07-01-2022, 10:53 AM
ফাহিমার বাবা মা তখন ঘুমিয়ে পরেছে। ষোল বছর বয়সের ফাহিমা একাকীই টি, ভি, দেখছিলো বসার ঘরে, শব্দটা খানিকটা ছোট করে! এত সব নগ্ন দেহের নর নারী দেখে মনটা উদাস হয়ে গেলো তার। সে টি, ভি, টা বন্ধ করে নিজ শোবার ঘরে গিয়েই ঢুকলো। খানিকটা ক্ষন ঘরের মাঝেই পায়চারী করলো। তারপর নিজের অজান্তেই বড় ড্রেসিং টেবিলের আয়নাটার সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। নিজের চমৎকার চেহারাটা দেখে নিজে নিজেই মুচকি হাসলো ফাহিমা। জীবন থেকে ষোলটি বসন্ত পেরিয়ে গেছে তার! এই ষোল বসন্তের দেহটা নিজেও কখনো ভালো করে দেখেনি সে! তারও খুব ইচ্ছে হলো, নগ্ন হয়ে নিজের দেহটাই ভালো করে দেখতে। সে তার পরনের কামিজটা খোলে ফেললো। তারপর সেমিজটাও! আয়নার সামনে ঘুরে ফিরে দাঁড়িয়ে দেখতে থাকলো তার নগ্ন বক্ষ! ষোল বসন্তে ভরপুর বক্ষ দুটো সত্যিই সুঠাম আর সুদৃশ্য! নিজের বক্ষ দেখে, নিজেই আনন্দ মিশ্রিত লজ্জায় দু হাতে চোখ ঢাকলো। তারপর আবারো দেখলো নিজেকে, হাত দুটো চোখের সামনে থেকে সরিয়ে! নিজে নিজেই বিড় বিড় করে বললো, কালকে এমন বক্ষ দেখলে, বন্ধু বান্ধবীরা কি ভাববে? ছি ছি! বাবা মায়ের সামনে এমন বক্ষ নিয়ে যাবো কেমনে? ফাহিমা পরনের স্যালোয়ারটাও খোলে ফেললো। ফাহিমার নিম্নাংগটাও ঘন কালো কেশে ছেয়ে আছে! আয়নাতে সেদিকটাতেই একবার নজর ফেললো! নিজ নিম্নাংগের ঘন কালো কেশ গুলো নিজের মনটাকেই উদাস করে তুললো। নিজেকে আয়নাতে আর বেশীক্ষন দেখতে পারলো না ফাহিমা। এগিয়ে গেলো নগ্ন দেহে বিছানার দিকেই! নগ্ন দেহেই শুয়ে পরলো ফাহিমা, উদাস একটা মন নিয়ে।
আসলাম সাহেবের বউ মহুয়ার নগ্ন হবার জন্যে বোধ হয়, বিশেষ কোন দিনের প্রয়োজন ছিলোনা। বড় বড় শহরগুলোতে এমন ধরনের মহিলা সবার চোখেই বোধ হয় দু একজন পরে। তাদের পরনে যে সব পোষাক থাকে, ঐ পোষাকে দেখে যতটা সেক্সী মনে হয়, ন্যাংটু থাকলেও বোধ হয় অতটা সেক্সী লাগার কথা নয়। দেহের চমৎকার চমৎকার অংশগুলো সবার চোখে প্রকাশ করাই বোধ হয় ঐসব মহিলাদের উদ্দেশ্য থাকে। ঘরেও মহুয়ার পোষাক অত্যাধিক যৌন উত্তেজক। পাতলা নাইলনের গাউন! যা পরার চাইতে, না পরাই অনেক উত্তম! কেনোনা, পাতলা নাইলনের সেই গাউন ভেদ করে, দেহের প্রতিটি লোমও বোধ হয় স্পষ্ট চোখে পরে। আসলাম সাহেবদের মতো মানুষগুলোও সেসব যৌনবেদনাময়ী মেয়েদের প্রতি স্বপ্নে বিভোর থেকে বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। অথবা, ঐসব মহিলারা কাউকে না কাউকে বিয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে নিয়েও যৌনতার ব্যাপারগুলো ছাড়তে পারে না কখনো। রাতের বিছানায় নরোম মাংসের একটা দেহের লোভেই মহুয়ার প্রতি আসলাম সাহেবের ভালোবাসা অগাধ! তবে, মহুয়া যে অন্য কোন পুরুষের সাথেও বিছানায় যায়না, তাই বা নিশ্চিত করে, কেই বা বলতে পারবে! আসলাম সাহেবের তিন মেয়ে, দুই ছেলে, সবগুলোই যে তারই ঔরসজাত, তারও কি প্রমাণ আছে নাকি? তবে, মহুয়ার গর্ভজাত সন্তান তাতে বোধ হয় কোন ভূল নেই। সেই গর্ভজাত সন্তানদের সামনেও যৌন বেদনায় ভরা পোষাকে থাকা মহুয়াকে দেখে, ছেলেমেয়েদের মনে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় তাতো আর অনি জানেনা। অনি তার ভক্তদের দাবীর কারনেই সংসদে জাতীয় নগ্ন দিবস সংক্রান্ত বিলটি পাশ করিয়েছে। তাদের দলে যে মহুয়াও ছিলোনা, তাই বা নিশ্চিত করে কিভাবে বলা যায়! ছেলেমেয়েরা বোধ হয় মা বাবাকেই অনুসরন করে থাকে। তাই, আসলাম সাহেবের প্রতিটি ছেলেমেয়ের মাঝেই কম বেশী যৌন চেতনার প্রভাবগুলো রয়েছে। অনেকেই পারিবারিক মূল্যবোধের কথা বললেও, এই ধরনের পরিবারগুলোর ভেতরের খবর কতজনই বা রাখে! দেখা যাক, জাতীয় নগ্ন দিবসটি শুরুর পর্যায়ে, আসলাম সাহেবের পরিবার সদস্যরা কে কি করে?
আসলাম সাহেবের বউ মহুয়ার নগ্ন হবার জন্যে বোধ হয়, বিশেষ কোন দিনের প্রয়োজন ছিলোনা। বড় বড় শহরগুলোতে এমন ধরনের মহিলা সবার চোখেই বোধ হয় দু একজন পরে। তাদের পরনে যে সব পোষাক থাকে, ঐ পোষাকে দেখে যতটা সেক্সী মনে হয়, ন্যাংটু থাকলেও বোধ হয় অতটা সেক্সী লাগার কথা নয়। দেহের চমৎকার চমৎকার অংশগুলো সবার চোখে প্রকাশ করাই বোধ হয় ঐসব মহিলাদের উদ্দেশ্য থাকে। ঘরেও মহুয়ার পোষাক অত্যাধিক যৌন উত্তেজক। পাতলা নাইলনের গাউন! যা পরার চাইতে, না পরাই অনেক উত্তম! কেনোনা, পাতলা নাইলনের সেই গাউন ভেদ করে, দেহের প্রতিটি লোমও বোধ হয় স্পষ্ট চোখে পরে। আসলাম সাহেবদের মতো মানুষগুলোও সেসব যৌনবেদনাময়ী মেয়েদের প্রতি স্বপ্নে বিভোর থেকে বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। অথবা, ঐসব মহিলারা কাউকে না কাউকে বিয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে নিয়েও যৌনতার ব্যাপারগুলো ছাড়তে পারে না কখনো। রাতের বিছানায় নরোম মাংসের একটা দেহের লোভেই মহুয়ার প্রতি আসলাম সাহেবের ভালোবাসা অগাধ! তবে, মহুয়া যে অন্য কোন পুরুষের সাথেও বিছানায় যায়না, তাই বা নিশ্চিত করে, কেই বা বলতে পারবে! আসলাম সাহেবের তিন মেয়ে, দুই ছেলে, সবগুলোই যে তারই ঔরসজাত, তারও কি প্রমাণ আছে নাকি? তবে, মহুয়ার গর্ভজাত সন্তান তাতে বোধ হয় কোন ভূল নেই। সেই গর্ভজাত সন্তানদের সামনেও যৌন বেদনায় ভরা পোষাকে থাকা মহুয়াকে দেখে, ছেলেমেয়েদের মনে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় তাতো আর অনি জানেনা। অনি তার ভক্তদের দাবীর কারনেই সংসদে জাতীয় নগ্ন দিবস সংক্রান্ত বিলটি পাশ করিয়েছে। তাদের দলে যে মহুয়াও ছিলোনা, তাই বা নিশ্চিত করে কিভাবে বলা যায়! ছেলেমেয়েরা বোধ হয় মা বাবাকেই অনুসরন করে থাকে। তাই, আসলাম সাহেবের প্রতিটি ছেলেমেয়ের মাঝেই কম বেশী যৌন চেতনার প্রভাবগুলো রয়েছে। অনেকেই পারিবারিক মূল্যবোধের কথা বললেও, এই ধরনের পরিবারগুলোর ভেতরের খবর কতজনই বা রাখে! দেখা যাক, জাতীয় নগ্ন দিবসটি শুরুর পর্যায়ে, আসলাম সাহেবের পরিবার সদস্যরা কে কি করে?