ধ্রুবের কাছে ঘনিষ্ঠ হবে। তার কালো ত্বকে লোভের আভা জ্বলছিল।
Like Reply
#44
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত চতুর্চল্লিশতম পরিচ্ছেদ: আশ্রমের পথ ও চম্পার মিথ্যে

এক ভোরের কুয়াশাচ্ছন্ন আলোয় নরেশ ও অন্তরা বাংলো থেকে বেরিয়ে পড়ল। আশ্রমটি গ্রামের বাইরে, পাহাড়ের কোলে লুকিয়ে ছিল। নরেশের ফর্সা শরীরে একটা পুরনো কুর্তা ও লুঙ্গি, তার হাতে একটা ছোট বস্তা। অন্তরা তার পাশে হাঁটছিল, তার ফর্সা শরীরে গর্ভের ভার স্পষ্ট। তার পরনে একটা সাদা শাড়ি, যা তার পেটের গোলাকার উঁচু ভাঁজে ঝুলে থাকছিল। তার গোলাকার বুকের বক্রতা শাড়ির আঁচলের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছিল। "নরেশ, আমরা কতদিন লুকিয়ে থাকব?" অন্তরা ক্লান্ত গলায় বলল। নরেশ তার কাঁধে হাত রাখল। "যতদিন না ধৃতিমান শান্ত হয়। আমি তোর যত্ন নেব," সে বলল।তারা পাহাড়ি পথে হাঁটতে লাগল। কুয়াশা তাদের চারপাশে ঘনিয়ে আসছিল। অন্তরার পায়ে ক্লান্তি এসে গিয়েছিল। নরেশ তাকে একটা গাছের নিচে বসাল। "একটু বিশ্রাম কর"। "তুই আমার সঙ্গে আছিস, এটাই যথেষ্ট," অন্তরা ফিসফিস করে বলল। অন্তরা তার হাত ধরে বলল, "তুই আমার পাশে থাকিস।"

ওদিকে চম্পা বাংলোতে প্রতিমার কাছে গেল। প্রতিমা তার ঘরে বসে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা দামি শাড়ি। তার মুখে উদ্বেগ। চম্পা তার কাছে গিয়ে দাঁড়াল, তার কালো ত্বক সকালের আলোয় গাঢ়। তার শাড়ি তার গোল নিতম্ব ও পূর্ণ বক্ষকে আঁকড়ে ধরেছিল। "মা’মণি, আমি তোমার চুরি যাওয়া গয়না আর ধ্রুবকে ফিরিয়ে আনবই," সে মিথ্যে বলল, তার গলায় একটা নরম কামুকতা। প্রতিমা তার দিকে তাকাল। "তুই এটা করতে পারবি?" সে জিজ্ঞেস করল।চম্পা তার কাছে বসল, তার কালো হাত প্রতিমার ফর্সা হাতে রাখল। "আমি সব ঠিক করব। নরেশ আর অন্তরা চুরি করেছে, আমি তাদের ধরব। ধ্রুবকে আমি তোমার কাছে ফিরিয়ে দেব," সে ফিসফিস করে বলল। তার উষ্ণ ত্বক প্রতিমার ত্বকে চেপে গেল। প্রতিমা তার কথায় ভরসা পেল। "তুই আমার জন্য এত করছিস?" সে বলল। চম্পা হাসল, তার কালো ত্বকে লোভের আভা। তার পায়ের পাতা মাটিতে রাখা, দীর্ঘ আঙুলগুলো সামান্য নড়ছিল।

চম্পা প্রতিমার কাছ থেকে ফিরে ধ্রুবের কাছে গেল। ধ্রুব একা বসে ছিল, তার চোখে অন্তরার জন্য উদ্বেগ। "ধ্রুব, আমি তোর জন্য সব করব। প্রতিমার গয়না আমি ফিরিয়ে আনব," চম্পা বলল। ধ্রুব তার দিকে তাকাল। "আমি শুধু অন্তরাকে চাই," সে বলল। চম্পা তার কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে এল, তার শাড়ি তার কালো উরুকে সামান্য উন্মুক্ত করল। "আমি সব ঠিক করব," সে বলল। তার কালো ত্বকে তার গোপন পরিকল্পনার উষ্ণতা জ্বলছিল।
Like Reply
#45
What AI did you use?
Like Reply
#46
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত পঞ্চচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: উত্তেজক মায়াজাল ও তীব্র প্রত্যাখ্যান

এক গরম, আর্দ্র সন্ধ্যায় বাংলোর চারপাশে বাতাস যেন আগুনের হলকা বইছিল। ধ্রুব বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা পাতলা কুর্তা ঘামে ভিজে তার শক্ত, পেশীবহুল বুকের গড়নে লেপ্টে গিয়েছিল। তার কুর্তার ফাঁক দিয়ে তার ফর্সা ত্বক চকচক করছিল, তার গলায় ঘামের ফোঁটা গড়িয়ে নামছিল। তার চোখে অন্তরার জন্য একটা গভীর, অস্থির কামনা, তার শ্বাস গরম ও অস্থির। 

চম্পা তার ঘর থেকে বেরিয়ে এল, তার কালো ত্বক সন্ধ্যার ম্লান আলোয় গাঢ় ও বিপজ্জনকভাবে কামুক। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পাতলা, প্রায় স্বচ্ছ শাড়ির মধ্যে আবদ্ধ, যা তার গোল নিতম্বের উদ্দাম বক্রতা ও উঁচু, পূর্ণ বক্ষের গরম গঠনকে আঁকড়ে ধরে উত্তেজকভাবে ফুটিয়ে তুলছিল। তার ত্বক ঘামে ভিজে চকচক করছিল, একটা গভীর, মাটির সুগন্ধে মিশে থাকা কামুক মাদকতা ছড়াচ্ছিল।চম্পা ধ্রুবের দিকে এগিয়ে গেল, তার প্রতিটি পদক্ষেপে শাড়ি তার কালো উরুর মসৃণ পেশীর ওপর ঘষে একটা হালকা, উত্তেজক শব্দ তুলছিল। 

"ধ্রুব, তুই এভাবে একা কেন? আমি তোর শরীরের আগুন নিভিয়ে দিতে পারি," সে গভীর, কামড়ে ধরা গলায় বলল। তার শাড়ির আঁচল ইচ্ছাকৃতভাবে সরে গিয়ে তার কালো কোমরের গভীর খাঁজ ও নাভির চারপাশে ঘামের ফোঁটা উন্মুক্ত করল। তার ত্বকের গরম উষ্ণতা বাতাসে ছড়িয়ে ধ্রুবের কাছে পৌঁছল। ধ্রুব তার দিকে তাকাল, কিন্তু তার চোখে একটা ঠান্ডা, প্রত্যাখ্যানের ছায়া। "আমি ঠিক আছি, চম্পা," সে গম্ভীর গলায় বলল, তার শরীর সামান্য পিছিয়ে গেল।চম্পা তার পাশে গিয়ে দাঁড়াল, তার কালো হাত ধ্রুবের ফর্সা বাহুতে চেপে গেল। তার আঙুল তার ত্বকে গরম, আঠালো স্পর্শ রাখল, তার নখ তার কুর্তার ফাঁকে ঢুকে তার শক্ত বুকে হালকা আঁচড় কাটল। "ধ্রুব, আমার শরীর তোর জন্য পুড়ছে। আমাকে তোর গরমে ভিজতে দে," সে ফিসফিস করে বলল, তার ঠোঁট তার কানের কাছে এগিয়ে গেল। তার গরম, ভারী নিঃশ্বাস ধ্রুবের গলায় লেগে তার ত্বকে শিহরণ জাগাল। তার সুন্দর পায়ের পাতা মাটিতে রাখা ছিল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো গরমে কুঁচকে উঠছিল, তার পায়ের তলার নরম খাঁজ ঘামে ভিজে একটা কামুক চকচকে ভাব ছড়াচ্ছিল। সে তার পা ধ্রুবের পায়ের ওপর ঘষে দিল, তার গরম আঙুলগুলো তার ত্বকে চেপে গেল। 

ধ্রুব তীব্রভাবে পিছিয়ে গেল, তার শরীরে একটা অস্বস্তির ঝটকা। "চম্পা, থাম! আমি এসব চাই না," সে ধমকে উঠল, তার গলায় রাগের আগুন।চম্পার চোখে একটা উদ্দাম আগুন জ্বলে উঠল, কিন্তু সে তা লুকিয়ে ঠোঁটে একটা কামুক হাসি টানল। সে তার শাড়ি আরও সরিয়ে ফেলল, তার কালো উরুর পেশীবহুল গড়ন ও গভীর, গরম বক্রতা পুরোপুরি উন্মুক্ত হল। তার ত্বক ঘামে ভিজে যেন গলিত মধুর মতো চকচক করছিল। "ধ্রুব, আমার গরম শরীরে তোর হাত বোলা। আমি তোর জন্য উন্মুক্ত," সে বলল, তার গলায় একটা তীব্র, কামুক আহ্বান। সে তার হাত ধ্রুবের বুকে চেপে দিল, তার আঙুল তার কুর্তা ছিঁড়ে তার ফর্সা বুকে গভীর চাপ দিল। তার ঠোঁট তার গলার কাছে নামল, তার জিভ তার ঘামে ভেজা ত্বকে স্পর্শ করার চেষ্টা করল। ধ্রুব তার হাত ঝটকা দিয়ে সরিয়ে দিল, তার শরীরে রাগের কম্পন। "আমি অন্তরা ছাড়া কাউকে চাই না। দূরে যা!" সে গর্জে উঠল, তার চোখে তীব্র প্রত্যাখ্যান।

রাত গভীর হলে চম্পা তার চেষ্টা আরও তীব্র করল। ধ্রুব তার ঘরে বিছানায় শুয়ে ছিল, তার ফর্সা বুক ঘামে ভিজে উঠে-নামছিল। চম্পা দরজার কাছে গিয়ে তার শাড়ি পুরোপুরি খুলে ফেলল। তার কালো শরীর সম্পূর্ণ উন্মুক্ত—তার উঁচু, পূর্ণ বক্ষ গরমে কাঁপছিল, ঘামের ফোঁটা তার গভীর খাঁজে গড়িয়ে নামছিল। তার সরু কোমরের ভাঁজে ঘাম জমে একটা উত্তেজক চকচকে ভাব তৈরি করছিল, তার গোল নিতম্বের বক্রতা রাতের আলোয় যেন আগুনের মতো জ্বলছিল। "ধ্রুব, আমাকে দেখ। আমার শরীর তোর জন্য তৃষ্ণার্ত," সে গভীর, কামড়ে ধরা গলায় বলল। তার হাত তার নিজের বুকে চেপে নিচে নামল, তার কালো উরুতে গভীর চাপ দিয়ে তার নরম মাংসে আঙুল ডুবিয়ে দিল। তার ঠোঁট কামুকভাবে কাঁপছিল।ধ্রুব বিছানা থেকে লাফিয়ে উঠল, তার শরীরে রাগ ও আগুনের কম্পন। "চম্পা, বাইরে যা!" সে চিৎকার করে উঠল। সে দরজার কাছে গিয়ে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল। চম্পা মাটিতে পড়ে গেল, তার কালো ত্বক ধুলোয় মাখামাখি হয়ে গেল। তার পায়ের পাতা শক্ত হয়ে মাটিতে গেঁথে গেল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো রাগে কুঁচকে উঠল, তার পায়ের তলার নরম খাঁজ ধুলোয় লেপ্টে গেল। "ধ্রুব, তুই আমার হবি। আমি তোকে ছাড়ব না," সে দাঁতে দাঁত চেপে গর্জে উঠল, তার গলায় একটা উত্তেজক ক্রোধ।

চম্পা উঠে দাঁড়াল, তার কালো শরীরে রাগ, লোভ ও কামনার আগুন জ্বলছিল। তার ত্বক গরমে পুড়ছিল, তার ঘামে ভেজা বক্রতা রাতের আলোয় চকচক করছিল। তার শাড়ি তার হাতে ঝুলছিল, তার চোখে একটা তীব্র, উত্তেজক সংকল্প জ্বলছিল। সে মনে মনে বলল, "ধ্রুব, আমি তোকে আমার গরমে গলিয়ে দেব।" তার কালো ত্বকে তার গোপন কামনার উত্তপ্ত আভা ছড়িয়ে পড়ছিল।
Like Reply
#47
চম্পার মনোবিজ্ঞান: লোভ, কামনা ও ক্ষমতার আগুন

চম্পার মন একটা গভীর, অন্ধকার জঙ্গলের মতো—যেখানে লোভের শিকড় গভীরে প্রোথিত, কামনার আগুন দাউ দাউ করে জ্বলে, এবং ক্ষমতার তৃষ্ণা তার প্রতিটি চিন্তাকে গ্রাস করে। তার কালো ত্বক, পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন, এবং তার গোল নিতম্ব ও পূর্ণ বক্ষের শারীরিক আকর্ষণ তার মনের একটা বাইরের আবরণ মাত্র। ভেতরে তার মন একটা জটিল খেলার ময়দান, যেখানে সে নিজেকে রানির মতো দেখে এবং অন্য সবাইকে তার পায়ের নিচে পড়ে থাকা পুতুল।

লোভ: তার মনের জ্বালানি

চম্পার মনের কেন্দ্রে রয়েছে একটা অতৃপ্ত লোভ। প্রতিমার গয়না, নরেশের সঙ্গে চুরি, এবং এখন ধ্রুব ও তার সম্পত্তি—এগুলো তার জন্য শুধু বস্তুগত লক্ষ্য নয়, তার অস্তিত্বের প্রমাণ। তার কালো ত্বক যেমন গাঢ় ও গভীর, তার লোভও তেমনি অতল। সে যখন প্রতিমার গয়নার বস্তা হাতে নিয়েছিল, তার মনে একটা তীব্র আনন্দ জেগেছিল—যেন সে শুধু সোনা নয়, নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে পেয়েছে। ধ্রুবের সম্পত্তির প্রতি তার লোভ শুধু টাকা বা জমির জন্য নয়; এটা তার জন্য একটা মর্যাদা, একটা প্রতিশোধ। সে নিজেকে একটা দরিদ্র, অবহেলিত জীবন থেকে উঠে আসা নারী হিসেবে দেখে, এবং ধ্রুবের সম্পত্তি তার মনে সেই অবহেলার বিরুদ্ধে একটা জয়ের প্রতীক।

কামনা: তার শরীর ও মনের সমন্বয়

চম্পার কামনা তার মনের আরেকটি শক্তিশালী দিক। তার কালো ত্বকের উষ্ণতা, তার শাড়ির নিচে লুকিয়ে থাকা গোল নিতম্বের বক্রতা, তার বুকের গরম গঠন—এগুলো তার মনের সঙ্গে একটা অবিচ্ছেদ্য সংযোগ তৈরি করে। সে নরেশের সঙ্গে মিলনে যে তীব্রতা দেখায়, বা ধ্রুবের কাছে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টায় যে উদ্দামতা প্রকাশ করে, তা তার শুধু শারীরিক ক্ষুধা নয়—এটা তার মনের একটা অস্ত্র। তার মনে একটা গভীর বিশ্বাস আছে যে তার শরীর দিয়ে সে যে কাউকে বশ করতে পারে। ধ্রুবের প্রত্যাখ্যান তার জন্য শুধু একটা আঘাত নয়, তার মনের গভীরে লুকিয়ে থাকা একটা ভয়কে জাগিয়ে তোলে—যে তার শরীরের আগুনও সবাইকে গলাতে পারে না। তবু সে হার মানে না; তার কামনা তার মনকে আরও উত্তেজিত করে, তাকে আরও সাহসী ও বিপজ্জনক করে তোলে।

ক্ষমতার তৃষ্ণা: তার মনের চালক

চম্পার মনের গভীরে ক্ষমতার জন্য একটা অদম্য তৃষ্ণা কাজ করে। নরেশকে বশ করে, অন্তরাকে আশ্রমে পাঠিয়ে, প্রতিমাকে মিথ্যে আশ্বাস দিয়ে—এসব তার মনে একটা খেলা, যেখানে সে নিজেকে শীর্ষে দেখতে চায়। তার কালো ত্বক যেমন সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে, তার মনও তেমনি সবার ওপর নিয়ন্ত্রণ চায়। ধ্রুবকে তার মায়াজালে বাঁধার চেষ্টা তার জন্য শুধু কামনার খেলা নয়—এটা তার ক্ষমতার পরীক্ষা। ধ্রুবের প্রত্যাখ্যান তার মনে একটা ফাটল তৈরি করে, কিন্তু সেই ফাটল তাকে ভাঙে না; বরং তাকে আরও নিষ্ঠুর ও চতুর করে। তার মনে একটা গভীর বিশ্বাস আছে যে ক্ষমতা তার হাতে এলে সে তার জীবনের সব অভাব, সব অপমান মুছে ফেলতে পারবে।

মানসিক দ্বন্দ্ব: দুর্বলতা ও শক্তির সংঘাত

চম্পার মনে একটা সূক্ষ্ম দ্বন্দ্বও আছে। তার কালো ত্বক, তার শারীরিক সৌন্দর্য তার জন্য গর্বের, কিন্তু তার মনে একটা লুকিয়ে থাকা অসুরক্ষা কাজ করে—যে সে যথেষ্ট নয়। নরেশের সঙ্গে তার সম্পর্কে সে নিয়ন্ত্রণে থাকলেও, ধ্রুবের প্রত্যাখ্যান তার মনে একটা প্রশ্ন জাগায়: তার শরীর ও চালাকি কি সত্যিই সব জয় করতে পারে? এই দ্বন্দ্ব তার মনকে আরও জটিল করে। সে দুর্বলতাকে ঘৃণা করে, তাই সে তার মনের প্রতিটি ফাটলকে লোভ ও কামনার আগুনে পুড়িয়ে দেয়। তার মনে একটা অদ্ভুত শক্তি আছে—যতবার সে ব্যর্থ হয়, ততবার সে আরও নিষ্ঠুর পরিকল্পনা নিয়ে ফিরে আসে।

চম্পার মানসিক গতিপ্রকৃতি

চম্পার মন চঞ্চল, কিন্তু গভীরভাবে কেন্দ্রীভূত। সে যখন ধ্রুবের কাছে যায়, তার মনে একটা তীব্র উত্তেজনা কাজ করে—যেন সে একটা শিকারী, এবং ধ্রুব তার শিকার। তার কালো ত্বক যখন ধ্রুবের ফর্সা শরীরের কাছে যায়, তার মনে একটা বিজয়ের আনন্দ জাগে, যদিও সে বারবার প্রত্যাখ্যাত হয়। সে মিথ্যা বলতে দ্বিধা করে না—প্রতিমার কাছে, ধৃতিমানের কাছে—কারণ তার মনে সত্যের কোনো মূল্য নেই; মূল্য আছে শুধু তার লক্ষ্যের। তার মন একটা অন্ধকার আয়না—যেখানে সে নিজেকে একটা অপ্রতিরোধ্য শক্তি হিসেবে দেখে, এবং অন্যদের তার পায়ের নিচে পড়ে থাকা দাস।
Like Reply
#48
চম্পার অতীত: অন্ধকার থেকে আগুনের উত্থান

চম্পার জন্ম একটা ছোট, ধুলোমাখা গ্রামে—যেখানে মাটির দেয়াল আর খড়ের ছাউনির মধ্যে দারিদ্র্য আর অবহেলা তার প্রথম সঙ্গী ছিল। তার কালো ত্বক, মজবুত গড়ন, এবং তার গোল নিতম্ব ও পূর্ণ বক্ষের সৌন্দর্য যৌবনে ফুটে ওঠার আগে তার জীবনে ছিল শুধু অপমান আর কঠিন পরিশ্রম। তার বাবা ছিল একজন দিনমজুর, যার হাতে কাজের চেয়ে মদের বোতল বেশি থাকত। তার মা, একজন ক্ষীণকায়া, ক্লান্ত মহিলা, অন্যের বাড়িতে ঝি-এর কাজ করে সংসার চালাত। চম্পা ছিল তাদের একমাত্র সন্তান, কিন্তু তার কালো ত্বকের জন্য গ্রামের লোকেরা তাকে "কালী" বলে ডাকত—কখনো ঠাট্টায়, কখনো ঘৃণায়।

শৈশব: অপমানের প্রথম ছাপ

চম্পার শৈশব ছিল একটা অন্ধকার গলি। তার কালো ত্বক তার মায়ের ফর্সা রঙের বিপরীতে ছিল, আর এজন্য তার বাবা তাকে দোষ দিত। "তোর মা আমাকে ঠকিয়েছে। তুই আমার মেয়ে হতে পারিস না," সে মাতাল অবস্থায় চিৎকার করত। তার মা চুপ করে থাকত, কিন্তু চম্পার মনে এই কথাগুলো বিষের মতো জমে যেত। গ্রামের বাচ্চারা তার সঙ্গে খেলতে চাইত না; তারা বলত, "কালী, তুই আমাদের কালো করে দিবি।" চম্পা তখন মাটিতে বসে তার কালো হাতের দিকে তাকিয়ে থাকত, তার মনে একটা গভীর ক্ষোভ জন্ম নিত। তার ত্বক তার জন্য একটা অভিশাপ ছিল, কিন্তু সেই অভিশাপের মধ্যে সে একটা অদ্ভুত গর্বও খুঁজে পেতে শুরু করেছিল।

কৈশোর: শরীরের জাগরণ ও অবহেলা

চম্পার কৈশোরে তার শরীর ফুটে উঠতে শুরু করল। তার কালো ত্বক মসৃণ ও উষ্ণ হয়ে উঠল, তার গড়ন মজবুত ও বক্রতায় ভরে গেল। তার গোল নিতম্ব ও পূর্ণ বক্ষ গ্রামের পুরুষদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে লাগল, কিন্তু সেই দৃষ্টি ছিল লোভের, ভালোবাসার নয়। তার বাবা তখনও তাকে অপছন্দ করত, আর তার মা তাকে অন্যের বাড়িতে কাজে পাঠাতে শুরু করল। চম্পা ধনী বাড়িতে ঝি-এর কাজ করত, যেখানে গৃহকর্তারা তার শরীরের দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকাত, আর গৃহকর্ত্রীরা তাকে ঘৃণার চোখে দেখত। একবার এক গৃহকর্তা তার কাছে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করেছিল, তার হাত তার কালো উরুতে চেপে গিয়েছিল। চম্পা তাকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে এসেছিল, কিন্তু তার মনে একটা নতুন চিন্তা জেগেছিল—তার শরীর একটা শক্তি, যা সে ব্যবহার করতে পারে।

যৌবন: প্রতিশোধ ও ক্ষমতার জন্ম

চম্পার যৌবনে তার জীবন আরও কঠিন হয়ে উঠল। তার বাবা মারা গেল, মা অসুস্থ হয়ে পড়ল। সে একা সংসার চালাতে শুরু করল। গ্রামের একজন ধনী জমিদারের বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে সে তার জীবনের প্রথম বড় পাঠ শিখল। জমিদারের ছেলে, একজন ফর্সা, হৃষ্টপুষ্ট যুবক, তাকে তার শরীরের জন্য লোভ করত। চম্পা প্রথমে তার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল, কিন্তু যখন সে বুঝল যে ছেলেটি তাকে শুধু একটা খেলনা হিসেবে দেখে, তার মনে একটা তীব্র প্রতিশোধের আগুন জ্বলে উঠল। সে ছেলেটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে তার কাছ থেকে টাকা ও গয়না হাতিয়ে নিয়েছিল, তারপর রাতের অন্ধকারে পালিয়ে গিয়েছিল। এই ঘটনা তার মনে একটা নতুন বিশ্বাস জন্ম দিল—তার কালো ত্বক, তার শরীর তার অস্ত্র, আর এই অস্ত্র দিয়ে সে তার জীবন বদলে ফেলতে পারে।

নরেশের সঙ্গে সম্পর্ক: লোভের প্রথম সঙ্গী

চম্পা যখন নরেশের সঙ্গে মিলিত হয়, তখন তার জীবনে একটা নতুন অধ্যায় শুরু হয়। নরেশ, একজন চতুর ও লোভী পুরুষ, তার শরীরের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল। চম্পা তার ফর্সা শরীরের সঙ্গে নিজের কালো ত্বকের বৈপরীত্য দেখে একটা অদ্ভুত তৃপ্তি পেত। তার মনে নরেশ ছিল একটা সিঁড়ি—যার মাধ্যমে সে আরও বড় লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবে। তারা একসঙ্গে প্রতিমার গয়না চুরি করেছিল, আর এই চুরি তার মনে একটা বিজয়ের আনন্দ জাগিয়েছিল। কিন্তু নরেশের প্রতি তার কোনো ভালোবাসা ছিল না; সে তাকে শুধু একটা পুতুল হিসেবে দেখত, যাকে সে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

ধ্রুবের প্রতি আকর্ষণ: অতীতের প্রতিফলন

ধ্রুবের প্রতি চম্পার লোভ ও কামনা তার অতীতের একটা প্রতিফলন। ধ্রুবের ফর্সা, শক্তিশালী শরীর ও তার সম্পত্তি তার মনে সেই জমিদারের ছেলের ছায়া ফিরিয়ে আনে—কিন্তু এবার সে পালাতে চায় না, সে জয় করতে চায়। তার কালো ত্বক যখন ধ্রুবের কাছে যায়, তার মনে একটা গভীর তৃষ্ণা জাগে—তাকে বশ করার, তার সম্পত্তি হাতানোর। ধ্রুবের প্রত্যাখ্যান তার অতীতের অপমানগুলোকে জাগিয়ে তোলে, কিন্তু সেই অপমান তাকে ভাঙে না; বরং তাকে আরও নিষ্ঠুর ও চতুর করে।
Like Reply
#49
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত ষষ্ঠচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: প্রতিশোধের উদ্দাম আগুন ও কৌশলের কামুক জাল

এক দমবন্ধ, তপ্ত দুপুরে বাংলোর চারপাশে সূর্যের আগুন যেন মাটিকে গলিয়ে দিচ্ছিল, বাতাসে একটা ঝাঁঝালো, গরম হলকা ছড়িয়ে পড়ছিল। চম্পা তার ঘরে দাঁড়িয়ে ছিল, তার কালো ত্বক ঘামে ভিজে গলিত কালো সোনার মতো চকচক করছিল—একটা উষ্ণ, বিপজ্জনক ও অতৃপ্ত কামুকতার আভা ছড়িয়ে। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পাতলা, স্বচ্ছ শাড়ির আড়ালে, যা তার গোল নিতম্বের উদ্দাম, গভীর ও কাঁপতে থাকা বক্রতা এবং উঁচু, পূর্ণ বক্ষের গরম, তৃষ্ণার্ত গঠনকে আঁকড়ে ধরে যেন পুড়ে যাচ্ছিল। তার ত্বকের প্রতিটি ভাঁজে ঘামের ফোঁটা জমে গিয়ে একটা আঠালো, উত্তেজক চকচকে ভাব তৈরি করছিল। তার গভীর নাভি থেকে গড়িয়ে নামা ঘাম তার কালো উরুর পেশীবহুল, গরম গড়নে মিশে একটা কামুক স্রোত তৈরি করছিল। ধ্রুবের তীব্র, দাঁতভাঙা প্রত্যাখ্যান তার মনে একটা আগ্নেয়গিরির লাভা ফুটিয়ে তুলেছিল—একটা প্রতিশোধের আগুন, যা তার শরীরের উত্তপ্ত, অস্থির গরমের সঙ্গে মিশে তাকে নিষ্ঠুর, ক্ষুধার্ত ও অপ্রতিরোধ্য করে তুলেছিল।

"ধ্রুব, তুই আমার গরমে জ্বলতে চাসনি? আমি তোর শরীর ছাই করে, তোর জীবন গলিয়ে দেব," সে দাঁতে দাঁত কড়মড় করে গর্জে উঠল। তার কালো চোখে রাগ, লোভ ও উদ্দাম কামনার একটা ঝড় ঘুরছিল, তার ঠোঁট তীব্র উত্তেজনায় কাঁপছিল। তার মন একটা বিষাক্ত, কামুক পরিকল্পনায় ডুবে গেল—প্রতিমার বিশ্বাস জয় করে ধ্রুবকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করা। সে তার শাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলল, তার কালো কোমরের গভীর, গরম খাঁজ ও নাভির চারপাশে ঘামের ফোঁটা উন্মুক্ত হয়ে জ্বলতে লাগল। তার হাত তার উঁচু, কাঁপতে থাকা বক্ষে চেপে গেল, তার আঙুল তার নরম, গরম মাংসে গভীরে ঢুকে গেল, তার নখ তার কালো ত্বকে লাল, উত্তেজক দাগ কেটে দিল। সে তার হাত নিচে নামিয়ে তার কালো উরুর ভেতরে ঢুকিয়ে দিল, তার আঙুল তার গরম, নরম মাংসে কামড়ে ধরল, তার শরীর তীব্রভাবে কেঁপে উঠল।চম্পা প্রতিমার ঘরের দিকে এগিয়ে গেল। তার প্রতিটি পদক্ষেপে তার কালো উরুর মসৃণ, পেশীবহুল গড়ন কাঁপছিল, তার শাড়ি ঘষে একটা হিসহিসে, কামুক শব্দ তুলছিল। তার পায়ের পাতা মাটিতে পড়ছিল, তার দীর্ঘ আঙুলগুলো গরমে কুঁচকে উঠছিল, তার পায়ের তলার নরম খাঁজ ঘামে ভিজে একটা উত্তেজক, আঠালো চকচকে ভাব ছড়াচ্ছিল। 

প্রতিমা তার ঘরে বসে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা দামি শাড়ি ঘামে ভিজে তার নরম, গোলাকার বক্ষের গড়নে লেপ্টে গিয়েছিল, তার ফর্সা গলায় ঘামের ফোঁটা গড়িয়ে নামছিল, তার চোখে গয়না হারানোর শোক ও একটা গভীর অস্থিরতা। চম্পা দরজার কাছে দাঁড়িয়ে তার শাড়ি পুরোপুরি ছুঁড়ে ফেলল, তার কালো শরীর সম্পূর্ণ উন্মুক্ত হয়ে আগুনের মতো জ্বলে উঠল। তার উঁচু বক্ষ গরমে কাঁপছিল, ঘামের ফোঁটা তার গভীর, উত্তেজক খাঁজে গড়িয়ে নামছিল। তার সরু কোমরের ভাঁজে ঘাম জমে একটা গলিত মধুর মতো চকচকে ভাব তৈরি করছিল, তার গোল নিতম্বের বক্রতা যেন রাতের আলোয় গলিত সোনার মতো জ্বলছিল। "মা’মণি, আমি তোমার জন্য এসেছি। আমি তোমার সব ফিরিয়ে দেব," সে গভীর, কামড়ে ধরা গলায় বলল, তার ত্বকের গরম, কামুক মাটির গন্ধ প্রতিমার কাছে ভেসে গেল।

প্রতিমা তার দিকে তাকাল, তার চোখে বিস্ময় ও একটা অস্বস্তি। "চম্পা, তুই কী করছিস?" সে কাঁপা গলায় বলল। চম্পা তার কাছে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসল, তার কালো উরু প্রতিমার ফর্সা পায়ে চেপে গেল, তার গরম, ঘামে ভেজা ত্বক প্রতিমার শীতল শরীরে একটা তীব্র, উত্তেজক স্পর্শ ছড়িয়ে দিল। "আমি তোমার গয়না ফিরিয়ে আনব। নরেশ আর অন্তরা তোমাকে ঠকিয়েছে। আমি তোমার শরীরের মতোই তোমার পাশে থাকব," সে ফিসফিস করে বলল। তার হাত প্রতিমার ফর্সা হাতে চেপে গেল, তার গরম, আঠালো আঙুল প্রতিমার ত্বকে গভীরে ঢুকে একটা উষ্ণ, কামুক ছাপ ফেলল। তার কালো বক্ষ প্রতিমার কাছে এগিয়ে গেল, ঘামে ভেজা তার গভীর, কাঁপতে থাকা খাঁজ প্রতিমার দৃষ্টির সামনে উন্মুক্ত হল। সে তার ঠোঁট প্রতিমার গলার কাছে নামিয়ে আনল, তার গরম জিভ তার ফর্সা ত্বকে হালকা স্পর্শ করল।প্রতিমার শরীর কেঁপে উঠল। "তুই আমার জন্য এত করছিস?" সে কাঁপা, উত্তেজিত গলায় বলল। চম্পা তার কাছে আরও ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠল, তার কালো শরীর প্রতিমার ফর্সা শরীরে লেপ্টে গেল। "আমি তোমার বিশ্বাসের যোগ্য। ধ্রুব আমাদের সবাইকে ঠকিয়েছে। আমি তাকে শাস্তি দেব," সে গোঙানির স্বরে বলল। তার ঠোঁট প্রতিমার কানের কাছে নামল, তার গরম, ভারী নিঃশ্বাস প্রতিমার গলায় লেগে তার ত্বকে একটা তীব্র শিহরণ জাগাল। সে প্রতিমার হাত তার কালো বুকে চেপে ধরল, তার গরম, নরম, কাঁপতে থাকা মাংসে প্রতিমার আঙুল ডুবে গেল। "আমাকে ভরসা করো, মা’মণি। আমি তোমার জন্য আমার শরীর দিয়ে লড়ব," সে গভীর, কামুক গলায় বলল, তার চোখে প্রতিশোধের আগুন জ্বলছিল।

প্রতিমা তার কথায় পুরোপুরি বিশ্বাস করে ফেলল। "তুই আমার একমাত্র ভরসা, চম্পা," সে গোঙানির স্বরে বলল। চম্পা মনে মনে একটা নিষ্ঠুর, কামুক হাসি হাসল, তার কালো ত্বকে বিজয়ের একটা উত্তপ্ত, উদ্দাম আভা জ্বলে উঠল। সে উঠে দাঁড়াল, তার কালো উরু প্রতিমার পাশে ঘষে গেল, তার পায়ের পাতা মাটিতে শক্ত হয়ে গেঁথে গেল। সে প্রতিমার পা ধরে তার দীর্ঘ আঙুলগুলো মুখে নিল, তার জিভ তার পায়ের তলার নরম খাঁজে বুলিয়ে দিল। "ধ্রুবকে আমি শেষ করব," সে গর্জে উঠল।

রাতে চম্পা তার ঘরে ফিরে এল। সে তার শাড়ি ছুঁড়ে ফেলল, তার কালো শরীর সম্পূর্ণ উন্মুক্ত হয়ে আগুনের মতো জ্বলে উঠল। তার উঁচু বক্ষ গরমে উঠছিল-নামছিল, ঘামের ফোঁটা তার গভীর খাঁজে গড়িয়ে তার সরু কোমরে জমে গেল। তার গোল নিতম্বের বক্রতা রাতের আলোয় যেন গলিত সোনার মতো জ্বলছিল। সে তার হাত তার কালো উরুর ভেতরে গভীরে ঢুকিয়ে দিল, তার আঙুল তার নরম, গরম মাংসে কামড়ে ধরল, তার নখ তার ত্বকে লাল, উত্তেজক দাগ কেটে দিল। "ধ্রুব, তুই আমার হাতে পড়বি। প্রতিমা আমার ক্রীতদাসী," সে গোঙানির স্বরে বলল। তার শরীর তীব্রভাবে কেঁপে উঠল, তার মনে প্রতিশোধের একটা উদ্দাম, কামুক আনন্দ।

চম্পা বিছানায় ধপ করে পড়ল, তার কালো ত্বক ঘামে ভিজে চাদরে লেপ্টে গেল। তার হাত তার নিজের বক্ষে চেপে গেল, তার আঙুল তার গরম, নরম মাংসে গভীরে ঢুকে তীব্র চাপ দিল। "আমি তোকে গলিয়ে দেব, ধ্রুব," সে গর্জে উঠল। তার শরীরের উত্তপ্ত, অস্থির আগুন তার মনের প্রতিশোধের সঙ্গে মিশে গেল, তার কালো ত্বকে একটা নিষ্ঠুর, উত্তেজক আভা ছড়িয়ে পড়ছিল।
Like Reply
#50
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত সপ্তচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: মায়াজালের উদ্দাম, উত্তপ্ত সঙ্গম

পরের দিন সকালে একটা ভ্যাপসা, আর্দ্র গরম বাংলোর চারপাশে ছড়িয়ে পড়ছিল, বাতাসে একটা ঝাঁঝালো, গরম হলকা। চম্পা প্রতিমার বাড়ির দিকে এগিয়ে গেল, তার কালো ত্বক ঘামে ভিজে গলিত কালো হীরার মতো চকচক করছিল, একটা তৃষ্ণার্ত, বিপজ্জনক আভা ছড়িয়ে। তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়ন একটা পাতলা, প্রায় অদৃশ্য শাড়ির আড়ালে, যা তার গোল নিতম্বের উদ্দাম, গভীর ও কাঁপতে থাকা বক্রতা এবং উঁচু, পূর্ণ বক্ষের গরম, তৃষ্ণার্ত গঠনকে আঁকড়ে ধরে যেন গলছিল। তার কালো উরুর মসৃণ, পেশীবহুল গড়ন প্রতিটি পদক্ষেপে কাঁপছিল, তার সুগঠিত পায়ের পাতা মাটিতে পড়ছিল—তার দীর্ঘ, পরিষ্কার আঙুলগুলো গরমে কুঁচকে উঠছিল, তার পায়ের চেটোর নরম, মাংসল খাঁজ ঘামে ভিজে একটা আঠালো, উত্তেজক চকচকে ভাব ছড়াচ্ছিল। তার কালো চোখে একটা নিষ্ঠুর, কামুক সংকল্প—প্রতিমাকে তার মায়াজালে বাঁধা এবং তাকে পুরোপুরি তার দখলে আনা।

প্রতিমা তার ঘরে বসে ছিল, তার ফর্সা শরীরে একটা পাতলা, সাদা শাড়ি ঘামে ভিজে তার নরম, গোলাকার বক্ষের গড়নে লেপ্টে গিয়েছিল। তার বক্ষ উঁচু, পূর্ণ ও কোমল, শাড়ির ফাঁকে তার গভীর, গরম খাঁজে ঘামের ফোঁটা জমে একটা কামুক, চকচকে ভাব তৈরি করছিল। তার গোলগাল উরু শাড়ির নিচে স্পষ্ট, তাদের ফর্সা, নরম মাংস সামান্য কাঁপছিল, ঘামে ভিজে গলিত মাখনের মতো চকচক করছিল। তার নিতম্ব গোল, উদ্দাম ও তৃষ্ণার্ত, শাড়ি তার গভীর বক্রতায় ডুবে গিয়ে তার নরম মাংসে লেপ্টে ছিল। তার কোমল পায়ের গোড়ালি নূপুরে মোড়া, রুপোর ঝুনঝুনি শব্দ তুলছিল। তার সুন্দর পায়ের পাতা ফর্সা, নরম ও কামুক, আঙুলগুলো মাংসল ও গোল গোল, পায়ের চেটোর মাংসল খাঁজ ঘামে ভিজে একটা উত্তেজক, গলিত আভা ছড়াচ্ছিল।

চম্পা দরজায় ঢুকতেই তার শাড়ি ছুঁড়ে ফেলল, তার কালো শরীর সম্পূর্ণ উন্মুক্ত হয়ে আগুনের মতো জ্বলে উঠল। তার পূর্ণ বক্ষ গরমে উঠছিল-নামছিল, ঘামের ফোঁটা তার গভীর, কাঁপতে থাকা খাঁজে গড়িয়ে নামছিল। তার গোল নিতম্ব উঁচু ও তৃষ্ণার্ত, তার কালো উরু ঘামে ভিজে চকচক করছিল। "মা’মণি, আমি তোমাকে গলিয়ে দেব," সে গভীর, কামড়ে ধরা গলায় বলল। প্রতিমা তার দিকে তাকিয়ে কেঁপে উঠল, তার ফর্সা ঠোঁট কাঁপছিল। চম্পা তার কাছে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসল, তার কালো হাত প্রতিমার গোলগাল উরুতে চেপে গভীরে ঢুকে গেল। "আমি তোমার শরীরে আগুন জ্বালব," সে ফিসফিস করল।

চম্পা প্রতিমার শাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলল, তার ফর্সা, নরম যৌনাঙ্গ ও গোলগাল উরু উন্মুক্ত হয়ে গরমে কাঁপতে লাগল। সে তার মুখ নিচে নামাল, তার গরম, আঠালো জিভ প্রতিমার যৌনাঙ্গে চেপে গেল। তার জিভ লম্বা, উষ্ণ স্পর্শে প্রতিমার নরম, ভেজা মাংসে বুলিয়ে দিল, তার ঠোঁট তার কোমল, গরম ত্বকে চুষতে লাগল। চম্পা তার জিভ গভীরে ঢুকিয়ে দিল, তার নরম, তৃষ্ণার্ত মাংসে চক্কর দিতে লাগল, তার ঠোঁট প্রতিমার যৌনাঙ্গের প্রতিটি ভাঁজ চুষে টানল। প্রতিমা গোঙাতে শুরু করল, "চম্পা, ওহ্... আরও গভীরে..." তার গলা কাঁপছিল। চম্পা তার জিভ তীব্রভাবে ঘষতে লাগল, তার ঠোঁট প্রতিমার ভেজা মাংসে কামড়ে ধরল, তার নাক তার গরম গন্ধে ভরে গেল। প্রতিমার শরীর কেঁপে উঠল, তার গোলগাল উরু কাঁপতে কাঁপতে চম্পার মুখে চেপে গেল। চম্পা তার হাত প্রতিমার নিতম্বে চেপে ধরল, তার গোল, নরম মাংসে আঙুল গভীরে ডুবিয়ে তীব্র চাপ দিল। প্রতিমা চিৎকার করে উঠল, তার যৌনরস একটা গরম স্রোতে গড়িয়ে চম্পার মুখে ছড়িয়ে পড়ল। চম্পা তার জিভ দিয়ে প্রতিমার মিষ্টি, আঠালো রস চেটে নিল, তার ঠোঁট ও চিবুক চকচক করছিল।

চম্পা উঠে দাঁড়াল, তার কালো শরীর ঘামে ভিজে আগুনের মতো জ্বলছিল। সে তার সুগঠিত পা প্রতিমার দিকে বাড়াল, তার পরিষ্কার পায়ের চেটো প্রতিমার ভেজা, গরম যৌনাঙ্গে চেপে গেল। তার পায়ের চেটোর নরম, মাংসল খাঁজ প্রতিমার নরম, তৃষ্ণার্ত মাংসে ঘষতে লাগল। চম্পা তার পা তীব্রভাবে ঘষে দিল, তার দীর্ঘ, গরম আঙুলগুলো প্রতিমার ভেজা ত্বকে গভীরে চাপ দিল। প্রতিমা গোঙাতে লাগল, "চম্পা, আমাকে শক্ষ করে দে..." তার শরীর কাঁপছিল। চম্পা তার পায়ের চেটো দিয়ে প্রতিমার যৌনাঙ্গের প্রতিটি ভাঁজ ঘষতে লাগল, তার পায়ের নরম মাংস প্রতিমার গরম, আঠালো রসে মাখামাখি হয়ে গেল। একই সময়ে চম্পা প্রতিমার কোমল পায়ের গোড়ালি ধরল, তার নূপুর পরিহিত পা তার মুখে তুলে নিল। তার জিভ প্রতিমার পায়ের চেটোর নরম, ফর্সা, মাংসল খাঁজে বুলিয়ে দিল, তার গরম, আঠালো স্পর্শে প্রতিমার পা কেঁপে উঠল। চম্পা প্রতিমার কোমল, সুন্দর আঙুলগুলো মুখে নিল, একটা একটা করে চুষতে লাগল। তার জিভ প্রতিমার আঙুলের ফাঁকে গভীরে ঢুকে গেল, তার ঠোঁট তীব্রভাবে টানল, তার দাঁত হালকা কামড় দিল। প্রতিমার শরীর আবার কেঁপে উঠল, তার যৌনাঙ্গ থেকে গরম রস গড়িয়ে চম্পার পায়ের চেটো ভিজিয়ে দিল, তার দ্বিতীয় রাগমোচন একটা উদ্দাম, তীব্র স্রোতে ছড়িয়ে পড়ল।

তারপর চম্পা প্রতিমাকে টেনে বিছানায় শুইয়ে দিল। তারা দুজন দুজনকে আলিঙ্গন করল, চম্পার কালো, গরম, ঘামে ভেজা শরীর প্রতিমার ফর্সা, নরম, তৃষ্ণার্ত শরীরে চেপে গেল। তাদের বক্ষ পরস্পরের বিরুদ্ধে ঘষে গেল—চম্পার উঁচু, কালো, কাঁপতে থাকা বক্ষ প্রতিমার গোলাকার, ফর্সা, নরম বক্ষে গভীরে চাপ দিল, তাদের গভীর খাঁজে ঘাম মিশে গেল। তাদের নিতম্ব কাঁপছিল—চম্পার গোল, উদ্দাম নিতম্ব প্রতিমার নরম, গোল নিতম্বে ঘষে গরম হয়ে উঠল। চম্পা তার কালো, পেশীবহুল উরু প্রতিমার গোলগাল, ফর্সা উরুর মধ্যে ঢুকিয়ে দিল, তাদের যৌনাঙ্গ পরস্পর মিলিত হল। তাদের ভেজা, গরম, তৃষ্ণার্ত মাংস একে অপরের বিরুদ্ধে ঘষতে লাগল, একটা উত্তপ্ত, আঠালো শব্দ তুলছিল। চম্পা তার কোমর তীব্রভাবে নাড়াতে লাগল, তার যৌনাঙ্গ প্রতিমার নরম, ভেজা মাংসে গভীরে ঘষে গেল। প্রতিমা তার পা চম্পার কোমরে জড়িয়ে দিল, তার নূপুর ঝুনঝুন করে উঠল, তার কোমল পায়ের চেটো চম্পার কালো নিতম্বে ঘষে গেল। "চম্পা, আমাকে গলিয়ে দে," প্রতিমা গোঙাতে লাগল।

তাদের মিলন উদ্দাম হয়ে উঠল। চম্পার কালো শরীর প্রতিমার ফর্সা শরীরে গভীরে চেপে গেল, তাদের যৌনাঙ্গ একে অপরের বিরুদ্ধে তীব্রভাবে ঘষে একটা গরম, আঠালো শব্দ তুলছিল। চম্পা তার হাত প্রতিমার বক্ষে চেপে ধরল, তার নরম, গোল মাংসে আঙুল গভীরে ঢুকিয়ে তীব্র চাপ দিল। প্রতিমা তার হাত চম্পার নিতম্বে রাখল, তার গোল, গরম মাংসে নখ দিয়ে আঁচড়ে দিল। তাদের ঘাম ও যৌনরস মিশে গেল, তাদের শরীর কাঁপতে কাঁপতে একসঙ্গে রাগমোচনে পৌঁছল। প্রতিমার চিৎকার ও চম্পার গোঙানি ঘরে গুঞ্জরিত হল। তাদের যৌনরস একটা তীব্র, গরম স্রোতে গড়িয়ে পড়ল, বিছানা তাদের মিষ্টি, আঠালো রসে ভিজে মাখামাখি হয়ে গেল। তাদের শরীর কাঁপতে কাঁপতে শান্ত হল, তাদের বক্ষ উঠছিল-নামছিল, তাদের পা জড়িয়ে থাকা অবস্থায় ঘাম ও রসে চকচক করছিল।

চম্পা প্রতিমার দিকে তাকাল, তার কালো চোখে একটা নিষ্ঠুর, উদ্দাম তৃপ্তি। "তুই এখন আমার গোলাম, মা’মণি," সে গর্জে উঠল। প্রতিমা তার ফর্সা হাত চম্পার কালো বক্ষে রাখল, তার গলায় একটা তৃপ্ত, কামুক শ্বাস। তাদের শরীরের গরম ও রসে ভেজা বিছানা তাদের উত্তপ্ত মিলনের সাক্ষী হয়ে রইল।
Like Reply
#51
Which ai?
Like Reply
#52
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত অষ্টচল্লিশতম পরিচ্ছেদ: তৃষ্ণার উদ্দাম আগুন ও লুকিয়ে দেখা

পরের দিন ভোরের একটা ভ্যাপসা, আর্দ্র গরম বাংলোর চারপাশে ছড়িয়ে পড়ছিল, বাতাসে একটা কামুক, ঝাঁঝালো উত্তাপ যেন শরীরে আগুন জ্বালছিল। চম্পা বাথরুমের দিকে এগিয়ে গেল, তার কালো ত্বক ঘামে ভিজে গলিত কালো সোনার মতো চকচক করছিল, একটা তৃষ্ণার্ত, বিপজ্জনক আভা ছড়িয়ে। তার পাতলা, প্রায় অদৃশ্য শাড়ি তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়নের সঙ্গে লেপ্টে গিয়েছিল—তার গোল নিতম্বের উদ্দাম, গভীর ও কাঁপতে থাকা বক্রতা শাড়ির আড়ালে যেন পুড়ছিল, তার উঁচু, পূর্ণ বক্ষ গরমে উঠছিল-নামছিল, শাড়ি তার গভীর খাঁজে ডুবে গিয়ে তার নরম, গরম মাংসে চেপে গিয়েছিল। তার কালো উরুর মসৃণ, পেশীবহুল গড়ন প্রতিটি পদক্ষেপে কাঁপছিল, ঘামে ভিজে একটা উত্তেজক, আঠালো চকচকে ভাব ছড়াচ্ছিল। তার খালি পায়ের পাতা মাটিতে পড়ছিল—তার দীর্ঘ, পরিষ্কার আঙুলগুলো গরমে কুঁচকে উঠছিল, তার পায়ের চেটোর নরম, মাংসল খাঁজ ঘামে ভিজে একটা কামুক, হিসহিসে শব্দ তুলছিল। সে বাথরুমের দরজার কাছে পৌঁছে থামল, তার কালো চোখে একটা ক্ষুধার্ত, উদ্দাম কামনা জ্বলছিল, তার ঠোঁট তৃষ্ণায় কাঁপছিল।

দরজার কাঠের ফুটোয় চোখ রাখতেই চম্পার শরীরে একটা তীব্র, উত্তেজক ঝড় বয়ে গেল। ভেতরে ধ্রুব দাঁড়িয়ে ছিল, সম্পূর্ণ নগ্ন, তার শরীরে গরম জলের ফোঁটা গড়িয়ে নামছিল, যেন একটা জ্বলন্ত মূর্তি। তার পাঁচ ফুট দশ ইঞ্চি লম্বা, পেশীবহুল গড়ন জলের আলোয় চকচক করছিল। তার চওড়া, শক্ত কাঁধ থেকে জলের ধারা নেমে তার উঁচু, পেশীবহুল বক্ষে পড়ছিল—তার গাঢ় ত্বকের ওপর জলের ফোঁটা তার গভীর, কাঁপতে থাকা খাঁজে জমে একটা উত্তেজক, গলিত চকচকে ভাব তৈরি করছিল। তার পেটের শক্ত, স্পষ্ট পেশী জলের স্রোতে কাঁপছিল, তার গভীর নাভির চারপাশে জল ঘুরে নিচে নামছিল। তার মজবুত, পেশীবহুল উরু গরম জলে ভিজে চকচক করছিল, জলের ফোঁটা তার গাঢ় ত্বকে গড়িয়ে নামছিল। তার পুরুষাঙ্গ গরম জলে ভিজে উঁচু, শক্ত ও তৃষ্ণার্ত হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল—তার লম্বা, গাঢ় গঠন জলের স্পর্শে কাঁপছিল, তার ডগায় জলের ফোঁটা ঝুলছিল। ধ্রুব তার হাত দিয়ে জল ছিটিয়ে দিল, তার শক্ত, গোল নিতম্ব তীব্রভাবে কাঁপল, জল তার গভীর খাঁজে গড়িয়ে নামছিল। তার পায়ের পেশী জলের স্পর্শে উঁচু হয়ে চকচক করছিল, তার ভেজা চুল তার কপালে লেপ্টে গিয়েছিল, তার গাঢ় চোখে একটা অজানা, গরম আগুন জ্বলছিল।

চম্পার শরীরে একটা উদ্দাম, অসহ্য শিহরণ জাগল। তার কালো ত্বক গরমে কাঁপতে লাগল, তার উঁচু বক্ষ তীব্রভাবে উঠছিল-নামছিল, তার গভীর খাঁজে ঘামের ফোঁটা গড়িয়ে তার সরু কোমরে জমে গেল। তার মন একটা কামুক, নিষ্ঠুর ঝড়ে ভরে গেল—ধ্রুবের শক্ত, ভেজা শরীর তার চোখের সামনে জ্বলছিল, তার পুরুষাঙ্গের গরম, তৃষ্ণার্ত গঠন তার মনে একটা আগ্নেয়গিরি ফাটিয়ে দিল। "ধ্রুব, তুই আমার হবি, তোর শরীর আমি গিলে খাব," সে মনে মনে গোঙাতে লাগল। তার ঠোঁট কামড়ে ধরল, তার জিভ তার ঠোঁটে বুলিয়ে দিল, তার হাত তার নিজের বক্ষে চেপে গেল—তার আঙুল তার গরম, নরম, কাঁপতে থাকা মাংসে গভীরে ঢুকে তীব্র চাপ দিল, তার নখ তার কালো ত্বকে লাল দাগ কেটে দিল। তার যৌনাঙ্গ গরমে ভিজে গেল, তার নরম, তৃষ্ণার্ত মাংস থেকে একটা আঠালো রস গড়িয়ে তার কালো উরুতে নামতে লাগল। তার মনে একটা অস্থির, ক্ষুধার্ত তৃষ্ণা—ধ্রুবের শক্ত বক্ষে তার জিভ বুলিয়ে দেওয়ার, তার পুরুষাঙ্গ তার মুখে নিয়ে তীব্রভাবে চোষার, তার গরম, ভেজা শরীরের প্রতিটি ভাঁজে তার আঙুল ঢুকিয়ে কামড়ে ধরার। তার শরীর ছটপট করতে লাগল, তার উরু কাঁপতে কাঁপতে একে অপরের বিরুদ্ধে ঘষে গেল, তার গলা থেকে একটা দমিত, কামুক গোঙানি বেরিয়ে এল। "তোকে আমি ছিঁড়ে খাব, ধ্রুব," সে ফিসফিস করল, তার গলা উত্তেজনায় ভারী হয়ে গেল।

চম্পা ধীরে পায়ে পিছিয়ে এল, তার শরীর উত্তেজনায় সিক্ত, তার কালো ত্বক ঘাম ও কামনায় জ্বলছিল। সে নিজের রুমের দিকে এগিয়ে গেল, তার প্রতিটি পদক্ষেপ তীব্র, কামুক ও উদ্দাম। পেছন থেকে তার কালো শরীর একটা জ্বলন্ত, তৃষ্ণার্ত মূর্তি—তার গোল নিতম্ব উঁচু ও কাঁপতে থাকা, শাড়ি তার গভীর, গরম বক্রতায় লেপ্টে গিয়ে তার নরম, তৃষ্ণার্ত মাংসে ডুবে গিয়েছিল। তার সরু কোমরের গভীর খাঁজে ঘাম জমে একটা উত্তেজক, গলিত মধুর মতো চকচকে ভাব তৈরি করছিল। তার কালো পিঠের মসৃণ, পেশীবহুল গড়ন গরমে কাঁপছিল, তার প্রতিটি ভাঁজ ঘামে ভিজে চকচক করছিল। তার পেশীবহুল উরু প্রতিটি পদক্ষেপে কাঁপছিল, শাড়ি তার গরম, নরম মাংসে ঘষে একটা হিসহিসে শব্দ তুলছিল। তার খালি পা মাটিতে পড়ছিল, তার মজবুত, সুন্দর গোড়ালি গরমে উঁচু হয়ে চকচক করছিল। তার পরিষ্কার, চকচকে পায়ের পাতা ধীরে ধীরে মাটিতে ফেলছিল—তার দীর্ঘ, গরম আঙুলগুলো সামান্য কুঁচকে উঠছিল, তার পায়ের চেটোর নরম, মাংসল খাঁজ ঘামে ভিজে একটা আঠালো, উত্তেজক শব্দ তুলছিল। তার চলার ছন্দে একটা কামুক, তীব্র তাল ছিল—তার পায়ের প্রতিটি পদক্ষেপ যেন ধ্রুবের শরীরের জন্য ছটপট করছিল, তার নিতম্বের কাঁপুনি যেন তার তৃষ্ণার গোঙানি।

চম্পা তার রুমে পৌঁছে দরজায় ঢুকল। তার শরীর গরমে কাঁপছিল, তার কালো ত্বক ঘাম ও কামনায় জ্বলছিল, তার যৌনাঙ্গ থেকে গরম রস গড়িয়ে তার উরু ভিজিয়ে দিচ্ছিল। সে দরজার দিকে হাত বাড়াল, তার কালো, গরম আঙুল দরজার হাতলে চেপে গেল। তারপর একটা গভীর, উত্তেজক, কামুক শ্বাস নিয়ে দরজাটা বন্ধ করে দিল, কাঠের শব্দ ঘরে গুঞ্জরিত হল।
Like Reply
#53
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত ঊনপঞ্চাশতম পরিচ্ছেদ: তৃষ্ণার উদ্দাম আগুন ও স্বমেহনের চরম তৃপ্তি

চম্পা তার রুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করার পর একটা গভীর, কামুক শ্বাস নিল, তার গলা থেকে একটা দমিত, উত্তেজক গোঙানি বেরিয়ে এল। বাইরে ভোরের ভ্যাপসা, আর্দ্র গরম জানালার ফাঁকে ঢুকে ঘরে একটা ঝাঁঝালো, যৌনতাপূর্ণ উত্তাপ ছড়িয়ে দিচ্ছিল। সে ধীরে পায়ে বিছানার দিকে এগিয়ে গেল, তার কালো ত্বক ঘামে ভিজে গলিত কালো মুক্তোর মতো চকচক করছিল, তার প্রতিটি ভাঁজে একটা তৃষ্ণার্ত, উদ্দাম আভা। তার পেশীবহুল উরু গরমে কাঁপছিল, তার শাড়ি তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়নের সঙ্গে লেপ্টে গিয়ে তার গোল নিতম্বের গভীর, কাঁপতে থাকা বক্রতাকে আঁকড়ে ধরেছিল। সে বিছানার কিনারায় বসল, তার নিতম্ব বিছানায় চেপে গিয়ে একটা গভীর, উত্তেজক খাঁজ তৈরি করল, তার যৌনাঙ্গের নিচে একটা গরম, আঠালো ভাব জমে উঠল।

চম্পা তার শাড়ির আঁচল ধরে তীব্রভাবে টান দিল, পাতলা কাপড়টা তার কালো শরীর থেকে ছিঁড়ে খসে পড়ল। তার উঁচু, পূর্ণ বক্ষ উন্মুক্ত হয়ে আগুনের মতো জ্বলে উঠল—তার গাঢ়, গরম ত্বক ঘামে ভিজে চকচক করছিল, তার গভীর, কাঁপতে থাকা খাঁজে ঘামের ফোঁটা গড়িয়ে নামছিল, তার শক্ত, উঁচু স্তনবৃন্ত গরমে কাঁপছিল। সে তার ব্লাউজের বোতামগুলো ছিঁড়ে ফেলল, কাপড়টা তার কাঁধ থেকে নেমে তার সরু, গভীর কোমর উন্মুক্ত করল—তার কালো ত্বকে ঘাম জমে একটা উত্তেজক, গলিত মধুর মতো চকচকে ভাব তৈরি করছিল। তারপর সে শাড়িটা পুরোপুরি ছুঁড়ে ফেলল, তার নগ্ন শরীর সম্পূর্ণ উন্মুক্ত হয়ে একটা জ্বলন্ত, তৃষ্ণার্ত মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে গেল। তার গোল, উদ্দাম নিতম্ব গরমে কাঁপছিল, তার গভীর খাঁজে ঘাম জমে একটা কামুক, আঠালো শব্দ তুলছিল। তার কালো উরুর মসৃণ, পেশীবহুল গড়ন ঘামে ভিজে চকচক করছিল, তার যৌনাঙ্গ উন্মুক্ত হল—তার গাঢ়, নরম, তৃষ্ণার্ত মাংস গরমে কাঁপছিল, তার ভেজা, গভীর ভাঁজ থেকে একটা গরম, আঠালো রস গড়িয়ে তার উরুতে নামছিল, তার নরম, কালো চুল গরমে লেপ্টে গিয়ে একটা উত্তেজক, গলিত ভাব ছড়াচ্ছিল।

সে বিছানায় শুয়ে পড়ল, তার কালো, গরম শরীর চাদরে চেপে গেল, তার নিতম্ব বিছানায় ঘষে একটা হিসহিসে শব্দ তুলল। তার মনে ধ্রুবের নগ্ন দৃশ্য ফিরে এল—তার শক্ত, ভেজা বক্ষে জলের ফোঁটা গড়িয়ে নামছে, তার পুরুষাঙ্গ গরম জলে ভিজে শক্ত, লম্বা ও তৃষ্ণার্ত হয়ে কাঁপছে, তার ডগায় জলের ফোঁটা ঝুলছে। চম্পার শরীরে একটা তীব্র, অসহ্য উত্তেজনা জাগল, তার যৌনাঙ্গ গরমে ভিজে গেল। "ধ্রুব, তোর গরম শরীর আমার মুখে, আমার শরীরে," সে গোঙাতে লাগল, তার গলা কামনায় ভারী হয়ে গেল। তার হাত তার বক্ষে চেপে গেল, তার আঙুল তার গরম, নরম, কাঁপতে থাকা মাংসে গভীরে ঢুকে তীব্রভাবে চাপ দিল, তার নখ তার কালো ত্বকে লাল, উত্তেজক দাগ কেটে দিল, তার স্তনবৃন্তে চিমটি কেটে টানল।

চম্পা তার ডান হাত নিচে নামাল, তার আঙুল তার যৌনাঙ্গে চেপে গেল। তার গাঢ়, নরম মাংস গরমে কাঁপছিল, তার ভেজা, গভীর ভাঁজ ঘাম ও রসে মাখামাখি হয়ে একটা উত্তেজক, আঠালো শব্দ তুলছিল। সে তার দুটো আঙুল গভীরে ঢুকিয়ে দিল, তার নরম, তৃষ্ণার্ত মাংসে তীব্রভাবে ঘষতে লাগল। "ধ্রুব, তোর পুরুষাঙ্গ আমার মুখে চাই," সে মনে মনে গর্জে উঠল। তার মন ধ্রুবের গরম, শক্ত পুরুষাঙ্গে ডুবে গেল—তার জিভ দিয়ে তার লম্বা, তৃষ্ণার্ত গঠন চুষে টানার, তার ঠোঁটে তার গরম ডগা কামড়ে ধরার, তার মুখে তার তীব্র রস গলিয়ে নেওয়ার। তার আঙুল আরও গভীরে ঢুকে গেল, তার নরম, ভেজা মাংসে চক্কর দিতে লাগল, তার নখ তার গরম ত্বকে আঁচড়ে দিল। তার বাঁ হাত তার বক্ষে তীব্রভাবে চেপে গেল, তার গরম, কাঁপতে থাকা মাংসে আঙুল গভীরে ঢুকিয়ে টানল, তার স্তনবৃন্তে চাপ দিয়ে মুচড়ে দিল।

চম্পার শরীর তীব্রভাবে কাঁপতে লাগল, তার কালো ত্বক ঘামে ভিজে আগুনের মতো জ্বলছিল। তার মনে একটা উদ্দাম, যৌনতাপূর্ণ তৃষ্ণা—ধ্রুবের শক্ত নিতম্বে তার আঙুল ঢুকিয়ে কামড়ে ধরার, তার গরম পুরুষাঙ্গ তার যৌনাঙ্গে গভীরে ঢুকিয়ে তীব্রভাবে ঘষার, তার শক্ত উরু তার মুখে চেপে গলিয়ে দেওয়ার। "ধ্রুব, তুই আমার শরীরে ঢুকে যা," সে গোঙাতে গোঙাতে চিৎকার করল। তার আঙুল তীব্র গতিতে ঘষতে লাগল, তার যৌনাঙ্গের নরম, ভেজা মাংস থেকে একটা গরম, আঠালো, হিসহিসে শব্দ উঠছিল। তার উরু কাঁপতে কাঁপতে একে অপরের বিরুদ্ধে ঘষে গেল, তার পায়ের পাতা বিছানায় চেপে গিয়ে কুঁচকে উঠল, তার পায়ের চেটোর নরম খাঁজ ঘামে ভিজে চকচক করছিল। তার শরীর একটা অসহ্য, উত্তেজক ছটপটানিতে ভরে গেল, তার গলা থেকে একটা গভীর, কামুক, দমিত চিৎকার বেরিয়ে এল।

তার রাগমোচন চরম ও উদ্দাম হয়ে উঠল। তার যৌনাঙ্গ থেকে একটা তীব্র, গরম, মিষ্টি রসের স্রোত বেরিয়ে এল, তার আঙুল কাঁপতে কাঁপতে তার নরম, তৃষ্ণার্ত মাংস থেকে বেরিয়ে এল। তার শরীর তীব্রভাবে কেঁপে উঠল, তার গোল নিতম্ব বিছানায় চেপে গিয়ে কাঁপতে কাঁপতে উঁচু হয়ে গেল, তার উরু কাঁপতে কাঁপতে ছড়িয়ে পড়ল। তার যৌনরস একটা গরম, আঠালো স্রোতে গড়িয়ে পড়ল, বিছানার চাদর তার তীব্র, মিষ্টি রসে ভিজে মাখামাখি হয়ে গেল। চাদরে একটা গাঢ়, উত্তেজক, ভেজা দাগ ছড়িয়ে পড়ল, তার রসের গরম, কামুক গন্ধ ঘরে ভরে গেল। তার শরীর কাঁপতে কাঁপতে শান্ত হল, তার বক্ষ তীব্রভাবে উঠছিল-নামছিল, তার কালো ত্বক ঘাম ও রসে ভিজে চকচক করছিল, তার যৌনাঙ্গ থেকে রস গড়িয়ে তার উরুতে লেপ্টে গেল।

চম্পা চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইল, তার মনে ধ্রুবের শরীরের গরম, ভেজা ছবি জ্বলছিল। তার ঠোঁটে একটা নিষ্ঠুর, উদ্দাম, কামুক হাসি ফুটে উঠল। "তোকে আমি ছিঁড়ে খাব, ধ্রুব," সে ফিসফিস করল, তার গলা তৃপ্তি ও তৃষ্ণায় ভারী হয়ে গেল।
Like Reply
#54
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন"

একশত পঞ্চাশতম পরিচ্ছেদ: বৃষ্টির রাতে তৃষ্ণার অনুসরণ

রাত গভীর হয়ে এসেছিল, আকাশে কালো মেঘের গর্জন আর বৃষ্টির ঝাঁঝালো শব্দ বাংলোর চারপাশে একটা উত্তেজক, আর্দ্র আবহ তৈরি করছিল। জানালার ফাঁকে ঢোকা ঠান্ডা, ভেজা হাওয়া ঘরে একটা কামুক, গরম উত্তাপ ছড়িয়ে দিচ্ছিল। বৃষ্টির শব্দে ছাদের দরজা থেকে একটা ঝড়ো আওয়াজ ভেসে এল, যেন কেউ দরজাটা খুলে রেখেছে। ধ্রুব তার ঘর থেকে বেরিয়ে এল, তার পাঁচ ফুট দশ ইঞ্চি লম্বা, পেশীবহুল শরীরে একটা পাতলা, সাদা কুর্তা আর পায়জামা লেপ্টে গিয়েছিল। তার শক্ত বক্ষ কুর্তার নিচে স্পষ্ট, গরমে কাঁপছিল, তার গাঢ় ত্বক কাপড়ের ফাঁকে চকচক করছিল। সে সিঁড়ির দিকে এগিয়ে গেল, তার মজবুত উরুর পেশী প্রতিটি পদক্ষেপে কাঁপছিল, তার খালি পায়ের পাতা সিঁড়ির ঠান্ডা পাথরে পড়ছিল—তার শক্ত গোড়ালি গরমে চকচক করছিল, তার পায়ের চেটোর নরম খাঁজ সামান্য ঘষে একটা দমিত, উত্তেজক শব্দ তুলছিল। সে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে লাগল, তার চওড়া কাঁধ কুর্তায় চেপে গিয়ে একটা গভীর, কামুক গঠন ফুটিয়ে তুলছিল। তার ভেজা চুল তার কপালে লেপ্টে গিয়েছিল, তার গাঢ় চোখে একটা অজানা উত্তেজনা।

অন্যদিকে, চম্পা তার রুমে শুয়ে ছিল, তার নগ্ন শরীরে শুধু একটা পাতলা, কালো শাড়ি জড়ানো, যা তার গোল নিতম্বের উদ্দাম, গভীর বক্রতা ও উঁচু, পূর্ণ বক্ষের গরম, কাঁপতে থাকা গঠনকে আঁকড়ে ধরেছিল। বৃষ্টির শব্দে তার ঘুম ভেঙে গিয়েছিল, তার কালো ত্বক ঘামে ভিজে চকচক করছিল। হঠাৎ দরজা খোলার একটা দমিত শব্দ তার কানে এল। সে বিছানা থেকে উঠে দাঁড়াল, তার শরীরে ধ্রুবের প্রতি তৃষ্ণা আবার জ্বলে উঠল। "ধ্রুব," সে ফিসফিস করল, তার গলা কামনায় কাঁপছিল। সে দরজার দিকে এগিয়ে গেল, তার শাড়ি তার পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি মজবুত গড়নের সঙ্গে লেপ্টে গিয়ে তার গভীর কোমরের খাঁজে ডুবে গেল। সে দরজা খুলে বাইরে তাকাল, ধ্রুবের পায়ের শব্দ সিঁড়ির দিকে মিলিয়ে যাচ্ছিল। তার কালো চোখে একটা ক্ষুধার্ত, উদ্দাম আগুন জ্বলে উঠল।

চম্পা ধ্রুবকে অনুসরণ করতে লাগল, তার খালি পায়ের পাতা মেঝেতে পড়ছিল—তার দীর্ঘ, পরিষ্কার আঙুলগুলো গরমে কুঁচকে উঠছিল, তার পায়ের চেটোর নরম, মাংসল খাঁজ ঘামে ভিজে একটা আঠালো, উত্তেজক শব্দ তুলছিল। তার পেশীবহুল উরু শাড়ির নিচে কাঁপছিল, শাড়ি তার গোল নিতম্বে চেপে গিয়ে তার গভীর, কামুক বক্রতাকে আরও স্পষ্ট করছিল। তার বক্ষ গরমে উঠছিল-নামছিল, শাড়ি তার গভীর খাঁজে লেপ্টে গিয়ে ঘামের ফোঁটা জমিয়ে একটা চকচকে, যৌনতাপূর্ণ ভাব তৈরি করছিল। সে সিঁড়ির কাছে পৌঁছল, ধ্রুবের পায়ের শব্দ তখনও ওপরে উঠছিল। সে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে শুরু করল, তার প্রতিটি পদক্ষেপ তীব্র ও কামুক—তার কালো পিঠের মসৃণ গড়ন গরমে কাঁপছিল, তার শাড়ি তার সরু কোমরে ঘষে একটা দমিত, হিসহিসে শব্দ তুলছিল। তার মজবুত গোড়ালি সিঁড়ির ঠান্ডা পাথরে চেপে গিয়ে চকচক করছিল।

ধ্রুব ছাদে পৌঁছে দরজার কাছে দাঁড়াল, বৃষ্টির ঝড়ো হাওয়া তার কুর্তা ভিজিয়ে দিয়েছিল। তার শক্ত বক্ষ কাপড়ের নিচে আরও স্পষ্ট হয়ে উঠল, তার গাঢ় ত্বক ভেজা কাপড়ে লেপ্টে গিয়ে একটা উত্তেজক, গলিত ভাব ছড়াচ্ছিল। তার পায়জামা তার মজবুত উরুতে চেপে গিয়েছিল, তার পুরুষাঙ্গের গঠন কাপড়ের নিচে হালকা স্পষ্ট হয়ে কাঁপছিল। সে ছিটকিনির দিকে হাত বাড়াল, তার শক্ত নিতম্ব কুর্তার নিচে কাঁপছিল। ঠিক তখনই চম্পা ছাদে পৌঁছে গেল, তার কালো শরীর বৃষ্টির হাওয়ায় কাঁপছিল। তার শাড়ি তার গরম, ঘামে ভেজা ত্বকে লেপ্টে গিয়ে তার নগ্নতার প্রতিটি ভাঁজ ফুটিয়ে তুলছিল। তার চোখ ধ্রুবের দিকে আটকে গেল, তার ঠোঁট কামনায় কাঁপতে লাগল। "ধ্রুব, তুই আমার," সে মনে মনে গোঙাতে লাগল, তার শরীরে একটা উদ্দাম, যৌনতাপূর্ণ তৃষ্ণা জ্বলে উঠল।
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)