23-09-2021, 01:51 PM
দেখতে দেখতে ওইক এন্ড চলে এলো। এই দিনটিতে অফিসে আমার খুব ব্যস্ত সময় কাটে।কেনো না, পুরু এক সপ্তাহের কাজের রিপোর্টটা সে দিনটিতেই জমা দিতে হয় বসের কাছে। সকাল থেকেই মাথাটা ঝিম ঝিম করছিলো। তার বড় কারন, গত রাতে ভালো ঘুম হয়নি। ঘুম না হওয়ার পেছনে অনেকগুলো কারন রয়েছে। তার একটি হলো, আমার মনের ভালোবাসাগুলো যেনো বিভক্ত হয়ে পরছে। এই তিন মাস আগেও আমার মনে ভালোবাসার ব্যপারগুলো তেমন করে কাজ করতো না। অথচ, আমার জীবনে বন্যা নামের একটি মেয়ে এসে যেনো সব ওলট পালট করে দিয়েছে।
বন্যা মেয়েটি যেমনি সুন্দরী, তেমনি খুব যৌনবেদনাময়ী। সে শুধু সুন্দরী হলে আপত্তি ছিলোনা। অফিসে তার পোষাক আশাক, চাল চলন, বক্ষ নৃত্য সবারই নজরে পরে। যদি সে অতটা সেক্সী না হতো, তাহলে বোধ হয়, মোবারক সাহেব হয়ে, শফিক সাহেবের সাথেআমার পরিচয়টা হতো না। আর, শফিক সাহেব এর সাথে পরিচয়টা যদি না হতো, তাহলে লাভার্স ক্লাবের লুনার সাথেও পরিচয়টা হতোনা। তার সাথে গত পরশু আরো যুক্তহলো ইয়াহিয়া সাহেবের বোন এর পরিবারটা।
ইয়াহিয়া সাহেব আর তার বোন রুনুর কথাবার্তা আর আচরনে, আমার কেনো যেনো মনে হতে থাকলো, তারা আসলে ইভার জন্যে প্রাইভেট টিউটর নয়, একজন পাত্রই খোঁজছে। ইভা নিঃসন্দেহে চমৎকার, সুন্দরী, এবং মায়াবী চেহারারই একটি মেয়ে। সামাজিক অপসংস্কৃতির তালেই সে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে অকালেই। তাই লেখাপড়ায় মন না দিয়ে, পোষাক আশাক আর নিজেকে যৌন বেদনাময়ী করে তোলার খেয়ালেই ব্যস্ত। আর তার জন্যেযাকে সবচেয়ে দায়ী করা যায়, সে হলো স্বয়ং ইভার মা রুনু। এটাই আমার ধারনা।কেনোনা, সে নিজেই তো এমন একটা বয়সেও, রূপচর্চার পাশাপাশি তার দেহটাকেও চমৎকার ভংগীতে প্রকাশ করার চেষ্টাতেই ব্যস্ত! মাকে দেখেই তো মেয়েরা শেখে!
উঠতি বয়সের মেয়ের জন্যে শিক্ষিত ইয়াংগ ছেলে, অথবা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট প্রাইভেট টিউটর রাখতে গিয়ে, প্রেম সংক্রান্ত জটিলতায় পতিত হওয়া, আমাদের দেশে খুব একটা কম নয়! আমার বয়স ছাব্বিশ, ইভার বয়স ষোল! এই দশ বছরের গ্যাপটাও অনেক কন্যাদায়গ্রস্ত অভিভাবকেরা বড় করে দেখেনা। এবং বাস্তবেও দেখাযায়, প্রেম সংক্রান্ত জটিলতা থেকে বিয়ে পয্যন্ত গড়িয়ে থাকে। আমি জানি, ইভার মতো এমন চমৎকার একটি মেয়েকে, যে কোন শিক্ষিত ছেলেরও বউ করে ঘরে তুলতে আপত্তি করার কথা না। তবে, এসব ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় সেসব শিক্ষিত ছেলেদের অভিভাবকরা। তবে, আমার ক্ষেত্রে বাঁধাটা অভিভাবকদের নয়। বন্যা! যাকেআমি ইদানীং ভালোবাসতে শুরু করেছি। আর সেটা সম্ভব হতে চলেছে, বন্যার অনেক রকমের রহস্যতার জাল থেকেই। কেনোনা, মাঝে মাঝে আমি এখনও বন্যাকে ভালো করে বুঝতে পারিনা।
বন্যা মেয়েটি যেমনি সুন্দরী, তেমনি খুব যৌনবেদনাময়ী। সে শুধু সুন্দরী হলে আপত্তি ছিলোনা। অফিসে তার পোষাক আশাক, চাল চলন, বক্ষ নৃত্য সবারই নজরে পরে। যদি সে অতটা সেক্সী না হতো, তাহলে বোধ হয়, মোবারক সাহেব হয়ে, শফিক সাহেবের সাথেআমার পরিচয়টা হতো না। আর, শফিক সাহেব এর সাথে পরিচয়টা যদি না হতো, তাহলে লাভার্স ক্লাবের লুনার সাথেও পরিচয়টা হতোনা। তার সাথে গত পরশু আরো যুক্তহলো ইয়াহিয়া সাহেবের বোন এর পরিবারটা।
ইয়াহিয়া সাহেব আর তার বোন রুনুর কথাবার্তা আর আচরনে, আমার কেনো যেনো মনে হতে থাকলো, তারা আসলে ইভার জন্যে প্রাইভেট টিউটর নয়, একজন পাত্রই খোঁজছে। ইভা নিঃসন্দেহে চমৎকার, সুন্দরী, এবং মায়াবী চেহারারই একটি মেয়ে। সামাজিক অপসংস্কৃতির তালেই সে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে অকালেই। তাই লেখাপড়ায় মন না দিয়ে, পোষাক আশাক আর নিজেকে যৌন বেদনাময়ী করে তোলার খেয়ালেই ব্যস্ত। আর তার জন্যেযাকে সবচেয়ে দায়ী করা যায়, সে হলো স্বয়ং ইভার মা রুনু। এটাই আমার ধারনা।কেনোনা, সে নিজেই তো এমন একটা বয়সেও, রূপচর্চার পাশাপাশি তার দেহটাকেও চমৎকার ভংগীতে প্রকাশ করার চেষ্টাতেই ব্যস্ত! মাকে দেখেই তো মেয়েরা শেখে!
উঠতি বয়সের মেয়ের জন্যে শিক্ষিত ইয়াংগ ছেলে, অথবা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট প্রাইভেট টিউটর রাখতে গিয়ে, প্রেম সংক্রান্ত জটিলতায় পতিত হওয়া, আমাদের দেশে খুব একটা কম নয়! আমার বয়স ছাব্বিশ, ইভার বয়স ষোল! এই দশ বছরের গ্যাপটাও অনেক কন্যাদায়গ্রস্ত অভিভাবকেরা বড় করে দেখেনা। এবং বাস্তবেও দেখাযায়, প্রেম সংক্রান্ত জটিলতা থেকে বিয়ে পয্যন্ত গড়িয়ে থাকে। আমি জানি, ইভার মতো এমন চমৎকার একটি মেয়েকে, যে কোন শিক্ষিত ছেলেরও বউ করে ঘরে তুলতে আপত্তি করার কথা না। তবে, এসব ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় সেসব শিক্ষিত ছেলেদের অভিভাবকরা। তবে, আমার ক্ষেত্রে বাঁধাটা অভিভাবকদের নয়। বন্যা! যাকেআমি ইদানীং ভালোবাসতে শুরু করেছি। আর সেটা সম্ভব হতে চলেছে, বন্যার অনেক রকমের রহস্যতার জাল থেকেই। কেনোনা, মাঝে মাঝে আমি এখনও বন্যাকে ভালো করে বুঝতে পারিনা।