Thread Rating:
  • 134 Vote(s) - 2.63 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Fantasy মায়ের বিরল দুগ্ধভিজান
Wink 
next part 3
==========

      ঘড়ির কাঁটায় এগারোটা পঞ্চান্ন বাজছে। রান্নাঘরের আবছা আলোয় মা মাদুরের উপর শুয়ে, তার নগ্ন শরীর ক্রিম আর ড্রাই ফ্রুটে সাজানো, স্তন দুটো মোমবাতির আলোয় চকচক করছে। 

      চুমকি দিদি ফিসফিস করে বলল, - “বিনা বৌদি, এবার তোমাকে হরেন্দ্র জেঠুর কাছে নিয়ে যেতে হবে, খুব সাবধানে চলো, স্তনের উপর ক্রিমের ফুলের ডিজাইন যেন খারাপ না হয়।”

       আমি মায়ের বগলের নিচে দুই হাতে ধরলাম, তার নরম, উষ্ণ ত্বক আমার হাতের ছোঁয়ায় কাঁপছে, রামুকাকা মায়ের কোমরের অংশটা দুহাতে চেপে ধরল, তার রুক্ষ, পুরুষালী হাতে মায়ের নরম, মোটা থাই বেয়ে গুদের রস লেগে গেল, আমরা চ্যাংদোলা করে মাকে আলতো করে তুলে নিয়ে ডাইনিং রুমের দিকে রওনা দিলাম।

      খুব সতর্কভাবে নিয়ে যেতে লাগলাম, যাতে মায়ের স্তনের উপর ক্রিম দিয়ে সাজানো ফুলের ডিজাইন করা অংশের কোনো ক্ষতি না হয়।

      ডাইনিং রুমের ম্লান আলোয় মাকে লম্বা ডাইনিং টেবিলের উপর আলতো করে শুয়ে দিলাম, তার নগ্ন শরীর ক্রিম আর ড্রাই ফ্রুটে সাজানো, স্তন দুটো দুধে ভরা, মোমবাতি খাড়া করে ক্রিমের মধ্যে সাঁটানো, বোঁটাগুলো ফাঁকা, শক্ত, ফোলা, যেন হরেন্দ্র জেঠুর জন্য অপেক্ষা করছে।

       রান্নাঘর থেকে ডাইনিং রুমের বাতাসে দুধের মিষ্টি গন্ধ, পায়েসের সুবাস, আর মায়ের শরীরের যৌনতা মিশে একটা কামুক, উত্তেজক পরিবেশ তৈরি করেছে।

     ঠিক বারোটা বাজার আগে আমি আর চুমকিদি হল করে ঢুকে সবাইকে ডাকতে গেলাম, সবাই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন, বৃদ্ধাশ্রমের নিস্তব্ধতায় শুধু ঘুমের নাক ডাকার শব্দ, আমরা পটপট করে লাইট জ্বালিয়ে সবাইকে ডেকে তুললাম। 

    হরেন্দ্র জেঠু গভীর ঘুম থেকে উঠে চোখে চশমা পড়ে নিলেন, তার টাক মাথা ঘরের আলোয় চকচক করছে, তিনি বিছানায় উঠে বসে, বিভ্রান্ত দৃষ্টিতে বললেন, - “কী হয়েছে, চুমকি? এত রাতে কী ব্যাপার?”

       একে একে সবাই হলঘরে জড়ো হল লম্বা ডাইনিং টেবিলের সামনে, তাদের চোখে ঘুম মেশানো কৌতূহল, ঘরের আলোয় টেবিলের উপর শুয়ে থাকা মায়ের কাছে সবাই এগিয়ে এলো, শুধু মায়ের স্তনের উপর খাড়া লম্বা মোমবাতি দুটো দূর থেকে দেখা যাচ্ছিল।

     মেকআপে সাজানো মায়ের মুখ এতটাই সুন্দর যে অনেকেরই তাকে চিনতে একটু দ্বিধা হচ্ছিল, তার ফর্সা মুখে লাল ঠোঁট, কাজলকালো চোখ, আর খোলা চুল যেন স্বর্গের অপ্সরা, সবাই তাকে দেখে থ হয়ে গেল।

      মতিন জেঠু সামনে এসে একটু ঢোক গিলে বলে উঠলো -  "আরে এ তো আমাদের বিনা মা!"

        তার কথায় আরেকজন বলে উঠলো - "তাইতো, তা বিনা মায়ের সঙ্গে তোমরা কি করেছো? ওরম করে শুয়ে আছে কেন? আর ওর শরীরের উপরেই সাদা সাদা কি ওগুলো?"

       আরেকজন বৃদ্ধ কৌতূহলী গলায় বলে উঠলেন, - “তাই তো! তা, বিনা মায়ের সঙ্গে তোমরা কী করেছ? ওরম করে শুয়ে আছে কেন? আর ওর শরীরের উপরে সাদা সাদা কী ওগুলো?”

     চুমকিদি কামুক হাসি দিয়ে বলল, - “জেঠুরা, আজ হরেন্দ্র জেঠুর জন্মদিন! তাই আমরা সবাই মিলে উনার জন্মদিন মানাব, আর কিছুক্ষণের মধ্যে বারোটা বাজবে, আমরা বিনা বৌদির এই স্পেশাল কেক কাটব!” তার গলায় উত্তেজনা, শরীরে কামনার কাঁপুনি, শাড়ির নিচে তার গুদ ভিজে পিচ্ছিল।

        রামুকাকা হঠাৎ বলে উঠল, - “আমি কিচেন থেকে একটা চাকু নিয়ে আসি!” 

      মা শুনে একটু ভয় পেয়ে বলে উঠলো -, “সে কী! সত্যিকারের চাকু আনবে নাকি?” তার গলায় লজ্জা মেশানো উৎকণ্ঠা, কিন্তু চোখে কামুক ঝিলিক। 

      রামুকাকা হেসে বলল, - “না, বৌদিমনি, ভয় পাবেন না, রান্নাঘরে একটা কাঠের চাকু দেখলাম, কোনো ধার নেই, ওটা দিয়েই কেক কাটা হবে!” তার লুঙ্গির নিচে তার বাঁড়া শক্ত হয়ে উঠেছে।

     চুমকিদি হরেন্দ্র জেঠুকে সামনে টেনে নিয়ে এল মায়ের কাছে, তারপর রামুকাকার কাছ থেকে কাঠের চাকুটা নিয়ে হরেন্দ্র জেঠুর হাতে ধরিয়ে দিল। 

      সবাই অপেক্ষা করতে লাগলো ঘড়ির কাঁটায় কখন বারোটা বাজবে।

    যখন ঠিক বারোটা বাজল, রামুকাকা মায়ের স্তনের উপর রাখা মোমবাতি দুটো জ্বালিয়ে দিল,  লাল আর সাদা মোমবাতি দুটো ক্রিমের ফুলের ডিজাইনের মাঝে জ্বলছে, মায়ের ফোলা, দুধে ভরা স্তন দুটো মোমবাতির আলোয় আরও কামুক লাগছিল।

       চুমকিদি বলল, - “নিন, জেঠু, এই সুন্দর কেক দুটোর ওপর মোমবাতি দুটো ফুঁ দিয়ে নিভান, আর কেকটা কাটুন!”

          আমরা সবাই একসঙ্গে “হ্যাপি বার্থডে” গেয়ে উঠলাম। 

       হরেন্দ্র জেঠু কাঁপা কাঁপা পায়ে এগিয়ে এলেন, তার চোখে বিস্ময় আর কামনার মিশ্রণ, তিনি মায়ের স্তনের উপর জ্বলা মোমবাতি দুটোর কাছে মুখ নিয়ে গেলেন, তার গরম শ্বাসে মোমবাতির শিখা কাঁপছে, তিনি ফুঁ দিয়ে মোমবাতি দুটো নিভিয়ে দিলেন।

        হরেন্দ্র জেঠু কাঠের চাকুটা হাতে ধরে বললেন, - “তা, কেক কী করে কাটব?” তার গলায় বিভ্রান্তি। 

     চুমকিদি হেসে বলল, - “জেঠু, এটা আপনার জন্য সারপ্রাইজ! বিনা বৌদির দুধে ভরা মাই দুটোর উপর চাকু দিয়ে একটু চাপ দিন, আর ওই ক্রিমগুলো কাটুন!”

        হরেন্দ্র জেঠু কাঠের চাকুটা দিয়ে মায়ের একটা স্তনের উপর সাজানো ক্রিমের ফুলের উপর জোরে চাপ দিলেন, চাকুর চাপে মায়ের স্তন থেকে দুধের ফোঁটা চুঁইয়ে বেরিয়ে এল, তারপর হঠাৎ একটা দুধের ধারা ফোয়ারার মতো ছিটকে আকাশে উঠে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল। 

      মা শীৎকার দিয়ে উঠল, - “আহ্হ… জেঠু…শুভ জন্মদিন খুব ভালো থাকুন আহহহহ” তার শরীর কাঁপছে, গুদ থেকে পিচ্ছিল রস গড়িয়ে টেবিল ভিজিয়ে দিচ্ছে। 

      চুমকিদি সামনে এগিয়ে এসে হরেন্দ্র জেঠুর হাতের চাকুটা ধরে একটু ক্রিম তুলে নিয়ে তার মুখে দিয়ে দিল।

     আমি মাঝখান থেকে হেসে বললাম, - “জেঠু, আসল মজা তো ওই মাঝের জায়গাটায়, যেখানে কোনো ক্রিম লাগানো নেই! ওই বোঁটাগুলো মুখে নিয়ে চুষে চুষে কেক খেতে হবে। এটা স্পেশাল ধরনের কেক!” আমার গলায় দুষ্টুমির সুর। 

      সবাই হেসে উঠল, ঘরের বাতাসে দুধের মিষ্টি গন্ধ, পায়েসের সুবাস। 

       মায়ের স্তন দুটো দুধে ভরা, বোঁটাগুলো উন্মুক্ত, হরেন্দ্র জেঠুর জন্য অপেক্ষা করছে।

      হরেন্দ্র জেঠু সকলের সামনে হাঁ করে মায়ের দিকে চেয়ে রইলেন, এর আগেও তিনি বেশ কয়েকবার গোপনে মায়ের স্তন চুষে দুধ পান করেছেন, কিন্তু সকলের সামনে এভাবে, এত নিষিদ্ধ, কামুক পরিবেশে স্তন চুষতে তার মনে লজ্জা লাগছিল। 

  মায়ের ফোলা, দুধে ভরা স্তন দুটো ক্রিম আর ড্রাই ফ্রুটে সাজানো, বোঁটাগুলো গাঢ় বাদামি, শক্ত, ফোলা, দুধের ফোঁটা চকচকে, যেন তাকে ডাকছে।

     মা তার দিকে তাকিয়ে, চোখে লজ্জা মেশানো কামুক হাসি নিয়ে বলল, - “জেঠু, আজ আপনার জন্মদিন, ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি, আপনার দীর্ঘায়ু হোক, আপনার জন্মদিনকে সুন্দরভাবে পালন করার জন্য আপনার এই বৌমা যথাসাধ্য চেষ্টা করবে, নিন আমার বোঁটাটা মুখে পুড়ুন দেখি, চুমকি খুব কষ্ট করে সাজিয়েছে।” তার গলায় কামনার মাদকতা, শরীর কাঁপছে, স্তন দুটো দুধের ভারে টনটন করছে, বোঁটাগুলো সংবেদনশীল, দুধের ফোঁটা গড়িয়ে তার ফর্সা ত্বকে চকচকে দাগ ফেলছে।

     হরেন্দ্র জেঠু একটু দ্বিধায় পড়ে বললেন, - “কী করে খাব, বৌমা?” তার গলায় লজ্জা, কিন্তু চোখে তীব্র কামনার আগুন। 

    মা উত্তেজিত, কামুক গলায় বলল, - “আপনার জন্মদিন বলে কথা জেঠু, আপনার যেমনটি পছন্দ, যেভাবে পছন্দ, সেভাবেই খান, আজ রাতে আমি পুরোপুরি আপনার!” তার শরীর কামনায় কাঁপছে, গুদ থেকে পিচ্ছিল রস গড়িয়ে তার মোটা, মসৃণ থাই ভিজিয়ে ডাইনিং টেবিলের উপর গড়িয়ে পড়ছে।

      জেঠু আর সহ্য করতে পারলেন না, তিনি খপ করে মায়ের একটা স্তনের উপর ঝুঁকে পড়লেন, মুখের মধ্যে একটা দুধে ভরা মোটা বোঁটা পুরে জোরে জোরে চুষতে শুরু করলেন, তার জিভ বোঁটার চারপাশে ঘুরছে, ঠোঁট চেপে ধরে দুধের মিষ্টি ধারা শুষে নিচ্ছিলেন, স্তনের উপর ক্রিম তার গোঁফ, গাল, আর গলায় লেগে গেছে তার চশমাতেও ক্রিম লেগে একাকার।

       মা শীৎকার দিয়ে উঠল, - “আহ্হ… জেঠু… আস্তে…” তার শরীর কামনায় কাঁপছে, ভরা স্তন দুটো সংবেদনশীল, প্রতিটি চোষায় দুগ্ধ নিঃসরণের সাথে সাথে তার শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যাচ্ছে, গুদ থেকে রস ছিটকে ডাইনিং টেবিলটা ভিজিয়ে দিচ্ছে, তীব্র শীৎকার ঘর গমগম করছে।

      চুমকিদি হেসে বলল, - “আচ্ছা, সকলে, বিনা বৌদি আর হরেন্দ্র জেঠুকে তাদের মতো ছেড়ে দিই, আপনাদের জন্য আরেকটা সারপ্রাইজ আছে! কই, রামুদা, যাও, রান্নাঘর থেকে নিয়ে আসো জিনিসটা!” 

     রামুকাকা দৌড়ে রান্নাঘরে গিয়ে পায়েসের গামলাটা নিয়ে এল, সকলের সামনে গামলাটা রাখল, তারপর প্রত্যেককে বাটিতে পায়েস পরিবেশন করে দিল। 

      সকলে খেয়ে খুব প্রশংসা করতে লাগলো, - “এর আগে এত সুন্দর, সুস্বাদু পায়েস আমরা কখনো খাইনি!”।

      চুমকিদি দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল, - “জানেন, জেঠুরা, এটা কী দিয়ে বানানো? এটা বিনা বৌদির বুকের দুধ দিয়ে তৈরি!” সবাই শুনে চমকে গেল, কিন্তু তৃপ্তি সহকারে আরও লোভে পায়েস খেতে লাগলেন। 

   এদিকে হরেন্দ্র জেঠু এতক্ষণ ধরে মায়ের ওপর ঝুঁকে একটা স্তনের বোঁটা মুখে নিয়ে মনপ্রাণ দিয়ে চুষে যাচ্ছেন, ঠোঁট দিয়ে জোরে জোরে টানছে কাল রসালো বোঁটাটা , দুধের মিষ্টি ধারা তার গলা বেয়ে নেমে যাচ্ছে।

      প্রতিটি চোষায় মা শীৎকার দিচ্ছিল, - “আহ্হ… জেঠু… উফ…” বোঁটাটা জেঠুর চোষায় ফুলে আরো মোটা হয়ে উঠেছে মুখের মধ্যে, আর তিনি অন্য হাতে মায়ের অন্য স্তন টিপছেন, আঙুল দিয়ে বোঁটাটা ঘুরিয়ে টানছেন, দুধের ফোঁটা তার হাত ভিজিয়ে দিচ্ছে। 

      এভাবে আধা ঘণ্টা স্তন্যপান করে হরেন্দ্র জেঠু কামুক হয়ে পড়লেন, তার ফতুয়ার নিচে লিঙ্গ শক্ত হয়ে খাড়া ফুলে উঠেছে।

         চুমকিদি ব্যাপারটা বুঝতে পেরে একে একে সকলকে বলল, - “তাহলে আপনারা চলুন সবাই, শুয়ে পড়ুন, রাত হয়েছে।” তার কথায় সবাই পায়েস খেয়ে তৃপ্ত মনে বিছানায় চলে গেল।

       হরেন্দ্র জেঠুও চুমকিদির কথা শুনে বিছানায় যেতে উদ্যত হলেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও।

     এই সময় চুমকিদি বাধা দিয়ে বলল, - “জেঠু, এক কাজ করুন, আজ রাতে আপনি বিনা বৌদির সঙ্গে কাটান, বিনা বৌদিরও ইচ্ছা আজ স্পেশাল রাতটা আপনার সাথে কাটানোর, আপনারা বরং আমার রুমে গিয়ে আজ রাতটা কাটান।” তার গলায় দুষ্টুমি, চোখে কামনার ঝিলিক।

       মা চুপচাপ শুয়ে শুনছিল, তার শরীর কামনায় কাঁপছে, তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে ডাইনিং টেবিল ভিজিয়ে দিয়েছে, শরীরের প্রতিটি অংশ সংবেদনশীলতায় কাঁপছে।

      হরেন্দ্র জেঠু মায়ের দিকে তাকালেন, তার চোখে তীব্র কামনা আগুন, শরীরে উত্তেজনার ঢেউ। 

      ঘরের বাতাসে দুধের মিষ্টি গন্ধ, পায়ে
সের সুবাস, আর মায়ের শরীরের নিষিদ্ধ, জ্বালাময়ী কামনা মিশে একটা কামুক, সংবেদনশীল পরিবেশ তৈরি করেছে।
Like & Repu..... thanks
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
ওয়েলকাম ব্যাক স্যার । ধন্যবাদ আপনাকে এইরকম মারকাটারি আপডেট নিয়ে ফিরে আসার জন্য। প্লিজ আর ছেড়ে যাবেন না!
Like Reply
অসংখ্য ধন্যবাদ
Like Reply
দারুণ এক গল্প

[Image: 20251021-213610.jpg]
[Image: 20251021-213552.jpg]
[+] 1 user Likes Aisha's post
Like Reply
next part chai dada
Like Reply
Osadharon
Like Reply
এই ফোরাম এ এই গল্পঃ টা আমার ভীষন প্রিয় ,পুরো দাড়িয়ে যায়,দাদা বেশী অপেক্ষা করবেন না,পরের update দিয়েন জলদি।
Like Reply
Welcome back boss. Excellent updates. Waiting for more
Life is for living, So Live it :shy:
Like Reply
Dada next update ta ashakori sathik time te deben. Apnar lekha o idea akdom e onno rakom. Ata one of the best story in xossipy te amar kache. Maa r doodh niye r o new update chai. Maa r dudh theke nanan rakom khabar toiri kore bazare bikri kore taka income korun. Doodh bikri korun. Puro puri lactating cow baniye tulun. Lactating competition a niye jan. BDSM koran buker doodh niye.
[+] 1 user Likes dudhelmaa's post
Like Reply
Next update chai
Like Reply
Dada next update din , বেশী অপেক্ষা করিয়েন না
Like Reply
Dada update কবে আসবে please reply দিন
Like Reply
Dada update koi
Like Reply
Dada update
Like Reply
Ki khobor dada
Like Reply
Mombati ta gude gujle bhalo hoto..
Like Reply
Baah , darun hochee
Like Reply
দাদা আবার কী দীর্ঘ প্রতীক্ষা?
Like Reply
Exclamation 
পরের অংশ
=========


চুমকিদি তাদের দুজনকে তার ঘরের দিকে নিয়ে চলল।

হল ঘরটার আলো নিভিয়ে দিয়ে শুধু একটা ছোট্ট নাইট-ল্যাম্প জ্বালিয়ে রাখা হল।

নিজের ঘরের দরজা খুলে হরেন্দ্র জেঠু আর মাকে ঘরের মধ্যে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করার আগে ফিসফিস করে বলল, - “জেঠু, বিনা বৌদি আজ আপনার, কোনো লজ্জা নেই, কোনো বাধা নেই, আমরা বাইরে থাকব, যতক্ষণ ইচ্ছে, যেভাবে ইচ্ছে…” তারপর দরজা টেনে বন্ধ করে দিল।

ঘরের মধ্যে শুধু রয়ে গেল হরেন্দ্র জেঠু আর মা।

টেবিল থেকে তুলে আনার সময় মায়ের শরীরে সামান্য পরিমাণ ক্রিম লেগে ছিল, মায়ের স্তনের বোঁটাগুলো চোষার পর লালচে হয়ে ফুলে আছে, দুধের ফোঁটা এখনও ঝরছে।

মায়ের চোখে যেন কোন লজ্জা নেই, আছে একটা জ্বলন্ত কামনা।

হরেন্দ্র জেঠু দরজার কাছে দাঁড়িয়ে, তার ফতুয়া খোলা, লুঙ্গির নিচে তার বাঁড়া এখনও শক্ত, কাপড় ঠেলে উঠে আছে, তিনি একটু ঢোক গিলে বললেন -
“বৌমা… সত্যি আমি… এত বয়সে…”  

মা বিছানায় শুয়ে ধীরে ধীরে দুই হাঁটু ভাঁজ করে তুলল, তারপর পা দুটো দু'দিকে ফাঁক করে ধরল, তার মোটা, মসৃণ থাই দুটোর ভিতরের নরম ত্বক চকচক করছে, গুদটা এখন পুরোপুরি উন্মুক্ত, বাইরের ক্লিটোরিস দুটো ফুলে লালচে হয়ে উঠেছে, মাঝের ফাঁকটা ভিজে চকচক করছে, রসে ভরা, যেন একটা গোলাপি ফুল, মায়ের প্রতি শ্বাসে গুদটা সংকুচিত হচ্ছে, রসের ফোঁটা গড়িয়ে পাছার ফাঁকে নেমে যাচ্ছে।

মা এক হাত নিচে নামিয়ে গুদের মুখে আঙুল দিয়ে আরো ফাঁক করে ভিতরের গোলাপি অংশ দেখালো, রসে ভিজে একেবারে একাকার, সে আঙুল দিয়ে ক্লিটোরিসটা একবার ঘুরিয়ে দিল সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীর যেন কেঁপে উঠল, একটা গভীর শীৎকার বেরিয়ে এল, “আহ…”।

মায়ের অন্য হাতটা স্তনের উপর, সে বোঁটা চিপে টেনে টেনে দুধ বের করতে লাগলো, সাদা দুধের ধারা বেরিয়ে তার পেটে বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে, স্তন দুটো এখনো দুধে ভরা, টনটন করছে।

মা জেঠুর দিকে তাকিয়ে বলল - “জেঠু, লজ্জা পাবেন না আজকে আমি আপনার বিনা বৌমা নয়, আজ আমি আপনার প্রেমিকা, আপনার এই প্রেমিকা আপনাকে সুখ দেবে, নিন, আমার কাছে আসুন সময় নষ্ট না করে।” সে পা আরো ফাঁক করল, কোমর একটু তুলে দিল যেন গুদটা জেঠুর বাঁড়ার দিকে এগিয়ে তুলে ধরেছে, রস গড়িয়ে তার পাছার ফাঁকে ঢুকে যাচ্ছে, বিছানা ভিজে একাকার।

হরেন্দ্র জেঠু কাঁপতে কাঁপতে এগিয়ে এলেন মায়ের দিকে।

মা তার ফতুয়ার ফিতেটার গিঁট খুলে দিল।

ফতুয়াটা নিচে খসে পড়তেই জেঠুর বাঁড়া লাফিয়ে উঠল, বেশ মোটা, শিরা ফুলে আছে, মাথায় একটা চকচকে ফোঁটা।

মা হাত দিয়ে আলতো করে তার বাঁড়াটা ধরল, হাতের তালুতে গরম অনুভূতি, শিরা টনটন করছে- “উফ… জেঠু… এত গরম…” বলে মা আঙুল দিয়ে আলতো করে বাড়ার মুন্ডুটা টাচ করল।

মায়ের ছোঁয়ায় হরেন্দ্র জেঠুর বাঁড়া একবার কাঁপল, মাথা থেকে আরেকটা ফোঁটা বেরিয়ে এল।

মা বাঁড়াটা মুখের কাছে নিয়ে গেল, গরম শ্বাস বাঁড়ার মাথায় পড়তেই হরেন্দ্র জেঠু শীৎকার দিয়ে উঠলেন, - “বৌমা… আহ…”।

মা জিভ বের করে প্রথমে মাথাটা একবার চেটে নিল, লবণাক্ত, একটু তেতো স্বাদ, জেঠুর বয়স্ক শরীরের গন্ধ মিশে আছে, জিভের ডগা দিয়ে মাথার ছিদ্রটা ঘুরিয়ে চাটল, তারপর পুরো মাথাটা মুখে পুড়ে নিলো আস্তে, গভীরে।

হরেন্দ্র জেঠুর বাঁড়া তার গাল ফুলিয়ে দিল।

মা চোষা শুরু করল প্রথমে ধীরে, মুখের ভিতরে অর্ধেকটা নিয়ে জিভ দিয়ে ঘুরিয়ে, চোষার ফলে মায়ের লালা বাঁড়ায় লেগে চকচক করছে, গড়িয়ে নিচে নেমে হরেন্দ্র জেঠুর বিচি দুটো ভিজিয়ে দিচ্ছে।

মা এক হাতে বাঁড়ার গোড়া চেপে ধরে আস্তে আস্তে মাথা নাড়াতে লাগল ভিতরে-বাইরে, ভিতরে-বাইরে, প্রতিবার গভীরে নেওয়ার সময় তার গলা থেকে একটা গোঙানির শব্দ বেরোচ্ছে, “উম্ম… উম্ম…” যা বদ্ধঘরের বাইরে থেকে স্পষ্টভাবে শোনা যাচ্ছিল।

জেঠু দুহাতে মায়ের মাথা চেপে ধরলেন, তার পা কাঁপছে, কোমর সামনে ঠেলে দিচ্ছে - “বৌমা… আর পারছি না… আহ… আহ…” ।

মা তার কথা শুনে আরো উত্তেজিত হয়ে উঠলো, সে মুখ থেকে বাঁড়া বের করে জিভ দিয়ে পুরো লম্বাটা চাটতে লাগল গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত, বিচি দুটো মুখে নিয়ে চুষল, জিভ দিয়ে ঘুরিয়ে,
হরেন্দ্র জেঠুর বিচি থেকে লোমের গন্ধ, লবণাক্ত স্বাদ তার মুখ ভরে দিল।

মা আবার পুরো বাঁড়া মুখে পুরে নিল এবার আরো গভীরে, গলা পর্যন্ত, তার গাল সমেত গোটা মুখ ফুলে উঠেছে, চোখে জল চকচক করছে, সে গতি বাড়াল দ্রুত, জোরে, মুখের ভিতরে বাঁড়া ঠুকে যাচ্ছে, প্রতিটি চোষায় “চপ… চপ…” শব্দ হচ্ছে, তার লালা গড়িয়ে মায়ের গা বেয়ে নীচে পড়ছে।

এর মধ্যে মায়ের নিজের গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাই বেয়ে নামছে, বিছানা ভিজে একাকার, সে চোষা থামিয়ে বলল, “জেঠু… আপনার বাঁড়া… এত স্বাদ… উম্ম…” তারপর আবার মুখে নিয়ে জোরে জোরে চুষতে লাগল এত দ্রুত যে জেঠুর পা থরথর করে কাঁপছে।

মিনিট পাঁচেক মায়ের চুসুনির পর হরেন্দ্র জেঠু চিৎকার করে উঠলেন, - “বৌমা… আসছে… আহ…আর পারছি না....”

মা তার কথা শুনে বাড়াটা আরো গভীরে নিল, গলা দিয়ে ঢুকিয়ে, নরেন্দ্র জেঠুর বাঁড়া ফুলে উঠে কাঁপল, তারপর গরম, ঘন বীর্যের ধারা মায়ের মুখে ছিটকে এল।

মা গিলে নিল, কিছু গড়িয়ে তার ঠোঁট বেয়ে নিচে পড়ল, সে মুখ থেকে বাঁড়া বের করে বাকি বীর্য জিভ দিয়ে চেটে নিল।

হরেন্দ্র জেঠু হাঁপাতে হাঁপাতে বিছানায় বসে পড়লেন।

মা তার পাশে শুয়ে তার বাঁড়ায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলে উঠলো-  “জেঠু… এখনো শক্ত আছে… এবার আমার ভিতরে ঢুকিয়ে চেষ্টা করুন শান্ত করার…”

মা বিছানায় শুয়ে ধীরে ধীরে দু'হাঁটু ভাঁজ করে তুলল, তারপর পা দুটো দু'দিকে ফাঁক করে ধরল, তার মোটা, মসৃণ থাই দুটো কাঁপছে, ভিতরের নরম ত্বক আলোয় চকচক করছে, গুদটা এখন পুরোপুরি উন্মুক্ত, বাইরের ক্লিটোরিস ফুলে লালচে হয়ে উঠেছে, মাঝের ফাঁকটা ভিজে চকচক করছে, রসে ভরা, যেন একটা গোলাপি ফুল, মায়ের প্রতি শ্বাসে গুদটা সংকুচিত হচ্ছে, রসের ফোঁটা গড়িয়ে পাছার ফাঁকে নেমে যাচ্ছে।

মা এক হাত নিচে নামিয়ে গুদের মুখে আঙুল দিয়ে আরো ফাঁক করল, ভিতরের গোলাপি দেয়াল চকচক করছে, রসে ভিজে, সে আঙুল দিয়ে ক্লিটোরিসটা একবার ঘুরিয়ে দিল সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীর যেন কেঁপে উঠল, একটা গভীর শীৎকার বেরিয়ে এল, “আহ…”।

মায়ের অন্য হাতটা স্তনের উপর, সে বোঁটা চিপে টেনে টেনে দুধ বের করতে লাগলো, সাদা দুধের ধারা বেরিয়ে তার পেটে বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে, স্তন দুটো এখনো দুধে ভরা, টনটন করছে।

মা জেঠুর দিকে তাকিয়ে বলল - “জেঠু… দেখুন… আমার গুদ… আপনার জন্য ভিজে… আসুন… ভিতরে আসুন…” সে পা আরো ফাঁক করল, কোমর একটু তুলে দিল যেন গুদটা জেঠুর বাঁড়ার দিকে এগিয়ে তুলে ধরেছে, রস গড়িয়ে তার পাছার ফাঁকে ঢুকে যাচ্ছে, বিছানা ভিজে একাকার।

   হরেন্দ্র জেঠু কাঁপতে কাঁপতে মায়ের দিকে এগিয়ে এলেন, কামনার আগুন তার চোখে, ঠোঁট কাঁপছে, বাঁড়াটা শক্ত হয়ে খাড়া, বাড়াটার মাথায় চকচকে ফোঁটা বেরিয়েছে একটু, তিনি হাঁটু গেড়ে বিছানায় উঠলেন, মায়ের ফাঁক করা পায়ের মাঝে জায়গা করে নিলেন, তার রুক্ষ হাত মায়ের মোটা থাইয়ে স্পর্শ করল গরম, নরম ত্বক মায়ের।

    মা তার কোমর তুলে দিল, গুদটা জেঠুর বাঁড়ার মুখে ঠেকল, বলে উঠলো - “জেঠু… আসুন… আমার ভিতরে…”

জেঠু তার বাঁড়ার গোড়া ধরে মায়ের গুদের ফাঁকে ঠেকালেন, মাথাটা মায়ের নিশ্রিত রসে ভিজে গেল, তারপর ধীরে একটা ঠেলা মারল, পুচুৎ করে মাথাটা ভিতরে ঢুকে গেল।

মায়ের গরম, ভেজা গুদ নিজের ভেতরে চেপে ধরল হরেন্দ্র জেঠুর বাড়াটা।

মা শীৎকার দিয়ে উঠল, - “আহ্হ্হ… জেঠু… উফফফ…” তার শরীর কেঁপে উঠল, গুদের দেয়াল বাঁড়াকে আঁকড়ে ধরল।

জেঠু আরেকটা ঠেলা দিলেন অর্ধেকটা ঢুকে গেল, “পচচচ…” একটা পিচ্ছিল শব্দ হল, রস ছিটকে বেরিয়ে এল।

মা চিৎকার করল, - “ওহহহহ… জেঠু… মোটা… আহ্হ্হ…” তার পা কাঁপছে, থাইয়ের মাংস থরথর করছে।

জেঠু পুরোপুরি ঢুকিয়ে দিলেন গোড়া পর্যন্ত, “থপপপ…” তার মোটা পেট মায়ের পেটে ঠেকল, মা গভীর শীৎকার দিল, “আহ্হ্হ্হ্হ… জেঠুউউউউ… উফফফফ…”

জেঠু মায়ের উপর ঝুঁকে পড়লেন, মিশনারি পজিশনে, তার বুক মায়ের স্তনে চেপে বসল, দুধের ফোঁটা তার ত্বকে লাগছিল।

তিনি ধীরে ধীরে ঠাপাতে শুরু করলেন, বাইরে-ভিতরে, বাইরে-ভিতরে।

প্রতি ঠাপে “থপ… থপ… থপ…” শব্দ, মায়ের গুদ থেকে রস ছিটকে বেরোচ্ছে, “পচ পচ পচ…”।

মাও তার পা জেঠুর কোমরে পেঁচিয়ে ধরল, “আহ্হ্হ… জেঠু… আরো জোরে… ওহহহহ…” তার শীৎকার ঘর গমগম করছে।

হরেন্দ্র জেঠুর চোদার গতি বাড়ল “থপ থপ থপ থপ…” দ্রুত, জোরে।

মায়ের স্তন দুটো দুলছে, দুধ ছিটকে পড়ছে এদিক ওদিক।

মা চিৎকার করছে,  - “আহ্হ্হ্হ… জেঠু… ফাটিয়ে দিন… ওহহহহহ… পচচচ… আহ্হ্হ…” তার গুদ থেকে রসের বন্যা বইছে, বিছানা ভিজে একাকার।

কিছুক্ষণ পর করেন তো যেটুকজেঠু একটু খক খক করে কেসে উঠলো।

মা বলল - "কি হয়েছে জেঠু"।

হরেন্দ্র জেঠু বলল - "ও কিছু না বৌমা, গলাটা একটু শুকিয়ে গেছে একটু জল খেয়ে নিচ্ছি।

এই বলে হরেন্দ্র জেঠু মায়ের উপর থেকে উঠতে গেল।

কিন্তু মা বাধা দিয়ে দুই হাত দিয়ে হরেন্দ্র জেঠুকে আঁকড়ে ধরে বলল -"উঠে জল খাওয়ার কি প্রয়োজন জেঠু, আপনার মুখের সামনেই তো আছে, দুধের ভরা দুটো কলসি, বোঁটায় মুখ লাগিয়ে তৃষ্ণা নিবারণ করে নিন।"

হরেন্দ্র জেঠু আর উত্তেজিত হয়ে গেল, হাঁপাতে হাঁপাতে একটা স্তনের বোঁটা মুখে পুরে নিলেন।

জোরে চুষলেন “চপ চপ…” দুধের মিষ্টি ধারা তার গলায় নামছে।

মা শীৎকার দিল, - “আহ্হ্হ… চুষুন… আমার দুধ… ওহহহহ… থপ থপ… আহ্হ্হ্হ…”

     হরেন্দ্র জেঠু চুষতে চুষতে ঠাপাতে লাগলেন, তার জিভ মায়ের বোঁটার চারপাশে ঘুরছে, ঠোঁট চেপে ধরে দুধ শুষছে, মায়ের শরীর কাঁপছে, “উফফফ… জেঠু… আমি… আসছে… আহ্হ্হ্হ্হ…” তার গুদ সংকুচিত হল, রস ছিটকে বেরিয়ে এল।

জেঠুও আর ধরে রাখতে পারলেন না, তার বাঁড়া ফুলে উঠে কাঁপল, চেচিয়ে বলে উঠলেন - “বৌমা… আহ্হ্হ…” আর নিজের বাঁড়া টা মায়ের গভীরে ঠেলে ধরলেন।

  বীর্যের গরম ধারা মায়ের গুদের ভিতরে ছিটকে এল… ঘন, গরম।

       মা শীৎকার দিল, - “আহ্হ্হ্হ…… জেঠু… ভরে দিন… ওহহহহ…” তার গুদ বীর্যে ভরে উঠল, কিছু বেরিয়ে রসের সঙ্গে মিশে গেল।

জেঠু আর মা কিছুক্ষণ হাঁপাতে হাঁপাতে শুয়ে রইলেন।  

বীর্য আর গুদের রস মিশে বিছানায় একটা গরম, পিচ্ছিল দাগ হয়ে গেছে।  

মা হরেন্দ্র জেঠুর গালে হাত বুলিয়ে দিল, তারপর দুষ্টু হাসি হেসে বলল, - “জেঠু… এখনো রাত বাকি… আপনার জন্মদিন তো শুধু শুরু হল…”

জেঠুর বাঁড়াটা মায়ের গুদের ভিতরেই ছিল, মায়ের কথা শুনে আবার ধীরে ধীরে শক্ত হতে লাগল,  
মা কোমরটা একটু নাড়িয়ে দিল, গুদটা বাঁড়াটাকে চেপে ধরল।  

জেঠু চোখ বন্ধ করে শীৎকার দিলেন, “উফ… বৌমা… তুমি তো আমাকে মেরে ফেলবে দেখছি…”
সেই রাতে আরো চারবার হল।
  
মা উপুড় হয়ে শুল, পাছা দুটো ফাঁক করে পাছা তুলে, জেঠু পিছন থেকে ঢুকিয়ে দিলেন - “থপ থপ থপ থপ…” পাছার মাংস কাঁপছে।  

মাও মুখ চেপে বালিশ কামড়ে ধরে চিৎকার করছিল, - “আহ্হ্হ… জেঠু… গভীরে… ওহহহহ… আরো জোড়ে…”  

হরেন্দ্র জেঠু দুহাতে মায়ের কোমর চেপে ধরে পুরো জোরে ঠাপাছিলেন, শেষে আবার গুদের ভিতরেই ঝরালেন।

এর পরে একবার মা জেঠুর উপর উঠে বসল, নিজের গুদে বাঁড়া ঢুকিয়ে দিয়ে, সে উপর-নিচ করে লাফাতে লাগল—“থপ থপ থপ…”  দুধে ভরা স্তন দুটো লাফাচ্ছে।

জেঠু মাথাটা একটু উঠিয়ে দুহাতে স্তন চেপে ধরে বোঁটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলেন।  

মা চিৎকার করছে, - “চুষুন জেঠু… আমার দুধ… আহ্হ্হ… ওহহহহ… আমি…”  

দুজনেই একসঙ্গে কাঁপলেন, মায়ের গুদ থেকে রস আর জেঠুর বীর্য একসঙ্গে বেরিয়ে থাই বেয়ে নামল।
  
এবার মা পাশ ফিরে শুল, একটা পা তুলে ধরল,
জেঠু পাশ থেকে ঢুকিয়ে ধীরে ধীরে ঠাপাতে লাগলেন।  

মা তার হাত ধরে নিজের স্তনে চেপে দিল,জেঠু আবার চুষতে লাগলেন, দুধের মিষ্টি ধারা তার গলায় নামছে।

মা ফিসফিস করে বলল, - “জেঠু… পেট ভরে খান… আমার দুধ শুধু আপনার…”

রাত তিনটে বাজল, দুজনের শরীর ঘামে ভিজে একাকার, বিছানা ভিজে, দুধে-বীর্যে-রসে লন্ডভন্ড।

শেষবারের পর জেঠু আর উঠতে পারলেন না, তিনি
মায়ের বুকে মাথা রাখলেন, তার বাঁড়াটা এখনো মায়ের গুদের ভিতরে, আধা-শক্ত।  

মা জেঠুর মুখের কাছে একটা দুধে ভরা স্তন তুলে ধরল, জেঠু চোখ বন্ধ করে বোঁটাটা মুখে পুরে নিলেন, ধীরে ধীরে চুষতে লাগলেন “চপ… চপ…” দুধের মিষ্টি শব্দ।

মা তার চুলে বিলি কেটে দিতে দিতে ফিসফিস করল,  - “ঘুমোন জেঠু… আমার বোঁটা মুখে নিয়ে… আমার ভিতরে থেকে… আমি আপনার… সারা রাত…”

জেঠু চুষতে চুষতে ঘুমিয়ে পড়লেন।  

মায়ের বোঁটা তার ঠোঁটের মাঝে, মাঝে মাঝে দুধের ফোঁটা বেরোচ্ছে, তার বাঁড়া মায়ের গুদের ভিতরে গেঁথে আছে, দুজনের শরীর জড়াজড়ি করে এক হয়ে গেছে, বাইরে ভোরের আলো ফুটছে।  

ঘরের ভিতরে শুধু দুধ চোষার মৃদু “চপ… চপ…চুক.....চুক” আর দুজনের গভীর শ্বাসের শব্দ,
হরেন্দ্র জেঠুর জন্মদিনের রাত এভাবেই শেষ হল,
মায়ের গুদে তার বাঁড়া আর মুখে তার দুধের বোঁটা নিয়ে।
Like & Repu..... thanks
[+] 3 users Like Siletraj's post
Like Reply
ধন্যবাদ দাদ চালিয়ে যান
Like Reply




Users browsing this thread: