20-01-2022, 10:20 PM
(মাঝখানের কিছু ঘটনা বাদ গেলেও যেতে পারে)
বন্দনা পর্ব
শান্তনার বয়স পাঁ।
জাতীয় নগ্ন দিবসে তার আনন্দের কোন সীমাই ছিলো না। সকাল থেকেই নগ্ন দেহে বসার ঘরে বসে খেলায় মেতে উঠেছে। প্লাস্টিকের কচ্ছপটা বাম হাতের তালুতে রেখে ডান হাতের আঙুলে ঠেলে ঠেলে সবার দৃষ্টি আকর্ষন করারই চেষ্টা করছে। শান্তনা সবাইকে ডেকে ডেকেই বলছে, দেখো দেখো, কি সুন্দর দৌঁড়োচ্ছে!
পাঁ বছর বয়সের একটা মেয়ে, ন্যাংটু থাকলেই কি আর না থাকলেই কি? তার প্রতি কারোরই খুব একটা আগ্রহ নেই। চেহারাতেও খুব একটা মাধুর্য্যতা নেই। একটু মোটা মোটা ভাব আছে। বুক দুটু চর্বির কারনেই একটু নজরে পরে। তারপরও, কারো দৃষ্টিই তার দিকে নিক্ষিপ্ত হচ্ছিলো না। অথচ, শান্তনা নিজ হাতের উপর খেলনা কচ্ছপটা নিয়ে খেলতে খেলতে, নিজে নিজেই খিল খিল করে হাসছে।
রাহুল শান্তনার পিঠে পিঠি এক বছরের বড়। শান্তনার প্রতি তারও কোন আগ্রহ না থাকলেও, একাকী আপন মনে খেলতে থাকা, শান্তনার সামনে গিয়েই বসলো। বললো, কি এমন মজার খেলা যে, এমন করে হাসছো?
শান্তনা ডান হাতের উপর প্লাস্টিকের খেলনা কচ্ছপটা রেখে, বাম হাতের আঙুলে ঠেলে ঠেলে বললো, দেখছো না, কেমন ছুটছে!
রাহুল বললো, ঠেলা দিলে তো ছুটবেই।
রাহুলের স্বভাবটাই এমন। শুধু ঝগড়া বাঁধাতে চায়। শান্তনা মুচকি হেসেই বললো, ঠিক আছে, তুমি একবার ঠেলে দেখো তো? এমন করে ছুটে কিনা?
শান্তনা মেঝের উপর আসন গেড়েই বসেছিলো। যার কারনে, নিম্নাঙ্গের ফাটাটা স্পষ্টই চোখে পরছিলো রাহুলের। তার ছোট্ট শিশ্নটা তা দেখে রীতীমতো লাফাচ্ছিলো। সে বললো, আমার কচ্ছপটা দেখো, ঠেলতেও হয়না, কিছু করতেও হয়না। এমনিতেই ছুটে।
শান্তনা আঁড় চোখে একবার রাহুলের শিশ্নটার দিকে। বললো, তোমার কচ্ছপটা কেনো লাফাচ্ছে জানি।
রাহুল বললো, কি জানো? জানলে বলো তো?
শান্তনা বললো, না বলবো না। তুমি আগে দেখাও, তুমি এই কচ্ছপটাকে ছুটাতে পারো কিনা।
রাহুল বললো, যদি চুটাতে পারি, তাহলে আমাকে কি দেবে?
শান্তনা খানিকক্ষণ ভাবলো। তারপর বললো, টি, ভি, তে দেখোনি? একটা লোক কেমন করে তার কচ্ছপটাকে মেয়েটার পুকুরে ঢুকালো!
রাহুল অবাক হয়ে বললো, পুকুর?
শান্তনা মুচকি হেসে বললো, হুম, পুকুর। আমার এই ফাটাটা দেখছো না? ওখানেও একটা পুকুর আছে। যদি পারো, তাহলে তোমার কচ্ছপটাকেও। আমার এই পুকুরে রাখতে দেবো।
রাহুল খুব চালাক ছেলে। আঙুলের ছলা কলা সে ভালোই জানে। প্লাস্টিকের কচ্ছপটা নিজ হাতে নিয়ে, এমন টুকা দিলো যে, কচ্ছপটা ঘরের প্রান্তে গিয়ে পরলো।
বন্দনা পর্ব
শান্তনার বয়স পাঁ।
জাতীয় নগ্ন দিবসে তার আনন্দের কোন সীমাই ছিলো না। সকাল থেকেই নগ্ন দেহে বসার ঘরে বসে খেলায় মেতে উঠেছে। প্লাস্টিকের কচ্ছপটা বাম হাতের তালুতে রেখে ডান হাতের আঙুলে ঠেলে ঠেলে সবার দৃষ্টি আকর্ষন করারই চেষ্টা করছে। শান্তনা সবাইকে ডেকে ডেকেই বলছে, দেখো দেখো, কি সুন্দর দৌঁড়োচ্ছে!
পাঁ বছর বয়সের একটা মেয়ে, ন্যাংটু থাকলেই কি আর না থাকলেই কি? তার প্রতি কারোরই খুব একটা আগ্রহ নেই। চেহারাতেও খুব একটা মাধুর্য্যতা নেই। একটু মোটা মোটা ভাব আছে। বুক দুটু চর্বির কারনেই একটু নজরে পরে। তারপরও, কারো দৃষ্টিই তার দিকে নিক্ষিপ্ত হচ্ছিলো না। অথচ, শান্তনা নিজ হাতের উপর খেলনা কচ্ছপটা নিয়ে খেলতে খেলতে, নিজে নিজেই খিল খিল করে হাসছে।
রাহুল শান্তনার পিঠে পিঠি এক বছরের বড়। শান্তনার প্রতি তারও কোন আগ্রহ না থাকলেও, একাকী আপন মনে খেলতে থাকা, শান্তনার সামনে গিয়েই বসলো। বললো, কি এমন মজার খেলা যে, এমন করে হাসছো?
শান্তনা ডান হাতের উপর প্লাস্টিকের খেলনা কচ্ছপটা রেখে, বাম হাতের আঙুলে ঠেলে ঠেলে বললো, দেখছো না, কেমন ছুটছে!
রাহুল বললো, ঠেলা দিলে তো ছুটবেই।
রাহুলের স্বভাবটাই এমন। শুধু ঝগড়া বাঁধাতে চায়। শান্তনা মুচকি হেসেই বললো, ঠিক আছে, তুমি একবার ঠেলে দেখো তো? এমন করে ছুটে কিনা?
শান্তনা মেঝের উপর আসন গেড়েই বসেছিলো। যার কারনে, নিম্নাঙ্গের ফাটাটা স্পষ্টই চোখে পরছিলো রাহুলের। তার ছোট্ট শিশ্নটা তা দেখে রীতীমতো লাফাচ্ছিলো। সে বললো, আমার কচ্ছপটা দেখো, ঠেলতেও হয়না, কিছু করতেও হয়না। এমনিতেই ছুটে।
শান্তনা আঁড় চোখে একবার রাহুলের শিশ্নটার দিকে। বললো, তোমার কচ্ছপটা কেনো লাফাচ্ছে জানি।
রাহুল বললো, কি জানো? জানলে বলো তো?
শান্তনা বললো, না বলবো না। তুমি আগে দেখাও, তুমি এই কচ্ছপটাকে ছুটাতে পারো কিনা।
রাহুল বললো, যদি চুটাতে পারি, তাহলে আমাকে কি দেবে?
শান্তনা খানিকক্ষণ ভাবলো। তারপর বললো, টি, ভি, তে দেখোনি? একটা লোক কেমন করে তার কচ্ছপটাকে মেয়েটার পুকুরে ঢুকালো!
রাহুল অবাক হয়ে বললো, পুকুর?
শান্তনা মুচকি হেসে বললো, হুম, পুকুর। আমার এই ফাটাটা দেখছো না? ওখানেও একটা পুকুর আছে। যদি পারো, তাহলে তোমার কচ্ছপটাকেও। আমার এই পুকুরে রাখতে দেবো।
রাহুল খুব চালাক ছেলে। আঙুলের ছলা কলা সে ভালোই জানে। প্লাস্টিকের কচ্ছপটা নিজ হাতে নিয়ে, এমন টুকা দিলো যে, কচ্ছপটা ঘরের প্রান্তে গিয়ে পরলো।