22-07-2023, 01:37 PM
আম্মা- আমি কল দিচ্ছি তোমাকে বলে আমার মোবাইল মেসেজ ভালো করে দেখার আগেই বেজে উঠল।
আমি- কাঁপা কাঁপা হাতে ধরলাম, সাথে সাথে মায়ের চেহারা ক্যামেরায় দেখা গেল। চোখে জল।
আম্মা- আমাকে এত কষ্ট দিতে পারো তুমি সেই লাইন কেটে দিলে আর ফোন করলে না। আমি এতবার করলাম তুমি ধরলেও না।
আমি- আম্মা আমারও খুব কষ্ট হয়েছে তারজন্য, তবু আমাকে মাপ করে দাও আম্মা আর এমন হবেনা আম্মা, আমার সোনা আম্মু লক্ষ্মী আম্মু, মাপ করে দাও সোনামণি।
আম্মা- আম্মাকে কষ্ট দিতে তোমার ভালো লাগে তাই না।
আমি- আম্মা তোমার মুখ খুব শুকনা লাগছে তুমি কি কিছু খাওনি। তোমার মুখে কোন জৌলুস নে কেন আম্মা।
আম্মা- না আমি খাইনি সারাদিনে কিছুই।
আমি- ও আম্মা আমাকে মাপ করে দাও আম্মা, আগে খেয়ে নাও তারপর কথা বলব আম্ম্ আমি তোমাকে অনেক অনেক ভালোবাসি আম্মা প্লিজ সোনা আম্মু আমার খেয়ে নাও, কাছে থাকলে তো আমি তোমাকে খাইয়ে দিতাম আম্মা। আম্মা তুমি জাওদি না খাও তবে আর কথা বলব না, তোমার শরীর খারাপ করবে আম্মা দুর্বল হয়ে যাবে প্লিজ সোনা আম্মা আমার খেয়ে নাও আগে পড়ে কথা হবে।
আম্মা- আচ্ছা কথা শেষ হলে আমি খেয়ে নেব।
আমি- না আগে খেতে হবে, আমি দেখবো তুমি খাচ্ছ কিনা না হলে সত্যি বলছি আর কথা বলব না তোমার সাথে আর দেশে ফিরবো না বলে দিলাম।
আম্মা- বাজান তুমি লাইনে থাকো আমি খাবার আনি বলে বেড়িয়ে গেল কিছুক্ষণ পড়ে খাবার নিয়ে এল।
আমি- এবার খাও আমি দেখি আম্মার খাওয়া কতদিন দেখিনা আমার আম্মা কি খায়।
আম্মা- না তেমন কিছু না মাছ এনেছিলাম, আর ডাল ভাত।
আমি- তবুও তুমি না খাওয়া আম্মা, আমি বাড়ি ফিরে যেন আমার আম্মার সুন্দরী মুখ আর হাসিখুশি দেখতে পাই কোন রকম মলিনতা না থাকে তোমার চাঁদ বদন মুখে। ও আম্মা বসে আছ কেন খাও আম্মা।
আম্মা- আচ্ছা বাজান খাচ্ছি বলে আম্মা খেতে শুরু করল।
আমি- আম্মা তুমি খাও তোমার কত কষ্ট হয়েছে আম্মা বলে নিজেই নিজের গালে চড় মাড়লাম, আমার আম্মাকে আমি এত কষ্ট দিলাম।
আম্মা- আমার একটা পাগল ছেলে আর আমি এই পাগলের জন্য একদিন সত্যি পাগল হয়ে যাবো, ছোটবেলা কত শান্ত ছিলে তুমি আব্বা আর এখন আমাকে অশান্ত করে তুলেছ, তোমার জন্য আমার মনের মধ্যে সব সময় একটা ঝড় বয়ে যায় তুমি কি সেটা বুঝতে পার আব্বা।
আমি- হু আম্মু আমার বিকের মধ্যে সব সময় তুমি থাকো আম্মা আমি তুমি ছাড়া কিছুই ভাবতে পারিনা আম্মা, আমার বন্ধুরা প্রত্যেকে প্রেম করে সবার গার্ল ফ্রেন্ড আছে কিন্তু আমার গার্ল ফ্রেন্ড আমার আম্মা। আমি যে আম্মা তোমাকে ছাড়া কিছু কল্পনা করতে পারিনা, আম্মা তুমি আমার অন্তর দেহ মন জুরে সর্বদা বিরাজ কর আম্মা, তুমি আমার প্রেম ভালবাসা সব কিছুতেই শুধু তুমি আম্মা। আমার আম্মাকে কাছে পেলে আমি আর কিছু চাইনা দরকার নেই বাকী পৃথিবীর, তুমি আমার পৃথিবী।
আম্মা- বিশুং গেল কাশি দিতে দিতে বলল আর বলনা আব্বা, তোমার আম্মা শুধু তোমার, এ জীবনটা তোমার জন্য আব্বা।
আমি- চুপ করে গেলাম আর কিছু বলছিনা শুধু আম্মা কে দেখছি।
আম্মা- কি হল কিছু বলছনা যে।
আমি- না আম্মা তুমি যেভাবে কাশি দিচ্ছ ভয় লাগে তোমার পাশে আমি নেই তাই তুমি খেয়ে নাও।
আম্মা- হ্যা বাজান তোমার কথা শুনে সত্যি শ্বাস নালীতে খাবার চলে গেছিল তাই অমন কাশি হচ্ছিল, এইত হয়ে গেছে এবার পানি খেয়ে নিলেই হবে। বলে হাত ধুয়ে পানি খেল। হাত মুছতে মুছতে বলল এবার বল বাজান।
আমি- আম্মা আমার এখন কি করতে ইচ্ছে করছে জানো।
আম্মা- কি বাজান, বলনা আমাকে।
আমি- তোমার খাওয়া হয়ে গেছে আর আমারও এখন ইচ্ছে করছে তোমাকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পরি।
আম্মা- হেঁসে সে কপাল কি আর আমার আছে বাজান। তুমি এখন বড় হয়েছ এখন আর ওইভাবে শোয়া যায়, লোকে কি বলবে এতবর ছেলে মাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমায়।
আমি- আম্মা লোকে জানবে কেন আমরা তো ঘরে দরজা বন্ধ করে দুজনে ওইভাবে ঘুমাবো। আমার আম্মা আমার গায়ের উপর একটা পা তুলে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে রাখবে উঃ ভাবতেই কেমন গা শিউড়ে উঠছে আম্মা। ও আম্মা দেবে তো আমাকে ওইভাবে তোমাকে ধরে ঘুমাতে।
আম্মা- কি যে বল তুমি ওভাবে ঘুম আসে নাকি ওভাবে তো গল্প করতে হয়।
আমি- আমরা তাই করব গল্প করব সারারাত, তুমি আমার চুলে বিলি কেটে দেবে, তোমার গলার নিচে হাত দিয়ে আমি তোমার মাথা আগলে রাখবো আম্মা। তোমার ওই রাঙ্গা ঠোঁট দুটো আমার মুখের কাছে থাকবে, তোমার নাকের শ্বাস প্রস্বাসের গরম হাওয়া আমার গালে মুখে পড়ব, আমি তোমাকে টেনে বুকের ভেতর চেপে রাখবো, আবার ছেড়ে দিয়ে আমার আম্মুর রাঙ্গা মুখখানি দেখবো।
আম্মা- আর বলেনা বাজান শরীরের ভেতর কেমন করে এতে কষ্ট হয়। তুমি অন্যকিছু বল বাজান। এরকম কথা শুনলে ঠিক থাকা যায় না তুমি বুঝবে না।
আমি- আম্মা আমি আমার মনের ইচ্ছার কথা তোমাকে বলছি আর কিছু না আম্মা। তোমার কি শুনতে ভালো লাগছেনা আম্মা। তুমি কি আমার মন বুঝতে পারছ না আম্মা। তবে কি বাদ দেব।
আম্মা- সাথে সাথে না তা কেন হবে, তুমি আমার জোয়ান ছেলে এভাবে পারবো তাই ভাবছি ভয় করে বাজান, তুমি জানো আমাদের সমাজ কেমন, ভাবতেই গায়ে কাঁটা দেয়। এ সমাজ কারো ভালো দেখতে পারেনা, স্বপ্ন দেখি আমি আর তুমি থাকবো, দুজনে হাসিখুশি, আমি ভালো ভালো রান্না করব তুমি খাবে আর আনন্দ করবে, কিন্তু ওদের চোখে তা সহ্য হবেনা, এই গ্রামে থেকে সেসব সম্ভব নয় বাজান। ওরা পর নিন্দা পর চর্চা বেশী করে।
আমি- আব্বা যতদিন আছে আমরা গ্রামে থাকবো তারপরে না হয় শহরে চলে যাবো অচেনা জায়গায়, তা না পারলে তোমাকে নিয়ে আমি এই দেশে চলে আসবো। তোমার একটা পাসপোর্ট করে।
আম্মা- তাই যদি হয় তবে হতে পারে গ্রামে থাকা যাবেনা।
আমি- তুমি যা চাও তাই হবে আমরা এই বিদেশে চলে আসবো দুজনে থাকবো, টাকা কামাই করে ঢাকায় বাসা নেব ফিরে গিয়ে ওখানে থাকবো।
আম্মা- তুমি কবে আসবা বাজান আমার আর ভালো লাগেনা, তাড়াতাড়ি আসো বাজান। প্রায় দুই বছর হয়ে গেল তোমাকে কাছ থেকে দেখিনা। এখনো কতদিন বাকী আমি যে আর একা। একা থাকতে আর ভালো লাগেনা।
আমি- আসবো আম্মা এইত আসবো আর কয়েকটা দিন বাকী আম্মা।
আম্মা- সে তো অনেকদিন এখনো ৮/১০ দিন বাকী।
আমি- কাঁপা কাঁপা হাতে ধরলাম, সাথে সাথে মায়ের চেহারা ক্যামেরায় দেখা গেল। চোখে জল।
আম্মা- আমাকে এত কষ্ট দিতে পারো তুমি সেই লাইন কেটে দিলে আর ফোন করলে না। আমি এতবার করলাম তুমি ধরলেও না।
আমি- আম্মা আমারও খুব কষ্ট হয়েছে তারজন্য, তবু আমাকে মাপ করে দাও আম্মা আর এমন হবেনা আম্মা, আমার সোনা আম্মু লক্ষ্মী আম্মু, মাপ করে দাও সোনামণি।
আম্মা- আম্মাকে কষ্ট দিতে তোমার ভালো লাগে তাই না।
আমি- আম্মা তোমার মুখ খুব শুকনা লাগছে তুমি কি কিছু খাওনি। তোমার মুখে কোন জৌলুস নে কেন আম্মা।
আম্মা- না আমি খাইনি সারাদিনে কিছুই।
আমি- ও আম্মা আমাকে মাপ করে দাও আম্মা, আগে খেয়ে নাও তারপর কথা বলব আম্ম্ আমি তোমাকে অনেক অনেক ভালোবাসি আম্মা প্লিজ সোনা আম্মু আমার খেয়ে নাও, কাছে থাকলে তো আমি তোমাকে খাইয়ে দিতাম আম্মা। আম্মা তুমি জাওদি না খাও তবে আর কথা বলব না, তোমার শরীর খারাপ করবে আম্মা দুর্বল হয়ে যাবে প্লিজ সোনা আম্মা আমার খেয়ে নাও আগে পড়ে কথা হবে।
আম্মা- আচ্ছা কথা শেষ হলে আমি খেয়ে নেব।
আমি- না আগে খেতে হবে, আমি দেখবো তুমি খাচ্ছ কিনা না হলে সত্যি বলছি আর কথা বলব না তোমার সাথে আর দেশে ফিরবো না বলে দিলাম।
আম্মা- বাজান তুমি লাইনে থাকো আমি খাবার আনি বলে বেড়িয়ে গেল কিছুক্ষণ পড়ে খাবার নিয়ে এল।
আমি- এবার খাও আমি দেখি আম্মার খাওয়া কতদিন দেখিনা আমার আম্মা কি খায়।
আম্মা- না তেমন কিছু না মাছ এনেছিলাম, আর ডাল ভাত।
আমি- তবুও তুমি না খাওয়া আম্মা, আমি বাড়ি ফিরে যেন আমার আম্মার সুন্দরী মুখ আর হাসিখুশি দেখতে পাই কোন রকম মলিনতা না থাকে তোমার চাঁদ বদন মুখে। ও আম্মা বসে আছ কেন খাও আম্মা।
আম্মা- আচ্ছা বাজান খাচ্ছি বলে আম্মা খেতে শুরু করল।
আমি- আম্মা তুমি খাও তোমার কত কষ্ট হয়েছে আম্মা বলে নিজেই নিজের গালে চড় মাড়লাম, আমার আম্মাকে আমি এত কষ্ট দিলাম।
আম্মা- আমার একটা পাগল ছেলে আর আমি এই পাগলের জন্য একদিন সত্যি পাগল হয়ে যাবো, ছোটবেলা কত শান্ত ছিলে তুমি আব্বা আর এখন আমাকে অশান্ত করে তুলেছ, তোমার জন্য আমার মনের মধ্যে সব সময় একটা ঝড় বয়ে যায় তুমি কি সেটা বুঝতে পার আব্বা।
আমি- হু আম্মু আমার বিকের মধ্যে সব সময় তুমি থাকো আম্মা আমি তুমি ছাড়া কিছুই ভাবতে পারিনা আম্মা, আমার বন্ধুরা প্রত্যেকে প্রেম করে সবার গার্ল ফ্রেন্ড আছে কিন্তু আমার গার্ল ফ্রেন্ড আমার আম্মা। আমি যে আম্মা তোমাকে ছাড়া কিছু কল্পনা করতে পারিনা, আম্মা তুমি আমার অন্তর দেহ মন জুরে সর্বদা বিরাজ কর আম্মা, তুমি আমার প্রেম ভালবাসা সব কিছুতেই শুধু তুমি আম্মা। আমার আম্মাকে কাছে পেলে আমি আর কিছু চাইনা দরকার নেই বাকী পৃথিবীর, তুমি আমার পৃথিবী।
আম্মা- বিশুং গেল কাশি দিতে দিতে বলল আর বলনা আব্বা, তোমার আম্মা শুধু তোমার, এ জীবনটা তোমার জন্য আব্বা।
আমি- চুপ করে গেলাম আর কিছু বলছিনা শুধু আম্মা কে দেখছি।
আম্মা- কি হল কিছু বলছনা যে।
আমি- না আম্মা তুমি যেভাবে কাশি দিচ্ছ ভয় লাগে তোমার পাশে আমি নেই তাই তুমি খেয়ে নাও।
আম্মা- হ্যা বাজান তোমার কথা শুনে সত্যি শ্বাস নালীতে খাবার চলে গেছিল তাই অমন কাশি হচ্ছিল, এইত হয়ে গেছে এবার পানি খেয়ে নিলেই হবে। বলে হাত ধুয়ে পানি খেল। হাত মুছতে মুছতে বলল এবার বল বাজান।
আমি- আম্মা আমার এখন কি করতে ইচ্ছে করছে জানো।
আম্মা- কি বাজান, বলনা আমাকে।
আমি- তোমার খাওয়া হয়ে গেছে আর আমারও এখন ইচ্ছে করছে তোমাকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পরি।
আম্মা- হেঁসে সে কপাল কি আর আমার আছে বাজান। তুমি এখন বড় হয়েছ এখন আর ওইভাবে শোয়া যায়, লোকে কি বলবে এতবর ছেলে মাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমায়।
আমি- আম্মা লোকে জানবে কেন আমরা তো ঘরে দরজা বন্ধ করে দুজনে ওইভাবে ঘুমাবো। আমার আম্মা আমার গায়ের উপর একটা পা তুলে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে রাখবে উঃ ভাবতেই কেমন গা শিউড়ে উঠছে আম্মা। ও আম্মা দেবে তো আমাকে ওইভাবে তোমাকে ধরে ঘুমাতে।
আম্মা- কি যে বল তুমি ওভাবে ঘুম আসে নাকি ওভাবে তো গল্প করতে হয়।
আমি- আমরা তাই করব গল্প করব সারারাত, তুমি আমার চুলে বিলি কেটে দেবে, তোমার গলার নিচে হাত দিয়ে আমি তোমার মাথা আগলে রাখবো আম্মা। তোমার ওই রাঙ্গা ঠোঁট দুটো আমার মুখের কাছে থাকবে, তোমার নাকের শ্বাস প্রস্বাসের গরম হাওয়া আমার গালে মুখে পড়ব, আমি তোমাকে টেনে বুকের ভেতর চেপে রাখবো, আবার ছেড়ে দিয়ে আমার আম্মুর রাঙ্গা মুখখানি দেখবো।
আম্মা- আর বলেনা বাজান শরীরের ভেতর কেমন করে এতে কষ্ট হয়। তুমি অন্যকিছু বল বাজান। এরকম কথা শুনলে ঠিক থাকা যায় না তুমি বুঝবে না।
আমি- আম্মা আমি আমার মনের ইচ্ছার কথা তোমাকে বলছি আর কিছু না আম্মা। তোমার কি শুনতে ভালো লাগছেনা আম্মা। তুমি কি আমার মন বুঝতে পারছ না আম্মা। তবে কি বাদ দেব।
আম্মা- সাথে সাথে না তা কেন হবে, তুমি আমার জোয়ান ছেলে এভাবে পারবো তাই ভাবছি ভয় করে বাজান, তুমি জানো আমাদের সমাজ কেমন, ভাবতেই গায়ে কাঁটা দেয়। এ সমাজ কারো ভালো দেখতে পারেনা, স্বপ্ন দেখি আমি আর তুমি থাকবো, দুজনে হাসিখুশি, আমি ভালো ভালো রান্না করব তুমি খাবে আর আনন্দ করবে, কিন্তু ওদের চোখে তা সহ্য হবেনা, এই গ্রামে থেকে সেসব সম্ভব নয় বাজান। ওরা পর নিন্দা পর চর্চা বেশী করে।
আমি- আব্বা যতদিন আছে আমরা গ্রামে থাকবো তারপরে না হয় শহরে চলে যাবো অচেনা জায়গায়, তা না পারলে তোমাকে নিয়ে আমি এই দেশে চলে আসবো। তোমার একটা পাসপোর্ট করে।
আম্মা- তাই যদি হয় তবে হতে পারে গ্রামে থাকা যাবেনা।
আমি- তুমি যা চাও তাই হবে আমরা এই বিদেশে চলে আসবো দুজনে থাকবো, টাকা কামাই করে ঢাকায় বাসা নেব ফিরে গিয়ে ওখানে থাকবো।
আম্মা- তুমি কবে আসবা বাজান আমার আর ভালো লাগেনা, তাড়াতাড়ি আসো বাজান। প্রায় দুই বছর হয়ে গেল তোমাকে কাছ থেকে দেখিনা। এখনো কতদিন বাকী আমি যে আর একা। একা থাকতে আর ভালো লাগেনা।
আমি- আসবো আম্মা এইত আসবো আর কয়েকটা দিন বাকী আম্মা।
আম্মা- সে তো অনেকদিন এখনো ৮/১০ দিন বাকী।