12-01-2022, 12:47 PM
শুক্লারানী ছাত্রীনিবাসে সমস্যাটা বাড়তেই থাকলো। রাত বারোটার পর ছাত্রাবাসের ছাত্ররা নগ্ন দেহে রেলী করে বেড়িয়ে পরলেও, ছাত্রীরা কিছুতেই বেড়োতে পারছে না। কারন, বাঁধ সাধছে আইন শৃংখলা রক্ষাকারীরা। অথচ, ছাত্ররা নগ্ন হয়ে খোলা আকাশের নীচে রেলী করতে পারবে, ছাত্রীরা পারবে না, সেটা কেউ মানতে চাইলো না। সবাই তার কারন জানতে চাইলো। সাব ইন্সপেক্টর আজহার সবার উদ্দেশ্যেই বলতে থাকলো, দেখুন, কারন বলে কিছু নেই। সবই আপনাদের নিরাপত্তার জন্যেই। আসলে, জাতীয় নগ্ন দিবসের সুযোগ নিয়ে, অনেকেই ''.ের মতো পিষাচ কাজ গুলো করার জন্যে উৎ পেতে থাকার সম্ভাবনা আশংকা করা হচ্ছে! আমরা তা হতে দিতে পারিনা। কিছু সংখ্যক উশৃংখল ছাত্রী এক যোগে বলে উঠলো, ''.ে আমাদের আপত্তি নেই! আমরা ক্ষুধার্ত! আমরা আমাদের যৌন ক্ষুধা মিটাতে চাই! আজহার বললো, দেখুন, আপনারা কিন্তু ভুল করছেন! জাতীয় নগ্ন দিবস মানে কিন্তু যৌনতা নয়। সংবিধানে কোথাও এমনটি লেখা নেই। অথচ, কিছু কিছু পরিবারেও যৌনতার মতো খেলাগুলো শুরু হয়ে গেছে বলেও, আমাদের কানে সংবাদ এসেছে। এমনটি সরকার কখনোই আশা করেনি। যেহেতু নিজ পরিবার এর ভেতর এসব শুরু হয়ে গেছে, তাই আমরা কিছুতেই নিশ্চয়তা দিতে পারছিনা যে, এই গভীর রাতে খোলা আকাশের নীচে কেউ কাউকে নগ্ন দেখে স্থির থাকতে পারবে বলে। ছাত্রী নেত্রী ইয়সমীন যেমনি সুন্দরী, তেমনি চমৎকার তার দেহের গড়ন। বৃহৎ বক্ষগুলো সত্যিই সুদৃশ্য। আর তেমনি সাহসী। সে গেটের ভেতর থেকেই ধমকে ধমকে বললো, আপনারা কি আমাদের সাথে ফাজলামী করছেন? নগ্ন হলে তো, দেহ উত্তপ্ত হবেই! যৌনতাকে প্রতিরোধ করে রাখার কোন উপায় আছে নাকি? আজহার অসহায় গলাতেই বললো, তা আমি কি করে বলবো? আমি সরকারের চাকর! যিনি এই আইন করেছেন, তাকে গিয়ে জিজ্ঞাসা করুন। ইয়াসমীন গর্জন করেই বললো, কে সেই আইন প্রবর্তক? ডাকুন তাকে এখানে! দেখি তার নুনুতে কত ধার! আজহার বললো, তাতো আপনাদের সবারই জানার কথা! বর্তমান সংসদে যার কথায় সবাই উঠে আর বসে। সেই মহামান্য সংসদ সদস্য সিকদার অনিরই সিদ্ধান্ত! আমরা তার নির্দেশই পালন করছি শুধু। আপনার বরং ঘুমুতে যান! সকাল বেলাতেই গেট খুলে দেয়া হবে। তখন যে যার খুশী নগ্ন দেহে যেখানে ইচ্ছা সেখানেই যাবেন। কেউ আপনাদের বাঁধা দেবে না। ইয়াসমীন তার বৃহৎ বক্ষ গুলো দোলিয়ে দোলিয়ে উত্তেজনার গলাতেই বলতে থাকলো, আমি এখুনি সিকদার অনির সাথে একটা বুঝাপরা করতে চাই! আমিও এই ছাত্রীনিবাসের নির্বাচিত ভি, পি,! সিকদার অনির নুনুর জোড় আমি পরীক্ষা করে দেখতে চাই!
আজহার ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো। ইয়াসমীনের চমৎকার দেহ বল্লরী দেখে তার মাথাটাও খারাপ হয়েছিলো। সে নিজেকে সংযত রেখেই ওয়কিতে যোগাযোগ করলো, এস, পি, সাহেবের সাথে। এস, পি, সাহেবও ভালো কোন বুদ্ধি দিতে পারলোনা। সে সরাসরি যোগাযোগ করলো পুলিশের ডি, আই, জি, এর সাথেই। ডি, আই, জি, থেকে আই, জি,। অতঃপর আই, জি, সাহেব টেলিফোন করলো স্বয়ং সিকদার অনির কাছেই। সিকদার অনি তখন, জাতীয় নগ্ন দিবস উপলক্ষ্যে, জাতির উদ্দেশ্যে ভাষন দেবারই প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। সংসদ ভবনে এমন একটা পরিস্থিতিতে, গভীর রাতে টেলিফোনটা পেয়ে বিরক্তই হলো। তবে, সংসদ সদস্য হিসেবে কোন কিছু এড়িয়েও যেতে পারে না। সে আই, জি, সাহেবকে বললো, ও, সেই কথা! কিন্তু কি করতে পারি, বলুন? আই, জি, রফি বললো, শুক্লারানী ছাত্রী নিবাস এর ছাত্রীদের তো কিছুতেই নিয়ন্ত্রনে রাখা যাচ্ছেনা। পারলে সবাই গেইট ভেঙ্গে বেড়িয়ে যেতে চাইছে! কি করি, একটা উপায় বলুন। অনি বললো, বলেন কি? আমি তো ভেবেছিলাম, সারা দেশের মেয়েরা এই দিবসটাকে বয়কটই করবে। এই পর্যন্ত বাসনা সহ বড় বড় মিডিয়াতে কোন মেয়েদেরই কমেন্ট পাইনি! তাই ভেবেছিলাম, আমার কোন মেয়ে ভক্ত নাই। শেষ পর্যন্ত আমার সংসদ সদস্য পদই বুঝি বাতিল হবে! রফি বললো, কি যে বলেন স্যার! আপনার হাজার হাজার ভক্ত! মেয়েরাও আছে। অনেকে হয়তো মুখ ফুটে প্রকাশ করে না। আমার মেয়েও তো আপনার খুব ভক্ত! আপনার পদ ধুলি নেবার জন্যে সেই সন্ধ্যা থেকেই অপেক্ষা করছে। পাগলী মেয়ে আমার! মিথ্যে শান্তনা দিয়ে রেখেছি যে, আপনি তার সাথে দেখা করতে অবশ্যই আসবেন! সিকদার অনি বললো, মানুষের স্বপ্ন কখনো মিথ্যে হয়না! বলেই যখন ফেলেছেন, তখন আপনার মেয়ের সাথে একবার দেখা করতে যাবো! কিন্তু শুক্লারানী ছাত্রী নিবাসের ব্যাপারে কি করতে পারি, বলুন তো? রফি বললো, তা কি করে বলবো? ছাত্রী নেত্রী ইয়াসমীন ক্ষেপেছে! তাকে ঠান্ডা করার ক্ষমতা পুলিশ বিভাগের নেই। অনি বললো, ঠিক আছে, আমি এক্ষুনি শুক্লারাণী ছাত্রী নিবাস পরিদর্শন করতে যাবো।
আজহার ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো। ইয়াসমীনের চমৎকার দেহ বল্লরী দেখে তার মাথাটাও খারাপ হয়েছিলো। সে নিজেকে সংযত রেখেই ওয়কিতে যোগাযোগ করলো, এস, পি, সাহেবের সাথে। এস, পি, সাহেবও ভালো কোন বুদ্ধি দিতে পারলোনা। সে সরাসরি যোগাযোগ করলো পুলিশের ডি, আই, জি, এর সাথেই। ডি, আই, জি, থেকে আই, জি,। অতঃপর আই, জি, সাহেব টেলিফোন করলো স্বয়ং সিকদার অনির কাছেই। সিকদার অনি তখন, জাতীয় নগ্ন দিবস উপলক্ষ্যে, জাতির উদ্দেশ্যে ভাষন দেবারই প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। সংসদ ভবনে এমন একটা পরিস্থিতিতে, গভীর রাতে টেলিফোনটা পেয়ে বিরক্তই হলো। তবে, সংসদ সদস্য হিসেবে কোন কিছু এড়িয়েও যেতে পারে না। সে আই, জি, সাহেবকে বললো, ও, সেই কথা! কিন্তু কি করতে পারি, বলুন? আই, জি, রফি বললো, শুক্লারানী ছাত্রী নিবাস এর ছাত্রীদের তো কিছুতেই নিয়ন্ত্রনে রাখা যাচ্ছেনা। পারলে সবাই গেইট ভেঙ্গে বেড়িয়ে যেতে চাইছে! কি করি, একটা উপায় বলুন। অনি বললো, বলেন কি? আমি তো ভেবেছিলাম, সারা দেশের মেয়েরা এই দিবসটাকে বয়কটই করবে। এই পর্যন্ত বাসনা সহ বড় বড় মিডিয়াতে কোন মেয়েদেরই কমেন্ট পাইনি! তাই ভেবেছিলাম, আমার কোন মেয়ে ভক্ত নাই। শেষ পর্যন্ত আমার সংসদ সদস্য পদই বুঝি বাতিল হবে! রফি বললো, কি যে বলেন স্যার! আপনার হাজার হাজার ভক্ত! মেয়েরাও আছে। অনেকে হয়তো মুখ ফুটে প্রকাশ করে না। আমার মেয়েও তো আপনার খুব ভক্ত! আপনার পদ ধুলি নেবার জন্যে সেই সন্ধ্যা থেকেই অপেক্ষা করছে। পাগলী মেয়ে আমার! মিথ্যে শান্তনা দিয়ে রেখেছি যে, আপনি তার সাথে দেখা করতে অবশ্যই আসবেন! সিকদার অনি বললো, মানুষের স্বপ্ন কখনো মিথ্যে হয়না! বলেই যখন ফেলেছেন, তখন আপনার মেয়ের সাথে একবার দেখা করতে যাবো! কিন্তু শুক্লারানী ছাত্রী নিবাসের ব্যাপারে কি করতে পারি, বলুন তো? রফি বললো, তা কি করে বলবো? ছাত্রী নেত্রী ইয়াসমীন ক্ষেপেছে! তাকে ঠান্ডা করার ক্ষমতা পুলিশ বিভাগের নেই। অনি বললো, ঠিক আছে, আমি এক্ষুনি শুক্লারাণী ছাত্রী নিবাস পরিদর্শন করতে যাবো।