18-06-2021, 05:34 PM
অধ্যায় ২
আমিই নষ্ট হয়ে গেলাম
সেবার গ্রীষ্ম কালীন ছুটিতে আমরা বেশ ভালই ছিলাম; আচমকা এক বিকেলে শালুর মা ফোন দিল ওকে, ওপাশের কথা শুনে শালু কেমন যেন গম্ভীর হয়ে গেল আর কি যেন বলছিল, তুমি চিন্তা করনা মা, আমি গিয়ে ওকে নিয়ে আসছি তুমি একটু ধরে রাখ।
শালুকে জিজ্ঞেস করলাম কি ব্যাপার। ও বলল, ওর ছোটবোন রিনির কি জানি সমস্যা হয়েছে.... তাই ও ওর বাসা থেকে রিনিকে কয়েকদিনের জন্য এখানে নিয়ে আসতে চাই। কলেজও এখন ছুটি। আমি সায় দিলাম চল নিয়ে আসা যাক। ও আমায় বলে, তুমি থাক, আমিই নিয়ে আসি গিয়ে।
আমার চিন্তা হলনা, শালু এমনিতে শহুরে মেয়ে, একাই বান্ধবির বাসায় যায় বেরাতে, শপিং এও যায়,কলেজে টো যায়ই, ও পারবে। যেমন বলা, রাত ৮ তার মধ্যেই ও রিনিকে নিয়ে এল আমাদের বাড়ি; খেয়াল করলাম রিনির মনটা বুঝি খারাপ একটু। দেখতে আগের চেয়ে ডাগর হয়েছে আর ১৭ তে পা দিয়েছে এবার।
দিন তিনেক পরের কথা, আমি সন্ধায় বাজার জাব তাই রেডি হচ্ছিলাম, কি দেখি আমার sando tank গেঞ্জি একটা পাচ্ছিলাম না। শালুকে বলতেই, ও বলল, ওহো আমারই ভুল, দাঁড়াও; ও রিনিকে ডাকল, বলল দেখ তোর জামাই বাবু বাইরে যাবে ওর গেঞ্জিটা দিয়ে দে। শালু আমায় বলে, রিনি ওর কাপড় কিছু ছেড়ে এসেছে তাড়াহুড়োতে, তাই তোমার গেঞ্জিটা ওকে দিয়েছিলাম জামার নীচে পরতে, কালই ওকে ২ তা ট্যাঙ্ক টপ কিনে দেব। আমি একটু থ খেয়ে গেলুম যেন।
রিনিকে বলতেই রিনি ওটা দিতে রাজি, আমি যখন আলমারি থেকে টাকা বের করছি, অতার আয়নায় দেখলাম, ও চট করে ওর জামাটা খুলে আমার গেঞ্জিটাও খুল্ল, হবে এই ১০ কে ১৫ সেকেন্ড, আমি আড়চোখে আয়নায় ওর সদ্য ওঠা দুধগুলো দেখে ফেললাম চোরের মত করে, শালুও রেডি হচ্ছিলো তাই ও কিছু খেয়াল করল না। রিনির স্তনগুলো দেখতে কেমন ফোঁড়ার মত মনে হোল, বোঁটা গুলো বেশ বড়। আমি আর শালু শপিং এ বেরিয়ে গেলাম..... আর আমার কান গুলো গরম হয়ে রইল, এমন দৃশ্য তো আর রোজ দেখা যায়না, তাই!! আর গেঞ্জিটাতে রিনির কিশোরী ঘামের গন্ধে কেমন মাদকতা ছিল যা আমাকে খুব হট করে তুলল।
আমরা কেনাকাটা করতে মার্কেট এ ঘুরাঘুরি করতে লাগলাম, খেয়াল করলাম শালুকে লোকজন কিভাবে দেখে, স্বাভাবিক, এমন কেউ নেই ওর দিকে তাকিয়ে নেই। আমার ভালই লাগছিল তার পাশে থেকে, তবে ও লম্বা হ্যান্ড-সাম ছেলে দেখলেই ডানা মেলার মত করে চুল বেঁধে তার বক্ষ সৌন্দর্য প্রদর্শন করছিল আর আমার দিকে চেয়ে মুচকি হাসছিল... আমি সায় দিয়ে ওকে উৎসাহ দিচ্ছিলাম, আমরা যখন ছাত্র ছিলাম তখন কত দেখেছি এমন সেক্সি বৌদি, তাতে কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হয়েছে। দেখার জিনিশ, লোকে দেখবেই, ও যে আমার, এতে আমার গর্বই হতে লাগলো।
আমিই নষ্ট হয়ে গেলাম
সেবার গ্রীষ্ম কালীন ছুটিতে আমরা বেশ ভালই ছিলাম; আচমকা এক বিকেলে শালুর মা ফোন দিল ওকে, ওপাশের কথা শুনে শালু কেমন যেন গম্ভীর হয়ে গেল আর কি যেন বলছিল, তুমি চিন্তা করনা মা, আমি গিয়ে ওকে নিয়ে আসছি তুমি একটু ধরে রাখ।
শালুকে জিজ্ঞেস করলাম কি ব্যাপার। ও বলল, ওর ছোটবোন রিনির কি জানি সমস্যা হয়েছে.... তাই ও ওর বাসা থেকে রিনিকে কয়েকদিনের জন্য এখানে নিয়ে আসতে চাই। কলেজও এখন ছুটি। আমি সায় দিলাম চল নিয়ে আসা যাক। ও আমায় বলে, তুমি থাক, আমিই নিয়ে আসি গিয়ে।
আমার চিন্তা হলনা, শালু এমনিতে শহুরে মেয়ে, একাই বান্ধবির বাসায় যায় বেরাতে, শপিং এও যায়,কলেজে টো যায়ই, ও পারবে। যেমন বলা, রাত ৮ তার মধ্যেই ও রিনিকে নিয়ে এল আমাদের বাড়ি; খেয়াল করলাম রিনির মনটা বুঝি খারাপ একটু। দেখতে আগের চেয়ে ডাগর হয়েছে আর ১৭ তে পা দিয়েছে এবার।
দিন তিনেক পরের কথা, আমি সন্ধায় বাজার জাব তাই রেডি হচ্ছিলাম, কি দেখি আমার sando tank গেঞ্জি একটা পাচ্ছিলাম না। শালুকে বলতেই, ও বলল, ওহো আমারই ভুল, দাঁড়াও; ও রিনিকে ডাকল, বলল দেখ তোর জামাই বাবু বাইরে যাবে ওর গেঞ্জিটা দিয়ে দে। শালু আমায় বলে, রিনি ওর কাপড় কিছু ছেড়ে এসেছে তাড়াহুড়োতে, তাই তোমার গেঞ্জিটা ওকে দিয়েছিলাম জামার নীচে পরতে, কালই ওকে ২ তা ট্যাঙ্ক টপ কিনে দেব। আমি একটু থ খেয়ে গেলুম যেন।
রিনিকে বলতেই রিনি ওটা দিতে রাজি, আমি যখন আলমারি থেকে টাকা বের করছি, অতার আয়নায় দেখলাম, ও চট করে ওর জামাটা খুলে আমার গেঞ্জিটাও খুল্ল, হবে এই ১০ কে ১৫ সেকেন্ড, আমি আড়চোখে আয়নায় ওর সদ্য ওঠা দুধগুলো দেখে ফেললাম চোরের মত করে, শালুও রেডি হচ্ছিলো তাই ও কিছু খেয়াল করল না। রিনির স্তনগুলো দেখতে কেমন ফোঁড়ার মত মনে হোল, বোঁটা গুলো বেশ বড়। আমি আর শালু শপিং এ বেরিয়ে গেলাম..... আর আমার কান গুলো গরম হয়ে রইল, এমন দৃশ্য তো আর রোজ দেখা যায়না, তাই!! আর গেঞ্জিটাতে রিনির কিশোরী ঘামের গন্ধে কেমন মাদকতা ছিল যা আমাকে খুব হট করে তুলল।
আমরা কেনাকাটা করতে মার্কেট এ ঘুরাঘুরি করতে লাগলাম, খেয়াল করলাম শালুকে লোকজন কিভাবে দেখে, স্বাভাবিক, এমন কেউ নেই ওর দিকে তাকিয়ে নেই। আমার ভালই লাগছিল তার পাশে থেকে, তবে ও লম্বা হ্যান্ড-সাম ছেলে দেখলেই ডানা মেলার মত করে চুল বেঁধে তার বক্ষ সৌন্দর্য প্রদর্শন করছিল আর আমার দিকে চেয়ে মুচকি হাসছিল... আমি সায় দিয়ে ওকে উৎসাহ দিচ্ছিলাম, আমরা যখন ছাত্র ছিলাম তখন কত দেখেছি এমন সেক্সি বৌদি, তাতে কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হয়েছে। দেখার জিনিশ, লোকে দেখবেই, ও যে আমার, এতে আমার গর্বই হতে লাগলো।