Thread Rating:
  • 72 Vote(s) - 3.33 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest প্রবাসী ছেলের প্রেমজালে পাগল আম্মা
#41
দাদা দারুন হচ্ছে ছেলে যেন মায়ের দুধ পাছা নিয়ে আরো কথা বলে
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#42
(17-07-2023, 02:09 PM)Ari rox Wrote: সেরা হচ্ছে দাদা

THANKS
Like Reply
#43
(17-07-2023, 11:50 PM)pritommjrt Wrote: Khub bhalo, continue

অনেক ধন্যবাদ
Like Reply
#44
(18-07-2023, 03:54 AM)bappyfaisal Wrote: দাদা দারুন হচ্ছে ছেলে যেন মায়ের দুধ পাছা নিয়ে আরো কথা বলে

আচ্ছা হবে হবে আলোচনা তো হবেই
Like Reply
#45
(18-07-2023, 12:09 AM)ranjan5654 Wrote: অস্থির।অনেক ভালো হচ্ছে

ভালো লাগছে তোঁ?
Like Reply
#46
অনেক ভালো হচ্ছে। প্লিজ তাড়াতাড়ি বড় আপডেট দিন।
Like Reply
#47
(18-07-2023, 10:13 AM)momloverson Wrote: ভালো লাগছে তোঁ?
অবশ্যই
Like Reply
#48
(18-07-2023, 08:41 PM)mike22462 Wrote: অনেক ভালো হচ্ছে। প্লিজ তাড়াতাড়ি বড় আপডেট দিন।

আমি কমেন্ট করতে পাড়ছি না
দাদা অসাধারণ উপস্থাপন আজকে আপডেট পেলাম না হতাশ হয়ে ফিরে গেলাম
ভালো থাকবেন আর বড় আপডেট দিবেন
Like Reply
#49
(19-07-2023, 12:28 AM)Sojib mia Wrote: আমি কমেন্ট করতে পাড়ছি না
দাদা অসাধারণ উপস্থাপন আজকে আপডেট পেলাম না হতাশ হয়ে ফিরে গেলাম
ভালো থাকবেন আর বড় আপডেট দিবেন

কয়কদিন ধর জ্বর লিখতে পারছিনা
Like Reply
#50
আমি- আচ্ছা আম্মা আমি আছি তুমি রেডি হয়ে ভিডিও কল দিও।

আম্মা- উম এখন দেব পোশাক পালটাচ্ছি তো একটু পরে দেই।
আমি- তোমার যা ইচ্ছে আম্মা, দেখবো আমি একা আর তো কেউ নেই।
আম্মা- জোয়ান ছেলের সামনে পোশাক পালটানো যায় আমার লজ্জা করে না আব্বাজান। এইত সব খুলে ফেলেছি স্যালোয়ারটা পরে কল দিচ্ছি। তুমি কি পরে আছ আব্বা।
আমি- আম্মা আমি লুঙ্গি পরে আছি খালি গায়ে। তুমিও তো এখন খালি গায়ে তাইনা।
আম্মা- উম জানিনা বলব না যাও, আম্মাকে এমন কথা কেউ জিজ্ঞেস করে নাকি। তুমি না আব্বা তোমার মুখে কিছু আটকায় না। আমি খালি গায়ে মোটেও না বিশেষ কাপড় পড়া থাকি বুঝলেন আব্বা।
আমি- আম্মা বিশেষ কাপড় কি আমি তো জানিনা। আমাকে বল না।
আম্মা- বোকা ছেলে বিশেষ কাপড় মানেও জানেনা একদম বুদ্দু ছেলে আপনি আব্বা, বিশেষ কাপড় হল ব্রা, বুঝেছেন আপনি কিনতে বলেছেন বলেই কিনে পরে থাকি।
আমি- ওরে বাবা ব্রার নাম আবার বিশেষ কাপড় জানা ছিল না তো আম্মা কোমরের নিচে যেটা পরে ওটার নাম কি মানে শাড়ি ছায়ার নিচে যেটা পরে।
আম্মা- জানিনা আপনি জেনেনিন আমি বলতে পারবোনা।
আমি- আমি তো জানি ওকে বলে প্যান্টি এ ছাড়া আর কিছু আছে কিনা।
আম্মা- হুম আছে ওপরের বিশেষ কাপড় আর নিচের বিশেষ কাপড় হল তো, আপনাকে মেসেজ দিতে দিতে আর পরার সময় পাই কই। দাড়াও হয়েগেছে কল দিচ্ছি।
আমি- রিসিভ করতে আম্মার মুখ দেখতে পেলাম। বুঝতে পারছি আম্মা মোবাইল টেবিলের উপর রাখছে। কারন আম্মা যে নিচু হয়ে মোবাইল রাখছে তাঁর ফলে তাঁর ক্লেভ দেখা যাচ্ছে মানে আম্মার বুকের অর্ধেক দেখতে পেলাম, একদম ঠেলে বাড়িয়ে আসতে চাইছে আম্মার বড় বড় স্তন দুটো। দেখেই মুহূর্তের মধ্যে আমার দু পায়ের মাজখানে আমার যন্ত্রটি, লাফ দিয়ে দাঁড়িয়ে গেল, উঃ কি দেখতে আমার আম্মার স্তনদ্বয়।
আম্মা- এবার হয়েছে তো বল তুমি তো বীর পুরুষের মতন বসে আছ খালি গায়ে, তোমার লোম যুক্ত বুক দারুন লাগছে, তোমাকে সেনাবাহিতে পাঠানো ভালো ছিল, এমন যুবক দরকার সেনাবাহিনীতে। আঃ কি সুন্দর তোমার গঠন, তোমাকে অনেক পরিশ্রম করতে হয় তাই না আব্বা। এর জন্য এমন সুন্দর বডির গঠন তোমার।
আমি- আম্মা আর প্রশংসা করনা আম্মা আমি আহ্লাদে গদ গদ হয়ে যাচ্ছি কিন্তু, যার আম্মা এত সুন্দরী, তাঁর ছেলে সুন্দর হবেনা। তোমার গায়ের রঙ তো আমি পাইনি আম্মা, তুমি কত সুন্দরী ফর্সা, দেখলেই মন ভরে যায় আম্মা। আমি তো তোমার থেকে কালো।
আম্মা- কি যে কো বাজান, তোমার রঙ ভালো পুরুষের এমন দরকার, বেশি ফর্সা হলে কর্মঠ হয় না, বোকা বোকা থাকে তুমি একদম সঠিক আব্বা। এরকম পুরুষ সব মেয়েদের পছন্দ।
আমি- আম্মা তোমারও পছন্দ তাহলে।
আম্মা- আমি সব মেয়েদের থেকে আলাদা নাকি, আমিও অইসব মেয়েদের দলে পরি, বুঝলেন আব্বা। এবার বলেন আপনার আম্মার পোশাক ঠিক আছে, ভেতরের বিশেষ কাপড় একটু টাইট হলে আর ভালো হত বলে নিজেই দুধ দুটো ধরে ঠিক করতে করতে বলল, একটু বড় হয়ে গেছে। এক সাইজ ছোট আনলে আবার ছোট হয়ে যায় কি যে করি।
আমি- আম্মা কি সাইজ তোমার, মানে কি মাপের লাগে।
আম্মা- আর কত এই ৩৮ হলেই হয়। ৩৯ এনেছি তাই একটু বড় লাগছে।
আমি- একটু বড় থাকা ভালো না হলে চাপ লাগেনা তাতে তোমাদের কষ্ট হয় তাই না। কি রঙের পড়েছ আম্মা।
আম্মা- এইত লাল, জান তো মেয়েদের লাল বেশি পছন্দ, একটা কালো এনেছি আর দুইটা লাল।
আমি- তোমার জন্য কি রঙের আনবো।
আম্মা- তুমি আনবে আমার জন্য, যখন কিনবে কি বলবে কার জন্য নিচ্ছেন তখন, কি উত্তর দেবে।
আমি- কেন বলব আমার বান্ধবীর জন্য নেব।
আম্মা- যাক আমার আব্বার বুদ্ধি আছে, ভুলে আবার আম্মা বলে দিয়েন না যেন।
আমি- আমি আমার আম্মাকে ভালোবাসি সে লোককে বলতে যাবো কেন, সে আমার মনে থাকবে। তুমি কি বল আম্মা।
[+] 5 users Like momloverson's post
Like Reply
#51
আম্মা- কার ছেলে দেখতে হবেনা, আসমা বেগমের ছেলে, এভাবে চললে কেউ বুঝতে পারবেনা, আমরা মা ছেলে কেমন কথা বলি, সবার সামনে মা ছেলে থাকবো কিন্তু আমরা ভালো বন্ধু হয়ে থাকবো। এমনি যা বলার বল কিন্তু কারো সামনে আম্মা ছাড়া আর কিছু বলবে না কেমন।

আমি- হুম জানি আম্মা, তোমাকে এত ভালবেসে ফেলেছি আবেগ আটকাতে পারিনা। আরেকটু মোবাইলের কাছে আস, দুরে তাই ভালো বোঝা যায় না।
আম্মা- ইস কাছে বসলে সব বড় বড় দেখতে লাগে, তুমি কি ভাব তাই দুরে বসেছি।
আমি- আম্মা দেখব আমি, বড় দেখলে সমস্যা কি আর তো কেউ নেই, এপারে আমি একা আর ওপারে তুমি একা।
আম্মা- আবার নিচু হয়ে একটু ক্যামেরার সামনে এসে বলল এবার হয়েছে তো।
আমি- আঃ আম্মা কি সুন্দরী তুমি এবার ভালো করে বুঝতে পারছি আমার আম্মা কত সুন্দরী। আম্মা তোমার মতন সুন্দরী মেয়ে খুব কম দেখা যায় ঢাকাতেও আমি খুব কম দেখেছি, তোমার মতন, এমন ফিগার গঠন, হয় অনেক মোটা না হয় স্লিম, আর মুখশ্রীও তোমার মতন দেখিনি, এক কথায় তুমি এক আর অদ্বিতীয়। তোমার তুলনা তোমার সাথেই চলে।
আম্মা- কি বলছ বাজান আম্মার এত প্রশংসা করছ আমার কেমন লাগছে। এই বয়সে আর কি অত সুন্দরী থাকা যায়।
আমি- আম্মা কি আর তোমার বয়স মাত্র তো ৩৯, সবে তো জীবনের শুরু, বলেছিনা আব্বার বয়স কম হলে আমার আরো ভাইবোন এখনো হত। আর তুমি বলছ বয়স হয়ে গেছে, এই বয়সে কত মেয়ের বিয়েই হয়না।
আম্মা- আব্বা যার স্বামী অক্ষম তাঁর এসব ভেবে লাভ নেই, যা পেয়েছি তাই নিয়ে থাকবো, অযথা স্বপ্ন দেখে কি লাভ বল।
আমি- আম্মা আমি আছি না, তোমার সব স্বপ্ন আমি পুরন করব, তোমার জীবনের অনেক চাওয়া পাওয়া আমি পুরন করব, তোমার এমন জোয়ান ছেলে থাকতে কিসের ভয় আম্মা। আমি সব সময় তোমার পাশে ও কাছে থাকবো।এখন তোমার স্বপ্ন দেখার সময় কেন দেখবে না। কেন তুমি অপূর্ণতায় থাকবে তোমার সব স্বপ্ন আমি এই তোমার ছেলে পুরন করবে আজ কথা দিলাম। আম্মা দেবে তো ছেলেকে স্বপ্ন পুরন করার সুযোগ।
আম্মা- আমার কি সে সৌভাগ্য হবে আব্বা, জীবনে অনেক সখ আহ্লাদ ছিল সব তো তোমার আব্বা জলাঞ্জলি দিয়ে দিয়েছে, বুকে পাষাণ চাপা দিয়ে আছি। পড়াশুনা করে চাকরি করব ভালো হান্ডসাম স্বামী হবে অনেক বাচ্চার মা হব, সে তো আর কোনদিন হবেনা।
আমি- আম্মা মন থেকে চাইলে সব হয়, তোমারও হবে।
আম্মা- এবার হেঁসে কি যে বলেন আব্বা এসব স্বপ্ন যা সব ভেঙ্গে গেছে যা গেছে সে আর পাওয়া যাবেনা। সব কিছু মানুষের সাধ্যের মধ্যে থাকেনা, আপনার অল্প বয়স সব আপনি বুঝবেনা। রাত অনেক হয়েছে এবার আমরা ঘুমাতে যাই। আমি তোমার আম্মা তোমার কাছে থাকবো, এ কথা দিতে পারি।
আমি- আচ্ছা তবে কি এখন রাখবো আম্মা।
আম্মা- হ বাজান মোবাইল গরম হয়েগেছে কম সময় হলনা, কালকে আবার কথা বলব এখন রাখি, আর তুমি কিন্তু আমাকে গল্পের লিঙ্ক দিলে না। দিনের বেলা ফাঁকা থাকি তখন পড়তে পারি।
আমি- আচ্ছা আম্মা দেখছি কালকে অবশ্যই পাঠাবো আমাকেও দেখে পাঠাতে হবে তো। সকালে তোমার মুখ দেখে আম্মা আমি কাজে যেতে চাই।
আম্মা- আচ্ছা তবে সরাসরি ভিডিও কল দিও আমি কথা বলব। এবার রাখ সোনা বাপজান আমার, না ঘুমালে কাজ করে আরাম পাবেনা।
আমি- আচ্ছা আম্মা বলে একটা ফ্লাইং কিস দিলাম।
আম্মা- পাল্টা আমাকে একটা ফ্লাইং কিস দিল আর বলল রাখ এবার সোনা, ভালো করে ঘুমাও।
আমি- উম আম্মা বলে মোবাইল হাতে নিয়ে লাইন কেটে দিলাম।
আম্মার রুপ দর্শন আর কথা বলে এটুকু বুঝতে পাড়লাম আম্মাকে ভবিষ্যতে হয়ত বা আম্মাকে আমার বাহু বন্ধনে আবদ্ধ করতে পারবো। এই সব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি মনে নেই সকালে উঠতেও দেরী হয়ে গেছে সুখের ঘুম তো যা হোক উঠেই খাবার রেডি করে সময় মতন বের হব মনে পড়লে আম্মাকে ফোন করার কথা তাই দেরী না করে আম্মাকে ফোন লাগালাম।
আম্মা- বল বাজান দেরী হয়ে গেল না।
আমি- হ আম্মা ঘুম থেকে উঠতে দেরী হয়ে গেছে, তোমার মুখানি দেখে আমার আর কষ্ট রইল না আম্মা এবার কাজে যাবো, আব্বা ভালো আছে তো।
আম্মা- হ্যা এখনো ঘুম থেকে উঠেনি, ঘুমের ওষুধ খায় তো আমি একাই উঠেছি। 
Like Reply
#52
Absolutely mind blowing story
Like Reply
#53
অসাধারণ দাদা
Like Reply
#54
আজকে আপডেট পেয়ে খুব ভালো লাগলো
মন ভরে গেলো, মা ছেলের প্রেম খুব সুন্দর হচ্ছে,
আসমা অনেক গুলো সন্তানের মা হবে রহিমের মাধ্যমে
Like Reply
#55
চালিয়ে যান
Like Reply
#56
খুব সুন্দর হচ্ছে চালিয়ে যান,
Like Reply
#57
আমি- আম্মা তোমাকে সকাল্বেলা খুব সুন্দর লাগছে, সবে মুখ ধুয়েছ তাইনা। আম্মা তুমি কি মুখে সাবান দাও না ফেস ওয়াশ দাও, এত ফ্রেস লাগছে তোমাকে, কালকের রাতের থেকে অনেক বেশী ভালো লাগছে তোমার ওই সুন্দরী মুখ দেখে কাজে যাচ্ছি আম্মা আজ আমার কোন কষ্ট হবেনা।

আম্মা- হয়েছে হয়েছে আর বলতে হবেনা, দেরী হচ্ছে না তো তোমার আব্বা।
আমি- না আম্মা সত্যি বলছি তুমি ফেস ওয়াস কিনবে, তারপও যা যা প্রসাধনী লাগবে কিনবে, আমি আম্মাকে আরো সুন্দরী আর সেক্সি দেখতে চাই আমার আম্মা হবে সকলের চেয়ে সুন্দরী, রুপবতী মহিলা যেন সবাই আমার আম্মার রুপের প্রশংসা করে।
আম্মা- না আব্বা আমি কোনদিন ফেস ওয়াশ ব্যভহার করিনাই, আর একটু আধটু শ্নো ব্যবহার করি মাত্র।
আমি- আম্মা তুমি খলিলের দোকানে যাবে যা যা লাগে নিয়ে আসবে আমি টাকা পাঠিয়ে দেব কেমন। খলিল আমাদের বাজারের সেরা কস্মেটিক বিক্রেতা তুমি জানো তো আম্মা। আমার কথা বলবে ওর সাথে আমার কথা হয়।
আম্মা- আচ্ছা বাজান তবে তুমি এখন কাজে যাও আমি তোমার আব্বারে তুলে মুখ ধুয়ে কিছু খেতে দেই। সাবধানে যেও আর পারলে আম্মাকে মেসেজ দিও কাজের ফাঁকে।
আমি- আচ্ছা আম্মা দেব দেব তুমিও ছেলেকে একটু মনে কর আম্মা।
আম্মা- কি যে কও বাজান তোমার কথা শয়নে স্বপনে সব সময় আমি মনে করি, ইচ্ছে করে সারাদিন তোমার সাথে কথা কই চ্যাঁট করি, তুমি কাজে থাকো তাই ইচ্ছে থাকলেও পারিনা। আগে যা ছিল ছিল কিন্তু তুমি আমারে এমন যাদু করছ কি কমু বাজান আমি এহন আর ঠিক থাকতে পারিনা, খালি তোমার সাথে কথা কইতে ইচ্চা করে বাজান।
আমি- আম্মা আমার সোনা আম্মা আমারও তোমার সাথে সব সময় কথা কইতে ইচ্চা হয় আম্মা, কিন্তু কাম না করলে টাকা দিবনা তো।
আম্মা- আচ্ছা বাজান যাও এখন কামে যাও, ফাঁকা হইলে মেসেজ দিও, আমি তোমার মেসেজের অপেক্ষায় থাকবো।
আমি- আচ্ছা আম্মা আমার সোনা আম্মুর গালে এখান চুমা দিয়ে কামে যাই।
আম্মা- উঃ কি করলা বাজান আমার গালডারে ভিজাই দিলা বাজান।
আমি- কেমন আম্মা সত্যি ভিজে গেছে আম্মা।
আম্মা- মনডা তো হেইডাই কয় বাজান।
আমি- তবে তুমিও আমার গালডা দাও না ভিজাইয়া, ওমা দেবে।
আম্মা- এহন না বাজান রাইতে দিমুয়ানে, বাইরে না কেডা আবার শুইনা ফেলায় কে জানে।
আমি- আচ্ছা আম্মা লজ্জা নারীর ভূষণ সেইজন্য তোমারে এত ভাললাগে আম্মা।
আম্মা- আচ্ছা বাজান তয় এখন রাখি, সাবধানে যেও কেমন।
আমি- আচ্ছা তবে যাই ও আর হ্যা তুমি কিন্তু ওই দোকানে যাবে আর যা যা লাগবে আনবে কিন্তু, রাতে আমি আমার আম্মাকে আরো সুন্দরী আর সেক্সি দেখতে চাই।
আম্মা- তোমার এখন দেরী হচ্ছেনা বাজান।
আমি- না আম্মা আমি তো বেড়িয়ে পড়েছি হেটে যাবো কথা বলতে বলতে।
আম্মা- তাই বাজান কত সময় লাগবে তোমার যেতে।
আমি- এই পাঁচ মিনিট মাত্র। তুমি কিন্তু আব্বারে খাবার দিয়ে বাজারে যাবে ওইসব আনতে।
আম্মা- আচ্ছা আমার বাজান যখন কইছে যাবো আনবো ঠিক আছে।
আমি- হুম রাতে অনেখন আমরা কথা বলব ভিডিও কলে।
আম্মা- হুম সেই সময় কতখনে আসবে কে জানে, সারাদিন তারজন্য অপেক্ষা করতে হবে তাই না।
আমি- একদম সত্যি আম্মা সময় যেন কাটেনা। আর কথা বলা যাবেনা চলে এসেছি আম্মা।
আম্মা- তবে রেখে দাও পারলে মেসেজ দিও।
আমি- আচ্ছা আম্মা দেব মাঝে সময় পেলে মেসেজ দিব। রাখি আম্মা।
আম্মমা- আচ্ছা বাজান রাখি ভালো থেকো কেমন।
আমি- হ্যা আম্মা তুমিও ভালো থেকো বাই আম্মা বলে উম আমার সোনা আম্মা আবার দিলাম কিন্তু।
আম্মা- হুম টের পেলাম বাই বাজান বলে আম্মা লাইন কেটে দিল।
[+] 6 users Like momloverson's post
Like Reply
#58
(19-07-2023, 11:09 PM)Sojib mia Wrote: আজকে আপডেট পেয়ে খুব ভালো লাগলো
মন ভরে গেলো, মা ছেলের প্রেম খুব সুন্দর হচ্ছে,
আসমা অনেক গুলো সন্তানের মা হবে রহিমের মাধ্যমে

হুম তাই আসমা কে রহিম খুব ভালবাসবে আর এই ভালবাসার ফলে আসমা একদিন রহিমের কাছে স্বইছায় ধরা দেব।
[+] 1 user Likes momloverson's post
Like Reply
#59
(19-07-2023, 01:18 PM)Ari rox Wrote: অসাধারণ দাদা

ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবনা আপনি একজন নিয়মিত পাঠক
Like Reply
#60
(19-07-2023, 11:34 PM)pritommjrt Wrote: চালিয়ে যান

ধন্যবাদ
Like Reply




Users browsing this thread: 2 Guest(s)