18-12-2021, 04:00 PM
রুনু আপার কথা শুনে আমি হাসলাম। হঠাৎই সম্বোধনটা আপনি থেকে তুমিতে নামালাম। বললাম, বুঝেছি। তোমার ওখানে রস জমেছে। চলো ভেতরে। রস সব খেয়ে তোমার মাথাটা আগে ঠাণ্ডা করি।
রুনু আপা আনন্দিত হয়েই উঠে দাঁড়ালো। বাড়ীর ভেতরে ঢুকতে ঢুকতে বললো, তোকে এ জন্যেই এত পছন্দ করি।
রুনু আপা সাধারনত স্কার্ট জাতীয় পোশাকই বেশী পরে। হয়তোবা বয়সটাকে কমিয়ে রাখার জন্যে। খুব বেশী বয়স তার হয়নি। খুব তাড়াতাড়িই বিয়েটা হয়ে গিয়েছিলো। একমাত্র মেয়েটার বিয়েও পনেরো কি ষোলোতে হয়ে গেছে। বত্রিশ হবে কি হবে না। সেদিন তার পরনে সাদা রং এর শার্ট এর মতোই একটা টপস। আর নিম্নাংগে দীর্ঘ খয়েরী রং এর ছিটের স্কার্ট। বাড়ীর ভেতর ঢুকে, রুনু আপা স্কার্টটা হাঁটু উপর তুলে, মেঝেতে হাঁটু গেড়ে দাঁড়িয়ে, মুচকি হেসেই বললো, এসব কাপর চুপর পরে রাখতে আর ভালো লাগে না।
আমি বললাম, কেনো বলো তো?
রুনু আপা বললো, একটা ঝামেলা না? রস খেতে চাইছিস। এখন আমাকে একটা একটা করে পোশাক খুলতে হবে। শুধু তোকে রস খেলেই কি চলবে? আমারও তো কিছু চাই। তোকেও একটা একটা করে পোশাক খুলতে হবে। শুধু শুধুই সময় নষ্ট।
আমি বললাম, কি আর করার, জীবনে ভালো কিছু পেতে হলে, অনেক সময় নষ্ট করতে হয়। এই ধরো, টাইটানিক সিনেমাটারই কথা। মুক্তি পেলো, ডিভিডিও বাজারে ছাড়া হলো। অথচ, সেই আমেরিকা থেকে নিজ হাতে পেতে তিন মাস সময় লাগলো।
রুনু আপা অভিমান করেই বললো, তোর কাছে আছে শুধু যুক্তি আর যুক্তি। সাহিত্যিকদের এজন্যেই ভালো লাগে না। কাজের চাইতে কথাই বলে বেশী।
আমি বললাম, তুমি কিন্তু আবারো ভুল করলে। আমি কিন্তু সাহিত্যিক নই। ছোট কাল থেকে সবাই সাহিত্য বাবু বলতো ঠিকই, লেখাপড়া করেছি, বিজ্ঞানে। এবং একজন প্রকৌশলী। লিখালিখি করি শখে। তাও, যা লিখি কেউ পড়তেও চায়না।
রুনু আপা মন খারাপ করে বললো, তাহলে যে বলিস, তোর অনেক ভক্ত?
আমি বললাম, আহা, ওসব তুমি বুঝবে না। বিনে পয়সায় আলকাতরা পেলেও অনেকে খেয়ে ফেলে। আমি লিখি ইন্টারনেটে। ফ্রী পেয়ে অবসর থাকলে কেউ পড়ে ফেলে। হয়তো ভালো লেগে যায়। আরো লিখতে বলে।
রুনু আপা বললো, ওসব ফ্রী লেখা বাদ দে। একটা বই বাজারে ছাড়। তারপর দেখবি হুর হুর করে শুধু টাকা আসছে। হুমায়ুন আহমেদকে দেখিসনা? সেও তো শিক্ষকতা করে। রসায়নবিদ। অথচ দেখ, গলপো, নাটক, সিনেমাতে কি নামটাই করে ফেললো। নিজ মেয়ের বয়েসী একটা মেয়েকে বিয়ে করে, বউটাকেও ছেড়ে দিলো!
আমি বললাম, সবাই হুমায়ুন আহমেদ হতে পারে না। হুমায়ুন আহমেদ অনেক শক্ত মনের মানুষ। আমার মন খুবই কোমল। একটুতেই ভেঙ্গে পরি। পাঠকরা একটু কটু কথা বললে, লিখালিখিও ছেড়ে দিই।
রুনু আপা বললো, না, না, ওসব তোর ছাড়তে হবে। আরো শক্ত হতে হবে। বড় বড় নেতাদের দেখিসনা। কত বড় বড় অপরাধ করেও, বুক টান করে কথা বলে। সারা দেশ পরিচালনা করে। তোকেও তেমনটি হতে হবে।
রুনু আপার কথায় আমার মাথাটাই শুধু খারাপ হতে থাকলো। মনে হতে থাকলো এক ধরনের চাপই প্রয়োগ করছে আমার উপর। আমি বললাম, ওসব ভারী কথা বাদ দাও। রস খেতে চাইছি, রস খেতে দাও।
রুনু আপা আনন্দিত হয়েই উঠে দাঁড়ালো। বাড়ীর ভেতরে ঢুকতে ঢুকতে বললো, তোকে এ জন্যেই এত পছন্দ করি।
রুনু আপা সাধারনত স্কার্ট জাতীয় পোশাকই বেশী পরে। হয়তোবা বয়সটাকে কমিয়ে রাখার জন্যে। খুব বেশী বয়স তার হয়নি। খুব তাড়াতাড়িই বিয়েটা হয়ে গিয়েছিলো। একমাত্র মেয়েটার বিয়েও পনেরো কি ষোলোতে হয়ে গেছে। বত্রিশ হবে কি হবে না। সেদিন তার পরনে সাদা রং এর শার্ট এর মতোই একটা টপস। আর নিম্নাংগে দীর্ঘ খয়েরী রং এর ছিটের স্কার্ট। বাড়ীর ভেতর ঢুকে, রুনু আপা স্কার্টটা হাঁটু উপর তুলে, মেঝেতে হাঁটু গেড়ে দাঁড়িয়ে, মুচকি হেসেই বললো, এসব কাপর চুপর পরে রাখতে আর ভালো লাগে না।
আমি বললাম, কেনো বলো তো?
রুনু আপা বললো, একটা ঝামেলা না? রস খেতে চাইছিস। এখন আমাকে একটা একটা করে পোশাক খুলতে হবে। শুধু তোকে রস খেলেই কি চলবে? আমারও তো কিছু চাই। তোকেও একটা একটা করে পোশাক খুলতে হবে। শুধু শুধুই সময় নষ্ট।
আমি বললাম, কি আর করার, জীবনে ভালো কিছু পেতে হলে, অনেক সময় নষ্ট করতে হয়। এই ধরো, টাইটানিক সিনেমাটারই কথা। মুক্তি পেলো, ডিভিডিও বাজারে ছাড়া হলো। অথচ, সেই আমেরিকা থেকে নিজ হাতে পেতে তিন মাস সময় লাগলো।
রুনু আপা অভিমান করেই বললো, তোর কাছে আছে শুধু যুক্তি আর যুক্তি। সাহিত্যিকদের এজন্যেই ভালো লাগে না। কাজের চাইতে কথাই বলে বেশী।
আমি বললাম, তুমি কিন্তু আবারো ভুল করলে। আমি কিন্তু সাহিত্যিক নই। ছোট কাল থেকে সবাই সাহিত্য বাবু বলতো ঠিকই, লেখাপড়া করেছি, বিজ্ঞানে। এবং একজন প্রকৌশলী। লিখালিখি করি শখে। তাও, যা লিখি কেউ পড়তেও চায়না।
রুনু আপা মন খারাপ করে বললো, তাহলে যে বলিস, তোর অনেক ভক্ত?
আমি বললাম, আহা, ওসব তুমি বুঝবে না। বিনে পয়সায় আলকাতরা পেলেও অনেকে খেয়ে ফেলে। আমি লিখি ইন্টারনেটে। ফ্রী পেয়ে অবসর থাকলে কেউ পড়ে ফেলে। হয়তো ভালো লেগে যায়। আরো লিখতে বলে।
রুনু আপা বললো, ওসব ফ্রী লেখা বাদ দে। একটা বই বাজারে ছাড়। তারপর দেখবি হুর হুর করে শুধু টাকা আসছে। হুমায়ুন আহমেদকে দেখিসনা? সেও তো শিক্ষকতা করে। রসায়নবিদ। অথচ দেখ, গলপো, নাটক, সিনেমাতে কি নামটাই করে ফেললো। নিজ মেয়ের বয়েসী একটা মেয়েকে বিয়ে করে, বউটাকেও ছেড়ে দিলো!
আমি বললাম, সবাই হুমায়ুন আহমেদ হতে পারে না। হুমায়ুন আহমেদ অনেক শক্ত মনের মানুষ। আমার মন খুবই কোমল। একটুতেই ভেঙ্গে পরি। পাঠকরা একটু কটু কথা বললে, লিখালিখিও ছেড়ে দিই।
রুনু আপা বললো, না, না, ওসব তোর ছাড়তে হবে। আরো শক্ত হতে হবে। বড় বড় নেতাদের দেখিসনা। কত বড় বড় অপরাধ করেও, বুক টান করে কথা বলে। সারা দেশ পরিচালনা করে। তোকেও তেমনটি হতে হবে।
রুনু আপার কথায় আমার মাথাটাই শুধু খারাপ হতে থাকলো। মনে হতে থাকলো এক ধরনের চাপই প্রয়োগ করছে আমার উপর। আমি বললাম, ওসব ভারী কথা বাদ দাও। রস খেতে চাইছি, রস খেতে দাও।