29-11-2022, 10:46 AM
শুশির অবাক যৌনতা
nityadhon
দশ বছর আগের কথা। আমার নাম শুশি, আমি তখন চিটাগঙ্গ মেডিকাল কলেজ এ সবে ভর্তি হয়েছি, আমাকে দেখতে ছেলেদের মতই কিন্তু আমি আর পাঁচটা ছেলের মতো শুধুই মেয়েদের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করি না অর্থাত্* ছেলেরাও আমাকে একি ভাবে টানে। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই বাস্তব। এটা আমি প্রথম feel করি আমার বন্ধু ভুসি কে হিসি করতে দেখে। ওর কালো মোটা আখাম্বা সাড়ে ছয় ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ দেখে আমার সারা দেহে শিহরণ খেলে গেল, তখন আমি নিজেকে প্রশ্ন করলাম আমি তো ছেলে তাহলে একটা ছেলেকে দেখে কেন এমন হচ্চ্ছে! এই ভেবে তখন কার মতো নিজেকে সামলে নিলাম। এরপর যখনই ভুসি কাছাকাছি আসতো তখনই ওর প্রতি দুর্নিবার আকর্ষণ অনুভব করতাম।
ওহ বলতে ভুলেই গেছি আমার একজন প্রেমিকাও ছিলো ওকে আদর করে আমি পুসি বলে ডাকতাম, ভাল নাম পুষ্পিতা। পাঠক বন্ধুরা যদি ভেবে থাকেন যে আমি শুধু ভুসির প্রতিই আকর্ষণ অনুভব করি তাহলে ভুল করছেন, পুসির ডবকা যৌবন, উত্তাল দেহমন, উতুঙ্গ স্তন, ভরা নিতম্ব, সুগভীর নাভি দেশ, বর্ষার কলা গাছের মতো দুই উরু যুগল, চাছা বগল, কমলা লেবুর কোয়ার মতো দুটো ঠোট আমাকে মাতাল করে দিত।
আমার এই অদ্ভুত উভকমী সত্ত্বার কারণ জানার জন্য, আমি আমার internship duty যখন psychiatry dept. চলছিল তখন ডাঃ পার্থপ্রতিম দত্ত , আমাদের HOD কে দিয়ে আমার counseling করাই,
তাতে যে ফলাফল উঠে আসে আমি সেটাই নিচে বলবার চেষ্টা করছি...
আমার তখন ** বছর বয়েস আমার মা আমাকে একটা নাচের কলেজ এ ভর্তি করে দেয়; আমি রোজ বিকেল বেলায় মেয়েদের সাথে নাচতাম, মাঝে মাঝে বিভিন্ন প্রোগ্রামে স্টেজ এ পেরফর্ম করতাম, ৫ বছর পর একটা সময় এল যখন আমাদের গ্রুপের মেয়েগুলো কে দেখে আমার খুব হিংসা হওয়া শুরু হল! ওদের বুকের উপর কী সুন্দর দুটি ছোট বৃন্তর আগমন দেখা দিছে অথচ আমার শরীরে তো কোনও পরিবর্তণ নেই, ভগবানের এ কী অবিচার! মনের এক কোণে এই কষ্ট প্রথিত হয়ে ভবিষ্যতের এক অদ্ভুত অবস্থার বীজ রোপিত হয়ে গেল।
পড়াশোনার চাপ বাড়ার জন্য আমি নাচের কলেজ টা ছেড়ে দিলাম!
আমি তখন class X এ পরি, মাধ্যমিক পরীক্ষা দেব। আমি পড়াশোনাতে খুব ভাল ছিলাম। কিন্তু Math এ আর ভাল করার জন্য বাবা আমাকে একজন অঙ্কের মাস্টার এর কাছে নিয়ে গেল। মাস্টারমশাই একা মানুষ, ছোট একটা ঘর ভাড়া করে থাকেন।
sir আমাকে দেখে বললেন, এত কম বয়েসে final exam দেবে!
আমার বাবা বলল; হাঁ sir আমার ছেলের বয়েস মাত্র কম, আপনার তো খুব নামডাক আপনি যদি ওকে অংক টা একটু দেখিয়ে দেন তো খুব ভাল হয়।
sir সব শুনে বললেন, দেখুন আমার তো অনেক student , সময় বার করা খুব কঠিন, তাই আমি আপনার ছেলেকে সবার শেষে অংক শিখিয়ে দেব।
বাবা বলল ঠিক আছে তাই হবে।
nityadhon
দশ বছর আগের কথা। আমার নাম শুশি, আমি তখন চিটাগঙ্গ মেডিকাল কলেজ এ সবে ভর্তি হয়েছি, আমাকে দেখতে ছেলেদের মতই কিন্তু আমি আর পাঁচটা ছেলের মতো শুধুই মেয়েদের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করি না অর্থাত্* ছেলেরাও আমাকে একি ভাবে টানে। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই বাস্তব। এটা আমি প্রথম feel করি আমার বন্ধু ভুসি কে হিসি করতে দেখে। ওর কালো মোটা আখাম্বা সাড়ে ছয় ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ দেখে আমার সারা দেহে শিহরণ খেলে গেল, তখন আমি নিজেকে প্রশ্ন করলাম আমি তো ছেলে তাহলে একটা ছেলেকে দেখে কেন এমন হচ্চ্ছে! এই ভেবে তখন কার মতো নিজেকে সামলে নিলাম। এরপর যখনই ভুসি কাছাকাছি আসতো তখনই ওর প্রতি দুর্নিবার আকর্ষণ অনুভব করতাম।
ওহ বলতে ভুলেই গেছি আমার একজন প্রেমিকাও ছিলো ওকে আদর করে আমি পুসি বলে ডাকতাম, ভাল নাম পুষ্পিতা। পাঠক বন্ধুরা যদি ভেবে থাকেন যে আমি শুধু ভুসির প্রতিই আকর্ষণ অনুভব করি তাহলে ভুল করছেন, পুসির ডবকা যৌবন, উত্তাল দেহমন, উতুঙ্গ স্তন, ভরা নিতম্ব, সুগভীর নাভি দেশ, বর্ষার কলা গাছের মতো দুই উরু যুগল, চাছা বগল, কমলা লেবুর কোয়ার মতো দুটো ঠোট আমাকে মাতাল করে দিত।
আমার এই অদ্ভুত উভকমী সত্ত্বার কারণ জানার জন্য, আমি আমার internship duty যখন psychiatry dept. চলছিল তখন ডাঃ পার্থপ্রতিম দত্ত , আমাদের HOD কে দিয়ে আমার counseling করাই,
তাতে যে ফলাফল উঠে আসে আমি সেটাই নিচে বলবার চেষ্টা করছি...
আমার তখন ** বছর বয়েস আমার মা আমাকে একটা নাচের কলেজ এ ভর্তি করে দেয়; আমি রোজ বিকেল বেলায় মেয়েদের সাথে নাচতাম, মাঝে মাঝে বিভিন্ন প্রোগ্রামে স্টেজ এ পেরফর্ম করতাম, ৫ বছর পর একটা সময় এল যখন আমাদের গ্রুপের মেয়েগুলো কে দেখে আমার খুব হিংসা হওয়া শুরু হল! ওদের বুকের উপর কী সুন্দর দুটি ছোট বৃন্তর আগমন দেখা দিছে অথচ আমার শরীরে তো কোনও পরিবর্তণ নেই, ভগবানের এ কী অবিচার! মনের এক কোণে এই কষ্ট প্রথিত হয়ে ভবিষ্যতের এক অদ্ভুত অবস্থার বীজ রোপিত হয়ে গেল।
পড়াশোনার চাপ বাড়ার জন্য আমি নাচের কলেজ টা ছেড়ে দিলাম!
আমি তখন class X এ পরি, মাধ্যমিক পরীক্ষা দেব। আমি পড়াশোনাতে খুব ভাল ছিলাম। কিন্তু Math এ আর ভাল করার জন্য বাবা আমাকে একজন অঙ্কের মাস্টার এর কাছে নিয়ে গেল। মাস্টারমশাই একা মানুষ, ছোট একটা ঘর ভাড়া করে থাকেন।
sir আমাকে দেখে বললেন, এত কম বয়েসে final exam দেবে!
আমার বাবা বলল; হাঁ sir আমার ছেলের বয়েস মাত্র কম, আপনার তো খুব নামডাক আপনি যদি ওকে অংক টা একটু দেখিয়ে দেন তো খুব ভাল হয়।
sir সব শুনে বললেন, দেখুন আমার তো অনেক student , সময় বার করা খুব কঠিন, তাই আমি আপনার ছেলেকে সবার শেষে অংক শিখিয়ে দেব।
বাবা বলল ঠিক আছে তাই হবে।