Thread Rating:
  • 11 Vote(s) - 1.91 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery সাধারণ থেকে অসাধারণ
#1
শুভ এবং সাকিব, দুইজন একসময়কার খুব ভালো বন্ধু। একসময়কার বলার কারণ হলো, শুভর পারিবারিক অবস্থা সাকিবের তুলনায় খারাপ। শুভর বাবা একটি সরকারি অফিস কেরানি এবং মা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। অপরদিকে সাকিবের বাবা সরকারি কমকর্তা এবং মা কর্পোরেট অফিসের বড় চাকুরে। শুভ পড়াশোনায় মধ্যম সারীর আবার সাকিব প্রথম সারীর। শুভ বর্তমানে একটি কলেজ থেকে অনার্স করছে অপরদিকে সাকিব বুয়েটের ছাত্র। শুভ বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান, অপরদিকে সাকিবের একটি বড় বোন আছে যে ঢাবির আইবিএ তে পড়ে। এই হলো শুভ আর সাকিবের অবস্থান।
[+] 3 users Like ms dhoni78's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#2
একটু বড় আপডেট দিলে ঘটনা ভালো বোঝা যেত। চালিয়ে যান horseride

ছোট গল্প–গল্পের খাতা
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের ধ'র্ষ'ণ এবং খুনের ঘটনায় বাঙ্গালীরা যে ভাবে একত্রিত হয়েছে,তা সত্যিই প্রশংসনীয়।এই ভাবেই  এককাট্টা হয়ে একে অপরকে  রক্ষা এবং সাহায্য করতে এগিয়ে আসুন সবাই। 

[+] 1 user Likes বহুরূপী's post
Like Reply
#3
ভাই চালিয়ে যান। আর একটু বড় আপডেট দেওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে আমাদের মতো পাঠকদের বেশী ভালো লাগবে।
[+] 1 user Likes bluesky2021's post
Like Reply
#4
Next update
[+] 1 user Likes Mustaq's post
Like Reply
#5
শুভ পড়ালেখায় মধ্যম সারির হলেও সে মানুষ হিসেবে ভালো। সে এলাকায় ছোট বড় সবারই প্রিয় মানুষ।
শুভর কথা: অরিন আর সাকিবকে দেখলাম এক গাড়িতে করে যাচ্ছে, মানুষ প্রেম করতেই পারে আবার ভাঙতেও পারে কিন্তু তাই বলে সাকিব অরিনকে নিয়ে আমায় যা নয় তাই বলে অপমান করলো।
এর প্রতিশোধ আমি নিবো। আমি সাকিব তার মা বোন কে দেখিয়ে দিব আমি শুভ কি করতে পারি।
সাকিবের কথা : শুভ লুজারটা যে কিভাবে আমার বন্ধু হয়েছিল এখন মাথায় আসে না। ওর মতো ছেলের অরিনের সাথে ভালোবাসার সর্ম্পক থাকা উচিত না। অরিন শুধু আমার একান্তই আমার। আপু আর মা ঠিকই বলতো শুভ একটা লুজার আর আনকালচারড।
হ্যাপির কথা: সারাদিনের অফিসের কাজ শেষে বাসায় আসার পথে আবার সেই একি অবস্থা, পাড়ার মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে শুভ আর তার সবসময়ের সঙ্গী কতগুলো ভন্ড ছেলে। খুব ভালো হয়েছে সাকিবের সাথে এর বন্ধুত্ব নষ্ট হয়েছে।
রাফার কথা: সারাদিনের চাপ শেষে এই কফি হাউসে আসলে যেনো চাপ থেকে কিছুটা বের হয়ে আসা যায়। কালকে থেকে আবার এক্সাম তার উপর বুটিক হাউজের চাপ মাথা এক কথায় হ্যাং হয়ে আছে।
[+] 2 users Like ms dhoni78's post
Like Reply
#6
(26-05-2024, 03:58 PM)bluesky2021 Wrote: ভাই চালিয়ে যান। আর একটু বড় আপডেট দেওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে আমাদের মতো পাঠকদের বেশী ভালো লাগবে।

ভাই আমি নতুন লেখক, তাই এতোটা পারতেসি না। তবে আশা করি আর দুইএকটা আপডেট দেওয়ার পর ঠিক হয়ে যাবে। আর আস্তে আস্তে আপডেট বড় হবে।
Like Reply
#7
শুভর মাথায় সারাদিন শুধু এক চিন্তায় থাকে কিভাবে সে প্রতিশোধ নিবে তার অপমানের। একসময় কম বয়সে তার শুভর মায়ের প্রতি ক্রাশ ছিলো, যা সেই বয়সে মোটামুটি সবারই থাকে। তখন বন্ধুর মা বলে সে এই বিষয় নিয়ে ততটা আগায় নি। আবার বয়স বাড়লে এই ঝোঁকটাও কমে যায় এই বয়সী ছেলেদের। তবে এখন আবার শুভর মায়ের চিন্তা টা তার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। তবে সে ভেবে পাচ্ছে না এই বিষয়টা সে কিভাবে এগিয়ে নিবে। কারণ হ্যাপি রহমান একাধারে সুন্দরী, বদমেজাজী, একগুঁয়ে, অহংকারী, ডমিনেটিং এবং প্রচন্ড সাকসেসফুল। তারউপর আবার শুভকে দুই চোখে দেখতে পারে না,একসময় তো সরাসরি শুভকে অপমান করতো হ্যাপি রহমান।
শুভকে হ্যাপি রহমানের প্রথম অপছন্দের কারণই হলো মুলত শুভর পারিবারিক অবস্থা এবং তার পড়ালেখার অবস্থা।
শুভ শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। কিভাবে সে উনার সামনে একটু ভালো ভাবে নিজেকে মেলে ধরবে।
শুভর কথা: হ্যাপি রহমান কে আমার সবসময়ই ভালো লাগত, উনার গড়ন কথাবার্তার স্টাইল সবকিছুই আমার ভালো লাগে, কিন্তু উনি আমাকে পছন্দই করেন না।
হ্যাপির কথা: রোজ রাতে সাইফুলের এমন একঘেয়ে ব্যবহার বিরক্তিকর মনে হয় মাঝে মাঝে। সবার শারীরিক চাহিদা আছে কিন্তু সাকিবের বাবা সাইফুলকে একটা মেশিন মনে হয়। কোনো কিছুতেই কোনো কথা নেই বিকার নেই শুধু সপ্তাহান্তে একদিন ম্যাজম্যাজে সেক্স। এইসব না পারা যায় কারোওর সাথে শেয়ার করতে না পারা যায় এর জন্য মনের শান্তি। কি কমতি আমার এখনো সবাই হা করে গিলে আমার চেহারাকে। ১৫ থেকে ৭৫ সবাই চোখ দিয়ে পারলে আমাকে গিলে ফেলে তবুও সাইফুলের হুশ আসে না। এইসব নিয়ে সে কথাও বলতে চায় না।
শুভর কথা: দুই মাস হলো সাকিবের বোন আর মাকে ফেসবুক আর ইনস্টাতে এড পাঠালাম, পরিচিত হয়েও কেউ এড বা ফলো রিকুয়েষ্ট টাও একসেপ্ট করে নি। এদের গা ভর্তি শুধু অহংকার। তবুও আমি হাল ছাড়বো না। ২০ দিন যাবৎ সাকিবের মায়ের গাড়ির পিছন পিছন চেহারা বাচিয়ে ঘুরছি, যদি কোনোদিন কোনো সমস্যার কারণে উনার গুডবুকে নাম উঠাতে পারি এটাও কাজে আসছে না। তবুও আমি হাল ছাড়বো না। লেগে থাকবো।
হ্যাপির কথা: আজ সারাদিন ব্যস্ত থাকতে হবে। সকাল ৮টায় অফিসে তারপর ১২ টায় মিটিং, বিকাল ৫ টায় আবার দুবাইয়ের ফ্লাইট। ড্রাইভার বাসার সবাইকে আগেই জানানো হয়েছে কিন্তু ড্রাইভারের আবার মেয়ের বাবা হবে বেলা ৩ টায় সিজার। তাকে শুধু সকালেই পাবো। বাকিদিন উবার পাঠাওয়ের উপর চলতে হবে। বাকি গাড়িগুলোতে আবার রাফা, সাকিব আর সাইফুলের সফরসঙ্গী।
শুভর কথা: সকাল ৯ টা থেকে বসে রইলাম পাড়ার মোড়ে কিন্ত কালো গাড়ি টা বের হল না ব্যাপার কি? এখন বাজে ১১ টা? তাহলে আজ কি হ্যাপি রহমান অফিসে যাবে না?
একি কালো গাড়ি টা এইসময় সাকিবদের বাসার দিকে যাচ্ছে কেন? ভিতরে তো ড্রাইভার ছাড়া কেউ নেই। আচ্ছা তাহলে মনে হয় আন্টি অফিসে চলে গেছেন।
[+] 2 users Like ms dhoni78's post
Like Reply
#8
Chaliye jao
[+] 1 user Likes Ajju bhaiii's post
Like Reply
#9
পাঠক থেকে লেখক হবার জন্য অভিনন্দন। প্রত্যেক নতুন লেখক আমাদের পাঠকদের জন্য নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আসেন। আশা করি আপনি সেই সম্ভাবনার পূর্ণরূপ দিবেন। আর পাঠক হিসেবে আমার দেখা অনেক নবীন লেখক বেশ কিছু ভুলের কারণে দ্রুত আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন লেখার বা লেখাটা শেষ করতে পারেন না। এগুলোর দিকে খেয়াল রাখলে আশা করি আপনি আপনার সম্ভাবনা টা সম্পূর্ণ করতে পারবেন।

১। গল্পের মূল প্লটটা শুরুতেই ভেবে ফেলুন। থিম কি হবে, মূল চরিত্র কারা, মূল চরিত্রদের কি কি বৈশিষ্ট্য থাকবে, তাদের পরষ্পরের সম্পর্ক কি হবে, গল্পের ভিতর কোথায় কোথায় বড় টুইস্ট রাখতে চান এবং গল্পের শেষ কি হবে অর্থাৎ মূল চরিত্র গুলো গল্পের শেষে কোন পরিণতিতে পৌছাবে। এটা করলে দেখবেন মাঝপথে হতাশ হয়ে পরবেন না। ঠান্ডা মাথায় এটা ভাবুন। একটু সময় লাগএও ভাবুন। আখেরে গল্পটি তখন আর বেশি সুনির্মিত হবে।

২। নতুন অবস্থায় আপনার গল্পের পাঠক সংখ্যা অনেক কম থাকবে। এটাতে খুব একটা হতাশ হবেন না। আপনি নিয়মিত লিখতে থাকলে গল্পের পাঠক সংখ্যা বাড়বে ধীরে ধীরে। আর কয়েকজন হয়ত লেখার শুরু থেকেই বেশ পাঠকপ্রিয়তা পান তাদের সাথে তুলনায় না গিয়ে নিজেই লিখতে থাকুন, এক বছর পর দেখুন কই গিয়ে পৌছান।

৩। খুব ছোট ছোট আপডেট প্রতিদিন একটা দেওয়ার থেকে, তিন চারটা আপডেট এক সাথে করে একটা আপডেট দিন। পাঠক আর ভাল করে গল্পে মজবে।

৪। পাঠক গল্প লেখার সময় তাদের ফ্যান্টাসির উপর নির্ভর করে অনেক রকম পরামর্শ দিবে। আপনি যেহেতু লেখক তাই পরামর্শ গ্রহণ বা বর্জন আপনার সিদ্ধান্ত। তবে যাই করুন মনে রাখবেন গল্পের মূল প্লটের বারটা বাজে এমন কিছু করবেন না।
[+] 2 users Like কাদের's post
Like Reply
#10
আপডেট ১

হ্যাপি: আবার আসলাম অফিসে এখন দেখি অফিসের কাজ শেষ করে সরাসরি চলে যাব এয়ারপোর্টে। এদিকে আমার পিএও নেই গত দুই মাস যাবত, ভালো একটা ছেলে পাচ্ছি না পিএ নিয়োগ দেওয়ার জন্য।এই মাসেই একটি নিয়োগ দিতে হবে। ইংরেজি জানবে এবং লয়াল ছেলে মেয়ে নিব, কম বয়সের ছেলে হলেই ভালো সাকিবের বয়সী বা তার চেয়ে একটু বেশী। তবে এখন কিভাবে এয়ারপোর্টে যাব সেটা নিয়েই আসল চিন্তা, উবার পাঠাওয়ের রাইডার রা যেভাবে রাইড ক্যান্সেল করে। বাহ এখনো আসলো না উবার? একি এ তো ক্যান্সেল করেছে, ইস এখন আবার সিএনজি দিয়ে যেতে হবে। এই বলে ৮-১০ টা সিএনজি ডাকলাম, একটাও যাবে না, আবার সময় চলে যাচ্ছে।
শুভর কথা : একি আন্টি হঠাৎ সিএনজি খুজছেন কেন? কোন সিএনজি তো দাড়াচ্ছে না। যাই দেখি উনার সামনে আজকে যদি ইমপ্রেসন টা একটু ঠিক করতে পারি। আন্টি আপনি হঠাৎ এখানে সিএনজি র জন্য? উনি বিষ্মিত তবে তা এতটা প্রকাশ না করে রুঢ ভাবে বললেন কাজ আছে। আমি বললাম আপনি কোথাও গেলে আমাকে বলতে পারেন আমি নামিয়ে দিব? নাহ নাহ দরকার নেই। আমি ম্যানেজ করতে পারবো। আমি বললাম আন্টি এই সময় এই দিকে কোনো সিএনজি পাবেন না। যদি একান্তই দরকার থাকে তবে আমার কমদামি কিন্তু ভালো হোন্ডারে আসতে পারেন। আন্টি কিছুক্ষণ ভাবলেন, পরে বললেন আমাকে একটু এয়ারপোর্টে ছেড়ে এস, কিন্তু আমার লাগেজ কিভাবে নিবে? আমি বললাম সাইডে রাখা যাবে আপনি একপাশে বসলে অন্যপাশে লাগেজ রাখতে পারবেন।আহা এইটা মনে হয় একটা ড্রীম, মানে সাকিবের আম্মাকে আমি কোনেদিন হেল্প করতে পারবো, আর তিনিও আমার সাহায্য নিবেন এইটা চিন্তাও করি নাই, খুব ভালোভাবেই উনাকে পৌঁছে দিলাম। উনি আমাকে টাকা দিতে চেয়েছিলেন আমি নেই নি। তারপর একটা ধন্যবাদ দিয়ে উনি চলে গেলেন। আমি উনার চলে যাওয়ার দুচোখ ভরে দেখলাম।

হ্যাপির কথা: আজ শুভ না থাকলে যে কি হত, হয়তোবা ফ্লাইট টাই মিস করতাম,কত অপমান শুভকে করেছি তবুও বিপদের সময় সে সাহায্য করলো। অবশ্য এই ভন্ড প্রকৃতির ছেলেদের কাজ কর্ম থাকে না বলেই মানুষকে সাহায্য করতে পারে।অনেকদিন যাবৎ ফেসবুকে এড দিয়ে রেখেছে আজকে রিকুয়েষ্ট টা একসেপ্ট করে নিই আজ। যদিও এরা আমাদের পর্যায়ের না তবুও ফেসবুকে তো বন্ধু হিসেবে থাকতেই পারে।মিটিং আর সেমিনারই চলে গেল দুইদিন আজ ফেরার পালা, ভাবছি আজকের দিনটা রেস্ট নিয়ে কালকে যাব।গতকাল সাকিবের সাথে কথা হল শুভ কে নিয়ে, সেও একি কথা বললো ছেলে খারাপ না, আর বললাম পিএ হিসেবে কেমন হবে সাকিব বললো ভালোই সব সময় আন্ডারে রাখা যাবে। আমিও চিন্তা করলাম এই ছেলেকে নিজের অধীনেই রাখি, আর যাই হোক পরিচিত ছেলে খারাপ কাজও করতে পারবে না, আর ওদের অন্তত পাড়ায় একটা সম্মান আছে।
৩ দিন পর দেশে এসেই আবার অফিসে আসলাম, এসেই সাকিবের কাছ থেকে শুভর নাম্বার নিয়ে আমার অফিস থেকে বললাম শুভর সাথে যোগাযোগ করে শুভকে যেন আমার পিএ হিসেবে নিয়োগ দেয়।
শুভর কথা: আন্টিকে হেল্প করার পর উনি আমার রিকুয়েষ্ট টা একসেপ্ট করলেন, হায়রে দেমাগী মাগি তোর দেমাগ একদিন আমি ছুটিয়ে দিব।একি আন্টির অফিস থেকে ফোন দিল আজ উনার পিএ হিসেবে যোগদান করার জন্য, এতো মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি। আজকেই দায়িত্ব বোঝে নিতে বলেছে। মাত্রই অনার্স শেষ করলাম এখনো রেজাল্ট হয়নি এর মধ্যেই চাকরি পেয়ে যাব তাও আবার সাকিবের আম্মার অফিসে এটা চিন্তা ও করি নি।অফিসে গিয়ে দায়িত্ব বোঝে নিলাম, তারপর পিয়ন বললো ম্যামের কাছ থেকে উনার কাজ বোঝে নিতে। আমি নক করে আন্টি আসতে পারি বলে ঢুকলাম, উনি বললেন আস। তারপর উনি যা বললেন সমস্ত আনন্দ টাই মাটি হয়ে গেল উনি রুঢ গলায় আমাকে বললেন তুমি আমার অধীনে কাজ করো ইউ শুড ওলওয়েজ কল মি ম্যাম নট আন্টি. হু ইজ ইয়র আন্টি? মাইন্ড ইট. পরবর্তীতে এইরকম করলে চাকরি বাতিল করে দিব। আর আপনি করে বলবে। এদিকে ততক্ষণে লজ্জায় আমার মাথা নিচু হয়ে গেছে। আমি আচ্ছা বলে চলে আসার জন্য পা বাড়িয়েছি তখন তিনি বললেন আগে কাজ গুলো নিয়ে যাও, যত্তসব স্টুপিড এনে নিয়োগ দিছি। আমি কাজ বোঝে এদিকে না দাড়িয়ে তাড়াতাড়ি আমার ডেক্সে চলে আসলাম।এই পরিবার আর ঠিক হওয়ার নই। এরা মানুষকে মানুষ মনে করে না, এই কথাগুলোও তো ভালো ভাবে বলা যেত। না ওদের মতো মানুষের আসলে মনুষ্যত্বই নাই। তবুও মাগী তোকে আমি দেখে নিব এইটা আমার চ্যালেন্জ। তোদের পুরো পরিবারটাই শালা খারাপ। মনে মনে এসব কথা বলতে বলতে আমি কাজ চালিয়ে যেতে থাকলাম।
হ্যাপির কথা: বাঙালির এইটাই সমস্যা খাইতে দিলে ঘুমুতে চায়। আর শুভর মতো ভন্ড আর গরীব ঘরের ছেলে মেয়েরা তো আরও এরকম। চাকরি টা দিয়ে কি ভুলই করলাম নাকি। আচ্ছা তবুও দেখি একমাস কি করে সে। তবে চোখে চোখে রাখতে হবে। এইসব ছেলে প্রচুর ফাঁকিবাজ।
সাকিবের কথা : মা একটা ভালো ডিসিশন নিয়েছে শুভকে পিএ হিসেবে নিয়োগ দিয়ে, ওর যোগ্যতা এটাই। শালা তোর মতো ছেলের কি যোগ্যতা আছে আমার বন্ধু হওয়ার, প্রেম করার। তুই শুধু মানুষের কাজ করে দেওয়ার যোগ্যতা রাখিস। শালা প্রেম করতে চায়।
রাফার কথা: মা পিএ নিয়োগ দিলো তাও আবার এক ভন্ড কে। বোঝি না বয়স হলে কি মানুষের বুদ্ধি লোপ পায় নাকি? মানে দুনিয়াতে এতই লোকের অভাব যে শুভর মতো এক ভণ্ড কে পিএ দিতে হয়।
শুভর কথা: যে করেই হোক এই চাকরিটা আমাকে করতেই হবে যেভাবে ম্যাম বলে ঠিক সেভাবেই আমাকে কাজ করতে হবে। এদের মন আমায় জয় করতেই হবে।
[+] 3 users Like ms dhoni78's post
Like Reply
#11
Nice ❤️❤️
Golpota valo vabei egocce vinno dharar lekha
Dekha jak kotodur egoy.
Update gulo taratari dile valo hoy
Regular update dao
[+] 1 user Likes Mmc king's post
Like Reply
#12
Please update.
Like Reply
#13
এত টুকু লিখেই লেখকের মাল আউট ???
Like Reply
#14
Good start brooo.....
Like Reply
#15
Maa bate ko ek shate toko
Like Reply
#16
দাদা আপডেট অপেক্ষায় রইলাম
Like Reply
#17
সামনের সপ্তাহে আপডেট পাবেন, পরীক্ষার জন্য দিতে পারি নাই।
Like Reply
#18
(29-06-2024, 10:38 AM)ms dhoni78 Wrote: সামনের সপ্তাহে আপডেট পাবেন, পরীক্ষার জন্য দিতে পারি নাই।

Koi dada update koi? Sad
Like Reply
#19
কালকে রাতে পাবেন।
Like Reply
#20
Update diben kobe.
Like Reply




Users browsing this thread: 2 Guest(s)