18-06-2021, 05:27 PM
আমি শিবু, student হিসেবে ছিলাম, আতেল, পড়ুয়া। ঠিকমত পড়াশুনা শেষ করে কলকাতা Christian college এ লেকচারার হিসেবে জয়েন করি দেড় বছর হোল। ছাত্রজীবনে পরাশুনার বাইরে কেবল কিছু আড্ডাবাজি আর হাল্কা নীল ছবি এর বাইরে কিছুই তেমন করার সুযোগ পাইনি, প্রেম দেখেছি অনেক কিন্তু ওটা আমার সইত না, আমি বরং কিছুটা aunty lover type ছিলাম, তাই মাগীবাড়ি যাবার চাইতে আমার হাতের উপরেই ভরশা ছিল বেশী। চাকুরী পাবার পর বিয়ের জন্য মন চনমন করে উঠল, কেউ কেউ বলল, একটু ধৈর্য ধর, ভাল আর সুশীলা রমণী সহজে কি মেলে?
একদিন কলেজ থেকে পড়িয়ে বাসা ফেরার পথে রামতলা বাস স্টপ এ শালুকে দেখি, অচেনা। সে তার মা-বাবার সাথে কিছু কেনাকাটা করে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল। ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি, মাঝারি ভারির দিকে বুক শরীর, গৌরবর্ণ আর মুখ মণ্ডলে হাল্কা ছোট ছোট তিলের আভা। ব্যাস, আমার কাত হওয়া সারা। একটু দমে গিয়েছিলাম, আমি আবার ৫ ফুট ৫ এর ফিগার, চশমা পরি আগে থেকেই। কন্যা আমার চেয়ে ২ ইঞ্চি লম্বা জেনেও আশায় বুক বেধে শালুদের সাথে একি বাসে উঠে ওদের বাসা দেখে আসলাম, পারিবারিক ভাবে মধবিত্ত মনে হোল, যদিও আমারা উচ্চ মধ্যবিত্ত হিসেবে বেশ প্রতিষ্ঠিত।কলকাতার একটু বাইরের দিকে ওদের বাসা, আমাদের থেকে যেতে প্রায় দেড় ঘণ্টা লাগে।
যা হোক, বাড়ি ফেরার পর আমার মা-বাবাকে সব বললাম, যে, আমার এক মেয়েকে পছন্দ হয়েছে, আর তাদের অনুরধ করলাম ব্যাবস্থা করতে। উনারা খুশিই হলেন,তারা চান তাদের ছেলে বিয়ে থা করে সুখি হউক।মা আমাকে বলল, তাহলে আগে খোঁজ খবর তো করতে হয়। শুরু হোল পাত্রীর background checking.
শালুর জীবন বৃত্তান্ত
শালু তার মা-বাবার প্রথম মেয়ে, তার আরও ২ টি ছোট ভাই বোন আছে।তারা কলেজে পড়ে আর শালু সবে higher secondary pass করে কলকাতা বাংলা কলেজ এ 2nd year honors পড়ছিল।
শালুদের পাড়ায় আমি নজে গিয়ে কিছু undercover investigation করে জানতে পারলামঃ মেয়ে ক্লাস ৮ থেকেই পাড়ায় সুন্দরী ও সামাজিক বলে খ্যাত। অনেক ছেলেই তার প্রেমে পড়েছে, তবে বাড়ির বড় মেয়ে বলে সে তলে তলে শুধু একটা ছেলের সাথেই বন্ধুত্ব বা প্রেম গোছের কিছু একটা চালিয়েছে, এর বাইরে তেমন কিছুই আর পাওয়া গেল না। ওর কলেজ এ তথ্য নিতে গেলাম, মেয়ে খুব ই clean and supersocial. এটুকু জানা গেল, শালুর এক ক্লাস মেট নাম নরেন, তাকে পড়াশোনার বেপারে বেশ হেল্প করে আর তার সাথেই ওর যত ঘনিষ্ঠতা। একজন teacher এর কাছে বাসায় গিয়ে পড়ে আসে, জিনি কিনা বিবাহিত ২ বাচ্চার বাবা।
তবে, দুজন তরুন ছাত্রের বক্তব্য, আরে ভাই, সুন্দরী মেয়েদের পেছনের কাহিনী খোঁজ করে কতদুর জাবেন, আজকাল তো আর কেউ গাছতলায় বসে প্রেম করে না, হোটেলে যায় আর বিবাহিত লোক দের মত সবই করে।আসল খবর নিতে হলে মেয়ের একটা ছবি নিয়ে হোটেলে ছলে জান, যদি কিছু থাকে তো জানতে পারবেন। যাহ্* শালা!!! এটাও আবার কাজ!! তাই কি হয়? ঠিক করলাম যা আছে কপালে,ভাল যখন লেগেছে আর কি, বাড়ি গিয়ে প্রস্তাব পাঠাবার জন্য বলে দিলাম মা কে।
প্রস্তাব পেয়ে শালুর বাবা-মা খুব খুশী হলেন।তবে, তাঁরা আমাকে বললেন, আমাদের মেয়ের জন্য এখন পর্যন্ত অনেক ছেলের প্রস্তাবই এসেছে, ইঞ্জিনিয়ার, ডক্টর, বিদেশে সেটল ইত্যাদি ইত্যাদি, কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার ছেলেদের বিশেষ করে মেরিন দের চরিত্র ভাল হয়না, ডক্টর রা ফ্যামিলি তে সময় দিতে পারেনা আর আমাদের ইচ্ছে নেই মেয়েকে বিদেশে দেয়ার,তাই তুমি প্রভাষক পাত্র, ভাল পরিবারের ছেলে আর কি চাই। আমাদের ওই দুই ইঞ্ছির তফাত খুব একটা সমস্যা হলনা। ২০১৫ এর ২২শে জুন আমাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়ে গেল।
একদিন কলেজ থেকে পড়িয়ে বাসা ফেরার পথে রামতলা বাস স্টপ এ শালুকে দেখি, অচেনা। সে তার মা-বাবার সাথে কিছু কেনাকাটা করে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল। ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি, মাঝারি ভারির দিকে বুক শরীর, গৌরবর্ণ আর মুখ মণ্ডলে হাল্কা ছোট ছোট তিলের আভা। ব্যাস, আমার কাত হওয়া সারা। একটু দমে গিয়েছিলাম, আমি আবার ৫ ফুট ৫ এর ফিগার, চশমা পরি আগে থেকেই। কন্যা আমার চেয়ে ২ ইঞ্চি লম্বা জেনেও আশায় বুক বেধে শালুদের সাথে একি বাসে উঠে ওদের বাসা দেখে আসলাম, পারিবারিক ভাবে মধবিত্ত মনে হোল, যদিও আমারা উচ্চ মধ্যবিত্ত হিসেবে বেশ প্রতিষ্ঠিত।কলকাতার একটু বাইরের দিকে ওদের বাসা, আমাদের থেকে যেতে প্রায় দেড় ঘণ্টা লাগে।
যা হোক, বাড়ি ফেরার পর আমার মা-বাবাকে সব বললাম, যে, আমার এক মেয়েকে পছন্দ হয়েছে, আর তাদের অনুরধ করলাম ব্যাবস্থা করতে। উনারা খুশিই হলেন,তারা চান তাদের ছেলে বিয়ে থা করে সুখি হউক।মা আমাকে বলল, তাহলে আগে খোঁজ খবর তো করতে হয়। শুরু হোল পাত্রীর background checking.
শালুর জীবন বৃত্তান্ত
শালু তার মা-বাবার প্রথম মেয়ে, তার আরও ২ টি ছোট ভাই বোন আছে।তারা কলেজে পড়ে আর শালু সবে higher secondary pass করে কলকাতা বাংলা কলেজ এ 2nd year honors পড়ছিল।
শালুদের পাড়ায় আমি নজে গিয়ে কিছু undercover investigation করে জানতে পারলামঃ মেয়ে ক্লাস ৮ থেকেই পাড়ায় সুন্দরী ও সামাজিক বলে খ্যাত। অনেক ছেলেই তার প্রেমে পড়েছে, তবে বাড়ির বড় মেয়ে বলে সে তলে তলে শুধু একটা ছেলের সাথেই বন্ধুত্ব বা প্রেম গোছের কিছু একটা চালিয়েছে, এর বাইরে তেমন কিছুই আর পাওয়া গেল না। ওর কলেজ এ তথ্য নিতে গেলাম, মেয়ে খুব ই clean and supersocial. এটুকু জানা গেল, শালুর এক ক্লাস মেট নাম নরেন, তাকে পড়াশোনার বেপারে বেশ হেল্প করে আর তার সাথেই ওর যত ঘনিষ্ঠতা। একজন teacher এর কাছে বাসায় গিয়ে পড়ে আসে, জিনি কিনা বিবাহিত ২ বাচ্চার বাবা।
তবে, দুজন তরুন ছাত্রের বক্তব্য, আরে ভাই, সুন্দরী মেয়েদের পেছনের কাহিনী খোঁজ করে কতদুর জাবেন, আজকাল তো আর কেউ গাছতলায় বসে প্রেম করে না, হোটেলে যায় আর বিবাহিত লোক দের মত সবই করে।আসল খবর নিতে হলে মেয়ের একটা ছবি নিয়ে হোটেলে ছলে জান, যদি কিছু থাকে তো জানতে পারবেন। যাহ্* শালা!!! এটাও আবার কাজ!! তাই কি হয়? ঠিক করলাম যা আছে কপালে,ভাল যখন লেগেছে আর কি, বাড়ি গিয়ে প্রস্তাব পাঠাবার জন্য বলে দিলাম মা কে।
প্রস্তাব পেয়ে শালুর বাবা-মা খুব খুশী হলেন।তবে, তাঁরা আমাকে বললেন, আমাদের মেয়ের জন্য এখন পর্যন্ত অনেক ছেলের প্রস্তাবই এসেছে, ইঞ্জিনিয়ার, ডক্টর, বিদেশে সেটল ইত্যাদি ইত্যাদি, কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার ছেলেদের বিশেষ করে মেরিন দের চরিত্র ভাল হয়না, ডক্টর রা ফ্যামিলি তে সময় দিতে পারেনা আর আমাদের ইচ্ছে নেই মেয়েকে বিদেশে দেয়ার,তাই তুমি প্রভাষক পাত্র, ভাল পরিবারের ছেলে আর কি চাই। আমাদের ওই দুই ইঞ্ছির তফাত খুব একটা সমস্যা হলনা। ২০১৫ এর ২২শে জুন আমাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়ে গেল।