30-08-2023, 02:58 PM
(This post was last modified: 30-08-2023, 02:59 PM by কাদের. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
গ
মাহফুজ গত সাত দিন ধরে অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। যখন পত্রিকার রিপোর্টটা করিয়েছিল তখন এর পরিণতি কি হবে সেটা ঠিক ওর জানা ছিল না। যেটা আশা করেছিল সেটা হয়েছে। সেই রিপোর্টের সূত্র ধরে আরশাদ নুসাইবা দম্পতির আর কাছে ঘেষতে পেরেছে মাহফুজ। তবে এরপর গত সাপ্তাহে যা হয়েছে সেটা ওর পরিকল্পনায় ছিল না। সিনথিয়ার ফ্যামিলির মেয়েদের মাঝে কিছু একটা আছে। এরা একেক জন একেকটা নেশার মত। নুসাইবা কে প্রথমবার ফেসবুকের ছবিতে দেখার সময় নুসাইবার এট্রাকশন অস্বীকার করতে পারে নি মাহফুজ। এরপর যখন সামনা সামনি দেখা হল তখন স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল ব্যক্তিত্ব আর সৌন্দর্যের একটা সংমিশ্রণ নুসাইবা। তবে নুসাইবার বিচ সুলভ ব্যবহার মাঝে মাঝে মাহফুজের মেজাজ খারাপ করে দিলেও মনে মনে নুসাইবার সৌন্দর্যের তারিফ করত। এরপর গত সাপ্তাহে ফটোশুট করতে গিয়ে যা হল এর কোন ব্যখ্যা ওর কাছে নেই। সিনথিইয়ার সাথে ওর রিলেশনের জন্য একটা বিশাল ধাক্কা ও নিজেই তৈরি করেছে। এর জন্য কাকে দায়ী করবে? এলকোহল। হ্যা এলকোহলের অবশ্যই ভূমিকা আছে। ওকে এরকম একটা বেপরোয়া কাজ করার সাহস দিয়েছে। আবার নুসাইবাও এলকোহলের কারণে একটা ঘোরে ছিল। তবে মাহফুজ এটাও অস্বীকার করতে পারে না এলকোহল আসলে ওর ভিতরে থাকা নুসাইবার প্রতি সব আবেগ কে বের করে এনেছে। এখনো যেন সাত দিন পর হাতের মাঝে সেই তুল তুলে দুইটা বলের স্পর্শ পাচ্ছে। কি নরম আর বড় পাছা নুসাইবার। দেখতে পারল না। তবে মাহফুজ এই কারণে খুশি যে এর বেশি কিছু হয় নি। কারণ তাহলে সেখান থেকে ফেরার উপায় ছিল না। অবশ্য মনে মনে ভাবছে বেশি কিছু হলেও খারাপ হত না। নুসাইবার এই ইমেজ আবেগ ইগো সব ভেংগে যেত। নুসাইবার মত এমন ইগো সম্পন্ন মেয়ে যে কিনা ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে এত চিন্তিত তার দুধ পাছা মাহফুজের হাতে পড়েছে আর নুসাইবা সেখানে যেন মাহফুজের হাতের ইশারায় নেচেছে। মাহফুজ হাসে। তবে এখন ওর ড্যামেজ কন্ট্রোল করা দরকার।
নুসাইবা সেদিন মাহফুজ কে রুম থেকে বের করে দিয়ে এক ঘন্টা পর রুম থেকে বের হয়েছিল। যখন বের হল তখন সেই পরিপাটি নুসাইবা। দেখে বুঝার উপায় নেই একটু আগে কেমন আলুথালু হয়ে ছিল কাপড় চুল সব। যাবার সময় মাহফুজ কে খালি বলেছে আজকে যা হয়েছে এটা ঠিক হয় নি। আরশাদ যা করছে আমিও আজকে সেই রাস্তায় পা দিয়ে দিয়েছি। আর তুমি আমাকে হেল্প করছ এটা ঠিক তবে তোমার আর বেশি কন্ট্রোল রাখা উচিত ছিল নিজের উপর। আর তুমি আমার অসহায় অবস্থার সুযোগ নিয়েছ। এই বলে বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। মাহফুজ এর পর টেক্সট কল সব চেষ্টা করেও নুসাইবার কোন সাড়া পাচ্ছে না। একদম কোন সাড়া নেই। যাওয়ার সময় এমন ভাবে সব বলে গেল যেন সব দোষ মাহফুজের। এলকোহল মাহফুজ আনে নি। এমনকি মাহফুজ যখন নিজেই এলকোহলের প্রভাবে নুসাইবার শরীরে হাত দিয়েছে তখন নুসাইবা মানাও করেনি। তবু সব দোষ খালি ওর একার। এটা যেন মাহফুজের জেদ আর বাড়িয়ে দিচ্ছে। তবে মাহফুজ জানে কাকে কি টোপ দিতে হয়।
গতকাল সোলায়মান শেখের সাথে দেখা হয়েছে মাহফুজের। মাহফুজ যা সন্দেহ করেছিল তাই। বনানীর সেই এপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সে আরশাদ একজন মহিলার সাথে দেখা করতে যায়। ফ্লোরা হাসান। স্বামী মারা গেছেন প্রায় দশ বছর। বিজনেস আছে। সোলায়মান ফ্লোরা কে ফলো করে সেই দোকানের খোজ নিয়ে এসেছে। মোবাইলে ছবি দিল কয়েকটা মাহফুজ কে সেই দোকানের। ফ্লোরা বুটিক এন্ড ফ্যাশন হাউজ। গুলশানের অভিজাত পাড়ায়। গুলসান ডিসিসি মার্কেট থেকে পাচ মিনিট দূরে একটা গলির মাঝে এই দোকান। ছবিতে মাহফুজ দেখে একটা দোতলা বাড়ির সামনে একটা নিয়ন সাইনবোর্ড যাতে লেখা ফ্লোরা বুটিক এন্ড ফ্যাশন হাউজ। গুলশান বনানীতে অনেক বড়লোকের মেয়ে বউরা পুরাতন একতলা বা দোতলা বাড়ি গুলো ভাড়া নিয়ে তাদের শখের বিজনেস চালায় কেউ, কেউ এনজিও খুলে অফিস নিয়েছে এইসব জায়গায়। এরকম কিছু একটা হবে আন্দাজ করে নেয় মাহফুজ। মহিলার এক ছেলে আছে, বিদেশ থাকে পড়াশুনার জন্য। মহিলার বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। সোলায়মান এমনকি মহিলার ফেসবুক পেইজ খুজে বের করেছে। সেখানে ফ্লোরা হাসান কে প্রথমবারের মত দেখল মাহফুজ। বয়স পঞ্চাশ হয়েছে বুঝা যায়। তবে ওয়েল মেইনটেইনড এন্ড ওয়েল ড্রেসাপ করা ছবি। বড়লোকদের কিটি পার্টি করে ঘুরে বেড়ানো বউদের মত সাজগোজ। যারা এখনো পঞ্চাশ বছর বয়সে নিজেদের পচিশ বছর বয়স্ক মনে করে। মাহফুজ ঠিক করে আর ইনফরমেশন বের করতে হবে ফ্লোরা হাসান সম্পর্কে। তবে তার আগে নুসাইবা কে একটা টেক্সট করে। আই নো হোয়াই আরশাদ আংকেল গোজ টু বনানী এপার্টমেন্ট। মাহফুজ মনে মনে হাসে। এই টেক্সট অগ্রাহ্য করার ক্ষমতা নুসাইবার নেই।
মাহফুজ গত সাত দিন ধরে অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। যখন পত্রিকার রিপোর্টটা করিয়েছিল তখন এর পরিণতি কি হবে সেটা ঠিক ওর জানা ছিল না। যেটা আশা করেছিল সেটা হয়েছে। সেই রিপোর্টের সূত্র ধরে আরশাদ নুসাইবা দম্পতির আর কাছে ঘেষতে পেরেছে মাহফুজ। তবে এরপর গত সাপ্তাহে যা হয়েছে সেটা ওর পরিকল্পনায় ছিল না। সিনথিয়ার ফ্যামিলির মেয়েদের মাঝে কিছু একটা আছে। এরা একেক জন একেকটা নেশার মত। নুসাইবা কে প্রথমবার ফেসবুকের ছবিতে দেখার সময় নুসাইবার এট্রাকশন অস্বীকার করতে পারে নি মাহফুজ। এরপর যখন সামনা সামনি দেখা হল তখন স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল ব্যক্তিত্ব আর সৌন্দর্যের একটা সংমিশ্রণ নুসাইবা। তবে নুসাইবার বিচ সুলভ ব্যবহার মাঝে মাঝে মাহফুজের মেজাজ খারাপ করে দিলেও মনে মনে নুসাইবার সৌন্দর্যের তারিফ করত। এরপর গত সাপ্তাহে ফটোশুট করতে গিয়ে যা হল এর কোন ব্যখ্যা ওর কাছে নেই। সিনথিইয়ার সাথে ওর রিলেশনের জন্য একটা বিশাল ধাক্কা ও নিজেই তৈরি করেছে। এর জন্য কাকে দায়ী করবে? এলকোহল। হ্যা এলকোহলের অবশ্যই ভূমিকা আছে। ওকে এরকম একটা বেপরোয়া কাজ করার সাহস দিয়েছে। আবার নুসাইবাও এলকোহলের কারণে একটা ঘোরে ছিল। তবে মাহফুজ এটাও অস্বীকার করতে পারে না এলকোহল আসলে ওর ভিতরে থাকা নুসাইবার প্রতি সব আবেগ কে বের করে এনেছে। এখনো যেন সাত দিন পর হাতের মাঝে সেই তুল তুলে দুইটা বলের স্পর্শ পাচ্ছে। কি নরম আর বড় পাছা নুসাইবার। দেখতে পারল না। তবে মাহফুজ এই কারণে খুশি যে এর বেশি কিছু হয় নি। কারণ তাহলে সেখান থেকে ফেরার উপায় ছিল না। অবশ্য মনে মনে ভাবছে বেশি কিছু হলেও খারাপ হত না। নুসাইবার এই ইমেজ আবেগ ইগো সব ভেংগে যেত। নুসাইবার মত এমন ইগো সম্পন্ন মেয়ে যে কিনা ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে এত চিন্তিত তার দুধ পাছা মাহফুজের হাতে পড়েছে আর নুসাইবা সেখানে যেন মাহফুজের হাতের ইশারায় নেচেছে। মাহফুজ হাসে। তবে এখন ওর ড্যামেজ কন্ট্রোল করা দরকার।
নুসাইবা সেদিন মাহফুজ কে রুম থেকে বের করে দিয়ে এক ঘন্টা পর রুম থেকে বের হয়েছিল। যখন বের হল তখন সেই পরিপাটি নুসাইবা। দেখে বুঝার উপায় নেই একটু আগে কেমন আলুথালু হয়ে ছিল কাপড় চুল সব। যাবার সময় মাহফুজ কে খালি বলেছে আজকে যা হয়েছে এটা ঠিক হয় নি। আরশাদ যা করছে আমিও আজকে সেই রাস্তায় পা দিয়ে দিয়েছি। আর তুমি আমাকে হেল্প করছ এটা ঠিক তবে তোমার আর বেশি কন্ট্রোল রাখা উচিত ছিল নিজের উপর। আর তুমি আমার অসহায় অবস্থার সুযোগ নিয়েছ। এই বলে বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। মাহফুজ এর পর টেক্সট কল সব চেষ্টা করেও নুসাইবার কোন সাড়া পাচ্ছে না। একদম কোন সাড়া নেই। যাওয়ার সময় এমন ভাবে সব বলে গেল যেন সব দোষ মাহফুজের। এলকোহল মাহফুজ আনে নি। এমনকি মাহফুজ যখন নিজেই এলকোহলের প্রভাবে নুসাইবার শরীরে হাত দিয়েছে তখন নুসাইবা মানাও করেনি। তবু সব দোষ খালি ওর একার। এটা যেন মাহফুজের জেদ আর বাড়িয়ে দিচ্ছে। তবে মাহফুজ জানে কাকে কি টোপ দিতে হয়।
গতকাল সোলায়মান শেখের সাথে দেখা হয়েছে মাহফুজের। মাহফুজ যা সন্দেহ করেছিল তাই। বনানীর সেই এপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সে আরশাদ একজন মহিলার সাথে দেখা করতে যায়। ফ্লোরা হাসান। স্বামী মারা গেছেন প্রায় দশ বছর। বিজনেস আছে। সোলায়মান ফ্লোরা কে ফলো করে সেই দোকানের খোজ নিয়ে এসেছে। মোবাইলে ছবি দিল কয়েকটা মাহফুজ কে সেই দোকানের। ফ্লোরা বুটিক এন্ড ফ্যাশন হাউজ। গুলশানের অভিজাত পাড়ায়। গুলসান ডিসিসি মার্কেট থেকে পাচ মিনিট দূরে একটা গলির মাঝে এই দোকান। ছবিতে মাহফুজ দেখে একটা দোতলা বাড়ির সামনে একটা নিয়ন সাইনবোর্ড যাতে লেখা ফ্লোরা বুটিক এন্ড ফ্যাশন হাউজ। গুলশান বনানীতে অনেক বড়লোকের মেয়ে বউরা পুরাতন একতলা বা দোতলা বাড়ি গুলো ভাড়া নিয়ে তাদের শখের বিজনেস চালায় কেউ, কেউ এনজিও খুলে অফিস নিয়েছে এইসব জায়গায়। এরকম কিছু একটা হবে আন্দাজ করে নেয় মাহফুজ। মহিলার এক ছেলে আছে, বিদেশ থাকে পড়াশুনার জন্য। মহিলার বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। সোলায়মান এমনকি মহিলার ফেসবুক পেইজ খুজে বের করেছে। সেখানে ফ্লোরা হাসান কে প্রথমবারের মত দেখল মাহফুজ। বয়স পঞ্চাশ হয়েছে বুঝা যায়। তবে ওয়েল মেইনটেইনড এন্ড ওয়েল ড্রেসাপ করা ছবি। বড়লোকদের কিটি পার্টি করে ঘুরে বেড়ানো বউদের মত সাজগোজ। যারা এখনো পঞ্চাশ বছর বয়সে নিজেদের পচিশ বছর বয়স্ক মনে করে। মাহফুজ ঠিক করে আর ইনফরমেশন বের করতে হবে ফ্লোরা হাসান সম্পর্কে। তবে তার আগে নুসাইবা কে একটা টেক্সট করে। আই নো হোয়াই আরশাদ আংকেল গোজ টু বনানী এপার্টমেন্ট। মাহফুজ মনে মনে হাসে। এই টেক্সট অগ্রাহ্য করার ক্ষমতা নুসাইবার নেই।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)