Thread Rating:
  • 128 Vote(s) - 2.66 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Fantasy মায়ের বিরল দুগ্ধভিজান
Wink 
next part 3
==========

      ঘড়ির কাঁটায় এগারোটা পঞ্চান্ন বাজছে। রান্নাঘরের আবছা আলোয় মা মাদুরের উপর শুয়ে, তার নগ্ন শরীর ক্রিম আর ড্রাই ফ্রুটে সাজানো, স্তন দুটো মোমবাতির আলোয় চকচক করছে। 

      চুমকি দিদি ফিসফিস করে বলল, - “বিনা বৌদি, এবার তোমাকে হরেন্দ্র জেঠুর কাছে নিয়ে যেতে হবে, খুব সাবধানে চলো, স্তনের উপর ক্রিমের ফুলের ডিজাইন যেন খারাপ না হয়।”

       আমি মায়ের বগলের নিচে দুই হাতে ধরলাম, তার নরম, উষ্ণ ত্বক আমার হাতের ছোঁয়ায় কাঁপছে, রামুকাকা মায়ের কোমরের অংশটা দুহাতে চেপে ধরল, তার রুক্ষ, পুরুষালী হাতে মায়ের নরম, মোটা থাই বেয়ে গুদের রস লেগে গেল, আমরা চ্যাংদোলা করে মাকে আলতো করে তুলে নিয়ে ডাইনিং রুমের দিকে রওনা দিলাম।

      খুব সতর্কভাবে নিয়ে যেতে লাগলাম, যাতে মায়ের স্তনের উপর ক্রিম দিয়ে সাজানো ফুলের ডিজাইন করা অংশের কোনো ক্ষতি না হয়।

      ডাইনিং রুমের ম্লান আলোয় মাকে লম্বা ডাইনিং টেবিলের উপর আলতো করে শুয়ে দিলাম, তার নগ্ন শরীর ক্রিম আর ড্রাই ফ্রুটে সাজানো, স্তন দুটো দুধে ভরা, মোমবাতি খাড়া করে ক্রিমের মধ্যে সাঁটানো, বোঁটাগুলো ফাঁকা, শক্ত, ফোলা, যেন হরেন্দ্র জেঠুর জন্য অপেক্ষা করছে।

       রান্নাঘর থেকে ডাইনিং রুমের বাতাসে দুধের মিষ্টি গন্ধ, পায়েসের সুবাস, আর মায়ের শরীরের যৌনতা মিশে একটা কামুক, উত্তেজক পরিবেশ তৈরি করেছে।

     ঠিক বারোটা বাজার আগে আমি আর চুমকিদি হল করে ঢুকে সবাইকে ডাকতে গেলাম, সবাই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন, বৃদ্ধাশ্রমের নিস্তব্ধতায় শুধু ঘুমের নাক ডাকার শব্দ, আমরা পটপট করে লাইট জ্বালিয়ে সবাইকে ডেকে তুললাম। 

    হরেন্দ্র জেঠু গভীর ঘুম থেকে উঠে চোখে চশমা পড়ে নিলেন, তার টাক মাথা ঘরের আলোয় চকচক করছে, তিনি বিছানায় উঠে বসে, বিভ্রান্ত দৃষ্টিতে বললেন, - “কী হয়েছে, চুমকি? এত রাতে কী ব্যাপার?”

       একে একে সবাই হলঘরে জড়ো হল লম্বা ডাইনিং টেবিলের সামনে, তাদের চোখে ঘুম মেশানো কৌতূহল, ঘরের আলোয় টেবিলের উপর শুয়ে থাকা মায়ের কাছে সবাই এগিয়ে এলো, শুধু মায়ের স্তনের উপর খাড়া লম্বা মোমবাতি দুটো দূর থেকে দেখা যাচ্ছিল।

     মেকআপে সাজানো মায়ের মুখ এতটাই সুন্দর যে অনেকেরই তাকে চিনতে একটু দ্বিধা হচ্ছিল, তার ফর্সা মুখে লাল ঠোঁট, কাজলকালো চোখ, আর খোলা চুল যেন স্বর্গের অপ্সরা, সবাই তাকে দেখে থ হয়ে গেল।

      মতিন জেঠু সামনে এসে একটু ঢোক গিলে বলে উঠলো -  "আরে এ তো আমাদের বিনা মা!"

        তার কথায় আরেকজন বলে উঠলো - "তাইতো, তা বিনা মায়ের সঙ্গে তোমরা কি করেছো? ওরম করে শুয়ে আছে কেন? আর ওর শরীরের উপরেই সাদা সাদা কি ওগুলো?"

       আরেকজন বৃদ্ধ কৌতূহলী গলায় বলে উঠলেন, - “তাই তো! তা, বিনা মায়ের সঙ্গে তোমরা কী করেছ? ওরম করে শুয়ে আছে কেন? আর ওর শরীরের উপরে সাদা সাদা কী ওগুলো?”

     চুমকিদি কামুক হাসি দিয়ে বলল, - “জেঠুরা, আজ হরেন্দ্র জেঠুর জন্মদিন! তাই আমরা সবাই মিলে উনার জন্মদিন মানাব, আর কিছুক্ষণের মধ্যে বারোটা বাজবে, আমরা বিনা বৌদির এই স্পেশাল কেক কাটব!” তার গলায় উত্তেজনা, শরীরে কামনার কাঁপুনি, শাড়ির নিচে তার গুদ ভিজে পিচ্ছিল।

        রামুকাকা হঠাৎ বলে উঠল, - “আমি কিচেন থেকে একটা চাকু নিয়ে আসি!” 

      মা শুনে একটু ভয় পেয়ে বলে উঠলো -, “সে কী! সত্যিকারের চাকু আনবে নাকি?” তার গলায় লজ্জা মেশানো উৎকণ্ঠা, কিন্তু চোখে কামুক ঝিলিক। 

      রামুকাকা হেসে বলল, - “না, বৌদিমনি, ভয় পাবেন না, রান্নাঘরে একটা কাঠের চাকু দেখলাম, কোনো ধার নেই, ওটা দিয়েই কেক কাটা হবে!” তার লুঙ্গির নিচে তার বাঁড়া শক্ত হয়ে উঠেছে।

     চুমকিদি হরেন্দ্র জেঠুকে সামনে টেনে নিয়ে এল মায়ের কাছে, তারপর রামুকাকার কাছ থেকে কাঠের চাকুটা নিয়ে হরেন্দ্র জেঠুর হাতে ধরিয়ে দিল। 

      সবাই অপেক্ষা করতে লাগলো ঘড়ির কাঁটায় কখন বারোটা বাজবে।

    যখন ঠিক বারোটা বাজল, রামুকাকা মায়ের স্তনের উপর রাখা মোমবাতি দুটো জ্বালিয়ে দিল,  লাল আর সাদা মোমবাতি দুটো ক্রিমের ফুলের ডিজাইনের মাঝে জ্বলছে, মায়ের ফোলা, দুধে ভরা স্তন দুটো মোমবাতির আলোয় আরও কামুক লাগছিল।

       চুমকিদি বলল, - “নিন, জেঠু, এই সুন্দর কেক দুটোর ওপর মোমবাতি দুটো ফুঁ দিয়ে নিভান, আর কেকটা কাটুন!”

          আমরা সবাই একসঙ্গে “হ্যাপি বার্থডে” গেয়ে উঠলাম। 

       হরেন্দ্র জেঠু কাঁপা কাঁপা পায়ে এগিয়ে এলেন, তার চোখে বিস্ময় আর কামনার মিশ্রণ, তিনি মায়ের স্তনের উপর জ্বলা মোমবাতি দুটোর কাছে মুখ নিয়ে গেলেন, তার গরম শ্বাসে মোমবাতির শিখা কাঁপছে, তিনি ফুঁ দিয়ে মোমবাতি দুটো নিভিয়ে দিলেন।

        হরেন্দ্র জেঠু কাঠের চাকুটা হাতে ধরে বললেন, - “তা, কেক কী করে কাটব?” তার গলায় বিভ্রান্তি। 

     চুমকিদি হেসে বলল, - “জেঠু, এটা আপনার জন্য সারপ্রাইজ! বিনা বৌদির দুধে ভরা মাই দুটোর উপর চাকু দিয়ে একটু চাপ দিন, আর ওই ক্রিমগুলো কাটুন!”

        হরেন্দ্র জেঠু কাঠের চাকুটা দিয়ে মায়ের একটা স্তনের উপর সাজানো ক্রিমের ফুলের উপর জোরে চাপ দিলেন, চাকুর চাপে মায়ের স্তন থেকে দুধের ফোঁটা চুঁইয়ে বেরিয়ে এল, তারপর হঠাৎ একটা দুধের ধারা ফোয়ারার মতো ছিটকে আকাশে উঠে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল। 

      মা শীৎকার দিয়ে উঠল, - “আহ্হ… জেঠু…শুভ জন্মদিন খুব ভালো থাকুন আহহহহ” তার শরীর কাঁপছে, গুদ থেকে পিচ্ছিল রস গড়িয়ে টেবিল ভিজিয়ে দিচ্ছে। 

      চুমকিদি সামনে এগিয়ে এসে হরেন্দ্র জেঠুর হাতের চাকুটা ধরে একটু ক্রিম তুলে নিয়ে তার মুখে দিয়ে দিল।

     আমি মাঝখান থেকে হেসে বললাম, - “জেঠু, আসল মজা তো ওই মাঝের জায়গাটায়, যেখানে কোনো ক্রিম লাগানো নেই! ওই বোঁটাগুলো মুখে নিয়ে চুষে চুষে কেক খেতে হবে। এটা স্পেশাল ধরনের কেক!” আমার গলায় দুষ্টুমির সুর। 

      সবাই হেসে উঠল, ঘরের বাতাসে দুধের মিষ্টি গন্ধ, পায়েসের সুবাস। 

       মায়ের স্তন দুটো দুধে ভরা, বোঁটাগুলো উন্মুক্ত, হরেন্দ্র জেঠুর জন্য অপেক্ষা করছে।

      হরেন্দ্র জেঠু সকলের সামনে হাঁ করে মায়ের দিকে চেয়ে রইলেন, এর আগেও তিনি বেশ কয়েকবার গোপনে মায়ের স্তন চুষে দুধ পান করেছেন, কিন্তু সকলের সামনে এভাবে, এত নিষিদ্ধ, কামুক পরিবেশে স্তন চুষতে তার মনে লজ্জা লাগছিল। 

  মায়ের ফোলা, দুধে ভরা স্তন দুটো ক্রিম আর ড্রাই ফ্রুটে সাজানো, বোঁটাগুলো গাঢ় বাদামি, শক্ত, ফোলা, দুধের ফোঁটা চকচকে, যেন তাকে ডাকছে।

     মা তার দিকে তাকিয়ে, চোখে লজ্জা মেশানো কামুক হাসি নিয়ে বলল, - “জেঠু, আজ আপনার জন্মদিন, ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি, আপনার দীর্ঘায়ু হোক, আপনার জন্মদিনকে সুন্দরভাবে পালন করার জন্য আপনার এই বৌমা যথাসাধ্য চেষ্টা করবে, নিন আমার বোঁটাটা মুখে পুড়ুন দেখি, চুমকি খুব কষ্ট করে সাজিয়েছে।” তার গলায় কামনার মাদকতা, শরীর কাঁপছে, স্তন দুটো দুধের ভারে টনটন করছে, বোঁটাগুলো সংবেদনশীল, দুধের ফোঁটা গড়িয়ে তার ফর্সা ত্বকে চকচকে দাগ ফেলছে।

     হরেন্দ্র জেঠু একটু দ্বিধায় পড়ে বললেন, - “কী করে খাব, বৌমা?” তার গলায় লজ্জা, কিন্তু চোখে তীব্র কামনার আগুন। 

    মা উত্তেজিত, কামুক গলায় বলল, - “আপনার জন্মদিন বলে কথা জেঠু, আপনার যেমনটি পছন্দ, যেভাবে পছন্দ, সেভাবেই খান, আজ রাতে আমি পুরোপুরি আপনার!” তার শরীর কামনায় কাঁপছে, গুদ থেকে পিচ্ছিল রস গড়িয়ে তার মোটা, মসৃণ থাই ভিজিয়ে ডাইনিং টেবিলের উপর গড়িয়ে পড়ছে।

      জেঠু আর সহ্য করতে পারলেন না, তিনি খপ করে মায়ের একটা স্তনের উপর ঝুঁকে পড়লেন, মুখের মধ্যে একটা দুধে ভরা মোটা বোঁটা পুরে জোরে জোরে চুষতে শুরু করলেন, তার জিভ বোঁটার চারপাশে ঘুরছে, ঠোঁট চেপে ধরে দুধের মিষ্টি ধারা শুষে নিচ্ছিলেন, স্তনের উপর ক্রিম তার গোঁফ, গাল, আর গলায় লেগে গেছে তার চশমাতেও ক্রিম লেগে একাকার।

       মা শীৎকার দিয়ে উঠল, - “আহ্হ… জেঠু… আস্তে…” তার শরীর কামনায় কাঁপছে, ভরা স্তন দুটো সংবেদনশীল, প্রতিটি চোষায় দুগ্ধ নিঃসরণের সাথে সাথে তার শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যাচ্ছে, গুদ থেকে রস ছিটকে ডাইনিং টেবিলটা ভিজিয়ে দিচ্ছে, তীব্র শীৎকার ঘর গমগম করছে।

      চুমকিদি হেসে বলল, - “আচ্ছা, সকলে, বিনা বৌদি আর হরেন্দ্র জেঠুকে তাদের মতো ছেড়ে দিই, আপনাদের জন্য আরেকটা সারপ্রাইজ আছে! কই, রামুদা, যাও, রান্নাঘর থেকে নিয়ে আসো জিনিসটা!” 

     রামুকাকা দৌড়ে রান্নাঘরে গিয়ে পায়েসের গামলাটা নিয়ে এল, সকলের সামনে গামলাটা রাখল, তারপর প্রত্যেককে বাটিতে পায়েস পরিবেশন করে দিল। 

      সকলে খেয়ে খুব প্রশংসা করতে লাগলো, - “এর আগে এত সুন্দর, সুস্বাদু পায়েস আমরা কখনো খাইনি!”।

      চুমকিদি দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল, - “জানেন, জেঠুরা, এটা কী দিয়ে বানানো? এটা বিনা বৌদির বুকের দুধ দিয়ে তৈরি!” সবাই শুনে চমকে গেল, কিন্তু তৃপ্তি সহকারে আরও লোভে পায়েস খেতে লাগলেন। 

   এদিকে হরেন্দ্র জেঠু এতক্ষণ ধরে মায়ের ওপর ঝুঁকে একটা স্তনের বোঁটা মুখে নিয়ে মনপ্রাণ দিয়ে চুষে যাচ্ছেন, ঠোঁট দিয়ে জোরে জোরে টানছে কাল রসালো বোঁটাটা , দুধের মিষ্টি ধারা তার গলা বেয়ে নেমে যাচ্ছে।

      প্রতিটি চোষায় মা শীৎকার দিচ্ছিল, - “আহ্হ… জেঠু… উফ…” বোঁটাটা জেঠুর চোষায় ফুলে আরো মোটা হয়ে উঠেছে মুখের মধ্যে, আর তিনি অন্য হাতে মায়ের অন্য স্তন টিপছেন, আঙুল দিয়ে বোঁটাটা ঘুরিয়ে টানছেন, দুধের ফোঁটা তার হাত ভিজিয়ে দিচ্ছে। 

      এভাবে আধা ঘণ্টা স্তন্যপান করে হরেন্দ্র জেঠু কামুক হয়ে পড়লেন, তার ফতুয়ার নিচে লিঙ্গ শক্ত হয়ে খাড়া ফুলে উঠেছে।

         চুমকিদি ব্যাপারটা বুঝতে পেরে একে একে সকলকে বলল, - “তাহলে আপনারা চলুন সবাই, শুয়ে পড়ুন, রাত হয়েছে।” তার কথায় সবাই পায়েস খেয়ে তৃপ্ত মনে বিছানায় চলে গেল।

       হরেন্দ্র জেঠুও চুমকিদির কথা শুনে বিছানায় যেতে উদ্যত হলেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও।

     এই সময় চুমকিদি বাধা দিয়ে বলল, - “জেঠু, এক কাজ করুন, আজ রাতে আপনি বিনা বৌদির সঙ্গে কাটান, বিনা বৌদিরও ইচ্ছা আজ স্পেশাল রাতটা আপনার সাথে কাটানোর, আপনারা বরং আমার রুমে গিয়ে আজ রাতটা কাটান।” তার গলায় দুষ্টুমি, চোখে কামনার ঝিলিক।

       মা চুপচাপ শুয়ে শুনছিল, তার শরীর কামনায় কাঁপছে, তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে ডাইনিং টেবিল ভিজিয়ে দিয়েছে, শরীরের প্রতিটি অংশ সংবেদনশীলতায় কাঁপছে।

      হরেন্দ্র জেঠু মায়ের দিকে তাকালেন, তার চোখে তীব্র কামনা আগুন, শরীরে উত্তেজনার ঢেউ। 

      ঘরের বাতাসে দুধের মিষ্টি গন্ধ, পায়ে
সের সুবাস, আর মায়ের শরীরের নিষিদ্ধ, জ্বালাময়ী কামনা মিশে একটা কামুক, সংবেদনশীল পরিবেশ তৈরি করেছে।
Like & Repu..... thanks
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
ওয়েলকাম ব্যাক স্যার । ধন্যবাদ আপনাকে এইরকম মারকাটারি আপডেট নিয়ে ফিরে আসার জন্য। প্লিজ আর ছেড়ে যাবেন না!
Like Reply
অসংখ্য ধন্যবাদ
Like Reply
দারুণ এক গল্প

[Image: 20251021-213610.jpg]
[Image: 20251021-213552.jpg]
Like Reply
next part chai dada
Like Reply
Osadharon
Like Reply
এই ফোরাম এ এই গল্পঃ টা আমার ভীষন প্রিয় ,পুরো দাড়িয়ে যায়,দাদা বেশী অপেক্ষা করবেন না,পরের update দিয়েন জলদি।
Like Reply
Welcome back boss. Excellent updates. Waiting for more
Life is for living, So Live it :shy:
Like Reply
Dada next update ta ashakori sathik time te deben. Apnar lekha o idea akdom e onno rakom. Ata one of the best story in xossipy te amar kache. Maa r doodh niye r o new update chai. Maa r dudh theke nanan rakom khabar toiri kore bazare bikri kore taka income korun. Doodh bikri korun. Puro puri lactating cow baniye tulun. Lactating competition a niye jan. BDSM koran buker doodh niye.
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)