Thread Rating:
  • 78 Vote(s) - 2.5 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest গোধূলি আলো'র গল্পগুচ্ছ
(04-08-2024, 09:58 AM)Godhuli Alo Wrote: এদিকে আমি ঢাকার ভেতরেই ছোট আর একটা ফ্ল্যাট নিলাম। নীলিমার সাথে বিয়ে সম্পন্ন হবার পর তাকে সেখানেই তুললাম। সাভারে মায়ের কাছে সপ্তাহে একদিন শুধু শুক্রবারে যেতে লাগলাম। এতে মা যথেষ্ট অসন্তুষ্ট ছিল যা আমি বুঝতে পারতাম। কিন্তু সে মুখে কিছু বলতো না। তার দেখাশোনার জন্য একজন বাঁধা কাজের বুয়া রেখে দিলাম। গর্ভবতী মহিলা কখন কি ঘটে বলা তো যায় না। এভাবেই চলছিল দিন। বছর না ঘুরতেই মায়ের স্বপ্ন পূরণ করে কন্যা সন্তান এলো তার ঘরে। আর তার বুকেও আবার‌ দুধ এলো।

ভাল হয়েছে চালিয়ে যাও দাদা।
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
(06-08-2024, 01:30 PM)bijoylahiri Wrote: ভাল হয়েছে চালিয়ে যাও দাদা।

ধন্যবাদ।
Like Reply
মৃণালের আত্মকথাঃ
পাঁচ বছর পর দেশে ফিরলাম। একেবারে বখে যাবার কারণে বাবা তার এক বন্ধুর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে যাবার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। শুরুতে রেস্টুরেন্টে ছোটখাট কাজ করলেও এখন আমি নিজেই একটা রেস্টুরেন্টের মালিক। একজন পুরুষ জীবনে যা যা চাইতে পারে তার সব‌ই পেয়েছি আমি। অর্থ-বিত্ত, আরাম-আয়েশ, প্রভাব-প্রতিপত্তি, নারী সব‌ই পাওয়া হয়েছে জীবনে। তবুও নিজেকে সুখী মনে হয় না। আমার সব সুখ-স্মৃতি শুধু সেই 15-20 মিনিটের যৌনতাকে ঘিরে যা আমি নিজের মায়ের দেহে উপভোগ করেছিলাম। এতো নারী এসেছে জীবনে যার সংখ্যা নিজেও গুণে দেখি নি। কিন্তু তাদের সাথে শুধু যৌনতাই ঘটেছে, ভালোবাসা আসে নি মনে। আমার সব ভালোবাসা শুধু আমার মাকে ঘিরে। মা হিসেবে আবার প্রেমিকা হিসেবেও। বরং মা হিসেবে তার প্রতি একটা অভিযোগ আছে যে তার কারণে আমার স্বাভাবিক জীবনটা ব্যাহত হয়েছে কৈশোরে। কিন্তু প্রেমিকা হিসেবে তার প্রতি কোনো অভিযোগ নেই। এদিক থেকে সে আমার কাছে সাক্ষাৎ দেবী। তাই তো এই পাঁচ বছরে নিজেকে পরিপূর্ণ প্রতিষ্ঠিত করে আমি তার কাছেই ছুটে এসেছি। কিন্তু তাকে পাবো কোথায়? সেই যৌন সম্পর্কের পর সে যেনো কোথায় চলে গিয়েছিল, অনেক চেষ্টা করেও খোঁজ পাই নি। তার এক বছর পরেই দেশের বাইরে চলে যাই আমি। পাঁচ বছর পরে দেশে ফিরে কোথায়, কিভাবে তাকে খুঁজবো তা নিজেও ঠিক জানি না। তবে যেভাবেই হোক খুঁজে পেতে হবেই, এটুকুই শুধু জানি। বাবার সাথে দেখা করার ইচ্ছে ছিল না। তবে কর্তব্য পালন বলে একটা কথা আছে। তাছাড়া তার সাপোর্টেই আমি যুক্তরাষ্ট্রের মতো জায়গায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি। কৃতজ্ঞতাবোধ বলতে একটা কথা আছে। সেই ভাবনা থেকে গেলাম তার কাছে। কিন্তু ভাবতেই পারি নি যে এখানেই আমার কাঙ্ক্ষিত জিনিসটির সন্ধান পেয়ে যাবো। তার সাথে কথায় কথায় ম‌ঈনের কথা উঠতেই তিনি বললেন, ছেলে আমার উচ্চ পদে, উচ্চ প্রতিষ্ঠানে কাজ করে অথচ বাবার সাথে ফোনে হাই-হ্যালো ছাড়া আর কোনো কথা বলার‌ই সুযোগ ঘটে না।
চমকে উঠে আমি বললাম, ওদের সাথে যোগাযোগ আছে আপনার?
বাবা বললেন, ছেলের সাথে আছে, তার মায়ের সাথে নেই। রক্তের বন্ধন তো এতো সহজে ভোলা যায় না। লুকিয়ে লুকিয়ে ওদের সব খবর‌ই রাখতাম। যখন জানলাম ম‌ঈনের ভালো জব হয়েছে তখন চেয়েছিলাম সম্পর্ক ঠিক করতে। কিন্তু ছেলে আমার ফোনে যা জিজ্ঞেস করি তার জবাব দিয়ে যায় শুধু। নিজে থেকে কিছু জানতে চায় না। এমনকি বাসায় দাওয়াত দিলেও কবুল করে না। কেমন নিমকহারাম ছেলে! এই ঘরে আমার শুধু একটা মেয়ে। চাকরি আর কতো দিন করতে পারবো? বড় ছেলে হিসেবে তার একটা দায়িত্ব আছে না?
বাবার দায়িত্ববোধের ধারনা দেখে আমি মনে মনে হাসলাম। মুখে বললাম, সে জন্য চিন্তা করবেন না আপনি। আমি তো মাঝে মাঝে টুকটাক পাঠাচ্ছি। দরকার হলে আরো পাঠাবো। আমাকে আপনি সারা জীবন পাশে পাবেন।
বাবা মুখে একটা অমায়িক হাসি এনে বললেন, আহা বাবা! সব সন্তান যদি তোর মতো হতো।
আমি মৃদু হেসে বললাম, সে যাই হোক, ম‌ঈনের ঠিকানাটা আমাকে দিন। এতো বছর পর আসলাম, একবার দেখা করে যাই।
বাবা বললেন, বাসার ঠিকানা জানি না। অফিসের ঠিকানা দিচ্ছি।
বাবার কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে আমি ম‌ঈনের অফিসের দিকে চললাম। জানি না, ম‌ঈন কেমন আচরণ করবে কিংবা মায়ের কাছ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবো কিনা। তবু প্রচন্ড আবেগে হৃদপিন্ড ঢিবঢিব করছিল।
[+] 5 users Like Godhuli Alo's post
Like Reply
(07-08-2024, 01:14 AM)Godhuli Alo Wrote: মৃণালের আত্মকথাঃ
 এতো বছর পর আসলাম, একবার দেখা করে যাই।
বাবা বললেন, বাসার ঠিকানা জানি না। অফিসের ঠিকানা দিচ্ছি।
বাবার কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে আমি ম‌ঈনের অফিসের দিকে চললাম। জানি না, ম‌ঈন কেমন আচরণ করবে কিংবা মায়ের কাছ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবো কিনা। তবু প্রচন্ড আবেগে হৃদপিন্ড ঢিবঢিব করছিল।

গল্প তো নতুন মোড় নিল। দারুন।
Like Reply
(07-08-2024, 01:14 AM)Godhuli Alo Wrote: মৃণালের আত্মকথাঃ

বাবার দায়িত্ববোধের ধারনা দেখে আমি মনে মনে হাসলাম। মুখে বললাম, সে জন্য চিন্তা করবেন না আপনি। আমি তো মাঝে মাঝে টুকটাক পাঠাচ্ছি। দরকার হলে আরো পাঠাবো। আমাকে আপনি সারা জীবন পাশে পাবেন।
বাবা মুখে একটা অমায়িক হাসি এনে বললেন, আহা বাবা! সব সন্তান যদি তোর মতো হতো।
আমি মৃদু হেসে বললাম, সে যাই হোক, ম‌ঈনের ঠিকানাটা আমাকে দিন। এতো বছর পর আসলাম, একবার দেখা করে যাই।
বাবা বললেন, বাসার ঠিকানা জানি না। অফিসের ঠিকানা দিচ্ছি।
বাবার কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে আমি ম‌ঈনের অফিসের দিকে চললাম। জানি না, ম‌ঈন কেমন আচরণ করবে কিংবা মায়ের কাছ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবো কিনা। তবু প্রচন্ড আবেগে হৃদপিন্ড ঢিবঢিব করছিল।

মৃণাল মাকে ভালবেসে তার গর্ভে সন্তান দিক। তারপর সুখে ঘর করুক
Like Reply
(07-08-2024, 09:49 AM)pratyushsaha Wrote: গল্প তো নতুন মোড় নিল। দারুন।

ধন্যবাদ।
Like Reply
(07-08-2024, 12:56 PM)bijoylahiri Wrote: মৃণাল মাকে ভালবেসে তার গর্ভে সন্তান দিক। তারপর সুখে ঘর করুক

দেখা যাক কী থেকে কী হয়।
Like Reply
ম‌ঈন বেশ ভালো ভাবেই গ্রহণ করলো আমাকে। শৈশব, কৈশোর একসাথে কেটেছে বলে আত্মার একটা বন্ধন ছিল আমাদের ভেতর। মাঝখানের তিক্ত অভিজ্ঞতাটা হয়তো সময়ের ব্যবধানে ম্লান হয়ে গেছে ওর কাছে। নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে এই কথা, সেই কথার মাঝে মায়ের কথাটা তুলতেই সংকোচ হচ্ছিল। একটা সময় সব দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে জানতে চাইলাম মায়ের কথা। ম‌ঈন দেখলাম বেশ সহজ ভাবেই নিলো ব্যাপারটা। এমনকি এটাও জানালো যে এখন তাদের দুটো ছেলেমেয়ে আছে। সুবিধে বুঝে আমিও মায়ের সাথে দেখা করার আবদার করলাম। ম‌ঈন বললো, আচ্ছা দাড়া। অফিস থেকে ছুটি নিয়ে নেই। আমি নিজেই নিয়ে যাচ্ছি তোকে।
ম‌ঈনের নিজের গাড়িতে চড়েই ছুটলাম আমার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের পথে।

ম‌ঈন বললো, মাকে সারপ্রাইজ দিতে হবে। দরজার সামনে তুই দাড়াবি আর আমি তোর পেছনে। দরজা খুলেই যাতে মা তোকে দেখতে পায়। ওর কথামতোই আমি দরজার সামনে দাঁড়িয়ে কলিং বেল বাজালাম। কিছুক্ষণ পর মা দরজা খুললো। প্রথমে চিনতেই পারলো না আমাকে। কিছু সময় ধরে নিরীক্ষণ করে আবেগে চেঁচিয়ে বললো, মৃণাল! সাথে সাথেই ম‌ঈন পেছন থেকে বেরিয়ে এসে বললো, চিনতে পেরেছ তাহলে? যে রকম লম্বা চ‌ওড়া হয়ে গেছে আমি তো ভেবেছিলাম চিনবেই না। মা বিহবলতা কাটিয়ে বলে উঠলো, আয় আয় ভেতরে আয়।

নিজের সংগ্রাম, প্রতিষ্ঠা লাভ আর বর্তমান অবস্থা নিয়ে গল্প করতে করতে অনেকটা সময় কেটে গেলো। এর ফাঁকেই মা দুপুরের রান্না শেষ করলেন। মা, ভাই আর ছোট দুই ভাইবোনের সাথে দুপুরের খাবার খেলাম যারা আমার ভাইপো-ভাইঝিও। অদ্ভুত একটা সম্পর্ক ওদের সাথে। খাওয়া দাওয়ার পর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে আমি ফেরার তাগাদা দিলাম। ম‌ঈন বললো, দাড়া আমিও বের হবো তোর সাথে। মাকে বলে আসি। বলেই সে ভেতরে ডাইনিং রুমে ঢুকে বললো, মা আমরা তাহলে এখন গেলাম।
তারপর মা যেনো ফিসফিসিয়ে কি বললেন যা আমি ঠিক শুনতে পেলাম না। কিন্তু জবাবে ম‌ঈন নিচু স্বরে যা বললো তা ঠিক‌ই শুনলাম। ও বললো, না না। আজ ওসব হবে না। মৃণাল বসে আছে। ওর সাথেই বের হবো। আজ আর সম্ভব না।
মা কিছুক্ষণ চুপ থেকে চাপা স্বরে যা বললো তাও আমি ঠিক বুঝলাম। সে বললো, আর কিছু না হোক, একটু দুধ অন্তত খেয়ে যা। আবার কবে আসতে পারবি তার তো ঠিক নেই।
ম‌ঈন এবার বিরক্ত হয়ে বললো, উফ! তুমি পারো বটে। দাঁড়াও, মৃণালকে ওয়েট করতে বলে আসি।
এরপর ম‌ঈন ড্র‌ইংরুমে ঢুকে আমাকে বললো- মৃণাল, তুই একটু পাঁচ মিনিট বোস। আমি আসছি।
বলেই সে তাড়াতাড়ি ভেতরে চলে গেলো। তারপরেই বেডরুমের দরজা লাগানোর শব্দ পেলাম। এরপরেই আমার পাঁচ বছর বয়সী ভাইটা ড্র‌ইংরুমে এসে ঢুকলো। আমার কাছে ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়ে গেলো। মা তখন ম‌ঈনকে সেক্সের জন্য আহবান করেছিল। কিন্তু ম‌ঈন ব্যস্ততার অজুহাতে কাটিয়ে যেতে চাইছিল। তখন মা শুধু একটু তার দুধ খেয়ে যাবার মিনতি করেছিল। তাতে সম্মত হয়েই ম‌ঈন এখন বেডরুমের দরজা লক করে মায়ের দুধ খাচ্ছে। আর পাঁচ বছর বয়সী ছেলেটাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে এজন্য‌ই। এক বছর বয়সী মেয়েটা হয়তো ঘুমোচ্ছে বা জেগে থাকলেও সে তো আর কিছু বুঝবে না। ঈর্ষায় আমার সারা গা জ্বলে গেলো। আর কামনাতে তো সারা শরীরে আগুন দাউ লাউ করে জ্বলতে লাগলো। লিঙ্গখানা প্যান্টের ভেতর ফুলে ফেঁপে প্যান্ট ছিঁড়ে বের হবার উপক্রম। মাকে পাবার বাসনা আরো কয়েক গুণ বেড়ে গেলো।
[+] 6 users Like Godhuli Alo's post
Like Reply
oshadoron...
Like Reply
(08-08-2024, 10:43 PM)Godhuli Alo Wrote: ম‌ঈন বেশ ভালো ভাবেই গ্রহণ করলো আমাকে। শৈশব, কৈশোর একসাথে কেটেছে বলে আত্মার একটা বন্ধন ছিল আমাদের ভেতর। মাঝখানের তিক্ত অভিজ্ঞতাটা হয়তো সময়ের ব্যবধানে ম্লান হয়ে গেছে ওর কাছে। নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে এই কথা, সেই কথার মাঝে মায়ের কথাটা তুলতেই সংকোচ হচ্ছিল। একটা সময় সব দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে জানতে চাইলাম মায়ের কথা। ম‌ঈন দেখলাম বেশ সহজ ভাবেই নিলো ব্যাপারটা। এমনকি এটাও জানালো যে এখন তাদের দুটো ছেলেমেয়ে আছে।

নিজের সংগ্রাম, প্রতিষ্ঠা লাভ আর বর্তমান অবস্থা নিয়ে গল্প করতে করতে অনেকটা সময় কেটে গেলো। এর ফাঁকেই মা দুপুরের রান্না শেষ করলেন। মা, ভাই আর ছোট দুই ভাইবোনের সাথে দুপুরের খাবার খেলাম যারা আমার ভাইপো-ভাইঝিও। অদ্ভুত একটা সম্পর্ক ওদের সাথে।

ফাটিয়ে দিয়েছ দাদা।
Like Reply
(08-08-2024, 11:26 PM)Bondjamesbond707 Wrote: oshadoron...

ধন্যবাদ।
Like Reply
(09-08-2024, 11:14 AM)pratyushsaha Wrote: ফাটিয়ে দিয়েছ দাদা।

ধন্যবাদ।
Like Reply
মৃণাল তো এবারে প্রতিদিন মার কাছে আসবে। মইনের আর নীলিমার এতদিনে বাচ্চা হয়নি?
Like Reply
(10-08-2024, 09:56 AM)bijoylahiri Wrote: মৃণাল তো এবারে প্রতিদিন মার কাছে আসবে। মইনের আর নীলিমার এতদিনে বাচ্চা হয়নি?

না, সামনে হবে।
[+] 1 user Likes Godhuli Alo's post
Like Reply
(08-08-2024, 10:43 PM)Godhuli Alo Wrote: ম‌ঈন এবার বিরক্ত হয়ে বললো, উফ! তুমি পারো বটে। দাঁড়াও, মৃণালকে ওয়েট করতে বলে আসি।
এরপর ম‌ঈন ড্র‌ইংরুমে ঢুকে আমাকে বললো- মৃণাল, তুই একটু পাঁচ মিনিট বোস। আমি আসছি।
বলেই সে তাড়াতাড়ি ভেতরে চলে গেলো। তারপরেই বেডরুমের দরজা লাগানোর শব্দ পেলাম। এরপরেই আমার পাঁচ বছর বয়সী ভাইটা ড্র‌ইংরুমে এসে ঢুকলো। আমার কাছে ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়ে গেলো। মা তখন ম‌ঈনকে সেক্সের জন্য আহবান করেছিল। কিন্তু ম‌ঈন ব্যস্ততার অজুহাতে কাটিয়ে যেতে চাইছিল। তখন মা শুধু একটু তার দুধ খেয়ে যাবার মিনতি করেছিল। তাতে সম্মত হয়েই ম‌ঈন এখন বেডরুমের দরজা লক করে মায়ের দুধ খাচ্ছে। আর পাঁচ বছর বয়সী ছেলেটাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে এজন্য‌ই। এক বছর বয়সী মেয়েটা হয়তো ঘুমোচ্ছে বা জেগে থাকলেও সে তো আর কিছু বুঝবে না। ঈর্ষায় আমার সারা গা জ্বলে গেলো। আর কামনাতে তো সারা শরীরে আগুন দাউ লাউ করে জ্বলতে লাগলো। লিঙ্গখানা প্যান্টের ভেতর ফুলে ফেঁপে প্যান্ট ছিঁড়ে বের হবার উপক্রম। মাকে পাবার বাসনা আরো কয়েক গুণ বেড়ে গেলো।

সুরাইয়ার বয়স এখন ৪৩। এখনও গর্ভবতী হওয়ার সময় আছে।
Like Reply
(11-08-2024, 01:10 PM)fatima Wrote: সুরাইয়ার বয়স এখন ৪৩। এখনও গর্ভবতী হওয়ার সময় আছে।

দেখা যাক, কী হয়।
Like Reply
(08-08-2024, 10:43 PM)Godhuli Alo Wrote: বলেই সে তাড়াতাড়ি ভেতরে চলে গেলো। তারপরেই বেডরুমের দরজা লাগানোর শব্দ পেলাম। এরপরেই আমার পাঁচ বছর বয়সী ভাইটা ড্র‌ইংরুমে এসে ঢুকলো। আমার কাছে ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়ে গেলো। মা তখন ম‌ঈনকে সেক্সের জন্য আহবান করেছিল। কিন্তু ম‌ঈন ব্যস্ততার অজুহাতে কাটিয়ে যেতে চাইছিল। তখন মা শুধু একটু তার দুধ খেয়ে যাবার মিনতি করেছিল। তাতে সম্মত হয়েই ম‌ঈন এখন বেডরুমের দরজা লক করে মায়ের দুধ খাচ্ছে। আর পাঁচ বছর বয়সী ছেলেটাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে এজন্য‌ই। এক বছর বয়সী মেয়েটা হয়তো ঘুমোচ্ছে বা জেগে থাকলেও সে তো আর কিছু বুঝবে না। ঈর্ষায় আমার সারা গা জ্বলে গেলো। আর কামনাতে তো সারা শরীরে আগুন দাউ লাউ করে জ্বলতে লাগলো। লিঙ্গখানা প্যান্টের ভেতর ফুলে ফেঁপে প্যান্ট ছিঁড়ে বের হবার উপক্রম। মাকে পাবার বাসনা আরো কয়েক গুণ বেড়ে গেলো।

মৃণাল তো মার ঘর চিনে নিল। এবারে নিয়মিত আসা যাওয়ায় কোন বাধা নেই।
Like Reply
(13-08-2024, 12:52 PM)pratyushsaha Wrote: মৃণাল তো মার ঘর চিনে নিল। এবারে নিয়মিত আসা যাওয়ায় কোন বাধা নেই।

এতো সহজ হবে না  বিষয়টি।
Like Reply
(13-08-2024, 10:43 PM)Godhuli Alo Wrote: এতো সহজ হবে না  বিষয়টি।

আবার বাধা কিসের? মইন তো মার ব্যাপারে নিরুৎসাহী। সে নীলিমাতে বেশি মজেছে।
Like Reply
(14-08-2024, 11:53 AM)bijoylahiri Wrote: আবার বাধা কিসের? মইন তো মার ব্যাপারে নিরুৎসাহী। সে নীলিমাতে বেশি মজেছে।

দেখা যাক, কী থেকে কী হয়।
Like Reply




Users browsing this thread: 133 Guest(s)