13-11-2021, 10:16 AM
দুজনে দোকান বন্ধ করে ফিরে আসলো বাড়িতে , সোনা দেখলো মা ঘরে নেই। শত্রু আগেই বলে দিয়েছে যা করার সোনার বাড়িতেই করতে ! কারণ মিনতির খিট খিটে সন্দেহ বাতিক স্বভাব । সেই অনুপাতে ধন্বন্তরি তার ছেলে কে মোটেও সন্দেহ করে না । মন্দির থেকে কেটলি নিয়ে সোজা দুজনে পায়েসাথী করে চুপি চুপি ঢুকলো গোয়াল ঘরে । নফর রোজ গরু চড়াতে যায় গ্রামের খুব গরিব ছেলে সে । গেছে গরু নিয়ে গরু চড়াতে । বিচালি আর খড়ের গাদা সরিয়ে ফেললো দুজনে । এক সাথে বললো
" এমন একটা ঘর মাটির নিচে বানিয়ে দাও , যার চার তে ঘর , চার দেয়াল -এর একেকটা দেয়ালে গেট ওয়ে অফ ইন্ডিয়া , এক দিকে আইফেল টাওয়ার, সিডনি অপেরা , আর নিউ আম্পায়ার বিল্ডিং এর খুব সুন্দর ছবি থাকবে । চারটে ঘর ই যেন দেখতে একই রকম হয় । খাট চেয়ার, বাথরুম থাকবে , ঘরের দরজা আমরা ছাড়া আর কেউ দেখতে পাবো না ।"
দাঁড়িয়ে রইলো দুজন । খানিক বাদেই দেখা গেলো খুফিয়া দরজা মাটিতে ।আর দরজার লাগোয়া সিঁড়ি যা মাটিতে নেমে গেছে । দুজনে সিঁড়ি দিয়ে নামলো । সিঁড়ি বন্ধ হয়ে গেলো আপনা আপনি । ঘর -এ ঢুকে চমকে গেলো দুজনে । সুন্দর এল দিয়ে সাজানো যেন ফাইভ ষ্টার হোটেলের মতো । পেন্টাগনের ধাঁচের চারটে ঘর কোনাকুনি একে অপরকে জুড়ে । এক দেয়ালে আইফেল টাওয়ার । বাকি তিন দেয়ালে কিছু নেই , চলে গেলো দুজনে অন্য ঘরে সেখান সিডনি অপেরা হাউস । তার কারুকার্য একটু ধাঁচের । এমন করে চারটে ঘরের আসা যাওয়ার দরজা একর মধ্যে দিয়ে আরেকটা বৃত্যাকার । প্রত্যেক ঘরেই লাগোয়া পাশের রুম টা সঙ্গে বাথরুম ।
খুব পছন্দ হলো তাদের ।ঘর গুলো দেখলে মনে হবে সত্যিকারের সামনে আইফেল টাওয়ার দেখছে । দুজনের গায়ে আর নোংরা গন্ধ নেই । ভালো সাবান কিনে মাখে প্রত্যেকদিন । এখন দুজনের কাছে টাকা । কিন্তু তাদের মা রা তাদের ei লটারি পাওয়াটা খুব বাঘ্যের চোখে দেখে নি । তারা গরিব ভাবেই দেখতে অব্যস্ত জীবন টাকে । ভালো করে চার দিকে দেখে নিয়ে গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া র ঘরে গিয়ে বসলো দুজন । দেখলো খাট-এ বসলে নোংরা হলেও আবার নিজের মতো পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছিলো খাট । কুঁচকে যাওয়া চাদর ঠিক হয়ে যাছছিলো ।ভারী অদ্ভুত ।
" এমন একটা ঘর মাটির নিচে বানিয়ে দাও , যার চার তে ঘর , চার দেয়াল -এর একেকটা দেয়ালে গেট ওয়ে অফ ইন্ডিয়া , এক দিকে আইফেল টাওয়ার, সিডনি অপেরা , আর নিউ আম্পায়ার বিল্ডিং এর খুব সুন্দর ছবি থাকবে । চারটে ঘর ই যেন দেখতে একই রকম হয় । খাট চেয়ার, বাথরুম থাকবে , ঘরের দরজা আমরা ছাড়া আর কেউ দেখতে পাবো না ।"
দাঁড়িয়ে রইলো দুজন । খানিক বাদেই দেখা গেলো খুফিয়া দরজা মাটিতে ।আর দরজার লাগোয়া সিঁড়ি যা মাটিতে নেমে গেছে । দুজনে সিঁড়ি দিয়ে নামলো । সিঁড়ি বন্ধ হয়ে গেলো আপনা আপনি । ঘর -এ ঢুকে চমকে গেলো দুজনে । সুন্দর এল দিয়ে সাজানো যেন ফাইভ ষ্টার হোটেলের মতো । পেন্টাগনের ধাঁচের চারটে ঘর কোনাকুনি একে অপরকে জুড়ে । এক দেয়ালে আইফেল টাওয়ার । বাকি তিন দেয়ালে কিছু নেই , চলে গেলো দুজনে অন্য ঘরে সেখান সিডনি অপেরা হাউস । তার কারুকার্য একটু ধাঁচের । এমন করে চারটে ঘরের আসা যাওয়ার দরজা একর মধ্যে দিয়ে আরেকটা বৃত্যাকার । প্রত্যেক ঘরেই লাগোয়া পাশের রুম টা সঙ্গে বাথরুম ।
খুব পছন্দ হলো তাদের ।ঘর গুলো দেখলে মনে হবে সত্যিকারের সামনে আইফেল টাওয়ার দেখছে । দুজনের গায়ে আর নোংরা গন্ধ নেই । ভালো সাবান কিনে মাখে প্রত্যেকদিন । এখন দুজনের কাছে টাকা । কিন্তু তাদের মা রা তাদের ei লটারি পাওয়াটা খুব বাঘ্যের চোখে দেখে নি । তারা গরিব ভাবেই দেখতে অব্যস্ত জীবন টাকে । ভালো করে চার দিকে দেখে নিয়ে গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া র ঘরে গিয়ে বসলো দুজন । দেখলো খাট-এ বসলে নোংরা হলেও আবার নিজের মতো পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছিলো খাট । কুঁচকে যাওয়া চাদর ঠিক হয়ে যাছছিলো ।ভারী অদ্ভুত ।