16-11-2021, 05:31 PM
পর্ব ৬
অভিষিক্তা দীপাকে নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকে দুজনের জন্য হালকা স্ন্যকসের অর্ডার দিয়ে…ওর দিকে তাকালো। বোঝাই যাচ্ছে খুব উদগ্রীব হয়ে আছে…কাজটা কি জানার জন্য। যতটা সোজা হবে ভেবেছিল ওকে বলা এখন যেন ততটাই কঠিন মনে হচ্ছিল। মনে মনে ভাবলো…ঠিক আছে…কিছুক্ষন তো আছি… একটু পরেই না হয় বলা যাবে।
দীপা নিজের থেকে কিছু জিজ্ঞেস করতে পারছিল না… ভাবছিল…হয়তো ষিক্তা তেমন কিছু করে উঠতে পারেনি…তাই চুপ করে আছে।
খাওয়া হয়ে গেলেও…দীপাকে আর বলা হয়ে ওঠেনি… কি করা যায় ভাবতে ভাবতে মনে হল আন্টিকে তো বলাই ছিল দীপার ব্যাপারে…ফোন করে দেখি যদি কিছু সাহায্য করতে পারে।
এই দীপা…একটু বোস…আমি একটা ফোন করে আসছি…প্লিজ কিছু মনে করিস না
দীপা মাথা নাড়িয়ে বলল… ঠিক আছে…যা।
অভিষিক্তা চলে গেলে ও ভাবছিল…আমার কি আর ভাবার সু্যোগ আছে…
একটু পরেই ষিক্তা ফিরে এসে বলল…চল…
কোথায়?
চল না…গেলেই জানতে পারবি।
রাস্তায় আর এই ব্যাপার নিয়ে কিছু কথা হয়নি দুজনের। টুকটাক দীপার বাড়ী নিয়ে কথা হয়েছে।
দীপাকে নিয়ে আন্টি ভেতরে গেছে…অভিষিক্তা বাইরে অপেক্ষা করছিল… বুকের ভেতরে ভীষন একটা অস্বস্তি… দীপাকে না নিয়ে এলেই ভালো হোতো… সব কিছু শোনার পর দীপা কি ভাববে কে জানে…
কিছুক্ষন পর আন্টি বেরিয়ে এলো… মুখ দেখে বোঝা গেল না… দীপা কি বলেছে।ওকে উদগ্রীব হয়ে তাকাতে দেখে আন্টি বলল… ভেতরে যা…
কি বলল?
আন্টি একটু হেসে বলল… এত টেনশান করছিস কেন… বুঝিয়ে দিয়েছি…বাকিটা ওর ব্যাপার।
আন্টির কথাটা শুনে তেমন কোনো ভরসা পেলো না… যেতেই যখন হবে… যাই ভেবে ভেতরে গেল। দীপা চুপ করে বসে ছিল… দেখে বোঝা যাচ্ছে না…কি ভাবছে।
দীপার পাশে বসে ওর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল… আমাকে খুব খারাপ ভাবছিস…তাই না?
না রে… তোকে খারাপ ভাববো কেন?
আর কিছু ওকে বলতে না পেরে চুপ করে বসেছিল… দীপা ওর হাত টা ধরে বলল… তুই যে আমার কি উপকার করলি… বলে বোঝাতে পারবো না।
দীপার কিছু বলতে চাইলো না…উপকার নাকি ক্ষতি কি করেছে বুঝতে পারছিল না… নিজের মনে মনে বলল… জানি না আমি ভুল করলাম কিনা… আমাকে পারলে ক্ষমা করে দিস।
কিছুক্ষন পর দীপা ওর দিকে তাকিয়ে বলল… এই ষিক্তা… আন্টিকে বলনা… আমি আজকেই শুরু করতে চাইছি।
একটু ভাববি না?
না…ভাবার আর কি আছে? আমারই তো দরকার।
ঘন্টা তিনেক পর… অভিষিক্তা দীপাকে সাথে নিয়ে রাসবিহারী মেট্রো স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিল। ওখান থেকেআসার সময় দীপার সাথে তেমন একটা কথা হয়নি…ওকে দেখে বোঝাও যাচ্ছে না… কেমন ভাবে নিয়েছে ব্যাপারটা। মনের ভেতরে একটা খচখচানি থেকেই যাচ্ছে… এর থেকে ভালো… দীপার সাথে খোলাখুলি কথা বলে নেওয়া ভেবে বলল…
এই দীপা… কিছু বল।
কি বলবো?
না মানে… ঠিক আছে তো?
দীপা ওর দিকে তাকিয়ে বলল…খারাপ লাগার তো কিছু নেই। টাকা আর সুখ দুটোই যখন পাওয়া যাচ্ছে…এত কিছু ভাবার কি আছে।
অভিষিক্তা দীপাকে নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকে দুজনের জন্য হালকা স্ন্যকসের অর্ডার দিয়ে…ওর দিকে তাকালো। বোঝাই যাচ্ছে খুব উদগ্রীব হয়ে আছে…কাজটা কি জানার জন্য। যতটা সোজা হবে ভেবেছিল ওকে বলা এখন যেন ততটাই কঠিন মনে হচ্ছিল। মনে মনে ভাবলো…ঠিক আছে…কিছুক্ষন তো আছি… একটু পরেই না হয় বলা যাবে।
দীপা নিজের থেকে কিছু জিজ্ঞেস করতে পারছিল না… ভাবছিল…হয়তো ষিক্তা তেমন কিছু করে উঠতে পারেনি…তাই চুপ করে আছে।
খাওয়া হয়ে গেলেও…দীপাকে আর বলা হয়ে ওঠেনি… কি করা যায় ভাবতে ভাবতে মনে হল আন্টিকে তো বলাই ছিল দীপার ব্যাপারে…ফোন করে দেখি যদি কিছু সাহায্য করতে পারে।
এই দীপা…একটু বোস…আমি একটা ফোন করে আসছি…প্লিজ কিছু মনে করিস না
দীপা মাথা নাড়িয়ে বলল… ঠিক আছে…যা।
অভিষিক্তা চলে গেলে ও ভাবছিল…আমার কি আর ভাবার সু্যোগ আছে…
একটু পরেই ষিক্তা ফিরে এসে বলল…চল…
কোথায়?
চল না…গেলেই জানতে পারবি।
রাস্তায় আর এই ব্যাপার নিয়ে কিছু কথা হয়নি দুজনের। টুকটাক দীপার বাড়ী নিয়ে কথা হয়েছে।
দীপাকে নিয়ে আন্টি ভেতরে গেছে…অভিষিক্তা বাইরে অপেক্ষা করছিল… বুকের ভেতরে ভীষন একটা অস্বস্তি… দীপাকে না নিয়ে এলেই ভালো হোতো… সব কিছু শোনার পর দীপা কি ভাববে কে জানে…
কিছুক্ষন পর আন্টি বেরিয়ে এলো… মুখ দেখে বোঝা গেল না… দীপা কি বলেছে।ওকে উদগ্রীব হয়ে তাকাতে দেখে আন্টি বলল… ভেতরে যা…
কি বলল?
আন্টি একটু হেসে বলল… এত টেনশান করছিস কেন… বুঝিয়ে দিয়েছি…বাকিটা ওর ব্যাপার।
আন্টির কথাটা শুনে তেমন কোনো ভরসা পেলো না… যেতেই যখন হবে… যাই ভেবে ভেতরে গেল। দীপা চুপ করে বসে ছিল… দেখে বোঝা যাচ্ছে না…কি ভাবছে।
দীপার পাশে বসে ওর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল… আমাকে খুব খারাপ ভাবছিস…তাই না?
না রে… তোকে খারাপ ভাববো কেন?
আর কিছু ওকে বলতে না পেরে চুপ করে বসেছিল… দীপা ওর হাত টা ধরে বলল… তুই যে আমার কি উপকার করলি… বলে বোঝাতে পারবো না।
দীপার কিছু বলতে চাইলো না…উপকার নাকি ক্ষতি কি করেছে বুঝতে পারছিল না… নিজের মনে মনে বলল… জানি না আমি ভুল করলাম কিনা… আমাকে পারলে ক্ষমা করে দিস।
কিছুক্ষন পর দীপা ওর দিকে তাকিয়ে বলল… এই ষিক্তা… আন্টিকে বলনা… আমি আজকেই শুরু করতে চাইছি।
একটু ভাববি না?
না…ভাবার আর কি আছে? আমারই তো দরকার।
ঘন্টা তিনেক পর… অভিষিক্তা দীপাকে সাথে নিয়ে রাসবিহারী মেট্রো স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিল। ওখান থেকেআসার সময় দীপার সাথে তেমন একটা কথা হয়নি…ওকে দেখে বোঝাও যাচ্ছে না… কেমন ভাবে নিয়েছে ব্যাপারটা। মনের ভেতরে একটা খচখচানি থেকেই যাচ্ছে… এর থেকে ভালো… দীপার সাথে খোলাখুলি কথা বলে নেওয়া ভেবে বলল…
এই দীপা… কিছু বল।
কি বলবো?
না মানে… ঠিক আছে তো?
দীপা ওর দিকে তাকিয়ে বলল…খারাপ লাগার তো কিছু নেই। টাকা আর সুখ দুটোই যখন পাওয়া যাচ্ছে…এত কিছু ভাবার কি আছে।