25-07-2023, 11:36 PM
আসমা তো দেখছি নতুন বউয়ের মতো করছে
স্বামীকে আর বিদেশে যেতে দিতে চাচ্ছে না
স্বামীকে আর বিদেশে যেতে দিতে চাচ্ছে না
Incest প্রবাসী ছেলের প্রেমজালে পাগল আম্মা
|
25-07-2023, 11:36 PM
আসমা তো দেখছি নতুন বউয়ের মতো করছে
স্বামীকে আর বিদেশে যেতে দিতে চাচ্ছে না
26-07-2023, 12:28 AM
বেশ সুন্দর হচ্ছে দাদা।
26-07-2023, 01:30 AM
ভালো হচ্ছে চালিয়ে যান। মান অভিমান বেশ ভালো লাগলো।
মনে মনে আপডেট আরো বড় চাচ্ছিলাম। লাইক ও রেপু দিলাম। -------------অধম
26-07-2023, 09:06 AM
Good going. go like that. not so hurry.
Ma jeno chele ke aro tease kore sexy kapor pore. pacha dudh duliye chele r matha kharap kore dei. tokhon cheleo icche kore ma ke tease korbe. vul korar van kore ma er samne lungi khule felbe kintu abar uthiye felbe. ma ja dekhar dekhe felbe. abar sudhu towel pore ghore ghurte pare or underwear pore. dhon ta duliy duliye hatbe. keu kauke bolte parche na je ekhoni chudte chai. hornyness ekdom peek e na utha porjonto evabe chaliye jao.
26-07-2023, 02:48 PM
খুব সুন্দর হচ্ছে।সেক্সের থেকেও বেশী আকর্ষণীয় হলো সেটার পরিবেশ সৃষ্টি করা।কথোপকথনকে বেশী গুরুত্ব দিয়েছেন।পড়ে ভালো লাগলো।
26-07-2023, 04:56 PM
(This post was last modified: 26-07-2023, 05:05 PM by issan69. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
মারাত্মক আপডেট
26-07-2023, 06:41 PM
দাদা আজকে আপডেট আসবে কি
26-07-2023, 07:41 PM
26-07-2023, 07:42 PM
26-07-2023, 07:43 PM
26-07-2023, 07:44 PM
26-07-2023, 07:44 PM
26-07-2023, 07:45 PM
(26-07-2023, 09:06 AM)milfomaniak Wrote: Good going. go like that. not so hurry. ছেলে মায়ের জন্য পাগল আর অন্যদিকে মা চাইলেও বলছেনা
26-07-2023, 07:46 PM
26-07-2023, 10:09 PM
আমি- আচ্ছা বলে আমরা দুজনেই খেলাম খাওয়া শেষ হতে না হতে আমার আপারা এল। সবাই বসে আছি বেলা তিনটে নাগাদ আমাদের ডাক পড়ল।
সবাই মিলে যেতে ডাক্তার বলল আগের থেকে একটু ভালো তবে সেন্স কম। আজকে দেখবো তারপর ফাইনাল বলব। আম্মা বলল আপাদের তোমাদের কেউ আজকে থাক ছেলেটা কালকে রাত থেকে আছে আমি তো বাড়ি গিয়েছিলাম ওর গোসল পর্যন্ত হয়নি। ছোট আপা বলল ঠিক আছে আকজে আমরা দুজন থাকবো আম্মা তুই আর ভাই বাড়ি যাও। বড় আপা তুই কি করবি। আপা বলল সবাই থেকে লাভ নেই আমরাও বাড়ি যাই তারপর কালকে কি হয় দেখবো। আমি আম্মা বড় আপা সবাই বেড়িয়ে এলাম। বড় আপা আমাদের বাড়িতেই এল। রাতে আম্মা রান্না করল সবাই মিলে খেয়ে নিলাম। তারপর আপা এবং দুলাভাইকে আপাদের পুরানো ঘরে ঘুমাতে দিলাম আমি আমার ঘরে আর আম্মা আব্বার ঘরে ঘুমালো। পরের দিন সকালে আম্মা তাড়াতাড়ি রান্না করল আমারা খেয়ে ছোট আপা আর দুলাভাইর জন্য খাবার নিয়ে আমরা গেলাম। ওদের খাওয়া হলে আমরা খোঁজ নিলাম আব্বার কি অবস্থা, ১০শ টায় ডাক্তার এল আমরা কথা বললাম, ডাক্তার বলল বিকেলে ছুটি দিয়ে দেবে।তবে এ রুগী কিন্তু বেশীদিন নেই সব শেষ হয়ে গেছে, বিছানায় থেকে যে কয়দিন বাচে। দেখবে কিন্তু কিছু বলতে পারবেনা।যদিও পারে আপনাদের চেষ্টায় পারবে। বাড়ি নিয়ে জান এখান থেকে বাড়িতে ভালো থাকবে। আমি সব বিল মিটিয়ে দিয়ে আব্বাকে ছুটি নিয়ে বাড়ি এলাম। আপারা সবাই চলে গেল কারন রাত হয়ে গেছে। আম্মা- আব্বা তুমি তোমার আব্বার কাছে থাকো আমি রান্না করি। আমি- ঠিক আছে আম্মা তবে তুমি কাপড় পাল্টে নাও সারাদিন এক কাপড়ে। আম্মা- নতুন কিছু পড়তে বলছ আব্বা। আমি- হ্যা এনেছি তো তোমার জন্য, তুমি পরবে না তো কে পরবে। আম্মা- আচ্ছা আব্বা তুমি যখন বলছ তবে পরবো বলে চলে গেল। আব্বার জন্য লেই মানে চালের গুরো রান্না করে আমার কাছে দিল আর বলল এইগুলো একটু খাইয়ে দাও আমি ততক্ষণে রান্না করে ফেলি। আমি- আচ্ছা বলে আব্বাকে খাওয়াতে লাগলাম, আব্বা চোখ তুলে দেখছে কিন্তু কিছু বলতে পারছে না মুখ বেকে গেছে স্ট্রোক করেছে তো। একটা সাইড ধরে নিয়েছে। আমি আব্বাকে আস্তে আস্তে খাইয়ে দিলাম। অনেকখন বসে খেল।আব্বাকে খাওয়ানো শেষ হলে আব্বার মুখ ধুয়ে দিয়ে যখন মিছিয়ে দিলাম আর বাটি পাশে রেখে বসতে দেখি আব্বার চোখ দিয়ে জল বেয়ে পড়ছে। আমি কি হয়েছে আব্বা কাদছ কেন তুমি। আব্বার ডান হাত কাজ করছে না তাই বা হাত দিয়ে আমার গায়ে হাত দিয়ে আমাকে ইশারা করল আমি মরে যাবো। এর মধ্যে আম্মা এল। আম্মা সেই কলকাতা থেকে যে শাড়ি এনেছি সেটা পড়েছে, ট্রান্সপ্যারেন্ট শাড়ি, সাথে কালো ব্লাউজ, মায়ের উত্থিত যৌবন যুগল সম্পূর্ণ দেখা যাচ্ছে এসে পাশে দারালো আর বলল। আম্মা- কি সব খেয়ে নিয়েছে তো। আমি- হুম আস্তে আস্তে খেয়েছে। আব্বা- হাত দিয়ে আম্মাকে ডাকল। আস্তে করে কথা বলার চেষ্টা করল আর বলল ভালো হয়েছে। আম্মা- পাশে বসে পড়ল আর বলল কি হয়েছে ভালো লাগছে, এই দ্যাখ তোমার ছেলে আম্মার জন্য শাড়ি এনেছে সেটা পড়েছি কেমন লাগছে। আব্বা- বা হাত দিয়ে ইশারা করল খুব ভালো লাগছে, মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছেনা।কাটা কাঁটা গলায় বলল ভালো বলে আমার আর আম্মার হাত এক জায়গায় নিয়ে বলল ভালো থেকো দুজনে বলে হাত দিয়ে আমাদের দুজনকে দেখাল। কথা ভালো করে বলতে পারছেনা তবুও চেষ্টা করছে। আম্মা- চিন্তা করনা তুমি ভালো হয়ে যাবে তোমার ছেলে তোমাকে সুস্থ করে তুলবে। আমি- হ্যা আব্বা আমি তোমাকে সুস্থ করে তুলবো দেখবে। আব্বা- হাও হাও করে কেঁদে উঠে বলল হব ভালো। আম্মা- হ্যা হবে কেন হবেনা বলে আব্বার মাথায় হাত বুলিয়ে দিল। আমি- আম্মা রান্না হয়েছে। আব্বা- আমাদের ইশারা করে বলল যাও খেয়ে এস। আম্মা- প্রায় হয়ে গেছে চল তোমাকে খেতে দেই। সকালে গোসল করেছিলে তাই না। আমি- হ্যা আম্মা সকালে গোসল করে গেছি।
26-07-2023, 10:10 PM
আম্মা- আরেকটু সময় বস আমি ডাক দিচ্ছি হয়ে গেলে বলে আম্মা আস্তে আস্তে চলে যাচ্ছে।
আমি- আম্মার রুপ যৌবন দেখছি, কি সেক্সি লাগছে আম্মাকে, ব্লাউজের বড় চওড়া পিঠ বের হওয়া যেমন আম্মা ফর্সা আর তেমন আম্মার ঢেউ খেলানো পিঠ, পাতলা শাড়ি বলে আম্মার ব্লাউজ সব দেখা যাচ্ছে, কোমর সরু হলেও পাছা বেশ ভারী, আম্মা হেটে যাচ্ছে পাছা দুটো থল থল করে কাঁপছে, ভেতরে কালো ছায়া দেখা যাচ্ছে। পেটে সামান্য চর্বির ভাজ মানে দুদিক দিয়ে ভাজ পড়েছে। এক কথায় আম্মাকে ছায়া আর ব্লাউজ ছাড়া আম্মার কি আছে সব বোঝা যাচ্ছে। আম্মা ইচ্ছে করেই আস্তে আস্তে যাচ্ছিল, আমাকে তাঁর রুপ যৌবন দেখাচ্ছিল। আম্মা- আবার ফিরে এসে কি তুমি রান্না ঘরে খাবে না তোমার ঘরে খাবার নিয়ে যাবো। বলে সামনে এসে দাঁড়াল। আমি- আম্মা আমার সামনে এমন ভাবে দাঁড়ানো, যে আম্মার খাঁড়া খাঁড়া দুধ দুটো আমি দেখতে পাচ্ছি, আম্মার দিকে তাকিয়ে ঘরে নিয়ে আস আরাম করে বসে দুজনে খাবো, এখন তো তেমন ভয় নেই আব্বা শুয়ে আছে। আম্মা- কি তুমি বললে না তো আমাকে এই শাড়িতে কেমন লাগছে। আমি- একদম নতুন বউয়ের মতন লাগছে, ভাবছি আবার আব্বার সাথে তোমার আবার বিয়ে দেব। আম্মা- আব্বার পাশে বসে বলল শুনেছ কি বলে তাঁর থেকে ছেলেকে একটা বিয়ে দাও নাত পুতি হলে না হয় তাঁর সাথে বিয়েতে বসব। আব্বা-এক্টু হেঁসে ইশারা করল তাই। আর বলল তোমাকে বিয়ে দেব আমরা। আম্মা- কি ছেলের বিয়ে দেবে তো। সত্যি বলছ তো। আব্বা- হাত নেড়ে হ্যা দেব মেয়ে দেখ। আমি- না আব্বা একদম না আমি এখন বিয়ে করব না, তুমি সুস্থ না হলে কে কাকে দেখবে ওই কথা একদম বল্বেনা। আমি আরো কামাই করব তারপর এখনই না আব্বা। আব্বা- আমার গায়ে হাত দিয়ে ঠিক আছে তাই হবে। আম্মা- কি বলছ আমি মেয়ে দেখবো না। ছেলে বড় হয়েছে বুঝতে পারছ না। তোমার ছেলে অনেক বড় হয়েগেছে এখন বিয়ে দরকার, না হলে পরে মেয়ে পাওয়া যাবেনা কিন্তু। ছেলেকে বিয়ে না দিলে হবে কি বলছ তুমি, তোমার মতন বুড়ো বয়সে বিয়ে দেবে নাকি। আব্বা- হবে ও যখন চাইছেনা পরে হবে। আমি- দেখলে আব্বা আমার কথা বোঝে কিন্তু তুমি কিছুই বুঝতে চাইছনা, আমি যা বলি তা তোঁ শুনবেনা। আম্মা- আমাকে মুখ ভেংচে বলল দুষ্ট ছেলে একটা বিয়ে করবে না। আমার একা কষ্ট হয়না, সব কাজ একা একা পারি। আমি- সব আমি করে দেব আম্মা ভাবছ কেন এখন থেকে বাড়ি থাকবো, আব্বাকে দেখবো তোমাকেও দেখবো, তোমার কি করতে হবে বলব আমি করে দেব। আম্মা- শুনেছ তোমার ছেলে কি কয়, সব করে দেবে তবু বিয়ে করবেনা। এমন করলে সবাই বলবে আম্মা ছেলেকে আঞ্চলে বেঁধে রেখেছে। আব্বা- আমি জানিনা তোমাদের মা ছেলের ব্যাপারে যা কর কর তোমরা কর বলে একটু হাসল। আমি- দেখচ আব্বার আমার সব বোঝে কি খাওয়াবো আব্বা বল, সব দেনা নয় শোধ হয়েছে কিন্তু একজনকে আনলে সে যদি ভালো না হয়, আমার আব্বা আম্মাকে যদি না দেখে এখনকার মেয়েদের বিশ্বাস নেই আব্বা। আমার এই ভালো আম্মা আর আব্বাকে কেউ কষ্ট দিক সে কাজ আমি করতে পারবো না। আগে আব্বা সুস্থ হোক তারপর ভাবা যাবে। আর তোমার সাথে যদি যদি খারাপ ব্যবহার করে তুমি সইতে পারবে, আমারত আম্মাকে কেউ বাজে কথা বলুক সে আমি সইতে পারব না। আমার আম্মাকে নিয়ে আমি থাকবো আর কাউকে লাগবেনা। আম্মা- শুনেছ আবার কি বলে আম্মাকে নিয়ে থাকবে, পারবে তোমার ছেলে আম্মাকে নিয়ে থাকতে। আব্বা- ও যখন চাইছেনা কেন বিরিক্ত কর পরে দেখা যাবে, এরকম কয়টা ছেলে পাবে আম্মাকে এত ভালোবাসে। আমি- আব্বা আমার কত বয়স মাত্র ২২ বছর এখনো সময় আছে না আম্মা বোঝেনা। আম্মা- সে আমি ভালো করে জানি আমার ছেলে কতবর হয়েছে এখনো ভালো করে গোসল করতে পারেনা, কাল দেখলাম তো কি অবস্থা গায়ে সাবান দিয়ে দিতে হল। আমি- তয় আমাকে ভালো করে সব বুঝিয়ে দাও তারপর না হয় বিয়ের কথা বলবে। আম্মা- হাত পা বড় বড় হয়েছে কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় নাই। মুখে বড় বড় কথা কাজের কাজ পারবে বলে মনে হয় না। সংসার করা মুখের কথা না। আমি- আব্বা তুমি বল আমি কি বুঝি আম্মা আমাকে সব বুঝিয়ে দেবে না, আম্মা না বোঝালে কে আমাকে বোঝাবে পরের মেয়ে এসে, আর সে যদি এসে আমাকে উল্টো বুঝিয়ে তোমাদের থেকে আলাদা করে নেয় তখন, ওই ও পাড়ার জলিল তো বিয়ে করে বউ নিয়ে ঢাকা চলে গেছে বাড়িতে একটা টাকাও পাঠায় না চাচা চাচী কি করে চলে চাচা এই বয়সে রিক্সা চালায় ভাবা যায়। আমি শুনে তো অবাক পারে কি করে আব্বা আম্মাকে ফেলে এভাবে থাকতে পারে একটা ফোনও করেনা। ওর আম্মা যদি ওকে শিখিয়ে রাখত তবে এই দিন দেখতে হত তুমি বল আব্বা। আব্বা- আমার আর আম্মার মুখের দিয়ে তাকিয়ে ইশারা করে বলল বুঝেছ কেন ছেলে বিয়ে করতে চায়না, কেন তুমি বলছ যাক আরো কিছুদিন। ভালো করে বুঝুক সংসার তারপর না হয় বিয়ে দেব।
26-07-2023, 10:10 PM
আম্মা- হ্যাঁয় আল্লা কারে কি কই আর কি বোঝে না হবেনা আমাকেই কিছু করতে হবে আস তোমাকে খেতে দেই।
আমি- এখন যাবো হয়েছে তোমার রান্না। আম্মা- হ্যা হয়েছে চল বলে আম্মা আগে যাচ্ছে আমি পিছন পিছন যাচ্ছি, আর আম্মার রসে ভরা যৌবন দেখছি। আম্মা যাও হাত ধুয়ে গিয়ে বস আমি খাবার আনছি। আমি- কেনা আমি তোমার সাথে নিচ্ছি একা নেবে কেন। আম্মা- দরজা ছোট গায়ে গায়ে লেগে যাবে যে তুমি বস আমি আনছি। আমি- তবে ভাবো বউ আসলে তো তোমার গায়ে লেগে যাবে তখন আমার বউর দোষ হবে। আম্মা- হয়েছে আর তোমাকে বিয়ের কথা বলব না সারজীবন অবিবাহিত থাকবে তুমি। আমি- আমার এমন আম্মা থাকতে কেন বিয়ে করব কি দরকার আমার বউর, আম্মা আছেনা। আম্মা- আব্বার সামনে বল তোমার হবে কি কথা আম্মা থাকতে কেন বিয়ে করব, যাও গিয়ে বস আমি আনছি। আমি- রেগে গেলে আম্মা। আম্মা- রেগে যাবেনা তোমাকে চুমা দেব তাইনা। অসভ্য ছেলে একটা। যাও বলছি। আমি- আর কোন কথা না বলে গিয়ে বসলাম। আম্মা সব খাবার আনল, কিন্তু কি বলব আম্মার মন সত্যি আমি বুঝতে পারছিনা, আমাকে যেভাবে দেখায় বুঝতে পারিনা কি চায় সময় সময় এমন ভাবে দেখায় মনে হয় ধরে ফেলি আম্মাকে কিন্তু মুখে অন্য কথা। এইত খাবার এনে আমার সামনে যখন রাখছে ইচ্ছে করেই আমাকে আম্মার খোলা দুধ দেখাচ্ছে, দারানোর সময় আঁচল সরিয়ে পেট দেখাচ্ছে ফিরে যাওয়ার সময় পাছা দুলিয়ে যাচ্ছে, কেন যে আম্মা কি করে বুঝে উঠতে পারিনা। আম্মার যৌবন আমার চোখের সামনে কিন্তু কিছুই করতে পারছিনা শুধু অপেক্ষা করে আছি কবে আম্মা ধরা দেবে। আমি- বসে আছি আম্মা সব এনে আমাকেও দিল নিজেও খেল। আম্মা- রান্না কেমন হয়েছে। আমি- আমার আম্মার হাতের রান্নাতে যাদু আছে খুব সুস্বাধু হয়েছে আম্মা। ডাল ভাত মাছ সব আম্মা এই মাছে এত স্বাদ তোমার হাতে ছাড়া কারো হাতে হবেনা। তুমি পাকা রাঁধুনি। আম্মা- আমরা মাছ ভাত খাচ্ছি আর লোকটা লেই খেয়ে আছে। আমি- আম্মা আব্বা বেঁচে থাকলে পরে খেতে খেতে পারবে, জীবনে তো কম খাওয়ানি এ বাড়িতে আসার থেকে ভালমন্দ রান্না করে দিয়েছ। আম্মা তোমার তো ১৫ বছর বয়সে বিয়ে হয়েছে, বড় আপা তখন কত বয়স ছিল। আম্মা- তের বছর ওর আর ছোট তাঁর বয়স ১১ বছর। আমি- বড় আপার তিনটে বাচ্চা আর তোমার মাত্র একটা। তোমার আরো দুটো হওয়ার দরকার ছিল। আম্মা- আরো দুটো এক্টাকেই মানুষ করতে পাড়লাম না, ওই বুড়োর আর ইচ্ছে ছিল আমি রাজি হইনি বলে আর হয় নাই। আমি- ভালো করেছ না হলে তোমার এমন ফিগার থাকতো না বড় আপাকে দেখ কেমন হয়ে গেছে কি সুন্দর ছিল। আম্মা- খালি বাচ্চা পয়দা করলে হবে, নিজের দিকে খেয়াল দিতে হবে। সে তো দেয়না আর কামাই কি করে ওর বর যে ভালো মন্দ খাবে, সাত জনের সংসার বুঝতে হবে। আবার হবে যা শুনলাম। আমি- না এত ভালো না দুটো সন্তান ভালো তাঁর থেকে বেশী ভালো না। আম্মা- এই একটা কথার কথা বলেছ। আমি- তুমি নিলে না কেন আম্মা- নেব সময় হলে নেব এত তাঁরা কিসের। বলে থালা নিয়ে উঠে গেল আর বলল বাকী গুলো নিয়ে চলে আস। আমি- আম্মার কথায় কেমন যেন একটা গন্ধ পেলাম, মনে উৎফুল্ল জেগে উঠল, আম্মা কথার ফাঁকে কি বলল। আমি বাকী থালা বাসন নিয়ে আম্মার কাছে গেলাম। আমি কল পাম্প করছি আম্মা থালা বাসন ধুয়ে নিচ্ছে। সব নিয়ে দুজনে ঘরে এলাম। আম্মার সাথে সব সাজিয়ে রাখলাম। আম্মা- এতকাজ প্রতিদিন করতে হয় বুঝেছ। তারপর তোমার আব্বা ওইরকম অসুস্থ কি করে আমি একা পারি, সেদিন যা হয়েছিল তুমি না থাকলে আমি কি করে কি করতাম তোমার আপারা পরের দিন এসেছে। বিয়ের পর একদিন তোমার আপা স্বামী ছাড়া থাকেনি, আর তাঁর ফসল দেখতে পাচ্ছ ১০ বছরে ৫ বাচ্চার মা হতে যাচ্ছে। আমি- আম্মা তুমি বললে নেবে তো কবে নেবে সে তো বললে না। আম্মা- যে দেবে সে তো মৃত্যু শয্যায়।
26-07-2023, 10:11 PM
আমি- ও আমার সাথে হেয়ালী করছ তুমি তাই না।
এর মধ্যে আব্বার গোঙ্গানির শব্দ পেলাম। আমি ও আম্মা আবার কাছে দৌড়ে গেলাম, দেখি মুখে আবার গ্যাঁজা উঠেছে। ধরে বসিয়ে আব্বাকে মালিস করতে লাগলাম। আব্বার মুখ আরো বেকে গেল। আম্মা- না লোকটা মনে হয় আর থাকবেনা। কি করবা এখন। হাসপাতালে যাবে এখন নিয়ে। আমি- আম্মা আবার দেখি কি হয় বলে দুজনে আব্বাকে সেবা করতে লাগলাম। আম্মা- তুমি এবুলেন্স ডাকো না হলে মরে যাবে। আমি- আম্মা দেখছি বলে এদিক ওদিক ফণ করতে লাগলাম। আম্মা- এদিকে এস দেখ কেমন করছে। আমি- আব্বার কাছে যেতে আব্বা- আমার হাত ধরে আম্মার হাতে দিয়ে একটা কথা বলল তোমার আম্মাকে দেখ তাড়িয়ে দিও না আমার সময় নেই। আম্মা- তুমি চুপ কর কষ্ট হচ্ছে তোমার। আব্বা- আম্মার হাত ধরে আবার বলল ছেলেকে নিয়ে তুমি থাকবে ওর অবাধ্য হবেনা আমাকে কথা দাও। আম্মা- ঠিক আছে তাই হবে তুমি চুপ কর তোমার কিছু হবেনা। আব্বা- আমার হাত ধরে তোর আম্মাকে দেখিস বলে আমাদের দুই হাত চেপে ধরল আর বলল পানি। আম্মা- চামচে করে আব্বার মুখে পানি দিল আর আমাকে বলল দাও। আমি- চামচে করে আব্বার মুখে পানি দিলাম। আব্বা- আমাকে আর আম্মাকে কাছে নিয়ে আল্লা আল্লা করে হঠাত চোখ বুঝল। আম্মা- আব্বাকে জড়িয়ে ধরে কি হল তোমার বলে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল। আমি- দেখলাম আব্বার পালস নেই মানে সব শেষ। আমি একে একে আপাদের ফোন করলাম সবাই এল। সবাই দেখে বলল না আর নেই, পাড়ার ডাক্তার ডেকে দেখানো হল বাড়ি ভর্তি লোকজন সবাই বাকী কাজ করল। পরের দিন সকালে জানাজা হল আব্বাকে দাফন করা হল। আমার বন্ধু বান্ধব সব এসেছিল এভাবে চারদিন গেল। সবাই যখন চলে গেল আমি আর আম্মা একা হয়ে গেলাম। আম্মার মুখ একদম মলিন। এই কয়দিন আম্মা কোন কথা বলছে না। আমি কোনরকম আম্মার সাথে কথা বলার চেষ্টা করি, আম্মা কষ্ট করে রান্না করে। এভাবে ১০ দিন গেল। বাড়ি এসেছি ১৪ দিন হয়ে গেছে। এর মধ্যে মালিক একদিন ফোন করল আমি তখন আম্মার কাছে বসা মালিকে সব বললাম আব্বা মারা গেছে শুনে বলল তবে এখন থাক পরে কথা বলব।কিছু টাকা পাবে সেটা আমি ঢাকার অফিসে বলে দিচ্ছি গিয়ে নিয়ে এস।কালকে গেলেই পাবে বেশী দেরী করনা।এক কাজ কর কাল না পরশু যেও ব্যাংক বন্ধ তো। আর কয়দিন থাকো তবে তাড়াতাড়ি আসার চেষ্টা কর এখানে অনেক কাজ। আম্মা- এই প্রথম ভালো করে কথা বলল আর বলল বলে দাও যেতে পারবেনা। আর তোমাকে যেতে হবেনা আমি একা কি করে থাকবো। আমি- আম্মা আমাকে ঢাকা যেতে হবে বেশ টাকা পাবো। এই ফাঁকে টাকা তো নিয়ে আসি তারপর যা হয় দেখা যাবে। আম্মা- কবে যাবে ঢাকা। আমি- কালকে যাবো ভাবছি। তুমি যাবে আমার সাথে। আম্মা- কয়দিন লাগবে ওখানে। আমি- দেখি গিয়ে তুমি চল একা থাকবে কেন। ঘর বন্ধ করে চলে যাবো আবার তো ফিরে আসবো, চার বা পাঁচ দিন থাকবো।
26-07-2023, 10:12 PM
আম্মা- কালকে যাবে কিসে যাবে বাসে না লঞ্চে যাবে। ঢাকা কোথায় থাকবে গিয়ে কেউ পরিচিত আছে।
আমি- না আম্মা আমরা হোটেলে থাকবো, অফিস ফার্মগেটে ওখানে থাকবো এত টাকা সাথে করে নিয়ে আসা যাবেনা আমাকেও ব্যাংকে ফেলতে হবে। তুমি চল আম্মা। তোমার মন ভালো লাগবে। আম্মা- বলছ যেতে তবে চল। আমি- আম্মা তবে আমি বরিশাল গিয়ে টিকিট নিয়ে আসি। রাতের বাস ধরব রাত ১০ টার সকালে গিয়ে পৌছাবো। আম্মা- ভালই হবে রাতে বের হলে লোকে জানবেও না। তবে তুমি যাও আর বাজার করতে হবেনা আজ যা আছে ওই দিয়ে চালিয়ে নেব তুমি টিকিট করে আস। আমি- আম্মা বিকেল হয়ে গেছে আস্তে রাত হবে আজ তো কেউ নেই। একা থাকতে পারবে তো নাকি আমার সাথে যাবে তোমার কিছু লাগবে ঢাকা যাওয়ার জন্য। আম্মা- না আর কিছু লাগবেনা তুমি তো অনেক কিছু এনেছ সব তো পড়াই হয় নাই। আমি- আম্মা বলনা তোমাকে কিছু কিনে দিতে পারলে আমার ভালো লাগে। আম্মা- না মনে পড়ছে না কি লাগবে তুমি গেলে যাও তাড়াতাড়ি বাড়ি এস। আমি- আচ্ছা আম্মা আমি তবে বের হই দেখি কোন বন্ধুর বাইক পাই নাকি আর তুমি মনে পড়লে ফোন কর কিন্তু। আম্মা- না বাইকে যাওয়ার দরকার নেই তুমি ইজি বাইকে যাও আমার ভয় করে। আমি- আচ্ছা আম্মা তাই করব তোমার অবাধ্য আমি হব না আম্মা। আচ্ছা চলি আম্মা বলে বেড়িয়ে পড়লাম। ইজি বাইকে করে গেলাম বরিশাল, ভল্বো বাসে দুটো টিকিট করলাম। এসি বাস। সন্ধ্যে হয়ে গেছে আম্মাকে ফোন করলাম আম্মা কিছু লাগবে বলনা। আম্মা- না কিছু লাগবেনা তুমি বাড়ি আস একা একা ভালো লাগেনা। আমি- দোকানে গিয়ে তবুও আম্মার জন্য ফেন্সি ব্রা আর একটা স্যালোয়ার কামিজ নিলাম। নিজের জন্য একটা জাঙ্গিয়া আর হাফ গেঞ্জি নিলাম বাড়িতে খালি গায়ে থাকি। সাথে কিছু ফল নিলাম এই কয়দিন আমাদের উপর দিয়ে ধকল গেছে। নাক মুখ আমার আম্মার শুকনা। আসার সময় দুটো ওইয়ান এনেছি এখনো বের করতে পারিনি ইচ্ছে ছিল বন্ধুদের নিয়ে খাবো সে আর হল কই আব্বার এই অবস্থার ভেতর দিয়ে গেছে। ভাবলাম আরো কিছু খাবার নেই। আম্মাকে ফোন করলাম আজ আর রান্না করতে হবেনা খাবার নিয়ে আসছি। আম্মা- তুমি নিয়ে আসবে খাবার। আমি- হ্যা আম্মা বাড়ি এসে তোমাকে ভালো কিছু খাওয়াতে পারিনি আজ এখান থেকে নিয়ে আসি। আম্মা- আচ্ছা আব্বা তবে নিয়ে আস, তোমারও এইকয়দিন ভালো করে খাওয়া হয়নি। আমি- আম্মা বিরিয়ানী আনছি রয়্যালের বিরিয়ানী, আমরা মায়ে পুতে খাবো। আম্মা- নাম শুনেছি কোনদিন খাওয়া হয় নাই, তবে নিয়ে তাড়াতাড়ি আস। রাত হয়ে গেছে আব্বা। আমি- আসছি আম্মা এইত রওয়ানা দেব। বলে আমি ইজি বাইক ধরলাম আর সোজা বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম। বাড়ি ঢুকতে রাত ৯ টা বেজে গেছে। তাকাতে দেখি আম্মা একা বসা দরজা বন্ধ। আমি ডাক দিতে আম্মা দরজা খুলে দিল ভেতরে ঢুকলাম। আমি আম্মাকে দেখে অবাক, আম্মা স্যালোয়ার কামিজ পরে বসে আছে, গত ১০ দিনে আম্মা একবার এর জন্য স্যালোয়ার কামিজ পরে নাই। আম্মা- ১০ দিন পর তোমার কামিজ আর স্যালোয়ার পড়লাম, এটা বেশ সফট পরে ভালো লাগছে। আমি- কেউ এসেছিল নাকি। আম্মা- তোমার ছোট আপা এসেছিল, আমাদের জন্য কিছু ফল আর মিষ্টি এনেছিল ওদের খাইয়ে দিয়েছি। এইত ৮ টার দিকে চলে গেছে তোমার খোঁজ নিচ্ছিল, কি ওদের অসবিধা আছে, সবার এই বাড়ির দিকে নজর জানো, ওদের কথায় বুঝলাম ওদের এখন ভাগ চাই। তোমার কাছে এসেছিল কিছু চাইবে বলে আমি বলেছি এখোনো টাকা পায় নাই, কাল সকালে আসবে। তোমার আপারা আমাদের শান্তিতে থাকতে দেবেনা। আমাদের এখান থেকে চলে যেতে হবে এইটুকু বাড়ি অরা ভাগ নিলে আমরা কোথায় থাকবো। শোন একটা কথা বলি যদি ওরা টাকা চায় দেবেনা বলবে বাড়ি বেঁচে দাও ভাগ করে নিয়ে নাও, তুমি আমি অন্য জায়গায় চলে যাবো। আমি- আচ্ছা আম্মা আমারও সেরকম ইচ্ছে এখানে আর থাকবো না দরকার হলে মোবাইল নাম্বার চেঞ্জ করে দুরে কোথাও চলে যাবো। এই নাও খাবার আম্মা রেডি কর। আমরা খেয়ে নেই। আর তুমি সব সময় মন মরা হয়ে থাকো কেন। আমি তো আছি আব্বা তোমার আমার হাত ধরে কি বলে গেছে মনে আছে। আম্মা- আমি যদি ধেই ধেই করে চলি তবে পাড়ার লোক কি বলবে কেউ না কেউ আসে আমাদের বাড়ি সে তুমি দেখতে পাচ্ছ। ইচ্ছে থাকলেও উপায় নেই। চল তোমার ঘরে চল ওখানে বসেই খাই।
26-07-2023, 10:12 PM
আমি- আচ্ছ বলে আমার ঘরে প্যাকেট দুটো নিয়ে গেলাম।
আম্মা- থালা আর পানি নিয়ে এল। আম্মা দুটো প্লেটে ঢেলে দিল বিরিয়ানী। তারপর আমার কাছে একটা থালা দিল নাও অনেক দিয়েছ তো। আমি- হ্যা আম্মা বলে দুজনে খেতে লাগলাম। আম্মা- খুব ভালো হয়েছে খাসীর মাংস তাই না। আমি- হ্যা আম্মা এইকয়দিন না খেয়ে কেমন হয়ে গেছ তুমি কি অত ভাব শুনি। আম্মা- তুমি বুঝবেনা যার স্বামী নেই তাঁর কেউ নেই। তোমার আব্বা আর যা করুক আমাকে খুব ভালো বাসত, যা আন্ত দুজনে ভাগ করে খেতাম। তুমি তো বাড়ি ছিলেনা কত আশাছিল তাঁর সুন্দর একটা বৌমা আনবে। ধুমধাম করে বিয়ে দেব। তাঁর সে আশা পুরন আর হলনা। আমি- আম্মা আমি যে কোন মেয়েকে ভালবাসতে পারবো না, বিয়ে করে কি করব, আমার মন যে অন্য জায়গায় পরে আছে, আর সে তুমি জানো কোথায় তবুও তুমি বলছ। আম্মা- ওসব ভাবা ঠিক না, ওনিয়ে একদম ভাববে না যা হবার নয় সে কোনদিন হবেনা। তুমি আমার ছেলে তোমাকে আর কি বলব। একটা ঠিক ঠাক আয়ের ব্যবস্থা কর জমা টাকা দিয়ে কতদিন চলবে। আমি স্বামী হারা বাপের বাড়িতে কেউ নেই আমার যে কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। তুমি আমার সব তুমি তাড়িয়ে দিলে আমি কোথায় যাবো। আমি- আম্মা আমি কি কিছু বলেছি তুমি অমন কেন বলছ, তুমি সারাজীবন আমার সাথে থাকবে তাতে যা হয় হবে, আমি তোমাকে একদম জোর করব না, তুমি তোমার মতন থাকবে। আমি তোমার ছেলে আমি তোমাকে কোনদিন কোন কাজে জোর করব না। তুমি হাসিখুশি থাকবে আমি এটা চাই, তবে আমাকে বিয়ের কথা বলবে না একটা অনুরোধ তোমার কাছে আমার। আম্মা- শুধু কি কথা বলবে খাও ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে তো। এই কয়দিনে তুমি একটু কাবু হয়ে গেছ। আমি- আম্মা তুমিও তো কাবু হয়ে গেছ, আমরা ঢাকা গিয়ে ভালো ভালো খাবো আর ঘুরবো। আম্মা- টাকা পেলে কি করবে কিছু ভেবেছ কালকে দেখবে তোমার আপাদের রুপ। টাকার থেকে কেউ আপন না। আমি- খেতে খেতে বললাম, সেদিন বলেছিলে নেবে এখন কি করে নেবে, আব্বা তো নেই। আম্মা- আবার ওই কথা সে দেখা যাবে তোমার নতুন আব্বা হলেই হবে। আমাকে বিয়ে দিয়ে দেবে কারো সাথে তবেই হবে। আমি- না সে কোনদিন আমি হতে দেব না। তুমি আমার কাছে থাকবে আমার আম্মু শুধু আমার। আম্মা- আমার খাওয়া শেষ তুমি শেষ কর তাড়াতাড়ি। আমি- আচ্ছা আম্মু বলে আমি সব খেয়ে নিলাম। আম্মা- দাও সব ধুয়ে রাখি বলে উঠে প্লেট নিয়ে আম্মা চলে গেল। আমি- ভাবছি আম্মা ভাঙ্গছে কিন্তু মচকাচ্ছেনা। কি হবে আমার আশা কি পুরন হবেনা। না বুঝতে পারছিনা। আমি বেড়িয়ে হাত ধুয়ে এলাম এমন সময় দরজায় নক। ১০ শ টা বাজে আমি গিয়ে দরজা খুলতে বড় আপা আর দুলাভাই। ভেতরে আসতে বলতে ভেতরে এল। আপা দুলাভাই ঢুকে বলল দেখ রহিম ছোট এসেছিল তাই না। ওদের একদম টাকা দিবিনা। এর মধ্যে আম্মা এল আর বলল তোমরা এত রাতে। আপু- আম্মা এসেছি কি এমনি কেন তোমরা ওকে টাকা দেবে দিলে আমাকেও দিতে হবে শুনেই এসেছি। আমার কি ভাগ নেই। আম্মা- শান্ত হও তোমার আব্বা মারা গেছে ১০ দিন এর মধ্যে তোমাদের ভাগ লাগবে। খেয়ে এসেছ নাকি খাবে আমাদের খাওয়া হয়ে গেছে কিন্তু। আপা- না আম্মা আমাদের খেতে দিতে হবেনা আমরা কথা বলতে এসেছি। আম্মা- ঠিক আছে আজকে রাতে থাকো কাল তোমার বোন আসবে যা বলার সকালে বলবে। আম্মা যা বাজন তুই গিয়া শুয়ে পর সকালে এর একটা ব্যাবস্থা হবে। যেই তোমার আব্বা মারা গেছে অমনি সব চলে এসেছে কালকে বাড়ি বিক্রি করে ওদের ভাগ ওদের দিয়ে দেবে। ] আমি- আচ্ছা আম্মা তাই হবে আমি ঘুমাতে গেলাম। সবাই ঘুমিয়ে পড়ল। খুব সকালে ছোট আপা এসেছে, আমি ঘুমানো ছিলাম বাড়িতে লোকজন ভর্তি আম্মা সবাইকে ডেকেছে। মাতবররা সব শুনে আমাদের কথা জানতে চাইল। আম্মা- আমাদের ইচ্ছে আপনারা বাড়ি বিক্রি করে যা ভাগ হয় সবাইকে করে দিন, পরে আমরা জমি কিনে থাকবো ঘর বানিয়ে আমাদের আর আত্বিয়র দরকার নেই। মাতব্বররা বলল ঠিক আছে তাই হবে খদ্দের দেখিয়ে দাম কেমন হয় দেখছি। আবার বলল আসমা বিবি স্বামীর ভিটে বেঁচে দেবে। আম্মা- কি করব প্রতিদিন ঝামেলার থেকে মুক্তি পাওয়া ভালো। আমার ছেলে আছে ও যেখানে যেভাবে আমাকে রাখবে আমি থাকবো। প্রয়োজনে এ গ্রাম ছেড়ে চলে যাবো। মাতব্বররা- আচ্ছা তবে আর ঝামেলা করে দরকার নেই আমরা সব ব্যবস্থা করে দেব। আমি- হ্যা আমরা আজকে একটু ঢাকা যাবো ফিরবো ৪/৫ দিন পরে এর মধ্যে আপনারা খদ্দের দেখিয়ে সব ঠিক করে রাখবেন। আমরা ফিরে এসে ভাগেরটা দলিল দিয়ে দেব। মাতব্বররা- ঠিক আছে কোন কাজে যাবে নাকি। আমি- হ্যা প্রয়োজনে যাবো আমার বিদেশের কাজে যাবো আবার যাবো তো তাই। এই সব ঝামেলা শেষ করতে বেলা অনেক হয়ে গেছে পরে আম্মা রান্না করলা আমাদের খেতে বিকেল হয়ে গেল। |
« Next Oldest | Next Newest »
|