Thread Rating:
  • 19 Vote(s) - 3.21 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica বন্যা - সিকদার অনি ( completed )
(06-01-2022, 12:49 AM)Siraz Wrote: প্রথম গল্পটা ভালো ছিলো তবে বাকিটুকু গাঁজাখুরি।

দুটো আসলে আলাদা গল্প ছিল কিন্তু একই লেখকের বলে আমি এই একটা থ্রেডে দিচ্ছিলাম , কারো ভালো লাগছে না দেখছি।

সুতরাং আর দেওয়া হবে না ... Sleepy

[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
তোমার এই অংশ টা আগে পড়েছি তবে পুরোটা পাইনি। তুমি পোস্ট করা চালিয়ে যাও।

এই ভাগের গল্পটা গাঁজাখুরি নয়, এটা লেখকের ফ্যান্টাসী।
[+] 2 users Like TumiJeAmar's post
Like Reply
(06-01-2022, 09:30 AM)ddey333 Wrote: দুটো আসলে আলাদা গল্প ছিল কিন্তু একই লেখকের বলে আমি এই একটা থ্রেডে দিচ্ছিলাম , কারো ভালো লাগছে না দেখছি।

সুতরাং আর দেওয়া হবে না ... Sleepy

Dada, update dite thakun.. Gollo ta thik kirkm seta aro na porle bojha mushkil
[+] 1 user Likes WrickSarkar2020's post
Like Reply
শায়লা বানু মুখ খিঁচিয়েই বললো, তাহলে, যাওনা যাও! অনিকে তোমার নগ্ন দেহটা দেখিয়ে ধন্য হয়ে এসো! নুপুর বললো, সে কথা তোমাকে আর বলতে হবেনা! আমরা কয়জন বান্ধবী ঠিকই করে রেখেছি তার সাথে কালকে দেখা করবো! শায়লা বানু চোখ কপালে তুলে বললো, ওমা, বলো কি? কোথায়? কিভাবে? নুপুর বললো, আগামীকাল অনি যেসব প্রতিষ্ঠানগুলো পরিদর্শন করতে যাবে, সেগুলোর মাঝে কলেজ হিসেবে একমাত্র আমাদের কলেজটাই ভিজিট করবে! সুযোগটা কিভাবে নেবো, তা তখনকার পরিস্থিতি দেখেই ঠিক করবো! শায়লা বানু মাথায় হাত দিয়ে মেঝেতে বসে পরলো তারপর হতাশ গলায় বললো, তার মানে, তুমি কালকে ঘর থেকে বেড়োবে, কলেজে যাবে? ন্যাংটু হয়ে? নুপুর বললো, কেনো নয়! আগামীকাল কলেজে বিশেষ প্রতিযোগীতার ব্যাপারগুলোও আছে! আমিও সেসবে অংশ নেবো বলে নামও দিয়েছে! শায়লা বানু মাথা চাপড়াতে চাপড়াতে বললো, তাহলে সেরেছে! আমি প্রতিবেশীদের মুখ দেখাবো কেমন করে? সবাইকে উঁচু গলায় বলে রেখেছি, সবাই যা কিছু করুক না কেনো, আমাদের ফ্যামিলিতে এসব নগ্নতা কখনো প্রশ্রয় দেবো না এক মেয়ে তো রাত নটা থেকেই ন্যাংটু হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে! আর এক মেয়ে বলছে, কালকে নাকি ন্যাংটু হয়ে কলেজেও যাবে! নুপুর তার মাকে শান্তনা দিয়ে বললো, মা, তুমি শুধু শুধুই দুশ্চিন্তা করছো! তুমি আসলে সেকেলে রয়ে গেছো! একটা সময়ে মেয়েদের সংক্ষিপ্ত পোষাক দেখেও মানুষ নিন্দা করতো অথচ, এখন তা কোন ব্যাপারই না বরং ওড়না পরা কোন মেয়ে দেখলে, সবাই ক্ষেত ভাবে! এমনও সময় আসবে, যখন মানুষ নগ্ন ভাবে চলাফেরা করলেও খুব স্বাভাবিক মনে হবে! তাই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সবারই চলা উচিৎ!

জয়তী সমস্যায় পরলো তার মিনস নিয়ে গত দুদিন ধরেই তার পিরিয়ড চলছে এমনি একটা সময়ে, জাতীয় নগ্ন দিবসের ব্যাপারে মানসিকভাবে খুব একটা প্রস্তুতও ছিলো না আগামীকাল সে কি করবে, সেই নিয়েই ভাবনায় পরে গেলো যাদের এমন তার মতোই মিনস চলছে, তাদের ন্যাপকিন সহ প্যান্টি পরার নিয়ম আছে কিনা কে জানে? জয়তী পাগলের মতোই তার বান্ধবীদের কাছে টেলিফোন করায় ব্যাস্ত হয়ে পরলো বান্ধবীদের সবাই ধরতে গেলে একই কথা জানালো, তা কি করে জানবো? আমার মিনস চলছে না তাই সেই খবর রাখিওনি! সাঈদা জানালো, কেনো, জানিস না? যাদের পিরিয়ড চলবে, তাদেরকে টেম্পন ব্যবহার করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে! জয়তী অবাক হয়েই বললো, টেম্পন! টেম্পন পাবো কোথায়? কখনো তো ওসব ব্যবহারও করিনি! সাঈদা বললো, কখনো করোনি, তাতে কি? আগামীকাল উপায় নেই! জয়তী জানালো, তোমার কাছে টেম্পন আছে? সাঈদা বললো, আমার কাছে থাকবে কেমন করে? আমিও তো কখনো ব্যবহার করিনি! আমার মিনস চলছে না, তাই দরকারও অনুভব করিনি তবে, সংবাদে যা শুনেছি, দুদিন ধরে মেয়েরা সবাই যে হারে টেম্পন কিনছে, তাতে করে মেডিসিনের দোকানেও পাবে কিনা সন্দেহ আছে! তারপরও একবার খোঁজ নিয়ে দেখো! জয়তীর মাথাটা শুন্য হয়ে গেলো হঠাৎই এত রাতে সে টেম্পন খোঁজতে যাবে কোথায়? মা যদি বেঁচে থাকতো, তাহলে হয়তো মায়ের সাথেই একটা পরামর্শ করা যেতো! কিন্তু, এখন তাদের পরিবারে তো শুধু বড় ভাই শেখর আর বাবা ছাড়া কোন মেয়েও নেই বাবার সাথে এই সব নিয়ে আলাপ করা যায় নাকি? কিন্তু, দাদার সাথেই বা কেমন করে আলাপ করবে? জয়তী খুব দ্বিধা দ্বন্দের মাঝেই পরে গেলো অবশেষে নিরুপায় হয়েই বড় ভাই শেখরের ঘরে গিয়ে ঢুকলো শেখর খুব মনোযোগ দিয়েই পড়ালেখা করছিলো জয়তীকে ঢুকতে দেখেই, শেখর নিজে থেকেই বললো, কিরে জয়তী, কিছু বলবি? জয়তী আমতা আমতা করেই বললো, জানোই তো, আগামীকাল জাতীয় নগ্ন দিবস! জয়তীর কথা শেষ হবার আগেই শেখর মুচকি হেসে বললো, কি ব্যাপার, খুব লজ্জা করছে বুঝি? ঠিক আছে, খুব বেশী লজ্জা করলে, আমি বরং আজ রাতেই কোন ছাত্রাবাসে চলে যাই! জয়তী বললো, না দাদা, সে ব্যপারে আমার কোন সমস্যা নাই আমার সমস্যাটা হলো? জয়তী বলতে গিয়েও কিছু বলতে পারলো না শেখর চোখ কপালে তুলেই বললো, কি সমস্যা? জয়তী আবারো আমতা আমতা করে বলতে থাকলো, আসলে দাদা, আমার পিরিয়ড চলছে! শেখর খুব সহজভাবেই বললো, তাতে আবার কি সমস্যা! মেয়ে হয়ে যখন জন্ম নিয়েছো, সে সমস্যা তো থাকবেই! জয়তী খানিকটা রাগ করেই বললো, দাদা, তুমি কি পিরিয়ড মানে বুঝো? শেখর বললো, খুব ভালো জানিনা! তবে, শুনেছি! জয়তী কৌতুহলী হয়েই প্রশ্ন করলো, কি শুনেছো, বলো দেখি? শেখরও আমতা আমতা করতে থাকলো, মেয়েদের ব্যাপার আর কি? প্রতি মাসেই কি একটা ঝামেলা নাকি লেগেই থাকে! জয়তী খানিকটা রাগ করেই বললো, সেই ঝামেলাটা হলো, মেয়েদের নিম্নংগ থেকে রক্ত ঝরার ব্যাপার! আর সেই ঝামেলাইটা এখন চলছে! কালকে যখন নগ্ন দেহে ঘর থেকে বেড়োবো, তখন আমার নিম্নাংগ থেকে বেয়ে বেয়ে, অঝোর ধারায় রক্ত ঝরবে, তখন ব্যাপারটা কেমন বিশ্রী লাগবে, একবার ভেবে দেখেছো? শেখর বোকা বনে গিয়ে বললো, কিন্তু আমি কি করবো? জয়তী বললো, তাইতো বলতে এলাম তুমি কি একবার মেডিসিনের দোকানে গিয়ে টেম্পন কিনতে পাওয়া যায় কিনা খোঁজে দেখবে? শেখর চোখ কপালে তুলেই বললো, এখন? এত রাতে? জয়তী বললো, এখন যাবে না তো কখন যাবে? কালকে সকালে কয়টায় দোকান খুলে ঠিক আছে নাকি? তুমি কি আমার পিরিয়ডের সমস্যাটা বুঝতে পারছো? শেখর অগত্যা বললো, ঠিক আছে, যাচ্ছি!

[+] 4 users Like ddey333's post
Like Reply
আসলাম সাহেবের বড় পরিবার তিন মেয়ে, দুই ছেলে জাতীয় নগ্ন দিবসের ব্যাপারে আসলাম সাহেবের যতটাইনা বিরক্তি ছিলো, তার বউ ছেলে মেয়েদের তত বেশী আগ্রহ দেখে ক্ষুন্নই হতে থাকলো তার পরিবার সদস্যরা সবাই বসার ঘরে সমবেত হয়ে, ঘড়ির কাটার দিকে তাঁকিয়েই অপেক্ষা করতে থাকলো, রাত বারোটা বাজার অপেক্ষায় ভাবখানা সবার এমন যে, রাত বারোটা বাজলেই এক সংগে সবাই নগ্ন হবার মাধ্যমে, দিবসটির যথাযোগ্য মর্যাদা দেবে আসলাম সাহেবের বউ মহুয়ার বয়স বিয়াল্লিশ কি তেতাল্লিশ এই বয়সেও মহিলার দেহে যেমনি আগুন, মনেও তখন অনেক রং আর মেয়ে তিনটিও যেনো মায়ের মতোই মাল মসলাপূর্ন দৈহিক গড়ন আর চেহারা পেয়েছে সেই মহুয়ার আগ্রহটাই যেনো সবচেয়ে বেশী নিজেই চায়ের আয়োজন নিয়ে আবারো সোফায় এসে বসে, টি, ভি, তে, নগ্ন দিবস উপলক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন এলাকার টুকরো টুকরো তৎপরতা খবর গুলো দেখে খিল খিল হাসিতে ফেটে পরছে আসলাম সাহেবের বড় মেয়ে জলির বয়স একুশ ইউনিভার্সিটি থার্ড ইয়ারের ছাত্রী মায়ের মতোই উত্তপ্ত দেহের গড়ন! উঁচু বুক, সরু কোমরের নীচে পাছাটাও বেশ লোভনীয়! নগ্নতার ব্যাপারে তারও তেমন আগ্রহ ছিলোনা, শুধুমাত্র অন্য সবার সাথে তাল মেলানোর জন্যেই বসার ঘরে এসে বসেছিলো বাবাকে বারান্দায় একাকী দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তার মনটাও খারাপ হয়ে গেলো সে হঠাৎই বসার ঘর থেকে বেড়িয়ে, একাকী বারান্দায় দাঁড়ানো বাবার পাশে গিয়েই দাঁড়ালো তারপর বললো, বাবা, তুমি কিছু বলছো না যে? আসলাম সাহেব বললো, সিকদার অনির সাথে তোমাদের সবার মাথা যে হারে খারাপ হতে শুরু করেছে, আমি আর কি বলবো? জলি বললো, ঠিকই বলেছো বাবা! ভাবছি, আমিও বয়কট করবো! আসলাম সাহেব বললো, কি বয়কট করবে? জলি বললো, জাতীয় নগ্ন দিবস! কালকে কোথাও যাবো না এখনও নিজ ঘরে গিয়ে একাকী বসে থাকবো! আসলাম সাহেব বললো, তাহলেই ভালো আরো ভালো হয়, এক কাপ চা যদি এখানে নিয়ে আসতে পারো! ওই গাধীটার মুখ দেখতে ইচ্ছে করছে না আমার! জলি বললো, গাধী বলছো কাকে? আসলাম সাহেব মুখ বাঁকিয়েই বললো, আর কাকে? তোমাদের শ্রদ্ধেয় জননী আর কি? সারা জীবন সেক্সী পোষাকে সবার মাথা খারাপ করে শখ মেটেনি! এখন ছেলে মেয়েদের সামনে ন্যাংটু হবার জন্যে, কি শখ করেই বসে আছে, দেখছো না! জলি শান্ত গলাতেই বললো, আচ্ছা বাবা, তুমি মায়ের অগোচরে মাকে এত গালাগাল করো, অথচ মায়ের সামনে কেমন ভেজা বেড়াল হয়ে থাকো! ব্যাপারটা কি বলো তো? আসলাম সাহেব মন খারাপ করেই বললো, সে তুমি বুঝবে না মা! শুধুমাত্র একটা কারনেই জলি বললো, বুঝি বাবা, বুঝি! বুঝার মতো যথেষ্ট বয়স আমার হয়েছে! মাকে তুমি প্রচন্ড ভালোবাসো বলেই ঝগড়াঝাটিগুলো এড়িয়ে যাও! কিন্তু, তোমার যদি এতই খারাপ লাগে, তাহলে কিছু বলছো না কেনো? আসলাম সাহেব বললো, আমি বললেই কি আমার কথা শুনবে? সারাটা জীবন আমাকে জ্বালিয়ে খেয়েছে! যখন যেটা বলি, ঠিক তার উল্টুটাই করে! জলি ফিশ ফিশ করেই বললো, তাহলে এক কাজ করো না কেনো? তুমিও নগ্ন হবার ব্যাপারে খুব আগ্রহ দেখাতে থাকো তাহলে, মা নিশ্চয়ই উল্টুটা করবে! আসলাম সাহেব বললো, তোমার কি তাই মনে হয়? জলি বললো, তা কি করে বলবো? তুমিই তো বললে, মা সব সময় উল্টুটাই করে! আসলাম সাহেব বললো, সব সময় তো তাই করে! দেখি আজকে কি করে! এই বলে আসলাম সাহেবও বসার ঘরে গিয়ে ঢুকলো মহুয়ার পাশে বসেই বললো, কি ব্যাপার! সবাই তো দেখছি ন্যাংটু হবার জন্যে খুব আগ্রহ করেই বসে আছো! ন্যাংটু যখন হতেই হবে, বারোটা বাজা পর্যন্ত অপেক্ষা করে লাভ কি? এখুনিই ন্যাংটু হয়ে যাচ্ছো না কেনো? মহুয়া রাগ করেই বললো, তোমার যে কথা! সব কিছুর জন্যে একটা পরিবেশ দরকার হয় না! বারোটা বাজলেই সবাই ন্যাংটু হবো! আসলাম সাহেব বোকা বনে গেলো! এখন কিছু না বলাটাই বোধ হয় ভালো ছিলো এখন ন্যাংটু হবার কথা বলাতেই বোধ হয় উল্টুটা হয়েছে রাত বারোটা বাজলে, সবাইকে ন্যাংটু হও বলে, বলে দেখবে নাকি? তখন কি উল্টুটা ঘটবে নাকি? নাকি তার কিছু বলার আগেই সবাই ন্যাংটু হয়ে ধেই ধেই করে নাচতে শুরু করে দেবে!

শুক্লারানী ছাত্রী নিবাসেও তৎপরতা চলছিলো মহা সমারোহে ছাত্রীরা নিবাস তত্বাবধায়কের কাছে দাবী জানালো, রাত বারোটায় নিবাস থেকে বেড় হতে দিতে হবে তত্বাবধায়ক কিছুতেই সেই দাবীটি মানছিলো না তার কারন, বখাটে ছেলেদের বিশ্বাস নেই! কোন না কোন অঘটন ঘটতেই পারে! নগ্নতার সাথে যৌনতা উৎপ্রোত ভাবেই জড়িত! নগ্ন দেহের কোন মেয়েকে দেখে, কোন ছেলেরই মাথা ঠিক থাকার কথা না অথচ, মেয়েরা ছাত্রী নিবাসের ভেতরেই মিছিল শুরু করে দিলো, ছাত্রী নিবাস থেকে বেড় হবার, অনু মতি দিতে হবে! গেটের তালা ভেংগে দাও, গেটের তালা ভাংগবো! রাত তখন বারোটা টি, ভি, মিডিয়া গুলোতে ছবি সহ সংবাদ প্রচারিত হতে থাকলো! যুবক যুবতীরা জিরো পয়েন্টে আনুষ্ঠানিক নগ্নতার মাধ্যমেই জাতীয় নগ্ন দিবস উদযাপনের কাজ শুরু করেছে

[+] 4 users Like ddey333's post
Like Reply
ফাহিমার বাবা মা তখন ঘুমিয়ে পরেছে। ষোল বছর বয়সের ফাহিমা একাকীই টি, ভি, দেখছিলো বসার ঘরে, শব্দটা খানিকটা ছোট করে! এত সব নগ্ন দেহের নর নারী দেখে মনটা উদাস হয়ে গেলো তার। সে টি, ভি, টা বন্ধ করে নিজ শোবার ঘরে গিয়েই ঢুকলো। খানিকটা ক্ষন ঘরের মাঝেই পায়চারী করলো। তারপর নিজের অজান্তেই বড় ড্রেসিং টেবিলের আয়নাটার সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। নিজের চমৎকার চেহারাটা দেখে নিজে নিজেই মুচকি হাসলো ফাহিমা। জীবন থেকে ষোলটি বসন্ত পেরিয়ে গেছে তার! এই ষোল বসন্তের দেহটা নিজেও কখনো ভালো করে দেখেনি সে! তারও খুব ইচ্ছে হলো, নগ্ন হয়ে নিজের দেহটাই ভালো করে দেখতে। সে তার পরনের কামিজটা খোলে ফেললো। তারপর সেমিজটাও! আয়নার সামনে ঘুরে ফিরে দাঁড়িয়ে দেখতে থাকলো তার নগ্ন বক্ষ! ষোল বসন্তে ভরপুর বক্ষ দুটো সত্যিই সুঠাম আর সুদৃশ্য! নিজের বক্ষ দেখে, নিজেই আনন্দ মিশ্রিত লজ্জায় দু হাতে চোখ ঢাকলো। তারপর আবারো দেখলো নিজেকে, হাত দুটো চোখের সামনে থেকে সরিয়ে! নিজে নিজেই বিড় বিড় করে বললো, কালকে এমন বক্ষ দেখলে, বন্ধু বান্ধবীরা কি ভাববে? ছি ছি! বাবা মায়ের সামনে এমন বক্ষ নিয়ে যাবো কেমনে? ফাহিমা পরনের স্যালোয়ারটাও খোলে ফেললো। ফাহিমার নিম্নাংগটাও ঘন কালো কেশে ছেয়ে আছে! আয়নাতে সেদিকটাতেই একবার নজর ফেললো! নিজ নিম্নাংগের ঘন কালো কেশ গুলো নিজের মনটাকেই উদাস করে তুললো। নিজেকে আয়নাতে আর বেশীক্ষন দেখতে পারলো না ফাহিমা। এগিয়ে গেলো নগ্ন দেহে বিছানার দিকেই! নগ্ন দেহেই শুয়ে পরলো ফাহিমা, উদাস একটা মন নিয়ে

 
আসলাম সাহেবের বউ মহুয়ার নগ্ন হবার জন্যে বোধ হয়, বিশেষ কোন দিনের প্রয়োজন ছিলোনা। বড় বড় শহরগুলোতে এমন ধরনের মহিলা সবার চোখেই বোধ হয় দু একজন পরে। তাদের পরনে যে সব পোষাক থাকে, পোষাকে দেখে যতটা সেক্সী মনে হয়, ন্যাংটু থাকলেও বোধ হয় অতটা সেক্সী লাগার কথা নয়। দেহের চমৎকার চমৎকার অংশগুলো সবার চোখে প্রকাশ করাই বোধ হয় ঐসব মহিলাদের উদ্দেশ্য থাকে। ঘরেও মহুয়ার পোষাক অত্যাধিক যৌন উত্তেজক। পাতলা নাইলনের গাউন! যা পরার চাইতে, না পরাই অনেক উত্তম! কেনোনা, পাতলা নাইলনের সেই গাউন ভেদ করে, দেহের প্রতিটি লোমও বোধ হয় স্পষ্ট চোখে পরে। আসলাম সাহেবদের মতো মানুষগুলোও সেসব যৌনবেদনাময়ী মেয়েদের প্রতি স্বপ্নে বিভোর থেকে বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। অথবা, ঐসব মহিলারা কাউকে না কাউকে বিয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে নিয়েও যৌনতার ব্যাপারগুলো ছাড়তে পারে না কখনো। রাতের বিছানায় নরোম মাংসের একটা দেহের লোভেই মহুয়ার প্রতি আসলাম সাহেবের ভালোবাসা অগাধ! তবে, মহুয়া যে অন্য কোন পুরুষের সাথেও বিছানায় যায়না, তাই বা নিশ্চিত করে, কেই বা বলতে পারবে! আসলাম সাহেবের তিন মেয়ে, দুই ছেলে, সবগুলোই যে তারই ঔরসজাত, তারও কি প্রমাণ আছে নাকি? তবে, মহুয়ার গর্ভজাত সন্তান তাতে বোধ হয় কোন ভূল নেই। সেই গর্ভজাত সন্তানদের সামনেও যৌন বেদনায় ভরা পোষাকে থাকা মহুয়াকে দেখে, ছেলেমেয়েদের মনে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় তাতো আর অনি জানেনা। অনি তার ভক্তদের দাবীর কারনেই সংসদে জাতীয় নগ্ন দিবস সংক্রান্ত বিলটি পাশ করিয়েছে। তাদের দলে যে মহুয়াও ছিলোনা, তাই বা নিশ্চিত করে কিভাবে বলা যায়! ছেলেমেয়েরা বোধ হয় মা বাবাকেই অনুসরন করে থাকে। তাই, আসলাম সাহেবের প্রতিটি ছেলেমেয়ের মাঝেই কম বেশী যৌন চেতনার প্রভাবগুলো রয়েছে। অনেকেই পারিবারিক মূল্যবোধের কথা বললেও, এই ধরনের পরিবারগুলোর ভেতরের খবর কতজনই বা রাখে! দেখা যাক, জাতীয় নগ্ন দিবসটি শুরুর পর্যায়ে, আসলাম সাহেবের পরিবার সদস্যরা কে কি করে?

[+] 5 users Like ddey333's post
Like Reply
2015 সাল। 28শে এপ্রিল দিবাগত রাত, বারোটা বাজতে কয়েক সেকেন্ডই বোধ হয় বাকী। আসলাম সাহেবের মেঝো মেয়ে মলি অতি আনন্দিত হয়েই কাউন্ট ডাউন করতে থাকলো, বারোটার কাটা মিলানোর জন্যে। দশ, নয়, আট! মলির বয়স উনিশ। ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছে মাত্র। সে ঠিক তার মায়ের চেহারাই শুধু নয়, চরিত্রটাও মায়ের মতোই পেয়েছে। যে সব পোষাকে ইউনিভার্সিটিতে যায়, তা দেখার জন্যেই ছেলের দলগুলো বিভিন্ন পথে জটলা বেঁধেই অপেক্ষা করে একটি নজর শুধু মলির সেই সেক্সী ভাবটা দেখার জন্যে! ঘরেও তখন মলির পরনে সেক্সী স্লীভলেস স্কীন টাইট সাদা টপস আর হাটু পর্যন্ত লম্বা স্কীন টাইট কালো প্যান্ট! এমনিতেই তো তাকে কম সেক্সী লাগছিলো না। তার চাইতে এক বছর বয়সে বড় শরীফ তো সেই মলির স্কীন টাইট টপসের উপর দিয়ে ফুটে থাকা বাতাবী লেবুর মতো বক্ষ দুইটাই উপভোগ করছিলো। আর সেই মলির সাথেই কন্ঠ মিলিয়েই সবাই কাউন্ট ডাউন করতে থাকলো, সাত, ছয়, পাঁচ! আসলাম সাহেবের সর্ব কনিষ্ঠ কন্যা কলি। বয়স পনেরো। ক্লাশ নাইনে পড়ে। কলেজে সাধারন কলেজ ড্রেসে গেলেও, এত বড় ধীংগি মেয়ের বাড়ীর পোষাক হলো সাধারন নিমা আর কিশোর ছেলেদের মতোই হাফপ্যান্ট! কিশোর ছেলেদের হাফপ্যান্টগুলা বোধ হয় খানিকটা লম্বাই হয়। তবে, কলির হাফপ্যান্টগুলো অত লম্বা নয়, নিম্নাংগটা কোন মতে ঢেকে রেখে, ফর্সা ফোলা দুটো উরুই শুধু যথেষ্ট প্রকাশিত থাকে। আর নিমার আড়ালে যে, কৎবেলের মতোই বড় বড় দুটো স্তন আছে সেটা অনুমান করা কারো পক্ষেই কষ্টকর হয় না। সেই কলি, তার পরনের টিয়ে রং এর নিমার নীচ দিককার প্রান্তটা খানিকটা টেনে ধরে রেখেই গুনতে থাকলো, চার, তিন, দুই! এক বলার সাথে সাথেই বারোটা বেজে গেলো। কলিই প্রথম তার পরনের নিমাটা খোলে ফেলে খিল খিল করে হাসতে থাকলো। সেই সাথে মহুয়াও তার পরনের একমাত্র পোষাক পাতলা নাইলনের গাউনটা খোলে ফেললো। সবার চোখ তখন কলির চমৎকার কৎবেলের মতো সুঠাম কঁচি দুইটা বুকের দিকে আর মহুয়ার ভরাট নারকেলের মতোই ভারী দুটো স্তনের দিকে

 
কলি অবাক হয়ে বললো, কি ব্যাপার? সবাই আমার দিকে তাঁকিয়ে আছো কেনো? তোমরা কেউ নগ্ন হচ্ছো না যে! আসলাম সাহেবের ছোট ছেলে আরিফ। বয়স সতেরো, কলেজে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে। কলির সদ্য ফুটা পুস্পের মতো তাজা তাজা দুটো সুঠাম বক্ষ দেখে, তার নুনুটা সটান হয়ে ছিলো ট্রাউজার এর ভেতর! সে তার পরনের টি শার্টটা খুললো ঠিকই। তবে, ট্রাউজারটা খুলতে ইচ্ছে করলোনা। খানিকটা লাজুকতা গলাতেই বললো, আমার লজ্জা করছে! মলি বললো, তাই তো! এতক্ষণ গুনাগুনিটা আসলে কেনো করলাম! আমারও তো মনে ছিলো না। কিন্তু কোনটা আগে খুলবো? আসলাম সাহেব বিরক্তই হতে থাকলো! সে ন্যাংটু না হবার জন্যেই সবার সাথে মিলিয়েই কাউন্ট ডাউন করেছিলো, যদি উল্টুটাই হয়! অথচ, ছোট মেয়ে কলি যেমনি নিমাটা খোলে ফেললো, মহুয়াও তেমনি পুরুপুরি ন্যাংটুই হয়ে গেলো! আসলাম সাহেব বোকা বনে গিয়েই বললো, তাহলে তোমরা ন্যাংটু হবেই! মলি বললো, হবোই তো! না হলে, এত রাত জেগে অপেক্ষা করলাম কেনো? এই বলে মলি তার পরনের স্কীন টাইট সাদা টপসটা গলার উপর দিয়ে টেনে খুললো। কি চমৎকার বাতাবী লেবুর মতোই গোলাকার মলির বক্ষ যুগল! শরীফ ফ্যাল ফ্যাল করেই তাঁকিয়ে রইলো মলির বুকের দিকে! সে আর তার আনন্দ ধরে রাখতে না পেরে বললো, মারভেলাস! শরীফের মন্তব্যে, আসলাম সাহেবের বড় মেয়ে জলির বোধ হয় খুব হিংসেই হলো! সে আর দেরী না করে, তার পরনের সাধারন কামিজটাও খোলার উদ্যোগ করতে থাকলো। আসলাম সাহেব আহত হয়েই বলতে থাকলো, মা জলি, তুমি না জাতীয় নগ্ন দিবস বয়কট করবে বলেছিলে! জলি তার পরনের কামিজটা পুরুপুরিই খুলে ফেলে, তার চমৎকার সুদৃশ্য ঈষৎ আমের মতোই লম্বাটে বক্ষ যুগল প্রদর্শন করে বললো, আর পারলাম কই! একুশ বছর বয়সের বড় বোন জলির প্রতি সতের বছর বয়সী আরিফের একটা বাড়তি আকর্ষন ছিলো বরাবরই। সে বললো, বড় আপু, তোমার দুধ গুলো সত্যিই অসাধারন! প্রশংসা শুনে কারই না ভালো লাগে! জলি আনন্দে গদ গদ হয়ে বললো, তাহলে ভাইয়া তোমরাও ন্যাংটু হয়ে যাও!

[+] 4 users Like ddey333's post
Like Reply
নগ্ন হবার ব্যাপারে মেয়েরা যতটা আগ্রহী, ছেলেরা বোধ হয় ঠিক উল্টুই। মেয়েরা যত সহজে, নিজেদের দেহের সুন্দর সুন্দর অংশ গুলো প্রদর্শন করতে আগ্রহী থাকে, ছেলেদের বেলায় নুনু প্রদর্শন করার পায়তারা খুব একটা থাকে না। আরিফ আবারও বললো, আমার খুব লজ্জা করছে। মলি আরিফের চাইতে দু বছরের বড়। সে রাগ করেই বললো, তুই একটা পিচ্চি পোলা, তোর আবার লজ্জা কিসের! কলেজে পড়া আরিফও কম গেলো না। সেও রাগ করে বললো, আমাকে রাগাবে না বলে দিলাম। আমি পিচ্চি পোলা না। এখন কলেজে পড়ি! অনেক বড় হয়েছি! কলি বললো, তাহলে ভাইয়া দেখিয়েই ফেলো না, তোমার ওটাও কত বড় হয়েছে! আরিফ ইতস্ততঃ করতে থাকলো। কবি কবি ভাব, বিশ বছর বয়সের শরীফ তার পরনের টি শার্টটা খুলে ফেলে, ট্রাউজারটাও খুলে ফেলার উদ্যোগ করতে করতে বললো, খুলে ফেলো ভ্রাত! খুলে ফেলো সব, যত আছে গায়ে, পোষাকের আবরণ! শরীফ তার ট্রাউজারটাও খুলে ফেলতেই, বেড় হয়ে থাকা দীর্ঘ লৌদন্ডের মতো খাড়া হয়ে থাকা লিংগটা দেখে, কলি চিৎকার করে উঠলো, ওয়াও! মলি কলিকে লক্ষ্য করে বললো, কি ব্যাপার? ভয় পেয়ে গেলে নাকি? কলি আমতা আমতা করেই বললো, না মানে, নুনু যে এত বড় হয়, জানাই ছিলো না! আরিফের জেদটা বোধ হয় তাতে করেই বাড়লো। সে আর দেরী করতে পারলো না। সেও তার পরনের ট্রাউজারটা খুলে ফেললো! সবার চোখ তখন আরিফের দাঁড়িয়ে থাকা নুনুটার দিকেই পরলো। জলিই প্রথম বললো, বাহ, তুমি তো সত্যিই অনেক বড় হয়েছো! না দেখলে বুঝতেই পারতাম না! মহুয়া পুরোপুরি নগ্ন দেহে, ওপাশের সোফাটায় পায়ের উপর পা তুলে বসেই, সম্রাজ্ঞীর মতোই ছেলেমেয়েদের গতিবিধি পর্যবেক্ষন করছিলো। আর এপাশে মদনের মতোই বিরক্তিকর চেহারা করে, বসে ছিলো আসলাম সাহেব! মহুয়া ওপাশ থেকেই উঁচু গলায় আসলাম সাহেবকে লক্ষ্য করে বললো, তুমি অমন মদন হয়ে বসে আছো কেনো? সবাই মজা করছে, তুমিও মজাটা নাও। গাউনের তলায় কি আছে না আছে, সবাইকে একটু দেখাও!

 
পাগলা গারদে পাগল দেখতে দেখতে নাকি অনেক ডাক্তার নার্সও পাগল হয়ে যায়! চোখের সামনে, নিজ পরিবারের সবাইকে এমন পাগলামী করতে দেখে, আসলাম সাহেবের মাথাটাও আর ঠিক রইলো না। সে কোন কথা বললো না, তবে পরনের গাউনটা খুলে মেঝেতেই ছুড়ে ফেললো! আসলাম সাহেব ছোটকাল থেকেই যৌন বিলাসী মানুষ। আর তাই মহুয়ার মতো এমন একটি যৌন বেদনাময়ী মেয়েকেই বিয়ে করেছিলো! সেই কল্যানেই যৌন বেদনাময়ী তিনটি মেয়ের বাবাও হতে পেরেছিলো। তাই বলে, অনির একটা সিদ্ধান্তে, সেই যৌন বেদনাময়ী কন্যাদেরও নগ্ন দেহ দেখতে হবে স্বপ্নেও ভাবেনি! সে খুব কৌতুহলী হয়েই তার আদরের কন্যা গুলোর চমৎকার চমৎকার নগ্ন বক্ষ গুলো পর্যবেক্ষণ করতে থাকলো। আরিফ জলিকে লক্ষ্য করেই বললো, বড় আপু, আমি তো সব দেখালাম, তুমিও স্যালোয়ারটা খুলে ফেলো! জলি বললো, না, আগে মলি খুললে! মলি বললো, আমি? না, আগে কলিই খুলোক। কারন প্রথমে তার নিমাটা খুলেছিলো! কলি খুব স্বাভাবিক গলাতেই বললো, আমার আপত্তি নেই! এই বলে কলি তার পরনের অপেক্ষাকৃত ছোট হাফপ্যান্টটা খুলতে শুরু করলো। হাফ প্যান্টের তলায় ছিটের একটা প্যান্টিও ছিলো। সে সেটাও খুলে ফেললো, এক টানে! সবার নজর গেলো কলির নিম্নাংগের দিকেই। হুম, চমৎকার যোনী কলির! কেশগুলো খানিকটা পাতলা হলেও, সুদৃশ্য! নজর কাঁড়ার মতোই। শরীফ কবি কবি ভাব নিয়েই বলতে থাকলো, কালো কেশে রাখিয়া নয়ন, উদাস করিলো মন! মলির যেনো হিংসেই লাগতে থাকলো, শরীফের কাব্য শুনে! সে তার পরনের হাঁটু পর্যন্ত দীর্ঘ টাইট কালো প্যান্টটা খুব কষ্ট করেই টেনে টেনে নীচে নামাতে থাকলো। হালকা গোলাপী প্যান্টিটা প্রকাশিত হতেই আসলাম সাহেবের চোখ ছানা ভরা হয়ে গেলো! কেনোনা, মলির নগ্ন উরু দুটোই নুনু খাড়া করিয়ে দেবার জন্যে যথেষ্ট! মলি তার পরনের সেই প্যান্টিটাও খুলে নিলো
মলির নিম্নাংগ দেখে শরীফের কাব্যও থেমে গেলো! সে হা করেই তাঁকিয়ে রইলো মলির যোনী দেশটার দিকে এত সুন্দর যোনী হয় নাকি? আর এত সুন্দর ঘন কালো, কুকড়ানো কেশ! আর সেই কেশ গুচ্ছের আড়াল থেকেই ঈষৎ চুপি দিয়ে থাকা সেই যোনী ঠোট! মলি মজা করেই বললো, কি হলো ভাইয়া? তোমার কাব্য কোথায় গেলো? শরীফ সম্ভিত ফিরে পেয়ে বললো, কি করে বলিবো আমি, কৃষ্ণকলির কাছে! নয়ন জুড়াইয়া যায়, বলিবার কি আছে! শরীফের কাব্য শুনে জলির মেজাজটাই খারাপ হলো সে মন খারাপ করে, সোফায় আরিফের পাশেই ধপাস করে বসলো জলির ধপাস করে বসার সময়, তার চমৎকার লম্বাটে বক্ষ যুগলের দোলন দেখে, শরীফের কাব্য শুরু হলো আবার! সে জলির দিকে তাঁকিয়ে তাঁকিয়েই বলতে থাকলো, আমের দোলন দেখেছিনু গাছে! হার মানে সব, দোলনের কাছে! জলির মনটা সাথে সাথে মুগ্ধ হয়ে উঠলো তরপরও সে মন খারাপ করে বললো, আসলে, আমি কামিয়ে ফেলেছি! এই জন্যেই স্যালোয়ার খুলতে ইচ্ছে করছে না! পাশে বসা আরিফ মজা করেই বললো, তার মানে বেল মাথা! জলির কি হলো বুঝা গেলো না! সে আরিফের নুনুটার ডগায় টুকা দিয়ে বললো, তোমার মতো ওরকম একটা মাথা থাকলে বেল মাথা বলা যেতো! আমার ক্ষেত্রে বলা যাবে, সাহারার মরুভুমি! আরিফ বললো, বড় আপু, আমার কিন্তু খুবই দেখতে ইচ্ছে করছে, কামানো ভোদা দেখতে কেমন! জলি আরিফের নুনুটা খানিকটা মুঠি করেই ধরলো খানিকটা নেড়ে চড়েই বললো, তবে নুনুটাকে সাবধানে রাখবে জলি আরিফের নুনুটাকে মুক্ত করে, নিজের পরনের স্যালোয়ারটা খুলতে থাকলো জলি তার স্যালোয়ারটা খুললো ঠিকই, তবে নিম্নাংগের কেশ গুলো কামিয়ে ফেলার জন্যে লজ্জিত একটা চেহারা করে, উরু দুটো চেপে ধরেই সোফায় জড়োসড়ো হয়ে বসলো মাথাটা নীচু করে

[+] 4 users Like ddey333's post
Like Reply
তার সবচেয়ে ছোট ভাই আরিফ কৌতুহল সামলাতে না পেরে, ঘাড় বাঁকিয়ে জলির নিম্নাংগটা দেখার চেষ্টা করছিলো। জলি রাগ করার ভান করেই বললো, এসব হচ্ছে কি? শরীফ কাব্য শুরু করে দিলো, প্রতিদিন কত খোঁজাখোঁজি করি, সুন্দর কিছু যদি দেখিবার পারি! দেখা হয় নাই তবু, মোদের ঘরেই আছে! জলি আপুর যোনীর উপর মিষ্টি মাখন আছে! জলি শরীফকে লক্ষ্য করেও বললো, দেখো শরীফ, খুব ভালো হচ্ছে না কিন্তু! মলি বললো, শরীফ তো ঠিকই বলেছে। তোমার কামানো যোনী দেখে তো আমারও কামিয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে! আরিফ বললো, ছোট আপু, তুমিও কামিয়ে ফেলো তাহলে! কলি বললো, না বাবা, কামানো যোনী আমার ভালো লাগে না। মলি আপু, প্লীজ! তোমার অত সুন্দর কেশগুলো কখনোই কামাবে না। জলি খানিকটা মন খারাপ করেই বললো, সহজভাবেই বললেই তো পারো যে, আমাকে দেখতে খুব বিশ্রী লাগছে। পাশে বসা আরিফ বললো, বড় আপু, তুমি কলির কথায় কান দেবে না তো? আসলে, এক একেক জনের দৃষ্টি ভংগী এক একেক রকম। কলি আরিফকে লক্ষ্য করে বললো, তুমি তো কথা বলবেই। তুমি তো বড় আপু ছাড়া কিছুই বুঝো না! পারলে বড় আপুকে বিয়েই করে ফেলো! ছেলেমেয়েদের কথা শুনে মহুয়া খুব আনন্দই পাচ্ছিলো। তবে, আসলাম সাহেবের বিরক্তির সীমানা রইলো না। সে রাগ করেই বললো, ভাইবোনে এসব কি আলাপ হচ্ছে? ভাইবোনে কখনো বিয়ে হয় নাকি? মহুয়া ওপাশ থেকেই বললো, আহা ছেলেমেয়েরা মজা করতে চাইছে, করুক না! মুখে বললেই তো আর কেউ কাউকে বিয়ে করছে না! তোমার ভালো না লাগলে, ঘুমিয়ে পরছো না কেনো? রাত তো আর কম হয়নি! আসলাম সাহেব বিরক্ত হচ্ছিলো ঠিকই, কিন্ত এমন একটা পরিবেশ ছেড়ে শোবার ঘরে যেতে ইচ্ছেও হলো না। সে চুপচাপই বসে রইলো। নীরব দর্শকই হয়ে রইলো। কলির কথাটা খারাপ লাগেনি আরিফের কাছে। বড় আপু জলিকে তার সত্যিই ভালো লাগে। খানিকটা লম্বাটে চেহারা, ঠোট যুগল ঈষৎ ফুলা ফুলা। চুমু দেবার জন্যে উপযুক্ত দুটো ঠোট! বড় বোন বলে সে ব্যাপারে কখনো ভাবেনি ঠিকই, তবে মাঝে মাঝে যে স্বপ্নে বিভোর হয়নি তাও কিন্তু নয়। জলি যদি তার বড় বোন না হয়ে, অন্য কোন মেয়ে হতো, তাহলে হয়তো প্রেমের প্রস্তাবটা দিয়ে দিতেও ভুল করতো না। আর, এই মুহুর্তে সিকদার অনির জাতীয় নগ্ন দিবসের কল্যানেই হউক, পাশাপাশি তেমনি একটি মায়াবী বড় বোন নগ্ন দেহে তার পাশেই বসা। তার সেই বড় আপুটির নগ্ন দেহটা দেখে, রোমাঞ্চতাতেই মনটা ভরে উঠলো তার। সেই সাথে আনন্দে নুনুটা তার এক প্রকার লাফাতেই থাকলো। ব্যাপারটা পাশে বসা জলির চোখেও পরলো। জলি আরিফের নুনুর ডগাটা দু আঙুলে টিপে ধরে, নেড়ে নেড়ে বললো, কি ব্যাপার! কলির কথা শুনে মনে হয়, আনন্দেই লাফিয়ে উঠছে। বাবা ঠিকই বলেছে, ভাইবোনে বিয়ে হয়না। তাই তোমার নুনুটা সাবধানে রাখো। মলি বলে উঠলো, আপু, তুমি যেভাবে বারবার আরিফের নুনুটা খামচে ধরছো, আমার তো মনে হয় তোমার মতলব খারাপ! জলি এবার আরিফের নুনুটা মুঠি ধরে নিয়েই বললো, মতলব খারাপ হবে কেনো? ছোট ভাইয়ের নুনু আমি ধরতে পারি না? কলি বললো, তা নিশ্চয়ই পারো! কিন্তু, ক্রেইজী হয়ে পরলে কি করবে? মলি বললো, আজ রাতে যদি আমরা সবাই ভাইবোনের সম্পর্কটা ভুলে যাই, তাহলে কেমন হয়! তারপর, মহুয়ার দিকে তাঁকিয়ে বললো, মা, তোমার কি মনে হয়? মহুয়া বললো, আমার তো ভালোই লাগছে। কিন্তু, তোমাদের বেরসিক বাবা, মুখটা কেমন করে রেখেছে, দেখো? মলি এবার জলিকে লক্ষ্য করেই বললো, আপু, তোমার মতামত কি? তোমার কথা তো বাবা কখনো ফেলতে পারে না। একবার বাবাকে বলে দেখো না!

[+] 4 users Like ddey333's post
Like Reply
জলি অবাক হয়েই বললো, কি বলতে চাইছো তুমি? আমি তো কিছুই বুঝতে পারছিনা। ভাইবোনের সম্পর্ক ভুলে থাকবো কেমন করে? মলি আমতা আমতা করেই বলতে থাকলো, না মানে! আজ রাতের জন্যেই শুধু, আমরা সবাই সবার বন্ধু। যার যা খুশী করতে হয় করবো! জলি বললো, তুমি ইনিয়ে বিনিয়ে সেক্স করার কথা বুঝাচ্ছো না তো? মলি কিছু বলার আগেই কলি আনন্দিত গলাতেই বলে উঠলো, ফ্যান্টাসটিক আইডিয়া। আমিও তেমন কিছু ভাবছিলাম! তাহলে, আমি কিন্তু শরীফ ভাইয়ার সাথে! জলি চোখ কপালে তুলেই বললো, বলছো কি এসব? তোমাদের সবার মাথা খারাপ হয়ে গেলো নাকি? শরীফ কাব্য শুরু করলো, নগ্নতায় নুনু নড়ে! দেখে কি আর মন ভরে? জলি বললো, সেরেছে তাহলে! বাবা কি আর সাধে এর বিরোধিতা করেছিলো? আমার তো এখন সিকদার অনিকে চাপড়াতে ইচ্ছে করছে! আরিফ বললো, কেনো বড় আপু? জলি আরিফের নুনুটা মুঠিতে রেখে, নেড়ে নেড়ে বললো, এই যে, দেখছো না? তোমাদের এক একেক জনের নুনুর কি দশা হয়েছে! জাতীয় নগ্ন দিবসের নাম করে তো হারামজাদা, ঘরে ঘরে ইনসেস্ট সম্পর্কই গড়ে তুলবে! মলি বললো, এক দিনের জন্যেই তো শুধু! আমার তো ভালোই লাগছে। এই যে, তুমি আরিফের নুনুটা সেই কখন থেকে মুঠি নিয়ে ধরে রেখেছো! এই দিনটা যদি না থাকতো, কখনো কি তা পারতে? জলি আরিফের নুনুটা মুক্ত করেই বললো, সেই কথা! আমি তো আদর করেই ধরেছিলাম! তোমার যদি ইচ্ছে হয়, তুমিও ধরতে পারো! তুমিও আরিফের বড়! মলি বললো, না, আরিফের নুনুতে আমার কোন আগ্রহ নাই। পিচ্চী একটা পোলা। ধরলে, ভাইয়ার নুনুটাই ধরবো! কলি উঠে দাঁড়িয়ে বললো, না, কক্ষনো না! আমি আগে বলেছি। ধরলে, আমিই আগে ধরবো। মলি বললো, তুমিও তো পিচ্চী মেয়ে! নুনুর তুমি কি বুঝ? কলি রাগ করেই বললো, পিচ্চী মানে? কোন দিক দিয়ে? বয়সও পনেরো! লম্বায়ও তোমার চাইতে অনেক বড়! তুমি তো পাশে বাড়ছো! মলিও রাগ করে বললো, তার মানে বলতে চাইছো, আমি মোটা হয়ে যাচ্ছি! কলি বিড় বিড় করেই বললো, যাচ্ছোই তো! মলি বললো, বয়স বড়লে দেহে, এক আধটু মেদ জমতে দিতে হয়! ছেলেরা সেসব মেদ পছন্দই করে! তা ছাড়া আমি বয়সে তোমার অনেক বড়! তাই আমার একটা অগ্রাধিকার থাকা উচিৎ! কলি মন খারাপ করেই বললো, আমি সবার ছোট বলে, সবাই আমাকে নেগলেক্ট করে! জলি দু বোনের ঝগড়া থামানোর জন্যেই বললো, ঠিক আছে, এক কাজ করো! টস করেই ঠিক করে নাও, কে আগে ধরবে! মলি বললো, আমি রাজী! কলি কিছু বললো না! জলি কলির দিকে তাঁকিয়ে বললো, কি ব্যাপার কলি? টসে তোমার আপত্তি নেই তো! কলি বললো, থাক দরকার নেই! ছোট আপু আবারো ঝগড়া করবে জানি! ছোট আপুই আগে ধরুক! জলি হঠাৎই অবাক হয়ে বললো, হায় হায়, যার নুনু ধরা নিয়ে কথা, তাকেই তো কিছু জিজ্ঞাসা করা হলো না! জলি শরীফকে লক্ষ্য করেই বললো, তোমার কি মতামত শরীফ? শরীফ আবারো কাব্য ধরলো, আকাশ, সমুদ্র, পর্বতমালা, সব মিলে এক সুন্দর মেলা! কাহারে ছাড়িয়া, কাহারে যে বলি, সুন্দর যেনো এক বিধাতার খেলা! জলি বললো, বুঝেছি! তুমি চাইছো, দুজনে এক সংগেই ধরুক! ঠিক আছে, তাহলে সুন্দর সমাধান পাওয়া গেলো। তোমরা দুজনে এক সংগেই শরীফের নুনুটা ধরে দেখো!

পাশে বসা আরিফ বললো, বড় আপু, তুমি কি রেফারী নাকি? জলি চোখ গোল গোল করে বললো, হুম! তোমার আপত্তি আছে? আরিফ ফিস ফিস করে বললো, ভালোই হলো, আমাদের দুজনের কোন ঝামেলা রইলো নাআসলাম সাহেবের পরিবারটা আসলেই মজার পরিবারের প্রতিটি সদস্যই খোলা মেলা মনের! জাতীয় নগ্ন দিবসের কারনে বোধ হয়, পরনের পোষাক খোলাই শুধু নয়, মনগুলোও আরো খোলামেলা হয়ে পরলো আদি জগতে যখন পোষাকের প্রচলন ছিলো না, তখন মানুষ কি করতো কে জানে? অথবা, এখনো পৃথিবীর কিছু কিছু অঞ্চলে মানুষ নগ্ন জীবন যাপনই করে তারা কিভাবে জীবন যাপন করে, তাও বা একদিন সেই সব পরিবারকে চোখের সামনে থেকে না দেখলে হয়তো জানার কথা না তবে, এটা নিশ্চিত যে, সভ্যতাই নর নারীর নগ্ন দেহের প্রতি আকর্ষন বাড়িয়েছে সভ্য জগতে মানুষ পোষাক পরে থাকে বলেই, পোষাকের আড়ালে কি থাকে আর না থাকে, সেসব জানার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলে অনি কিংবা তার ভক্তরা, সেই আগ্রহেরই অবসান ঘটাতে চেয়েছিলো এতে করে যে, পরিবারের বিভিন্ন সদস্যদের নগ্ন দেহের অংগ প্রত্যংগগুলোও ছুয়ে দেখার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলবে, তা বোধ হয় স্বয়ং অনিও ভাবে নি

[+] 5 users Like ddey333's post
Like Reply
 

মলি আর কলি সত্যি সত্যিই তাদের বড় ভাই, শরীফের নুনুটা ধরে দেখতে চাইলো। বড় বোন জলির অনুমতি পেয়ে, দুজনেই ছুটে গেলো শরীফের দিকে। এবং খুব আগ্রহ করেই মলি কলিকে লক্ষ্য করে বলতে থাকলো, ঠিক আছে, আমি এক, দুই, তিন, বলার সাথে সাথে, তুমি গোড়ার দিকটা ধরবে, আর আমি আগার দিকটা ধরবো! কলি মন খারাপ করেই বললো, না, আমি আগার দিকটা ধরবো! শরীফ গানই গাইতে শুরু করে দিলো, বারো ইঞ্চির নুনু, নুনুরে! নুনু, কি হবে তোর উপায়! আরিফ বললো, কিচ্ছু হবে না! দেখবে ভালোই লাগবে! বড় আপু তো সেই কখন থেকে আমার নুনুটা মুঠি করে ধরে রেখেছে! আমার কিন্তু ভালোই লাগছে! আসলাম সাহেব নির্বাক দর্শক হয়েই সব দেখতে থাকলো। অথচ, মহুয়া বললো, তাহলে একটা খেলাই হয়ে যাক! কলি আর মলি এক সংগেই বললো, খেলা? মহুয়া বললো, হুম, খেলা! এক, দুই, তিন গুনবো আমি! তারপর, শরীফকে লক্ষ্য করে বললো, তুমি ওপাশের দেয়ালের কাছে গিয়ে দাঁড়াও। অতঃপর, কলি আর মলিকে লক্ষ্য করে বললো, তোমরা দুজন পাশের দেয়ালের কাছাকাছি গিয়ে দাঁড়াও। আমি তিন বলার সাথে সাথে, যে আগে যে দিকটা ধরতে চাও, দৌড়ে গিয়ে ধরবে। এবার হলো তো! কলি বললো, আমি রাজী! এই ভাড়ী দেহ নিয়ে, ছোট আপু আমার সাথে দৌড়ে পারবে না। শেষ পর্যন্ত ঠিক হলো প্রতিযোগীতারই খেলা। কলি আর মলি পাশের দেয়ালের কাছেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকলো, মায়ের গুনার শেষ তিন শুনার জন্যেই। মহুয়া তিন বলতেই, মলি আর কলি, তাদের চমৎকার বক্ষ গুলো দোলিয়ে দোলিয়ে ছুটতে থাকলো বজ্রের মতোই শরীফের দিকে। কেউ যেনো কারো চাইতে কম নয়! খানিকটা মোটিয়ে যাওয়া মলিও কলির সাথে প্রতিযোগীতা করেই আগে ভাগে শরীফের কাছে চলে এলো। তবে, এভাবে ছুটে এসে কারো নুনু ধরতে চাইলে, আগা আর গোড়া ধরার মাপ অনুমান করা যায় নাকি? তার নরোম বক্ষ দুটো সহ নরোম দেহটা শরীফের দেহের সাথে ধাক্কা খেলো। আর অনুমান করে শরীফের নুনুটার আগা ধরতে গিয়ে, গোড়ার দিকটাই ধরে ফেললো। খানিকটা দেরীতে আসা কলি শরীফের নুনুর আগার ভাগটা ধরে খুশী হয়েই বললো, ছোট আপু, শেষ পর্যন্ত তুমি কিন্তু গোড়ার দিকটাই ধরলে! মলি বললো, কিন্তু, তুমি আগার দিকটা ধরে কি মজাই পাচ্ছো? কলি শরীফের নুনুটার মাথায় বৃদ্ধাঙুলীটা ঠেকিয়ে ঘষে ঘষে বললো, আগার দিকটাই তো মজার! মুন্ডুটা কেমন, সেটাই যদি নিজ হাতে ছুয়ে দেখতে না পারলাম, তাহলে মজাটা আর থাকলো কি? মলি নুইয়ে কলির হাতের মুঠুতে শরীফের নুনুর ডগাটা দেখে বললো, এবার হাত বদল করো! কলি শরীফের নুনুর ডগাটা কচলাতে কচলাতে বললো, আরেকটু! ছোট দু বোনের নরোম হাতের মুঠিতে থেকে, শরীফের নুনুটা যেমনি উত্তপ্ত হতে থাকলো, তেমনি তার সারা দেহে যৌনতার আগুনই যেনো খেলে যেতে থাকলো। সে গান গাইতে থাকলো, মাগো, খেলা কাহারে বলে! মাগো, সুখ কাহারে বলে! তোমরা যে বলো দিবস রজনী, কত শত খেলা খেলা! সে কি কেবলি যাতনাময়! সে কি কেবলি সুখেরই আশ! কলি আর মলির শরীফের নুনু ধরা দেখে, আসলাম সাহেবের নুনুটাও প্রচন্ড খাড়া হয়ে, আগুন হতে থাকলো। মহুয়ার কি উচিৎ নয়, তার নুনুটাও একটু মর্দন করে ঠান্ডা করে দেয়া! অথচ, যৌন বেদনাময়ী মহুয়া ছেলে মেয়েদের মজা দেখেই মজা করছে। মহুয়া শরীফকে লক্ষ্য করেই বললো, বুঝতে পেরেছি বাবা! কিন্তু, নুনু একবার দাঁড়িয়ে গেলে, ঠান্ডা করিয়ে নিতে হয়! তরপর, কলি আর মলিকে লক্ষ্য করেই বললো, তোমরা দুজনে মিলে শরীফের নুনুটা ঠান্ডা করে দাও তো! শরীফের কষ্টটা আমারও ভালো লাগছে না। কলি অবাক হয়ে বললো, নুনু ঠান্ডা করে কিভাবে?

[+] 4 users Like ddey333's post
Like Reply
নুনু ঠান্ডা করার জন্য কতদিন অপেক্ষা করবো !!
Like Reply
(11-01-2022, 11:33 AM)TumiJeAmar Wrote: নুনু ঠান্ডা করার জন্য কতদিন অপেক্ষা করবো !!

বাকি আপডেট পিনুদার নুনু ধরে এখানে নিয়ে আসার পরে , একমাত্র তুমিই পারবে !!
Big Grin Big Grin
Like Reply
মহুয়া বললো, তোমরা যখন শরীফের নুনুটা একবার ধরেই ফেলেছো, তখন যত খুশী কচলাতে থাকো, আর মর্দন করতে থাকো। দেখবে, একটা সময় এমনিতেই ঠান্ডা হয়ে গেছে! মহুয়ার কথা শুনে, জলি পাশে বসা ছোট ভাই আরিফের নুনুটা তার হাতের মুঠিতে রেখেই মর্দন করে করে বলতে থাকলো, নুনু কচলালে ঠান্ডা হয়ে যায় নাকি? মহুয়া অভিজ্ঞ মহিলা! শুধু আসলাম সাহেবই নয়! কত পরুষের নুনু কচলিয়েছে তার তো আর ইয়ত্তা নেই। সে সহজভাবেই বললো, নুন কচলালে, নুনু গরমই হয়! তবে, সেটাকে আরো কচলে কচলে ঠান্ডা করে দিতে হয়। এতে করেই ছেলেরা খুব খুশী হয়! কলি শরীফের নুনুটার আগার দিকটা কচলে কচলেই বলতে থাকলো, ঠিক বলেছো আম্মু! বড় ভাইয়ার নুনুটা অসম্ভব গরম হয়ে উঠেছে! শরীফ এবার কাব্য শুরু করলো, বহুদিন ধরে, বহুবার ধরে! মথিয়াছি আমি, কত কিছু করে! ভাবি নাই কভু, এমন হতে পারে! একটি ছেলের একটি নুনু, দুজনের হাতে বন্দী! আসলাম সাহেব হঠাৎই উঠে দাঁড়ালো। তার নুনুটাও অসম্ভব ক্ষেপে আছে! সে অসহায়ের মতোই সম্রাজ্ঞীর মতো বসে থাকা মহুয়ার সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। মহুয়া অবাক হয়ে বললো, তোমার আবার কি হলো? আসলাম সাহেব কথা বলতে পারছিলো না ছেলেমেয়েদের সামনে! ইশারা করলো নুনুটা দেখিয়ে! মহুয়া রাগ করেই বললো, বুড়ুর শখ দেখে বাঁচিনা। আগে দেখো, ছেলেমেয়েরা কি করছে! আসলাম সাহেব ফিশ ফিশ করেই বললো, ছেলেমেয়েরা যা করার করুক। আমরা শোবার ঘরে যাই। ফলাফল খুব ভালো হবে না বলেই মনে হচ্ছে! মহুয়া বললো, ভালো হবে না মানে? আসলাম সাহেব বললো, যে রকম পরিস্থিতি দেখছি, তাতে করে একটা অঘটন ঘটবেই। শেষ পর্যন্ত দেখবে, কার নুনু কোথায় ঢুকেছে, কেউই টের পাচ্ছে না। আমার কিছুই ভালো ঠেকছে না। মহুয়া শান্ত গলাতেই বললো, আহা, ছেলেমেয়েরা মজা করতে চাইছে, করুক না! ওরা ভাই বোনে সব সময় মজা করে না? আজকে রাতে না হয় অন্য রকম করেই করলো! তোমার ভালো না লাগলে, বিছানায় গিয়ে ঘুমিয়ে পরো। আসলাম সাহেব একটা অসহায় চেহারা করেই দাঁড়িয়ে রইলো। তার মনে হতে থাকলো, সব কিছুরই একটা লিমিট থাকে! তার স্ত্রী মহুয়া সিকদার অনির ভক্ত হয়ে, সব সীমাই যেনো ছাড়িয়ে যেতে চাইছে। এখন না করলে আরও বেশী করেই করবে! বরং উৎসাহ দিলে থামলেও থামতে পারে। সে কলি আর মলিকে লক্ষ্য করেই বললো, ঠিক আছে মা মণিরা! তোমরা শরীফের নুনুটা ভালো করেই মৈথুন করে দাও! আসলাম সাহেবের অনুমান মিথ্যেই প্রমাণিত হলো। মলি খুব আনন্দিত হয়েই বললো, তুমি বলছো আব্বু! এই বলে মলি, শরীফের নুনুর গোড়ার দিকটা প্রচন্ড রকমেই মৈথুন করতে থাকলো। তাতে করে, কলির আলতো করে কচলানো হাতটা শরীফের নুনু থেকে সরে গেলো! কলি রাগ করেই বললো, কি? তুমি তো দেখছি পুরুটাই দখল করে নিলে! মলি বললো, এক কাজ করো, আমি পাঁচ মিনিট! তুমি পাঁচ মিনিট! কলি আব্দার করেই বললো, তাহলে প্রথম পাঁচ মিনিট আমিই করবো! শরীফের কাব্য যেনো সব হারিয়ে গেলো! একটা নুনুতে জোড় আর কতক্ষণ থাকে! মলি পাঁচ মিনিট, কলি পাঁচ মিনিট, এমন করে যদি তার নুনুটা মথিতই হতে থাকে, নুনুর ভেতর থেকে তো মাল টাল সব বেড়িয়েই যাবে! শরীফ সহজভাবেই বললো, না, লক্ষ্মী ভগ্নীরা আমার! পাঁচ মিনিট নয়, এক মিনিট করে করেই করো!

[+] 4 users Like ddey333's post
Like Reply
আরিফ জলিকে লক্ষ্য করে বললো, আপু, তুমি তো রেফারী! তাহলে দেয়াল ঘড়িটার কাটা দেখেই সময় নির্ধারন করে হুইসেল জানাবে! জলি বললো, হুইসেল পাবো কোথায়? আমি বরং এক মিনিট শেষ হলেই আরিফের নুনুটাকে হুইসেল বানিয়ে ওর নুনুটাতেই একবার ফু দিবো হুইসেলের মতো করে! তখন ধরে নেবে সময় শেষ! ছেলেমেয়েদের কান্ড দেখে, আসলাম সাহেবের মাথাটাই খারাপ হয়ে যেতে থাকলো। নিজের কাছে মনে হতো থাকলো, সে যেনো একটা হারেমখানাতেই আছে! অথচ, কলি আর মলি, পালা ক্রমে এক মিনিট করে করে শরীফের নুনুটা মৈথুন করতে থাকলো। আর জলিও আরিফের নুনুটা মৈথুন করে করে, দেয়াল ঘড়িতে চোখ রেখে, এক মিনিট পর পর, আরিফের নুনুটা নিজের মুখে পুরে নিয়ে, ফু দেবার নাম করে, আইসক্রীম চুষাই করতে থাকলো। এতে করে, শরীফের নুনুটা যেমনি উত্তপ্ত থেকে উত্তপ্ততর হতে থাকলো, আরিফের নুনুটাও, উত্তপ্ত হতে হতে চরম পর্যায়ে পৌঁছুতে থাকলো। আরিফ আর ধৈর্য্য টিকিয়ে রাখতে না পেরে, তখন যখন কলির এক মিনিট শরীফের নুনুটা মৈথুন করা শেষ হতে চললো, তখন জলি তার নুনুটা চুষতে যেতেই, জলির মুখের ভেতরেই বীর্য্য ঢালতে থাকলো। জলি অবাক হয়েই মুখটা সরিয়ে নিয়ে কঁকিয়ে উঠলো, একি? এসব কি? আরিফ নিজেও খানিকটা লজ্জিত হয়ে বললো, স্যরি বড় আপু! আমি আসলে আর, নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারছিলাম না। ওপাশ থেকে মলিও ব্যাপারটা দেখে মজা করেই বললো, ইন্টারেস্টিং ব্যাপার তো! তাহলে, শরীফ ভাইয়ার নুনু থেকেও কি এরকম বেড়োবে! এই বলে সে, শরীফের নুনুটা আর মৈথুন না করে, আইসক্রীমের মতোই চুষতে থাকলো। এক মিনিট পার হয়ে গেলো, অথচ, জলি আরিফের নুনুটা আর হুইসেল বানিয়ে চুষতে পারছিলো না। অথচ, কলি রাগ করেই বলতে থাকলো, কি হলো বড় আপু! এক মিনিট তো শেষ! হুইসেল দিচ্ছো না কেনো? জলি নিরুপায় হয়েই আরিফের খানিকটা ঠান্ডা হতে চলা নুনুটার ডগায় গড়িয়ে গড়িয়ে পরা বীর্য গুলো সহই নুনুটা একবার চুষলো। অতঃপর, কলির যখন পালা এলো, সেও মলির দেখাদেখি শরীফের নুনুটা চুষতেই থাকলো। শরীফের গলা থেকে তখন অদ্ভুত এক গোঙানী ভরা শব্দ কাব্যই বেড়োতে থাকলো, মরিতে চাহিনা আমি এই সুন্দর ভুবনে! তোমাদের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই!

কলি কিছু বুঝে উঠার আগেই তার মুখের ভেতর, শরীফের নুনু থেকে বীর্য্যগুলো ঝপাত ঝপাত করেই পতিত হতে থাকলো তখন জলির মুখে আরিফের নুনুর বীর্য্য পতিত হওয়া দেখে মজারই লেগেছিলো অকষ্মাৎ, নিজের মুখে শরীফের বীর্য্যগুলো যখন পতিত হতে থাকলো, তখন সে অবাক হয়েই মুখটা সরিয়ে নিলো শরীফের নুনু থেকে! তারপরা ঘেন্নার একটা ভাব করে বললো, কি নুন্তা বাবা!নিজ বাড়ীর বসার ঘরে, নিজ বউ ছেলেমেয়েদের এসব কান্ড দেখে, আসলাম সহেবের মেজাজটাই খারাপ হতে শুরু করলো সে খানিকটা চেঁচিয়েই বললো, তোমরা বাড়ীটাকে কি বানিয়ে ফেললে, বলো তো দেখি? জলি আরিফের নুনুটা হুইসেল বানিয়ে চুষতে গিয়ে মজাই পেয়েছিলো আর আরিফের নুনু থেকে যখন বীর্য্য বেড়িয়ে, তার মুখের ভেতরই পরেছিলো, তখন অবাক হয়েছিলো ঠিকই, তবে এক ধরনের রোমাঞ্চতাই অনুভব করেছিলো সে বললো, বাবা, তুমি সারা জীবন বেরসিক ছিলে, এখনো বেরসিক রয়ে গেলে! আসলাম সাহেব বললো, তাই বলে নগ্নতা নিয়ে রসিকতা? নগ্নতার নামে যৌনতা? এটা কোন আইন হলো? এই বুড়ু বয়সে আমাকেও ন্যাংটু হয়ে, সবার ন্যাংটু দেহ আর অসভ্যতা দেখতে হবে? আসলাম সাহেবের বউ মহুয়া মুখ ভ্যাংচিয়েই বললো, আহারে আমার লোচ্চা বুড়ু! সারা জীবন দিনের বেলায় কত শত সেক্সী মেয়েদের দেহ দেখে দেখে, রাতের বেলায় সব বিষ ঢেলেছো আমার যোনীতে! আর বছরে বছরে এত গুলো ছেলে মেয়ের মা বানিয়েছো আমাকে! আমার কত সুন্দর দেহটার কি হাল করেছো! এখন বলছো অসভ্যতা! মহুয়া যেনো তার যৌবনেই ফিরে গিয়ে বলতে থাকলো, আহারে, যৌবনে আমার কি ফিগারটাই না ছিলো! বড় ছেলে শরীফ কাব্যই করতে থাকলো, বয়স হলেই বলিস না কেউ, হয়ছে সে বুড়ী! বুড়ীর মাঝেই রয়েছে যে, মজার রসের হাড়ি! ছোট ছেলে আরিফও তাল মিলিয়ে বললো, মা, আফশোশের কিছু নেই! এই বয়সেও তোমার যা ফিগার! আমার বন্ধুরা কিন্তু সব সময় তোমার প্রশংসাতেই পঞ্চমুখ! মহুয়া খানিকটা গর্বিত হয়ে উঠতেই, মেঝো মেয়ে মলি বলে উঠলো, আম্মু, আমার মনে হয় সবাই তোমাকে পাম্প দিচ্ছে! আরিফ দিন আমাকেও বলেছিলো, আমার ফিগার দেখে নাকি তার সব বন্ধুরাই পাগল! অন্তত আরিফের কথা তুমি বিশ্বাস করবে না মলির কথা শুনে, কলিও বলে উঠলো, তাই নাকি? ছোট ভাইয়া তো আমাকেও বলেছিলো, আমার ফিগার নাকি পৃথিবীর সেরা আমার কলেজে যাবার পথে নাকি, তার বন্ধুরা সবাই হা করেই তাঁকিয়ে থাকে আরিফ বললো, আসলে কোনটাই মিথ্যে নয়! বন্ধুরা বলে, আমাকে শুনতে হয়! ওরা আরো বাজে বাজে কথাও বলে পাশে বসা জলি অবাক হয়েই বললো, কি বাজে বাজে কথা বলে? আরিফ বললো, ওসব আমি বলতে পারবো না তবে, তোমরা সবাই সেক্সী! সেক্সী মেয়ে দেখলে, সবার যা করতে ইচ্ছে করে! জলি খুব আগ্রহ করেই বললো, আমার কথা কেউ কিছু বলে না? আরিফ আমতা আমতা করতে থাকলো তারপর বললো, বলবে না কেনো? তুমি রাগ করবে দেখেই কখনো বলিনি! আসলাম সাহেবের মেজাজটা উত্তরোত্তর খারাপ হতে থাকলো সে খানিকটা গর্জন করেই বললো, যথেষ্ট হয়েছে! এখন কি তোমরা সাবই ঘুমুতে যাবে! নাকি আমাকে একটু ঘুমুতে দেবে? মহুয়া বললো, ঘুমুতে কি কেউ তোমাকে নিষেধ করেছে? শুধু শুধু চেঁচামেচি করছো কেনো আমরা সবাই তো একটু মজাই করছি! আর তুমিও মজা পাচ্ছো বলেই তো, এখনো সব কিছু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছো! মহুয়ার কথায় আসলাম সাহেব বোকা বনে গেলো সে খানিকটা আমতা আমতা করেই বললো, না মানে, চোখের সামনে ছেলেমেয়েগুলো এত বড় হয়ে গেলো, তাই কার কেমন ফিগার হয়েছে, একটু দেখার লোভ তো অবশ্যই ছিলো! আসলাম সাহেব হঠাৎই সোফার উপর ধপাস করে বসে, নিজের মাথার চুল নিজেই ছিড়ার উপক্রম করে করে বলতে থাকলো, চেঁচামেচি কি সাধে করছি? একটা অঘটন ঘটে গেলে তো, সব কিছু আমাকেই সামাল দিতে হবে! জলি তার বাবাকে শান্তনা দিয়ে বললো, বাবা, তুমি যেই ভয়টি করছো, তা আমরা কেউ করবো না শুধুমাত্র একটু মজা করলাম তারপর, সবার দিকে একবার করে চোখ টিপে ইশারা করে বললো, কি ব্যাপার? তোমাদের কারো মনে অন্য কোন বাসনা নেই তো! সবাই জলির সাথে মিলিয়েই বললো, হ্যা বাবা, তোমার বোধ হয় ঘুমিয়ে পরা উচিৎ! আমরাও আরেকটু মজা করে ঘুমিয়ে পরবো আসলাম সাহেব খানিকটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বললো, ঠিক তো! তারপর, শোবার ঘরের দিকেই এগুলো

[+] 4 users Like ddey333's post
Like Reply
খেলা হবে
খেলা হবে
নুনু নিয়ে খেলা হবে
Like Reply
(12-01-2022, 10:21 AM)TumiJeAmar Wrote: খেলা হবে
খেলা হবে
নুনু নিয়ে খেলা হবে

আমি পিনুদার নুনু দিয়ে খেলতে চাই !!!

Lotpot
Like Reply
(12-01-2022, 10:29 AM)ddey333 Wrote: আমি পিনুদার নুনু দিয়ে খেলতে চাই !!!

Lotpot

[Image: 866d2310f4233902e180cdeb2a6c35f6.gif]
[Image: 20220401-214720.png]
[+] 1 user Likes Bichitro's post
Like Reply
শুক্লারানী ছাত্রীনিবাসে সমস্যাটা বাড়তেই থাকলো রাত বারোটার পর ছাত্রাবাসের ছাত্ররা নগ্ন দেহে রেলী করে বেড়িয়ে পরলেও, ছাত্রীরা কিছুতেই বেড়োতে পারছে না কারন, বাঁধ সাধছে আইন শৃংখলা রক্ষাকারীরা অথচ, ছাত্ররা নগ্ন হয়ে খোলা আকাশের নীচে রেলী করতে পারবে, ছাত্রীরা পারবে না, সেটা কেউ মানতে চাইলো না সবাই তার কারন জানতে চাইলো সাব ইন্সপেক্টর আজহার সবার উদ্দেশ্যেই বলতে থাকলো, দেখুন, কারন বলে কিছু নেই সবই আপনাদের নিরাপত্তার জন্যেই আসলে, জাতীয় নগ্ন দিবসের সুযোগ নিয়ে, অনেকেই ''.ের মতো পিষাচ কাজ গুলো করার জন্যে উৎ পেতে থাকার সম্ভাবনা আশংকা করা হচ্ছে! আমরা তা হতে দিতে পারিনা কিছু সংখ্যক উশৃংখল ছাত্রী এক যোগে বলে উঠলো, ''.ে আমাদের আপত্তি নেই! আমরা ক্ষুধার্ত! আমরা আমাদের যৌন ক্ষুধা মিটাতে চাই! আজহার বললো, দেখুন, আপনারা কিন্তু ভুল করছেন! জাতীয় নগ্ন দিবস মানে কিন্তু যৌনতা নয় সংবিধানে কোথাও এমনটি লেখা নেই অথচ, কিছু কিছু পরিবারেও যৌনতার মতো খেলাগুলো শুরু হয়ে গেছে বলেও, আমাদের কানে সংবাদ এসেছে এমনটি সরকার কখনোই আশা করেনি যেহেতু নিজ পরিবার এর ভেতর এসব শুরু হয়ে গেছে, তাই আমরা কিছুতেই নিশ্চয়তা দিতে পারছিনা যে, এই গভীর রাতে খোলা আকাশের নীচে কেউ কাউকে নগ্ন দেখে স্থির থাকতে পারবে বলে ছাত্রী নেত্রী ইয়সমীন যেমনি সুন্দরী, তেমনি চমৎকার তার দেহের গড়ন বৃহৎ বক্ষগুলো সত্যিই সুদৃশ্য আর তেমনি সাহসী সে গেটের ভেতর থেকেই ধমকে ধমকে বললো, আপনারা কি আমাদের সাথে ফাজলামী করছেন? নগ্ন হলে তো, দেহ উত্তপ্ত হবেই! যৌনতাকে প্রতিরোধ করে রাখার কোন উপায় আছে নাকি? আজহার অসহায় গলাতেই বললো, তা আমি কি করে বলবো? আমি সরকারের চাকর! যিনি এই আইন করেছেন, তাকে গিয়ে জিজ্ঞাসা করুন ইয়াসমীন গর্জন করেই বললো, কে সেই আইন প্রবর্তক? ডাকুন তাকে এখানে! দেখি তার নুনুতে কত ধার! আজহার বললো, তাতো আপনাদের সবারই জানার কথা! বর্তমান সংসদে যার কথায় সবাই উঠে আর বসে সেই মহামান্য সংসদ সদস্য সিকদার অনিরই সিদ্ধান্ত! আমরা তার নির্দেশই পালন করছি শুধু আপনার বরং ঘুমুতে যান! সকাল বেলাতেই গেট খুলে দেয়া হবে তখন যে যার খুশী নগ্ন দেহে যেখানে ইচ্ছা সেখানেই যাবেন কেউ আপনাদের বাঁধা দেবে না ইয়াসমীন তার বৃহৎ বক্ষ গুলো দোলিয়ে দোলিয়ে উত্তেজনার গলাতেই বলতে থাকলো, আমি এখুনি সিকদার অনির সাথে একটা বুঝাপরা করতে চাই! আমিও এই ছাত্রীনিবাসের নির্বাচিত ভি, পি,! সিকদার অনির নুনুর জোড় আমি পরীক্ষা করে দেখতে চাই!

আজহার ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো ইয়াসমীনের চমৎকার দেহ বল্লরী দেখে তার মাথাটাও খারাপ হয়েছিলো সে নিজেকে সংযত রেখেই ওয়কিতে যোগাযোগ করলো, এস, পি, সাহেবের সাথে এস, পি, সাহেবও ভালো কোন বুদ্ধি দিতে পারলোনা সে সরাসরি যোগাযোগ করলো পুলিশের ডি, আই, জি, এর সাথেই ডি, আই, জি, থেকে আই, জি, অতঃপর আই, জি, সাহেব টেলিফোন করলো স্বয়ং সিকদার অনির কাছেই সিকদার অনি তখন, জাতীয় নগ্ন দিবস উপলক্ষ্যে, জাতির উদ্দেশ্যে ভাষন দেবারই প্রস্তুতি নিচ্ছিলো সংসদ ভবনে এমন একটা পরিস্থিতিতে, গভীর রাতে টেলিফোনটা পেয়ে বিরক্তই হলো তবে, সংসদ সদস্য হিসেবে কোন কিছু এড়িয়েও যেতে পারে না সে আই, জি, সাহেবকে বললো, , সেই কথা! কিন্তু কি করতে পারি, বলুন? আই, জি, রফি বললো, শুক্লারানী ছাত্রী নিবাস এর ছাত্রীদের তো কিছুতেই নিয়ন্ত্রনে রাখা যাচ্ছেনা পারলে সবাই গেইট ভেঙ্গে বেড়িয়ে যেতে চাইছে! কি করি, একটা উপায় বলুন অনি বললো, বলেন কি? আমি তো ভেবেছিলাম, সারা দেশের মেয়েরা এই দিবসটাকে বয়কটই করবে এই পর্যন্ত বাসনা সহ বড় বড় মিডিয়াতে কোন মেয়েদেরই কমেন্ট পাইনি! তাই ভেবেছিলাম, আমার কোন মেয়ে ভক্ত নাই শেষ পর্যন্ত আমার সংসদ সদস্য পদই বুঝি বাতিল হবে! রফি বললো, কি যে বলেন স্যার! আপনার হাজার হাজার ভক্ত! মেয়েরাও আছে অনেকে হয়তো মুখ ফুটে প্রকাশ করে না আমার মেয়েও তো আপনার খুব ভক্ত! আপনার পদ ধুলি নেবার জন্যে সেই সন্ধ্যা থেকেই অপেক্ষা করছে পাগলী মেয়ে আমার! মিথ্যে শান্তনা দিয়ে রেখেছি যে, আপনি তার সাথে দেখা করতে অবশ্যই আসবেন! সিকদার অনি বললো, মানুষের স্বপ্ন কখনো মিথ্যে হয়না! বলেই যখন ফেলেছেন, তখন আপনার মেয়ের সাথে একবার দেখা করতে যাবো! কিন্তু শুক্লারানী ছাত্রী নিবাসের ব্যাপারে কি করতে পারি, বলুন তো? রফি বললো, তা কি করে বলবো? ছাত্রী নেত্রী ইয়াসমীন ক্ষেপেছে! তাকে ঠান্ডা করার ক্ষমতা পুলিশ বিভাগের নেই অনি বললো, ঠিক আছে, আমি এক্ষুনি শুক্লারাণী ছাত্রী নিবাস পরিদর্শন করতে যাবো

[+] 5 users Like ddey333's post
Like Reply
Fantasy holeo besh mojar.
Poroborti update er opekkhay achhi
Like Reply




Users browsing this thread: 2 Guest(s)