19-02-2023, 07:39 AM
একদিন শুভ্রা বিকেলে এক বান্ধবীর বাড়িতে যায় সময় কাটাতে, সেখানে মেয়েদের আড্ডা বসে ৷ হাসির খোরাক হয় ছেলেদের নিয়ে, বেশ ভালই লাগে শুভ্রার ৷ অনেকে রসিয়ে রসিয়ে তাদের প্রেমিকদের বা বরেদের নিয়ে নানা গরম কথা বলে, তাতেই তেতে ওঠে শুভ্রা ৷ সপ্তাহে দু দিন কখনো মনা, সোনালী, সুস্মিতা, কাকলী, পাপিয়া এদের বাড়িতে আড্ডা বসে ৷ আজ সুস্মিতাদের বাড়িতে আড্ডা ছিল কিন্তু বাড়িতে নারায়ণ পুজো বলে আড্ডা আর হলো না ৷ নারায়ণ পুজো শেষ হলেই শুভ্রা বাড়ির উদ্দেশ্যে পা বাড়ালো ৷
সৌমিত্র এখনো কখনো সখনো তাকে পেলে ডাকে ৷ শুভ্রা তাকে আর পাত্তা দেয় না ৷ যদিও তার উপর শুভ্রার দুর্বলতা এখনো পুরো পুরি কাটে নি ৷ শুভ্রা দেখতে সুন্দরী কিন্তু মাধ্যমিক পাশ করতে পর্যন্ত পারে নি ৷ তাই তার জন্য পাত্র পাওয়া বেশ কঠিন ৷ পা চালিয়ে বাড়ির বেড়ার গেট খুলে ঘরে ঢুকতে গিয়ে খেয়াল পড়ল সন্ধ্যে হলেই ঘরের সামনে আলো জ্বলে বারান্দায় ৷ আজ আলো নেই তো ৷ মা কি তাহলে বাড়ি নেই? সিদু মামাকেও দেখা গেল না বাইরে থেকে ৷ পিছনের দিক দিয়ে ঘরে ঢুকতে গিয়ে তার আর মায়ের শোবার ঘরের জানলার ফাঁক থেকে রেণু দেবীকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পেয়ে খানিকটা চমকে ওঠে শুভ্রা ৷ নিজের মাকে অর্ধ নগ্ন দেখে একটা মেয়ের কি অনুভূতি হয় সেটা একটা মেয়েই অনুভব করতে পারে ৷ কিন্তু তার মায়ের কাছ থেকে এমনটা সে আশা করে নি ৷ রাগ হোক আর অভিমান হোক, কিছুটা ঘৃণা আর দ্বিধা থাকলেও জালনার ফাঁক দিয়ে দেখতে থাকে আর চেষ্টা করে কি কথা চলছে সেটা শুনতে ৷ "রেণু, সামনের সপ্তাহে তো হিমু এসে যাবে তার পর কি হবে?" সিদু মামার কথা স্পষ্ট শুনতে পারে শুভ্রা ৷ রেণু দেবী বলেন "আরে হিমুকে আমিই সামলে নেব।" দুজনে দুজনের শরীরে সোহাগ করতে থাকে ৷ বেশ অপ্রতিভ লাগে শুভ্রার ৷ কিন্তু বেশ রোমাঞ্চ জাগে সিদু মামার পুরুষাঙ্গ দেখে ৷ সৌমিত্ররটা সে পরখ করে অনেক বার দেখেছে, কিন্তু সিদু মামারটা যেন হা করে সাপের মত গিলতে আসছে ৷ "আশীষ বেশ ভালো ছেলে, দোকান আছে, নিজের ব্যবসা আছে এমন ছেলেকে হাত ছাড়া করে? আমি সব কথা পাকা করে ফেলছি।" সিদু মামার কথায় আশীষ ছেলেটাকে চিনতে পারে না শুভ্রা ৷ রেণুর বয়স ৪২ হলেও শরীরের বন্ধন আগের মতই আছে ৷ এর আগে শুভ্রা রেণু দেবীর খোলা বুক বহুবার দেখেছে কিন্তু আরেকটু বেশি নগ্ন দেখে আজ একটু লজ্জা বোধ করলো সে ৷ কিন্তু সিদু মামার পুরুষ স্পৃহা দেখে বেশ বিস্মিত হলো সে ৷ রেণু দেবী আর সিদু মামার সঙ্গম ক্রীড়া বেশ রোমহর্ষক জায়গায় পৌঁছে গেল অচিরে ৷ শুভ্রা সেই দৃশ্য গুলো দেখতে দেখতে অন্তরে অন্তরে বেশ সিক্ততা অনুভব করলো ৷ হালকা কুয়াশা শীতের সন্ধ্যায় এমন রমণ অনুভূতিতে নিজেকে যেন অসহায় মনে হলো তার ৷
সৌমিত্র এখনো কখনো সখনো তাকে পেলে ডাকে ৷ শুভ্রা তাকে আর পাত্তা দেয় না ৷ যদিও তার উপর শুভ্রার দুর্বলতা এখনো পুরো পুরি কাটে নি ৷ শুভ্রা দেখতে সুন্দরী কিন্তু মাধ্যমিক পাশ করতে পর্যন্ত পারে নি ৷ তাই তার জন্য পাত্র পাওয়া বেশ কঠিন ৷ পা চালিয়ে বাড়ির বেড়ার গেট খুলে ঘরে ঢুকতে গিয়ে খেয়াল পড়ল সন্ধ্যে হলেই ঘরের সামনে আলো জ্বলে বারান্দায় ৷ আজ আলো নেই তো ৷ মা কি তাহলে বাড়ি নেই? সিদু মামাকেও দেখা গেল না বাইরে থেকে ৷ পিছনের দিক দিয়ে ঘরে ঢুকতে গিয়ে তার আর মায়ের শোবার ঘরের জানলার ফাঁক থেকে রেণু দেবীকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পেয়ে খানিকটা চমকে ওঠে শুভ্রা ৷ নিজের মাকে অর্ধ নগ্ন দেখে একটা মেয়ের কি অনুভূতি হয় সেটা একটা মেয়েই অনুভব করতে পারে ৷ কিন্তু তার মায়ের কাছ থেকে এমনটা সে আশা করে নি ৷ রাগ হোক আর অভিমান হোক, কিছুটা ঘৃণা আর দ্বিধা থাকলেও জালনার ফাঁক দিয়ে দেখতে থাকে আর চেষ্টা করে কি কথা চলছে সেটা শুনতে ৷ "রেণু, সামনের সপ্তাহে তো হিমু এসে যাবে তার পর কি হবে?" সিদু মামার কথা স্পষ্ট শুনতে পারে শুভ্রা ৷ রেণু দেবী বলেন "আরে হিমুকে আমিই সামলে নেব।" দুজনে দুজনের শরীরে সোহাগ করতে থাকে ৷ বেশ অপ্রতিভ লাগে শুভ্রার ৷ কিন্তু বেশ রোমাঞ্চ জাগে সিদু মামার পুরুষাঙ্গ দেখে ৷ সৌমিত্ররটা সে পরখ করে অনেক বার দেখেছে, কিন্তু সিদু মামারটা যেন হা করে সাপের মত গিলতে আসছে ৷ "আশীষ বেশ ভালো ছেলে, দোকান আছে, নিজের ব্যবসা আছে এমন ছেলেকে হাত ছাড়া করে? আমি সব কথা পাকা করে ফেলছি।" সিদু মামার কথায় আশীষ ছেলেটাকে চিনতে পারে না শুভ্রা ৷ রেণুর বয়স ৪২ হলেও শরীরের বন্ধন আগের মতই আছে ৷ এর আগে শুভ্রা রেণু দেবীর খোলা বুক বহুবার দেখেছে কিন্তু আরেকটু বেশি নগ্ন দেখে আজ একটু লজ্জা বোধ করলো সে ৷ কিন্তু সিদু মামার পুরুষ স্পৃহা দেখে বেশ বিস্মিত হলো সে ৷ রেণু দেবী আর সিদু মামার সঙ্গম ক্রীড়া বেশ রোমহর্ষক জায়গায় পৌঁছে গেল অচিরে ৷ শুভ্রা সেই দৃশ্য গুলো দেখতে দেখতে অন্তরে অন্তরে বেশ সিক্ততা অনুভব করলো ৷ হালকা কুয়াশা শীতের সন্ধ্যায় এমন রমণ অনুভূতিতে নিজেকে যেন অসহায় মনে হলো তার ৷