27-06-2021, 11:12 AM
আমার জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনার উপরে এই গল্প। আমি আমার এক বন্ধুর দিদির মেয়ের সাথে বেশ কিছুদিনের জন্য যৌন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলাম। আমাদের সবার নাম পালটে লিখছি কারন মেয়েটির এখন বিয়ে হয়ে গেছে।
আমি মেদিনীপুরের এক ছোটো শহরে থেকে পড়াশোনা করতাম। আমাদের বাড়ী ওই শহর থেকে প্রায় দু ঘন্টার রাস্তা। ওই সময় আমার কয়েক জন বন্ধু ছিল যাদের বাড়ির সাথে আমার খুব গভীর সম্পর্ক ছিল। সেই রকম এক বন্ধুর নাম রুপম। রুপমের ছোড়দির নাম অনন্যা। অনন্যাদির বয়স তখন ছিল তিরিশের একটু বেশী, এক মেয়ে আর এক ছেলে। অনন্যাদির মেয়ে রুপা, বয়স তখন প্রায় ষোলো (রুপার সাথে আমি জড়িয়ে পড়ি যখন ওর বয়স আঠারোর একটু বেশি)। মেয়েটি বেশ সুন্দর দেখতে আর চেহারাও বেশ আকর্ষনীয় ছিল। অনন্যাদির বিয়ে একটু কম বয়সে হয়েছিল তাই তাই মেয়ের সাথে মায়ের বয়সের ফারাক খুব বেশি ছিল না। আমি হায়ার সেকেন্ডারি পড়েছি ওখান কার কলেজে। যখন কলেজ থাকতো না তখন আমার আর এক বন্ধুদের দোকানে আড্ডা দিতাম। দোকানটা ছিল মেয়েদের সাজগোজের জিনিসপত্রের। ওই দোকানে আড্ডা দেবার একটা বড় কারন ছিল, প্রচুর সুন্দরী অল্প বয়সী মেয়েদের আনাগোনা ছিল। অনন্যাদি প্রতিদিন ওই দোকানের সামনের রাস্তা দিয়ে রুপাকে কলেজে ছাড়তে যেত। প্রায় দিনই মা মেয়ে দোকানে এসে অল্পসল্প গল্প করতো আমাদের সাথে। রুপা তখন ক্লাস টেনে পড়ে, ওর দিকে তাকাতে খুব ভালো লাগতো কিন্তু খুব একটা সাহস হোতো না। তখনকার দিনে এখনকার ছেলে মেয়েদের মতো আমরা পাকা ছিলাম না। কোনো কিছু করার আগে ভয় হোতো যদি কেউ কিছু বলে।
আমি মেদিনীপুরের এক ছোটো শহরে থেকে পড়াশোনা করতাম। আমাদের বাড়ী ওই শহর থেকে প্রায় দু ঘন্টার রাস্তা। ওই সময় আমার কয়েক জন বন্ধু ছিল যাদের বাড়ির সাথে আমার খুব গভীর সম্পর্ক ছিল। সেই রকম এক বন্ধুর নাম রুপম। রুপমের ছোড়দির নাম অনন্যা। অনন্যাদির বয়স তখন ছিল তিরিশের একটু বেশী, এক মেয়ে আর এক ছেলে। অনন্যাদির মেয়ে রুপা, বয়স তখন প্রায় ষোলো (রুপার সাথে আমি জড়িয়ে পড়ি যখন ওর বয়স আঠারোর একটু বেশি)। মেয়েটি বেশ সুন্দর দেখতে আর চেহারাও বেশ আকর্ষনীয় ছিল। অনন্যাদির বিয়ে একটু কম বয়সে হয়েছিল তাই তাই মেয়ের সাথে মায়ের বয়সের ফারাক খুব বেশি ছিল না। আমি হায়ার সেকেন্ডারি পড়েছি ওখান কার কলেজে। যখন কলেজ থাকতো না তখন আমার আর এক বন্ধুদের দোকানে আড্ডা দিতাম। দোকানটা ছিল মেয়েদের সাজগোজের জিনিসপত্রের। ওই দোকানে আড্ডা দেবার একটা বড় কারন ছিল, প্রচুর সুন্দরী অল্প বয়সী মেয়েদের আনাগোনা ছিল। অনন্যাদি প্রতিদিন ওই দোকানের সামনের রাস্তা দিয়ে রুপাকে কলেজে ছাড়তে যেত। প্রায় দিনই মা মেয়ে দোকানে এসে অল্পসল্প গল্প করতো আমাদের সাথে। রুপা তখন ক্লাস টেনে পড়ে, ওর দিকে তাকাতে খুব ভালো লাগতো কিন্তু খুব একটা সাহস হোতো না। তখনকার দিনে এখনকার ছেলে মেয়েদের মতো আমরা পাকা ছিলাম না। কোনো কিছু করার আগে ভয় হোতো যদি কেউ কিছু বলে।