Thread Rating:
  • 281 Vote(s) - 3.18 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ৩৪ )
মাহফুজ বলে সাদমান থেকে তোমাকে কে ছিনিয়ে নিতে চেয়েছে। আমি একটু আগে বলি নি একজন মানুষ একসাথে ভিন্ন ভিন্ন মানুষ কে ভালবাসে। তুমি অস্বীকার করতে পারবে আমার প্রতি তোমার একটু দূর্বল হয় নি? সব খালি শরীর ছিল সেখানে। মন ছিল না একটু? সাবরিনা চোখে চোখ রাখে না অন্যদিকে দৃষ্টি ফিরিয়ে নেয়। যেন চোখে চোখ রাখলেও মাহফুজ জেনে ফেলবে হোটেলে যখন সাদমান কে উদ্যাম প্রেমে ভাসিয়ে দিতে চাইছিল তখন না চাইতেও সামনে মাহফুজ হাজির হয়েছিল। মাহফুজ বলে আমি সিনথিয়াকে সরিয়ে তোমাকে একমাত্র আসন দিতে চায় নি কিংবা সাদমান কে সরিয়ে একমাত্র আসনে আমি বসতে চাই নি। আমি চেয়েছি কিছু জিনিস আমাদের থাক। অল্প কিছু শুধু দুই জনের জন্য। যদি তা না হয় আমি তোমার ইচ্ছা কে সম্মান করি। তুমি দেশ ছাড়ার আগে যা  বলেছিলাম সেটা আবার বললাম। তোমার জীবনে আমার অল্প একটু জায়গা দরকার। বেশি কিছু না। তোমার জীবনের সব যেমন চলছে তেমন চলবে কিছুতে ব্যাঘ্যাত ঘটবে না। তাতে যদি না হয়, তবে ঠিক আছে। আমি মেনে নিব। আর একজন প্রেমিকাই তো বুঝবে প্রেমিকের হৃদয়ে কি আগুন জ্বলে। সাবরিনা বলে মাহফুজ সিনথিয়া এবং আমি বোন। তুমি কিভাবে ভাবছ আমি তোমাকে এখানে হেল্প করব। আগে যা ঘটছে তা ঘটেছে, নতুন করে কিছু ঘটুক আমি চাই না। আর সিনথিয়া যদি জানে তাহলে কি বলবে বল? মাহফুজ বলে কিছু বলবে না। বরং বলা যায় না খুশিও হতে পারে। মাহফুজের কথায় সাবরিনা রেগে যায়। বলে সবাই কে তোমার মত পাভার্ট ভাববে না। সিনথিয়া একটু উড়নচন্ডী, মাঝে মাঝে রেকলেস তবে আমাদের পরিবারে বড় হয়েছে ও। মোরালিটির একটা ভ্যালু আছে ওর কাছে। মাহফুজ হেসে দেয়, বলে মোরালিটি শব্দটা বড় গোলমেলে সাবরিনা। সমাজ কাল ভেদ বদল যায়। আশি নব্বই বছর আগে দশ বছরের মেয়ে কে বিয়ে করা খুব নরমাল ছিল কিন্তু এখন একদম প্রত্যন্ত গ্রামে যাও। সেখানেও এমন বিয়ে দেখবে না। আর ভালবাসা বড় জটি। সিনথিয়া কে আমি যেভাবে চিনি সেভাবে আর কেউ চিনে না। সিনথিয়া আমার সাথে ওর পুরো স্বরূপটা প্রকাশ করতে পারে তাই তো ও আমাকে এত ভালবাসে। আমাকে চায়। আমি নিশ্চিত আমি যদি বলি তোমার আপুর সাথে আমার কিছু আছে বরং ও উত্তেজিত হবে। সবারিনা ধমকে উঠে বাজে বকো না। মাহফুজ এইবার খানিকটা চ্যালেঞ্জ আর খানিকটা কৌতুকের স্বরে বলে, যদি তুমি সিনথিয়ার মুখ থেকে ভিন্ন কিছু শুন? যদি শুন সিনথিয়া বরং উত্তেজিত হয়, খুশি হয় তোমার আমার কথা বললে? সাবরিনা বলে এটা হতেই পারে না। তুমি পাভার্ট হতে পার কিন্তু সিনথিয়া না। সিনথিয়ার সাথে সাবরিনা কে নিয়ে ওর বিভিন্ন সময় কথোপকথন একবার মনে করে মাহফুজ তারপর মুচকি হাসি দেয়। বলে তাহলে একটা বেট হয়ে যাক। সাবরিনা বলে এইসব বেট ফেট এর দরকার নেই। আমি আমার বোন কে চিনি। মাহফুজ বলে একজন মানুষ কে চিনা কি এত সহজ। তার কত রূপ থাকে। সাবরিনা বোনের বিরুদ্ধে এইসব কথা সহ্য করত পারে না। বলে নিজেকে বাচানোর জন্য এইসব বলে লাভ নেই মাহফুজ। সিনথিয়া হয়ত রাগের মাথায় আমাকে নিয়ে দুই একটা বকাঝকা দিতে পারে তবে এর বেশি কিছু ও বলবে না। মাহফুজ আবার সাবরিনা কে খোচা দেয়। সিনথিয়া তো তোমাকে আর আমাকে নিয়ে অনেক কিছু বলে। খুশি মনে বলে। উত্তেজিত হয়ে বলে। সাবরিনা বলে মাহফুজ তুমি আমাকে দুই বার বাচিয়েছ বলে আমি এখনো এখানে বসে তোমার কথা শুনছি। কিন্তু এইসব বাজে কথা বলতে থাকলে আমাকে এখান থেকে উঠে যেতে হবে।  মাহফুজ বলে প্লিজ তুমি আমাকে কথা দিয়েছ আমার পুরো কথা শুনবে। মাহফুজের কথায় সাবরিনা আবার একটু শান্ত হয়। সে কথা দিয়েছে তাই কথা রাখবে। যে তার জীবন এবং সম্মান দুই দুইবার বাচিয়েছে তার সাথে এতটুকু কথা সে রাখতে পারে। আর মাহফুজ যাই বলুক ওর যুক্তি কে দূর্বল করতে পারবে না এই আত্মবিশ্বাস সাবরিনার আছে।


মাহফুজ বলে আমি তোমার প্রতি দূর্বল হয়েছি কিভাবে সেটা তো বলেছি। তুমি সাদমানের জন্য দূরে সরে থাকতে চাও এটাও আমি বুঝি। তুমি চাইলেও এই সমাজ আর নিয়ম নীতি কে অগ্রাহ্য করতে চাও না। তবে বিশ্বাস কর তুমি আমার কাছে আসলে সিনথিয়া মোটেই অখুশি হবে না। বরং বিভিন্ন সময় ও আমাকে উস্কে দেয় তোমাকে নিয়ে। সোয়ারিঘাটের ঘটনার পর যখন মন একটু তোমার দিকে ঝুকে গেল তখন সিনথিয়ার করা হাসি ঠাট্টা গুলো আমার মন কে আর দুর্বল করেছে তোমার প্রতি। সেই জন্য লালমাটিয়ার অন্ধকার মাঠে আমি এইভাবে তোমার এত কাছে এসেছিলাম। সাবরিনা আবার প্রতিবাদ করে উঠে। মাহফুজ বলে সাবরিনা তুমি আর তোমার ফুফুর দুই জনের একটা জিনিস কি জান? সাবরিনা তাকিয়ে থাকে হঠাত করে নুসাইবা ফুফুর কথা উঠায়। সাবরিনা জানে রিসেন্ট অনেক ঝামেলা হয়েছে নুসাইবা ফুফু আর আরশাদ ফুফার জীবনে এবং যেখানে মাহফুজ ওদের কে হেল্প করেছে। অনেকটা এই কারণে ওর মা এখন দোন মোনায় আছেন আগে যেখানে সম্পূর্ণ বিরোধিতা করছিলেন সিনথিয়ার সাথে মাহফুজের বিয়ের। সাবরিনা কৌতুহল থেকে জিজ্ঞেস করে কি? মাহফুজ বলে তোমরা দুই জনেই চোখের সামনে থাকা জিনিস দেখতে পার না, কেউ মুখে বললে বিশ্বাস কর না। কিন্তু যখন চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয় তখন অবাক হয়ে যাও। সাবরিনা বলে ফুফুর ক্ষেত্রে কি হয়েছে। মাহফুজ কয়েক সেকেন্ড বিরতি নিয়ে বলে সেইটা তোমার ফুফু বলবে, এইতা প্রকাশ করার অধিকার আমার নাই। তার ব্যক্তিগত তথ্য। তবে তোমাকে আমি আজকে তোমারটা চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিব। তুমি ভাব এক পরিবারে বেড়ে উঠলে সবাই এক রকম ভাববে। তুমি ভাব তোমার বোন সাধু ধোয়া তুলসি পাতা। আর আমি আমার ব্যাকগ্রাউন্ডের কারণে সব রকম পাভার্ট চিন্তার মালিক। সাবরিনা এইবার না না করে উঠে তবে মনের ভিতর যে এই চিন্তা আসে নি সেইটা অস্বীকার  করতে পারে না নিজের কাছে। মাহফুজ বলে আমি তোমাকে হাতে কলমে প্রমাণ করে দিচ্ছি। তবে এই প্রমাণ করলে তোমাকে আমাদের বিয়েতে সাহায্য করতে হবে। সাবরিনার মনে হয় বল এখন ওর কোর্টে। তবে এইবার ও জিতবে। কারণ মাহফুজ এমন চাল দিয়েছে সে জানে না যে এই চালে ও হারবে। তাই সাবরিনা আত্মবিশ্বাসের সাথে বলে তুমি যদি প্রমাণ করতে পার সিনথিয়া তোমাকে আমার ব্যাপার উস্কানি দেয়। আমার কাছে আসার ব্যাপার তোমাকে উতসাহ দেয় তাহলে আমি তোমাদের বিয়েতে হেল্প করব। মাহফুজ বলে আমি তোমাকে এইটা প্রমাণ করে দেখাতে পারব। তবে আমি যখন কথা বলব সিনথিয়ার সাথে ফোনে সেই সময়টা তোমাকে একদম চুপ করে থাকতে হবে। সাবরিনা বলে ওকে। সাবরিনার মধ্যে সেই কম্পেটেটিভ কোল্ড বিচ জেগে উঠে। এতদিন ধরে মাহফুজ আর ওর মাঝে যা ঘটেছে সেই সবের জন্য মাহফুজ কে মনে মনে দোষারোপ করে এসেছে। আজকে মাহফুজ যদি এই জায়গায় হেরে যায় তাহলে ওর কোন দায় থাকবে না মাহফুজ কে হেল্প করার। মাহফুজ ওকে তাহলে যে দুইবার ওকে বাচিয়েছে সেগুলোর দোহায় দিয়ে বিয়েতে হেল্প করতে বলত পারবে না। কারন সাববিনা দুশ্চিন্তায় ছিল মাহফুজ ওকে এই দুই ঘটনার দোহাই দিলে ওর জন্য অস্বীকার করা কঠিন হত। এখন বরং সহজে এড়ানো যাবে এবং মাহফুজে গর্ব দমানো যাবে। দেখানো যাবে যে করিম ফ্যামিলির মেয়েদের এত সহজে হারানো যায় না ।


মাহফুজ বলে ওকে আমি কল করছি সিনথিয়া কে। দুপুর তিনটার মত বাজে এখানে। তার মানে সকাল নয়টা বাজে ইংল্যান্ডে। সিনথিয়া কে মেসেঞ্জারে কল দিতে কয়েকবার রিং হয়। সিনথিয়া কল রিসিভ করে। রিসিভ করে সিনথিয়া বলে হ্যালো জান, কি খবর? গতকাল রাতে তো আর কোন আপডেট দিলা না। আমি কল দিলাম সেই সময় কল কেটে দিলা। আপুর সাথে কথা বলত পারছ? কি বলছে আপু? মাহফুজ এইবার বলে না কথা বলতে পারি নাই। অনেক চেষ্টা করেছি তবে আমার সাথে কথাই বলল না। এরপর গতরাতে প্রোগ্রামের সময় যা যা ঘটেছে তা এক এক করে বলতে থাকল। সাবরিনা কিভাবে মাহফুজ কে এড়ানোর জন্য সাবিতের টেবিলে বসে ছিল সেইটাও বলল। সাবরিনা ভয় পেয়ে গেল মাওফহু আর কি কি বলবে? পরের ঘটনাও কি বলবে? সাবরিনা আকার ইংগিতে আর না বলতে মানা করে। মাহফুজ ঘাড় নাড়িয়ে আশ্বাস দেয়। ওর দিকে তাকিয়ে ইংগিতে বলে ট্রাস্ট মি। এরপর সাবিতের সাথে কিভাবে হেসে হেসে কথা বলছিল সেইটাও বলে। সিনথিয়া বলে আপু একটা ড্যাম ইডিয়েট। সাবরিনা একটু চমকায়। ওদের ফ্যামিলিতে নরমালি বড়দের অনেক সম্মান দেয়। তব অনেক সময় ঝগড়া হলে সিনথিয়া যে দুই একটা উলটা পালটা বলে না তা না। তবে এখানে কোন কিছু ছাড়া মাহফুজের সামনে ওকে ইডিয়েট বলছে অবাক হয় সাবরিনা। মাহফুজ বলে ঠিক বলছ সিনথি। সিনথি বলে এই শয়তান ব্যাটাই না আপুর চাকরি খাওয়ার জন্য সব উলটা পালটা ধান্দা করল। মাহফুজ বলে হ্যা এইটা সে ব্যাট। সিনথি বলে আপুর ইগো আপুরে সব জায়গায় ধরা খাওয়ায়ে দেয়। আপু ইগোর চোটে একবারো আমার কথা ভাবছে না। তুমি না বলছিলা আপু কে অফিসে সবাই কোল্ড  বিচ বলে। আসলেই একটা কোল্ড বিচ আপু। চমকে উঠে কিছু বলতে যায় সাবরিনা। মাহফুজ ঠোটে আংগুল দিয়ে চুপ করতে বলে। মাহফুজ বলে এরপর আমাকে একবারো কথা বলতে দেয় নি। একবার কাছে গেলাম না চেনার ভান করে অন্য দিকে তাকিয়ে রইল। সিনথিয়া বলল এই জন্য তো আমি বলি আপুকে আসলে উচিত সাজা দেওয়া উচিত। মাহফুজ নরম স্বরে জিজ্ঞেস করে কেমন সাজা সিনথি। সিনথি এইবার খিল খিল করে হেসে উঠে। বলে বুঝ না কি বলছি। এখন লাইব্রেরির দিকে যাচ্ছি হেটে হেটে। বাসায় থাকলে ভিডিও কলে দেখিয়ে দিতাম কি শাস্তি দিতে হবে আপু কে। আপুর ভিতরের কোল্ড বিচটা কে গরম করতে হবে। এই বলে আরেকটা হাসি দিল। সাবরিনার গা কেমন যেন গুলিয়ে উঠল। সিনথিয়া এই ভাষায় ইংগিত পূর্ণ কথা বলতে পারে এইটা ভাবে নি ও।


মাহফুজ  বলে তুমি আর সাবরিনা দুইজনে এত তফাত কেন সিনথিয়া। মাঝে মাঝে আমার তো মনে হয় তোমাকে বুঝি কুড়িয়ে এনেছে। সিনথিয়া হেসে বলে হতেও পারে। তবে আপু হইল গুডি টু সুজ। সব সময় বাবা-মায়ের কথা শুনবে। সর রুল মানবে। বাবা মা প্রথম যে পাত্র আনল তাতেই রাজি হয়ে গেল দেখ। আর আমি নিজের পছন্দের পাত্র এনেছি। তাই এত সমস্যা। ও এত গুডি টু সুজ না হলে কি হত না? সাদমান ভাই ভাল মানুষ আমি মানছি। তবে বড্ড বেশি ভ্যানিলা। আপুর অবশ্য ভ্যানিলা অনেক পছন্দ। অবশ্য আমার পছন্দ চকলেট ক্যারামেল তোমার মত। পরতে পরতে চমক। এই বলে মুখ দিয়ে একটা কিসের সাউন্ড করে। ছোট বোনের প্রেমিকের সাথে ছোট বোনের গল্প শুনে অস্বস্তি হতে থাকে সাবরিনার। তবে বাজি বলে কথা। সিনথিয়া কে উস্কে দিয়ে মাহফুজ বলে ভ্যানিলা আর চকলেটে কি পার্থক্য সিনথিয়া? সিনথিয়া বলে পার্থক্য হলাম আমি। দেখ না চকলেটের স্বাদ একবার পেয়ে বাবা মায়ের দেখানো কোণ ছেলে পছন্দ হয় না। আমার দরকার চকলেট যে কোন মূল্যে। আপু ভ্যানিলা খেয়ে খেয়ে চকলেটের স্বাদ কি বুঝবে। তুমি তো ঠিক চকলেটও না। অনেক গুলো সারপ্রাইজ চকলেট থাকে না। বিভিন্ন পরতে বিভিন্ন স্বাদ। বাইরে থেকে বুঝা যায় না। প্রত্যেক পরদ চেটে চেটে স্বাদটা নিতে হয়। আপু যদি তোমার এই সারপ্রাইজ চকলেট বারের স্বাদ পায় তাহলে আমি শিওর কোল্ড বিচ না থেকে হট হর্নি বিচ হয়ে যাবে। আতকে উঠে সাবরিনা। হেসে উঠে মাহফুজ। সিনথিয়া ফোনের ঐপাশ থেকে বলে সত্যি কিন্তু। সাদমান ভাই যে রকম ভ্যানিলা আর আমার বোন যেরকম ডাবল ভ্যানিলা ফলে ওদের রাতে মনে হয় রুটিন করে সেক্স করে। সোম মংগল বুধ সেক্স বাকি দিন সেক্স নাই। এই বলে নিজেই বলে উঠে নাহ দুই ভ্যানিলা সাপ্তাহে তিন দিন সেক্স করবে না। দুই সাপ্তাহে তিন দিন হতে পারে বড়জোর। এই বলে হাসতে থাকে। ওকে নিয়ে ফোনে মাহফুজ আর সিনথিয়া সেক্সুয়াল ইংগিত পূর্ণ কথা বলছে এতে সাবরিনা যেমন চমকে গেছে তেমন সিনথিয়ার উপর রাগ হচ্ছে কারণ বুঝতে পারছে মাহফুজ আস্তে আস্তে জিতে যাচ্ছে বাজিতে, যে বাজি সাবরিনা ভেবেছিল শতভাগ ওর পক্ষে। তবে সবচেয়ে যেটা বেশি ওকে অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে সেটা হল সাবরিনার নিজের বডির রেসপন্স। মাহফুজ আর সিনথিয়ার ওকে নিয়ে কথোপকথন ওর শ্বাসের গতি বাড়িয়ে দিচ্ছে। হৃদপিন্ডের প্রতিটা শব্দ যেন কানে বাজছে। এরপর হাত পা গরম হয়ে যাচ্ছে। পেটের কাছে শিরশিরানি। পরিচিত অনুভূতি। উত্তেজিত হয়ে যাচ্ছে কেন ও? সিনথিয়া আর মাহফুজের মত কি পাভার্ট  হয়ে যাচ্ছে? যে অন্য কেউ ওকে নিয়ে সেক্সুয়াল কথা বললে উত্তেজিত হয় যাবে। নিজে কে নিজে বুঝ দেয় এইটা আসলে সে জন্য না। গতকাল রাতে সাবিতের ঔষুধের কাজ হয়ত এইটা। এখনো ফুললি যায় নি শরীর থেকে ঔষুধ। হয়ত তাই উত্তেজিত হচ্ছে এইসব কথায় নাহলে ওর এইসব ফালতু কথায় কখনো কোন রেসপন্স হবার কথা না।
[+] 5 users Like কাদের's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ৩৩ ) - by কাদের - 6 hours ago



Users browsing this thread: Abcd112233, Mmm..., Voboghure, 16 Guest(s)