12-11-2021, 11:11 AM
দোকান চলছে ভালোই , যা আশা করেছিল তার চেয়ে অনেক গুন্ বেশি । আর কাজেও লাগিয়ে দিয়েছে শত্রুকে ।সব স্বাভাবিক চললেও একটা জিনিস দুজকে কৌতুহলের মতো টেনে নিয়ে যাচ্ছিলো নিষিদ্ধ যৌনতার সাম্রাজ্যের একছত্র মালিক করে । যেকোনো অভিসারের কাহিনীতে বাতুলতা না করলে সে অভিসারে রস আসে না । এক সন্ধ্যায় বুধ বার এখানে সব দোকানি বন্ধ থাকে । দুই স্যাঙ্গাৎ এ বশে আছে বিকেলে । দোকান খোলা রেখে উদ্দেশ্য বিক্রি বাটা নয় । উদ্দেশ্য আড্ডা মারা । দোকান সামলাতে গিয়ে সত্যি আড্ডা মারা হয়ে উঠছে না । প্রথম মাসেই দোকান থেকে এখনো পর্যন্ত ২০০০০ টাকা মুনাফা তুলে নিয়েছে । ধন্বন্তরি আর মিনতি কে পাড়ার লোকে মান্যি করা শুরু করেছে । তাদের গ্রামের নাম শঙ্করপুর ।
শত্রু: ভাই শোনা সব হলো , মানে ঐটা হলো না !
সোনা: আমিও সেই সিন্ টা ভুলতে পারছি না !
শত্রু: তুই রাগ করবি তাই দেখাই নি , এই দ্যাখ !
সোনা: দেখেই হো হো হো হো করে হাস্তে শুরু করলো । ওরে বোকাচোদা করেছিস কি !
শত্রু কোথাও থেকে প্যারাসুট কাপড়ের একটা স্পাইডার ম্যান আর আরেকটা সুপারম্যান এর ড্রেস তৈরী করেছে । খুব সুন্দর বানিয়েছে । দোকানেই লুকিয়ে রেখেছিলো ।
শত্রু হেসে লজ্জা পেয়ে বলে " যাতে চিনতে না পারে !"
সোনা: একটা ঘর চাই এমন ঘর যেখানে কেউ আসবে না জানতেও পারবে না !
শত্রু:কেন ভাই ঘর কি হবে? আমার বা তোর ঘরে দুপুরে তো কেউ থাকে না !
সোনা: আমাদের ঘর মানুষে চিনতে পারবে , থানা পুলিশ ! আমরা ধরা পড়ে যাবো ! কেটলি বাবা যদি ঘুমানো অবস্থায় আমাদের পরছন্দের কাওকে এনে দেয় এমন শর্তে যে ঘুম ভাঙবে না তাহলেই তুই যা ভাবছিস টা সম্ভব ! কিন্তু টা যদি না হয় তাহলে একটা ঘর চাই যেটা দেখে কেউ বুঝতেই পারবে না ঘরটা শঙ্করপুর -এ ।বুঝলি ।
শত্রু বোকার মতো হেসে বলে " চল না ভাই চেষ্টা করে করে দেখি ।"
সোনা বলে এক কাজ করি তার আগে এমন একটা জায়গা ঠিক করে নি যেখানে কোনো মানুষ মরে গেলেও সন্দেহ করবে না ।
শত্রু চেঁচিয়ে বলে " ভচাজদের তেতুল তলা আর পুকুর । "
সোনা: ধুর ওটা তো পুরো পাড়া থেকে দেখা যায় ।
শত্রু : তাহলে জোড়া খালের ধারে কাশ বন ?
সোনা: উঁহু না সেখানেও যাওয়া আসা করলে লোকে দেখতে পাবে । আচ্ছা যদি আমাদের গোয়াল ঘরে যেখানে খড়ের গাদা তার নিচে দরজা করে সুড়ঙ্গ বানিয়ে দুজনের দুটো ঘর বানানো যায় ? সেখানে যাতায়াত করলে তোর মা আর আমার মা ছাড়া সেটা কেউ জানতেও পারবে না ! আর যদি মা রা জানেও বলবো ব্যবসার দরকারি কাগজ লুকিয়ে রাখবার জন্যই ওই ব্যবস্থা । আর কেটলি বাবাকে বলেই সেখানে ঘর বানানো যাবে ? নিজেদের বাড়িতে কারোর দখল নেই ।
শত্রু: তুই তাহলে তোর গোয়াল ঘরের নিচে ঘর বানা । জানিস তো আমার মা কেমন খিটখিটে !
সোনা: বেশ , আর চার দেয়ালে ছবি লাগানো হবে এক দিকে গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া , এক দিকে টাওয়ার অফ প্যারিস , এক দিকে অস্ট্রেলিয়া সিডনি অপেরা হাউস , আর আরেকটা দিকে থাকবে আমেরিকার নিউ আম্পয়ার বিল্ডিং।তাহলে যাকে যাকে নিয়ে আমরা ইটা এক্সপেরিমেন্ট করবো তারা শুধু একটাই দেয়াল যেন দেখতে পায় । তাতে কিছুতেই তারা ধরতে বা বুঝতে পারবে না জায়গাটা কোথায় । সব ঘর যেন দেখতে আইডেন্টিকাল হয় ।
শত্রু: আইডেন্টিকাল মানে?
সোনা: মানে একই রকমের ডিসাইন !
শত্রু: বাহ্ বাহ্ তোর সত্যি মাথা আছে কিছু ! কেন যে তুই চাকরি পেলিনা ?
সোনা: আরেকটা কথা তুই আমাকে সুপারম্যান বলবি আমি তোকে স্পাইডারম্যান , ভুলেও আমাদের কথা বাত্রায় নিজেদের naam nibi না । তাহলে মাথা মারা পড়বি টো বছরের জেল খাটতে হবে মনে রাখিস ।
শত্রু: না ভাই তুই যা বলবি আমি শুনবো । এতো দিন দেখেছিস আমায় ফ্যাচকাতে কাওকে ।
সোনা: না দেখিনি তাই তো ভরসা ।
শত্রু: ভাই শোনা সব হলো , মানে ঐটা হলো না !
সোনা: আমিও সেই সিন্ টা ভুলতে পারছি না !
শত্রু: তুই রাগ করবি তাই দেখাই নি , এই দ্যাখ !
সোনা: দেখেই হো হো হো হো করে হাস্তে শুরু করলো । ওরে বোকাচোদা করেছিস কি !
শত্রু কোথাও থেকে প্যারাসুট কাপড়ের একটা স্পাইডার ম্যান আর আরেকটা সুপারম্যান এর ড্রেস তৈরী করেছে । খুব সুন্দর বানিয়েছে । দোকানেই লুকিয়ে রেখেছিলো ।
শত্রু হেসে লজ্জা পেয়ে বলে " যাতে চিনতে না পারে !"
সোনা: একটা ঘর চাই এমন ঘর যেখানে কেউ আসবে না জানতেও পারবে না !
শত্রু:কেন ভাই ঘর কি হবে? আমার বা তোর ঘরে দুপুরে তো কেউ থাকে না !
সোনা: আমাদের ঘর মানুষে চিনতে পারবে , থানা পুলিশ ! আমরা ধরা পড়ে যাবো ! কেটলি বাবা যদি ঘুমানো অবস্থায় আমাদের পরছন্দের কাওকে এনে দেয় এমন শর্তে যে ঘুম ভাঙবে না তাহলেই তুই যা ভাবছিস টা সম্ভব ! কিন্তু টা যদি না হয় তাহলে একটা ঘর চাই যেটা দেখে কেউ বুঝতেই পারবে না ঘরটা শঙ্করপুর -এ ।বুঝলি ।
শত্রু বোকার মতো হেসে বলে " চল না ভাই চেষ্টা করে করে দেখি ।"
সোনা বলে এক কাজ করি তার আগে এমন একটা জায়গা ঠিক করে নি যেখানে কোনো মানুষ মরে গেলেও সন্দেহ করবে না ।
শত্রু চেঁচিয়ে বলে " ভচাজদের তেতুল তলা আর পুকুর । "
সোনা: ধুর ওটা তো পুরো পাড়া থেকে দেখা যায় ।
শত্রু : তাহলে জোড়া খালের ধারে কাশ বন ?
সোনা: উঁহু না সেখানেও যাওয়া আসা করলে লোকে দেখতে পাবে । আচ্ছা যদি আমাদের গোয়াল ঘরে যেখানে খড়ের গাদা তার নিচে দরজা করে সুড়ঙ্গ বানিয়ে দুজনের দুটো ঘর বানানো যায় ? সেখানে যাতায়াত করলে তোর মা আর আমার মা ছাড়া সেটা কেউ জানতেও পারবে না ! আর যদি মা রা জানেও বলবো ব্যবসার দরকারি কাগজ লুকিয়ে রাখবার জন্যই ওই ব্যবস্থা । আর কেটলি বাবাকে বলেই সেখানে ঘর বানানো যাবে ? নিজেদের বাড়িতে কারোর দখল নেই ।
শত্রু: তুই তাহলে তোর গোয়াল ঘরের নিচে ঘর বানা । জানিস তো আমার মা কেমন খিটখিটে !
সোনা: বেশ , আর চার দেয়ালে ছবি লাগানো হবে এক দিকে গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া , এক দিকে টাওয়ার অফ প্যারিস , এক দিকে অস্ট্রেলিয়া সিডনি অপেরা হাউস , আর আরেকটা দিকে থাকবে আমেরিকার নিউ আম্পয়ার বিল্ডিং।তাহলে যাকে যাকে নিয়ে আমরা ইটা এক্সপেরিমেন্ট করবো তারা শুধু একটাই দেয়াল যেন দেখতে পায় । তাতে কিছুতেই তারা ধরতে বা বুঝতে পারবে না জায়গাটা কোথায় । সব ঘর যেন দেখতে আইডেন্টিকাল হয় ।
শত্রু: আইডেন্টিকাল মানে?
সোনা: মানে একই রকমের ডিসাইন !
শত্রু: বাহ্ বাহ্ তোর সত্যি মাথা আছে কিছু ! কেন যে তুই চাকরি পেলিনা ?
সোনা: আরেকটা কথা তুই আমাকে সুপারম্যান বলবি আমি তোকে স্পাইডারম্যান , ভুলেও আমাদের কথা বাত্রায় নিজেদের naam nibi না । তাহলে মাথা মারা পড়বি টো বছরের জেল খাটতে হবে মনে রাখিস ।
শত্রু: না ভাই তুই যা বলবি আমি শুনবো । এতো দিন দেখেছিস আমায় ফ্যাচকাতে কাওকে ।
সোনা: না দেখিনি তাই তো ভরসা ।