14-08-2021, 11:45 AM
মোহন কামে অন্ধ, তাই খেয়াল করলনা জয়ি একবারও ধোঁয়া ভিতরে নেয়নি। সিগারেট ঠোঁটে ধরে টানলে যে টুকু যায় সেই টুকুই, জয়ির স্নায়ু তে প্রভাব ফেলেছে। জয়ি জানে ও পারবে সেই টুকু সহ্য করতে। মোহন জয়িকে ডান হাতে টেনে চুমু দিয়ে
.........তুমি আজকে সাখ্যাত রতি দেবি রানি, সাড়া রাত খেলব
.........তাহলে এইবার আমি তোমায় সুখ দেব.........পুরো নগ্ন হয়ে মোহনের বুকে সুয়ে জয়ি
জয়ির ‘রঙ নাম্বার’ শুনে মোবাইল বন্ধ করে দু জন একটি গাড়িকে মোহনের বাড়ির কমপ্লেক্সের পিছনের পাঁচিল ঘেসে দাঁড়াল। দুজন লোক নেমে চারিদিকে দেখে গাড়ির উপরে উঠে হাতের জোরে কমপ্লেক্সের পাঁচিল টপকিয়ে ভিতরে লাফ দিয়ে নামল। পা টিপে টিপে মোহনের ব্লক এ এসে নিঃশব্দে পায়ে হেটে থার্ড ফ্লোর এ উঠে এসে চুপ করে সমস্ত ফ্লোর নজর করলো। সমস্ত ফ্লোর মোহনের। না, কোন ক্যামেরা নেই, তবুও দুজনে মুখোশ পরে নিয়ে দরজার সামনে এসে চাবি বার করে গ্রিল এর তালা খুলে,দরজায় আরেকটা চাবি দিয়ে অল্প ফাক করে ভিতরে নজর করতে দেখতে পেল ঠিক দরজার পাসেই ফ্লাটের মেন সুইচ। হাত বাড়িয়ে অফ করে ভিতরে ঢুকে দরজা বন্ধ করতেই গাড় অন্ধকার লুফে নিল দুজনকে। পকেট থেকে সরু পেন্সিল টর্চ বার করে মেঝের দিকে ফেলে আস্তে আস্তে দাঁড়াল ভিতরের বেডরুমে । একজন খাটের তলায় শুয়ে টর্চ নিয়ে পরিখ্যা করে হাতের চাপ দিয়ে একটা ড্রয়ার খুলে, টান দিয়ে সম্পূর্ণ ড্রয়ার বার করে
.........বাপরে বাপ বস, এতো পুরো রিজার্ভ ব্যাঙ্ক
.........তাড়াতাড়ি করো......... এক এক করে ৮ টে ১০০০ টাকার বান্ডিল ব্যাগে ঢুকিয়ে
.........বস, ৮ই তো দিয়েছে, তাই না
.........হ্যা। এইবার বাকি কাজ করো।......... ব্যাগ থেকে একটা প্লাস্টিক এর ঢাকনা দেওয়া কৌট বার করে গুরি গুরি অগুন্তি সাদা পোকা ছেড়ে দিল ওঁই ড্রয়ারে,
......দিন ১৫-২০ দিন লাগবে এই পোকাদের ব্যাঙ্ক ধংস করতে, যখন বুঝবে, তখন শুধু নোটের কুচি পাবে। এরা কাগজের যম, নাও বেরিয়ে এসো
ড্রয়ার বন্ধ করে বিছানা টেনে, ঘরে রাখা এক সেফ এর সামনে দাঁড়াল।
.........মাস্টার কি দাও......মাস্টার কি নিয়ে বেশ কিছুক্ষন সময় কসরত করতে, খুলে গেলো সেফ এর দরজা। পেন্সিল টর্চ মেরে ভিতরে দেখল
.........বাবা এতো দেখছি, পেন ড্রাইভ এর ব্যাবসা। বস নিন......একে একে ১৪ টা পেন ড্রাইভ নিয়ে ব্যাগ থেকে একটা ল্যাপটপ বার করে, একের পর এক পেন ড্রাইভ ঢুকিয়ে “ডিলিট” ক্লিক করে আবার ওঁই খানে রেখে দিল
.........এখানেও একটু ছেড়ে দি, বস
.........না তাহলে সন্দেহ হবে। চলো কাজ শেষ, ওদিকে এখন ছবির কোন অংশ কে জানে। বিপদে না পরে!
.........কোন ভয় নেই, বার বার প্র্যাকটিস করেছে। চলো বেরিয়ে যাই
সমস্ত কাজ শেষ করে আবারও সেই একই ভাবে মেন সুইচ অন করে দরজা আর গ্রিল লক আর তালা লাগিয়ে দুজনে মুখোশ খুলে সিঁড়ি দিয়ে নেমে মেন গেট দিয়ে বেরিয়ে গেলো। বেরনোর সময় মাথার টুপি সামনের দিকে টেনে দিল আর মাটির দিকে চোখ রেখে মাথা ঝুকিয়ে হাঁটল
.........তুমি আজকে সাখ্যাত রতি দেবি রানি, সাড়া রাত খেলব
.........তাহলে এইবার আমি তোমায় সুখ দেব.........পুরো নগ্ন হয়ে মোহনের বুকে সুয়ে জয়ি
জয়ির ‘রঙ নাম্বার’ শুনে মোবাইল বন্ধ করে দু জন একটি গাড়িকে মোহনের বাড়ির কমপ্লেক্সের পিছনের পাঁচিল ঘেসে দাঁড়াল। দুজন লোক নেমে চারিদিকে দেখে গাড়ির উপরে উঠে হাতের জোরে কমপ্লেক্সের পাঁচিল টপকিয়ে ভিতরে লাফ দিয়ে নামল। পা টিপে টিপে মোহনের ব্লক এ এসে নিঃশব্দে পায়ে হেটে থার্ড ফ্লোর এ উঠে এসে চুপ করে সমস্ত ফ্লোর নজর করলো। সমস্ত ফ্লোর মোহনের। না, কোন ক্যামেরা নেই, তবুও দুজনে মুখোশ পরে নিয়ে দরজার সামনে এসে চাবি বার করে গ্রিল এর তালা খুলে,দরজায় আরেকটা চাবি দিয়ে অল্প ফাক করে ভিতরে নজর করতে দেখতে পেল ঠিক দরজার পাসেই ফ্লাটের মেন সুইচ। হাত বাড়িয়ে অফ করে ভিতরে ঢুকে দরজা বন্ধ করতেই গাড় অন্ধকার লুফে নিল দুজনকে। পকেট থেকে সরু পেন্সিল টর্চ বার করে মেঝের দিকে ফেলে আস্তে আস্তে দাঁড়াল ভিতরের বেডরুমে । একজন খাটের তলায় শুয়ে টর্চ নিয়ে পরিখ্যা করে হাতের চাপ দিয়ে একটা ড্রয়ার খুলে, টান দিয়ে সম্পূর্ণ ড্রয়ার বার করে
.........বাপরে বাপ বস, এতো পুরো রিজার্ভ ব্যাঙ্ক
.........তাড়াতাড়ি করো......... এক এক করে ৮ টে ১০০০ টাকার বান্ডিল ব্যাগে ঢুকিয়ে
.........বস, ৮ই তো দিয়েছে, তাই না
.........হ্যা। এইবার বাকি কাজ করো।......... ব্যাগ থেকে একটা প্লাস্টিক এর ঢাকনা দেওয়া কৌট বার করে গুরি গুরি অগুন্তি সাদা পোকা ছেড়ে দিল ওঁই ড্রয়ারে,
......দিন ১৫-২০ দিন লাগবে এই পোকাদের ব্যাঙ্ক ধংস করতে, যখন বুঝবে, তখন শুধু নোটের কুচি পাবে। এরা কাগজের যম, নাও বেরিয়ে এসো
ড্রয়ার বন্ধ করে বিছানা টেনে, ঘরে রাখা এক সেফ এর সামনে দাঁড়াল।
.........মাস্টার কি দাও......মাস্টার কি নিয়ে বেশ কিছুক্ষন সময় কসরত করতে, খুলে গেলো সেফ এর দরজা। পেন্সিল টর্চ মেরে ভিতরে দেখল
.........বাবা এতো দেখছি, পেন ড্রাইভ এর ব্যাবসা। বস নিন......একে একে ১৪ টা পেন ড্রাইভ নিয়ে ব্যাগ থেকে একটা ল্যাপটপ বার করে, একের পর এক পেন ড্রাইভ ঢুকিয়ে “ডিলিট” ক্লিক করে আবার ওঁই খানে রেখে দিল
.........এখানেও একটু ছেড়ে দি, বস
.........না তাহলে সন্দেহ হবে। চলো কাজ শেষ, ওদিকে এখন ছবির কোন অংশ কে জানে। বিপদে না পরে!
.........কোন ভয় নেই, বার বার প্র্যাকটিস করেছে। চলো বেরিয়ে যাই
সমস্ত কাজ শেষ করে আবারও সেই একই ভাবে মেন সুইচ অন করে দরজা আর গ্রিল লক আর তালা লাগিয়ে দুজনে মুখোশ খুলে সিঁড়ি দিয়ে নেমে মেন গেট দিয়ে বেরিয়ে গেলো। বেরনোর সময় মাথার টুপি সামনের দিকে টেনে দিল আর মাটির দিকে চোখ রেখে মাথা ঝুকিয়ে হাঁটল