27-06-2021, 01:14 PM
[b]ডার্করুম incestboy216[/b]
আমার বাবা ও মা দুইজনেই খুবই রবীন্দ্র অনুরাগী ছিলেন। তাঁরাই কমিটির কাছে প্রস্তাব করলেন বেশ ঘটা করে রবীন্দ্রজয়ন্তী পালন করার। যারা নতুন এসেছেন তাঁরা
প্রত্যেকেই বেশ সংস্কৃতিমনা। এক কথায় প্রস্তাব পাশ হয়ে গেল। মজুমদারকাকুর বিশাল বাড়ি। তার দোতলা ও ছাদে রিহার্সাল
শুরু হয়ে গেল শনিবার ও রবিবার। দুই দিনের অনুষ্ঠানে প্রথম দিন গান,আবৃত্তি ও শ্যামা নৃত্যনাট্য হবে। দ্বিতীয় দিন হবে
সঙ্গীত আলেখ্য,অভিসার ও ডাকঘর নাটক। দুইমাস পরই অনুষ্ঠান। জোর কদমে চলছে রিহার্সাল। মজুমদার কাকুর এক
ভাইজি কাবেরীদি এখানেই থেকে এম.এ পড়ত। তার বাবা মা থাকেন এলাহাবাদে। কাবেরীদি অসাধারন রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইত
। আমার সঙ্গে খুব ভাব হয়ে গিয়েছিল। একদিন সে প্রস্তাব করল আমাদের রিহার্সাল তো ফার্স্ট হাফে হয়। চল সবাই মিলে
একটা মজার খেলা খেলি। কারণ সেকেন্ড হাফে হত নাটক ও অন্যান্য রিহার্সাল। সেই সময় বাড়ির বড়রা মজুমদার কাকুর
একতলায় চুটিয়েআড্ডা দিতেন। পরের বড় বাড়ি আমাদের। ঠিক হল আমাদের বাড়িতেই খেলা হবে। আমাদের খেলার টিমে
সবশুদ্ধ এগারো জন। আমি আর কাবেরীদি তো আছিই। সেই সঙ্গে সমর কাকুর মেয়ে অঞ্জনাদি। সে তখন বি.এ অনার্স
সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্রী। সেই সঙ্গে বাপী,কমল,শঙ্কর,মিতালী,রিমা আরো তিন চার জন। কাবেরীদিই শেখালো খেলাটা।
খেলাটার নাম ডার্করুম। সব ঘর অন্ধকার করে দেওয়া হবে। কোন অবস্হাতেই লাইট জ্বালানো চলবে না। একজন চোর হবে।
বাকিরা লুকিয়ে পড়বে। অন্ধকারে খুঁজে বার করতে হবে। এবং গায়ে হাত না দিয়ে বলতে হবে কে লুকিয়ে আছে। ঠিক মত
বলতে না পারলে আবার চোর হতে হবে। যারা ধরা পড়বে তারা ঘরের মাঝখানে গোল হয়ে বসে থাকবে। সব ঠিক মত বলতে
পারলে প্রথম যে ধরা পড়বে সে চোর হবে। যাই হোক শুরু হয়ে গেল মজার ডার্করুম খেলা। কিন্তু ভুল ভ্রান্তি কাটিয়ে
খেলাটিতে ধাতস্হ হতে হতেই দেড় ঘন্টা পার হয়ে গেল ও সেদিনের মত খেলা সমাপ্ত হল। তবে সবাই বেশ মজা পেল নতুন
এই খেলাটিতে।ঠিক হল আগামীকাল রবিবার রিহার্সালের পর আবার খেলা হবে।
আমার বাবা ও মা দুইজনেই খুবই রবীন্দ্র অনুরাগী ছিলেন। তাঁরাই কমিটির কাছে প্রস্তাব করলেন বেশ ঘটা করে রবীন্দ্রজয়ন্তী পালন করার। যারা নতুন এসেছেন তাঁরা
প্রত্যেকেই বেশ সংস্কৃতিমনা। এক কথায় প্রস্তাব পাশ হয়ে গেল। মজুমদারকাকুর বিশাল বাড়ি। তার দোতলা ও ছাদে রিহার্সাল
শুরু হয়ে গেল শনিবার ও রবিবার। দুই দিনের অনুষ্ঠানে প্রথম দিন গান,আবৃত্তি ও শ্যামা নৃত্যনাট্য হবে। দ্বিতীয় দিন হবে
সঙ্গীত আলেখ্য,অভিসার ও ডাকঘর নাটক। দুইমাস পরই অনুষ্ঠান। জোর কদমে চলছে রিহার্সাল। মজুমদার কাকুর এক
ভাইজি কাবেরীদি এখানেই থেকে এম.এ পড়ত। তার বাবা মা থাকেন এলাহাবাদে। কাবেরীদি অসাধারন রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইত
। আমার সঙ্গে খুব ভাব হয়ে গিয়েছিল। একদিন সে প্রস্তাব করল আমাদের রিহার্সাল তো ফার্স্ট হাফে হয়। চল সবাই মিলে
একটা মজার খেলা খেলি। কারণ সেকেন্ড হাফে হত নাটক ও অন্যান্য রিহার্সাল। সেই সময় বাড়ির বড়রা মজুমদার কাকুর
একতলায় চুটিয়েআড্ডা দিতেন। পরের বড় বাড়ি আমাদের। ঠিক হল আমাদের বাড়িতেই খেলা হবে। আমাদের খেলার টিমে
সবশুদ্ধ এগারো জন। আমি আর কাবেরীদি তো আছিই। সেই সঙ্গে সমর কাকুর মেয়ে অঞ্জনাদি। সে তখন বি.এ অনার্স
সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্রী। সেই সঙ্গে বাপী,কমল,শঙ্কর,মিতালী,রিমা আরো তিন চার জন। কাবেরীদিই শেখালো খেলাটা।
খেলাটার নাম ডার্করুম। সব ঘর অন্ধকার করে দেওয়া হবে। কোন অবস্হাতেই লাইট জ্বালানো চলবে না। একজন চোর হবে।
বাকিরা লুকিয়ে পড়বে। অন্ধকারে খুঁজে বার করতে হবে। এবং গায়ে হাত না দিয়ে বলতে হবে কে লুকিয়ে আছে। ঠিক মত
বলতে না পারলে আবার চোর হতে হবে। যারা ধরা পড়বে তারা ঘরের মাঝখানে গোল হয়ে বসে থাকবে। সব ঠিক মত বলতে
পারলে প্রথম যে ধরা পড়বে সে চোর হবে। যাই হোক শুরু হয়ে গেল মজার ডার্করুম খেলা। কিন্তু ভুল ভ্রান্তি কাটিয়ে
খেলাটিতে ধাতস্হ হতে হতেই দেড় ঘন্টা পার হয়ে গেল ও সেদিনের মত খেলা সমাপ্ত হল। তবে সবাই বেশ মজা পেল নতুন
এই খেলাটিতে।ঠিক হল আগামীকাল রবিবার রিহার্সালের পর আবার খেলা হবে।