18-12-2022, 06:53 AM
ম্যানেজারের রুমে ৫ মিনিট পর-----------
মবিন ‘দেখুন আপনার স্টাফ যে অপরাধ করেছে তাতে আপনি এবং আপনার এই দুই স্টাফকে আমি গ্রেফতার করতে পারি। তবে গ্রেফতারের পর সেলস গার্ল সবার আগে জামিন পাবে কেননা সে তদন্তে পুলিশকে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু আমি আপনাদের গ্রেফতার করে ঝামেলা বাড়াতে চাইনা। কেননা আপনাদের নামে খুনের মামলার সাথে তথ্য প্রুযুক্তিতে আলাদা মামলা হবে। যা আবার অন্য হ্যাপা। আমি আবার অযথা এই সব হ্যাপা পছন্দ করিনা। তাই আপনারা এখন সিদ্ধান্ত নিন কিভাবে কি করবেন?’
ম্যানেজার-‘ আমি ঢাকায় হেড অফিসে যোগাযোগ করি?’
মবিন মনে মনে বলে কোন গ্রুপের কে চেয়ারম্যান আর কে হেড তা আমি জানিনা। শেষে দেখা গেল এমন কেউ ফোন দিল যে পুরো ব্যাপারটা আর জটিল হয়ে গেল। তাই সে বলল ‘না, হেড অফিসে ফোন দেয়া যাবেনা, যা করার আপনারা দ্রুত করুন। আর ল্যাপটপ এবং ট্রায়াল রুমের গোপন ক্যামেরা তিনটি নিয়ে আসুন’।
মবিন লঞ্চঘাট থেকে ফোন পায় এবং জানতে পারে ভিখু এবং পাঁচী ‘এম.ভি বাঙালি’ তে করে রওয়ানা হয়েছে। মবিন ঢাকার দিকে এম ভি বাঙালি যে সমস্ত ঘাটে থামবে তার সব থানায় ভিখু এবং পাঁচীর ছবি পাঠিয়ে দেয় এবং বলে এই লঞ্চ থেকে যারা নামবে তাদের সবার ছবি যেন মিলিয়ে দেখা হয়।
২০ মিনিট পর মবিন হাতে ল্যাপটপ এবং ৩টি HD ক্লোস সার্কিট ক্যামেরা নিয়ে বের হয়। তার মন বেশ ভালো কেননা তার পকেটে এখন ৫ লাখ টাকা । তিনি মনে মনে বলে মানুষ যদি বিনা কারণে অপরাধ না করত তাহলে পুলিশ এত অসৎ হত না, কি প্রয়োজন ছিল গোপনে ভিডিও করার? আর আমাকে খামোখা ৫ লাখ টাকা দেয়ার? আমি কি তাদেরকে ধরে বলেছি টাকা দিতে? তারাইতো আমাকে সেধে টাকাটা দিল। টাকাটা না নিলে যদিও ঝামেলা বাড়ত। এই মামলায় ৩ জন আসামী বাড়ত সেই সাথে তারা তিনজনই তথ্য-প্রযুক্তি মামলায় আসামী হত। আর আমাকে হতে হত বাদী! কি প্রয়োজন অযথা ঝামেলা বাড়ানোর? থাক আমি ঝামেলা পছন্দ করিনা পছন্দ করি ভিডিও দেখতে। তাড়াতাড়ি বাসায় যেতে হবে আর বাসায় গিয়েই মাগীর ব্রা চেঞ্জের দুধ টেপাটেপির ভিডিও দেখব আর খেঁচব । ভিডিও দেখব আর খেঁচব! ভিডিও দেখব আর খেঁচব!
মবিন ‘দেখুন আপনার স্টাফ যে অপরাধ করেছে তাতে আপনি এবং আপনার এই দুই স্টাফকে আমি গ্রেফতার করতে পারি। তবে গ্রেফতারের পর সেলস গার্ল সবার আগে জামিন পাবে কেননা সে তদন্তে পুলিশকে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু আমি আপনাদের গ্রেফতার করে ঝামেলা বাড়াতে চাইনা। কেননা আপনাদের নামে খুনের মামলার সাথে তথ্য প্রুযুক্তিতে আলাদা মামলা হবে। যা আবার অন্য হ্যাপা। আমি আবার অযথা এই সব হ্যাপা পছন্দ করিনা। তাই আপনারা এখন সিদ্ধান্ত নিন কিভাবে কি করবেন?’
ম্যানেজার-‘ আমি ঢাকায় হেড অফিসে যোগাযোগ করি?’
মবিন মনে মনে বলে কোন গ্রুপের কে চেয়ারম্যান আর কে হেড তা আমি জানিনা। শেষে দেখা গেল এমন কেউ ফোন দিল যে পুরো ব্যাপারটা আর জটিল হয়ে গেল। তাই সে বলল ‘না, হেড অফিসে ফোন দেয়া যাবেনা, যা করার আপনারা দ্রুত করুন। আর ল্যাপটপ এবং ট্রায়াল রুমের গোপন ক্যামেরা তিনটি নিয়ে আসুন’।
মবিন লঞ্চঘাট থেকে ফোন পায় এবং জানতে পারে ভিখু এবং পাঁচী ‘এম.ভি বাঙালি’ তে করে রওয়ানা হয়েছে। মবিন ঢাকার দিকে এম ভি বাঙালি যে সমস্ত ঘাটে থামবে তার সব থানায় ভিখু এবং পাঁচীর ছবি পাঠিয়ে দেয় এবং বলে এই লঞ্চ থেকে যারা নামবে তাদের সবার ছবি যেন মিলিয়ে দেখা হয়।
২০ মিনিট পর মবিন হাতে ল্যাপটপ এবং ৩টি HD ক্লোস সার্কিট ক্যামেরা নিয়ে বের হয়। তার মন বেশ ভালো কেননা তার পকেটে এখন ৫ লাখ টাকা । তিনি মনে মনে বলে মানুষ যদি বিনা কারণে অপরাধ না করত তাহলে পুলিশ এত অসৎ হত না, কি প্রয়োজন ছিল গোপনে ভিডিও করার? আর আমাকে খামোখা ৫ লাখ টাকা দেয়ার? আমি কি তাদেরকে ধরে বলেছি টাকা দিতে? তারাইতো আমাকে সেধে টাকাটা দিল। টাকাটা না নিলে যদিও ঝামেলা বাড়ত। এই মামলায় ৩ জন আসামী বাড়ত সেই সাথে তারা তিনজনই তথ্য-প্রযুক্তি মামলায় আসামী হত। আর আমাকে হতে হত বাদী! কি প্রয়োজন অযথা ঝামেলা বাড়ানোর? থাক আমি ঝামেলা পছন্দ করিনা পছন্দ করি ভিডিও দেখতে। তাড়াতাড়ি বাসায় যেতে হবে আর বাসায় গিয়েই মাগীর ব্রা চেঞ্জের দুধ টেপাটেপির ভিডিও দেখব আর খেঁচব । ভিডিও দেখব আর খেঁচব! ভিডিও দেখব আর খেঁচব!