01-07-2021, 02:12 PM
আমি দেখলেম যে শালুর চুল ভেজা, আবার বসার ঘরে এসে দেখি নারায়ণ’র চুলও পুরো শুকোয় নি – এর যে কি মানে??
আমি টিচার, অনেক ছাত্রের সামনে শেখানর খাতিরে আমায় অভিনয় করতে হয়, মিছে হাসতে হয় আবার রাগ দেখাতে হয়; নারায়ণ মশায়ইও তাই। আমি অনেক উত্তেজিত হয়ে ছিলাম, তবে ওটা আমি ১০০% ঢেকে রেখে হাসিখুশি ভাবে ছিলাম; নিজের অভিনয়ের আমি বাহবা না দিয়ে পারিনি সেদিন।
ধীরে ধীরে রাতে খাবার টাইম হয়ে গেলে, আগেই নারায়নের স্ত্রী, মা, বাচ্চা আর রিনি খেয়ে নেয়। আমি, শালু আর নারায়ন খেলাম পরে আর খাবার পরে মিষ্টিও দেয়া হোল... শালু ফ্রিজ থেকে দেশি হুইস্কি’র বোতল আর দুইটা গেলাস নিয়ে এসে আমাকে আর নারায়ণ মশায় কে ঢেলে দিয়ে আমায় বললে, স্যারের হালকা পান করার অভ্যাস আছে, তুমিও নিতে পার চাইলে।আমরা প্রায় ৫ পেগ করে মারলাম, শালুকে নারায়ণ মশায় একটু নিতে বললে ও রাজি হয়না; আমি বলাতে ও দুই পেগ টেনে নিল কোন মতে।সহজ হয়ে হেসেও দিলে আমার শালুঃ তোমাদের কবলে পড়ে আজ মাতাল হবার কথা....
সব ঠিক ঠাক, নারায়ণ মশায় এবার বিদায় চাইলেন, বাজে রাত ১০ টা, গাড়ী ঘোড়া পাওয়া যাবেনা আর দেরি হলে। আমি ওনাকে সপরিবারে সেরাতে থেকে যেতে বলতে উনি বলেনঃ অনেক দিন ছুটিতে আছি, কলেজে হাজিরা কাল আমার। আমার স্ত্রীর আবার জাগা চেঞ্জ সয় না, আজ যেতে হবে; বল্লঃ যে কাজে এয়েচিলেন, তা হয়ে গেছে!
যাবার কালে মাষ্টার আমাদের নেমন্তন করেন উনার বাসায়, পরশু দিন যেন দুপুরের আগেই চলে যাই। এই কথা নিয়ে তারা চলে গেলেন।
আমি টিচার, অনেক ছাত্রের সামনে শেখানর খাতিরে আমায় অভিনয় করতে হয়, মিছে হাসতে হয় আবার রাগ দেখাতে হয়; নারায়ণ মশায়ইও তাই। আমি অনেক উত্তেজিত হয়ে ছিলাম, তবে ওটা আমি ১০০% ঢেকে রেখে হাসিখুশি ভাবে ছিলাম; নিজের অভিনয়ের আমি বাহবা না দিয়ে পারিনি সেদিন।
ধীরে ধীরে রাতে খাবার টাইম হয়ে গেলে, আগেই নারায়নের স্ত্রী, মা, বাচ্চা আর রিনি খেয়ে নেয়। আমি, শালু আর নারায়ন খেলাম পরে আর খাবার পরে মিষ্টিও দেয়া হোল... শালু ফ্রিজ থেকে দেশি হুইস্কি’র বোতল আর দুইটা গেলাস নিয়ে এসে আমাকে আর নারায়ণ মশায় কে ঢেলে দিয়ে আমায় বললে, স্যারের হালকা পান করার অভ্যাস আছে, তুমিও নিতে পার চাইলে।আমরা প্রায় ৫ পেগ করে মারলাম, শালুকে নারায়ণ মশায় একটু নিতে বললে ও রাজি হয়না; আমি বলাতে ও দুই পেগ টেনে নিল কোন মতে।সহজ হয়ে হেসেও দিলে আমার শালুঃ তোমাদের কবলে পড়ে আজ মাতাল হবার কথা....
সব ঠিক ঠাক, নারায়ণ মশায় এবার বিদায় চাইলেন, বাজে রাত ১০ টা, গাড়ী ঘোড়া পাওয়া যাবেনা আর দেরি হলে। আমি ওনাকে সপরিবারে সেরাতে থেকে যেতে বলতে উনি বলেনঃ অনেক দিন ছুটিতে আছি, কলেজে হাজিরা কাল আমার। আমার স্ত্রীর আবার জাগা চেঞ্জ সয় না, আজ যেতে হবে; বল্লঃ যে কাজে এয়েচিলেন, তা হয়ে গেছে!
যাবার কালে মাষ্টার আমাদের নেমন্তন করেন উনার বাসায়, পরশু দিন যেন দুপুরের আগেই চলে যাই। এই কথা নিয়ে তারা চলে গেলেন।