12-01-2025, 09:03 PM
(12-01-2025, 08:47 PM)Kallol Wrote: লেখক কে আন্তরিক ধন্যবাদ, এই গল্পের মাধ্যমে আমাদের সমাজের একটা অন্ধকারাচ্ছন্ন দিক তুলে ধরার জন্য! বাস্তবে কোন দেহপসারিনীর সঙ্গে কথা বলা বা মেলামেশার সুযোগ ঘটে নি! তবে ইউটিউবে এমন কয়েকজন মেয়ে ও মহিলার ইন্টারভিউ দেখেছি যারা একসময় দেহব্যবসার সাথে যুক্ত ছিল, আর তাদের মধ্যে একটা কমন বিষয় হচ্ছে তারা প্রত্যেকেই এখনো কারো ঘরের ঘরনী হওয়ার স্বপ্ন দেখে! অর্পনের এই চোখে চোখ না রাখতে পারার ব্যপার টা আমার কাছে কেমন যেন ইয়ে.. লাগলো! আমি তো শুনেছি ভালোবাসার মানুষের চোখের দিকে চেয়ে প্রেমিক প্রেমিকা হারিয়ে যায়, সময়ের হিসাব থাকে না! অথচ অর্পণ নন্দিনীর চোখে, চাইতেই পারে না...বড়োই অদ্ভুত! গল্পে দু একটা শব্দ অসম্পূর্ণ থেকে গেছে, আর বানানের দিকে আর একটু নজর দিতে হবে।।।।
বানান গুলো খানিকক্ষণ পরে চেক করে ঠিক করে দেব। আপাতত একটু ব্যস্ত আছি।❤️
চোখে চোখ রেখে হারিয়ে যাওয়াটাই অর্পণের দূর্বলতা। অর্পণ কঠিন হয়ে থাকতে চায়,কিন্তু ভালোবাসার মানুষটির চোখে চোখ রেখে হারিয়ে গেলে কাঠিন্য ধরে রাখা মুশকিল।
খুব সম্ভব এটা নন্দিনীকে দায়িত্ব নিয়ে কাটায়ে দিতে হবে।