27-12-2019, 02:46 PM
সুধীরের নাম ঠিক মনে নেই কি নামে যেনো ডেকেছিলো ওকে শুভেন্দু বাবুর স্ত্রী। হাতে করে কিছুটা লবণাক্ত জল তুলে মুখে ছাটা দিতেই ক্লান্ত চোখ দুটো খুলল। মুখে কোনো অভিব্যক্তি নেই। আবার চোখ বন্ধ করলো। সুধীর দেখলো মেয়েটার শাড়ি এখনও ভিজে রয়েছে। সুধীর মনে মনে ভাবলো কি মেয়ে রে বাবা যখন দেখি ভেজা।
সুধীর কাপড়ের পুটলি রেখে মেয়েটিকে কোলে তুলে নিলো। মেয়েটি সুন্দরী হলেও মুখটা দুষ্টুমিতে ভরা। কোলে তুলে সুধীর বুঝলো কি অসম্ভব ভারী। টুলুকে সে অনায়াসে কোলে তুলে নিতো। কখনো মনে হয়নি এত ভারী। অবশ্য মিলনের সময়ে তোলা আর অন্য সময়ে তোলা তফাত আছে। যখন সুধীর নিজের পুরুষাঙ্গে টুলুর যোনি গেঁথে কোলে তুলে নিতো তখনতো একবার ও কিছু মনে হতোনা। অজান্তেই সুধীরের পুরুষাঙ্গে কখনো দাঁড়িয়ে গেছে খেয়াল নেই। সুধীর প্রথমবার আবিষ্কার করলো তার পরনে আন্ডারবার ছাড়া কিছু নেই। অপ্রস্তুত হয়ে পড়ল সে দুই হাতে মেয়েটি পাঁজকোল করে তোলা আর নিচে ঠাটানো বাড়া। অদ্ভুত নাটকীয় দৃশ্য। ভাগ্যিস মেয়েটির চেতনা নেই।
অনেক কষ্টে সাময়িক আস্তানাই নিয়ে এলো। মাটিতে শুয়ে দিয়ে আবার ছুটলো ফেলে আসা পুটলি তুলে আনতে। সাথে একটা কাঠের পাটাতন। অন্ধকার হতে শুরু করছে। তাড়াতাড়ি পুটলি খুলে একটা ভেজা ধুতি বের করে গাছ বরাবর ঘিরে ফেলল। আর একটা বের করে পড়ে নিলো ভেজা হলেও সম্মান বাঁচাতে হবে। কিছু পাথরের টুকরো চার পাশে জড়ো করে কাঠের পাটাতন পেতে নিলো। এবার কিছুটা স্বস্তি খানিকটা উচু বিছানা হয়ে গেলো। কোলে করে মেয়েটিকে তুলে এনে তাতে শুয়ে দিলো। আগে থেকে রাখা নারকেল ছাড়িয়ে জল বের করে মেয়েটির মুখে ঢেলে দিলো। গিলে নিলেও আবার শুয়ে থাকল। সুধীর এক পাশে বসে পড়লো। সময়টা ঠিক পূর্ণিমা এবং অমাবশ্যার মাঝামাঝি হবে। তাই অন্ধকার হতে শুধু ছায়াটুকু দেখা যায় শুধু। কোথাও দূরে শেয়াল ডেকে উঠলো। বাইরে টা দেখা যাচ্ছেনা আর বাইরের অজানা জগৎটা এখন কাপড় দিয়ে আলাদা করা। সুধীর বারবার মেয়েটির মুখ দেখার চেষ্টা করছে অন্ধকারে কিছুই বোঝা যাচ্ছেনা শুধু ভেসে আসছে নিশ্বাস প্রস্বাস। সুধীর ঝিমাতে ঝিমাতে ঘুমিয়ে পড়লো। আজ আর বীর্য ফেলার দরকার পড়লো না।
সুধীর বাড়ি ফিরে গেছে। কিন্তু টুলু ছেলে কেউ নেই। সুধীর চিৎকার করে ডাকা শুরু করলো তবু কেউ নেই। এবার চিৎকার করে দৌড়াতে শুরু করলো। কোথাও নেই টুলু। ঘুম ভেঙ্গে গেলো সুধীরের। সূর্যের আলো সবে উঠেছে চারিদিকে কাপড় ঘেরা তাই সমুদ্র দেখা যাচ্ছে না। হঠাৎ খেয়াল হলো মেয়েটির কথা। মাথা তুলে দেখে সে নেই।
সুধীর কাপড়ের পুটলি রেখে মেয়েটিকে কোলে তুলে নিলো। মেয়েটি সুন্দরী হলেও মুখটা দুষ্টুমিতে ভরা। কোলে তুলে সুধীর বুঝলো কি অসম্ভব ভারী। টুলুকে সে অনায়াসে কোলে তুলে নিতো। কখনো মনে হয়নি এত ভারী। অবশ্য মিলনের সময়ে তোলা আর অন্য সময়ে তোলা তফাত আছে। যখন সুধীর নিজের পুরুষাঙ্গে টুলুর যোনি গেঁথে কোলে তুলে নিতো তখনতো একবার ও কিছু মনে হতোনা। অজান্তেই সুধীরের পুরুষাঙ্গে কখনো দাঁড়িয়ে গেছে খেয়াল নেই। সুধীর প্রথমবার আবিষ্কার করলো তার পরনে আন্ডারবার ছাড়া কিছু নেই। অপ্রস্তুত হয়ে পড়ল সে দুই হাতে মেয়েটি পাঁজকোল করে তোলা আর নিচে ঠাটানো বাড়া। অদ্ভুত নাটকীয় দৃশ্য। ভাগ্যিস মেয়েটির চেতনা নেই।
অনেক কষ্টে সাময়িক আস্তানাই নিয়ে এলো। মাটিতে শুয়ে দিয়ে আবার ছুটলো ফেলে আসা পুটলি তুলে আনতে। সাথে একটা কাঠের পাটাতন। অন্ধকার হতে শুরু করছে। তাড়াতাড়ি পুটলি খুলে একটা ভেজা ধুতি বের করে গাছ বরাবর ঘিরে ফেলল। আর একটা বের করে পড়ে নিলো ভেজা হলেও সম্মান বাঁচাতে হবে। কিছু পাথরের টুকরো চার পাশে জড়ো করে কাঠের পাটাতন পেতে নিলো। এবার কিছুটা স্বস্তি খানিকটা উচু বিছানা হয়ে গেলো। কোলে করে মেয়েটিকে তুলে এনে তাতে শুয়ে দিলো। আগে থেকে রাখা নারকেল ছাড়িয়ে জল বের করে মেয়েটির মুখে ঢেলে দিলো। গিলে নিলেও আবার শুয়ে থাকল। সুধীর এক পাশে বসে পড়লো। সময়টা ঠিক পূর্ণিমা এবং অমাবশ্যার মাঝামাঝি হবে। তাই অন্ধকার হতে শুধু ছায়াটুকু দেখা যায় শুধু। কোথাও দূরে শেয়াল ডেকে উঠলো। বাইরে টা দেখা যাচ্ছেনা আর বাইরের অজানা জগৎটা এখন কাপড় দিয়ে আলাদা করা। সুধীর বারবার মেয়েটির মুখ দেখার চেষ্টা করছে অন্ধকারে কিছুই বোঝা যাচ্ছেনা শুধু ভেসে আসছে নিশ্বাস প্রস্বাস। সুধীর ঝিমাতে ঝিমাতে ঘুমিয়ে পড়লো। আজ আর বীর্য ফেলার দরকার পড়লো না।
সুধীর বাড়ি ফিরে গেছে। কিন্তু টুলু ছেলে কেউ নেই। সুধীর চিৎকার করে ডাকা শুরু করলো তবু কেউ নেই। এবার চিৎকার করে দৌড়াতে শুরু করলো। কোথাও নেই টুলু। ঘুম ভেঙ্গে গেলো সুধীরের। সূর্যের আলো সবে উঠেছে চারিদিকে কাপড় ঘেরা তাই সমুদ্র দেখা যাচ্ছে না। হঠাৎ খেয়াল হলো মেয়েটির কথা। মাথা তুলে দেখে সে নেই।