04-01-2022, 10:17 PM
এমন একটি দিন থাকলে হয়তো, সবার মনের আশাই পূরণ হবে! তাহমিনা চোখ বড় বড় করেই বললো, তাহলে বাবা, আমার নগ্ন দেহটা দেখার জন্যেও বুঝি তোমার মনটা ছটফট করে? বশীর আহমেদ অপ্রস্তুত হয়েই বললো, আমি কি বলেছি নাকি? বলছি, অনির ভক্তদের কথা! তাহমিনা বললো, ঐ হারামজাদার কথা আর বলোনা। হারামজাদাকে যদি একবার কাছে পেতাম, তাহলে তাকে ন্যাংটু করে, নুনুটা আগে রশি দিয়ে বাঁধতাম। তারপর, নুনুটা টেনে টেনে মজা বুঝাতাম, জাতীয় নগ্ন দিবসে কত মজা! বশীর আহমেদ বললো, যা পারবে না তা নিয়ে কথা বলো না। অনি অতিশয় ভালো মানুষ। নিজের জন্যে কিছুই করছে না। করছে সাধারন মানুষের সাধ ইচ্ছার খাতিরেই! তাহমিনা রাগ করেই বললো, ঐসব সাধারন মানুষ টানুষ আমি বুঝিনা। কাল সকালে তোমরা সবাই ন্যাংটু হলে হবে, আমার কোন আপত্তি নেই। তবে, আটটার আগেই ঘর থেকে বেড়িয়ে যাবে। আমি ইউনিভার্সিটি যাবার সময় কাউকে যেনো ন্যাংটু দেখতে না হয়!চৌদ্দ বছর বয়সের সুমি ভাবছে অন্য রকম! সে সোফার পেছনে দাঁড়িয়ে, তার বাবার গলা জড়িয়ে ধরে খিল খিল হাসিতেই বললো, আব্বু, কালকে কি তাহলে সবাইকে ন্যাংটু থাকতে হবে? উফ, কি মজাটাই না হবে! ওপাশের সোফায় বসা সুমির বড় ভাই শাকিল বললো, তোমার পেয়ারার মতো কঁচি দুটো দুধু যখন সবাই টিপে দিবে, তখন মজা বুঝবে! সুমি অবাক হয়েই বললো, কেনো? দুধু টিপে দেবে কেনো? নগ্ন দিবস কি দুধু টিপার দিবস নাকি? শাকিল বললো, ওগুলোর জন্যে কোন নিয়ম লাগেনা যে! নিয়ম এমনিতেই হয়ে যায়! তোমার বুকে টস টসে দুটো পেয়ারা দেখলে, ছেলেরা হাত গুটিয়ে বসে থাকবে আর কি! সুমি খানিকটা রাগ করেই বললো, তুমি জানো কি করে, আমার দুধু টস টসে পেয়ারার মতো! তুমি কখনো দেখেছো নাকি? শাকিল বললো, দেখতে হয় নাকি? তোমার জামার উপর দিয়ে দেখলেই বুঝা যায়! সুমি তার কঁচি বক্ষ যুগল তার বাবার পিঠে ঠেকিয়ে, পেছন থেকে তার বাবার থুতনীটা নিজের দিকে টেনে ধরে বললো, আব্বু, তোমারও কি তাই মনে হয়? সুমির বাবা জাফর হোসেন বললো, কোনটা? দুধু টেপার কথা? নাকি তোমার দুধু পেয়ারার মতো? সুমি বললো, দুটোই! জাফর হোসেন বললো, দুটোই সত্যি! দুষ্টু ছেলেদের তো আর বিশ্বাস নেই! তাই সাবধানে থাকবে! যেখানেই যাও, কোথাও একা যাবে না! সুমি শাকিলের দিকে সন্দেহের চোখে তাঁকিয়ে বললো, ভাইয়া, তাহলে তুমিও বুঝি কালকে সেই ধান্ধাতেই থাকবে? শাকিল খানিকটা অপ্রস্তুত হয়ে বললো, তোমাকে বলেছে! আমার আর খেয়ে দেয়ে কাম নাই আর কি? সুমি খিল খিল করে হেসে উঠে বললো, ঐ তো! তোমার চেহারাতেই ভেসে উঠেছে, কালকে তুমি কি করবে? শাকিল বললো, তুমি একটু বেশী বুঝ! সুমি তার বাবার গলা জড়িয়ে ধরে রেখেই, আহলাদের গলাতে বললো, আব্বু, ভাইয়াকে দেখে তোমার সন্দেহ হয় না? মনে তো হচ্ছে আমার দুধুও টিপে দেবে! জাফর সাহেব ধমকেই বললো, আহা এসব কি শুরু করে দিলে তোমরা! সাবধানে থাকলে, ওসব কিছুই হবেনা। তারপর শাকিলের দিকে তাঁকিয়ে বললো, ওসব মতলব থাকলে সাবধান হয়ে যাও! এসব ঘটলে, সাথে সাথে পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে! সংবাদে কি বলছে ভালো করে শুনো! শাকিল বললো, না আব্বু, আমি তো একটা সম্ভাবনার কথা বললাম! আমাদের ক্লাশের দুষ্ট ছেলেরা, তেমনি কিছু পরিকল্পনাই করছিলো!