Romance ছাইচাপা আগুন ।।কামদেব

[Siraz]

আমার প্রথম জিজ্ঞাস্য হলো....মনসিজের প্রতি মীনাক্ষীর ভাবনা টা পরিষ্কার করা হয়নি এখনও....দিলীপের মাধ্যমিক পরীক্ষার সময় মনোসিজের সঙ্গে মীনাক্ষীর একটা সু-সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল....এবং দিলীপ কে সাহায্য করার জন্য মনসিজের প্রতি কৃত্জ্ঞতা বোধ টাও ছিল মীনাক্ষীর....তাহলে হটাৎ করে কি এমন হলো যে মনসিজ বই চাওয়া সত্ত্বেও মীনাক্ষী বাহানা করে না করে দিলো যে বই দেওয়া যাবে না...ওই মুহূর্তে মীনাক্ষীর মাথায় কি বুদ্ধি কাজ করেছিল সেটা কামদেব দার  পরিষ্কার করা উচিত ছিল...আর মীনাক্ষী কি সত্যি মনোসিজ কে মনে মনে ভালোবেসে ছিল???সেটাও পরিষ্কার হয়নি....তাছাড়া দুজনের মধ্যে ভালো একটা বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল...তাহলে সেখান থেকে কি ভেবে হটাৎ করে মনসিজের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করলো??

দ্বিতীয়ত এরপর মনোসিজের IAS হবার কথাটা ছড়িয়ে পড়লেও মীনাক্ষী এবং রুক্সানার কোনো রিয়াকশন পেলাম না...এরা দুজন বিশেষ করে মীনাক্ষী খবরটা জানার পর কি ভাবতেছে....

তৃতীয়ত মনসিজের রাঙামুলো সাইজের বাড়া দিয়ে কিভাবে বেলির মত একজন ভার্জিন মেয়ে খুব ইজিলি তাদের প্রথম যৌনমিলন করে ফেল্লো....এরকম কখনো হয়???আমি শুনিনি কখনও....যেহেতু বেলির এটা প্রথম যৌনমিলন তাই ওই সাইজের বাড়া প্রথমদিন বেলির যোনি তে ঢুকবেই না... জোর করে ঢুকাতে গিয়ে রক্ত বের হওয়াটা বেলির জন্য খুবই স্বাভাবিক এবং সঙ্গে চাপা আর্তনাদ, শীৎকার,গোঙানি এগুলো কমন ব্যাপার যেটা পাশের রুম থেকে শুনতে পাওয়া টাও স্বাভাবিক....তাছাড়া যৌনমিলনের সময় একবারের জন্যও বেলির দুধ গুলো কে ধরলো না....টিপলো না...চুষলো না...মুচড়ালো না...এবং দুধ টেপার মজা টাও বেলি অনুভব করতে পারল না....এবং যৌনমিলন শেষে বেলির খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটা টাও স্বাভাবিক অত বড় বাড়া টা দিয়ে একজন ভার্জিন মেয়ে যৌনমিলন করে দিব্যি চলাফেরা করছে...খুব অস্বাভাবিক লাগলো.....

এরপর বেলি কি পেটিকোট এর ভিতরে প্যানটি ব্যাবহার করে না নাকি!!!!কামদেব দার লেখা পড়ে তাই মনে হচ্ছে... মনোসিজ ধীরে ধীরে প্যানটি টা বেলির কোমর থেকে খুলে নামাবে...এগুলোর কোনো উল্লেখ নেই....

এইসব কনফিউশন গুলো আমার মধ্যে জমা হয়েছে....কামদেব দাদার কাছে আমার বিনীত অনুরোধ এই ব্যাপার গুলো একটু দেখবেন....এবং যদি সম্ভবপর হয় তাহলে 76তম পর্বটি যদি delete করে নতুন করে লেখা যায় কি না একটু ভেবে দেখবেন...
আমার জীবনের প্রথম কমেন্ট কোনো চটি সাইটে...
সমালোচনা করার জন্য মার্জনা প্রার্থনীয়।

গল্পের শুরুর দিকের "মনসিজ" চরিত্র আর এখন "মনসিজ " চরিত্রের মধ্যে আমি আসমান জমিন তফাত দেখতে পাই। এ বিষয়টাও মনে হয় দেখা উচিত।