22-09-2021, 02:03 PM
মেয়েটির পেছনে পেছনে বসার ঘরে ঢুকতেই, ইয়াহিয়া সাহেব বললো, অনি, বসো।
আমি আর ইয়াহিয়া সাহেব বসতেই, মেয়েটিও বাম পাশের সিংগল সোফাটায় বসলো। এটিই বুঝি ইয়াহিয়া সাহেবের কলেজে পড়া উচিত ক্লাশ এইটে পড়া বোনের মেয়ে ভেবে, আমি মেয়েটিকে লক্ষ্য করে বললাম, কি নাম তোমার?
মেয়েটি হঠাৎই যেনো ভ্রু কুঁচকে আমার আপাদ মস্তক নিরীক্ষণ করতে থাকলো। ইয়াহিয়া সাহেবও গলা খাকারি দিয়ে বললো, অনি, ও হলো আমার ছোট বোন রুনু। ওর মেয়ের কথাই বলেছিলাম।
আমার মাথার উপর যেনো হঠাৎই বাজ পরার উপক্রম হলো। কে বলবে, এই মহিলারও কলেজ পড়া বয়েসী একটি মেয়ে থাকতে পারে। আমি লজ্জিত হয়েই সালাম দিলাম।
ইয়াহিয়া সাহেব রুনুকে লক্ষ্য করে বললো, ওর নাম অনি। টেলিফোনে ওর কথাই বলেছিলাম। সাংঘাতিক ব্রিলীয়েন্ট ছেলে!
আমি লক্ষ্য করলাম, এই রুনু নামের মেয়েটির চেহারার সাথে যেমনি ইয়াহিয়া সাহেবের চেহারার বেশ মিল আছে, তেমনি গাম্ভীয্যতার ব্যপারটিও আছে। সে গম্ভীর হয়েইবললো, টিচার ব্রিলীয়েন্ট হলে তো হবে না! অনেক নামী দামী কলেজ টিচারও রেখে দেখেছি। টিচারের কোন দোষ নেই। আসলে, আমার মেয়ের পড়াতেই মন নেই। পড়ালেখা খুব একটা করানোর ইচ্ছে নেই। তারপরও, মনের তাগিদেই আরো খানিকটা পড়াতে চাচ্ছি।অন্তত এস, এস, সি, পরীক্ষাটা দিয়েছে, এতটুকুতেই চলবে। পাশ করার আশা করি না।
আমি বললাম, আপা, এমন করে বলছেন কেনো? আমি জীবনে অনেক টিউশনি করেছি। অধিকাংশই ফেল করা ছাত্র ছাত্রী ছিলো। তাদের অনেকেই এখন মেডিক্যাল ইন্জিনিয়ারীং পড়ছে!
রুনু বললো, এমন করে যখন বলছো, তখন একবার চেষ্টা করে দেখতে পারো।
এই বলে ভেতরের দিকে ডাকতে থাকলো, ইভা, এই ইভা!
ভেতরের ঘর থেকে যে মেয়েটি এসে বসার ঘরের পর্দাটি ধরে চুপি দিয়ে দাঁড়ালো, তার দিকে একবার তাঁকালে, আর চোখ ফেরানো যায়না। ঠিক তার মায়ের মতোই চেহারা। পাশাপশি দুজনকে বসিয়ে দিলে, ঠিক দুটি বোনের মতোই মনে হবে। রুনুকে যদি গোলাপী রং এর গোলাপ ফুলের সাথে তুলনা করা যায়, ইভা নামের এই মেয়েটিকে বলা যাবে সাদা গোলাপ। পর্দার অাড়ালে দেহটা লুকিয়ে রাখার কারনে, দেহের আংশিকই শুধু চোখে পরছে। তার পরনে নিম্নাঙ্গে হাঁটু পয্যন্ত লম্বা সাদা শর্টস, আর উর্ধাঙ্গে কোমর পয্যন্ত লম্বা ঘরে পরার মতোই সূতী কাপরের পাতলা সেমিজ। তবে তার নীচে কালো ব্রা টাই যেনো বেশী করে চোখে পরে। এবং অনুমান করলেই বুঝা যায়, ব্রা এর নীচে যা লুকিয়ে রেখেছে, তা খুবই লোভনীয়! আমি হা করেই তাঁকিয়ে রইলাম মেয়েটির দিকে।
ইভা আমার দিকে এক পলক তাঁকিয়ে, তার মায়ের তাঁকালো। বললো, জী আম্মু?
রুনু বললো, তোমার নুতন টিচার। তোমার পড়ার ঘরটা একটু দেখিয়ে দাও।
মেয়েটি ইশারা করে আমাকে ডাকলো, আসুন।
ঠিক তখনই ইয়াহিয়া সাহেব উঠার ভান করে বললো, রুনু, তাহলে আমি আসি। বাসায় যেতে যেতেও তো ঘন্টা খানেক লেগে যাবে।
তারপর আমাকে লক্ষ্য করে বললো, অনি, তুমি পথ চিনে বাসায় যেতে পারবে তো? আর রুনু বলে রেখেছিলো, তোমার রাতের খাবারটা এখান থেকেই সেরে যেতে।
আমি কি বলবো কোন ভাষা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। এমন একটি সময়ে বিনয় করে, কে কি বলে জানিনা। আমি যেনো চোখের সামনে দু দুটি পরী দেখে বোবা হয়ে গেলাম।
আমি আর ইয়াহিয়া সাহেব বসতেই, মেয়েটিও বাম পাশের সিংগল সোফাটায় বসলো। এটিই বুঝি ইয়াহিয়া সাহেবের কলেজে পড়া উচিত ক্লাশ এইটে পড়া বোনের মেয়ে ভেবে, আমি মেয়েটিকে লক্ষ্য করে বললাম, কি নাম তোমার?
মেয়েটি হঠাৎই যেনো ভ্রু কুঁচকে আমার আপাদ মস্তক নিরীক্ষণ করতে থাকলো। ইয়াহিয়া সাহেবও গলা খাকারি দিয়ে বললো, অনি, ও হলো আমার ছোট বোন রুনু। ওর মেয়ের কথাই বলেছিলাম।
আমার মাথার উপর যেনো হঠাৎই বাজ পরার উপক্রম হলো। কে বলবে, এই মহিলারও কলেজ পড়া বয়েসী একটি মেয়ে থাকতে পারে। আমি লজ্জিত হয়েই সালাম দিলাম।
ইয়াহিয়া সাহেব রুনুকে লক্ষ্য করে বললো, ওর নাম অনি। টেলিফোনে ওর কথাই বলেছিলাম। সাংঘাতিক ব্রিলীয়েন্ট ছেলে!
আমি লক্ষ্য করলাম, এই রুনু নামের মেয়েটির চেহারার সাথে যেমনি ইয়াহিয়া সাহেবের চেহারার বেশ মিল আছে, তেমনি গাম্ভীয্যতার ব্যপারটিও আছে। সে গম্ভীর হয়েইবললো, টিচার ব্রিলীয়েন্ট হলে তো হবে না! অনেক নামী দামী কলেজ টিচারও রেখে দেখেছি। টিচারের কোন দোষ নেই। আসলে, আমার মেয়ের পড়াতেই মন নেই। পড়ালেখা খুব একটা করানোর ইচ্ছে নেই। তারপরও, মনের তাগিদেই আরো খানিকটা পড়াতে চাচ্ছি।অন্তত এস, এস, সি, পরীক্ষাটা দিয়েছে, এতটুকুতেই চলবে। পাশ করার আশা করি না।
আমি বললাম, আপা, এমন করে বলছেন কেনো? আমি জীবনে অনেক টিউশনি করেছি। অধিকাংশই ফেল করা ছাত্র ছাত্রী ছিলো। তাদের অনেকেই এখন মেডিক্যাল ইন্জিনিয়ারীং পড়ছে!
রুনু বললো, এমন করে যখন বলছো, তখন একবার চেষ্টা করে দেখতে পারো।
এই বলে ভেতরের দিকে ডাকতে থাকলো, ইভা, এই ইভা!
ভেতরের ঘর থেকে যে মেয়েটি এসে বসার ঘরের পর্দাটি ধরে চুপি দিয়ে দাঁড়ালো, তার দিকে একবার তাঁকালে, আর চোখ ফেরানো যায়না। ঠিক তার মায়ের মতোই চেহারা। পাশাপশি দুজনকে বসিয়ে দিলে, ঠিক দুটি বোনের মতোই মনে হবে। রুনুকে যদি গোলাপী রং এর গোলাপ ফুলের সাথে তুলনা করা যায়, ইভা নামের এই মেয়েটিকে বলা যাবে সাদা গোলাপ। পর্দার অাড়ালে দেহটা লুকিয়ে রাখার কারনে, দেহের আংশিকই শুধু চোখে পরছে। তার পরনে নিম্নাঙ্গে হাঁটু পয্যন্ত লম্বা সাদা শর্টস, আর উর্ধাঙ্গে কোমর পয্যন্ত লম্বা ঘরে পরার মতোই সূতী কাপরের পাতলা সেমিজ। তবে তার নীচে কালো ব্রা টাই যেনো বেশী করে চোখে পরে। এবং অনুমান করলেই বুঝা যায়, ব্রা এর নীচে যা লুকিয়ে রেখেছে, তা খুবই লোভনীয়! আমি হা করেই তাঁকিয়ে রইলাম মেয়েটির দিকে।
ইভা আমার দিকে এক পলক তাঁকিয়ে, তার মায়ের তাঁকালো। বললো, জী আম্মু?
রুনু বললো, তোমার নুতন টিচার। তোমার পড়ার ঘরটা একটু দেখিয়ে দাও।
মেয়েটি ইশারা করে আমাকে ডাকলো, আসুন।
ঠিক তখনই ইয়াহিয়া সাহেব উঠার ভান করে বললো, রুনু, তাহলে আমি আসি। বাসায় যেতে যেতেও তো ঘন্টা খানেক লেগে যাবে।
তারপর আমাকে লক্ষ্য করে বললো, অনি, তুমি পথ চিনে বাসায় যেতে পারবে তো? আর রুনু বলে রেখেছিলো, তোমার রাতের খাবারটা এখান থেকেই সেরে যেতে।
আমি কি বলবো কোন ভাষা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। এমন একটি সময়ে বিনয় করে, কে কি বলে জানিনা। আমি যেনো চোখের সামনে দু দুটি পরী দেখে বোবা হয়ে গেলাম।