13-09-2021, 12:07 PM
ঠিক সন্ধের মুখে বাড়ী ফিরলাম।ফ্রেস হয়ে নিয়ে কিছুক্ষন পর বেরিয়ে পাড়ার একটা ছেলেকে দিয়ে পার্থ কে ডেকে পাঠিয়ে বললাম…একটুপরে বাড়িতে আসবি…দরকার আছে। ফিরে এসে রুপাকে বলতেই ভীষন খুশী হয়ে আমাকে জ়ড়িয়ে ধরেবলল…মামা…তুমি কি ভালো…
ওকে ধমকে বললাম…তুই কি রে…আমাকেএইভাবে জড়িয়ে ধরছিস কেন…
মুখ একটু গোমড়া করে বলল…কিহয়েছে…জ়ড়িয়ে ধরেছি তো…তোমাকে ভালোবাসি…বিশ্বাস করি… তুমি আমার কোনো ক্ষতি করবে না…তাই…
কিছুক্ষ্ণ পর পার্থ চলে এলো।ওকে জিজ্ঞেস করলাম কেউ ওকে আসতে দেখেছে কিনা। না…বলাতে নিশ্চিন্ত হলাম। বললাম…তোরাগল্প কর…আমি রান্না করতে যাচ্ছি। কিছুক্ষন পর ওদের জন্য চা করে রুপা কে ডাকলাম…চা নিতেএসে বলল…তুমি ঘরে এলে কোনো অসুবিধা নেই…
ঠিক আছে…তোরা গল্প কর…পরেযাবো…
ঘন্টা খানেক পরে ঘরে ঢুকলাম,পার্থর কোলে রুপা মাথা রেখে শুয়ে ছিল। আমাকে দেখে উঠতে গেলে বললাম … থাক…আমার সামনেআর লজ্জা করতে হবে না। পার্থ আমাকে বলল…তুমি তো অনেক করেছো…আর একটা কথা রাখবে?
কি?
আজ রাত্রে আমি যদি এখানেথাকি…রুপাও বলছিল…থাকতে…
কিছুক্ষন চুপ করে চিন্তাকরলাম…ঠিক হবে কিনা…তারপর মনে হল…মেশোমশায় মাসীমা…মানে রঞ্জনের বাবা মা মাঝে মাঝে কাজথাকলে অনেক রাতে চলে আসে। নিজেদের গাড়ী থাকায় যখন খুশী আসতে অসুবিধা ছিল না। চিন্তাভাবনা করে বললাম…আমার দিক থেকে কোনো অসুবিধা নেই কিন্তু রুপার দাদু দিদা তো যখন তখনচলে আসে, মাঝ রাতে যদি এসে পড়ে তোকে বের করে দেবার সু্যোগ পাবো না…তুই এক কাজ কর…সাড়েএগারোটা অব্দি থাক…তোদের যদি মনে হয়…আমি না হয়…ঘন্টা খানেক এদিক ওদিক ঘুরে আসবো।
দুজনের ই মন খারাপ হয়ে গেলশুনে কিন্তু কিছু করার নেই দেখে রাজী হল…আরো কিছুক্ষন ওদের সাথে গল্প করে উঠলাম বাকিরান্না শেষ করার জন্য…রান্না করার মাঝে রুপা এক বার আমার কাছে এসে দাঁড়ালো…জিজ্ঞেসকরলাম…কি রে কিছু বলবি?
মামা…পার্থ থাকলে খুব অসুবিধাহবে?
ওর কাঁধে হাত রেখে কাছে টেনেনিয়ে বললাম…মনা…মন খারাপ করিস না…তুই তো জানিস কি জন্য আমি রাজী হচ্ছি না…
কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বললো…তুমিকি ভাবছো…আমরা অন্য কিছু করবো?
আমি ওসব নিয়ে ভাবছি না রে…তোদেরইচ্ছে হলে এখন ও করতে পারিস…আমি তো বললাম…আমি কোথাও গিয়ে ঘুরে আসছি…
মন খারাপ করা গলায় বলল…ঠিকআছে…
ও চলে যাবার পর রান্না হয়েগেলে স্নান করে নিলাম…তার পর রুপাকে ডেকে বললাম…আমি বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে বেরোচ্ছি…কিছুযদি করিস তাহলে সাবধানে করবি…বেশি আওয়াজ যেন না হয়…আমি এসে দুবার দরজায় টোকা দেবো…তুইদরজার কাছে এসে আস্তে করে সাড়া দিলে তালা খুলবো…ঠিক আছে?
একটু বোধ হয় লজ্জা পেলো…মুখনিচু করে বললো…ঠিক আছে…
ওকে ধমকে বললাম…তুই কি রে…আমাকেএইভাবে জড়িয়ে ধরছিস কেন…
মুখ একটু গোমড়া করে বলল…কিহয়েছে…জ়ড়িয়ে ধরেছি তো…তোমাকে ভালোবাসি…বিশ্বাস করি… তুমি আমার কোনো ক্ষতি করবে না…তাই…
কিছুক্ষ্ণ পর পার্থ চলে এলো।ওকে জিজ্ঞেস করলাম কেউ ওকে আসতে দেখেছে কিনা। না…বলাতে নিশ্চিন্ত হলাম। বললাম…তোরাগল্প কর…আমি রান্না করতে যাচ্ছি। কিছুক্ষন পর ওদের জন্য চা করে রুপা কে ডাকলাম…চা নিতেএসে বলল…তুমি ঘরে এলে কোনো অসুবিধা নেই…
ঠিক আছে…তোরা গল্প কর…পরেযাবো…
ঘন্টা খানেক পরে ঘরে ঢুকলাম,পার্থর কোলে রুপা মাথা রেখে শুয়ে ছিল। আমাকে দেখে উঠতে গেলে বললাম … থাক…আমার সামনেআর লজ্জা করতে হবে না। পার্থ আমাকে বলল…তুমি তো অনেক করেছো…আর একটা কথা রাখবে?
কি?
আজ রাত্রে আমি যদি এখানেথাকি…রুপাও বলছিল…থাকতে…
কিছুক্ষন চুপ করে চিন্তাকরলাম…ঠিক হবে কিনা…তারপর মনে হল…মেশোমশায় মাসীমা…মানে রঞ্জনের বাবা মা মাঝে মাঝে কাজথাকলে অনেক রাতে চলে আসে। নিজেদের গাড়ী থাকায় যখন খুশী আসতে অসুবিধা ছিল না। চিন্তাভাবনা করে বললাম…আমার দিক থেকে কোনো অসুবিধা নেই কিন্তু রুপার দাদু দিদা তো যখন তখনচলে আসে, মাঝ রাতে যদি এসে পড়ে তোকে বের করে দেবার সু্যোগ পাবো না…তুই এক কাজ কর…সাড়েএগারোটা অব্দি থাক…তোদের যদি মনে হয়…আমি না হয়…ঘন্টা খানেক এদিক ওদিক ঘুরে আসবো।
দুজনের ই মন খারাপ হয়ে গেলশুনে কিন্তু কিছু করার নেই দেখে রাজী হল…আরো কিছুক্ষন ওদের সাথে গল্প করে উঠলাম বাকিরান্না শেষ করার জন্য…রান্না করার মাঝে রুপা এক বার আমার কাছে এসে দাঁড়ালো…জিজ্ঞেসকরলাম…কি রে কিছু বলবি?
মামা…পার্থ থাকলে খুব অসুবিধাহবে?
ওর কাঁধে হাত রেখে কাছে টেনেনিয়ে বললাম…মনা…মন খারাপ করিস না…তুই তো জানিস কি জন্য আমি রাজী হচ্ছি না…
কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বললো…তুমিকি ভাবছো…আমরা অন্য কিছু করবো?
আমি ওসব নিয়ে ভাবছি না রে…তোদেরইচ্ছে হলে এখন ও করতে পারিস…আমি তো বললাম…আমি কোথাও গিয়ে ঘুরে আসছি…
মন খারাপ করা গলায় বলল…ঠিকআছে…
ও চলে যাবার পর রান্না হয়েগেলে স্নান করে নিলাম…তার পর রুপাকে ডেকে বললাম…আমি বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে বেরোচ্ছি…কিছুযদি করিস তাহলে সাবধানে করবি…বেশি আওয়াজ যেন না হয়…আমি এসে দুবার দরজায় টোকা দেবো…তুইদরজার কাছে এসে আস্তে করে সাড়া দিলে তালা খুলবো…ঠিক আছে?
একটু বোধ হয় লজ্জা পেলো…মুখনিচু করে বললো…ঠিক আছে…