02-01-2022, 05:00 PM
টুলু কে ধৈর্য ধরতে বলা ছাড়া সত্যি আমার আর কোনো রাস্তাই ছিল না | গফুর আর রাখাল কে দিয়ে বাড়ির যেখানে সেখানে টুলু কে দিয়ে জোর করে যৌন সম্ভোগ করানোর চেষ্টা করা হচ্ছিলো যথাচিত কদর্য বিকৃত মানসিকতা নিয়ে | কিন্তু সে অর্থে যৌন সম্ভোগ এখনো হয় নি | আর টুলুর কাছ থেকে ও জানতে পারা গেলো যে বাপ ব্যাটে মিলে মা মুক্তকেশী কে এক ঘরে বন্ধ করে রেখেছে | ভুলের মাশুল দেবার জন্য | গুপ্ত তথ্য আদানপ্রদানের লক্ষ্যে গফুরের সাথে এমন বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করলাম যে উপাধ্যায় বাড়ির সব খবরাখবরি আসতে থাকলো নখদর্পনে | আর আমার যোজনার সাতকাহন সম্পূর্ণ হলো |
গফুর একটা কথা পরিষ্কার বললো যে রমানাথ বেশি আগ্রহী উর্বিশাকে নগ্ন করে সবার সামনে যৌন সঙ্গমে আবদ্ধ করতে | কার কি উদ্যেশ্য পরিষ্কার হয়ে গেলো | কিন্তু উপাধ্যায় বাড়িতে বাইরের মানুষ জনের যাওয়া আসা প্রায় বন্ধই হয়ে গেলো এ কারণে |
রাখাল বা গফুর উর্বিশার সাথে যৌন সংসর্গ না করলেও খবর পেলাম পতিত পাবন এবং রমানাথ দুজনেই নিয়মিত ভাবে উর্বিশার সতীত্ব হরণ করে তাকে নগ্ন করে বাড়িতে ছেড়ে রেখেছে পোষা গৃহপালিত পশুর মতো | প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে দুজনেই ক্ষুধার্তের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ছে উর্বিশার শরীরের মাংসল স্বাদ নিতে | বুড়োর ইচ্ছা না হলেও রমানাথ তার হাত ডুবিয়ে স্বাদ চেখে নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো | আর সতীনাথ দ্বিতীয় বিয়ের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিলো | অপরাধের দ্বিতীয় অধ্যায়ের সূচনা এখান থেকেই |
গল্পের প্রয়োজনে একেবারেই নয় , কিন্তু মুক্তকেশীর সাথে টুলুর বেশ সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠলো |
সেদিন পূর্ণিমার রাত | ফুরফুরে হাওয়া আর মাদকময় ঐশর্য ভরা রাত | সঙ্গে চার জন দাগি আসামি | সবাই ভাড়া করা | যোজনার প্রথম পর্বে আমি বন্দি করার লক্ষ্যে এদের আমার সাথে নিয়ে এলাম নেপালগঞ্জ | আর নির্দেশিকা মতো তারা সুকৌশলে অতি সহজেই বিনা বাধায় বোন উর্বিশা আর মুক্তকেশী কে চাদরে মুড়ে গাড়ি সহযোগে ভোরের মধ্যে এনে ফেললো কলকাতায় | কাকপক্ষি টের পাবার আগেই | কিন্তু দুজন কে আমার বাসায় রাখলে রমানাথ আর সীতাপতি সহজেই ধরে ফেলবে সব কিছু আমার যোজনা | তাই মহেশ মামার রামগড় এর বাগান বাড়িতেই স্থান হলো তাদের |
ঘটনার পরের দিনই প্রায় গ্রাম থেকে ৫০ জন মুস্তান্দ শ্রেণীর ক্ষেতে খামার থেকে উঠিয়ে নিয়ে আসা লোক লস্কর নিয়ে শুরু হলো হুড়যুদ্ধ | তাদের বক্তব্য আমি অপহরণ করে নিয়ে গেছি মুক্তকেশী আর উর্বিশাকে | তাই তাদের আমার ঘরের খানাতল্লাশির সুযোগ দিতে হলো | আমার উপর তাদের অনেক অভিযোগ থাকলেও কোনো কিছুই স্থায়ী হলো না | আমি ঠান্ডা মাথায় তাদের বোঝালাম | পুলিশে গেলে তাদের সব কিছুর ঠিক ঠাক বয়ান দিতে হবে | এতে প্রমাণিত হবে যে তারা উর্বিশা কে বল পূর্বক ;., করে তাকে গৃহের গৃহপালিত পশুর মতো ব্যবহার করেছে | কোনো আইনের বিচারে তাদের ছাড় নেই | আর আমার সাথে যে মুক্তকেশীর যৌন্য সম্পর্ক হয়েছে তা প্রমান করা কঠিন | চামেলী কে আদালতে তুলে , মুক্তকেশীর শরীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষা করানোতে উপাধ্যায় পরিবারের মান সন্মান আর কিছু অবশিষ্ট থাকবে না | শেষ বেশ চুরি করেই আমি জিতে গেলাম | আর সীতাপতি আর রমানাথ ফিরে গেলো নেপালগঞ্জ | তবে যারপরনাই শাসিয়ে গেলো , সুযোগ একদিন আসবে | সেদিন ওরা আমায় দেখে নেবে |
গফুর একটা কথা পরিষ্কার বললো যে রমানাথ বেশি আগ্রহী উর্বিশাকে নগ্ন করে সবার সামনে যৌন সঙ্গমে আবদ্ধ করতে | কার কি উদ্যেশ্য পরিষ্কার হয়ে গেলো | কিন্তু উপাধ্যায় বাড়িতে বাইরের মানুষ জনের যাওয়া আসা প্রায় বন্ধই হয়ে গেলো এ কারণে |
রাখাল বা গফুর উর্বিশার সাথে যৌন সংসর্গ না করলেও খবর পেলাম পতিত পাবন এবং রমানাথ দুজনেই নিয়মিত ভাবে উর্বিশার সতীত্ব হরণ করে তাকে নগ্ন করে বাড়িতে ছেড়ে রেখেছে পোষা গৃহপালিত পশুর মতো | প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে দুজনেই ক্ষুধার্তের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ছে উর্বিশার শরীরের মাংসল স্বাদ নিতে | বুড়োর ইচ্ছা না হলেও রমানাথ তার হাত ডুবিয়ে স্বাদ চেখে নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো | আর সতীনাথ দ্বিতীয় বিয়ের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিলো | অপরাধের দ্বিতীয় অধ্যায়ের সূচনা এখান থেকেই |
গল্পের প্রয়োজনে একেবারেই নয় , কিন্তু মুক্তকেশীর সাথে টুলুর বেশ সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠলো |
সেদিন পূর্ণিমার রাত | ফুরফুরে হাওয়া আর মাদকময় ঐশর্য ভরা রাত | সঙ্গে চার জন দাগি আসামি | সবাই ভাড়া করা | যোজনার প্রথম পর্বে আমি বন্দি করার লক্ষ্যে এদের আমার সাথে নিয়ে এলাম নেপালগঞ্জ | আর নির্দেশিকা মতো তারা সুকৌশলে অতি সহজেই বিনা বাধায় বোন উর্বিশা আর মুক্তকেশী কে চাদরে মুড়ে গাড়ি সহযোগে ভোরের মধ্যে এনে ফেললো কলকাতায় | কাকপক্ষি টের পাবার আগেই | কিন্তু দুজন কে আমার বাসায় রাখলে রমানাথ আর সীতাপতি সহজেই ধরে ফেলবে সব কিছু আমার যোজনা | তাই মহেশ মামার রামগড় এর বাগান বাড়িতেই স্থান হলো তাদের |
ঘটনার পরের দিনই প্রায় গ্রাম থেকে ৫০ জন মুস্তান্দ শ্রেণীর ক্ষেতে খামার থেকে উঠিয়ে নিয়ে আসা লোক লস্কর নিয়ে শুরু হলো হুড়যুদ্ধ | তাদের বক্তব্য আমি অপহরণ করে নিয়ে গেছি মুক্তকেশী আর উর্বিশাকে | তাই তাদের আমার ঘরের খানাতল্লাশির সুযোগ দিতে হলো | আমার উপর তাদের অনেক অভিযোগ থাকলেও কোনো কিছুই স্থায়ী হলো না | আমি ঠান্ডা মাথায় তাদের বোঝালাম | পুলিশে গেলে তাদের সব কিছুর ঠিক ঠাক বয়ান দিতে হবে | এতে প্রমাণিত হবে যে তারা উর্বিশা কে বল পূর্বক ;., করে তাকে গৃহের গৃহপালিত পশুর মতো ব্যবহার করেছে | কোনো আইনের বিচারে তাদের ছাড় নেই | আর আমার সাথে যে মুক্তকেশীর যৌন্য সম্পর্ক হয়েছে তা প্রমান করা কঠিন | চামেলী কে আদালতে তুলে , মুক্তকেশীর শরীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষা করানোতে উপাধ্যায় পরিবারের মান সন্মান আর কিছু অবশিষ্ট থাকবে না | শেষ বেশ চুরি করেই আমি জিতে গেলাম | আর সীতাপতি আর রমানাথ ফিরে গেলো নেপালগঞ্জ | তবে যারপরনাই শাসিয়ে গেলো , সুযোগ একদিন আসবে | সেদিন ওরা আমায় দেখে নেবে |