Thread Rating:
  • 187 Vote(s) - 3.32 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ৩২ )


গাড়ি এয়ারপোর্টের ডিপারচার গেটের লাইনগুলোর উপর উঠে দাঁড়ায়। একদম মাঝবরাবর এসে গাড়ি থামায় মাহফুজ। গত দুই মিনিট গাড়ির ভিতর একদম নীরব ছিল। কার কাছে কোন কথা ছিল না যেন। গাড়ি থামার পর নুসাইবা চারদিকে তাকায় গাড়ির ভিতর থেকে। রাতের এই সময়টাতে প্রচুর লোক আসে এয়ারপোর্টে। ঢাকার একমাত্র ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। মধ্যপ্রাচ্যগামী শ্রমিক, ইউরোপগামী টুরিস্ট, বাইরে কোন দেশে পড়তে যাওয়া ছাত্র-ছাত্রী, হরেক রকম লোকের ভীড়। তবে সবাই দেশ ছেড়ে যাবে। কেউ একা এসেছে কার সাথে ফ্যামিলি। গাড়ি গুলোর সামনে ট্রলির ভিড়। এমনিতে এই ট্রলি ফ্রি। কিছু দালাল জাতীয় লোক এই ট্রলি নিয়ে ব্যবসা করে। এদের দাপটে ট্রলি পাওয়া কঠিন। নুসাইবা নামতেই এমন একজন ছুটে আসল। ম্যাডাম ট্রলি লাগবে। আমার সাথে আসেন আমি হেল্প করছি। মাহফুজ গাড়ি থেকে নামে। বলে যান যান লাগবে না আমাদের ট্রলি। নুসাইবার সাথে একটা মাত্র হ্যান্ড ল্যাগেজ। ট্রলি ব্যাগ। তাই এইটা টানার জন্য কার হেল্প লাগবে না। বিদায় বেলায় কার চোখে পানি, কার মুখে হাসি। গেটের মুখে পাসপোর্ট দেখিয়ে ঢুকে যেতে হচ্ছে। আজকে কড়াকড়ি বেশি। তাই সাথে আসা লোকেরা ভিতরে ঢুকতে পারছে না। কেউ যদি কোনভাবে ভিয়াইপি পাস যোগাড় করে তাহলে অন্য কথা। তাই বাইরের দিকটাতে ভীড় বেশি। যারা ভিতরে ঢুকতে পারছে না তারা বাইরে দাঁড়িয়ে কাচ দিয়ে দেখছে। আর্মড পুলিশ একটু পর পর বাশি বাজিয়ে জায়গা খালি করছে। স্বজনদের ছেড়ে যেতে তাও মানুষের মন চাইছে না। কেউ কেউ পুলিশের হাতে টাকা গুজে দিচ্ছে আরেকটু বেশিক্ষণ থাকার জন্য।  ঠিক এই সময়টাতে ভীড় বাড়ার কারণে পুলিশ অনেক করিতকর্মা ভাব দেখায় তবে এই সময়টাই এদের ঘুষ খাবার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। মাহফুজ দেখে ওর গাড়ির পাশে আর দুইটা গাড়ি থামিয়ে মানুষ নামছে। এক লাইনে সব গাড়ি পার্ক করার কথা। কিন্তু দুই তিন লাইন করে গাড়ি পার্ক করে লোক নামছে। যে গাড়ি গুলো সেকেন্ড বা থার্ড লাইনে পার্ক করছে সেগুলো থেকে পুলিশ দুইশ টাকা করে নিচ্ছে। মাহফুজ মনে মনে গালি দেয় শালার পুলিশ। এই মূহুর্তে গাড়ি নিয়ে বের হবার উপায় নেই। তাই গাড়ি লক করে নুসাইবার সাথে হেটে হেটে গেটের দিকে যায়। পাসপোর্ট চেক করে ভিতরে ঢুকাচ্ছে দেখে প্রত্যেক দরজার সামনে লাইন। একটা লাইনে দাঁড়ায় নুসাইবা। পাশাপাশি দাঁড়ায় মাহফুজ। মাহফুজ বলে সাবধানে যাবেন। নুসাইবা ঘাড় তুলে মাহফুজের দিকে তাকায়। মাহফুজের গলায় সত্যিকারের কেয়ার। একটু আগে হাসতে হাসতে রাত তুলে দেওয়া টিজ করার ভংগিটা আর নেই। ছেলেটা কে বুঝা বড্ড কঠিন। নুসাইবা বলে তুমিও ঠিক করে থেক। ইংল্যান্ডে পৌছে আমি সিনথিয়ার সাথে কথা বলব। আই রিয়েলি মিন ইট। মাহফুজ নুসাইবার দিকে তাকায়। মাহফুজ জানে নুসাইবা কে পাওয়া হবে না সত্যিকার অর্থে এই জীবনে। সিনথিয়াকে ও ভালবাসে। আবার নুসাইবার প্রতি যে আকর্ষণ সেটাও অস্বীকার করতে পারছে না। এই যে নুসাইবা চলে যাবে সেইটা ওর মনে একটা দুঃখবোধের জন্ম দিয়েছে। না পাওয়ার একটা বেদনা। সেটাই যেন মাহফুজের চোখে মুখে ফুটে উঠেছে। নুসাইবার চোখ এড়ায় না মাহফুজের মুখের বদলে যাওয়া ভংগী। এটার কি অনুবাদ করবে বুঝে উঠতে পারে না ও। মাহফুজের প্রতি এক সময় একটা তাচ্ছিল্য ছিল। এখন সেই জায়গায় একটা কৃতজ্ঞতাবোধ গড়ে উঠেছে। কিন্তু ওর ভয় মাহফুজের এই অনুবাদ করতে না পারা দৃষ্টিটা। নুসাইবা বলে আমার লাইন এসে গেছে প্রায়। তুমি গিয়ে বরং চলে যাও। মাহফুজ আর কথা বলে না। খালি বলে ভাল করে যাবেন। নুসাইবাও বলে ভাল থেক।


মাহফুজ গাড়ির কাছে যায়। এখনো ওর সামনে আর সাইডে গাড়ি পার্ক করা। ঠিক এই মূহুর্তে বের হয়ে যাওয়া সম্ভব না। এক পুলিশ ওর কাছে এসে বাশি বাজায়, বল - গাড়ি বের করেন, গাড়ি বের করেন। মাহফুজের মুখ দিয়ে গালি আসে। শালারা টাকা খেয়ে সব জায়গায় গাড়ি পার্ক করে রাখতে দিয়েছে এখন গাড়ি বের করবে কিভাবে। তবে আজকে এখানে কোন ঝামেলা করা যাবে না চুপচাপ বের হয়ে যেতে হবে। মাহফুজ তাই একদম মিষ্টি হাসি দিয়ে বলে আমার চারপাশে গাড়ি কিভাবে বের হব বলেন। ঐগুলা কে আগে সরান আমি বের হয়ে যাচ্ছি। আমার প্যাসেঞ্জার ভিতরে চলে গেছে। পুলিশ একটু চোটপাট করে সামনের গাড়ির দিকে এগিয়ে যায়। মাহফুজ ঘাড় ঘুড়িয়ে নুসাইবা কে দেখে। ওর যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে সেখান থেকে নুসাইবা কে দেখা যাচ্ছে। নুসাইবার সামনে আর দুইজন লোক লাইনে। নুসাইবা কে এয়ারপোর্টের উজ্জ্বল আলোয় দারুণ লাগছে। একটা সালোয়ার কামিজ পড়া। এটা নতুন। মাহফুজের মনে একটা অনুভূতি খেলা করে গেল এটা ভাবতেই। এর আগে যে সালোয়ার কামিজ পড়া ছিল সেটা আর পড়ার উপযুক্ত ছিল না গাড়িতে ওদের মিলনের পর। মাহফুজ গাড়ি থেকে বের হয়ে বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল, নুসাইবা বদলে নিয়েছিল কাপড়। এখন নুসাইবার পড়নে সেই নতুন সালোয়ার কামিজ। এই কামিজ যেন মনে করিয়ে দিচ্ছে যেটা নুসাইবা মাহফুজ কে ভুলে যেতে বলেছিল। মাহফুজের মনে হয় এত সহজে কি ভুলে যাওয়া যায় সব। আগের পড়ে থাকা সালোয়ার কামিজ টা কই? ব্যাগে ভরে নিয়েছে সাবরিনা? নাকি গাড়ির পিছনে পড়ে আছে? ভাবতে ভাবতে মাহফুজ দরজা খুলে গাড়ির মাঝের আর পিছনের সিটে খুজে। না নেই। সতর্ক নুসাইবা। ব্যাগে ভরে নিয়েছে। মাহফুজ গাড়ির মাঝের সিটে বসে সামনে তাকায়। নুসাইবা দরজা দিয়ে ঢুকে যাচ্ছে। পার্সপোর্ট দেখাল, চেক করছে যেই লোকটা তাকে। এরপর একটু ঝুকে ক্যারি অনের হ্যান্ডেল উচু করল। হালকা নিচু হতে নুসাইবার নিতম্ব যেন তার পূর্ণ গৌরবে মাহফুজের চোখে ধরা পড়ল। সারা এয়ারপোর্ট সাদা উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত হয়ে আছে। তার পরেও মাহফুজের মনে হচ্ছে নুসাইবার নিতম্ব যেন সবচেয়ে উজ্জ্বল এইখানে। মনে মনে হাসে মাহফুজ। সিনথিয়া যেমন সেক্স চ্যাটের সময় মাঝে মাঝে উত্তেজিত হয়ে যায় বলে নুসাইবা ফুফুর পাছাটা মেরে লাল করে দিতে হবে। মাহফুজ তখন আর ঘি ঢালতে ঢালতে বলে, হ্যা পাছার দুই দাবনা আলাদা করে ধরে ধরে দেখতে হবে কেমন লাল হয়েছে। সিনথিয়ার ডার্টি মাইন্ড তখন বলে হ্যা ফুফুর অহংকারী এস দেখবা তখনো উচু হয়ে আছে। মাহফুজ গাড়ির ভিতর একা একা হেসে  উঠে। ডার্টি সিনথিয়া। ঠিক এই সময় আবার ফোনে একটা এসএমএসের শব্দ। মাহফুজ অবাক হয়। এই ফোনে এখন কে এসএমএস দিচ্ছে। কারণ এই ফোন টা খালি এই অপরেশনের জন্য কেনা। তিন চার জন লোকের কাছে আছে। তাদের কার এই মূহুর্তে ওকে ফোন বা এসএমএস করার কথা না। এর মধ্যে ওর সাইডে রাখা গাড়ি সরে গেছে। একটু আগে তাড়া দিয়ে যাওয়া পুলিশ সামনে এগিয়ে আসে। গাড়ির জানালায় নক করে বলে এক মিনিটের মধ্যে না গেলে মামলা দিয়ে দিবে। এর মধ্যে আবার এসএমএসের শব্দ। মোবাইলটা নিচে পড়ে গেছে ড্রাইভার সিটের পাশে। মাহফুজ খুজতে থাকে কেবিন লাইট জ্বালিয়ে। মোবাইলে আবার নতুন মেসেজ আসার শব্দ। মাহফুজ এইবার একটু চিন্তিত হয়। কি হল? ড্রাইভারের সাইডের দরজায় এসে পুলিশ বলে আর ত্রিশ সেকেন্ড এর মধ্যে গাড়ি না সরালে মামলা। মাহফুজ বিরক্ত স্বরে বলে সরাচ্ছি। ড্রাইভার সিটটা আগুপিছু করে শেষ পর্যন্ত ফোনটা তুলতে পারে। অবাক হয় মাহফুজ। সোলায়মান শেখের নাম্বার থেকে মেসেজ। প্রথম মেসেজে লেখা ৫০ টাকা লাগবে। এরপর মেসেজে লেখা ৬০ টাকার মেসেজ চেঞ্জ এখন ৫০ টাকা লাগবে। এরপর লাস্ট মেসেজ ৬০ টাকা ইমার্জনেসি লাগবে। মাহফুজ কনফিউজড হয়ে যায় হচ্ছে টা কি। সোলায়মান শেখ অনেকবার বলে দিয়েছে এই ফোন থেকে যেন কল না দেয় সোলায়মান শেখের ঐখানে। মাহফুজ তাই দ্রুত ভাবতে থাকে কি করবে সে। কারণ ৫০ টাকা চাওয়ার মানে এয়ারপোর্ট ক্লিয়ার নাই। মাহফুজ তাই দ্রুত মেসেজ পাঠায় হোয়াট?  কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে এইবার একটা কল আসে। অপরিচিত একটা নাম্বার থেকে। মাহফুজ কিছু বলার আগে ঐপাশ থেকে সোলায়মানের গলা শুনা যায়। বলে কোন কথা বলবেন না, আমি যা বলি শুনে যান। সেকেন্ড পার্টি জেনে গেছে খবর। জায়গামত ওদের লোক বসে আছে ধরার জন্য। আপনি দ্রুত আপনার লোক কে  সরান। আমি এরপর বিস্তারিত বলব। আর আপনি প্ল্যান বি অনুযায়ী কাজ শুরু করেন। বাকিটা আমি পরে আপনাকে বলব। এই বলে ফোন কেটে যায়। মাহফুজ, সোলায়মান শেখের কথা কি বলব বুঝার ট্রাই করে। কারণ মাত্র দশ পনের সেকেন্ডের ভিতর সব কথা বলে দ্রুত ফোন কেটে দিয়েছে সোলায়মান শেখ। সেকেন্ড পার্টি মানে মুন্সী। আর জায়গামত লোক আছে মানে কী? এয়ারপোর্ট ওদের লোক বসে আছে? মাহফুজের মনে হয় সর্বনাশ। নুসাইবা তো ভিতরে ঢুকে গেছে। ওর সাথে পার্সপোর্ট নেই। তাই ঘুষ দিয়েও ভিতরে ঢুকতে পারবে না। ঠিক এই সময় পুলিশের লোক আবার এসে বলে এখনি সরান নাইলে মামলা। মাহফুজের মেজাজ মাথায় চড়ে যায় পুলিশের কথায় কিন্তু কিছু করার নাই। মাহফুজ একটা পাচশ টাকার নোট বের করে হ্যান্ডশ্যাক করার ভংগিতে পুলিশের হাতে ধরায়ে দেয়। পুলিশ এইবার অমায়িক একটা হাসি দিয়ে বলে পাচ মিনিট। মাহফুজ বুঝে পায় না ঠিক এই সময় কিভাবে নুসাইবা কে সতর্ক করবে। সব কিছু এত পারফেক্টোলি প্ল্যান করা ছিল। এতক্ষণ পর্যন্ত সব ঠিক ছিল এখন এই সোলায়মানের কথা সব ভেস্তে দিল। মাহফুজের সিনেমায় দেখা একটা ডায়লগ মনে পড়ে- অল প্ল্যান আর পারফেক্ট আনটিল দে আর ফাকড আপ। এখন ওরা পুরা ফাকড আপ। নুসাইবা কে সতর্ক করতে না পারলে ভীষণ বিপদ হয়ে যাবে।


নুসাইবা আর মাহফুজ যখন পার্ক করা মাইক্রোর ভিতর উদ্যাম খেলায় ব্যস্ত তখন মুন্সীর লোক তাকে ফোন দিয়ে বলল আজকে রাতে কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে একজন নুসাইবা করিম নামে যাত্রী আছে। আর টিকেট করা হইছে আজকে বিকাল চারটার সময়। একদম শেষ মূহুর্তের টিকেট। মুন্সী বুঝে ওর সাথে গেম খেলা হয়ে গেছে। গেমটা কে খেলল? ম্যানেজার না নতুন কেউ সেইটা আপাতত ভাবার সময় নাই। আগে গেমটা আটকাতে হবে। একবার ইমিগ্রেশন পার হয়ে গেলে এরপর কাউকে আটকানো অনেক ঝামেলার কাজ। সবচেয়ে ভাল হয় ফ্লাইটে চেক ইন করার আগে আটকাতে পারলে। মুন্সী তার যে লোক কে নুসাইবার পিছনে লাগিয়ে লেগেছিল তাকে ফোন দিল তারপর। সেই লোক তখনো সিংগারের শো রুমে। মুন্সী জিজ্ঞেস করতেই সেই লোক জানাল আজকে একটা ফ্রিজ ডেলিভারির কথা ছিল, টাকাও দিয়ে দিয়েছে সব নুসাইবা। তবে বিকালের দিকে নুসাইবা ফোন দিয়ে জানিয়েছে আজকে ডেলিভারি না দিতে। একটা কাজ আছে। মুন্সী এইবার দুইয়ে দুইয়ে চার মিলায়। এখানেই গেমটা খেলা হয়ে গেছে। যারা ফ্রিজ ডেলিভারি দিতে এসেছিল এরা আসলে নুসাইবা কে নিয়ে গেছে অথবা নুসাইবা স্বেচ্ছায় তাদের সাথে গেছে। এইসব পরে ভাবা যাবে। মুন্সী তার লোককে বলল এখনি যেন বাইক নিয়ে এয়ারপোর্টে ছুটে। কারণ নুসাইবা কে সনাক্ত করতে হলে এই সবচেয়ে ভাল লোক। কারণ নুসাইবা কে কিছুদিন ফলো করার কারণে নুসাইবা কে ভাল করে চিনতে পারবে। এয়ারপোর্টে মুন্সীর আর কিছু লোক আছে পোষা। এরা হেল্প করবে একবার এইডেন্টিফাই করলে সবার নজর এড়িয়ে কিভাবে নুসাইবা কে হাতে আনা যায়। মুন্সী নিজেও রওনা দিবে। তবে রাস্তায় যে জ্যাম আসতে একটু সময় লাগবে। মুন্সী ক্লিয়ার ইন্সট্রাকশন দিয়ে দিল। নুসাইবা কে প্রথমে আইডিন্টিফাই করলেই যেন ওকে ফোন দেয়। আর কিভাবে নানা বাহানা করে ওকে ইমিগ্রেশন পার হতে না দিতে হবে সেই সব। একজন বড় সরকারী অফিসার যে কিনা আবার আরেকজন বড় অফিসারের বউ তাকে এয়ারপোর্টের মত জায়গা যেখানে হাজার হাজার সিসি ক্যামেরা সেখান থেকে হাওয়া করা কঠিন। মুন্সীর প্ল্যান হল ও আসা পর্যন্ত যেন ওর লোকেরা নুসাইবা কে যেভাবেই হোক ইমিগ্রেশন পার হওয়া আটকে রাখে। মুন্সীর কাছে কিছু ইনফরমেশন আছে সেইগুলা ইউজ করলে নুসাইবা হয়ত নিজে থেকেই ওর সাথে আসবে। যদি তার পরেও না আসে তাহলে ব্যাপারটা কঠিন হয়ে যাবে। কারণ ওশন গ্রুপের কড়া নির্দেশ এমন কিছু করা যাবে না যাতে পত্রিকায় বা টেলিভিশনে নেগেটিভ নিউজ হবার চান্স থাকে। ফলে যা করতে হবে গোপনে। মুন্সী তার নির্দেশ দিয়ে দিয়েছে। এখন ঢাকার পথে ছুটছে গাড়িতে। মুন্সী আবার একটা উত্তেজনা ফিল করে। কে জানে আজকে রাতটা ওর আর নুসাইবার হতে পারে। মুন্সী মনে মনে ভাবে খেলা জমে গেছে।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ২৭) - by কাদের - 05-01-2024, 12:55 AM



Users browsing this thread: 12 Guest(s)