26-12-2022, 11:05 PM
আপু বলল শুনবো পরে প্র্যাক্টিকেল দেখব। আমি মনে মনে ভাবলাম এই তো সুযোগ। ফান্দে পড়ে বগা কান্দে রে! এটা হলো বীর্য, বাংলায় আমরা প্রচলিত অর্থে বলি মাল, যখন কেউ বা নিজেই আমাদেরছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করা হয় তখন ঘন, সাদা, আঠাল তরল পদার্থ আমাদের লিঙ্গদিয়ে বের হয়।” আপু খুব মনোযোগ দিয়ে শুনল আর এবার একটা প্রশ্ন করল, এই ঘন ঘন, আঠাল বীর্য বা মাল তোমাদের কোথায় থাকে?আমি: ওগুলি থাকে আমাদের অন্ডকোষে, যখন কেউ আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করে…
আপু: মৈথুন কি?
আমি: মৈথুন হলো লিঙ্গ ঘষে দেওয়া।
আপু: তার পর?
আমি:যখন আমাদের লিঙ্গ মৈথূন করা হয় তখন আমাদের শরীরের সব শক্তি আমাদের লিঙ্গের দিকে কেন্দ্রিভুত হয়, আর এই সময়ে আমাদের সকল শক্তি এসে আমাদের অন্ডকোষে চাপ দেয় আর তখনই আমাদের শরীরে সঞ্চিত শক্তি বীর্য আকারে আমাদের লিঙ্গ দিয়েবের হযে যায়। তাই যখন আমাদের বীর্য পাত হয় তখন আমরা দূর্বল হয়ে পড়ি। তখন আমাদের কিছু সময় বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন।
আপু: যদি তোমার লিঙ্গ মৈথুনের শেষ সময় বা যখন তোমার বীর্যপাত হয় তখন কেউ তোমাদের আক্রমন করে তবে কি হবে?
আমি: বীর্যপাতের সময় আমরা ছেলেরা তখন বেসামাল হয়ে যাই।
আপু: কেন?
আমি:কারণ তখন আমাদের শরীরের আর কোথাও শক্তি অবশিষ্ট থাকে না, সবই আমাদের মেরুদন্ডের নীচে লিঙ্গের কাছাকাছি চলে আসে, তাই তখন যদি আমার বা আমাদের ছেলেদের বয়সে কম কোন মেয়ে মানুষও চায় তবে সে আমাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কিভাবে?
আমি: ব্যাপারটা তো সহজ, কেন তুমি সেদিন আমার দিকে দেখনি? আমার চেহারা কেমন হয়েছিল?
আপু: হ্যা, খেয়াল করেছি, তুমি তখন একেবারে অসহায়ের মতো হয়ে গিয়েছিলে।
আমি:হ্যা ঠিক আছে, তাই তখন আমি তোমার কোন কথাই ভাল করে শুনতে পারি নাই আর তাই তোমার কোন উত্তরও দিতে শক্তি হয় নাই। তাই তখন যদি তুমি চাইতে তাহলে খুব সহজেই আমাকে মেরে ফেলতে পারতে।
আপু: তাহলে তোমার থেকে কম বয়সের মেয়ে কিভাবে তোমাকে মারতে পারবে?
আমি:খুব সহজ! তখন যেকোন বয়সের মেয়ে ওই পুরুষের অন্ডকোষে আক্রমন করলেই সে জ্ঞানহারিয়ে ফেলবে। তার পর যেভাবে ইচ্ছা তাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কি ভয়ংকর!
আমি: হ্যা, ভয়ংকর।
আপু: যখন বীর্য বের হতে থাকে তখন কি ছেলেদের কষ্ট হয়?
আমি: এক রকমের কষ্ট হয় তবে, আরাম বা মজাটাই বেশী মনে হয়।
আপু: তুমি যদি কাউকে না বলো তাহলে আমি কি তোমার বীর্যপাত ঘটাতে পারি?
আমি: কেন? তুমি কি আমাকে মেরে ফেলতে চাও নাকি?
আপু: যাহ! এটা কেমন কথা হলো, তুমি আমার আপন ভাই, তোমাকে নিয়ে আমার ওমন চিন্তা হবে কেন?
আমি: না রেহ! আমি মজা করলাম। তবে তুমি কি জানো? যদি কোন মেয়েদের হাতে আমার লিঙ্গ পড়ে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যায়।
আপু: কেন, কোন মেয়েদের দিয়ে অভ্যাস আছে নাকি?
আমি: আছে তো!আপ: কে রে সেটা?আমি: কেন, তুমি?
আপু: যাহ দুষ্টু।আপু এবার আমার কাছে এসে আমার লুঙ্গিটা খুলে নিল। সে আমার নরম কোমল লিঙ্গ হাতে নিয়ে বল্ল তোর লিঙ্গ দেখছি নরম থাকতেই বেশী ভালো দেখায়।
আমি: তাই নাকি?
আপু: এত নরম একটা মাংসের পিন্ড কিভাবে এতো শক্ত হয় কিছুই বুঝিনা।
আপু: মৈথুন কি?
আমি: মৈথুন হলো লিঙ্গ ঘষে দেওয়া।
আপু: তার পর?
আমি:যখন আমাদের লিঙ্গ মৈথূন করা হয় তখন আমাদের শরীরের সব শক্তি আমাদের লিঙ্গের দিকে কেন্দ্রিভুত হয়, আর এই সময়ে আমাদের সকল শক্তি এসে আমাদের অন্ডকোষে চাপ দেয় আর তখনই আমাদের শরীরে সঞ্চিত শক্তি বীর্য আকারে আমাদের লিঙ্গ দিয়েবের হযে যায়। তাই যখন আমাদের বীর্য পাত হয় তখন আমরা দূর্বল হয়ে পড়ি। তখন আমাদের কিছু সময় বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন।
আপু: যদি তোমার লিঙ্গ মৈথুনের শেষ সময় বা যখন তোমার বীর্যপাত হয় তখন কেউ তোমাদের আক্রমন করে তবে কি হবে?
আমি: বীর্যপাতের সময় আমরা ছেলেরা তখন বেসামাল হয়ে যাই।
আপু: কেন?
আমি:কারণ তখন আমাদের শরীরের আর কোথাও শক্তি অবশিষ্ট থাকে না, সবই আমাদের মেরুদন্ডের নীচে লিঙ্গের কাছাকাছি চলে আসে, তাই তখন যদি আমার বা আমাদের ছেলেদের বয়সে কম কোন মেয়ে মানুষও চায় তবে সে আমাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কিভাবে?
আমি: ব্যাপারটা তো সহজ, কেন তুমি সেদিন আমার দিকে দেখনি? আমার চেহারা কেমন হয়েছিল?
আপু: হ্যা, খেয়াল করেছি, তুমি তখন একেবারে অসহায়ের মতো হয়ে গিয়েছিলে।
আমি:হ্যা ঠিক আছে, তাই তখন আমি তোমার কোন কথাই ভাল করে শুনতে পারি নাই আর তাই তোমার কোন উত্তরও দিতে শক্তি হয় নাই। তাই তখন যদি তুমি চাইতে তাহলে খুব সহজেই আমাকে মেরে ফেলতে পারতে।
আপু: তাহলে তোমার থেকে কম বয়সের মেয়ে কিভাবে তোমাকে মারতে পারবে?
আমি:খুব সহজ! তখন যেকোন বয়সের মেয়ে ওই পুরুষের অন্ডকোষে আক্রমন করলেই সে জ্ঞানহারিয়ে ফেলবে। তার পর যেভাবে ইচ্ছা তাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কি ভয়ংকর!
আমি: হ্যা, ভয়ংকর।
আপু: যখন বীর্য বের হতে থাকে তখন কি ছেলেদের কষ্ট হয়?
আমি: এক রকমের কষ্ট হয় তবে, আরাম বা মজাটাই বেশী মনে হয়।
আপু: তুমি যদি কাউকে না বলো তাহলে আমি কি তোমার বীর্যপাত ঘটাতে পারি?
আমি: কেন? তুমি কি আমাকে মেরে ফেলতে চাও নাকি?
আপু: যাহ! এটা কেমন কথা হলো, তুমি আমার আপন ভাই, তোমাকে নিয়ে আমার ওমন চিন্তা হবে কেন?
আমি: না রেহ! আমি মজা করলাম। তবে তুমি কি জানো? যদি কোন মেয়েদের হাতে আমার লিঙ্গ পড়ে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যায়।
আপু: কেন, কোন মেয়েদের দিয়ে অভ্যাস আছে নাকি?
আমি: আছে তো!আপ: কে রে সেটা?আমি: কেন, তুমি?
আপু: যাহ দুষ্টু।আপু এবার আমার কাছে এসে আমার লুঙ্গিটা খুলে নিল। সে আমার নরম কোমল লিঙ্গ হাতে নিয়ে বল্ল তোর লিঙ্গ দেখছি নরম থাকতেই বেশী ভালো দেখায়।
আমি: তাই নাকি?
আপু: এত নরম একটা মাংসের পিন্ড কিভাবে এতো শক্ত হয় কিছুই বুঝিনা।