27-06-2021, 01:17 PM
পরের পাঁচদিন তেমন কোন উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটল না। তবে দিন যেন কাটতেই চাইছিল না। *,পড়াশোনা,নিত্যকর্ম
এই ভাবেই চলল। রোজ খেলার মাঠে প্রায় সকলের সাথেই দেখা হয়। কাবেরীদির সাথেও দুদিন দেখা হল। কিন্ত চোখ মুখ
কথায় সেই ঘটনার কোন আভাস পেলাম না। আমার মনে সংশয় দেখা দিল তবে কি আর কিছু পাবার আশা নেই। মনটা
সংশয়ের দোলায় দুলতে লাগল। কোন কাজে ঠিক মত মন দিতে পারি না। তবু পড়া ও নিত্যকর্ম করেই যেতে হল। আমাদের
বাড়িতে একটা গ্যারাজ ঘর ও তার উপরে ম্যাজানাইন একটা ঘর আছে। সেই ঘরেই আমার পড়াশোনা ও শয়ন চলত।
গ্যারাজ ঘরটা স্টোর রুম হিসাবে ব্যবহার হত। তার দুটো দরজা। একটা বাইরের দিকে,সেটায় সবসময় তালা দেওয়া
থাকত। আর ভিতরের দরজাটা সিঁড়ির নীচে ল্যান্ডিং এর তলায় ছিল। এই দরজাটা সাধারন ভাবে ব্যবহার হত না বলে ভিতর
থেকে ছিটকানি দিয়ে বন্ধ থাকে। আমি শুক্রবার গ্যারাজের তালা খুলে ভিতরে ঢুকে ভিতর দরজার ছিটকানিটা খুলে রাখলাম।
দরজা যেরকম চাপা থাকে সেই রকমই রইল। বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই যে দরজায় ছিটকানি দেওয়া নেই। শনিবার
সকাল থেকেই আমার ভিতর অস্হিরতাটা জ্বালিয়ে মারতে লাগল। কোন রকমে বিকালটা পার করেই রিহার্সালে ছুটলাম।
কিন্তু রিহার্সালে আমার বারবার ভুল হতে লাগল। মজুমদারকাকু ও অমিয়কাকুর কাছে খুব বকুনি খেলাম। সবার সামনে
বকুনি খেয়ে আমার কান মুখ লাল হয়ে গেল। আমি ছাদ থেকে সরে এসে ভিতরে সোফায় বসে পাঠ মুখস্ত করতে লাগলাম।
একটু পরেই দেখি কাবেরীদি এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে জিজ্ঞাসা করল এত ভুল করছি কেন। আমি মুখ না তুলেই পাঠ
মুখস্ত করতে থাকি। কাবেরীদি বলল-’ঠিক মত মন দিয়ে কর। আমি তো আছিই নাকি?’আমি মুখ তুলে ঠিক আছে বলে
পড়তে থাকি। এবার আর কোন ভুল হল না। অমিয় কাকু একটু আদর করে বলল-’তুই তো ভালই পারিস,তবে মাঝে
মাঝে নার্ভাস ফিল করিস কেন। আমি মাথা নীচু করে থাকি। অমিয় কাকুকে তো বলা যায় না আসল কারনটা।
যথা সময়ে আমাদের রিহার্সাল শেষ হল। আমরা সবাই হইচই করতে করতে আমাদের বাড়ি চলে এলাম খেলতে। তালা খুলে
সবাই ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিলাম। শুরু হল খেলা। আজকেও রিমা চোর হল। ও রেগে বলল আমি বোকা বলে তোমরা
আমাকে ঠকাচ্ছ। তার থেকে আমাকে পার্মানেন্ট চোর বানিয়ে দাও।
এই ভাবেই চলল। রোজ খেলার মাঠে প্রায় সকলের সাথেই দেখা হয়। কাবেরীদির সাথেও দুদিন দেখা হল। কিন্ত চোখ মুখ
কথায় সেই ঘটনার কোন আভাস পেলাম না। আমার মনে সংশয় দেখা দিল তবে কি আর কিছু পাবার আশা নেই। মনটা
সংশয়ের দোলায় দুলতে লাগল। কোন কাজে ঠিক মত মন দিতে পারি না। তবু পড়া ও নিত্যকর্ম করেই যেতে হল। আমাদের
বাড়িতে একটা গ্যারাজ ঘর ও তার উপরে ম্যাজানাইন একটা ঘর আছে। সেই ঘরেই আমার পড়াশোনা ও শয়ন চলত।
গ্যারাজ ঘরটা স্টোর রুম হিসাবে ব্যবহার হত। তার দুটো দরজা। একটা বাইরের দিকে,সেটায় সবসময় তালা দেওয়া
থাকত। আর ভিতরের দরজাটা সিঁড়ির নীচে ল্যান্ডিং এর তলায় ছিল। এই দরজাটা সাধারন ভাবে ব্যবহার হত না বলে ভিতর
থেকে ছিটকানি দিয়ে বন্ধ থাকে। আমি শুক্রবার গ্যারাজের তালা খুলে ভিতরে ঢুকে ভিতর দরজার ছিটকানিটা খুলে রাখলাম।
দরজা যেরকম চাপা থাকে সেই রকমই রইল। বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই যে দরজায় ছিটকানি দেওয়া নেই। শনিবার
সকাল থেকেই আমার ভিতর অস্হিরতাটা জ্বালিয়ে মারতে লাগল। কোন রকমে বিকালটা পার করেই রিহার্সালে ছুটলাম।
কিন্তু রিহার্সালে আমার বারবার ভুল হতে লাগল। মজুমদারকাকু ও অমিয়কাকুর কাছে খুব বকুনি খেলাম। সবার সামনে
বকুনি খেয়ে আমার কান মুখ লাল হয়ে গেল। আমি ছাদ থেকে সরে এসে ভিতরে সোফায় বসে পাঠ মুখস্ত করতে লাগলাম।
একটু পরেই দেখি কাবেরীদি এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে জিজ্ঞাসা করল এত ভুল করছি কেন। আমি মুখ না তুলেই পাঠ
মুখস্ত করতে থাকি। কাবেরীদি বলল-’ঠিক মত মন দিয়ে কর। আমি তো আছিই নাকি?’আমি মুখ তুলে ঠিক আছে বলে
পড়তে থাকি। এবার আর কোন ভুল হল না। অমিয় কাকু একটু আদর করে বলল-’তুই তো ভালই পারিস,তবে মাঝে
মাঝে নার্ভাস ফিল করিস কেন। আমি মাথা নীচু করে থাকি। অমিয় কাকুকে তো বলা যায় না আসল কারনটা।
যথা সময়ে আমাদের রিহার্সাল শেষ হল। আমরা সবাই হইচই করতে করতে আমাদের বাড়ি চলে এলাম খেলতে। তালা খুলে
সবাই ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিলাম। শুরু হল খেলা। আজকেও রিমা চোর হল। ও রেগে বলল আমি বোকা বলে তোমরা
আমাকে ঠকাচ্ছ। তার থেকে আমাকে পার্মানেন্ট চোর বানিয়ে দাও।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)