24-11-2021, 10:42 AM
দোলন কে ফিরিয়ে দিয়ে সোনা আর শত্রু তাদের বিল থেকে বেরিয়ে আসলো গোয়াল ঘরের গুপ্ত রাস্তা থাকে । অন্ধকার নেমে গেছে অনেক আগেই । প্রথমেই দেখতে হবে যা তারা করলো সেটা কি বাস্তব ? নাকি শুধু অনুভব বাস্তবের মতো । যে যার নিজের ঘরে চলে গেলো । সোনা ঘরে এসে নিজের একটা নতুন কেনা টেবিল ল্যাম্প এর সামনে রাখলো মানি ব্যাগ । আর তার পকেট এ রাখা কাগজের টুকরো ।
খানিক্ষন বাদে ঘরে ঢুকলো শত্রূ ।
কিরে কি দেখছিস ?
সোনা: বস দেখ আমি কি দেখছি ।
বলে মানিব্যাগ থেকে যেখানে অঞ্জনার চুল রেখেছিলো সেটা খুললো । সেখান থেকে দু তিনটে চুল বার করলো । না ভার্চুয়াল রিয়ালিটি নয় । যা হয়েছে তা বাস্তবেই হয়েছে ।
টেবিলে রেখে দেখলো সোনা । পকেট থেকে এবার হাতের চাপের কাগজ বার করলো সে । শুধু কালি একটু ফ্যাকাশে হয়ে গেছে । কিন্তু দাগটা হুবহু এক । এবার তাকে গবেষণা করতে হবে ! শত্রু আসলে তুই পড়াশুনা করিস নি ! তুই বুঝবি না ! আমরা টাইম ট্রাভেল এর মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি । যেটা তুই কেটলি ভাবছিস আসলে যেটা একটা ঘড়ি ।
শত্রু: হে হে হে হে, তুই কি গাঞ্জা খেলি !
কাটা নেই ডায়াল নেই ওটা ঘড়ি !
সোনা: হ্যাঁ ওটা একটা ঘড়ি ! নাহলে চোখের পলকে একদরজা দিকে ফ্রান্স আর অন্য দরজা দিয়ে নিউইয়র্ক যাওয়া সম্ভব নয় । যা তুই জানলা ভাবছিস তা জানলা নয় । সেখান থেকেই তুই অন্য টাইম জন্যে বেরিয়ে যেতে পারিস চাইলে ।
শত্রু: আমার ভাই কিছুই মাথায় ঢুকছে না !
সোনা: থাকে মাথায় ঢুকিয়ে লাভ নেই ! শুধু জেনে রাখ তোর বয়স এখন দ্বিগুন হারে কমছে ! যত ঘন্টা তুই ওই ঘরে কাটাবি তার দ্বিগুন সময় তোর বয়স কমবে ।
শত্রূ: আচ্ছা তুই এটা বুঝলি কি করে !
সোনা: দেখ আমার ইলেকট্রনিক্স এর ঘড়ি !
এখনই সময় দেখাচ্ছে বিকেল ৪:
৫ মিনিট দুপুরে আমরা ঢুকেছিলাম । কিন্তু এখানে রাত ৮ টা বাজে । থেকেছিলাম মোটে দু ঘন্টা! তাহলে বাকি ৪ ঘন্টা কোথায় গেলো? নয় সময়ের আগে এগোচ্ছি আমরা অর্থাৎ দ্বিগুন হারে বুড়ো হচ্ছি আর নাহলে আমাদের দ্বিগুন হারে বয়স কমছে !
শত্রূ: সোনা তুই বেশি চিন্তা করছিস ! এক কাজ কর আমি দুটো ক্যাশিয়র ঘড়ি কিনে নিয়ে আসছি । কাল একটা আমি পরে আর আরেকটা তুই পরে আমরা দুজনে ঢুকবো আর তার পরে আমি বেরিয়ে যাবো তুই থাকবি ! তখন দুজনের ঘড়ি মিলিয়ে নিলেই হবে !
দুজনের সব কিছু গোলমেলে হয়ে যাচ্ছে ।
খানিক্ষন বাদে ঘরে ঢুকলো শত্রূ ।
কিরে কি দেখছিস ?
সোনা: বস দেখ আমি কি দেখছি ।
বলে মানিব্যাগ থেকে যেখানে অঞ্জনার চুল রেখেছিলো সেটা খুললো । সেখান থেকে দু তিনটে চুল বার করলো । না ভার্চুয়াল রিয়ালিটি নয় । যা হয়েছে তা বাস্তবেই হয়েছে ।
টেবিলে রেখে দেখলো সোনা । পকেট থেকে এবার হাতের চাপের কাগজ বার করলো সে । শুধু কালি একটু ফ্যাকাশে হয়ে গেছে । কিন্তু দাগটা হুবহু এক । এবার তাকে গবেষণা করতে হবে ! শত্রু আসলে তুই পড়াশুনা করিস নি ! তুই বুঝবি না ! আমরা টাইম ট্রাভেল এর মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি । যেটা তুই কেটলি ভাবছিস আসলে যেটা একটা ঘড়ি ।
শত্রু: হে হে হে হে, তুই কি গাঞ্জা খেলি !
কাটা নেই ডায়াল নেই ওটা ঘড়ি !
সোনা: হ্যাঁ ওটা একটা ঘড়ি ! নাহলে চোখের পলকে একদরজা দিকে ফ্রান্স আর অন্য দরজা দিয়ে নিউইয়র্ক যাওয়া সম্ভব নয় । যা তুই জানলা ভাবছিস তা জানলা নয় । সেখান থেকেই তুই অন্য টাইম জন্যে বেরিয়ে যেতে পারিস চাইলে ।
শত্রু: আমার ভাই কিছুই মাথায় ঢুকছে না !
সোনা: থাকে মাথায় ঢুকিয়ে লাভ নেই ! শুধু জেনে রাখ তোর বয়স এখন দ্বিগুন হারে কমছে ! যত ঘন্টা তুই ওই ঘরে কাটাবি তার দ্বিগুন সময় তোর বয়স কমবে ।
শত্রূ: আচ্ছা তুই এটা বুঝলি কি করে !
সোনা: দেখ আমার ইলেকট্রনিক্স এর ঘড়ি !
এখনই সময় দেখাচ্ছে বিকেল ৪:
৫ মিনিট দুপুরে আমরা ঢুকেছিলাম । কিন্তু এখানে রাত ৮ টা বাজে । থেকেছিলাম মোটে দু ঘন্টা! তাহলে বাকি ৪ ঘন্টা কোথায় গেলো? নয় সময়ের আগে এগোচ্ছি আমরা অর্থাৎ দ্বিগুন হারে বুড়ো হচ্ছি আর নাহলে আমাদের দ্বিগুন হারে বয়স কমছে !
শত্রূ: সোনা তুই বেশি চিন্তা করছিস ! এক কাজ কর আমি দুটো ক্যাশিয়র ঘড়ি কিনে নিয়ে আসছি । কাল একটা আমি পরে আর আরেকটা তুই পরে আমরা দুজনে ঢুকবো আর তার পরে আমি বেরিয়ে যাবো তুই থাকবি ! তখন দুজনের ঘড়ি মিলিয়ে নিলেই হবে !
দুজনের সব কিছু গোলমেলে হয়ে যাচ্ছে ।