Thread Rating:
  • 7 Vote(s) - 3.14 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
নিষিদ্ধ দ্বীপ by fer.prog
#41
আহসানের লিঙ্গের বীর্যপাত যখন শান্ত হলো তখন সাবিহার যোনি আর যোনির উপরে ধরে রাখা ওর হাত একদম ভর্তি আর মাখামাখি হয়ে গেলো সাদা ঘন থকথকে বীর্যে। সাবিহার যোনির দুই ঠোঁটের মাঝেও আহসানের বীর্যের রস গড়িয়ে ঢুকে যাচ্ছে, কিন্তু সেটা নিয়ে কোন সাবধানতা অবলম্বনের চেষ্টা দেখা গেলো না সাবিহার দিক থেকে।

সাবিহা পাথরের উপর থেকে সড়ে এসে লম্বা হয়ে বালির উপর শুয়ে গেলো। মাকে শুয়ে যেতে দেখে মায়ের পাশে এসে আহসানও শুয়ে গেলো। প্রায় ৫/৭ মিনিট কেউ কোন কথা বললো না, চুপ করে ওদের মাথার উপরে থাকা আকাশের দিকে তাকিয়ে ওরা ভাবতে লাগলো এই মাত্র ঘটে যাওয়া দারুন ঘটনাটাকে। সাবিহা যেন দারুনভাবে যৌন তৃপ্ত এই মুহূর্তে, একটা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি খেলা করছিলো ওর মাথার ভিতরে। যদিও যা সে করে ফেললো সেটার কারনে খুব লজ্জা আর অস্বস্তিও হচ্ছিলো ওর। সে যা করে ফেলেছে সেটা কি বাকেরের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা হয়ে যাচ্ছে কি না, সেটা নিয়েও চিন্তা করলো সাবিহা।

ছেলেকে যৌন শিক্ষা দিতে এসে সে নিজেই যেন অনেক কিছু শিখছে। বিশেষকরে ওর নিজের শরীর যে ছেলের সামনে আসলেই এভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়, এটা মোটেই জানা ছিলনা ওর। আহসান যেন ঘুমিয়ে গেছে এই দারুন উত্তেজক একটা সময় পার করার পড়ে। সাবিহা একটু পড়ে ওর হাতের কনুইতে ভর করে কিছুটা সোজা হলো, আর পাশে শোয়া ছেলের দিকে তাকালো। আহসানের দু পায়ের মাঝে ওর বড় লিঙ্গটা এখনও বেশ ভালো সাইজ। নেতিয়ে যাওয়ার পরেও ওটা দীর্ঘে আর প্রস্থে যেন খুব একটা কমেনি। ধীরে ধীরে আহসান চোখ মেলে তাকিয়ে দেখতে পেলো যে ওর আম্মু ওর শরীরের উপর ঝুকে আছে।

“ওয়াও, আম্মু, ওয়াও, দারুন…” -আহসান ওর আম্মুর চোখের দিকে তাকিয়ে বললো। সাবিহা বড় বড় দুধ দুইটা ছেলের বুকের সাথে লেগে আছে। সাবিহা ছেলের দিকে তাকিয়ে একটা স্মিত হাসি দিলো আর বললো, “এখন উঠে যা, বাড়ি চলতে হবে…” -এই বলে সাবিহা নিজেও উঠে গেলো। সাবিয়াহ দাড়াতেই ওর যৌনির দিকে নজর গেলো আহসানের, সেদিকে তাকিয়ে আহসান বলে উঠলো “স্যরি আম্মু, তোমাকে নোংরা করে দিয়েছি…”। ছেলের কথায় সাবিহা ওর নিজের যোনির দিকে তাকালো, সাথে সাথে সকালের মত আহসানের বীর্য চেটে খাওয়ার একটা অদম্য ইচ্ছা ওর ভিতরে জাগ্রত হলো, “ওটা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না সোনা, কিন্তু তুই চলে যা বাড়ির দিকে, আমি পরিষ্কার হয়ে আসছি একটু পরে, ঠিক আছে?” -ছেলেকে আগে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলো সাবিহা। 

মায়ের কথা অমান্য করলো না আহসান, কিন্তু চলে যাওয়ার আগে আবার জানতে চাইলো, “আম্মু, সকালের জন্যে কি তুমি আমার উপর রাগ করছিলে?” সাবিহা হেসে ফেললো, “না, রে, কিন্তু তোর আব্বুর সামনে তোর এটা করা মোটেই উচিত হয়নি, তোর আব্বু যদি দেখে ফেলতো! তোর আব্বু যেন না দেখে ফেলে, তুই এই রকম কিছু করেছিস, ঠিক আছে?” এই বলে সাবিহা দুই হাত বাড়িয়ে ছেলের ঠোঁটে আবারও একটা গাঢ় চুম্বন একে দিলো। “ধন্যবাদ আম্মু, তুমি এই দ্বীপের শ্রেষ্ঠ আম্মু…” -বলে আহসান চলে যেতে শুরু করলো। যেতে যেতে আহসান ভাবলো, এর মানে কি আব্বু কে লুকিয়ে যদি আমি এই রকম আম্মুর যোনির উপর বীর্যপাত করি, তাতে আম্মু রাগ করবে না? আহসান ভাবতে ভাবতে বাড়ির দিকে চললো।
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#42
আহসান চোখের দৃষ্টির আড়াল হতেই সাবিহার হাত চলে এলো নিজের যৌনির কাছে, যোনির উপরে ও যৌনির ঠোঁটের ফাঁকে বহমান সমস্ত রস একটু একটু করে আঙ্গুল দিয়ে এনে খেতে শুরু করলো সাবিহা। কেন যে এই রকম একটা অজাচিত ঘৃণ্য নোংরা কাজ করতে উঠে পরে লেগেছে, সে নিজেও জানে না। যেই কাজ সে কোনদিন করেনি ওর এই জীবনে, সেই কাজটির জন্যেই এই মাত্র সে নিজের ছেলেকে দ্রুত ভাগিয়ে দিলো এখান থেকে। আসলে আহসানের বীর্য পান করে যেন সাবিহা ওর নিজের ভিতরে ক্রমবর্ধমান যৌন ক্ষুধাকে শান্ত করার বৃথা চেষ্টা করছে। ছেলের বীর্য পান শেষে স্নান সেরে নিয়ে সাবিহা নিজেও বাড়ির পথ ধরলো।

এরপরের কয়েকটা দিন ওভাবেই কাটলো আহসান আর সাবিহার। প্রতিদিন ওই ঝর্ণার ধারে বসে মা ছেলে একে অন্যকে দেখে কথা বলতে বলতে মাস্টারবেট বা হস্তমৈথুন করা, এবং পরিশেষে আহসানের বীর্য ওর মায়ের যোনির উপরে, কখনও যোনির ঠোঁটের ফাকে। এরপরে সাবিহা ছেলেকে সামনে থেকে সরিয়ে দেয় আর ছেলের ফেলে যাওয়া বীর্যকে আঙ্গুল দিয়ে চেটে চুষে খায়। সাবিহা অনুভব করলো যে, ওর সেক্স ড্রাইভ যেন আরও বেড়ে গেছে, দিনে একবার ছেলের সাথে এইসব করে ওর দেহের ক্ষিধে যেন মিটতে চায় না। ওর আরো দরকার, ওর ছেলেরও আরো দরকার। যদিও সাবিহা চেষ্টা করছে যেন ছেলেকে ওদের এই পারস্পরিক প্রত্যহিক মাস্টারবেশনের মাধ্যমে সন্তুষ্ট রাখতে, কিন্তু আহসানের কথা ও আচরনের মাধ্যমে বার বার ওর মা কে মনে করিয়ে দিচ্ছে যে সে আরও চায়, আরো কিছু। কিন্তু বাড়িতে নিজেদের মাঝে কিছু করার কথা সাবিহা ভাবতে পারে না, কারন বাকের থাকে আশে পাশে। সেইজন্যে আহসানের অনুরোধে দুদিন ধরে সাবিহা আর আহসান ঝর্ণার পারে গিয়েই প্রথমে একবার মাস্টারবেট করে নেয়, এরপরে লেখাপড়া শেষ করে আরেকবার করে। এতে যেন সাবিহার ক্ষুধা একটু কমছে।

ওদিকে আহসান প্রতিদিনই ওকে স্পর্শ করতে চায়, ওদের সম্পর্ক এখন যেই জায়গায় এসে থেমেছে, সেখান থেকে সেটাকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় আহসান। যদিও সাবিহা স্পষ্টতই মানা করছে বার বার। ওরা যে মা ছেলে, ওদের মাঝে এর চেয়ে বেশি কিছু যে হতে পারে না এটা মনে করিয়ে দিতে ভুলে না সাবিহা। কিন্তু সাবিহা জানে না যে, এভাবে কতদিন আহসানকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে। দিন দিন সাবিহার দুর্বলতাও যে ছেলের কাছে প্রকাশ হয়ে পরছে, তেমনি ছেলের আগ্রহ যেন বাড়তে বাড়তে এখন আকাঙ্ক্ষা থেকে চরম আকাঙ্ক্ষা বা চরম ক্ষুধায় রুপান্তরিত হচ্ছে। প্রথমে যেটা ছিলো ওর Desire, এখন সময়ের সাথে সেটা হয়ে গেছে ওর Craving। একমাত্র চুমুর সময়টা ছাড়া অন্য সময় নিজের শরীরের গোপন অঙ্গে হাত ছোঁয়াতে দেয় না সাবিহা ছেলেকে। কিন্তু আহসান যেন সেই বাধাকে বার বার অতিক্রম করার জন্যে উঠে পড়ে লেগেছে। সাড়া দিনে-রাতে কম পক্ষে ৪০/৫০ বার দুজনের ঠোঁট একত্র হয়ে যায়, কারন এই চুমুর সময়টাতেই ওদের শরীর বেশি কাছে চলে আসে। সাবিহা ওর তলপেট, উরুর কাছে আহসানের শক্ত খাড়া লিঙ্গের ঘষা খায়। আর চুমুটা ওরা দুজনেই খুব উপভোগ করে। আর আহসানও ওর মায়ের বুকের সাথে নিজের বুক লাগাতে পারে, যদিও ওর মায়ের দুধ দুটিকে সরাসরি হাত দিতে দেয় না সাবিহা এখনও। কিন্তু ছেলের দুষ্ট হাত দুটিকে কিভাবে বার বার প্রত্যাখ্যান করে নিজেকে সুখ থেকে বঞ্চিত করতে থাকবে সাবিহা, নিজের কাছে এটাই এখন প্রশ্ন ওর। 

ছেলের কামনাভরা চোখের সামনে নিজের মুখ দিয়ে না শব্দটি বের করা যেন কঠিন হয়ে যাচ্ছে সাবিহার জন্যে। বাকের যদি ওকে একটু সঙ্গ দিতো, দিনে না হোক প্রতি রাতেও না হোক, মাঝে মাঝেও যদি ওর শরীরের কামক্ষুধাকে নিবৃত করার চেষ্টা করতো তাহলে হয়ত আহসানকে না বলাটা সাবিহার জন্যে অনেক সহজ হতো। স্বামীর কাছে উপক্ষিত শরীরের বঞ্চনা যেন মিটতে চায় ছেলের কাছে নিজেকে আরও মুল্যবান হৃদয়গ্রাহী করে তুলেতে গিয়ে, সেই কথা কাকে বুঝাবে সাবিহা। সাবিহা আর আহসানের ভিতরের পরিবর্তন যেন কিছুটা নজরে পড়ে যাচ্ছে দিন দিন বাকেরের। যদিও আহসানকে খুব কঠিনভাবে মানা করে দিয়েছে সাবিহা যেন ওর আব্বুর সামনে খুব বেশি সংযম দেখিয়ে চলে, কিন্তু আহসান যেন ইদানীং ওর বাবাকে দেখলেই রাগে ফুঁসে উঠতে থাকে। বাকের কিছু জিজ্ঞেস করলে জবাব দেয় না, ওর বাবার কথা শুনার চেষ্টা করে না।

সাবিহার প্রতি আহসান যত বেশি আদর আর সহানুভূতি দেখায়, ওর বাবার প্রতি সমহারে রাগ ও বেয়াদপি দেখায়। বাবার সামনে সাবিহাকে ইচ্ছে করেই জড়িয়ে ধরে, ঠোঁটে চুমু না দিলেও গালে চুমু দেয়, মায়ের মাথায়, পিঠে হাত বুলিয়ে দেয়। সাবিহা হয়ত রান্না করছে, আহসান একটা কাপড় নিয়ে ওর মায়ের কাছে যেয়ে মাথার ঘাম মুছে দেয়, মাথার উপর চুমু খায়। বাকের দূর থেকে দেখে, মুখে সরাসরি কিছু বলে না। কিন্তু চোখের দৃষ্টি দিয়ে সাবিহাকে বুঝিয়ে দেয় যে, সে এটা পছন্দ করছে না। মাঝে মাঝে বাকেরের সামনেই সাবিহাকে পিছন থেক জড়িয়ে ধরে ওর ঘাড়ে চুমু দেয়, আর এই সব খুব সূক্ষ্মভাবে জেনে বুঝেই করছে আহসান, সেটা জানে সাবিহাও। বাকের এই সব দেখে একটু চিন্তায় পড়ে গেলো। সে জানে যে সাবিহা খুব ভদ্র আর শিক্ষিত পরিবারের মেয়ে, নিজের ছেলের সাথে কোন রকম নোংরামি সে কখনোই প্রশ্রয় দিবে না। কিন্তু আহসানের কথা শুনে বা আচরন দেখে যেটুকু বুঝতে পারে বাকের তা হলো, আহসানের দিক থেকে চেষ্টার কমতি নেই ওর মায়ের সাথে কোন অন্যরকম সম্পর্ক তৈরি করার জন্যে। এটাকেই ভয় পেতে শুরু করেছে বাকের ইদানীং।

সাবিহা যদি আহসানকে এভাবে প্রশ্রয় দিতে থাকে, তাহলে আহসান তো চেষ্টা করবে ওর মায়ের পুরো দখল নিজের করে নিতে। এটা চিন্তা করলেই ওর মনে হচ্ছে সাবিহাকে যেন সে হারিয়ে ফেলছে। কিন্তু রাতে যখনই সাবিহা ওর কাছ থেকে আদর চায়, তাতে পর্যাপ্ত সাড়া দিতেও অক্ষম সে। সারাদিনের পরিশ্রমের ক্লান্তিতে সাবিহার জন্যে নিজের ভিতরে পরজাত যৌন আকর্ষণ তৈরি করতেও ব্যর্থ সে। এই অক্ষমতার কারনে কি সাবিহা নিজেই ছেলের দিকে এগিয়ে যাবে? এই প্রশ্ন মনে এলেই রাগে ফুঁসে উঠতে শুরু করে বাকের। এটা নিয়ে যে সাবিহাকে কিছু জিজ্ঞেস করবে, সেই সাহসও যেন সে হারাতে শুরু করেছে।

বাবা আর ছেলের মাঝে যে ওকে নিয়ে একটা ঠাণ্ডা শীতল লড়াই চলছে, সেটা সাবিহার থেকে ভালো আর কে জানে। ইদানীং ওরা বাবা ছেলে একজন আরেকজনের সাথে কথা বলাও অনেকটাই বন্ধ করে দিয়েছে। সাবিহাকে নিয়ে যে দুজনের মধ্যে একটা সূক্ষ্ম মনস্তাত্তিক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে বাবা আর ছেলে, সেটা দিন দিন আরও বেশি প্রকট হতে শুরু করেছে। বাকের চায় সাবিহাকে বার বার আদেশের স্বরে কথা বলে, আদেশ নিষেধ দিয়ে নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে, আর আহসান চায় ওর মায়ের মাঝে ওর জন্যে আদর ভালবাসা আর কামনাকে জাগিয়ে তুলে সাবিহার দখল নিজের করে নিতে।

মাঝে মাঝে এখন মা আর ছেলে এক সাথে স্নানও করতে শুরু করেছে, ঝর্ণার পানিতে। সেই সব স্নানের সময়ে ওরা একজন অন্যজনের গায়ে পানি ছিটানো খেলা খেলে, আর একটু পর পর চুমু। উফঃ এই দুই জন যে কি পরিমান চুমু খেতে পছন্দ করে, সেটা ভাষায় বুঝানো যাবে না। সেই সব চুমুর মাঝে আহসানের হাত ওর মাকে জড়িয়ে ধরার উছিলায় প্রায়ই ওর বুকের দুধের উপর চলে আসতে চায়। “লক্ষি সোনা, বাবা, আমি তোর মা হই। আমি তোকে জন্ম দিয়েছি, মায়ের সাথে এসব করে না বাবা, প্লিজ। তুই না আমার সোনা ছেলে, মায়ের সব কথা শুনিস, মায়ের দুধে হাত দিস না বাবা…” -সাবিহা এভাবে ছেলেকে বাধা দেবার চেষ্টা করে। কিন্তু হাত দিয়ে ফেলার পর সাবিহা নিজের হাত দিয়ে যে ছেলের হাতকে টেনে বা ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিবে, সেই শক্তি ধীরে ধীরে হারাচ্ছে সে।
Like Reply
#43
খুব সুন্দর আপডেট।চালিয়ে জান।
Like Reply
#44
সেই রকম কিছু করতে গেলেই ওর মনে পড়ে যায় যে, একজন প্রিয় নারীকে জরিয়ে ধরে চুমু দিতে দিতে তার বুকের স্তনে হাত দেয়া তো সেই চিরাচরিত পুরুষ মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। সেটা আহসান ও করার চেষ্টা করছে। কিন্তু সে যদি ওকে সেটা করতে না দেয়, তাহলে আহসান ওর বাকি জীবন এই দ্বীপে কাটালে কোনদিনও এই সুখের কথা জানতে পারবেনা। কারন এই দ্বীপে ওর জন্যে আর কোন মেয়ে মানুষ তো নেই ওর মা ছাড়া। এমনিতে আহসান ওর শরীরের গোপন অঙ্গ ধরলে বা সে নিজে আহসানের লিঙ্গ ধরলে কোন পাপ হবে বা ওর নৈতিকতা নষ্ট হবে। এই রকম কোন অপরাধবোধ কাজ করে না সাবিহার মনে। ছেলেকে সে যদি নিজের শরীর দেখাতে পারে তাহলে ছেলে সেটা ধরতেও পারবে, এটাই সাবিহার মত। 

কিন্তু যেই কারনে সাবিহা ছেলেকে এটা থেকে বঞ্চিত করছে বার বার, সেটা হলো ওর নিজের নিয়ন্ত্রণকে পুরোপুরি শেষ করে দিতে পারে ওদের এই স্পর্শসুখ। কারন ছেলের হাত ওর শরীরের দুধে বা যৌনিতে লাগলে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারবে না সাবিহা, ওর মনে তখন আর এক ফোঁটা জোর অবশিষ্ট থাকবে না। তখন ছেলে যা খুশি করে ফেলতে পারবে। এই ভয়ে, শুধু এই ভয়ে সাবিহা দিনের পর দিন প্রবল আকাঙ্খা মনে নিয়েও ছেলে ও নিজেকে ক্রামাগত বঞ্চিত করে চলেছে। ওদের এই বঞ্চনাকে প্রাপ্তিতে পরিবর্তনের ভার প্রকৃতি ও উপরওয়ালা নিজের হাতে নিয়ে নিলো। 

একদিন সকালে বাকের নতুন খাদ্য ও মাছ আহরনের জন্যে দ্বীপের অন্য প্রান্তে রওনা হয়ে যাওয়ার কিছু পড়েই প্রচণ্ড ঝড়, বৃষ্টি শুরু হলো। বাকের যাওয়ার সময় বলে গিয়েছিলো যে, সে বিকালে ফিরবে, সাথে সামান্য কিছু খাবারও সে নিয়ে গিয়েছিলো। বাকের চলে যাওয়ার কিছু পরেই প্রচণ্ড বৃষ্টি দেখে আহসানের খুব রাগ হলো, কারন বৃষ্টি হলেই ওর মাকে নিয়ে সে ঝর্ণার পাড়ে গিয়ে লেখাপড়ার সাথে সাথে মায়ের শরীর দেখা ও মাস্টারবেট করার রোজকার অভ্যাসটা বিঘ্নিত হয়ে যায়। ওর বাবা না থাকলেও ওদের এই মাচার বাসস্থানে ছেলের সাথে কোন রকম যৌন খেলার অনুমতি নেই সাবিহার দিক থেকে। 

আহসান মুখ কালো করে নিজের মাচায় বসে বৃষ্টি দেখছিলো। বাইরে ঝুম ঝড় আর বৃষ্টি হচ্ছে, আকাশ অন্ধকার করে আছে। কখন এই বৃষ্টি থামবে সেটা কেউ বলতে পারেনা। ঝড়ের তাণ্ডবে ওদের মনে হচ্ছে যেন ওদের এই ছোট মাচাটি হয়ত খড় কুটোর মত ভেসে যাবে। সাবিহা ওর পাশে এসে বসলো, ছেলের মন কেন ভারী সেটা মায়ের চেয়ে বেশি আর কে বুঝে? দুজনে দুজনের হাত ধরে বসে বসে টুকটাক কথা বলছিলো। একটু পড়ে সাবিহার বাথরুম যাওয়ার প্রয়োজন হয়ে পড়লো। আহসান ওর মাকে বললো, কাপড় খুলে রেখে নেংটো হয়ে বাথরুমে যেতে, যেন কাপড় না ভিজে। যেহেতু বাকের নেই, আর এই ঝড়ের মধ্যে তার ফিরে আসারও কোন সম্ভাবনা নেই, ড়ড়তাই ছেলের সামনে কাপড় খুলে নেংটো হতে সাবিহা দ্বিধা করলোনা। কিন্তু কিসের উত্তেজনায় কে জানে, মাচা থেকে নামতে গিয়েই পা পিছলে সাবিহা “ওহঃ মাগোঃ” - বলে চিৎকার দিয়ে মাটিতে গড়িয়ে পড়তে শুরু করলো। আহসান মায়ের চিৎকার শুনে  তৎক্ষনাৎ ওর মাকে উদ্ধার করার জন্যে নিচে নামলো, যদিও এর মধ্যে সাবিহা মাটিতে কয়েকটা গড়াগড়ি দিয়ে কাদা মেখে বেশ দূরে চলে গিয়েছিলো। যখনই পা পিছলে গিয়েছিলো তখনই ওর শরীরের সমস্ত ভার গিয়ে পড়েছিলে নিচে থাকা ওর বাম হাতের উপরে। ফলে হঠাৎ কব্জির রগে প্রচণ্ড চাপ পড়ার কারনে হাতের অবস্থা খারাপ হয়ে গেলো সাবিহার। ছেলে ওকে ধরে সোজা তো করলো কিন্তু বাম হাতের কব্জিসহ একটি আঙ্গুলকেও আর নড়ানো যাচ্ছে না। ভিতরের হাড় ভেঙ্গে গিয়েছে কি না, সেই চিন্তা চলে এলো দুজনের মনেই। এই নির্জন দ্বীপে ছোট একটা দুর্ঘটনা যে ওদের জীবন শেষ করে দিতে পারে, সেটা মনে করে গা শিউরে উঠলো আহসানের।

ওদিকে ব্যথার চোটে সাবিহার চোখ ফেটে কান্না বের হচ্ছে। আহসান ধরে পরীক্ষা করছিলো ওখানে কোন হাড় ভেঙ্গে গেছে কি না, কিন্তু হাত ছোঁয়ানোও যাচ্ছে না এমন তিব্র ছিলো সেই ব্যথা। আহসান ধরে ওর মাকে আগে মাচার নিচে নিয়ে এলো, এরপরে পানি এনে আগে সাড়া শরীর ধুয়ে দিলো। সাবিহা ওর বুকের কাছে বাম হাতকে আঁকড়ে রেখেছে, যেন ওটা মোটামুটি সমান্তরালে থাকে। শরীর থেকে কাদা সরানোর পরে আহসান ওর মাকে ধরে মাচায় উঠিয়ে ফেললো। ওদের সেই পুরনো লাইফ বোটের ভিতরে ছোট্ট একটা ফার্স্টএইড বক্স পেয়েছিলো ওরা, সেটাকে সযত্নে রেখে দিয়েছিলো ওরা, কখন কোন বিপদে পরে সেটা মনে করে। ওটা খুলে আহসান ওর মায়ের নির্দেশ মত একটা মলম বের করে খুব আলতো করে সাবিহার কব্জিসহ হাতের আঙ্গুল ও তালুতে মাখিয়ে দিলো। 

সাবিহা স্থির হয়ে বসার পর লক্ষ্য করলো যে হাতের কব্জিত জায়গাটা এর মধ্যেই ফুলতে শুরু করে দিয়েছে। সাবিহার কাছে এখনও মনে হচ্ছে যেন ওর কোন হাড় ভেঙ্গে গেছে। সেক্ষেত্রে ভিতরে যদি কোন ইনফেকশান হয়ে যায়, তাহলে বিপদ আছে সাবিহার। এর পরিনাম হিসাবে অকাল মৃত্যুও হতে পারে। কিন্তু মনে ভয় পেলেও ছেলের সামনে নিজের চিন্তাযুক্ত মুখ কিছুতেই দেখাবে না সে। 

ওদিকে বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে, থামছে না। ওর যেই বাথরুমে যাওয়ার দরকার ছিলো, সেটা কিভাবে যাবে, চিন্তা করতে লাগলো। “আম্মু, তুমি না বাথরুমে যাচ্ছিলে, কোনটা করতে, বড়টা? নাকি ছোটটা?” -আহসান নিজে থেকে জানতে চাইলো। “ছোটটা রে…” -একটু লাজুক হেসে সাবিহা বললো। “এক কাজ করো, আম্মু, আমি একটা পাত্র এনে দেই, তুমি সেটাতে পেশাব করে দাও, তাহলে বাইরে যেতে হবে না তোমাকে। আমি সেটা নিয়ে বাইরে ফেলে দিয়ে আসবো…” -আহসান বলেই উপরে ওর বাবা আর মায়ের মাচার দিকে চলে গেলো একটা কোন পাত্র এনে দিতে। কিন্তু ছেলের সামনে কিভাবে পেশাব করবেন সাবিহা? তাই পাত্র এনে দিলে সাবিহা ওকে বললো, “তুই আমাদের মাচায় চলে যা, আমি পেশাব করে তোকে ডাক দিবো…”। “না, আম্মু, তোমাকে নিয়ে আর এক ফোঁটাও রিস্ক নেয়া যাবে না, কোনভাবে তুমি যদি পড়ে যাও তাহলে তোমার ব্যথা আরও বেড়ে যাবে। আর তাছাড়া পেশাবের পাত্রটা আমাকে ধরে রাখতে হবে, না হলে গড়িয়ে পড়তে পারে। তুমি ওই সব লজ্জা ছাড়ো তো আম্মু, আমি জানি, তুমি লজ্জা পাচ্ছো আমার সামনে পেশাব করতে। কিন্তু এই মুহূর্তে এটা ছাড়া আর উপায় নেই আমাদের, আর তোমার সাড়া শরীর তো আমি দেখেছি, কেন লজ্জা পাচ্ছো?” -এই বলে আহসান নিজেই আবার সাবিহার পড়নের জাঙ্গিয়া খুলে দিলো, আর পেশাবের পাত্রটা নিয়ে ওর আম্মুর যোনীর কাছে চেপে ধরলো, সাবিহা কিছুটা অনিচ্ছা সহকারে পেশাব করতে বসলো।
Like Reply
#45
আহসানের চোখ পুরোটা সময় সাবিহার যোনীর দিকে মগ্ন হয়ে তাকিয়েছিলো। পেশাব শেষে সবিহাকে পানি খরচ করতে হবে, কিন্তু কিভাবে করবে। তখন আহসান ওর আম্মুর হাতে একটু পানি দিলো, উনি সেটা আলতো করে নিজের যোনীর চারপাশে লাগিয়ে কোনরকমে ধুয়ে ফেললেন। পেশাব করা হয়ে গেলে আহসান সেটা বাইরে নিয়ে ফেলে দিয়ে আসলো, আর ওর আম্মুর কাছে এসে বসলো।

সাবিহা এক হাতে ওর পড়নের জাঙ্গিয়াটা পড়ার চেষ্টা করেছে, কিছুটা হাঁটু পর্যন্ত ওটাকে উঠেয়েছে। কিন্তু বাকিটা উঠানোর জন্যে ওকে হয় শরীর একটু ঘুরাতে হবে, নয়ত অন্য হাত ব্যবহার করতে হবে, কোনটাই সে না করতে পেরে ওভাবেই বসে রইলো। আহসান ফিরে এলে ওকে বললো, যেন জাঙ্গিয়াটা পুরোটা উঠিয়ে দেয় সে। কিন্তু আহসান সেটা করার কোন চেষ্টাই করলোনা। “আম্মু, থাকো না এভাবে, তোমার যোনিটা আমি একটু একটু দেখতে পাচ্ছি। এখন বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে আর আমরা মাচার উপরে, আব্বু নিশ্চয় এখন ফিরে আসতে পারবে না। আর ফিরে এলেও তোমার পড়নের যে জাঙ্গিয়া নেই, সেটা নিচ থেকে বুঝতে পারবে না। এভাবেই থাকো, মনে করো আজ আমরা আমাদের ঝর্ণার ক্লাসটা এখানেই করছি…” -আহসান অনুরোধের স্বরে বললো ওর আম্মুকে। “এতো দেখেও তোর আঁশ মিটছে না আমার যোনিটাকে দেখার! আর কত দেখবি?”-সাবিহা বকা দেয়ার স্বরে বললো। “তুমি না বল, মেয়েদের যোনির চেয়ে সুন্দর আর এতো গোপন রহস্যের জায়গা আর পৃথিবীতে নেই। দেখতে দাও না আমাকে, আমি দেখলে কি তোমার কোন ক্ষতি হবে, বলো?” -আহসান যুক্তি দিলো।

“ক্ষতি হবে না, কিন্তু আমি যে তোর মা, সেটা তুই সব সময় ভুলে যাস কেন রে? ছেলেদের যে মায়ের যৌনির দিকে, নিজের জন্মস্থানের দিকে তাকানো নিষেধ, তোকে বলেছি না? আমি কি তোর বান্ধবী, নাকি তোর বিয়ে করা বউ?” -সাবিহা ছেলেকে ভৎসনা করলো। “আহঃ যদি হতে!” -খুব অস্পষ্টভাবে কথাটা বের হলো আহসানের মুখ দিয়ে। কিন্তু সাবিহা শুনতে পেলো, আর ওর যোনীর ভিতরে কি যেন একটা শিরশিরানি অনুভুতি তৈরি হলো। “আচ্ছা আম্মু, তুমি যখন পেশাব করলে, তখন তোমার যৌনির আসল ফুটো, যেটাতে ছেলেরা লিঙ্গ ঢুকায়, সেটা দিয়ে তো পেশাব বের হয় নি, তাই না আম্মু? অন্য ছোট যেই ফুটোটা আছে একটু উপরে, সেটা দিয়ে বের হয়েছে, তাই না?” -আহসান জানতে চাইলো, ছেলের কথায় সাবিহার মুখ রাঙ্গা হয়ে গেলো, বিশেষ করে যখন আহসান বললো, “যোনির আসল ফুটো, যেটাতে ছেলেরা লিঙ্গ ঢুকায়” -এই কথা যেন একরাশ লজ্জা হয়ে ঘিরে ধরলো সাবিহাকে।

যৌনতাকে নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতে তারও খুব ইচ্ছে করে, কিন্তু কার সাথে সে বলবে এসব কথা, ছেলের সাথে? নিজেকে নিজেকে নিজে একটা “শয়তান সাবিহা” বলে গালি দিয়ে সাবিহা ছেলের কথার উত্তর দিলো, “হুম, উপরের ছোট ওই ফুটো দিয়ে পেশাব বের হয়, নিচের বড় ফুঁটা দিয়ে না…”। “আচ্ছা আম্মু, আমার আরেকটা কথা জিজ্ঞেস করার আছে, বলবো?” -আহসানের মুখে দুষ্ট দুষ্ট হাসি দেখে সাবিহা বুঝতে পারলো যে কি ধরনের প্রশ্ন আসতে যাচ্ছে ছেলের পক্ষ থেকে ওর কাছে। সাবিহা ঘাড় কাত করে হ্যা জানানোর সাথে সাথে আহসান বলে উঠলো, “আম্মু, তুমি বলো যে, নিচের ফুটো বড়, তাহলে সেখানে নিশ্চয় আব্বুর বড় লিঙ্গটা নিজের জায়গা করে নেয়। কিন্তু ওখানে যখন তুমি মাষ্টারবেসনের সময় নিজের ছোট আঙ্গুল ঢুকাও, তখন কি সেটাতে লিঙ্গ ঢুকলে যেই রকম অনুভুতি জাগে, সেটা কি হয়?” -আহসান বেশ চিন্তিতমুখ করে জানতে চাইলো। সাবিহার ঠোঁটের কোনেও একটা দুষ্ট হাসি চলে এলো, ছেলের কথা শুনে। “তোকে তো একদিনই বলেছি যে, ওই জায়গাটা খুবই স্পর্শকাতর জায়গা, ওখানে ছোট আঙ্গুল ঢুকলো নাকি তোর আব্বুর লিঙ্গ ঢুকলো, দুটোতেই সমান শিহরন তৈরি হয়। আর তাছাড়া তোর আব্বুর লিঙ্গ খুব বেশি বড় না…” -কথাটা বলেই সাবিহা আবার নিজেকে একটা গালি দিলো, শেষ কথাটা বলার কোন দরকার ছিলোনা। কেন যে বলে ফেললো? “আব্বুর লিঙ্গ বেশি বড় না, মানে, উনি তো বড় বয়স্ক মানুষ। উনারটা নিশ্চয় আমার লিঙ্গের চেয়েও অনেক বড়, তাই না?” -আহসান জানতে চাইলো।

সাবিহা এক মুহূর্ত চুপ করে রইলো, কি জবাব দিবে চিন্তা করছিলো, “শুন, মানুষ বড় হলেই বা বেশি বয়স হলেই তার লিঙ্গ বড় হয় না, এই পৃথিবীতে একেক মানুষের লিঙ্গের সাইজ একেক রকম। কারো ছোট, কারো মাঝারী, কারো বড়, কারো একটু চিকন আর কারো একটু মোটা। তোর এখন যেই বয়স, সামনের আরও ৪/৫ বছর ধরে তোর লিঙ্গের সাইজ আরও একটু একটু করে বড় হবে। কিন্তু এর পরেই এটার বৃদ্ধি থেমে যাবে, এর পরে তোর বয়স যতই বাড়ুক, তোর লিঙ্গের সাইজ আর বাড়বে না। তাই তোর আব্বু বড় আর বয়স্ক মানুষ, এর মানে এই না যে, উনার লিঙ্গ তোর চেয়ে বড়।” 

আহসান কি যেন চিন্তা করলো কিছুক্ষন, এরপরেই বললো, “তার মানে আব্বুর লিঙ্গ কি আমার চেয়ে ছোট?” “হুম…” -সংক্ষেপে জবাব দিলো সাবিহা। “কতটুকু ছোট, আম্মু? মানে, তুমি যেই রকম বললে, মানুষের লিঙ্গের সাইজ বড়, ছোট, মাঝারী। কিন্তু ওটা পরিমাপের হিসাবটা কি? আমার টা কি ছোট লিঙ্গ, নাকি, মাঝারী?” -আহসান জানতে চাইলো। “তোরটা অনেক বড়, আর তোর আব্বুরটা তোর অর্ধেক হবে হয়ত। ৫/৬ ইঞ্চি হলো মাঝারী সাইজ লিঙ্গের, ৮ এর উপর থেকে ওটাকে বড় সাইজ বলে, আর ৫ এর চেয়ে কম হলে সেটাকে ছোট সাইজ বলে…” -সাবিহা কথাটা বললেও ওর যোনীর ভিতরে একটা ছোট আগুনের ফুলকি ধরতে শুরু করেছে।

আহসান কাপড়ের উপর দিয়েই নিজের লিঙ্গকে যেন চোখ দিয়ে পরিমাপ করছে, এমন একটা ভাব করে বললো, “আমারটা কি ৮ ইঞ্চির বেশি হবে, আম্মু?” “আমি তো মেপে দেখিনি, তবে তোরটা ৮ নয়, আমার মনে হয় ১০/১২ ইঞ্চি হবে…আর স্বাভাবিক পুরুষদের তুলনায়ও অনেক বেশি মোটা” -সাবিহা বললো, ওর যোনীর ভিতরে আরেকটা মোচড় অনুভব করলো সে। আহসানের মুখে যেন হালকা হাসির একটা রেখা দেখা দিলো। “কিন্তু, এর সাইজ বড় বা ছোট, চিকন বা মোটার সাথে কি নারীদের যৌন সুখের কোন ব্যাপার আছে?” -আহসান জানতে চাইলো। “এটা আমি ঠিক বলতে পারবো না রে, আমার জীবনে তোর আব্বুই আমার এক মাত্র যৌন সঙ্গী, তাই অন্যকোন সাইজের লিঙ্গ হলে সেটার সাথে যৌন সুখের কোন পার্থক্য আছে কিনা জানা নেই আমার। তবে আমার মেয়ে বান্ধবিদের কাছে শুনেছি যে, ছেলেদের লিঙ্গ বড় আর মোটা হলে নাকি মেয়েরা অধিক যৌন সুখ পায়।” -সাবিহা ওর ছেলেকে কোন মিথ্যে বলে ভুল শিক্ষা দিতে চায় না। “ও আচ্ছা…কিন্তু যদি এটা সত্যি হয় তাহলে, আমার লিঙ্গের মত সাইজের কোন লিঙ্গ যদি তোমার যোনিতে ঢুকে, তাহলে তুমি অনেক বেশি যৌন সুখ পাবে, এটাই তো তুমি বলছো?” -আহসান ওর মায়ের দিকে তির্যক ভঙ্গীতে তাকিয়ে বললো। “হুম, মনে হয়…আমি ঠিক বলতে পারবো না, বললাম তো?” -সাবিহা ছেলের আর কোন জেরার মধ্যে পড়তে চায় না। “এখন এই সব কথা বন্ধ কর, আমার হাতে খুব ব্যাথা হচ্ছে, আমি দেখি একটু ঘুমাতে পারি কি না…” -সাবিহা বললো।

“আচ্ছা আম্মু, তুমি না আমাকে একদিন বলেছিলে যে, এই দ্বীপের জঙ্গলে অনেক রকম ঔষূধী গাছ আছে, তোমার হাতের ব্যথার জন্যে আমি সেই রকম গাছ যোগাড় করে আনি?” -আহসান মনে মনে লজ্জিত হলো যে ওর আম্মুর এই ব্যথা নিয়ে সে কিছুই করতে পারছে না। “কিন্তু, তুই কি চিনবি সেই সব গাছ, কোন গাছের রস খেলে ব্যথা কমে তা জানবি? আর এই বৃষ্টির মধ্যে তোকে কোথাও যেতে হবে না…” -সাবিহা ছেলেকে বললো। “চিনবো, তুমি আমাকে অনেক গাছ চিনিয়েছিলে না, ছোট থাকতে পড়ার বইতে? দেখি, সেই রকম কোন গাছ পাই কি না, আর তোমার ব্যথা নিয়ে সময় নষ্ট করা উচিত হবেনা আমাদের, না হলে এটা ফুলে অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যাবে…” -আহসান উঠে দাঁড়ালো। “এটা এর মধ্যেই ফুলতে শুরু করেছে, কিন্তু আমি যে একা থাকবো এখানে?” -সাবিহা বললো। “তুমি একটু চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকো আম্মু, আমি যাচ্ছি, দেরি করলে তোমার ব্যথা আরও বাড়বে…” -আহসান ওর আম্মুর কপালে একটা চুমু দিয়ে আম্মুকে তার পড়নের জাঙ্গিয়াটা পড়িয়ে দিয়ে নেমে গেলো। এই দ্বীপে বেশ বড় বড় কচু পাতার মত পাতা আছে, সেই রকম একটা পাতা মাথায় দিয়ে নিজের মাথাকে বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা করে আহসান বেড়িয়ে পড়লো।
Like Reply
#46
সাবিহা বিছানায় শোয়ার চেষ্টা করতেই ওর ব্যথা এতো বেড়ে গেলো যে, চট করে সে আবারও উঠে গেলো। মানে, বিছানায় শুতে গেলে যেই চাপ লাগছে, আর রক্তের প্রবাহ কমে গিয়ে স্নায়ুর উপর চাপ পড়ছে, তাই ব্যথা আরো বেড়ে যাচ্ছে। সাবিহা খুব ভয় পেয়ে গেলো, এই ব্যথা বেড়ে গেলে সে রান্না করবে কি করে? আচ্ছা, রান্না না হয় ছেলেকে দিয়ে বলে কয়ে করানো যাবে, কিন্তু ওর বাথরুম কিভাবে করবে? বিশেষ করে হাগু করার পড়ে পানি ঢেলে সুচে নিবে কিভাবে? কাপড় পড়া বা খোলার সময় না হয় ছেলের সাহায্য নেয়া যাবে, কিন্তু বাথরুম? একটু আগে ছেলের সামনে পেশাব করতে ওর লজ্জা হচ্ছিলো, সেখানে ছেলের সামনে হাগু দিবে সে কিভাবে? আর তাছাড়া, ওর ভালো ডান হাত কিভাবে সে নিজের হাগু করা পাছা সুচার কাজে ব্যবহার করবে? ডান হাত দিয়ে তো ওরা খাবার খায়, ওই হাতে নোংরা ধরে কিভাবে আবার খাবার খাবে সে? মনে মনে সাবিহা নিজের এই বিপদের সাহায্য চাইলো উপরওলার কাছে।

আহসান ফিরে এলো প্রায় ঘণ্টাখানেক পরে, বেশ কয়েক ধরনের বেশ কিছু গাছ গাছালি নিয়ে ফিরলো সে। ওদের ভাগ্য ভালো, এর মধ্যে কয়েকটি ঠিকই ব্যথা কমানোর মত গাছ ছিলো। একটা গাছের পাতা বেঁটে রস বের করে খেলে ব্যথা কমে, সেটা হাত দিয়ে পিষে পিষে রস বের করতে শুরু করলো আহসান। আর অন্য একটি ঘাসের মত চিকন চিকন পাতা অনেকটা পিষে দেবার মত করে রস বের করে মায়ের হাতের কব্জির জায়গায় লাগিয়ে দিলো আহসান। সাবিহার শরীর একটু একটু করে যেন খারাপ হতে শুরু করলো। ওদিকে বৃষ্টি একটু কমে আসতেই সাবিহা চিন্তা করতে লাগলো দুপুরের রান্নার ব্যবস্থা করবে কিভাবে? আহসান ওর মায়ের সাহায্যের জন্যে প্রস্তুত, তাই বলতে গেলে পুরো রান্নার কাজই আজ আহসানকে দিয়ে সারিয়ে নিলো সাবিহা। সাবিহা সামনে দাড়িয়ে থেকে নির্দেশনা দিয়ে দিয়ে আহসানকে দিয়ে কাজগুলি করালো। আহসান খুশি মনেই ওর আম্মুর সব কাজ শেষ করে যখন স্নান সেরে নিলো, তখন প্রায় বিকাল হয়ে গেছে। দুজনে মিলে খেয়ে নিলো।

সন্ধ্যের কিছু আগে থেকেই সাবিহার জ্বর চলে আসলো। ওদিকে বাকেরের ফিরার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সাবিহার একটু চিন্তা হলো, বাকের তো এতো দেরি করে ফিরেনা কোনদিন। আহসান যথা সাধ্য সেবা করতে লাগলো ওর মায়ের, জ্বরে আক্রান্ত মায়ের কপালে পানি পট্টি দেয়া থেকে শুরু করে আরও যত রকম কাজের প্রয়োজন, সবই আজ আহসান করলো। সন্ধ্যের পর পর জ্বর এতো বেড়ে গেলো যে, জ্বরের ঘোরে সাবিহা প্রলাপ বকতে শুরু করলো। ওদিকে ওর বাম হাত যেন ফুলে ঢোল হয়ে গেলো, ফুলে এতো মোটা হয়েছে যেন ওটা একটি হাত নয়, দুটি হাত। আহসান খুব চিন্তায় পরে গেলো, এদিকে ওর আব্বু আসছে না আর অন্যদিকে ওর আম্মুর অবস্থা খারাপ হতে শুরু করেছে। কি করবে, চিন্তায় যেন কান্না পাচ্ছিলো ওর। ওর চোখের কোনে বার বার অশ্রু এসে জমা হতে লাগলো। সাবিহা চোখ বন্ধ করে পড়ে আছে, থেকে থেকে ব্যথায় আর জ্বরের তাড়নায় একটু কেঁপে কেঁপে উঠছে। সামনে বড় একটা রাত, কিভাবে যে আহসান ওর মায়ের সেবা করে ওকে সুস্থ করে তুলবে, ভেবে পাচ্ছিলো না সে।

ওদিকে বাকের সকালে কাজে বেড়িয়ে যাবার পরে যখন বৃষ্টি শুরু হলো তখন সে ওই দ্বীপের সবচেয়ে উঁচু পাহাড়ের কাছে ছিলো, দৌড়ে ওটার নিচে মাটির পাহাড়ের আড়ালে সে আশ্রয় নিলো। প্রায় ২ ঘণ্টা পর্যন্ত যখন বৃষ্টি কমলো না তখন সে বৃষ্টি মাথায় নিয়েই ওর গন্তব্যের দিকে রওনা দিলো। ওর উদ্দেশ্য ছিলো একটা ভালো জায়গা দেখে বেশ কিছু মাছ শিকার করা, আর সাথে ওদের খাবারের জন্যে কিছু ফল বা শাক সবজীর ব্যবস্থা করা। মাছ ধরতে নেমে বেশ কিছু মাছ পেলো সে, ওসব করতে করতে বিকাল হয়ে গেলো, তখন সে ফিরার কথা চিন্তা করলো। 

এই দ্বীপটির মাঝে বেশ গভীর জঙ্গল আর গাছ গাছালীতে ভরা, ওখানে খাবারের সন্ধান করতে গিয়ে সে বেশ বড় আমাদের দেশের পেয়ারার মতন একটি ফল দেখতে পেলো। বাকেরের মন খুশিতে ভরে উঠলো, ওর বেশ ক্ষুধা লেগে গিয়েছিলো, তাই সে কামড় বসালো ফলটির গায়ে। খেতে বেশ মজা, তাই আরও কয়েক কামড় খাওয়ার পড়েই বাকেরের মাথা ঘুরে উঠলো, আর সে পড়ে গেলো মাটিতে। আসলে ওই ফলতি ছিলো একটি বিষাক্ত ফল, যা মানুষ খেলে অজ্ঞান হয়ে যায়, আর যখন জ্ঞান ফিরে আসে তখনও শরীর নাড়ানোর মত শক্তি থাকে না প্রায় ২৪ ঘণ্টা। বাকের ওখানেই অজ্ঞান আর অচেতন হয়ে পড়ে রইলো পুরো রাত। ওদিকে আহসানের প্রখর মনোযোগ আর সেবায় প্রায় মধ্যরাতের দিকে সাবিহার জ্বর কিছুটা কমলো। ছোট বেলা থেকেই বেশ ভালো সুস্বাস্থ্যের অধিকারি ছিলো সাবিহা, চট করে জ্বর, সর্দি, কাশির মত অসুখ ওর খুব কমই হয়েছে। আজ যেই জ্বর আসলো সেটাও হাতের ব্যাথার কারনে। ওদিকে জ্বর কমলেও সাবিহার হাতের কব্জির ব্যথা ধীরে ধীরে ওর পুরো হাতসহ কাধকেও আক্রান্ত করে ফেলতে শুরু করেছিলো। আহসান ওর ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে যা করা যায় এর সবটাই মায়ের জন্যে করছিলো। মনে মনে খুব ভয় ও কষ্ট ছিলো আহসানের। ভয় হচ্ছে মাকে হারানোর ভয়, আর কষ্ট হচ্ছে মায়ের ব্যথা ও জ্বরের কষ্ট দেখে। 

মধ্যরাতে সাবিহার জ্বর একটু কমলে ওর যেন জ্ঞান ফিরে আসলো, পাশে বসে থাকা উদ্বিগ্ন মুখের ছেলেকে কাছে ডেকে এনে চুমু খেলো সে। ছেলেকে ঘুমিয়ে পড়তে বললো, কিন্তু ছেলে না ঘুমিয়ে মাকে পাহারা দিয়েই কাটালো পুরো রাত। ভোরের আলো ফুটছে এমন সময় সাবিহার জ্বর একদম কমে গেলো, সে ধীরে ধীরে উঠে বসে দেখতে পেলো আহসান পিঠে হেলান দিয়ে বসে বসেই ঘুমিয়ে পড়েছে সকালের দিকে। সাবিহার খুব পানির চেষ্টা পেয়েছিলো, কিন্তু উঠে বসে যে পানি নিয়ে খাবে সেই শক্তিটুকুও জ্বর ওর শরীরের রাখে নাই। প্রায় অর্ধেক রাত তো সে শুধু কেঁপেছে জ্বরের তাড়নায়। ছেলেকে ডেকে তুলে সাবিহা পানি খেতে চাইলো, আহসান খুব লজ্জা পেয়ে গেলো, কখন যে সে ঘুমিয়ে পড়েছে মনে নেই। দ্রুত সে মাকে পানি এনে খাওয়ালো। ওর বাবা ফিরেছে কি না জিজ্ঞেস করলো সাবিহা, ফিরে নাই শুনে একটু দুশ্চিন্তা করলো যে কেন ফিরে নাই, এর পরে আবার ঘুমিয়ে গেলো সাবিহা। আহসান উঠে ওর মায়ের জন্যে অল্প কিছু খাবার তৈরি করলো। এতদিন ধরে মাকে কাজ করতে দেখে যা কিছু শিখেছিলো, সেটা কাজে লাগালো। সাবিহার ঘুম ভাঙলো অনেক সকালে। রাতের জ্বর কমলেও হাতের কব্জির ব্যথা কমে নাই। মা ও ছেলে নাস্তা করে নিলো, এর পরে সাবিহার বাথরুমে যাওয়ার দরকার হলো। যদিও সে একাই যেতে চেয়েছিলো, কিন্তু আহসান ওকে একা যেতে দিলো না। সাথে গেলো সে, ওর কাছ থেকে দুই তিন হাত দূরে বসে সাবিহা বাথরুম করছিলো, বাথরুম শেষে সে আহসানকে পানি দেয়ার জন্যে ডাকলো। আহসান চিন্তা করছিলো, ওর মা কিভাবে পানি খরচ করে পরিষ্কার হবে? সাবিহা যখন পানির জন্যে ছেলেকে ডাকলো, তখন আহসান নিজে থেকেই ওর মাকে পরিষ্কার করিয়ে দিতে উদ্যত হলো। সাবিহা কিছুক্ষন গাইগুই করলো, কিন্তু আহসান ওকে ডান হাতে নিজেকে পরিষ্কার করতে দিলো না, সাবিহা আর জোর করেনি। ঠিক ছোট বেলায় যেভাবে ওর মা ওকে পানি খরচ করে পরিষ্কার করিয়ে দিতো, ঠিক সেভাবেই আজ আহসান ওর মা কে পরিষ্কার করিয়ে দিলো। আর সেটা করতে গিয়ে সাবিহার যোনি সহ ওর পাছার ফুটো সব কিছুতেই হাত লাগাতে হলো আহসানের। খুব খুশি মনে মাকে পরিষ্কার করিয়ে ওদের মাচায় ফেরত নিয়ে আসলো সে। সাবিহার যদিও লজ্জা লাগছিলো, কিন্তু উপায় নেই বলে আর ছেলে করতে চায় বলে ওকে এসব করতে দিলো সে। মাকে সকাল বেলায় কাপড় পাল্টিয়ে দিয়ে নতুন কাপড় পড়িয়ে দিয়ে পুরনোগুলি নিয়ে ধুয়ে আনলো আহসান।

এদিকে বেলা বাড়তেই সাবিহার চিন্তা হতে লাগলো বাকের কেন ফিরছে না দেখে। ওর কি কোন বিপদ হয়েছে, এমন চিন্তা হতে লাগলো ওর। দুপুরের কিছু পরে ও একটু জোর করেই সাথে কিছু খাবার দিয়ে ছেলেকে পাঠিয়ে দিলো ওর বাবাকে খুঁজে আনতে। আহসান যেতে চাইছিলো না, কিন্তু মায়ের অবাধ্য না হয়ে আদেশ পালন করাটাই ছিলো ওই মুহূর্তে বুদ্ধিমানের কাজ। যদিও ওর মনে কাজ করছিলো যে বাবা না থাকলেই তো ভালো, সে ওর মাকে একলা নিজের করে পাবে। কিন্তু আবার ভয় হতে লাগলো, এই নির্জন দ্বীপে কষ্ট করে টিকে থাকার মত শক্তি ও বুদ্ধি কি ওর আছে? ওর বাবা না থাকলে এই দ্বীপে ওদের এতদিন বেঁচে থাকা মোটেই সম্ভব হতো না।
Like Reply
#47
ওদিকে দুপুরের কিছু আগে বাকেরের ঘুম ভাঙলো। ওর শরীরের নড়াচড়া করার মত শক্তি ফেরত এলো। উঠে বসে সে বুঝতে পারলো যে, পুরো রাত সে এখানেই কাটিয়ে দিয়েছে। সাথে থাকা বাসি খাবার ও পানি খেয়ে নিয়ে শরীরে একটু শক্তি ফিরে পেতেই উঠে বসলো সে। এই বিষাক্ত ফল খেয়ে ওর যেই অবস্থা হয়েছে, ভেবে মনে মনে শিউরে উঠলো সে। যদি বেশি ফল খেয়ে ফেলতো, তাহলে ওর এই ঘুম হয়ত আর কখনোই ভাঙ্গতো না। উঠে বসে আবার সাগর কিনারায় এসে দেখলো যে ওর ধরে রাখা গতকালের মাছগুলি দ্বীপের বালিয়াড়ির মধ্যে যে গর্ত করে সে রেখে গিয়েছিলো ওগুলি ওখানেই আছে। ওগুলি নিয়ে বাড়ির পথ ধরবে চিন্তা করতেই ওর নজরে এলো, দ্বীপ থেকে প্রায় ২/৩ কিলোমিটার হবে দুরত্বে সাগরে একটা জাহাজের মতন বস্তু দেখা যাচ্ছে। খুশিতে মন ভরে উঠলো বাকেরের, ওর ছেলে বউকে খবর দিতে দিতে যদি জাহাজটি চলে যায় এই ভয়ে সে ওখানেই থেকে ডাকতে শুরু করোলো, কিন্তু একটু পরেই ওর খেয়াল হলো যে, জাহাজটি স্থির হয়ে আছে, নড়ছে না। বাকের, জঙ্গল থেকে কিছু গাছ কেটে দ্রুত সময়ের মধ্যে কোনরকমে একটি ভেলা বানিয়ে ওটাতে চড়ে জাহাজের দিকে চলতে শুরু করলো। যতই নিকটবর্তী হলো ততই বুঝতে পারলো যে, এটি পুরো একটি জাহাজ নয়, বরং একটি বড় জাহাজের ভাঙ্গা কিছু অংশ। আর জাহাজে কোন প্রাণি নেই। তারপরও শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে সে ওই ভাঙ্গা জাহাজের কাছে যেতে লাগলো। ওখানে পৌঁছার পড়ে বুঝতে পারলো যে, এটাও একটা ঝড়ের কবলে পড়ে ছেরাবেরা হয়ে গেছে, জাহাজের ইঞ্জিনের অংশ পুরো উড়ে গেছে, কাঠের তৈরি ভাঙ্গা জাহাজটির প্রায় অর্ধেক ডুবে আছে। গতকাল ওদের দ্বীপে যেই বৃষ্টি হয়েছিলো, ওটা আসলে সাগরের বড় কোন ঝড়েরই কিছু অংশ মাত্র। পুরো জাহাজের চারপাশ ঘুরে বাকের বুঝতে পারলো যে এটাকে তীরে টেনে নিয়ে যাওয়া অসম্ভব, তাই এর ভিতরে থাকা ও জাহাজের ভিতরে পানিতে ভেসে থাকা কিছু মালামাল যদি উদ্ধার করতে পারে সে, তাহলে দ্বীপের জীবনটা বেশ ভালো মতন কাটানো যাবে। 

সে জাহাজের থেকে কিছু কাঠ খুলে ওর বেয়ে নিয়ে আসা ভেলাটাকে আরো বড় করে নিলো। আর হাতের কাছে যা যা পাচ্ছে তুলে নিতে শুরু করলো ওই ভেলায়। জাহাজের মাঝের অংশে বেশি পানি, সেখানে ডুব দিয়ে কি কি পাওয়া যায় সেগুলি খুঁজে বের করতে লাগলো বাকের। আসলে অনেক মাল বোঝাই জাহাজটি গতকালের টাইফুন ঝড়ের কবলে পড়েছিলো। জাহাজের কোন নাবিক বেঁচে নেই, আর জাহাজটিও ডুবতে বসেছে। এটিকে নিয়ে বেশি কিছু আশা করা সম্ভব না, তাই এটা থেকে যা যা মাল নেয়া যায় নিতে লাগলো বাকের। তীর থেকে একবার গিয়ে ভেলা ভর্তি করে তীরে ফিরে আসতে ওর প্রায় ৪ ঘণ্টা সময় লেগে গেলো। জাহাজে যা জিনিষপত্র আছে, সেগুলি উদ্ধার করতে ওর কমপক্ষে এই রকম ১০ থেকে ১২ বার যেতে হবে। কারণ ওর ছোট ভেলায় খুব অল্প জিনিষই আঁটছিলো। 

তীরের কাছে পৌঁছার আগেই ওখানে এসে উপস্থিত হলো আহসান। বাবাকে একটা কাঠের ভেলায় করে সমুদ্র থেকে তীরের দিকে আসতে দেখলো সে। আর দূরে দাঁড়ানো জাহাজটাও চোখে পড়লো, ওর মনেও আশার সঞ্চার হলো। বাকের কাছে আসার পরে সব জানতে পেরে আবারও নিরাশার সমুদ্রে পরে গেলো আহসান। বাকের কোন দুর্ঘটনার কারনে রাতে বাড়ি ফিরতে পারে নাই, সেটা জানালো ছেলেকে। আহসানও ওর আম্মুর দুর্ঘটনার কথা জানালো বাবাকে। অনেকদিন বাদে বাবা ছেলে বেশ কিছু সময় কথা বললো। বাকের মনে মনে প্ল্যান করে ফেললো। ছেলেকে বললো, কিছু জিনিষ সঙ্গে নিয়ে ওর মায়ের কাছে ফিরে যেতে, কারণ ওর মা অসুস্থ আর সাথে থাকার মত কেউ নেই। আর বাকের এখনই ফিরে যাবে না, ও আরও ২/৩ দিন ওখানে থেকে ওই জাহাজ থেকে যা কিছু জিনিষ উদ্ধার করা যায়, সেটা উদ্ধার করবে। এরপরে কাজ শেষ হলে সে বাড়ি ফিরে যাবে, আর সুবিধা মতন সময়ে প্রতিদিন কিছু কছু করে ওরা বাপ ব্যাটা মিলে এই সব মালপত্র ওদের নিজেদের বাড়িতে নিয়ে যাবে অল্প অল্প করে। 

কিন্তু বাকেরের এখানে একা একা থেকে সমুদ্রে বার বার গিয়ে প্রায় ৩ কিলোমিটার সমুদ্র পাড়ি দিয়ে জিনিষপত্র উদ্ধার করাও বেশ রিস্কি হয়ে যাচ্ছে, যদিও এই মুহূর্তে সমুদ্র বেশ শান্ত। কিন্তু যেহেতু সাবিহা অসুস্থ, তাই ওকে একা রেখে নিজের সাথে ছেলেকে নিয়ে এখনাকার কাজ করতে মন সায় দিলো না বাকেরের। তাছাড়া ওই জাহাজের যেই অবস্থা, তাতে এখন থেকেই মাল পত্র উদ্ধারে নেমে না গেলে কখন ওটা ডুবে যায় বা কখন ওটা স্রোতের টানে কোনদিকে চলে যায় মোটেই ভরসা করা যায় না। আর এরকম সুযোগ তো বাকের রোজ রোজ পাবে না। যেহেতু উপরওয়ালা ওদের জন্যে নিজে থেকেই কিছু জিনিষ পাঠিয়েছে, তাই কষ্ট শিকার করে হলেও সেগুলিকে তীরে নিরাপদে তুলে আনার দায়িত্ব এখন বাকেরের। ওর সাথে আনা কিছু খাবার দিয়ে গেলো আহসান, যদিও পরের দিন থেকে প্রতিদিন একবার এসে আহসানকে খাবার দিয়ে যেতে বললো বাকের। বাবার কথা মত যেটুকু জিনিষ সে একবারে বহন করে নিতে পারে সেটুকু নিয়ে বাড়ির পথ ধরলো আহসান, সাথে করে কিছু ভালো খবর আর কিছু খারাপ খবরও নিয়ে গেলো ওর মাকে জানানোর জন্যে। 

আহসান ফিরে এলে সব কিছু জানতে পারলো সাবিহা। বাকের যে আগামি ২/৩ দিন ফিরতে পারবে না জানলো সে। ওর জ্বর এখন নেই, আর হাতের ফোলা ফোলা জায়গাগুলির ফোলা কমতে শুরু করেছে। আহসান ওর মাকে হাতে ধরে নিয়ে গোসল করিয়ে আনলো, এরপরে মা ও ছেলে রাতের খাবার খেয়ে দ্বীপের বালু তট ধরে হাতে হাত রেখে হেঁটে বেড়াতে বেড়াতে কথা বলতে লাগলো। এই দ্বীপ থেকে উদ্ধার পাওয়া হয়ত আর হয়ে উঠবে না, এটা ওদের মন খারাপের একটা দিক ছিলো। আবার অন্য দিকে কিছু জিনিষ পত্র পাওয়া যাচ্ছে ওদের এই ক্ষুদ্র সংসারের জন্যে, সেটাও ভালো খবর। যদি কিছু কাপড় আর লেখাপড়ার জিনিষ পাওয়া যায় তাহলে ওদের অনেক কাজে লাগবে সেগুলি। রাতে ঘুমাতে যাবার আগে আহসান ওর মাকে জড়িয়ে ধরে অনেকগুলি চুমু দিলো। দুজনে মিলে চুমু খেতে খেতে আহসানের হাত চলে আসলো ওর মায়ের বুকের কাছে, কাপড়ের উপর দিয়ে ওর মায়ের নরম দুধকে এক হাত দিয়ে চেপে মুঠো করে ধরলো আহসান, আজ সাবিহা ওকে কিছু বললো না। আহসান প্রস্তাব দিলো যে, ওরা দুজনে মিলে মাষ্টারবেট করুক, কিন্তু সাবিহা রাজি হলো না। আগামিকাল করবে কথা দিয়ে ঘুমাতে বললো ওকে। দুজনে আজ একই বিছানায়, যদিও গত রাতেও ওরা দুজনে একই বিছানায় ছিলো, কিন্তু অসুস্থতার কারনে ওদের মধ্যে কিছু হয় নাই। আজ যেন আহসানের ঘুম আসছে না, ওর মাকে জড়িয়ে ধরে কিছু একটা করতে ইচ্ছে করছে। ওদিকে সাবিহার মনে অবস্থা আরও খারাপ। ওর ছেলে ওর কাছে কি চায়, সেটা জেনে বুঝেও ওকে বার বার ছেলেকে ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে। ওর মা যে ওর জীবনের কতখানি, সেটা গতকাল ওরা মা ও ছেলে দুজনেই হাড়ে হাড়ে বুঝেছে। সাবিহাকে যে কতখানি ভালবাসে আহসান, সেটা সাবিহার বুঝতে বাকি নেই।

এটা শুধু মায়ের প্রতি ছেলের গভির ভালবাসা নয়, এর ভিতরে আরো আছে নিজের জীবনের প্রথম প্রেমিকার প্রতি প্রেমিকের তিব্র অনুরাগ। সেটা যে বাকেরের নিরব ভালবাসার চেয়ে অনেক বেশি তীব্র, আকাশের মত বড়, ওদের সামনে ফুলতে থাকা সাগরের চেয়েও গভীর, সেটা জেনে ভালো লাগলো সাবিহার। ওর জীবনের প্রথম প্রেমিক পুরুষের মত মনে হচ্ছিলো ওর কাছে নিজের ছেলেকে। মা আর ছেলের নাড়ীর বাধন যেন নতুন করে আবার মিলিত হতে যাচ্ছে। পাশ ফিরে শুয়ে কিছুক্ষন এপাশ ওপাশ করে কাটালো ওরা দুজনেই। দুজনের মনে অনেক কথা, আবেগ, ভালোবাসা, সে সব যেন অন্যের সামনে প্রকাশ না করলে চলছে না ওদের।
Like Reply
#48
thank u bro onak din aga xossip a ai golpo porachilam,,,,,, thanks again abar poratha dabar jono
pls carry on
Like Reply
#49
দুজনেই হঠাৎ করে দুজনের দিকে ফিরে দুজনেকেই চোখ মেলে তাকিয়ে থাকতে দেখে হেসে ফেললো। “কি রে ঘুমাস নি সোনা?” সাবিহা আদর মাখা কণ্ঠে জানতে চাইলো। “না আম্মু, ঘুম আসছে না একদম। গত রাতের কথা মনে পরলেই আমার শরীর হিম হয়ে যাচ্ছে, চোখের ঘুম উড়ে যাচ্ছে। আমি যে কি ভয় পেয়েছিলাম তোমার ওই অবস্থা দেখে, বার বার শুধু একটা কথাই মনে হচ্ছিলো, আমার মায়ের কিছু হলে আমি বাঁচবো না, এই দ্বীপেই আমারও মৃত্যু হয়ে যাবে…” -আহসান আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলো, কিন্তু সাবিহা ওর ভালো হাতের তালু দিয়ে ছেলের মুখ চাপা দিলেন। “এসব কথা উচ্চারন করে না বাবা, আমারও তো সব চিন্তা তোকে নিয়েই, তোকে ছেড়ে আমি জীবনের ওই পাড়ে গিয়ে কিভাবে থাকবো? মাঝে মাঝে উপরওয়ালা আমাদের পরীক্ষা নেন। এখন দেখ যে, এই দুর্ঘটনার কারনেই হয়ত তোর আব্বু আবারও একটা ভাঙ্গা জাহাজের সন্ধান পেয়েছে…” -সাবিহা ছেলের গায়ে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বললো। আহসান, “তোমার হাতের ব্যথা কি কমেছে আম্মু?” সাবিহা, “অল্প কমেছে, এখন মনে হচ্ছে, হাড় বোধহয় ভাঙ্গেনি, মনে হয় স্নায়ুতে চাপ লেগেছে বা কোন স্নায়ু ছিঁড়ে গেছে হয়তোবা…”। আহসান, “কিন্তু, তোমার হাতের ফুলা ও তো কমছে না?” সাবিহা, “কমবে, এইসব ব্যাথা চট করে সারে না রে, অনেক সময় লাগে সেরে উঠতে, আবার ব্যাথা কমলেও ভারী কিছু উঠাতে গেলে বা বেশি চাপ খেলে আবারও ব্যথা বেড়ে যাবে…”। আহসান, “তোমার ব্যথা আর কষ্ট দেখে আমারও খুব খারাপ লাগছে আম্মু… কি করবো বুঝতে পারছি না…”। সাবিহা, “তুই যে আমাকে এই পৃথিবীর সব কিছুর চেয়ে বেশি ভালবাসিস, সেই জন্যে এমন মনে হচ্ছে তোর…আজ দু দিন তোকে অনেক কষ্ট দিচ্ছি? না? অনেক কাজ করাচ্ছি…”। আহসান, “না, আম্মু, যত কাজই করি, তুমি আমার দিকে আদরের চোখে তাকালে বা আমাকে একটা চুমু দিলেই আমার সব কাজের কষ্ট দূর হয়ে যায় তো…”। “আচ্ছা, তাই নাকি? তাহলে এখন থেকে আমি তোকে দিনে শুধু মাত্র একবার একটি চুমুই দিবো, ঠিক আছে?” -সাবিহা ওর গলাতে দুষ্টমি নিয়ে এসে বললো। আহসান, “না আম্মু, একটি না, আমাকে তুমি দিনে মাত্র এক হাজার চুমু দিবে, তাহলে আমি তোমার সব কাজ করে দিবো…” সাবিহা, “এই না বললি যে একটি চুমু দিলেই হবে?” “হুম, বলেছি, কিন্তু সেটা কষ্ট দূর করতে, কিন্তু আমাকে আদর তো দেখাতে হবে তোমাকে, তাই না? সেটার জন্যে প্রতিদিন ১ হাজার চুমু দিলেই চলবে…” -আহসানের গলাতেও দুষ্টমি। 

“আম্মু, আমার সব সময় ইচ্ছে করতো, যেন আমি তোমার সাথে এইভাবে রাতে ঘুমাতে পারি। আজ দুদিন আব্বু না থাকার কারনে তুমি আমার সাথে ঘুমাচ্ছো, আব্বু চলে এলেই তো তুমি আবার আব্বুর সাথেই ঘুমাবে…” -আহসান যেন অনুযোগের স্বরে ওর আম্মুর দিকে তাকিয়ে বললো। ছেলে কি বলতে চায় সেটা না বুঝার মতন বোকা সাবিহা নয়, কিন্তু এইসব নিয়ে কথা যত কম বলা যায়, ততই ভালো। “সে তো ঘুমাতেই হবে, আমি তোর আম্মু হলেও তোর আব্বুর বউ তো। স্বামীর সাথেই তো ঘুমাতে হয় মেয়েদেরকে, জানিস না?” -সাবিহা বুঝে ছেলের কষ্ট কোথায়। “হুম, সে জানি, কিন্তু এই দ্বীপে আমি কি কোনদিন কোন মেয়েকে আমার বউ বানিয়ে এভাবে নিজের পাশে রেখে ঘুমাতে পারবো? সেটাই ভাবছি। আব্বু যেমন ঘুমের মাঝে তোমাকে জড়িয়ে ধরে, ওভাবে জড়িয়ে ধরতে কি পারবো কোনদিন কোন মেয়েকে?” -আহসানের মনে সেই একই ব্যথা। “পারবি তো, আজই পারবি। আমি এই দ্বীপের মেয়ে, আমাকে আজ তুই পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবি, ঠিক আছে?” -সাবিহার কথা শুনে আহসানের মুখ খুশিতে ভরে উঠলো। “উফঃ আম্মু, আমার খুব ভালো লাগবে তোমাকে পিছন থেকে জরিয়ে ধরে ঘুমাতে…” -আহসান ওর ঠোঁট এগিয়ে নিয়ে ওর আম্মুর ঠোঁটে একটা চুমু খেলো।

আহসান, “আম্মু, কাল, তুমি আর আমি ঝর্ণার ধারে যাবো তো? আমার অনেক প্রশ্ন জমা হয়ে আছে, অনেক কিছু আরো জানতে হবে তোমার কাছ থেকে…”। সাবিহা, “যেতে পারি, কিন্তু যেহেতু তোর আব্বু কালও হয়তো ফিরে আসবে না, তাই আমরা এখানে বসেই কথা বলতে পারি…”। আহসান, “এখানে বসে বলতে পারি, কিন্তু ওখানে বসে বললে আমি বেশি সাচ্ছন্দ বোধ করবো…”। “হুম, ঠিক আছে, কিন্তু তোর সব প্রশ্ন কি ওই পাখি আর মৌমাছি নিয়েই?” -সাবিহা দুষ্ট দুষ্ট কণ্ঠে জানতে চাইলো। আহসান, “হুম…ওই পাখি আর মৌমাছি নিয়েই…”। সাবিহা, “আচ্ছা, কাল কথা বলবো, এখন ঘুমিয়ে যা…”। আহসান, “তুমি উল্টোদিকে ফিরে শোও, আমি তোমাকে পিছন থেকে জরিয়ে ধরি…”। “ঠিক আছে, কিন্তু আমার হাতে ব্যাথা দিস না যেন…” -সাবিহা ছেলেকে সতর্ক করে দিয়ে অন্যদিকে ফিরে গেলো। 

আহসান খুব সাবধানে ওর মাকে জড়িয়ে ধরলো, কিন্তু সাবিহার পাছার সাথে আহসানের সামনের দিকের তলপেট লাগতেই বুঝতে পারলো যে, আহসান ওর গায়ের সাথে মিলতে পারছে না ওর শক্ত হয়ে যাওয়া লিঙ্গটির জন্যে। ওটা সোজা যেন সাবিহার পাছার খাজে ঠেলে ঢুকে আটকে গেলো। সাবিহার মুখে দিয়ে “ওহঃ” বলে একটা শব্দ বের হয়ে গেলো। “আহসান, কি করছিস, তোর ওটার অবস্থা এমন কেন, সোনা?” -সাবিহা নরম গলায় জানতে চাইলো। “কি করবো আম্মু, এমনিতে আজ দুদিন হল তোমার অসুখের কারনে আমি বীর্যপাত করতে পারিনি, আর একটু আগে তোমার সাথে কথা বলতে বলতে আমি উত্তেজিত হয়ে গেছি…” -আহসান অপরাধীর মত নিচু স্বরে নিজের পক্ষে সাফাই গাইলো। “তাহলে তুই মাষ্টারবেট করে, বীর্যপাত করে নে, এর পরে ঘুমা…” -সাবিহা ওকে প্রস্তাব দিলো, সাথে সাথে নিজের পাছাটাকে একটু পিছন দিকে ঠেলে দিলো যেন আহসানের লিঙ্গের সাথে আরও বেশি ঘষা খায়। “না আম্মু, আমি ঠিক করেছি যে এখন থেকে আমার প্রতিটা বীর্যপাত এর সময় তুমি সামনে থাকবে আর তুমিও তখন চরম সুখ নিবে। তোমাকে না দিয়ে, নিজে কিছু নিতে ভালো লাগবে না আমার…” -আহসান ওর একটা হাত ওর আম্মুর পাছার উপরে রাখলো। “কেন রে সোনা?” -সাবিহা জানতে চাইলো, কিন্তু আহসানের হাত ওর পাছার উপর থেকে সরিয়ে দিলো না। “এখন তো তুমি আর আমি দুজনেই যৌনতার ক্ষুধার্ত, তাই তোমার আর আমার ক্ষুধা এক সাথেই পূর্ণ হবে, না হলে নয়…” -আহসান দৃঢ় কণ্ঠে বললো। “কিন্তু, তুই এখন কিভাবে ঘুমাবি?” -ছেলের প্রতি দরদ উথলে উঠলো সাবিহার। “হুম, সেটাই, এটাকে কোন নরম জায়গার মধ্যে যদি ঢুকিয়ে দেয়া যেতো, তাহলে ভালো হতো।” -আহসান চালাকি করে বললো। “নরম জায়গা তো আছে আমার কাছে সোনা, কিন্তু সেখানে যে তোমার বাবার অধিকার, তোমার যে অধকার নেই সেখানে…” -সাবিহা কেন এই ধরনের কথা বলে ছেলেক উত্তেজিত করতে চাইছে সে নিজেও জানে না। “তোমার শরীরে তো আম্মু তোমারই অধিকার থাকার কথা, তাই না?” -আহসান যুক্তি দিলো। “হুম, সে তো আছেই, সেই জন্যেই তো তোকে আমি আমার সারা শরীর দেখিয়েছি, তাই না?” -সাবিহা ছেলেকে বললো। “হ্যাঁ, তা তো দিয়েছো আম্মু, সেই জন্যে তোমাকে ধন্যবাদ…আচ্ছা, আমি লিঙ্গটাকে শুধু তোমার পাছার সাথে চেপে ধরে ঘুমালে তুমি রাগ করবে?” -আহসান জানতে চাইলো। “না, সোনা, তুই নড়িস না, আমি ওটাকে ঠিকভাবে বসিয়ে দিচ্ছি, এরপরে তুই আমার কোমরের উপর দিয়ে একটা হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে ঘুমা…ঠিক আছে?” -সাবিহা প্রস্তাব দিলো। “ঠিক আছে, আম্মু…” -আহসান খুব চমকিত হলো ওর আম্মুর মুখে এই কথা শুনে। 

সাবিহা ওর একটা পা কে উপরের দিকে উঠিয়ে নিজের ভালো হাতটাকে নিজের দু পায়ের মাঝে চালান করে আহসানের লিঙ্গের মাথাটাকে হাতের দু আঙ্গুলে আলতো করে ধরে ওদের শরীরের নিচের দিকে মুখ করিয়ে নিজে আরেকটু পিছিয়ে গেলো, আর লিঙ্গটাকে ওর পড়নের জাঙ্গিয়ার উপর দিয়ে নিজের পাছার দুই দাবনার খাঁজে বসিয়ে দিলো, ফলে আহসানের বুক আর সাবিহার পিঠ এক সাথে লেগে গেল। আহসান একটু কেঁপে উঠেছিলো ওর আম্মুর আঙ্গুলের ছোঁয়া নিজের লিঙ্গের উপর পেয়ে। কিন্তু সাবিহা সেই কাজে সর্বোচ্চ ৫ সেকেন্ড সময় লাগালো। কিছুটা যান্ত্রিকতার সাথে কাজটা করলো সাবিহা। মায়ের কোমরের উপর দিয়ে বের দিয়ে ধরে পিঠে নাক লাগিয়ে ঘুমাতে চেষ্টা করলো আহসান। ওর হাত ছিলো সাবিহার পেটের উপরে। বেশ কিছু সময়, প্রায় আধাঘণ্টা পরে ছেলের দিক থেকে কোন সাড়া না পেয়ে সাবিহা খুব আস্তে করে অনুচ্চ গলায় ডাক দিলো, “আহসান”। কোন সাড়া না পেয়ে সাবিহা আবারও ডাক দিলো, এইবারও কোন সাড়া না পেয়ে সাবিহা বুঝতে পারলো যে, ছেলে ঘুমিয়ে গেছে, ওর গভীর নিঃশ্বাসের শব্দও পেলো সে। সাবিহার ঘুম আসছে না, মন বড় উচাটন উচাটন করছে, ছেলের সাথে ওর শরীরের দূরত্বকে মেনে নেয়া যেন দিনের পর দিন আরও কঠিন হয়ে যাচ্ছে ওর জন্যে। ওর শরীর মন ছেলের কাছে আত্মসমর্পণের জন্যে সম্পূর্ণভাবে তৈরি। কিন্তু মনে ভিতরে লালিত সমাজের আর ধর্মের শিক্ষা আর বাকেরের চোখ ওকে এই কাজটি করতে দিচ্ছে না। কিন্তু ছেলের সাথে পরিপূর্ণ যৌন সঙ্গম করতে না পারলেও ওদের মাঝের সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে সে, গতকালের দুর্ঘটনার পর থেকে। ছেলে ঘুমিয়ে গেছে বুঝতে পেরে, সাবিহা ধীরে ধীরে ওর পড়নের গেঞ্জিটাকে ওর দুধের উপরে তুলে দিলো। এর পরে পেটের উপর পড়ে থাকা ছেলের হাতটা ধরে নিজের দুধের উপর বসিয়ে দিলো সে। নিজের হাত দিয়ে ছেলের হাতের উপর চাপ দিয়ে খামচে ধরলো ওর দুধকে। মুখ দিয়ে সুখের একটা চাপা গোঙানি বের হয়ে গেলো সাবিহার। ছেলের নগ্ন হাতকে নিজের নগ্ন দুধের উপর পেয়ে নিজের দুধ দুটিকে ছেলের হাতের উপর চাপ দিয়ে দিয়ে খামছে ধরে নিজের মনে প্রশান্তি অনুভব করতে লাগলো সে। এভাবে বেশ কিছুক্ষন ছেলের হাত দিয়ে নিজের দুধ দুটিকে খামছে টিপে, দুধের বোঁটাকে মুচড়ে দিয়ে এর পড়ে ঘুমের দেশে চললো সাবিহা।

খুব ভোরে আবারও ঘুম ভাঙ্গলো সাবিহার। ছেলের হাতকে সরিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে উঠে বসলো সে। ভোরের আলো ফুটতে শুরু করেছে। ছেলের ঘুমন্ত মুখটাকে দেখে ওর ঠোঁটে একটা আলতো চুমু দিলো সে। এর পরে যেটা সে রাতের বেলা ভেবে রেখেছিলো, সেটাই করতে লাগলো সে। ছেলের পড়নের কাপড় সরিয়ে ওর নেতানো লিঙ্গটাকে বের করে আনলো। হাত দিয়ে মুঠো করে ধরলো ছেলের নরম লিঙ্গটাকে। “আহঃ” - যেন পরম শান্তি পেলো সাবিহা এতদিনে। ছেলের লিঙ্গটাকে এতদিন ধরে দেখতে দেখতে ওটাকে হাতের মুঠোয় নেয়ার সুপ্ত বাসনাকে আজ সে পূর্ণ করে নিলো। পুরো লিঙ্গটাকে ভালো করে টিপে টিপে ধরে দেখতে লাগলো সে। লিঙ্গের পরে ছেলের অণ্ডকোষ দুটিকেও দুটিকেও টিপে দেখে নিলো। ওর নরম হাতের ছোঁয়ায় ওটা দ্রুত নিজের স্বাভাবিক আকৃতির দিকে ফিরতে শুরু করলো। বড় আর শক্ত হয়ে ঠাঠিয়ে উঠলো ওটা। গরম লিঙ্গটিকে আরও আদর করে টিপছিলো সাবিহা। হাতের মুঠোয় ধরে বসে বসে ছেলের লিঙ্গের সৌন্দর্য গ্রহন করতে লাগলো মন দিয়ে। অনেক দিনের অপূর্ণ মনের ইচ্ছাকে আজ পূর্ণ করে নিলো সাবিহা। ভালো করে ছেলের লিঙ্গকে ধরে দেখে এর পরে আবার শুয়ে পরলো সাবিহা, আহসানের হাতকে নিজের নগ্ন দুধের উপর রেখে। একটু পরে আবার ঘুমিয়ে পরলো সে।
Like Reply
#50
সকালে ঘুম ভেঙ্গে যখন আহসান দেখলো যে ওর লিঙ্গটা শক্ত হয়ে কাপড়ের বাইরে বেড়িয়ে আছে, আবার ওর মায়ের গেঞ্জি উঠে আছে ওর দুধের উপরে আর নিজের হাত লেগে আছে সাবিহার দুধের বোটার কাছে, তখন আহসান প্রচণ্ড রকম উত্তেজিত হয়ে গেলো। সাবিহা তখনও ঘুমে দেখে মায়ের নরম দুধ টিপার বাসনা পেয়ে বসলো ওকে। ধীরে ধীরে সাবিহার দুধের উপর অল্প অল্প চাপ দিতে লাগলো সে। মায়ের দুধ দুটি যে এতো নরম আর এতো ডাসা, সেটা বুঝতে পেরে ওর লিঙ্গের মাথা দিয়ে মদন রস বের হতে শুরু করলো। একবার যখন ওর হাত চলে এলো, দুধের অগ্রভাগের গোলাকার বলয়ের উপরে, তখনকার চাপে ঘুমের মাঝেই সাবিহা ছোট একটা নিঃশ্বাস ফেলে কেঁপে উঠলো। আহসান বুঝতে পারলো যে দুধের চেয়েও ওই গলাকার বলয় দিয়ে ঘেরা বোটাটা বেশি স্পর্শপ্রিয় জিনিষ। আহসান এভাবেই বেশ কিছু সময় মায়ের দুধ টিপে এর পরে উঠে গেলো। আর বাথরুম করে নিজের তলপেটের চাপকে হালকা করে নিলো।

সাবিহার হাতের ব্যথা কমতে শুরু করেছে, ফোলা ভাবটাও আগের চেয়ে কমেছে দেখে ও বুঝতে পারলো যে বড় রকমের কোন সমস্যা সাবিহার হয়নি, এখন শুধু সময়ের সাথে সাথে সাবিহার হাতের ঠিক হয়ে যাওয়া বাকি। আজকের রান্নার কাজ মা আর ছেলে মিলেই করলো। এর পরে আহসান ওর বাবার জন্যে খাবার নিয়ে গেলো দ্বীপের সেই অন্য প্রান্তে। ওখানে গিয়ে ওর বাবাকে পেলো না সে, ওর বাবা তখন আরেকদফা মাল নিয়ে ভেলায় করে ফিরছে দ্বীপের দিকে। আহসান দেখতে পেলো যে জাহাজের ভাঙ্গা অংশটা গতকাল যেখানে দেখছিলো, আজ যেন আরও দূরে চলে গেছে মনে হচ্ছে। ওর বাবা ফিরলে, ওর বাবা ওকে বললো যে, ওটা একটু একটু করে স্রোতের টানে আরও দূরে চলে যাচ্ছে। গতকাল যখন শেষ একটা ট্রিপ দিয়েছিলো বাকের আহসান চলে যাওয়ার পরে, তখন অনেক প্রয়োজনীয় জিনিষের সাথে একটা তাবুও পেয়ে গিয়েছিলো ওই জাহাজের মালের ভিতরে। রাতটা সেটাতেই কাটিয়েছে বাকের। আহসান ওর বাবাকে জানালো ওর মায়ের হাতের কথা, শুনে বাকের বললো যে, তোর আম্মুর হাতে মনে হয় শুধু মোচড় খেয়েছে, ধীরে ধীরে ভালো হয়ে যাবে, চিন্তা করিস না। আজ রাত নামার আগে আরও দুবার, আর যদি কালও জাহাজটাকে দেখা যায়, তাহলে কালও কিছু ট্রিপ দিবে বাকের, সে কথা জানালো ছেলেকে। আহসান বললো যে, এভাবে পরিশ্রম করলে তো তোমার শরীর খারাপ হয়ে যাবে। বাকের বললো, এই পরিশ্রমের ফলে এই দ্বীপে ওদের বাকি জীবনটা সুন্দরভাবে কাটাতে পারবে ওরা, তাই এই কষ্ট না করে উপায় নেই। আহসান বেশ কিছু প্রয়োজনীয় জিনিষ মাথায় আর ঘাড়ে করে নিয়ে বাড়ি ফিরে এলো।

দুপুরের দিকে আহসান আর সাবিহা গেলো ওদের সেই প্রিয় ঝর্ণার পারে। কয়েকদিন পরে আজ সাবিহা ছেলেকে প্রায় ২ ঘণ্টা লেখাপড়া করালো। পড়া শেষ হতেই আহসান বলে উঠলো, “আম্মু, এবার আমার পাখি আর মৌমাছি নিয়ে কথা বলার পালা…” -ছেলের কথার ভঙ্গী দেখে সাবিহা হেসে ফেললো, যদিও নিজের তলপেটেও একটা মোচড় অনুভব করলো সে। “বল, কি জানতে চাস? তবে তার আগে তোর প্যান্ট খুলে লিঙ্গটা বের করে ফেল, কারণ এসব কথা বলতে গিয়ে তো তোর আবার ওটা শক্ত হয়ে যায়, তাই শক্ত হবার আগেই ওটা বের করে নে…” -সাবিহার প্রস্তাব আহসানের খুব পছন্দ হলো। সে এক লাফে নিজের প্যান্ট খুলে ইতিমধ্যে ওর শক্ত হয়ে যাওয়া লিঙ্গটাকে এক হাতে মুঠো করে ধরে ওর আম্মুকে বললো, “শক্ত হয়ে গেছে, আম্মু…”। সাবিহা ছেলের লিঙ্গের দিকে চোখ বড় করে প্রশংসার চোখে তাকালো। মায়ের সামনে বসে প্রথমেই জানতে চাইলো আহসান, “আচ্ছা, আম্মু, তুমি বললে যে মেয়েদের শরীরে ২ টা যৌনতার জায়গা, একটা হলো দুধ আর আরেকটা হলো যোনি… আর কি কিছু নেই?” সাবিহা জানে ছেলে কি জানতে চায়, “আবার তোকে তো এটাও বলেছি যে, মেয়েদের সমস্ত শরীরই কামের জায়গা, কি বলি নি?” “হুম, বলেছো…কিন্তু আর কিছু কি আছে? যেটা আমি জানি না…” -আহসান জানতে চাইলো। “হ্যাঁ, আছে, মেয়েদের আরেকটি যৌনতার জায়গা হচ্ছে মেয়েদের পাছা, আসলে ছেলেরা মেয়েদের উঁচু বুক আর উঁচু গোল পাছার জন্যে পাগল থাকে। মেয়েদের পাছার যেই ফুটো দিয়ে হাগু করে, ওখান দিয়ে অনেক ছেলেরা সঙ্গমও করে থাকে, অনেক মেয়েরা এটা পছন্দও করে, অনেকে অপছন্দও করে। তবে ছেলেদের মধ্যে এটার প্রতি আগ্রহের পরিমাণ বেশি থাকে।” -সবিহা লজ্জার মাথা খেয়ে বলে ফেললো। “এমা, কি বলছো আম্মু, যেখান দিয়ে হাগু বের হয়ে, সেখান দিয়ে সেক্স করে, ময়লা লেগে যায় না?” -আহসান বলে উঠলো। “না, একটু প্রস্তুতি নিয়ে করলে ময়লা লাগে না, বিশেষ করে তলপেটে যখন কোন চাপ না থাকে, তখন এটা করলে ভালো। এটা পুরুষদের খুব প্রিয়ও পছন্দের কাজ হল মেয়েদের পাছা দিয়ে সেক্স করা। ওরা মনে করে, এটা করলে একজন মেয়েকে সর্বোতভাবেই জয় করা। এটা না হলে যেন ওই মেয়েটাকে পুরো জয় করতে পারলো না সে।” -সাবিহা বললো। “কিন্তু মেয়েরা এটা পছন্দ করে না কেন?” -আহসান জানতে চাইলো। “প্রথম কারণ, মেয়েদের যোনীর যেমন নিজস্ব একটা রস আছে সঙ্গমের জন্যে পাছার তেমন কোন রস নেই, তাই ওখান দিয়ে সেক্স করতে হলে বাড়তি পিছল করে নিতে হয় আর মেয়েদের পাছার মুখে যেই রাবারের মতন রিঙ বসানো আছে, সেটা শরীরের ভিতরের জিনিষকে বাইরের দিকে ঠেলে বের করার জন্যে তৈরি, বাহিরের জিনিষকে ভিতরে নেয়ার জন্যে নয়। সেই জন্যে প্রথম প্রথম পাছা দিয়ে সেক্স করতে গেলে, মেয়েরা বেশ ব্যাথা পায়, কষ্ট হয়, কিন্তু এর পরে ঠিক হয়ে যায়।” -সাবিহা বুঝিয়ে বললো। “আর ছেলেরা বেশি পছন্দ করে কেন?” -আহসানের প্রশ্ন। “মেয়েরা এটা পছন্দ করে না দেখে। ছেলেরা ওদের সাথে জোর করে এটা করতে চায়, এটাই হচ্ছে ছেলেদের প্রথম পছন্দের কারণ। এছাড়া মেয়েদের পাছার ফুটো খুব টাইট, তাই সেক্স করার সময় বেশি আনন্দ পায় ছেলেরা। অনেক মেয়ে আছে যাদের অনেকগুলি বাচ্চা হয়েছে, তাদের যোনিপথ একটু ঢিলে হয়ে যায় বাচ্চা হওয়ার কারণে, তখন স্বামীরা সেই ঢিলে যোনিপথে সেক্স করে বেশি মজা পায় না দেখে, ওরা পাছা দিয়ে সেক্স করতে চায়…” -সাবিহা বুঝিয়ে বললো। “তুমি করেছো, আব্বুর সাথে?” -সাবিহা জানে ওর ছেলে এই প্রশ্ন করবেই, তাই সে হেসে উত্তর দিলো, “না রে, আমি করি নাই কখনও…তোর আব্বু চেয়েছিলো কয়েকবার, কিন্তু আমি করতে দেই নাই। আমার অনেক বান্ধবীরা বলতো যে ওদের স্বামীর সাথে ওরা পাছা দিয়ে সেক্স করে, আর খুব আনন্দ পায়, আবার কেউ বলতো যে পিছন দিয়ে সেক্স করে কোন মজা নাই, শুধু কষ্ট…এইসব শুনে আমার মনে ভয় তরি হয়েছে, সেই জন্যে আমার পাছার ফুটো এখনও কুমারীই আছে…” -সাবিহা জানিয়ে দিলো। “কিন্তু, মেয়েদের যোনীর যেমন দুটো ফুটা, পাছারও কি দুটো ফুটা?” -আহসান জানতে চাইলো। “না রে, একটি ফুটা…” -সাবিহা বললো। “কিন্তু পাছা দিয়ে সেক্স করলে কি বাচ্চা হয়?” -আহসান জানতে চাইলো। “না, ওখান দিয়ে সেক্স করলে বাচ্চা হবে না কখনও। অনেক স্বামী স্ত্রী বাচ্চা না হবার জন্যেই ওখান দিয়ে সেক্স করে…” -সাবিহা জানালো। এই টুকু কথার মধ্য দিয়েই ওর যোনীর রসে ভরে গেছে। আহসান ওর লিঙ্গের গায়ে আলসেমি করে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে কথা বলছিলো ওর মায়ের সাথে।

“আচ্ছা, সেক্স করার সময়ে ছেলেরা মেয়েদের দুধ টিপে, দুধের বোটা চোষে, মেয়েদেরকে চুমু দেয়, ওদের যোনিপথে লিঙ্গ ঢুকিয়ে ঠাপ দেয়, বীর্যপাত করে, বা একটু আগে যেমন বললে, পাছা দিয়েও লিঙ্গ ঢুকায় কেউ কেউ, এই তো সম্পূর্ণ সেক্স, তাই তো…” -আহসান নিজে বোঝাটাকে মায়ের সাথে মিলিয়ে নিলো। “মোটামুটি এটাই, তবে ওরাল সেক্সও যৌনতার একটি বিশেষ অংশ…” -সাবিহার কথা শুনে,দ আহসান চমকিত হলো, ওর মা এই কথা ওকে কোনদিন বলে নি। ওরাল সেক্স কি সে জানে না, যদিও ওরাল শব্দের অর্থ সে জানে। “ওরাল সেক্স, মানে মুখ সেক্স? এটা তো কোনদিন বলো নাই তুমি?” -আহসান জনাতে চাইলো। “হুম, এটা হলো, নিজের মুখ দিয়ে অপর যৌন সঙ্গীর যৌন ইন্দ্রিয়কে চেটে চুষে সুখ দেয়া…” -সাবিহার গাল আবার লাল হয়ে গেলো, বুকের ধুকপুকানি বেড়ে গেলো, গলা যেন শুকিয়ে আসছে। আহসান ওর মায়ের দিকে সুতীক্ষ্ণ নজরে তাকিয়ে আছে। সাবিহা বুঝতে পারলো যে ছেলের কাছে ব্যাপারটা এখনও পরিষ্কার না। “মানে, মেয়েরা নিজেদের হাত আর মুখ দিয়ে ছেলেদের লিঙ্গ চুষে দেয়, চুষে দিতে দিতে অনেক সময় ছেলেদের বীর্য বেরিয়ে এলে অনেক মেয়ে আছে যারা সেই বীর্য গিলে ফেলে। অনেকে আবার ছেলেদের বীর্যকে ঘৃণা করে, মুখে নিতে চায় না। তবে মুল সঙ্গম শুরু আগে ছেলেরা সব সময়ই ওদের মেয়ে যৌন সঙ্গিকে দিয়ে নিজেদের লিঙ্গকে আগে একটু চুষিয়ে নিতে পছন্দ করে। আর ছেলেরা মেয়েদের দুধের বোটা যেমন চুষে মেয়েদেরকে উত্তেজিত করে, তেমনি মেয়েদের যোনি আর পাছার ফুটোও চুষে ওদেরকে উত্তেজিত করে। কারণ এই সব জায়গায় ছেলেদের মুখ লাগলে মেয়েরা দ্রুত উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তবে সব কিছুই নির্ভর করে কে কোনটা পছন্দ করে সেটার উপরে। এমন না যে, আমি যা যা বললাম, এটা সবাই করে…” -সাবিহা এক টানে বলে ফেললো। “ওয়াও, দারুন নতুন জিনিস জানলাম, আমার তো সব গুলিই পছন্দ হয়েছে। আম্মু, তুমি এর মধ্যে কোন কোনটা করেছো আব্বুর সাথে?” —সাবিহা জানতো যে ছেলে এই প্রশ্ন করবেই। তাই ওর উত্তরও তৈরি ছিলো, “আমি মাঝে মাঝে তোর আব্বুর লিঙ্গ চুষে দেই, তবে কোনদিন তোর আব্বুর বীর্য মুখে নেই নাই, আর তোর আব্বুও আমার দুধের বোটা চুষা ছাড়া আমার যোনি বা পাছাতে মুখ দেয় নাই কখনও…” -সাবিহা বলে ফেললো। “কিন্তু কেন আম্মু, তুমি কি চাও না যে, আব্বু তোমার যোনি চুষে দিক?” -আহসান আহত গলায় জানতে চাইলো। “আমি চাই, কিন্তু তোর আব্বু চায় না…” -সাবিহা বললো। “দুর্ভাগ্য আমার আব্বুর। তোমার যোনিটা এতো সুন্দর, এটা দেখলেই তো যে কোন মানুষের চুষে দিতে ইচ্ছে করবে। আচ্ছা আম্মু, আমি যদি চাই, চুষতে দিবে?” -আহসান আব্দারের ভঙ্গীতে বললো। “না সোনা, এটা শুধু যৌন সঙ্গীর সাথে করা যায়, মা ছেলে নিষিদ্ধ…” -সাবিহা একটু সময় নিয়ে ছেলেকে বললো, যদিও এর ঠিক বিপরীত কথাটাই সে বলতে চেয়েছিলো। কিন্তু এটা না বলে ওর উপায় নেই, বাকের জানতে পারলে কি করে বসে বলা যায় না।

আহসান বেশ কিছুটা সময় চুপ করে রইলো, এর পরে বললো, “আচ্ছা আম্মু, তুমি কিছু বললেই বলো যে এটা করা যাবে না, এটা নিষিদ্ধ। আচ্ছা, এই নিষেধটা কার? তোমার নাকি আব্বুর, নাকি অন্য কারো?” “এই নিষেধ সমাজের, ধর্মের। হ্যা, তোর বাবার দিক থেকেও নিষেধ আছে, সে কেন চাইবে যে তার স্ত্রী অন্য কারো সাথে যৌন খেলা করুক। পুরুষরা সব সময় নিজেদের জিনিষের উপর দখল রাখতে পছন্দ করে, আমি তো তোর আব্বুর জিনিষ, তাই আমাকে অন্য কারো সাথে কিছু করতে দেখলে সে কি করে বসে, তা বলা যায় না” -সাবিহা উদাস চোখে ছেলের দিকে তাকিয়ে বললো। মায়ের কথা শুনে আহসানের মুখ রাগে কালো হয়ে গেলো, ওর ভিতরে একটা রাগ জমা হতে লাগলো। “আমরা কোথায় আছি আম্মু? আমরা কি সমাজে আছি? আর সমাজ না থাকলে ধর্ম কোথায় বলো? আর এই দ্বীপে এখন একজন নারী আর দুইজন পুরুষ, এটার চেয়ে বড় সত্যি কথা নেই। আর আব্বু কি একবারও ভেবেছে যে, আমার ভবিষ্যত কি হবে, তুমি বা আব্বু যখন থাকবে না, তখন আমার কি হবে? আমি কি আমার বাকি জীবন এই দ্বীপে গাছপালা খেয়ে বেঁচে থাকবো?” -আহসান যেন রাগে গরগর করতে লাগলো। সাবিহা কিছু বললো না ছেলেকে প্রতি উত্তরে। “আমি বলি, কিসের বাধা? বাধা হচ্ছে তোমার মনের দিক থেকে, তুমি চাইলেই অনেক কিছু হতে পার। আচ্ছা আমাকে আরেকটা কথা বলো আম্মু, একজন ছেলে বা মেয়ে কি অন্য এক জনের সাথেই চিরজীবনের জন্যে যৌন সম্পর্ক করতে পারে? একাধিক জনের সাথে করতে পারে না?” -আহসান জানতে চাইলো। “এটা হচ্ছে মনের ব্যাপার, মন চাইলে যে কেউ অন্যজনের সাথে সম্পর্ক করতে পারে, কিন্তু সমাজ বা ধর্ম এটাকে অনুমতি দেয় না।” -সাবিহা বললো। “তাহলে তুমিই স্থির করো আম্মু, তুমি কি চাও? তুমি যদি চাও যেন আমি আর কোনদিন তোমার কাছে কিছু না চাই, সেক্স নিয়ে কথা না বলি, তাহলে বলে দাও, আমি আর কোনদিন তোমার কাছে কিছু চাইবো না, এইসব নিয়ে কথাও বলবো না, তুমিই বলে দাও…” -আহসান যদিও রাগের সাথেই কথা বললো, কিন্তু ও যে এভাবে সব কিছু সাবিহার মতের জন্যে ছেড়ে দিচ্ছে, এটাই তো ভয়ের ব্যাপার। 

“আমার পক্ষে যেটুকু দেয়া সম্ভব, সেটা তো আমি দিচ্ছি তোকে, তোর আব্বুর মত না নিয়েই। যেটা দিতে গেলে তোর আব্বুর অনুমতি নিতে হবে, সেটা কিভাবে দিবো আমি? এখন কি চাইছিস তুই আমার কাছ থেকে, বল?” -সাবিহা বললো। “আমি চাই, তোমার সাথে সেই ওরাল সেক্স করতে, দিবে?” -আহসান সরাসরি জানতে চাইলো। “না, সম্ভব না, এর জন্যে আমি মানসিকভাবে পুরো তৈরি নই, সোনা, ঠিক আছে, আমি তোকে আমার পুরো শরীর ধরতে দিবো, আমার শরীরের যে কোন জায়গায় হাত দিতে দিবো…” -সাবিহা যেন ছেলের সাথে দাম কষাকষি করছেন, কিন্তু না করেও তো উপায় নেই ওর দিক থেকে। ছেলেকে পুরো মানাও করতে পারছে না, আবার সব কিছু ঢেলেও দিতে পারছে না। আর গত দুদিনের ঘটনার পর এখন ছেলেকে নিজের শরীর ধরতে দিতে আপত্তি নেই ওর, কারন সে নিজেও সেটা চায় মনে মনে। “সব জায়গায় হাত দিতে দিবে, সব সময়?” -আহসান যেন চিন্তা করছে ওর মায়ের এই অফার গ্রহন করবে কি না? “সব জায়গায়, সবসময়, কিন্তু তোর আব্বুর সামনে না…” -সাবিহা শর্ত মনে করিয়ে দিলো। “আর তুমি আমার লিঙ্গ ধরবে, চুষে দিবে?” -আহসানের গলার স্বর যেন কিছুটা নরম মনে হচ্ছে এবার। “ধরবো, কিন্তু চুষে দিতে বলিস না এখনই, আমার যেদিন ইচ্ছে করবে, সেদিন চুষে দিবো, ঠিক আছে?” -সাবিহা যেন ওদের চুক্তি পাকা করে নিতে চাইছে। “আমাকে তোমার যোনি চুষে দিতে দিবে না, বুঝলাম। কিন্তু দুধ চুষে দিতে দিবে?” -আহসান আরও কিছু চায়, কতটুকু নিয়ে সে আপাতত সন্তুষ্ট হবে, সেটা সাবিহাকে বুঝিয়ে দিচ্ছে সে। “ঠিক আছে, দিবো, ছোট বেলায় আমার এই দুধ দুটিকে কত চুষে চুষে খেয়েছিস তুই, এখন তো আর চুষে দিলেও এক ফোঁটা দুধও বের হবে না।” -সাবিহার কথায় যেন আহসানের মুখ আবারও খুশিতে ভরে উঠলো, ঠিক যেন ছোট শিশু এখনও আহসান, খুব অল্প কিছু পেয়েই যে খুশিতে আটখানা হয়ে উঠে। “আয়, আমার কাছে এসে বস, সোনা, এতো অভিমান করিস কেন তুই, মায়ের সাথে এমন অভিমান করে কেউ? …গত দুদিন তুই যেভাবে আমার সেবা করেছিস, তাতেই বুঝা যায় যে তুই আমাকে কত ভালবাসিস, যাকে মানুষ ভালবাসে, তার সাথে দর কষাকষি করে কখনও? তোর সাথে রেগে কথা বলে তোর জন্যে আমি যা করতে পারি, সেটা কি করছি না বল?…” -সাবিহা নরম গলায় ছেলেকে বুঝিয়ে বলতে লাগলেন।
Like Reply
#51
আহসান পাশে এসে বসতেই সাবিহা খপ করে ওর লিঙ্গটাকে হাতে ধরলেন। “এই যে ধরলাম আমি তোর লিঙ্গ, এটাই কি তুই চেয়েছিলি? মা কে দিয়ে তোর লিঙ্গ ধরাবি? আমি তোর লিঙ্গ ধরলে কি তোর খুব ভালো লাগবে?” -সাবিহা নিজের শরীরে দারুন এক যৌন উত্তেজনা বোধ করছে, কখন যে সে কি করে বসে বলা যায় না। “ভালো লাগছে আম্মু, খুব ভালো লাগছে, আমার মনে আর শরীরে শুধু এখুন একটাই আকাঙ্ক্ষা যেন তোমার সাথে আমি সেক্স করতে পারি, কিন্তু তুমি আমাকে করতে দিচ্ছো না বার বার। তাই মনে হচ্ছে যে লিঙ্গ ঢুকানো ছাড়া আর সব কিছু যেন পাই আমি, তাহলে আমার মনের আবেগ কিছুটা হলেও শান্ত হবে। এই যে তুমি আমার লিঙ্গ ধরলে, এখন তো আমি নিজের কাছেই বলতে পারবো যে এই জীবনে কোন মেয়ে আমার লিঙ্গ ধরেছে, না ধরলে এই আত্মতৃপ্তিটুকু আমি কিভাবে পেতাম, বলো?” -আহসান ওর মনের কথা খুলে বললো ওর আম্মুকে। সাবিহা ছেলেকে দাড় করিয়ে দিয়ে ওর সামনে নিজে হাত মুড়ে বসে ওর লিঙ্গটাকে নিজের কোমল কোমল আঙ্গুল দিয়ে মুঠো করে ধরলো, “আমি কি করবো সোনা? একদিকে আমার সাড়া জীবনের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, অন্য দিকে, তোর আব্বু, আর অন্য এক দিকে তুই। আমি কি করবো বুঝে উঠতে পারছি না, তোকে মানা করতে যে আমার বুক ফেটে যায়, সেটা কিভাবে বুঝাবো আমি তোকে। আবার তোর আব্বুকে না জানিয়ে যদি তোকে আমি আমার সাথে সেক্স করতে দেই, তাহলে সেটা হয়ে যাবে তোর আব্বুর সাথে আমার চরম প্রতারনা, চরম বিশ্বাসঘাতকতা। এতো বছর নিজের শরীরের ক্ষুধাকে চাপা দিয়ে রেখে এখন তোর আব্বুর সাথে আমি প্রতারনা করি কিভাবে? আর মা ছেলের সেক্স যে এই পৃথিবীর সবচেয়ে নোংরা কাজ, সবচেয়ে ঘৃণিত অপরাধের কাজ, এটা পাপ করতে যে আমার মন সায় দিচ্ছে না। এই যে তোর এতো বড় মোটা লিঙ্গটাকে দেখে আমার কাছে কি ভালো লাগছে, সেটা আমি তোর কাছে তো মন খুলে প্রকাশও করতে পারছি না। বার বার মনে হচ্ছে, তুই আমার পেটের সন্তান, আমার ছেলে। তোর লিঙ্গটা এতো সুন্দর, এতো কামনাময়, দেখে যে কোন মেয়ের লোভ জাগবে, তোর সাথে সেক্স করতে চাইবে। মনের সেই অবাধ্য কামনাকে প্রত্যাখ্যান করতে আমার যে কষ্ট হয়, সেটা একটু বুঝতে চেষ্টা কর তুই…” সাবিহা কথা বলতে বলতে ছেলের লিঙ্গটাকে দুই হাত দিয়ে ধরে টিপে টিপে আদর করছিলো, ওটার মুণ্ডিটাকে ও মুণ্ডির খাঁজকে নিজের হাতের আঙ্গুল দিয়ে আদর করছিলো সে। শুধু লিঙ্গ না, লিঙ্গের নিচে যে বড় বড় দুটি অণ্ডকোষ ঝুলে আছে। ঠিক যেন একটা বড় ষাঁড় হয়ে উঠেছে ওর ছেলে, যেই ষাঁড় তার এই অণ্ডকোষের ভিতরে সঞ্চিত শক্তিশালী বীর্যগুলিকে কোন এক উর্বর নারীর জরায়ুতে ঢেলে দেয়ার জন্যে তৈরি। ছেলের সূঠাম দুই উরুকে হাত বুলিয়ে আদর করতে করতে কথাগুলি বলছিলো সাবিহা। “বুঝতে পারি আম্মু, একটু একটু ঠিকই বুঝতে পারি আমি তুমিও যে চাও, আমার লিঙ্গটাকে তোমার যোনীর ভিতর ঢুকাতে। আমার সাথে সেক্স করতে, সেটা আমি ও বুঝতে পারি। কিন্তু আব্বুর ভয়ে তুমি রাজি হচ্ছো না, আমার চাহিদার কথাও যে তুমি বুঝো, সেটাও আমি বুঝতে পারি। কিন্তু, দেখো আম্মু, আমরা কোথায় আছি, কোন পরিস্থিতি আমাদেরকে এসব করার জন্যে চাপ দিচ্ছে, আমার যৌবন এসে গেছে, এই দ্বীপে আর কোন মেয়ে নেই তুমি ছাড়া, এই দ্বীপ থেকে উদ্ধার পাবার কোন আশাও নেই, আব্বু দিন দিন বুড়ো হয়ে যাচ্ছে, তোমার শরীরের চাহিদা মত আব্বু সব কিছু করতে পারে না, এতো সব কিছু চিন্তা করলে, তোমার সাথে আমার সেক্স করার জন্যে তো কারণ খুঁজতে হয় না আমাদের…” -আহসানের প্রতিটি কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে, কিন্তু সাবিহা নিরুপায়। বিবাহিত জীবনের চুক্তি সে সম্পূর্ণভাবে লঙ্ঘন করতে পারবে না বাকেরের অনুমতি ছাড়া।

“আচ্ছা, আম্মু, এভাবে তো আমাদের দিন চলতে পারে না, এক কাজ করত পারি আমরা, দুজনে মিলে আব্বুর সামনে অল্প অল্প করে আদর ভালোবাসা প্রকাশ করে, আব্বুকে বুঝিয়ে দেই যে, তোমার আর আমার ইচ্ছা কি…” -সাবিহা ছেলের কথা শুনে চোখ বড় করে উপরের দিকে তাকালো, সেখানে আহসানের চোখেমুখে দুষ্টমির কোন চিহ্ন নেই, বেশ গুরুত্ব সহকারের আহসান কথাটা বলেছিলো। “কি বলছিস? কি করতে চাস তুই তোর আব্বুর সামনে?” -সাবিহা ছেলের মনের কথা ধরতে পারলো না পুরোপুরি। “মানে, অল্প অল্প করে, ধীরে ধীরে আমি আব্বুর সামনে তোমাকে জড়িয়ে ধরলাম, তোমাকে ঠোঁটে চুমু দিলাম, তুমিও আমাকে চুমু দিলে, আব্বুর সামনে মাঝে মাঝে তোমার বুকেও হাত দিলাম আমি। মানে একটু একটু করে দেখবো যে আব্বু কি করে, উনি কি চিৎকার করে রাগে পাগল হয়ে যায়, নাকি অন্য কিছু করে। মানে আব্বুকে বুঝিয়ে দিতে হবে, আমাদের কথা আর আচরন দিয়ে যে তুমি আর আমি দুজনেই কি চাই?” -আহসান বেশ সুন্দর বুদ্ধি বের করলো, এই রকম একটা পরীক্ষা আহসান আর সাবিহা মিলে করতেই পারে। কিন্তু, সাবিহা ভয় পায়, বাকের যদি রাগের চোটে ছেলেকে মার দেয়, বা ওর গায়ে হাত তুলে ফেলে, তখন কি হবে। বাকেরের ছেলে তো চুপ করে বসে থাকবে না, তখন ওর সামনে বাবা আর ছেলে মারামারি করবে, আর সে চেয়ে চেয়ে দেখবে? এই রকম বড় ঘটনার জন্যে কি সাবিহা মানসিকভাবে প্রস্তুত? না, প্রস্তুত নয়। না, সাবিহা এই রকম বড় রিস্ক নিতে পারবে না এখনই। আরও কিছুদিন যাক, দেখা যাক কি হয়। “আচ্ছা, ওসব নিয়ে পরে ভাবা যাবে…” -বলে সাবিহা ইচ্ছে করেই আহসানের লিঙ্গের মাথায় একটু আলতো চুমু খেয়ে সরে গেলো আর নিজের কাপড় খুলতে শুরু করলো, আহসানও সাহায্য করলো ওর মা কে, যেহেতু কাপড় পড়া ও খোলার জন্যে সাবিহার একটি হাত এখনও অকেজো হয়ে রয়েছে। মায়ের পোশাক খুলে পুরো নেংটো করে আহসান প্রথমেই ঝাঁপিয়ে পরলো ওর মায়ের দুধের উপর, সে দুটিকে সামনে থেকে, দু হাতে মুঠো দিয়ে খামছে খামছে ধরে টিপে দুধের বোঁটা নিজের মুখে ঢুকিয়ে চুষে দিতে লাগলো সে। সাবিহা যেন ছেলেকে দুধ খাওয়াতে বসেই ওর যোনীর রস ছেড়ে দিবে এমন মনে হচ্ছিলো। “উফঃ আম্মু, তোমার দুধ দুটি এতো নরম, এমন ডাসা, শুধু টিপতে ইচ্ছে করে…” -আহসানের সুখের প্রকাশ শুনে সাবিহা বলে উঠলো, “টিপ না ভালো করে, কে মানা করেছে তোকে.. আমার দুধ দুটিকে তেমন কেউ তো টিপে না যে ঝুলে যাবে…”। মায়ের উৎসাহ পেয়ে ছেলে দ্বিগুণ উৎসাহ নিয়ে চুষতে শুরু করলো মাই দুটিকে, পালা করে একটির পর অন্যটি, এভাবে চুষে দিতে লাগলো আহসান। আর সাবিহা এক হাতে ছেলের লিঙ্গটাকে ধরে রেখে একটু পর পর চাপ দিয়ে পরীক্ষা করছিলো ওটার কাঠিন্য। এরপরে সাবিহার দুধের চারপাশে চুমু দিতে লাগলো আহসান, চুমু দেয়ার এক পর্যায়ে ওর মুখ চলে এলো, সাবিহার বগলের কাছে, ঘামে ভেজা স্যাঁতস্যাঁতে বগলের ঘ্রান পেয়ে আহসানের লিঙ্গের মাথা দিয়ে মদন রস বের হতে শুরু করলো। “কি করছিস? ওখানে ঘাম আছে যে, ওই রকম নোংরা জায়গায় কেউ মুখ লাগায়?” -সাবিহা ছেলেকে বাধা দেবার জন্যে বললো। “না আম্মু, একটুও ময়লা নেই, বরং কি সুন্দর ঘ্রান, নাকে লাগতেই আমার লিঙ্গটা যেন উত্তেজনার ফেটে যাবে এমন মনে হচ্ছে…” -আহসান ওর মায়ের কথার উত্তর দিয়ে মন দিয়ে সাবিহার দুই বগলে পালা করে চুমু দিতে দিতে, ওখানে জিভ লাগিয়ে চাটতে শুরু করলো। সাবিহার শরীরও যেন কামে ফেটে পড়বে এমন মনে হচ্ছে। সাবিহার মুখ দিয়ে একটু পর পর সুখের গোঙানি বের হচ্ছে। ছেলে বগল চেটে যখন মুখ তুলে ওর দিকে তাকিয়ে হাসি দিলো, তখন সাবিহা ছেলের ঠোঁটে নিজের ঠোঁট ডুবিয়ে দিলেন। দুজনের প্রনয় উচ্ছ্বাসের চুমু চললো বেশ কিছু সময়। এরপরে আহসান ওর মায়ের দু পা ফাক করে নিজের মাথাকে নিয়ে গেলো মায়ের যোনীর কাছে। আজ সে এই সুন্দর অনন্য অসাধারন যোনিটাকে ধরার অনুমতি পেয়েছে, তাই খুশির যেন সীমা নেই ওর। দুই হাত দিয়ে ধীরে সে মায়ের যোনির বড় ফুলো ঠোঁট দুটিকে ধরলো।

সেদিন ওর মা যোনি ফাক করে ওকে দেখিয়েছিলো ভিতরটা, আজ সে নিজে ধরে দেখছে, নারী জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদকে। যেই সম্পদের জন্যে এই পৃথিবীর তাবত পুরুষ এসে মেয়েদের দু পায়ের ফাঁকে হামলে পড়ে, সেই দারুন যোনিটা এখন ওর হাতের মুঠোর ভিতরে। “আহঃ কি নরম তোমার যোনিটা। আম্মু, আমি ভেবেছিলাম তোমার দুধ দুটি বুঝি বেশি নরম, এখন তো দেখছি যোনিটা বেশি নরম, যেন একটা ফুলো পাউরুটির মত ফুলে আছে…আহঃ ভিতরে রসের বন্যা বইছে যে আম্মু। খুব উত্তেজিত হয়ে গেছো তুমি, তাই না, আমার হাত তোমার এই সুন্দর যোনিতে লাগতেই…”? সাবিয়াহ কামঘন চোখে ছেলের চোখের দিকে তাকিয়ে মাথা নেড়ে হ্যা জানালো। ওর সাড়া শরীরে মুচড়ানি শুরু হয়ে গেলো, ওর মনে হচ্ছে যে যে কোন সময় ওর যোনীর রাগ মোচন হয়ে যাবে। আহসান দু চোখ মেলে যোনীর ঠোঁট দুটিকে ধরে ধরে টিপে টিপে ফাক করে করে দেখছে সেই যোনিটাকে, যেখান দিয়ে সে একদিন বের হয়ে এই পৃথিবীর আলো দেখেছে। “ভালো লাগছে তোর মায়ের যোনিতে হাত দিতে পেরে…?” -সাবিহা প্রশ্ন করলো ছেলেকে, যদিও এটা বলার মত কোন কথাই নয়। কারন আহসানের উচ্ছ্বাস ও আগ্রহ চোখে পড়ার মতই। “হ্যা আম্মু, খুব ভালো লাগছে, আজ মনে হচ্ছে এই দ্বীপে এসে পড়াটা আমার সার্থক হয়েছে। নাহলে আমি কোনদিন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ যোনিটা দেখতে পারতাম না। আমি বাজি ধরে বলতে পারি আম্মু, তুমি এই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী, যে কিনা মাতৃত্ব, নারীত্ব আর যৌনতা তিন দিক থেকেই সমস্ত নারীর উপরে, আমার খুব গর্ব হচ্ছে আম্মু যে, আমি তোমার ছেলে। এই দ্বীপে এসে পরার কারনে আমার মনে যত কষ্ট ছিলো, সব আজ দূর হয়ে গেলো…” -আহসানের বলা প্রতিটি কথা যেন সাবিহাকে নাড়িয়ে দিচ্ছে, ওর বুকের ভিতরে ছেলের জন্যে আবেগ ভালোবাসা যেন আরো বেশি করে উথলে উঠছে। ছেলের কথা শুনে সাবিহা নিজের যোনিকে আরও সামনের দিকে ঠেলে দিলো, দু পা কে আরও বেশি করিয়ে ছড়িয়ে দিলো, যেন ছেলে আরও ভালো করে ওর যোনীর কাছে আসতে পারে, ওটাকে নিয়ে মনে সাধ মিটিয়ে খেলতে পারে। “খেল সোনা, তোর আম্মুর যোনিটাকে নিয়ে খেল, তোর মনের সাধ মিটিয়ে ওটাকে আদর কর, এই ফুটো দিয়েই তুই পৃথিবীতে বের হয়েছিলি, এটা দিয়েই তোর আব্বুর লিঙ্গ আমার যোনিতে ঢুকে উনার বীর্য আমার শরীরে ঢুকে তুই তৈরি হয়েছিস, এখনও এখান দিয়েই তোর আব্বুর লিঙ্গটা ঢুকে…” -সাবিহা যেন সুখের ধাক্কায় কাতরে উঠলো, ওর গলা ধরে এলো, ছেলের হাতে নিজের নারী জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদকে তুলে দিয়ে যেন খুব হালকা বোধ করছে আজ সে। “ওহঃ আম্মু, এই ফুটো দিয়েই আব্বু লিঙ্গ ঢুকায়? ওহঃ খোদা, আমার লিঙ্গটা ও যদি এখান দিয়ে ঢুকতে পারতো, আম্মু,, ওহঃ খোদা…তুমি কেন এমন নিয়ম বানালে যে ছেলের লিঙ্গ মায়ের যোনিতে ঢুকতে পারবে না। এমন সুন্দর যোনীর ভিতরেই তুমি নিশ্চয় বেহেস্তকে লুকিয়ে রেখেছো, সেই জন্যে ছেলেদের লিঙ্গকে ঢুকতে দাও না আম্মু। আমি আঙ্গুল ঢুকাই তোমার যোনীর ফুটাতে, তুমি মাষ্টারবেট করার সময়ে যেভাবে ঢুকাও?” -আহসানের মনের খেদ বা আফসোস শুনে সাবিহার যোনীর রস আরও বেশি করে বের হতে লাগলো। ছেলের কথার উত্তরে সাবিহা জবাব দিলো, “হ্যা রে দুষ্ট ছেলে, তোর মায়ের যোনিতে তোর লিঙ্গ তো ঢুকাতে পারবি না, তোর হাতের দুটো আঙ্গুল ঢুকিয়ে ভিতরটাকে নাড়িয়ে দে, তোর আম্মু রস এখনই বের হবে রে সোনা, আমি যে আর পারছি না, আমার দুষ্ট আদুরে ছেলেটা ওর আম্মুর যোনি নিয়ে কিভাবে খেলছে! ওহঃ খোদা, আমিও যে আর পারছি না…ছেলের কাছে নিজের যোনি মেলে ধরে নিজের যৌন সুখ আদায় করতে হচ্ছে ছেলেকে দিয়ে, এ কি তোমার পুরস্কার নাকি শাস্তি জানি না গো খোদা…” -সাবিয়াহ উপর আকাশের দিকে তাকিয়ে যেন উপরওলার কাছেই নিজের প্রশ্ন রাখলো।

আহসান ওর আম্মু কথা শুনেই দুটো আঙ্গুল ভিতরে ঢুকিয়ে নাড়াতে লাগলো, আর অন্য হাতের আঙ্গুলের পেট দিয়ে মায়ের যোনীর উপরের ক্লিট টাকে ঘষে দিতে শুরু করলো, “ওহঃ আম্মু, তোমার যোনীর ভিতরটা কি গরম, আর কি রকম ভেজা, যেন রসে জবজব করছে…ভিতরতা যেন কাঁপছে, যেন আমার আঙ্গুল নয়, আমার লিঙ্গটাকেই ডাকছে গো আম্মু…” -আহসান কথা বলতে বলতে ওর মায়ের মেলে ধরা যোনীর ভিতরে ওর দুটো আঙ্গুল ঢুকাতে আর বের করতে শুরু করলো, সাবিহা যেন নিঃশ্বাস আটকে যাচ্ছে, ছেলের হাতের স্পর্শেই যেন ওর রাগ মোচন হয়ে যাবে। হলোও তাই, শরীর কাঁপিয়ে সুখের সিতকার আর গোঙানি ছাড়তে ছাড়তে সাবিহা ওর যোনীর রস ছেড়ে দিলো। আহসান ওর মাকে সঙ্গ দিয়ে গেলো, শেষ কাঁপুনিটুকু পর্যন্ত। মায়ের শরীর স্থির হওয়ার পরে আহসান ওর হাত বের করে আনলো, ওর আঙ্গুল সহ হাতের পুরো তালু যেন রসে মাখামাখি হয়ে আছে, ওর মায়ের যোনীর রস। এটা মনে হতেই আহসান সেই হাতকে নিজের মুখের কাছে নিয়ে আগে জিভ দিয়ে ওটার স্বাদ পরীক্ষা করলো, দারুন সুস্বাদু সেই স্বাদ পেয়ে সে নিজের পুরো হাত আর আঙ্গুল চেটে খেয়ে নিলো। সাবিয়াহ চোখ বন্ধ করে ছিলো, তাই ছেলে এহেন কাজ চোখে পড়লো না তার। আহসান ওর হাতকে আবারও ওর মায়ের যোনীর কাছে নিয়ে আবারও দুটো আঙ্গুল ঢুকিয়ে আঙ্গুলগুলিকে ভিজিয়ে আনলো, আঙ্গুল ঢুকানোর স্পর্শ সাবিহা চোখ বন্ধ করেই আবার ও একটা চাপা গোঙানি দিয়ে উঠলো। আহসান আঙ্গুল বের করে আঙ্গুলে মাখা রস চেটে নিয়ে আবারও মায়ের যোনিতে আঙ্গুল ঢুকালো। এভাবে বেশ কয়েকবার এই কাজ করে সে জীবনে প্রথম কোন নারীর যোনীর স্বাদ গ্রহন করলো। যদিও সে যদি যোনিতে মুখ লাগিয়ে সরাসরি ওখান থেকে রস চুষে চেটে খেতে পারতো, তাহলে অনেক ভালো হতো, কিন্তু মাকে কোন রকম কষ্ট দিতে চায় না সে, মায়ের অবাধ্যও হতে চায় না।
Like Reply
#52
মনে হয় আমিও দীপে হারিয়ে গেছি।
Like Reply
#53
আহসান ওর মায়ের যোনি থেকে হাত না সরিয়ে ওখানের ফুলো ঠোঁট দুটিকে মুঠো করে ধরে রাখলো। সাবিয়াহ চোখে মেলে ছেলের দিকে তাকালে একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে আহসান বলে উঠলো, “আম্মু, তোমার যোনীর রসটাও খুব মিষ্টি, এত মজার কোন জিনিষ আমি আগে কোনদিন খাই নি। তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আম্মু…”। সাবিহাও ছেলের কথায় হেসে উঠলো, “মায়ের তো রস বের করে দিলি, এইবার আয় আমি তোর লিঙ্গের রস বের করে দেই…”। “মানে, তুমি আমাকে মাষ্টারবেট করিয়ে দিবে?” -আহসানের চোখ বড় হয়ে গেলো ওর মায়ের কথা শুনে। “হুম, সেটাই…” -সাবিহা সংক্ষেপে জবাব দিলো ও ধীরে ধীরে উঠে বসতে শুরু করলো। “কিন্তু, আমার বীর্যটা কিন্তু তোমার যোনীর উপর ফেলবো, আম্মু…” -আহসান আবদার করলো। “না, ওখানে না, অন্য জায়গায় ফেলবি আজ ওটা?” -সাবিহা সংক্ষেপে বললো। “কোথায় আম্মু, তোমার গায়ে? না, প্লিজ আম্মু তোমার গায়ে ফেলার চেয়ে তোমার যোনির উপর ফেলতে আমার বেশি ভালো লাগবে… ”-আহসান আবদার জানালো।

সাবিহা হাটু গেড়ে ছেলের সামনে বসে ওর মুষল লিঙ্গটাকে নিজ হাতে ধরে উপরের দিকে তাকিয়ে ছেলের চোখে চোখ রেখে বললো, “আজ, তোর বীর্য ফেলবি আমার মুখের ভিতর…”। আহসানের চোখ বড় হয়ে গেল ওর মায়ের কথা শুনে, ওর মায়ের মুখের ভিতর ফেলতে বলছে বীর্য, “ওহঃ খোদাঃ, এমন কথা আমি কোন ভাগ্য গুনে শুনলাম!" আহসান, "কিন্তু আম্মু মুখের ভিতর ফেললে তোমার খারাপ লাগবে না? তুমি না বললে যে তুমি আব্বুর বীর্য কোনদিন মুখে নাও নি?” “হুম, কিন্তু আজ তোরটা নিবো, তুই আমার প্রতি তোর যেই ভালোবাসা প্রকাশ করেছিস, সেই জন্যে আজ তোর বীর্য আমার মুখে নিবো। আর শুধু মুখেই নিবো না, আজ তোর সামনেই আমি তোর সব বীর্য খেয়েও নিবো আমার জীবনে প্রথমবারের মতো…” -সাবিহা ছেলের চোখে চোখ রেখে বললো, আর সেই কথা আহসানের মনে ওর মায়ের জন্যে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাকে যেন আরেক ধাপ উচুতে উঠিয়ে নিলো।

সাবিহা ওর মুখ থেকে বেশ কয়েকদলা থুথু ফেললো আহসানের লিঙ্গের উপর, এরপরে ওর হাত দিয়ে আহসানের লিঙ্গটাতে থুথু মাখিয়ে ওটার সমস্ত গায়ে হাতের স্পর্শ দিয়ে ওটাকে পিচ্ছিল করে নিলো। ধীরে ধীরে খেচতে শুরু করলো সাবিহা, মাঝে মাঝে উপরে ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে চেষ্টা করলো ওর মুখের অভিব্যাক্তি। আহসান যেন জান্নাতে চলে গেছে, ওর আম্মু নিজ হাত দিয়ে ওর লিঙ্গ খেচে দিচ্ছে। কোথায় ওর নিজের খসখসে শক্ত হাত, আর কোথায় ওর আম্মুর নরম কোমল হাতে চিকন চিকন আঙ্গুলগুলি ওর মোটা ষণ্ডা মার্কা লিঙ্গটাকে বেড় দিয়ে ধরে ধীরে ধীরে খেচে দিচ্ছে, আর তার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে যে ওর আম্মু আজ ওর লিঙ্গের বীর্য খাবে। উফঃ কি যে দারুন সব অভিজ্ঞতা ওর হচ্ছে এই দ্বীপে আসার পর থেকে! নিজের ভাগ্যকে আজ ও নিজেই হিংসে করতে লাগলো। এই পৃথিবীর কটা ছেলের কপালে এমন সুন্দরী গুণবতী মা থাকে, আর সেই মায়ের সাথে কটা ছেলে ও যা করছে সেটা করতে পারে? এসব চিন্তা করে ওর শরীর শিহরনে কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো। সাবিহা ছেলের মুখের ও লিঙ্গের নড়াচড়ার দিকে কঠিন মনোযোগ দিয়ে তাকিয়ে পর্যবেক্ষণ করছে। যখনই আহসানের উত্তেজনা বেড়ে যাচ্ছে, তখনই সেটাকে কমিয়ে আনছে সে। মাঝে মাঝে ছেলের বড় বড় অণ্ডকোষ দুটিকেও হাতের মুঠোতে নিয়ে টিপে দিচ্ছে। লিঙ্গের মাথার চারপাশটাকে বিশেষ মনোযোগ দিয়ে আদর করছে সাবিহা। আহসান মাঝে মাঝে সুখে চোখ বুজে ফেলছিলো, আবার মাঝে মাঝে ওর আম্মুর দিকে তাকিয়ে দেখছিলো কিভাবে ওর আম্মু ওর লিঙ্গটাকে খেচছে, কত কারুকার্যের সাথে, কতটা দক্ষতার সাথে। দেখে দেখে শিখে নিচ্ছে আহসান। প্রায় ২০ মিনিট ধরে বার বার নিজের মুখের থুথু লাগিয়ে লাগিয়ে সাবিহা খেচে চললো ওর ছেলের বড় আর মোটা লিঙ্গটাকে। এরপরে অন্তিম সময় ঘনিয়ে এলে সাবিহা ছেলেকে বলে দিলো, “তোর বির্যপাতের সময় আমি হাত সরিয়ে নিবো, আর তুই তোর হাত দিয়ে এটাকে ধরে ঠিক তোর আম্মুর হা করে রাখা মুখের ভিতর ফেলবি তোর বীর্যগুলিকে…ঠিক আছে?” -সাবিহা ছেলেকে বুঝিয়ে দিলো। “কিন্তু আম্মু, আবারও চিন্তা করে দেখো, তোমার যদি খারাপ লাগে আমার বীর্য মুখে নিতে, যদি তোমার বমি হয়ে যায়?” -আহসান ওর মাকে সাবধান করে দিলো। 

সাবিহা মাথা নেড়ে ছেলের কথাকে উড়িয়ে দিলেন। আরও প্রায় ২ মিনিট পরে আহসান বলে উঠলো, “আম্মু এখনই পড়বে…ওহঃ খোদা, কি যে সুখ লাগছে আজ…” -ছেলের কথা শুনে সাবিহা হাত সরিয়ে নিলো আর নিজের মুখে বড় হা করে রইলো ছেলের লিঙ্গের মাথা বরাবর। আহসান নিজের হাত দিয়ে লিঙ্গটাকে ওর মায়ের মুখের বরাবর তাক করে ধরে তিন চারটা খেচা দিতেই বের হতে শুরু করলো আহসানের বীর্য। প্রথম ছিটাটা গিয়ে পড়লো একদন সাবিহার গলার ভিতরে, ওটাকে গিলার চেষ্টা করার আগেই আরও ৪/৫ টা ছিটা ঢুকে গেলো, সাবিহা ওর নাক দিয়ে নিঃশ্বাস আটকে মুখ ভরে নিতে শুরু করলেন ছেলের বীর্য। এরপরে প্রায় পুরো ১ মিনিট ধরে চললো আহসানের লিঙ্গের মাথার ফুটো দিয়ে বীর্যরস বেড় হওয়ার কাজ। সাবিহার পুরো মুখ ভর্তি হয়ে যখন গড়িয়ে পরতে শুরু করলো, তখন সাবিহা ওর চিবুকের নিচে ওর ভালো হাতটা পেতে দিলো। যেটুকু ওর মুখ উপচে গড়িয়ে পড়ছিলো, সেটুকু ওর হাতের তালুতে জমা হতে শুরু করলো। বীর্য ফেলা শেষ হলে সাবিহ ছোট ছোট ঢোঁক গিলে গিলে ছেলের বীর্যগুলি গিলতে শুরু করলো, মুখেরগুলি শেষ হলে হাতের তালুর গুলিও সে পান করলো। আহসান নিরব ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতার দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো ওর পরম ভালোবাসার মানুষ, পরম পূজনীয় মায়ের দিকে।

“উফঃ সোনা, তোর বীর্যগুলি যা মিষ্টি, খেতে এতো মজা লেগেছে সোনা…আমার পেট ভরে গেছে, দেখলি আমার মুখেও আঁটেনি এতটা ঢেলেছিস তুই, এতগুলি বীর্য যদি একসাথে কোন মেয়ের যোনীর ভিতরে পরে, তাহলে সেদিনই ওই মেয়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাবে…যা ঘন তোর বীর্যগুলি…” -সাবিহা ছেলের প্রশংসা করলো, যেটা আসলেই পুরো সত্যি ছিলো। আহসান শুধু একটা নিরব হাসি দিলো ওর মায়ের মুখে স্তুতি শুনে। এরপরে ওরা দুজনে স্নান করতে নেমে গেলো, আহসান ওর মায়ের সাড়া শরীর, গলা, পিঠ, পাছা, সামনের দিকে বুক, পেট, তলপেট, যোনি, উরু, সব ঘষে ঘষে আদর দিয়ে দিয়ে ধুয়ে দিলো। এই গোসল করানোর মাঝেও ওদের দুষ্টমি আর খুনসুটি চলছিলো। সাবিহাকে বার বার সুড়সুড়ি দিচ্ছিলো আহসান, আর সাবিহা হেসে গড়িয়ে পরে ছেলের দিকে পানি ছুড়ে মারছিলো। সাবিহার মনে আজ আর কোন বাধা ছিলো না ছেলের সাথে সাড়া শরীর নিয়ে খেলা করতে, দুষ্টমি করতে, পানি ছিটিয়ে অন্যকে বিরক্ত করতে, জলকেলি করতে। প্রায় ঘন্টাখানেক দুজনে ঝর্ণার পানিতে গা ভিজিয়ে সন্ধ্যে নামার কিছু আগে ফিরলো নিজেদের বাড়িতে। আহসান আজও খুব খুশি, কারণ আজকের রাতটাও সে ওর মায়ের সাথে ঘুমুতে পারবে।
Like Reply
#54
আজ রাতেও আহসানের সাথেই ঘুমালো সাবিহা। সাবিহার হাতের ব্যথা কমতে শুরু করেছে, হাতের ফোলা ভাবটা এখনও সম্পূর্ণ স্বাভাবিক না হলেও কিছুটা কমেছে। আঙ্গুলগুলি একটু একটু নড়াচড়া করতে পারছে সে এখন, যদিও বেশি নাড়ালেই ব্যথা হচ্ছে। রাতে বিছানায় শুয়ে দুজনের মনেই আজকের দিনের ঘটনা বার বার ফিরে আসছিলো। আহসান জানতে চাইলো, “আম্মু, একটা কথা জিজ্ঞেস করি? আজ তুমি আমাকে যা দিলে, সেটা কি আমি জোর করাতেই দিলে নাকি নিজে থেকেই দিলে?” সাবিহা ছেলের প্রশ্ন এক মুহূর্ত চিন্তা করলো, তারপর বললো, “দুটোই রে, দুটোই…তুই না চাইলে কিভাবে আমি দেই, বল? আর আমারও ইচ্ছে ছিলো, কিন্তু নারীদের তো নিজে থেকে মুখ ফুটে কখনও পুরুষের কাছে যৌনতা চাইতে নেই, এটাই আমার এতদিনের শিক্ষা। তাই তোকে অনেক কিছু দিতে চাইলেও আমি কি নিজে থেকে দিতে পারি? তুই চাইলে, সেটা দেয়া আমার জন্যে সহজ হয়। তবে আমি খুব আনন্দ নিয়েই তোর সাথে বিকেলের সময়টা কাটিয়েছি, এমন তীব্র যৌন সুখ আমার বিবাহিত জীবনে আমি কোনদিন পাই নি রে…যা আজ তোর কাছ থেকে পেলাম…” -সাবিহা কথা বলতে বলতেই কাপড়ের উপর দিয়েই ছেলের লিঙ্গটাকে মুঠো করে ধরলেন। মায়ের এই নিজ থেকে ওর লিঙ্গ ধরাতে খুব খুশি হলো আহসান, সে দ্রুত নিজের কাপড় খুলে ওর মায়ের আরও কাছে এসে মায়ের ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে চুমু দিতে লাগলো। “আম্মু, সেদিন তুমি বললে যে, আমার লিঙ্গটা বেশ বড়, এটা কি স্বাভাবিক নাকি কোন রোগ?” -আহসান জানতে চাইলো। “না সোনা, রোগ হবে কেন? তোর লিঙ্গ সম্পূর্ণ স্বাভাবিক…বললাম না কোন কোন পুরুষের লিঙ্গ বড় হয়, কারো ছোট হয়…” -সাবিহা ছেলের নগ্ন লিঙ্গটাকে এখন ধরে বেশ আরাম পাচ্ছে, আহসান নিজে থেকেই কাপড় খুলে ফেলার পর। “তাহলে আমার এই বড় লিঙ্গ দেখলে কি কোন মেয়ে ভয় পাবে, আম্মু? বা কোন মেয়ের সাথে যদি আমি সেক্স করি, সে কি ব্যথা পাবে?” -আহসান জানতে চাইলো। “না, কেন ভয় পাবে? বরং আরও খুশি হবে, মনে মনে আরও বেশি উত্তেজিত হবে। ছেলেরা যেমন মেয়েদের বড় বড় দুধ আর বড় উঁচু পাছার জন্যে পাগল থাকে, তেমনি মেয়েরাও ছেলেদের বড়, শক্ত আর মোটা লিঙ্গের জন্যে পাগল থাকে। তবে কোন মেয়ের কপালে কোন ধরনের লিঙ্গের পুরুষ আছে, সেটা তো আর কেউ জানে না। তবে তোর লিঙ্গের মত বড় আর মোটা লিঙ্গ নিতে যেকোন মেয়ের প্রথম একটু কষ্ট হবেই, তবে ধীরে ধীরে দুজনেই স্বাভাবিক হয়ে যাবে।।” -সাবিহা বললো।

আহসান, “আচ্ছা, সেক্স করার সময়ে কি লিঙ্গ পুরোটা ঢুকিয়ে দিতে হয় নাকি অল্প একটু ঢুকিয়ে সেক্স করে?” সাবিহা, “না, বোকা ছেলে, অল্প একটু ঢুকালে ভালো লাগবে? পুরোটা ঢুকালে বেশি সুখ হবে, বেশি আরাম হবে। আর যখন তুই বীর্যপাত করবি কোন মেয়ের যোনীর ভিতরে, তখন তোর লিঙ্গটা একদম পুরোটা গোড়া পর্যন্ত ঢুকিয়ে দিয়ে তারপর নিজের শরীরকে ওই মেয়ের শরীরের সাথে চেপে ধরে এর পরে বীর্যপাত করবি, তাহলে তোর বীর্য ওই মেয়ের একদম জরায়ুর ভিতরে ঢুকে যাবে, যেখানে ওর উর্বর ডিম অপেক্ষায় রয়েছে, তোর বীর্যের ভিতরের শুক্রাণুগুলিকে দিয়ে নিষিক্ত হবার জন্যে…” আহসান, “আচ্ছা, আম্মু, আমার বয়স তো অনেক কম, আমার বীর্য দিয়ে কি কোন মেয়ের বাচ্চা হবে? মানে তুমি যেমন বলেছিলে, পুরুষ মানুষের বয়স বেশি হয়ে গেলে ওদের বীর্য দিয়ে আর বাচ্চা জন্ম নেয়া সম্ভব হয় না, সেই রকম, আমার মত অল্প বয়সের ছেলের বীর্যে কি কোন মেয়ের বাচ্চা হতে পারে?” সাবিহা, “অবশ্যই পারে, ছেলেদের যেদিন থেকে বীর্য তৈরি হয়, সেদিন থেকেই সে যে কোন উর্বর মেয়ের পেটে বাচ্চা তৈরি করার ক্ষমতা তৈরি হয়ে যায়…তবে যেই মেয়েটির পেটে সে বাচ্চা দিতে চায়, সেই মেয়েটির শরীরও বাচ্চা তৈরির জন্যে সক্ষম হতে হবে…মানে মেয়েদেরও বাচ্চা জন্ম দেয়ার জন্যে একটা বয়স থাকে, এরপরে আর বাচ্চা জন্ম দেয়া যায় না…” আহসান, “সেটা কি রকম? মানে কোন বয়স পর্যন্ত?” সাবিহা, “একটা মেয়ের যেদিন মাসিক শুরু হয়, সেদিন থেকে যতদিন ওর মাসিক বন্ধ না হয়ে যায়, সেদিন পর্যন্ত…যে কোন সময় সে বাচ্চা পেটে ধারন করতে সক্ষম হয়…”। সাবিহার কথা শুনে আহসান একটু ভ্রু কুচকালো, মাসিক শব্দটা ও সে শুনে নাই কোনদিন। “এটা কি বললে মাসিক? এর মানে কি?” -আহসান জানতে চাইলো। সাবিহা ছেলের অজ্ঞতায় মুচকি হাসলেন, এরপরে ছেলেকে সব বুঝিয়ে বললেন, “শুন, ছেলেদের যেমন একটা বয়সে এসে ওদের লিঙ্গ খাড়া হতে শুরু করে, অণ্ডকোষে বীর্য তৈরি হতে শুরু করে, তেমনি মেয়েদেরও এই রকম ১২/১৩/১৪ বছর বয়সে এসে মাসিক শুরু হয়। মাসিক মানে হলো মাসে একবার একটি মেয়ের যোনি দিয়ে ৩/৪ দিনের জন্যে রক্ত ঝরতে থাকে…এটাকেই মাসিক বা পিরিয়ড বলে। মানে এটা নির্দিষ্ট একটা সময়ে শুরু হবে, আর এক নাগারে ৩/৪ দিন মেয়েটার যোনি দিতে অল্প অল্প করে রক্ত পড়তে থাকবে, এরপরে আপনাতেই সেটা ভালো হয়ে যাবে। আর এর পরের ২৮ দিন কোন রক্ত বের হবে না, ২৮ দিন পরে আবার মেয়েটার যোনি দিয়ে রক্ত পড়তে থাকবে, আবার ও ৩/৪ দিন এক নাগারে রক্ত পড়বে। এভাবে যতদিন ওই মেয়েটার এই রকম মাসে মাসে মাসিক বা পিরিয়ড হতে থাকবে, ততদিন পর্যন্ত সেই মেয়ে বাচ্চা জন্ম দিতে সক্ষম থাকে। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে মেয়েদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়, তবে এটা সবার ক্ষেত্রে সমান বা একই বয়সে হয় না, কারো কারো ৪০ বছর বয়সে ও পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাই, কারো আবার ৫৫ বছর বয়সে এসেও দেখা যায় যে পিরিয়ড হচ্ছে…”। “ওয়াও, আম্মু, এই জিনিষ টা আমার একটু ও জানা ছিলো না, কিন্তু যোনি দিয়ে রক্ত পড়লে মেয়েদের ক্ষতি হয় না, মানে ব্যাথা হওয়া, কষ্ট হওয়া?” -আহসান অবাক করা গলায় জানতে চাইলো। সাবিহা, “নারে, এই রক্ত পড়ার মধ্যে তেমন কোন কষ্ট নেই, শুধু অস্বস্তি আছে, মানে সারাদিন রাত ধরে একটু একটু করে রক্ত বের হচ্ছে, ব্যাপারটা কেমন বিরক্তির না? কিন্তু এই রক্ত বের হয় বলেই মেয়েরা মা হতে পারে, না হলে ওরা কোনদিন মা হতে পারতো না, এই রক্ত পড়ার মানে হলো যে ওর জরায়ু বাচ্চা নেয়ার জন্যে তৈরি…সে এখন মা হতে পারবে…” আহসান, “পরে আবার এটা নিজে থকেই ভালো হয়ে যায়, ওষুধ লাগে না?” সাবিহা, “না, কোন ওষুধ লাগে না, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে, উনি নিজেই আবার ভালো করে দেন…তবে প্রতি মাসের ওই ৩/৪ দিন মেয়েরা ওদের যৌন সঙ্গীর সাথে সেক্স করতে পারে না…”। ”হুম, বুঝতে পারছি…যেখান দিয়ে লিঙ্গ ঢুকবে সেখান দিয়ে রক্ত পড়লে, কিভাবে সেক্স হবে? আচ্ছা, আম্মু তখন রক্ত বের হয়ে ওদের কাপড়ে লেগে যায় না?”-আহসান বুঝতে পেরে বললো। সাবিহা, “যায় তো, সেই জন্যে তখন মেয়েরা অতিরিক্ত কিছু কাপড় যোনীর মুখে লাগিয়ে রাখে, যেন রক্ত বের হয়ে পা দিয়ে গড়িয়ে পড়তে না পারে…” আহসান, “তুমি ও লাগাও?” সাবিহা, “হুম, না হলে তো দেখতে পেতি আমার পা বেয়ে রক্ত পড়ছে, তাই না?”। “কিন্তু এই রক্ত বের হলে মেয়েদের শরীর ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে যায় না?” -আহসানের মনের সন্দেহ যাচ্ছে না। সাবিহা, “কিছুটা দুর্বল তো হয়ে যায়, রক্ত যাবার পড়ে, কিন্তু এর পড়ে আবার রক্ত হওয়ার আগে যেই ২৮ দিন সময় পায়, তাতে শরীর ঠিক হয়ে যায়…তবে এই মাসিকের পরে মেয়েদের শরীরে যৌন উত্তেজনা খুব বেড়ে যায়। যেদিন থেকে মাসিক ভালো হয়ে যায় সেদিন থেকে সেক্সের জন্যে মেয়েরা পাগল হয়ে থাকে…”। “তোমার কবে মাসিক হবে, আম্মু?” -আহসান জানতে চাইলো। সাবিহা একটু লজ্জা পেলো, ছেলেকে এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে। সাবিহা, “আরও দু সপ্তাহ পড়ে হবে, কেন?” “মানে তখন দেখবো, কিভাবে তোমার যোনি দিয়ে রক্ত বের হয় আর যখন তোমার মাসিক শেষ হবে তখন আমি সারাদিন তোমার চারপাশে আমার লিঙ্গটাকে ঠাঠিয়ে রেখে ঘুরবো, যদি তোমার খুব সেক্স উঠে যায়, আর তুমি উত্তেজিত হয়ে আমার লিঙ্গটাকে যোনিতে ঢুকিয়ে নাও, এই আশায়…” -আহসান কথাটা বলার সময়ে ওর লিঙ্গটা কেঁপে কেঁপে উঠলো ওর মায়ের হাতের ভিতরে।

“দুষ্ট ছেলে! সব সময় শুধু মায়ের যোনিতে বাড়া ঢুকানোর ফন্দী আঁটছে! এইসব দুষ্ট দুষ্ট বুদ্ধি না করে, বিকালের মত আমার যোনিটাকে তোর আঙ্গুল দিয়ে একটু ঘষে দে না, সোনা…তোর সাথে এইসব নিয়ে কথা বলতে বলতে আমার যোনি রসে ভরে গেছে…” -সাবিহা নিজে থেকেই ছেলেকে বলছে ওর যোনিতে আঙ্গুল ঢুকিয়ে ওকে সুখ দিতে এ যেন স্বপ্ন আহসানের কাছে। ওর আম্মু যে ওর কত আপন হয়ে গেছে, সেটা বুঝতে পারলো সে। “আম্মু, আমি চিত হয়ে শুই, তুমি যোনিটাকে আমার মুখের দিকে ফিরিয়ে আমার বুকের উপর উঠে বস, আমি তোমার সাথে কথা বলতে বলতে তোমার যোনিটার রস বের করে দিচ্ছি…” -আহসান বলেই সে চিত হয়ে শুয়ে গেলো। ওর গায়ে কোন কাপড় ছিলো না। সাবিহা, “তোর বুকের উপর বসলে তোর দম আটকে যাবে না, আমার শরীরের চাপ খেয়ে?” “না, আম্মু, তুমি তো অনেক পাতলা, আর এই দ্বীপে আসার পর থেকে আমার শরীরে এখন অনেক শক্তি এসে গেছে কাজ করতে করতে, আমি তোমার ওজন সইয়ে নিতে পারবো…এভাবে বসলে, আমি একই সাথে তোমার যোনি ও দেখতে পারবো, আবার তোমার মুখ ও দেখতে পারবো…আবার তোমার যোনিতে আঙ্গুলও ঢুকাতে পারবো…যখন তোমার যোনীর রস বের হয়ে, তখন তোমার চেহারা এতো সুন্দর, এত আকর্ষণীয় হয়ে যায়, যে শুধু তাকিয়ে দেখতেই ইচ্ছে করে…আচ্ছা, আম্মু সব মেয়েরাই কি যৌন সুখের তৃপ্তি পেলে এমন সুন্দর হয়ে যায়?” -আহসান ওর হাত দিয়ে ওর বুকের জায়গাটা দেখিয়ে দিলো ওর মাকে, ওখানে বসার জন্যে। সত্যিই সাবিহার যোনী রসে ভরে গেছে ছেলেকে এতক্ষন ধরে মাসিক বুঝাতে গিয়ে, ও যখন আহসানের পেটের দু পাশে দু পা রেখে ওর বুকের উপর এসে বসলো, তখন ওর যোনীর বাইরের ঠোঁট দুটিও অল্প অল্প ভিজে আছে দেখে আহসান দুষ্টমি করে বললো, “আমার দুষ্ট আম্মুটার যোনি, এমন রসে ভরে আছে কেন? আমার লিঙ্গ দেখলে যদি তোমার এতই ভালো লাগে, তাহলে ওটাকে যোনির ভিতরে ঢুকিয়ে নিলেই তো হয়…” -আহসান ওর দু হাত দিয়ে ওর মায়ের যোনি ফাঁক করে ধরে ভিতরটাকে দেখে নিলো। “চুপ কর শয়তান ছেলে, মায়ের যোনিটাকে ভালো করে ঘুঁটে দে…” -সাবিহা যেন আবদার করছে ছেলের কাছে ওর যোনীতে ছেলের আঙ্গুল চালনা অনুভব করবে বলে। আহসান ওর মায়ের আদেশ মত এক হাত দিয়ে ওর ক্লিটটাকে ঘষে দিতে দিতে অন্য হাতের দুটো আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলো যোনীর ভিতরে। ধীরে ধীরে আঙ্গুল দিয়ে ওর মায়ের যোনীর রস খেঁচে বের করতে শুরু করলো। আহসান, “আম্মু, তোমার যোনিটা খুব সুন্দর, যতবার দেখি, ততই মুগ্ধ হই, ভিতরে কি গরম। আমার আঙ্গুল মনে হচ্ছে পুড়ে যাবে…”। “আরও ভিতরে ঢুকালে বুঝবি আরও বেশি গরম…” -সাবিহা ছেলের দিকে তাকিয়ে বললো। ওর ইচ্ছে করছিলো, ছেলের মুখের সাথে নিজের যোনিটাকে চেপে ধরে ওকে দিয়ে চুষিয়ে নিতে, কিন্তু লজ্জায় বলতে পারলো না। “আরও ভিতরে ঢুকাতে হলে আমার লিঙ্গের মত বড় লম্বা কিছু লাগবে আম্মু, আমার আঙ্গুল তো আর ভিতরে ঢুকছে না, কিন্তু আম্মু তোমার যোনি এমন টাইট, আমার আঙ্গুলকে যেন চিপে ধরেছে, সেখানে আমার লিঙ্গের মত বড় মোটা কিছু কি ঢুকবে? আটকে যাবে না?” -আহসান যে নিশ্চিত হতে চাইলো যে ওর আম্মুর যোনিতে ওর লিঙ্গ ঢুকতে পারবে কি না। “বোকা ছেলে, বলেছি না, লিঙ্গ ঢুকতে শুরু করলে যোনি সেটাকে আপান থেকেই জায়গা তৈরি করে দেয়। তবে তোর লিঙ্গটা এতো বড়, তোর আব্বু দ্বিগুণ হবে, আর এতো মোটা, এটা যোনীর ভিতরে ঢুকাতে গেলে আমার খুব কষ্ট হবে প্রথমে…তবে একটা কথা কি জানিস! পৃথিবীতে এমন কোন ছেলের লিঙ্গ নাই, যেটা ওর মায়ের যোনিতে ফিট হবে না আর এমন কোন মেয়ে নাই, যার যোনিতে ওর বাবার লিঙ্গ ফিট হবে না…উপরওয়ালা এটা মানুষের ভিতরে প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি করে দিয়েছেন…মানে তুই আমার ছেলে, তোর লিঙ্গ এই পৃথিবীর কারো যোনিতে না ঢুকলে ও তোর মায়ের যোনিতে ঠিকই ফিট হবে…বুঝলি বোকা ছেলে…এখন কথা না বলে ভালো করে তোর দুষ্ট আম্মুর যোনিটা খুচিয়ে দে না তোর আঙ্গুল দিয়ে…” -সাবিহা যেন এই সব নোংরা কথা বলতে বলতে কামে পাগল হয়ে গেছে। আহসান, “কিন্তু আম্মু, এটা কেন? মানে এই নিয়ম কেন? এটা কি সেই জন্যে যেন সব ছেলেরা ওদের মায়ের সাথে সেক্স করতে পারে?” “না রে, এটা কোন নিয়ম না, এটা হলো কথার কথা, মানে প্রচলিত কথা…তবে এই কথাগুলির একটা ভিত্তি মনে হয় আছে…যদি আমি ঠিক নিশ্চিত না…”-সাবিহা যেন কিছু একটা ভাবছে। আহসান, “কি ভিত্তি? বলো না আমাকে?” “কি বলবো? আসলে আমি নিজে ও ঠিক জানি না, আমি শুধু আন্দাজ করছি মাত্র…” -সাবিহা ছেলেকে কথাটা বলতে চাইলো না। “যেটা আন্দাজ করছো, সেটাই বলো না, আমি ও একটু চিন্তা করি সেই কথাটা…” -আহসান যেন নাছোড়বান্দা, মায়ের কাছ থেকে এই প্রবাদের উৎপত্তি সে জেনেই ছাড়বে। 
Like Reply
#55
সাবিহা বলতে চাইছিলো না, কারন এটা শুনলে, ছেলে হয়ত আবারও ওর সাথে সেক্স করার জন্যে বেশি আগ্রহি হয়ে উঠবে আর ওর মুখের মানা শুনবে না। “আচ্ছা, বলছি, শুন, এই পৃথিবীতে তো প্রথম দুইজন মানুষ ছিলো, আদম আর হাওয়া, উনারা হলেন আমাদের আদি পিতা ও মাতা, উনাদের দুই জন থেকেই এই পৃথিবীর সমস্ত মানুষের উৎপত্তি। উনাদের মিলনের ফলে প্রতিবারে দুটি করে সন্তান হতো, একটি ছেলে আর একটি মেয়ে। এর পরে ছেলে আর মেয়েরা যখন বড় হলো, তখন পরের প্রজন্মের উতপত্তির জন্যে হয়ত সেই ছেলেরা, ওর মায়ের সাথে আর বোনের সাথে সেক্স করতো, বা ওই মেয়েরা ওদের ভাইয়ের সাথে বা বাবার সাথে সেক্স করতো, ফলে আদম আর হাওয়ার মেয়েদের ঘরে আরো সন্তান আসলো, আর মা হাওয়াও হয়তো নিজের ছেলের দ্বারা আবারও গর্ভবতী হলো, এভাবে ধীরে ধীরে পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা বাড়তে শুরু করলো। সেই জন্যেই এই কথাটা হয়ত মানুষ বলে যে, একটা ছেলের লিঙ্গ যত বড় হোক না কেন ওর মায়ের যোনিতে ঠিকই এঁটে যাবে…তবে এই কথা গুলি সবই আমার মনের চিন্তা, সত্য নাকি মিথ্যা, সেটা আমি জানি না। তবে আদমের ছেলেদের মধ্যে নাকি ওর সুন্দরী বোনদেরকে বিয়ে করার জন্যে মারামারি হয়েছিলো, সেটা শুনেছি, এক ছেলে বোন কে বিয়ে করার জন্যে নিজের মায়ের পেটের ভাইকেও হত্যা করেছিলো। এটা মোটামুটি সত্য কথা।” -সাবিহা ছেলেকে সংক্ষেপে বললো। “তার মানে, তুমি যেটা বলছো যে, তোমার আর আমার সেক্স হলো অজাচার, Incest বা নিষিদ্ধ, কিন্তু সেই Incest থেকেই তো আমাদের সবার উৎপত্তি, তাই না?” -আহসান যেন অকুল সাগরে কোন একটা তরী খুজে পেলো। “হুমমম…এক দিক দিয়ে বলতে গেলে, সেটাই ঠিক, আমাদের সবার জন্মের পিছনে কোন না কোন এক সময় Incest ছিলো, এমনকি এই পৃথিবীতে একটা সময় পর্যন্ত যে কোন মেয়ে, যে কোন ছেলের সাথে সেক্স করতে পারতো, আরব দেশেও এক সময় ছেলেরা মায়ের সাথে সেক্স করতো, মাকে পছন্দ হলে বিয়ে করতো, নিজের বউ করে রাখতো, সেটা সামাজিকভাবে স্বীকৃতও ছিলো। পরে আমাদের ধর্মের আবির্ভাবের পরে এই সব কাজকে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হলো, আর এই গুলি যে পাপ কাজ, সেটা বলে দেয়া হলো…সেই থেকেই আমাদের সমাজে মা-ছেলে, বাবা-মেয়ে, বা আপন ভাই-বোনদের সেক্স নিষিদ্ধ…” -সাবিহা ছেলের কথার উত্তর দিলো। “ওহঃ খোদা, সেই নিয়মটা যদি এখনও থাকতো, তাহলে তোমাকে আমি আমার বউ করে ফেলতাম, আর আব্বু বসে বসে আঙ্গুল চুষতো…” -আহসান আক্ষেপ করে বললো। “এই শয়তান ছেলে, তোর আব্বুর বউ কে তুই বিয়ে করে নিজের বউ বানালে, তোর আব্বু একা হয়ে যাবে না? তখন তো তোরা বাবা ছেলে আমাকে নিয়ে মারামারি করবি, সেই আদমের ছেলেদের মতন…” -সাবিহার অন্তর সেই কথা চিন্তা করে যেন কেঁপে উঠলো।

“আচ্ছা আম্মু, এখন তো আমরা একটা দ্বীপে আছি, এটাই আমাদের পৃথিবী, এখানে যদি নতুন করে Incest শুরু হয়, তাহলে ক্ষতি কি? আমাদের কারো কোন ক্ষতি হবে কি?” -আহসান জানতে চাইলো। “সবার আগে তোর আব্বু রাজি হবে কি না, সেটাই তো বড় কথা, কারণ আমাকে বিয়ে করার পর আমার শরীরের মালিক তো সে হয়ে গেছে…আচ্ছা, তুই তো ভারী দুষ্ট হয়ে গেছিস, আমার যোনিতে আঙ্গুল ঢুকিয়ে আমাকে দিয়ে কত কথা বলাচ্ছিস, মাকে সুখ দেবার কোন চিন্তাই নেই যেন তোর?” -সাবিহা নিজের কোমরে দুই হাত রেখে ছেলেকে তাড়া দিলো। “ওহঃ স্যরি আম্মু, তোমার সাথে কথা বলতে বলতে আমার মাথায় যে কত কথা আসে, সেই জন্যে খেই হারিয়ে ফেলছিলাম…” -আহসান লজ্জা পেয়ে ওর মায়ের যোনির আঙ্গুল দিয়ে খেঁচতে লাগলো। কিছু পরে আহসান ওর হাতের গতি বাড়িয়ে দিলো, আর বললো, “এসব করতে করতে কথা বললে আরও বেশি ভালো লাগে, আম্মু, আমি কোনদিন ভাবতেই পারি নি যে, তোমার সাথে আমি কোনদিন এইসব নিয়ে কথা বলতে পারবো…সত্যিই এই দ্বীপে আসাটা আমার সার্থক করে দিলে তুমি…তোমার সাথে এভাবে সেক্স নিয়ে মন খুলে কথা বলতে পেরে আমার সব কষ্ট দূর হয়ে গেছে…আব্বু চলে আসলে তুমি আবার আমার কাছ থেকে দূরে চলে যাবে না তো আম্মু?” “বলতে পারছি না বাবা, তবে আমি চেষ্টা করবো, তোর চাহিদা পূরণ করার জন্যে, তোর আব্বুকে লুকিয়ে লুকিয়ে তোর আর আমার এই সব ছোট ছোট দুষ্ট দুষ্ট কথা চলতেই থাকবে।” -সাবিহার যোনী মোচড় মেরে মেরে উঠছে, সে একটু পর পর আহসানের বুকের উপর থেকে নিজের শরীর উপরের দিকে উঠিয়ে দিচ্ছে যেন আহসানের আঙ্গুলকে আরও ভিতরে নিতে পারে। “আর, রাতে আম্মু?” -আহসান জানতে চায়। “রাতে তোর আব্বু ঘুমিয়ে গেলে আমি মাঝে মাঝে চলে আসবো তোর বিছানায়, তবে উপরের মাচায় তোর আব্বু থাকলে বেশি কিছু হবে না, শুধু আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবি, ঠিক আছে?” -সাবিহা উপায় বাতলে দিলো। আহসান মাথা নেড়ে সম্মতি জানালো। আহসান ওর আম্মুর যোনির ভিতরে নিজের আঙ্গুল দিয়ে খেঁচতে লাগলো আর অন্য হাতে যোনির ক্লিটটা কে ও ঘসে দিতে লাগলো। মাঝে মাঝে ওর আম্মুকে যোনির রস ছাড়ার জন্যে উৎসাহও দিয়ে যাচ্ছিলো সে। “আম্মু, তোমার যোনীর রস ছেড়ে দাও, মনে করো, যেন আমার আঙ্গুল না, আমার লিঙ্গটা ঢুকছে তোমার যোনীর ভিতরে, আমার লিঙ্গটা পুরোটা তোমার যোনির ভিতরে একদম এঁটে বসে আছে, তুমি আমার লিঙ্গটাকে যোনি দিয়ে কামর দিচ্ছো, আমার লিঙ্গের ঠাপ খেয়ে তোমার যোনিতে ঝড় উঠেছে, সেই ঝড়ের তাণ্ডবে তোমার রস বের হচ্ছে…” -আহসানের কথা শুনে সাবিহা জোরে গুঙ্গিয়ে উঠলো। চাপা শীতকারের সাথে ওর শরীর কাঁপতে শুরু করলো আর যোনিতে ঢুকানো ছেলের আঙ্গুলগুলিকে যোনীর মাংসপেসি দিয়ে কামড়ে ধরে রাগ মোচন করতে লাগলো। আহসানের বুকেরও গলার কাছে ভিজে গেলো ওর আম্মুর যোনীর রসে, আহসান ওর আঙ্গুল বের করে চেটে চুষে খেলো ওর আম্মু যোনীর রস। সাবিহা ক্লান্ত হয়ে ছেলের পাশে শুয়ে পড়লো, যেদিন থেকে ছেলের সাথে ওর এই নিষিদ্ধ খেলা শুরু হয়েছে, সেদিন থেকে ওর প্রতিটি রাগ মোচনের ধাক্কা এতো বেশি তীব্র হয় যে, ওর নিজেকে যেন সোজা করে ধরে রাখতে পারে না। রাগ মোচনের পরেও প্রায় ১০ মিনিট ওর মাথা পুরো ঝিম ধরে থাকে। সাড়া শরীর যেন অবস ঝিম মেরে থাকে, মাথার ভিতরে হাজারো আলোর ঝলকানি ফুটতে থাকে। এই রকম সুখ আজ এতটা বছরেও সে কোনদিন নিজের স্বামীর কাছ থেকে পায়নি। আহসান এক হাতে ওর লিঙ্গ নিয়ে খেলতে খেলতে ওর আম্মুকে দেখছিলো, রাগ মোচনের পরে ওর আম্মুকে দেখতে ওর কাছে কি যে ভালো লাগে! মনে হয়, ওর আম্মু যেন স্বর্গ থেকে মাটিতে নেমে আসা কোন এক ডানাকাটা পরী, সেই পরী শুধু ওর জন্যেই এই পৃথিবীতে এসেছে। ওর মায়ের রুপ সৌন্দর্য যেন আরও বহুগুন বেড়ে যায়, যখন সে যৌন তৃপ্তি লাভ করে, এটা মনে করে এখন থেকে ওর আম্মুকে সব সময় প্রতিদিন যৌন তৃপ্তি দেয়ার জন্যে আহসান মনে মন প্রতিজ্ঞা করলো। মায়ের উপর নিজের পূর্ণ দখল মনে মনে অনুভব করে সে, মাকে কারো সাথে ভাগ করার কথা ভাবলেই রাগে ওর মাথা দপদপ করতে থাকে। আহসান উঠে বসেছিলো, আর এক হাতে নিজের বাড়া আলতো করে খেঁচতে খেঁচতে অন্য হাত দিয়ে সাবিহার শরীরে হাত বুলিয়ে যাচ্ছিলো। বিশেষ করে ওর মায়ের বড় বড় ডাঁসা মাই দুটিকে হাত দিয়ে টিপে টিপে সুখ নিচ্ছিলো। “কি রে ঘুমাবি না আজ রাতে?” -সাবিহা চোখ মেলে তাকিয়ে বললো। “ঘুমুতে ইচ্ছে করছে না, আম্মু, মনে হচ্ছে আজ রাতটা তুমি আর আমি মিলে জেগেই কাটিয়ে দেই…কাল আব্বু চলে আসতে পারে মনে হতেই কেমন যেন খারাপ লাগছে…” -আহসান বললো। “তোর আব্বু আসলে, তোর একটু অসুবিধা হলেও আমার একটু সুবিধা হতে পারে, তোর আব্বুর সাথে একবার সেক্স করতে পারলে ভালো হতো…” -সাবিহা ছেলেকে রাগিয়ে দেয়ার জন্যে বললো। “এতক্ষন আমার কাছ থেকে আদর নিয়ে এখন আব্বুর কথা মনে পড়ছে? আব্বু তোমাকে এমন সুখ দিয়েছে কখনও?” -আহসান গম্ভীর গলায় বললো। “দুষ্ট ছেলে, তোকে রাগানোর জন্যে বললাম…তোর আব্বু নেই দেখেই তো তোর সাথে এতো এতো দুষ্টমি করতে পারছি, তোর আব্বুর সাথে একটা পূর্ণ সেক্সের চেয়ে তোর সাথে এইসব ছোট ছোট দুষ্টমি করতে আমার বেশি আনন্দ এখন, বুঝিস না বোকা ছেলে! এখন কি করবি, তোর বীর্য ফেলবি?” -সাবিহা আদর করে ছেলের লিঙ্গটাকে আদর করে দিয়ে জানতে চাইলেন। “হুম, কিন্তু এখন তোমার মুখে নয়, তোমার যোনীর উপরে ফেলবো…” -আহসান আবদার করলো। সাবিহা, “কেন, ওখানে ফেলতে তোর এতো বেশি শখ কেন রে?” আহসান, “আমার লিঙ্গটাকে তো তুমি তোমার যোনীর কাছেও যেতে দাও না, ঢুকতেও দাও না, তাই, আমার বীর্য ওখানে পড়লে আমার মনে আত্মতৃপ্তি হবে যে, যাক আমার বীর্য তো তোমার যোনীর ফাঁকে ঢুকতে পেরেছে…”। “কিন্তু তোর বীর্য যদি আমার যোনীর ফাঁকে ঢুকে যায়, তাহলে তো আমি গর্ভবতী হয়ে যেতে পারি…” -কথাটা মনে হতেই সাবিহার যোনীর ভিতরটা কেমন যেন সরসর করতে লাগলো। আহসান, “ওয়াও, আম্মু, তাহলে তো খুব ভালো হবে, কিন্তু যোনীর ফাঁকে বীর্য পড়লেই তুমি কিভাবে প্রেগন্যান্ট হবে? বীর্য তো তোমার জরায়ুর ভিতরে ঢুকে নাই…”। সাবিহা, “আরে বোকা ছেলে, ফাঁকে পড়লেও, তোর বীর্যের ভিতরের শুক্রাণুগুলি নিশ্চয় তোর মতই শক্তিশালী হবে, তাই সাতার কেটে কেটে ঠিক আমার জরায়ুর ভিতরে ঢুকে যাবে…তখন?” আহসান, “তখন খুব ভালো হবে, আম্মু এক কাজ করো প্লিজ, আজ আমি বীর্য ফালানোর সময়ে তুমি যোনিটাকে একদম চিরে ফাঁক করে রেখো, এর পরে আমি ওখানে বীর্য ফেললে, এরপরে আমি ওগুলিকে আঙ্গুল দিয়ে ভিতরে ঢুকিয়ে দিবো, তাহলে শুক্রাণুগুলি দ্রুত তোমার জরায়ুর ভিতরে চলে যেতে পারবে…”। “শয়তান ছেলে, আমাকে তোর আব্বুর কাছে খারাপ বানাতে চাস, তোর বাচ্চা পেটে নিয়ে?” -সাবিহা চোখ বড় করে বললো। আহসান, “খারাপ কেন হবে, যেই কাজ টা আব্বু করতে পারছে না, সেটা যদি আমি করতে পারি, তাও আবার তোমার সাথে সেক্স না করেই, তাওলে তো আব্বুর খুশি হওয়ার কথা, তাই না?” সাবিহা হেসে গড়িয়ে পড়লো ছেলের কথা শুনে। মা ছেলে মিলে যে কিসব নোংরা নোংরা কথা বলছে, সেটা ভাবতে গেলেও সাবিহার বুক কেঁপে উঠে, ও কি কোনদিন ভেবেছিলো ওর ছেলের সাথে সে এইসব কথা বলবে…কোথায় আজ এসে নেমেছে ওরা…। “আচ্ছা, আগে তোর লিঙ্গটা নিয়ে আয় আমার কাছে, আমি ওটাকে একটু আদর করে দেই, এর পরে তোর বীর্য দান করিস তোর মায়ের যোনীর ফাঁকে, ঠিক আছে, সোনা, তাহলে তো তুই খুশি?” -সাবিহা ছেলের লিঙ্গ ধরে নিজের দিকে টান দিয়ে বললো। “খুশি আম্মু, কিন্তু, এখন থেকে প্রতিদিন একবার আমি তোমার যোনীর ফাঁকে একদম ফুটোর ভিতরে বীর্য ফেলবো, মনে থাকে যেন…এটা আমার আবদার…তোমাকে রাখতে হবে…” -আহসান উঠে দাড়িয়ে বললো। “প্রতিদিন? ওহঃ খোদা! এই রকম করলে, কোনদিন দেখবি, তোর সাথে সেক্স না করেই তোর আম্মুর পেটে তোর সন্তান এসে গেছে…কিন্তু মনে থাকে যেন, প্রতিদিন একবার তোর লিঙ্গের রস আমার মুখ ও ঢালতে হবে তোকে…তোর বীর্য পান না করলে আমার দিনটা শান্তিতে কাটবে না…” -সাবিহা দুই হাতে ছেলের লিঙ্গ মুঠো করে ধরলেন, যদিও ওর মচকে যাওয়া হাতের উপর বেশি চাপ দিলো না, ধীরে ধীরে হাতকে আগুপিছু করে লিঙ্গের কাঠিন্য পরীক্ষা করতে লাগলেন। বিকেল বেলা এই লিঙ্গের রস পেট ভরে পান করেছিলো সে, এটা মনে পড়তেই ওর যোনীর ভিতরে আবারও চুলকানি শুরু হলো। “তুমি আমার কথা রাখলে, আমি ও তোমার কথা রাখবো…আম্মু…” -আহসান ওয়াদা দিলো ওর আম্মুকে।

মুখ থেকে এক দলা থুথু নিয়ে ছেলের লিঙ্গের মাথায় ফেললো সাবিহা আর ধীরে ধীরে ওটাকে পিছল করে নিয়ে খেঁচতে লাগলো, মচেক যাওয়া হাতটা দিয়ে ছেলের লিঙ্গের গোঁড়া ধরে রেখে, ভালো হাতটা দিয়ে খেঁচছে সাবিহা, আহসান যেন স্বর্গে চলে যাচ্ছে একটু পর পর, ওর মায়ের জাদুর দুই হাতের কাজে ওর উত্তেজনা চরমে পৌঁছে যাচ্ছিলো একটু পর পরই, সাবিহা ছেলের নিঃশ্বাসের শব্দ শুনে, হাতের কাজ আবার থামিয়ে দিয়ে দিয়ে ছেলের বীর্য ফেলার ক্ষনটাকে আরও বেশি প্রলম্বিত করতে লাগলো। “তোর লিঙ্গটা খুব সুন্দর রে, এতো সুন্দর লিঙ্গ কখনও দেখি নি আমি, সোনা…তোর এই লিঙ্গটা দেখে আমার বিশ্বাস হয় না যে তুই আমার পেট থেকে বেরিয়েছিস, এমন সুন্দর লিঙ্গ আমার সোনা ছেলেটার…তোর এই লিঙ্গ যখন তুই তোর বউয়ের যোনিতে ঢুকাবি, তখন দেখবি সে খুশিতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলবে, আর তোকে বুকের মধ্যে ধরে রাখবে, আর অনেক ভালোবাসা দিবে…এই লিঙ্গ দিয়ে তুই মায়ের শিখানো জ্ঞান দিয়ে বউয়ের যোনিতে ঠাপ মারবি, এর পরে, তোর অণ্ডকোষের সমস্ত রস উগড়ে দিবি বউয়ের যোনিতে…” -এই কথাগুলি জোরে জোরে বলে এর পরে অস্ফুটে “আমার যোনিতে…” -কথাটা খুব সন্তর্পণে যেন ছেলের কানে না যায়, এমনভাবে বললো সাবিহা। আসলে ছেলেকে উত্তেজিত করার জন্যে, যদিও “বউ এর যোনি…বউ এর যোনি” বলছে সাবিহা, মনে মনে শুধু “আমার যোনি…আমার যোনি” কথাটা উচ্চারন করছে। কারন আহসান যেমন চায় না ওর মায়ের ভাগ আর কাউকে দিতে, তেমনি সাবিহা ও চায় না ছেলের লিঙ্গের ভাগ আর কোন মেয়েকে দিতে। এই দিক থেকে অনেক বেশি স্বার্থপর হয়ে গেছে সে এখন। মায়ের এই সব অনুচ্চারিত শব্দ শুনতে পায় নি আহসান, সে চোখ বুজে হাঁটু কিছুটা বাকিয়ে দাড়িয়ে আছে, আর মাঝে মাঝে চোখ বুজে মায়ের হাতের পরশে নিজের লিঙ্গকে ধন্য করে নিচ্ছে। কিন্তু সাবিহার অনুচ্চারিত শব্দের যেন উত্তর দিলো আহসান নিজে থেকেই… “ওহঃ আম্মু, আমি তো চাই না অন্য কোন মেয়ের যোনিতে এটা ঢুকাতে, এই লিঙ্গকে তুমি পছন্দ করো, তাই এটা যদি ঢুকে তাহলে আমার মায়ের যোনিতে ঢুকবে, আর মাথা খুঁড়ে খুঁড়ে তোমার যোনীর ভিতরে চাষ করে আমার বীজ বপন করবে…না হলে নয়…” -প্রতিটি কথায় আহসানের শুধু ওর মায়ের যোনীর কথাই, কখন ওর মায়ের সাথে সে সেক্স করতে পারবে, এটাই যেন এখন ওদের মা-ছেলের একমাত্র লক্ষ্য, একমাত্র অভীষ্ট সাধনা হয়ে গেছে। যদি ও বাইরে থেকে দেখলে বাধাটা বেশি ওর মায়ের দিক থেকে, কিন্তু ভিতরে ভিতরে ভিতরে আগ্রহটাও সাবিহার দিক থেকেই বেশি। “আর আমার লিঙ্গকে যৌনতা তুমিই তো শিখিয়েছো, তাই এটার উপর তোমার অধিকার সবচেয়ে বেশি আম্মু, তুমি এটাকে নিয়ো একদিন তোমার ভিতরে, আম্মু…” -আহসান কাতর কণ্ঠে যেন ফরিয়াদ জানালো ওর মায়ের কাছে। ছেলের কথা শুনে যেন কান্না চলে আসবে সাবিহার এমন মনে হচ্ছিলো ওর। ছেলের মনের আকাঙ্খার যে কি তীব্র হয়ে উঠছে দিন দিন, ভেবে শিউরে উঠে সাবিহা। ছেলের আকাঙ্খা দেখে ওর নিজের ভিতরে যে সব বাধা ডিঙিয়ে নিজেকে ছেলের কাছে সমর্পণের এক তীব্র আবেগ ওকে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, সেটা কিভাবে বুঝাবে সে ছেলেকে। সবিহার দুই চোখের কোনে দুই ফোঁটা অশ্রু জমা হতে শুরু করলো, সেই অশ্রু যে কত বেদনার, কতটা বঞ্চনার, আর কতটা আগামি দিনের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের আশঙ্কায়, আমরা জানি না। আমরা শুধু বাইরে থেকে দেখছি, একজন নারী তার আপন সন্তানের লিঙ্গ ধরে খেঁচে দিচ্ছে, যেন সন্তান ওর বীর্য ফেলতে পারে মায়ের যোনীর ফাঁকে। কিন্তু ভিতরে ভিতরে যে কত কথা চলছে ওদের মনে, তার নাগাল পাই, এতটা কি আমাদের সাধ্য আছে?

এভাবে আরও কিছু সময় পার হবার পরে সাবিহা বুঝতে পারলো যে ছেলের উত্তেজনা এখন একদম তুঙ্গে, ছেলের চোখের দিকে তাকিয়ে জানতে চাইলো, “সোনা, ফেলবি, তোর বীর্য, আমার যোনীর ফাঁকে? এখনই?” আহসান মাথা নেড়ে হ্যা জানালো, আর হাটু গেঁড়ে বসে গেলো, মায়ের দুই পায়ের সামনে, সাবিহা ছেলের লিঙ্গ ওর হাতে ছেড়ে দিয়ে দুই পা কে যতটা সম্ভব মেলে ধরে, দুই হাতে দুটো আঙ্গুল নিজের যোনীর ভিতর ঢুকিয়ে রসে টইটুম্বুর যোনীর মাংসপেশিগুলীকে দুই দিকে টেনে ধরে নিজের কোমর উঁচু করে ছেলের লিঙ্গের কাছে নিয়ে গেলো সাবিহা। আহসানের লিঙ্গের মাথা আর সাবিহার যোনীর মাঝে দূরত্ব ২ থেকে ৩ ইঞ্চি হবে, আর সাবিহা ওর যোনিটাকে একদম ফাঁক করে ধরে রেখেছে যেন ছেলের ছুড়ে দেয়া বীর্য একদম সঠিকভাবে ওর যোনি পথেই পড়তে পারে। হাত নিয়ে নিজের লিঙ্গকে শেষ দু-চারটি খেচা দিতে দিতে গুঙ্গিয়ে উঠলো আহসান, “ওহঃ আম্মু, মা, আমার আম্মু, এখন ফেলবো, আমার বীর্য, তোমার যোনীর ভিতরে, আম্মু, তোমার ভালো লাগবে তো আম্মু, ছেলের বীর্য নিতে? ওহঃ খোদা! কি সুখ দিলে তুমি আমাকে মায়ের যোনিতে বীর্য ফেলতে দিয়ে গো…ওহঃ…”-এই বলে কাঁপুনি দিয়ে আহসানের লিঙ্গের মাথাটা ফুলে উঠে ভলকে ভলকে গরম তাজা বীর্যের দলা ফেলতে শুরু করলো সাবিহার ফাঁক করে মেলে ধরে রাখা যোনীর ফাঁকে, ছেলের বীর্যের ধাক্কা যেন যোনীর নরম গা দিয়ে অনুভব করতে পারছিলো সাবিহা, সেই উত্তেজনা আর সুখের আবেশে সে নিজে ও যোনির রস বের করে ফেললো আরও একটি বার। যদি ও ওর যোনিতে স্পর্শের মধ্যে শুধু চিরিক চিরিক করে পড়তে থাকা বীর্যের গরম দলাগুলি। সাবিহার গলা দিয়েও যেন গলা কাটা জন্তুর মত ঘতঘত আওয়াজ হচ্ছিলো, যেন এই রমন সুখের কান্তিতে ওর গলা দিয়ে কোন শব্দ বের হতে পারছিলো না। নিজের অণ্ডকোষ খালি করে দিলো আহসান ওর মায়ের যোনি গর্ভে, যেখান দিয়ে সে একদিন এই পৃথিবীতে এসেছিলো, সেখানেই আজ নিজের যৌবন রস ঢেলে যেন পরম প্রশান্তি অনুভব করছিলো সে।

বীর্য ফেলা হতেই, আহসান নিজের হাত পেতে দিলো ওর মায়ের যোনীর তলাতে, যেই রসগুলি উপচে বাইরে গড়িয়ে পড়ছে, সেগুলিকে ধরার জন্যে, যদি ও ইতিমধ্যেই বেশ কিছুটা বীর্য বাইরে পড়েছে, তখন বিকালে ওর এতো পরিমাণ বীর্য সাবিহা নিজেই ওর মুখের ভিতর আঁটাতে পারে নাই, সেখানে ওর ছোট্ট ফুলকচি যোনীর ছোট ফুটাতে কিভাবে সে ওগুলি আটকাবে? আহসান হাত বাড়িয়ে দিতেই সাবিহা নিজেও নিচে পড়া বীর্যের দলাগুলীকে আঙ্গুলের পেটে করে এনে নিজের যোনীর উপরে রাখতে লাগলো। পুরো যোনিটা বাইরে, ভিতরে একদম ভরে আছে, সাদা সাদা থকথকা বীর্যের দলা ও সাদা রসে মাখামাখি হয়ে আছে সবটা যোনি। সাবিহা আহবান করলো ছেলেকে, “দে সোনা, ছেলে আমার, তোর মায়ের যোনিতে আঙ্গুল দিয়ে ঠেসে ঠেসে ঢুকিয়ে দে তোর বীর্যগুলীকে। একদম ভিতরে ঢুকিয়ে দে…”। অবশ্য আহসানকে আহবান করার কোন দরকারই ছিলো না, সে নিজেই এই মহান বিকৃত নোংরা কাজে লিপ্ত হয়ে গিয়েছিলো। মায়ের যোনীর ভিতরে লিঙ্গ ঢুকিয়ে বীর্য ফেলতে না পেরে সে দুধের স্বাদ ঘোল দিয়েই মিটাতে লাগলো। আঙ্গুল দিয়ে ঠেলে ঠেলে মায়ের গরম রসে ভরা ফাঁকে নিজের বীর্যগুলিকে গুজে দিতে লাগলো। কিন্তু তরল বীর্যকে কি ওভাবে যোনীর ভিতর গুজিয়ে দেয়া যায়? এইকথা কে বুঝাবে এই অবুঝ নিস্পাপ ছেলেটাকে। সাবিহা কোন বাধা দিলো না ছেলেকে, ছেলের ইচ্ছে মত ওর ব্যবহারের জন্যে নিজের যোনিকে সে ফাঁক করে ধরে রাখলো। ছেলের বীর্যের যেই রসগুলি বাইরে পড়েছিলো, সেগুলি নিজের আঙ্গুল দিয়ে কাঁচিয়ে এনে নিজের মুখে ঢুকিয়ে নিলো। এক অবাধ্য কামের নেশায় ওরা এই বিকৃত পন্থা নিজেরাই তৈরি করে নিয়েছে, সেটাতেই যেন ওদের শান্তি। দুজনের শরীরের আবেগ উচ্ছাস শান্ত হয়ে এলে মায়ের ঠোঁট প্রেমিকের মত চুমু দিয়ে মা-ছেলে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে ঘুমের দেশে হারিয়ে গেলো।
Like Reply
#56
ওয়াও।আমারও বের হয়ে গেল।
Like Reply
#57
সকালে ঘুম থেকে উঠার পর থেকে দুপুরের কিছু পরে বাকেরের ফিরে আসা পর্যন্ত আহসান ওর মায়ের শরীরের সাথে লেগেই রইলো। মাকে সব কাজে সাহায্য করার পাশাপাশি একটু পর পর সাবিহার মাই দুটিকে পালা করে টিপে দেয়া আর সাবিহার দুই পায়ের ফাকের যোনিটাকে কাপড়ের উপর দিয়ে মুঠো করে ধরে চিপে দেয়ার কাজ চালাচ্ছিলো সে ক্ষনে ক্ষনেই। সাবিহার কোন আপত্তি ছিলোনা ছেলের এইসব সেক্সুয়াল কাজে, শুধু ভয় করছিলো কখন বাকের ফিরে আসে। দুপুরের পরে বাকের ফিরলে সাবিহা ওকে জড়িয়ে ধরলো, কি অবস্থায় ছিলো সে এতদিন সেটা জানলো। যেই জাহাজটা বাকের পেয়েছিলো সেটা থেকে যেসব মাল উদ্ধার করা যায় তা তো করেছেই বাকের। কিন্তু জাহাজটা স্রোতের টানে এতো দূরে চলে গেছে যে, এখন সাগরের ভেলা নিয়ে ওটার কাছে যাওয়া খুব বিপদজনক, তাই আর কোন মাল উদ্ধার পাবার আশা নেই। কিন্তু যা সে পেয়েছে, সেটাও ওদের জন্যে মহাভাগ্য। সবচেয়ে বড় কথা হলো ওই জাহাজে বেশ কিছু কার্টুন ছিলো যার ভিতরে বিভিন্ন শস্যদানার বীজ আছে। এগুলি দিয়ে যদি কোনভাবে চাষ শুরু করতে পারে বাকের, তাহলে দ্বীপের জীবনটা ওরা বেশ শান্তিতেই কাটিয়ে দিতে পারবে। সাবিহার হাতের অবস্থা কি জানতে চাইলো বাকের। এরপরে বাকের খেয়ে নিয়ে ঘুমুতে নিজের মাচায় উঠে গেলো। 

বাকের ঘুমিয়ে যাওয়ার পরে আর কোন কাজ না থাকাতে সাবিহা ছেলেকে নিয়ে সেই ঝর্ণার পারে চলে গেলো। ওখানে সাবিহার যোনির রস একদফা বের করে দেয়া আর আহসানের লিঙ্গের রস এক দফা সাবিহার পান করা হয়ে যাওয়ার পরে ওরা চলে এলো নিজেদের বাড়িতে। বাকের তখনও ঘুমাচ্ছে। সন্ধ্যের একটু পরে বাকের ঘুম থেকে উঠলো, এই ক'দিনের মারাত্মক পরিশ্রমে ওর শরীর খুব ক্লান্ত ছিলো। রাতের খাবার খেয়ে সে আবার ঘুমিয়ে পড়লো। রাতে বেশ কিছুক্ষন সময় সাবিহা ছেলের পাশে শুয়ে থেকে আবার স্বামীর পাশে গিয়ে শুয়ে গেলো। 

এর পরের দুদিনের রুটিন একটু ভিন্ন ছিলো, প্রতিদিন দুইবার করে আহসানকে নিয়ে বাকের চলে যেতো দ্বীপের ওই প্রান্তে, যেখানে সে জাহাজ থেকে মাল এনে স্তূপাকার করে রেখেছে, সেগুলি নিজেদের বাড়িতে নিয়ে আসার কাজে ব্যস্ত রইলো বাপ ছেলে। বিকালে একটু সময় আহসান বিশ্রাম পাওয়ায় ওর মাকে নিয়ে ঝর্ণার ধারে যেতে চাইলো, কিন্তু বাকের মানা করলো আজ না যেতে। এতে আহসান খুব ক্রুদ্ধ হয়ে গেলো, বাবা আর ছেলে এক দফা অনেকটা ঝগড়ার মত হয়ে গেলো। সেই ঝগড়ার প্রভাবেই আহসান বাপের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে সে আর দ্বীপের ওই প্রান্তে গিয়ে মাল আনতে পারবেনা বলে দিলো। মায়ের সামনেই সে বাবাকে এই কথা মনে করিয়ে দিতে ভুললো না যে, ওদের এই সব দুরবস্থার জন্যে বাকের একাই দায়ী। এইসব বলে ঝড়ের বেগে আহসান বাড়ি থেকে বেরিয়ে সাগরের পাড়ের দিকে চলে গেলো। বাবা আর ছেলের মাঝে যেই মারাত্মক কথার যুদ্ধ হয়ে গেলো, তাতে বেশি বিমর্ষিত হয়ে গেলো সাবিহা। বাবার প্রতি ওর রাগ যে কেন এতো বেশি সেটা তো সে ভালো করেই জানে।

সাবিহা ওর স্বামীকে নরম গলায় বুঝাতে চেষ্টা করলো যে, ও বাচ্চা ছেলে, ওর সাথে রাগারাগি করা ওর উচিত হয়নি, আর ওকে দিয়ে এতো কাজ করানোও বাকেরের উচিত না, কাজ করাতে হলে ওকে বুঝিয়ে নরম করে বলে কাজ করানো উচিত বাকেরের। আর এতো কাজের পরিবর্তে ছেলের কিছু আবদারও ওর রাখা উচিত। বাকের বিস্মিত হলো সাবিহাকে এভাবে ছেলের পক্ষ নিতে দেখে। ওর রাগ যেন আরও বেড়ে গেলো সাবিহার কথা শুনে। সে সাবিহাকেও দোষারুপ করতে লাগলো ছেলেকে এই সব পড়ালেখার নাম করে সময় নষ্ট করিয়ে ওকে দুর্বল করে তৈরি করার জন্যে। এতে সাবিহা নিজেও ক্ষিপ্ত হয়ে গেলো বাকেরের উপর। যদিও স্বামীর সাথে মুখে মুখে তর্ক করা বা গলা উচিয়ে কথা বলা ওর স্বভাব বিরুদ্ধ, তাই সে বাকেরের সাথে কথা না বলে ওখান থেকে বেরিয়ে গেলো।

সাবিহার এই রাগ করে চলে যাওয়া বুঝতে পারলো বাকের, যদিও নিজের রাগকে কোনভাবেই সে নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখার অভ্যাস তৈরি করতে পারে নাই এখনও। ছেলে ও স্ত্রী দুজনের উপরই সে ক্ষিপ্ত হয়ে আছে। এই দ্বীপে আসার পর থেকে ওর পরিশ্রমের কোন দাম দিচ্ছে না ওর ছেলে আর স্ত্রী, এটা ছিলো ওর অভিযোগ। তিনজন মানুষ তিন দিকে বসে নিজেদের মনের রাগ কমানোর চেষ্টা করলো, যদিও এইসব রাগ অভিমান চট করে শান্ত হবার মতো নয়। বাকের বাড়ি থেকে বেরিয়ে ওর স্ত্রীকে খুজতে বের হলো, তখন সন্ধ্যা প্রায় হয়ে এসেছে। কারন বাকের জানে যে, সাবিয়াহ প্রচণ্ড অভিমানী মেয়ে। কোন কোথায় ওর মনে কষ্ট হলে সে সরাসরি কিছু বলবেনা, কিন্তু দূরে কোথাও বসে কেঁদে বুক ভাসিয়ে দিবে। তাই দ্রুত সাবিহাকে বুঝিয়ে কান্না থামিয়ে বাড়ি নিয়ে আসার জন্যে সে নিজে থেকে এই উদ্যোগ নিলো। সাবিহা বাড়ি থেকে বেশি দূর যায়নি, সুমুদ্রের পাড়ে মাটির উপর ঝুলে থাকা একটা বড় নারিকেল গাছের উপরে সে বসেছিলো। একটু দূর থেকে বাকের দেখতে পেলো যে, সাবিহার সামনে ওর ছেলেও আছে। ছেলে মাকে জড়িয়ে ধরে রেখেছে। 

বাকের একটু থমকে দাড়িয়ে গেলো। সন্ধ্যার আকাশ এখনও পুরো অন্ধকার হয়ে যায়নি। সেই আলো আধারিতে বাকের দেখতে পেলো যে আহসানের ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে সাবিহা চুমু খাচ্ছে আর আহসানের হাত ওর মায়ের বুকের সাথে, যেন সাবিহার দুধ টিপছে এমন মনে হলো। বাকের মাথায় হাত দিয়ে ওখানেই বসে পড়লো। ওর অনুপস্থিতেই কি সাবিহা আর ছেলের মধ্যে এমন অবৈধ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে? এই প্রশ্ন বাকেরের মনে আসলো সবার আগে। কিন্তু ওর বিশ্বাস হচ্ছেনা যে সাবিহা ওর এতদিনের শিক্ষা সংস্কৃতি ত্যাগ করে কিভাবে ওর সদ্য যৌবনপ্রাপ্ত ছেলের সাথে এভাবে চুমু খাচ্ছে, কিভাবে ওকে নিজের বুকে হাত দিতে দিচ্ছে? বাকের প্রথম রাগে ফুঁসে উঠলো, ছেলে আর স্ত্রীর প্রতি ওর রাগ যেন আর বেড়ে গেলো। ওর ইচ্ছে করছিলো ওদের সে খুন করে ফেলে এখনই। পর মুহূর্তে ওর মনে হলো যে, এই দ্বীপে ওরা দুজন ছাড়া ওর নিজের বেঁচে থাকার সম্ভাবনাও যে খুবই কম। আর দ্বীপে বেঁচে থাকার কথা যদি সে চিন্তা নাও করে, তাহলে একজন ওর দীর্ঘ জীবনের সঙ্গিনী, আর অন্য জন ওর নিজের সন্তান, ওর বংশের ধারক, বাবা হয়ে কিভাবে সে সন্তানকে খুন করে? রাগে, দুঃখে, অভিমানে যেন ওর চোখ দিয়ে পানি আপনা থেকেই বের হয়ে গেলো। ওর নিজের চুল টেনে ছিঁড়ে ফেলতে ইচ্ছে করছিলো। কি করবে, চিৎকার করবে, নাকি ওদেরকে ধমকাবে, নাকি এইভাবে অক্ষমের মত বসে থাকবে? বাকের ভেবে পাচ্ছিলো না। ওদের মা ছেলের সম্পর্ক আর কতদুর গিয়ে ঠেকেছে, সেটা জানতে ইচ্ছে করছে ওর? সাবিহা কি পুরো ব্যাভিচারি হয়ে গেছে?
[+] 1 user Likes saddam052's post
Like Reply
#58
ওদিকে সাবিহাকে কাদতে দেখে আহসান জড়িয়ে ধরে ওর মাকে চুমু দিচ্ছিলো। ওর কিশোর বয়সের রাগ চট করে পড়ে যায়, কিন্তু ওর মাকে কাদতে দেখে ওর বাবার প্রতি রাগ আবারও বেড়ে গেলো। মাকে জড়িয়ে ধরে সান্তনা দিতে দিতে মায়ের দুধ টিপছিলো সে। ওভাবেই দাড়িয়ে দাড়িয়ে ওরা অনেকক্ষণ কথা বললো। ড়বাকের দূর থেকেই ওদেরকে ওভাবে বসে বসে দেখল অনেকটা সময়। পরে অন্ধকার হয়ে যাওয়ার পর ওর সামনে দিয়েই ওরা মা ছেলে হেঁটে বাড়ির দিকে গেলো, দুজনে দুজনকে এমনভাবে হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে রখেছিলো যেন দুজন প্রেমিক প্রেমিকা। বাকেরকে ওরা দেখলো না অন্ধকারের জন্যে ও নিজেদের ভিতরে ডুবে থাকার জন্যেও।

রাতে খাবার খেতে বসে সবাই গম্ভীর ছিলো। বাকেরের মনে বার বার ভেসে উঠছিলো ওদের মা ছেলের চুমু খাওয়ার দৃশ্য, সাবিহার দুধ টিপার দৃশ্য। সাবিহা যে কোন বাধা না দিয়ে ছেলেকে এসব করতে দিলো, এটাই মাথায় ঢুকছে না বাকেরের। রাতে বিছানায় শুয়ে বাকের আর সাবিহা দুজনেই ওদের নিজস্ব ভবানায় ডুবে রইলো। 

ভোর রাতে যখন ভোরের আলো ফুটছে, তখন বাকের ডেকে তুললো সাবিহাকে। সাবিহা জানতে চাইলো, কেন? বাকের ওর সাথে সেক্স করতে চাইলো। মনে মনে বাকের যেন নিজের স্ত্রীকে নিজের করে নেয়ার জন্যে কোন উপায় খুজছিলো, সেক্স ছাড়া আর কিভাবে সে সাবিহার রাগকে ভাঙ্গাবে, বুঝতে পারছিলো না। সাবিহা স্বামীর আহবানে সাড়া দিতে দেরি করোলোনা। স্বামীর ঠোঁটে চুমু দিয়ে সাবিহা স্বামীর লিঙ্গ মুখে ঢুকিয়ে নিলো। যদি ও সে এই কাজটা খুব কমই করে, কিন্তু আজ এটা করলো যেন, বাকেরের মনের রাগ কমে, ছেলের উপর। বাকেরের জিদ কমানোর জন্যেই সাবিহা আজ স্বামীকে অতিরিক্ত কিছু ঘুষ দেয়ার চেষ্টা করলো এভাবে বাড়া চুষে দেয়ার মধ্যমে। বাকের চিত হয়ে শুয়ে সাবিহার মাথাকে ওর তলপেটের উপর উঠতে নামতে দেখছিলো। 

বাকের আর সাবিহার মুখ দিয়ে চাপা কিছু গোঙানির শব্দ শুনে আহসানের ঘুম ভেঙ্গে গেলো। সে চট করে উঠে বসলো, যদিও ওর ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় ওকে বলছিলো শুয়ে থাকতে। ওর মা আর বাবা সেক্স করছে, সেটা ওর দেখা উচিত না। কিন্তু আহসান যেন নিজের মনের সেই কথার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠলো। আহসান উঠে বসে মাথা উচু করে উপরের মাচার দিকে তাকাতেই দেখতে পেলো ওর মায়ের মুখে বাবার লিঙ্গটাকে। আহসানের চোখের সামনে থেকে লুকিয়ে যাওয়া বা বাকেরের লিঙ্গ মুখ থেকে বের করে ফেলার মত অবস্থা ছিলোনা ওর। সাবিহারও চোখে পড়লো ছেলে ওর দিকে তাকিয়ে আছে। সাবিহা এক মুহূর্ত থেমে গেলো, কিন্তু বাকের কিছু বুঝে ফেলতে পারে চিন্তা করে সাবিহা ওর মুখের কাজ চালিয়ে যেতে লাগলো। আহসানের চোখে প্রথমে উত্তেজিত হয়ে যাওয়ার মত একটা দৃষ্টি দেখতে পেলো সাবিহা। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই দৃষ্টিতে রাগ, ক্রোধ, অভিমান, অপমান যেন জমা হতে লাগলো। সাবিহা বুঝতে পারলো সে একটা ভুল কাজ করে ফেলেছে, ছেলের বাবার রাগ কমাতে গিয়ে তাকে যৌন সুখ দিতে গিয়ে ছেলের চোখে শত্রু হয়ে গেলো সে। এই মুহূর্তে বাকেরের আহবানে সাড়া দেয়া ওর উচিত হয়নি। কিন্তু এই মুহূর্তে থামারও উপায় নেই। বাকেরের লিঙ্গ পুরো উত্থিত হয়ে গেছে আর বাকের দুই হাত বাড়িয়ে সাবিহার দুধ দুটিকে টিপতে লাগলো। ওর মায়ের মুখে বাবার লিঙ্গ, মায়ের দুধের উপর ওর বাবার হাত যেন আহসানের ক্রোধের আগুনে ঘি ঢেলে দিলো। ওর চোখ দুটিতে আগুন জলে উঠতে দেখলো সাবিহা। “আসো, আমার উপরে উঠে ঢুকিয়ে নাও…” -বাকের আহবান করলো সাবিহাকে। সাবিহা বাড়া ছেড়ে মুখ ঘুড়িয়ে বাকেরের দিকে ফিরে নিচু স্বরে ওকে বললো, “শুন, আহসানের ঘুম ভেঙ্গে গেছে…”। কথাটা শুনেই বাকেরের চোখেও যেন একটা রাগ আর ক্রোধের আগুন জলে উঠলো। সে রাগী গলায় সাবিহাকে বললো, “তো কি হয়েছে? আমি তোমার সাথে সেক্স করবো না? আমার লিঙ্গ ঢুকাও এখনই…” -বাকের যেন গতকালের সেই রাগী বাকের। আর পুরুষ মানুষ সেক্সের সময় রেগে গেলে কি হয় সেটা জানে সাবিহা, তাই দ্রুত ওর কাপড় খুলে বাকেরের কোমরের দুই পাশে দুই পা রেখে ওর লিঙ্গ ঢুকিয়ে নিলো নিজের যোনিতে।

অনেকদিনের উপোষী যোনি যেন বাকেরের ওই ছোট লিঙ্গটাকেই মহাভোগ ভেবে আয়েস করে চাবাতে লাগলো। সাবিহার দুধ দুটিকে বাকের দুই হাত দিয়ে চেপে জোরে জোরে টিপতে লাগলো। যোনিতে লিঙ্গ আর দুই দুধে টিপন খেয়ে সাবিহার মুখ দিয়ে ছোট একটা সিতকার বের হয়ে গেলো। আহসানের চোখে ক্রোধের মাত্রা যেন আর অবেরে গেলো মায়ের মুখের সিতকার শুনে। সাবিহা একবার ছেলের দিকে তাকালো, আরেকবার স্বামীর দিকে তাকালো। ও যে এখন দুই জনের কাছেই অপরাধি হয়ে গেছে তা সে বুঝতে পারলো। বাবার কাছে অপরাধী, কারণ ছেলে কেন ঘুম ভেঙ্গে ওদেরকে দেখছে, ছেলের কাছে অপরাধী, কেন সে বাবার চাহিদা পুরন করছে। সব অপরাধবোধ মাথায় নিয়ে বাকেরের তলপেটের উপর নাচতে লাগলো সাবিহা। সেক্সের সুখের চোটে এখন বাবা আর ছেলের ক্রোধকে সে পাত্তা না দিয়ে নিজের চাহিদা পুরন করতে লাগলো। বাকেরও অনেকদিন পরে সাবিহার কাছ থেকে যৌন সুখ পেয়ে চোখ বন্ধ করে ফেললো। যদিও বাকের যেভাবে শুয়ে আছে ড়ড়তাতে আহসানের ওকে দেখে ফেলার সম্ভাবনা নেই, যদি না আহসান উঠে দাড়িয়ে যায়। সাবিহা একবার ছেলের দিকে তাকিয়ে নিজের যোনিতে স্বামীর লিঙ্গকে ঘষে ঘষে দিচ্ছিলো। বাকেরের মনে গত সন্ধ্যায় দেখা ওর স্ত্রীর আর ছেলের দৃশ্যটা চাগিয়ে উঠলো। ওর মনে একটাই কথা কাজ করতে লাগলো, সাবিহাকে সে হারাতে পারবে না। সাবিহা যদি ওর কাছ থেক যৌন সুখ চায়, তাহলে ওকে সেটাই দিতে হবে ওর, তার যেভাবেই হোক। নিজের স্ত্রীকে সে নিজের ছেলের কাছে হারাতে পারবে না। সাবিহা ওর সম্পত্তি, তাই ওর উপর অধিকার আছে বাকেরের। এটা ছেলেকে বুঝিয়ে দিতে হবে এভাবেই। এই সব কথা কাজ করছিলো বাকেরের মনে। যতবারই ওর মনে পড়ছিলো যে সাবিহা ওর সম্পত্তি, ততবারই ওর লিঙ্গ ফুসে উঠছিলো আর সে নিচ থেকে তলঠাপ দিয়ে নিজের লিঙ্গটাকে সাবিহার আরও গভীরে প্রোথিত করে দেয়ার চেষ্টা করছিলো।

ওদের বাবা আর ছেলের মনে কি চলছে, সেটা সাবিহা ভালো করেই জানে। সেই জন্যে পুরো সেক্সের সময়টা সে চোখ বন্ধ রাখার চেষ্টা করছিলো। কিন্তু যতবারই ও চোখ খুলছিলো, সেটা সোজা আহসানের উপর গিয়ে পড়ছিলো। প্রায় ১৫ মিনিট পরে বাকের গোঙাতে গোঙাতে সাবিহার যোনীর ভিতরে বীর্যপাত করলো। সাবিহারও যোনীর রস বের হলো। দুজনের ঝড় থামতেই আহসান উঠে সোজা হয়ে দাড়িয়ে ওর মা-বাবা কারো দিকে না তাকিয়ে অনেকটা ঝড়ের বেগে মাচা থেকে নেমে গেলো। সাবিহা ওর স্বামীর পাশে শুয়ে উপরের দিকে তাকিয়ে রইলো। বাকের এখনও জানে না যে আহসান কি এখনও তাকিয়ে আছে? তাই সে নিজেও বেশ কিছুটা সময় শুয়ে রইলো। যৌনতার তৃপ্তি হওয়ার কারনে ওদের মা ছেলের উপর রাগ কিছুটা কমেছে ওর।

মনে মনে বাকের চিন্তা করলো যে, সে এই রকম পশুর মত আচরন কিভাবে করলো? জওয়ান ছেলেকে দেখিয়ে নিজের স্ত্রীর সাথে সেক্স, এটা মোটেই উচিত হয়নি ওর। রাতের অন্ধকার ছাড়া সাবিহাকে সেক্সের জন্যে আহবান করা ওর উচিত হয় নাই। কিন্তু সাবিহাই বা কিভাবে ছেলেকে দেখিয়ে ওর সাথে সেক্স করলো। ওরা যেই সমাজে এতদিন বসবাস করে এসেছে, তাতে সাবিহার এই আচরন মেনে নেয়া যায়না। তবে কি সাবিহা ওর ছেলেকে নিজের যৌন সঙ্গী বানিয়ে ফেলেছে? উফঃ আর কিছু ভাবতে পারছে না বাকের। এ যে চরম অজাচার, পাপ, মায়ের সাথে ছেলের সম্পর্ক, কিভাবে এই পাপ করলো সাবিহা। বাকের একবার চিন্তা করলো যে, সাবিহাকে জিজ্ঞেস করবে যে ওর সাথে ছেলের সম্পর্ক কতদুর এগিয়েছে। কিন্তু পর মুহূর্তে সে বুঝতে পারলো যে এটা হবে ওর জীবনের আরও একটা বড় ভুল। স্ত্রী যদি স্বইচ্ছায় নিজের ছেলের সাথে মিলন করে তাহলে সেটা ওর দিক থেকে জিজ্ঞেস করে হ্যা শুনার পর তো ওর মরে যাওয়া উচিত হবে। আর যদি ওরা মিলন না করে থাকে, তাহলেও জিজ্ঞেস করার মাধ্যমে সে নিজেকে ওদের কাছে অপরাধি বানিয়ে ফেলবে। তাই বাকের ঠিক করলো যে, সে ওদের দুজনকে চুপি চুপি লক্ষ্য করবে যে ওরা কি করে। 

আজ দ্বীপের অন্য প্রান্তে যাওয়ার সময় বাকের ছেলেকে ডাক দিলোনা, যদিও ছেলে কাছেই ছিলো। সে শুধু সাবিহাকে বললো যে, সে দ্বীপের অন্য প্রান্তে যাচ্ছে, এই বলে রওনা হয়ে গেলো। সাবিহা ছেলেকে ডেকে ওর বাবার সাথে যেতে বললো। আহসানের রাগ এখনও ভাঙ্গেনি, তাই সে রাগী মুখে ওর মায়ের দিকে তাকিয়ে রইলো। বাকের ওর জিনিষপত্র গোছগাছ করে নিচ্ছিলো যাওয়ার জন্যে, এই ফাঁকে সাবিহা এগিয়ে এসে ছেলের ঠোঁটে চুমু দিয়ে ওর কানে কানে বললো, “তুই তোর আব্বুর সাথে যা। উনার সাথে কথা বলার দরকার নেই, তুই শুধু চুপচাপ তোর কাজ করে আয়। আজ সারা বিকাল তুই আর আমি ঝর্ণার পারে কাটাবো, ঠিক আছে?”। সাবিহার এই ছেলের ঠোঁটে চুমু দেয়া ও কানে কানে কিছু একটা বলে দেয়া নজর এড়িয়ে গেলো না বাকেরের। সে চুপচাপ নিজের পথে চলে গেলো। আহসান একটু দূর থেকে ওর বাবাকে অনুসরন করে চলতে লাগলো।

বাবা আর ছেলে কোন কথা না বলে পর পর দুইবার এই কাজ করলো, দুপুরের খাবারের পর সাবিহা ওর স্বামীর দিকে তাকিয়ে বললো, “আমি আর আহসান ঝর্ণার পারে যাচ্ছি, আমাদের ফিরতে দেরি হবে। তুমি তোমার কাজ করো, আমাদেরকে বিরক্ত করো না।” -এই বলে সে উঠে গেলো। বাকের জানে এই কথা দিয়ে সাবিহা বুঝিয়ে গেলো যে, সে স্বামীর অনুমতির তোয়াক্কা করে না। ওর যা ইচ্ছে সে তাই করবে, আর নিজের ইচ্ছেমতই করবে। বাকের যেন সেসবে নাক না গলায়। তবে সাবিহা ছেলেকে নিয়ে বেরিয়ে যাবার সময় বাকের ওকে বললো যে, সে আবারও দ্বীপের অন্য প্রান্তে যাচ্ছে আরও কিছু জিনিষ নিয়ে আসার জন্যে। সাবিহা সেই কথা শুনে কোন উত্তর দিলো না, ছেলের হাত ধরে সেই ঝর্ণার পারে চললো।

যদিও আহসানের রাগ ভাঙ্গানোর জন্যেই সাবিহা ওকে নিয়ে এসেছে, কিন্তু আহসানের মুখে খুশির কোন লক্ষণ নেই। সকাল বেলায় তৈরি হওয়া ওর ভিতরের রাগকে সে এখনও জিইয়ে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ঝর্ণার পাড়ে আসার পরে ওরা বেশ অনেকটা সময় লেখাপড়া নিয়ে কাটালো, আহসান ওর মায়ের থেকে বেশ দূরত্ব বজার রেখে কোন কথা না বলে পড়ালেখা করছিলো। সাবিহা জানে, ছেলের এই শান্তভাবের পিছনে বড় রকমের রাগ আর ক্রোধ লুকানো আছে, ও নাড়া দিলেই সব ভেসে উঠবে। ওর বাবার প্রতি ঈর্ষা এখন ওর চরম আকার ধারন করেছে, যেন এক সুপ্ত আগ্নেয়গিরি। পড়া শেষ হবার পর আহসান সমুদ্রের দিকে মুখ করে উদাস ভঙ্গীতে তাকিয়ে রইলো।
Like Reply
#59
সাবিহা বেশ মজা পাচ্ছিলো ছেলের এই অভিমান দেখে। আজ পড়ার পুরোটা সময় আহসান কি শান্ত হয়ে বসেছিলো, ওর মায়ের মুখের দিকে যেন তাকাচ্ছেই না। একবারও মায়ের দুধ ধরা বা নিজের লিঙ্গ কাপড়ের নিচ থেকে বের করার চেষ্টাও করে নাই। সে যে খুব অভিমান করেছে মায়ের উপরে, সেটা সাবিহাকে বুঝানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সাবিহা ছেলের মনের কথা বুঝতে পেরে বার বার মুচকি মুচকি হাসছিলো। আহসান একটা পাথরের কিনারে বসেছিলো। সাবিহা ওর দুপায়ের মাঝে নিচে বালিতে বসে ছেলের দুই হাঁটুর উপর নিজের দুই হাত রেখে ছেলের চোখের দিকে তাকিয়ে জানতে চাইলো, “সোনা, কি হয়েছে তোর, আম্মুর উপর খুব রাগ হয়েছে?” -খুব আদুরে গলায় ভালবাসা ঢেলে কথাটা বললো সাবিহা। সাথে সাথে নিজের মুখের উপর রাগের ছায়া আনার চেষ্টা করলো আহসান। মায়ের দিকে না তাকিয়ে উত্তর দিলো, “তুমি জান না কি হয়েছে?” “ও তুই সকালের কথা বলছিস? শুন, আমি তো তোর আব্বুর স্ত্রী, সে আমার সাথে সেক্স করতে চাইলে আমাকে তো করতেই হবে…” -সাবিহা নিজের পক্ষে সাফাই দিলো। “বুঝলাম সেক্স করবে, কিন্তু তোমাকে কি ওই সবও করতে হবে? মানে…মানে…ওই চুষে দেয়া?” -আহসান ওর মনের কথা সামনে আনলো।

সাবিহা একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেললো, ছেলের বেদনার জায়গা কোনটা সে বুঝতে পারছে, “শুন বাবা, আমি এটা করেছি আমাদের জন্যে, তোর আর আমার জন্যে…” “আমাদের জন্যে?” -আহসান জোরে রাগী গলায় ফুসে উঠে দাড়িয়ে বললো, “তুমি ওই লোকটার ওই জিনিষটা মুখ ঢুকিয়েছো আমাদের জন্যে?” “সম্মান দিয়ে কথা বল, আহসান। ওই লোকটা তোর বাবা, তোর জন্মদাতা পিতা…” -সাবিহাও একটু জোরেই রাগী গলায় বললো। সাবিহার গলার আওয়াজে আহসান ভয় পেয়ে ওর মুখের দিকে তাকালো, “তোদের দুজনের মধ্যে গতকাল বিকাল থেকে রাগ, ক্রোধ, অভিমান, ঈর্ষার যেই আগুন জ্বলছিলো, সেটা নিয়ে আমি খুব চিন্তায় ছিলাম। কিভাবে তোদের দুজনের রাগ থামাবো, সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। তোদের ঈর্ষা এমন এক জায়গায় এসে থেমেছে যে, এটা দিয়ে সামনে ধ্বংস ছাড়া আর ভালো কিছু তৈরি করা সম্ভব মনে হচ্ছিলোনা আমার কাছে। তোর চোখের কোনে যেই ক্রোধ, সেইরকম তোর বাবার চোখের কোনেও সেই ক্রোধ। তোরা দুজন হচ্ছিস এখন এই পৃথিবীতে আমার বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন, একমাত্র আশ্রয়, তোরা যদি দুজনে মিলে মারামারি করিস তাহলে আমার বেঁচে থাকাই উচিত ছিলো না। তোরা একজন আরেকজনের সাথে কথা বলিস না, এড়িয়ে চলিস, একজনকে দেখলে অন্যজনের যেন শরীরে চুলকানি উঠে যায়। এই সব কিছুর জন্যে আমি চেষ্টা করেছি, তোর আব্বুর লিঙ্গ চুষে ওকে সুখ দিতে। যেন ওর মন থেকে ক্রোধ কমে যায়, আর তোর সাথে আমার একটা বিশেষ সম্পর্ক তো আছেই, যেটা তোর আব্বু জানেনা। তাই তোর তো রাগ করার কিছু নেই, হারানোর কিছু নেই। কিন্তু এখন দেখ, তোদের দুজনের কাছেই আমি খারাপ হয়ে গেলাম। তোর আব্বুর লিঙ্গ কেন চুষে দিলাম এই জন্যে তুই রাগ, আবার তোর আব্বুও রাগ, কেন আমি তোকে লাই দেই, তোর সাথে সময় কাটাই, আবার আজ সকালে কেন তুই আমাদের সেক্স দেখলি? আমি একজনের স্ত্রী, একজনের মা, আমাকে তোরা দুজনেই যদি এভাবে খারাপ ভাবিস, তাহলে আমাকে তো গলায় দড়ি দিয়ে মরতে হবে, কি আমি মরে যাবো? আমি মরে গেলে তোরা দুজন আর আমাকে নিয়ে আর হিংসা, ঈর্ষা করার সুযোগ পাবি না, তাই না?”

সাবিহার বলা কথাগুলি শুনে আহসানের অন্তরাত্মা কেঁপে উঠলো, মন নরম হয়ে গেলো। ওর মা মরে যাবে, এটা তো স্বপ্নেও ভাবতে পারে না, মা ই যে এখন ওর সব, মা হচ্ছে এখন ওর দুনিয়া, ওর পৃথিবী, মাকে ছাড়া ওর নিজের বেঁচে থাকাও সম্ভব না। ওর মা হচ্ছে ওর জীবন, ওর প্রান, ওর ভালোবাসা, ওর একমাত্র চাওয়া, মা যে ওর উপরও খুব রাগ করেছে, সেটা বুঝতে পারলো আহসান। ওর এভাবে মাকে বলা উচিত হয় নাই, মায়ের উপর রাগ দেখানো ওর মোটেই উচিত না, বিশেষ করে যেই মা ওর এই দ্বীপের দিনগুলিকে এমন সুন্দর ভালোলাগায় ভরিয়ে দিয়েছে। মনে মনে লজ্জিত বোধ করলো আহসান। কিন্তু এটাও তো সত্যি যে, মায়ের দখল এখনও ওর আব্বুর কাছেই বেশিরভাগটা। সেটাকে নিয়ে যে ওর মনে কষ্ট সেটা কেন বুঝবে না ওর মা, ওর মন আবার ফুসে উঠলো। কিছু সময় চুপ করে রইলো আহসান, এর পরে শান্ত স্বরে বললো, “কি করবো আম্মু, তুমি যাই বলো না কেন, এই দ্বীপে দুই জন পুরুষ আর একজন নারী, এটাই সত্যকে ঢেকে রাখা সম্ভব না আম্মু। আমার কষ্ট তুমি বুঝতে পারছো না, আব্বুর সাথে তুমি যা যা করো, সেটা তো আমার সাথে করো না, আমি কিভাবে আমার মনকে বুঝাবো, বলো?” সাবিহা আবারও একটা বড় দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেললো, একটু সময় চুপ করে থেকে ছেলের কথাকে উপলব্ধি করে যাচ্ছিলো সে। এর পরে ধীরে ধীরে ছেলের কাধের উপর হাত দিয়ে অন্য হাতে ওর চিবুক তুলে ধরে ওর চোখের কোনা বেয়ে পানি পড়ছে দেখলো। মাকে বাবার লিঙ্গ চুষতে দেখা যে ওর মনে কি ভয়ানক কষ্টের উৎপত্তি করেছে, সেটা বুঝার চেষ্টা করলো সাবিহা। দুই হাতে ছেলেকে জড়িয়ে ধরে ওর কপালে চুমু দিয়ে বললো, “আর তোর আব্বু আমার কাছে যা আজ পায়, সেটা যদি তোকে আমি সব দেই, একদম সব, তাহলে কি তোর এই কষ্ট দূর হবে, সোনা?” আহসান যেন চমকে উঠলো ওর মায়ের কথা শুনে, ওর বাবাকে যা দেয়, সব ওকে দিবে, ওর মাথার ভিতরে জমা হওয়া সব কষ্ট যেন এক নিমিষেই হাওয়া হয়ে গেলো, ওর মন যে খুশিতে পাগল হয়ে নেচে উঠতে চাইলো। কিন্তু পর মুহূর্তেই মনে হলো, যে মা তো দিবে বলে নাই, বলেছে যদি দেই। তার মানে মা এখনও দ্বিধায় আছে, আর মনের আসার প্রদীপ যেন কিছুটা মিইয়ে গেলো। সে জানতে চাইলো ওর মায়ের কাছে, “যদি দাও, তাহলে আমার সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে, কিন্তু তুমি কি দিবে, আম্মু…”

সাবিহা কয়েকটা মুহূর্তে ছেলের চোখে চোখ রেখে অপলক তাকিয়ে রইলো, যেন আহসানের মনের ভিতরের ঝড়কে অনুধাবন করছে সে, এরপরে যেন কেউ শুনে ফেলবে, এমনভাব চুপি চুপি বললো, “দিবো সোনা, সব দিবো…” -আহসান যেন কেঁপে উঠলো, ওর এই কেঁপে উঠে সাবিহা ও অনুভব করলো, “তোর একটি চাওয়াকেও আমি অপূর্ণ রাখবো না…তবে এখনই না, কারন তোর আব্বুকে আগে জানাতে হবে যে, তোর আর আমার সম্পর্ক কি, এরপরে আমি ওর কাছে অনুমতি চাইবো, যেন সে আমাকে তোর সাথে সব কিছু করতে অনুমতি দেয়। কিন্তু ওই পর্যন্তই, যদি সে অনুমতি দেয় তাহলে তো ভালো, আর যদি নাও দেয় তাহলেও আমি দিবো তোকে আমার সব কিছু…সব…কিছুই বাদ থাকবে না, কিন্তু দেয়ার আগে একটিবার হলেও তোর আব্বুকে এই কথাটা আমার জানাতেই হবে। নাহলে আমি যে ওর চোখের অপরাধী হয়ে যাবো…সেটা আমি চাই না রে সোনা…সময় সুযোগ মত একটিবার তোর আব্বুকে এই কথাগুলি বলার সুযোগ দে আমাকে, এর পরে আমি কোন বাধা মানবোনা, না ধর্মের, না সমাজের, না সংস্কৃতির, না তোর আব্বুর…একটিবার শুধু আমকে নিজ মুখে তোর আব্বুর কাছে তোর আর আমার আকাঙ্খার কথা জানাতে সময় দে…দিবি তো সোনা…তোর আম্মুকে একটু সময় দিবি তো?” -সাবিহা ছেলেকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দিলো। “দিবো আম্মু, তুমি যেমন আমার চাওয়াকে সম্মান দিবে, তেমনি তোমার অনুরোধ কি আমি ফেলতে পারি? তোমার সব কথা শুনবো আমি, কিন্তু আম্মু…কিন্তু…আমার বিশ্বাস হচ্ছে না, তুমি কখন তোমার মত পরিবর্তন করলে? সত্যিই তুমি আমাকে সব দিতে চাও, আব্বু যা যা পায়, তোমার কাছ থেকে? ” -আহসানের মন যেন এখনও বিশ্বাস করে উঠতে পারছে না ওর আম্মুর কথা। সাবিহা ছেলের ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দিয়ে বললো, “দিবো সোনা, ওয়াদা করলাম তোর কাছে, আমাকে ২/১ টা দিন সময় দে, আমি কোন এক ফাঁকে সুযোগ বুঝে তোর আব্বুর সাথে একটি বার এসব নিয়ে কথা বলে নেই, তারপরে দিবো…তোর আব্বু রাজি হোক বা না হোক, তুই সব পাবি আমার কাছ থেকে। আর সেটার পর থেকে তোকে আর আম্মুর কাছ থেকে কোন আদর এভাবে ঝর্ণার পাড়ে এসে লুকিয়ে নিতে হবে না, যখন খুশি, যেখানে খুশি, যার সামনে খুশি, তুই তোর আম্মুকে আদর করতে পাড়বি…তোর মন ভরে। মানবি আমার কথা?” “মানবো আম্মু, এছাড়া যে আমার আর কোন পথ খোলা নেই, তোমার সম্পূর্ণ আদর, সম্পূর্ণ ভালোবাসা না পেলে আমার যে আর চলছে না জীবন, অসহ্য হয়ে উঠেছে আজ কদিন তোমাকে ছাড়া রাতে ঘুমানো। কি করবো আমি, তোমাকে যে আমি আমার জীবনের একমাত্র নারী হিসাবে দেখি, আর কারো ভালোবাসা দরকার নেই, শুধু তোমার ভালোবাসা চাই আমার, পৃথিবীর সব মানুষ আমাকে ঘৃণা করুক, কিছু যায় আসে না, আমি শুধু তোমাকে চাই। তোমাকে পাওয়ার প্রবল আকাঙ্ক্ষাই আমাকে এমন হিংস্র করে দিচ্ছে, এমন নিচ করে দিচ্ছে, যে আমি আমার বাবাকেও গালি দিতে দ্বিধা করছি না। আমাকে ক্ষমা করে দাও আম্মু, আমি তোমার মনেও অনেক কষ্ট দিয়েছি…” –আহসান কাদতে কাদতে বললো।

“দূর বোকা ছেলে, কাদে না, মায়ের কাছে সন্তানের কোন ভুল নেই, কোন অপরাধ নেই, যেটার মাফ হয় না। এবার কান্না থামিয়ে মাকে একটু ভালো করে আদর কর, সন্ধ্যের আগে আবার বাড়ি ফিরতে হবে, না হলে তোর আব্বু আবার তুলকালাম কি করে বসে ঠিক নেই…আয় সোনা, মাকে আদর কর…” -এই বলে সাবিহা ওর পড়নের জামা খুলে ফেললো, আর পড়নের জাঙ্গিয়াও খুলে ফেললো। ও নিজের হাতেই ছেলের পড়নের কাপড়ও খুলে দিলো, এর পরে আহসানের সামনে হাঁটু গেঁড়ে বসে ওর আধা শক্ত লিঙ্গটাকে দু হাত দিয়ে ধরলো, মুখ এগিয়ে নিয়ে একটা চুমু দিলো ওটার মাথায়। “তোর কষ্ট ছিলো যে কেন আমি তোর আব্বুর লিঙ্গ চুষে দিয়েছে, তাই না? এখন আমি আমার সেই অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করবো সোনা, আমার লক্ষি আদুরে ছেলেটার বড় লিঙ্গটাকে মুখে ঢুকিয়ে নিয়ে…” -ছেলের চোখের দিকে তাকিয়ে কথাগুলি বলে সাবিহা ওর মুখ হা করে আহসানের লিঙ্গটাকে নিজের মুখে ঢুকাতে লাগলো, জিভ দিয়ে ওটার মুণ্ডিটাকে চুষে দিতে শুরু করলো। আহসান প্রচণ্ড ধাক্কা খেলো হঠাৎ ওর আম্মুকে ওর লিঙ্গ মুখে ঢুকাতে দেখে। ওর আম্মু নিজে থেকেই ও না বলতেই ওর লিঙ্গটাকে মুকেহ ঢুকিয়ে নিলো দেখে খুব উত্তেজিত হয়ে গেলো সে। ওর মুখ দিয়ে সুখের গোঙানি বের হয়ে গেলো। ওহঃ আম্মু…কি করছো তুমি? উফঃ আমি যে সুখে পাগল হয়ে যাবো আজ…আমার আম্মুর মুখের ভিতরে আমার লিঙ্গ! -আহসান ককিয়ে উঠলো, সেটা যতটা না উত্তেজনায়, তার চেয়ে বেশি বিস্ময় ও আবেগে। সাবিহা ছেলের শক্ত বড় লিঙ্গটাকে নিজের জিভ দিয়ে আদর করে চেটে চুষে দিতে শুরু করলো, আগা থেকে গোঁড়া পর্যন্ত, মুণ্ডির মাথা থেকে ওটার চার পাশের খাঁজ, খাজ্র নিচের চামড়া, লিঙ্গের পিছন দিকের মোটা রগগুলি সব চেটে চুষে দিতে লাগলো। তবে অত্যিধিক বড় হবার কারনে স্বামীর লিঙ্গ যেমন পুরোটা মুখের ভিতর ঢুকিয়ে নিতে পাড়ে সাবিহা, সেটা সম্ভব হলো না ছেলের লিঙ্গের সাথে। কারণ বাপের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ দীর্ঘের লিঙ্গ ছেলের আর যথেষ্ট মোটা। এতো মোটা যে সেটাকে মুখ ঢুকিয়ে চুষতে কষ্ট হচ্ছিলো সাবিহার। সাবিয়াহ ওর মনকে বললো যে, ছেলের লিঙ্গের জন্যে এতদিন কাতরাচ্ছিলি না, নে এইবার দিলাম তোর ক্ষুধা পূরণ করে, চুষ শালি, ছেলের লিঙ্গ চুষে স্বর্গে যা। নিজেকে নিজে বেশ কয়েকটা গালিও দিলো ওর মনের যৌন ক্ষুধার জন্যে। 

তবে এইসবই মনে মনে, তাই আহসানের কানে সেসব পৌঁছলো না। সে দু হাতে ওর মায়ের মাথাকে দুপাশ থেকে ধরে মায়ের মুখে যেন ঠাপ মারা মত করে একটু পর পর কোমর সামনের দিকে এগিয়ে দিচ্ছিলো, যদিও সে জানে যে ওর পুরো লিঙ্গ ওর মায়ের মুখে ঢুকানো যাবে না কিছুতেই। লিঙ্গের গোঁড়াকে এক হাতে ধরে অল্প অল্প খেচে আর লিঙ্গের অগ্রভাগকে নিজের মুখের ভিতরে ঢুকিয়ে রেখে সাবিহা ছেলের বাড়াকে চুষে যাচ্ছিলো। মাঝে মাঝে লিঙ্গের আগা মুখ থেকে বের করে লিঙ্গটাকে ছেলের তলপেটের সাথে উচিয়ে চেপে ধরে রেখে ওর বড় বড় অণ্ডকোষ দুটিকেও জিভ দিয়ে চেটে দিতে দিতে মাঝে মাঝে একটা বড় বিচিকে নিজের মুখের ভিতরে ঢুকিয়ে যেন ললিপপ চুষছে এমনভাবে চুষে দিচ্ছিলো সাবিহা। মায়ের গরম মুখ আর জিভের স্পর্শে যেন কেঁপে কেঁপে উঠতে শুরু করলো আহসান। বিচি চুষে যখন আবারও লিঙ্গকে মুখে দিবে ঠিক তখনই ওর চোখের কোনে ধরা পড়লো যে ওদের থেকে একটু দূরে একটা গাছের আড়ালে কিসের যেন ছায়া। ছেলের লিঙ্গকে ধরে রেখেই ওদিকে ভালো করে তাকিয়ে দেখলো সে, একটা মানুষের ছায়া যেন মনে হচ্ছে। ওকে মাথা উঁচু করে দিকে তাকাতে দেখে গাছের আড়ালে সরে গেছে। সাবিহা বুঝতে পারলো যে সেটা কে। কিন্তু ওর আড়ালে দাঁড়ানো মানুষটা যা দেখার দেখে ফেলেছে এর মধ্যেই, তাই ক্ষতি যা হবার হয়ে গেছে ভেবে সাবিহা ওটা নিয়ে পরে চিন্তা করবে মনে করে ছেলের লিঙ্গ চুষায় মন দিলো। ওর নিজের যোনীর ভিতরেও একটা মোচড় অনুভব করলো, যখন বুঝতে পারলো যে কেউ ওদেরকে দেখছে এই অন্যায় পাপ কাজ করতে। সাবিহা লিঙ্গ চুষার ফাঁকে ফাঁকে একটু পর পর ওদিকে তাকাচ্ছিলো, এইবার শুধু ছায়া না, মানুষের চুল আর কাপড়ও দেখতে পেলো সে।

সাবিহা মনে মনে ভীতি বোধ করলো, ছেলের লিঙ্গ চুষতে দেখে বাকের যে করে বসে, কি পাগলামি মাথা চাড়া দিয়ে উঠে ওর, বলা যায় না। কিন্তু এখন যদি সে থামে, তাহলে আহসানও কষ্ট পাবে। তবে আহসান চোখ বন্ধ করে আছে দেখে ওর মায়ের ভীত দৃষ্টি দেখতে পাচ্ছে না, বা ওদেরকে যে ওর আব্বু দেখছে দূর থেকে সেটা ও বুঝতে পারছে না। সাবিহা পরে কি হবে সেই কথা চিন্তা করলো না, কারন বাকের যদি প্রচণ্ড রকম ক্ষিপ্ত হয়ে যেতো, তাহলে এখনই ওদের দিকে তেড়ে এসে ধরে ফেলতো হাতেনাতে। সেটা না করে যেহেতু দূর থেকে ওদেরকে লুকিয়ে দেখছে যে ওরা কতদুর এগোয়, তাহলে বাকেরের মনে যেই ভাবেরই উদ্রেক হোক না কেন, সেটাকে সাবিহা সামলাতে পারবে। বরং আর সুবিধা হবে সাবিহার, বাকের যদি নিজে থেকেই এই সব নিয়ে কথা তুলে, তাহলে সাবিহার ওকে বুঝিয়ে বলতে সুবিধা হবে। এই সব ভেবে সাবিহা ছেলের লিঙ্গ আর বেশি উৎসাহের সাথে চুষে দিতে দিতে ওর অণ্ডকোষ দুটিকে টিপে ছেলের উত্তেজনাকে চরমে নিয়ে আসলো। আহসান ওর মাকে সতর্ক করলো, “আম্মু, আমার বীর্য এখনই পরে যাবে, তুমি কি ওটাকে সরাসরি মুখে নিবে?” - সাবিহা মাথা ঝুকিয়ে হ্যা জানালো ছেলের কথায়। ওর নিজের উত্তেজনার পারদ ও ক্রমেই উপরে দিকে উঠছে। কিছু পড়েই আহসান জোরে একটা গোঙানি দিয়ে ওর মায়ের মুখের ভিতরে লিঙ্গ বেশ খানিকটা ঢুকিয়ে ওর বীর্য ফেলতে শুরু করলো।

সাবিহা আজ ভুল করলো না, আহসানের লিঙ্গের মাথা দিয়ে বীর্যের দলা পরতেই সেটাকে গিলে নিতে লাগলো। আর বীর্য ফেলা শেষ হবার পরে লিঙ্গকে চিপে চিপে ওটার গোঁড়া থেকে সব মাল চুষে টেনে বের করে খেতে লাগলো। আহসানের বীর্য ফেলা হয়ে যাবার পর সে ক্লান্ত হয়ে বালির উপরে শুয়ে গেলো। সাবিহা একবার দূরে বাকেরের লুকিয়ে থাকা ছায়ার দিকে তাকিয়ে নিজেও ছেলের পাশে নেংটো হয়েই শুয়ে গেলো। আহসানের কিছুটা নরম লিঙ্গটাকে সাবিহা হাত ছাড়া করলো না। ছেলের নরম লিঙ্গকে হাতের মুঠোতে ধরে রেখেই সে অন্য হাত দিয়ে নিজের যৌনাঙ্গে হাত বুলাতে লাগলো। ছেলের লিঙ্গ চুষতে ওর কাছে যে কি ভালো লেগেছে সেটা চিন্তা করছিলো সাবিহা। ওর নিজের যোনিও একদম রসে ভরে গেছে। আহসান ওর একটা হাত দিয়ে ওর মায়ের বড় বড় দুধ দুটিকে হাতের মুঠোয় নিয়ে টিপতে লাগলো।
[+] 1 user Likes saddam052's post
Like Reply
#60
ওদিকে বাকের ওর কাজ শেষ করে ইচ্ছে করেই এখানে এসেছিলো ওদেরকে দেখার জন্যে যে ওরা কি করে। এখানে এসেই সাবিহার হাতে ছেলের লিঙ্গ দেখে প্রথমে খুব ক্রুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলো সে। একবার ইচ্ছে করছিলো যে এখনি ওখানে গিয়ে ওদেরকে ধরে ফেলে। পর মুহূর্তে কেন জানি ওদের প্রতি রাগটা কমে আসছিলো, নিজের স্ত্রীকে নিজের আপন ছেলের লিঙ্গ মুখে ঢুকিয়ে চুষতে দেখে কেমন যেন বিমোহিত হয়ে গিয়েছিলো সে। ওখানেই দাড়িয়ে দেখতে লেগে গেলো, কিছু পরেই সাবিহাকে ওর দিকে তাকাতে দেখে গাছে আড়ালে লুকিয়ে পড়লেও ওকে যে সাবিয়াহ দেখে ফেলেছে, সেটা নিশ্চিত বাকের। এর মানে ও যে সাবিয়াহ আর ছেলেকে দেখছে সেটা জেনেও সাবিহা এই নিষিদ্ধ অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে কি অবলীলায়। এরপরে ছেলেকে ওর মায়ের মুখে বীর্য ত্যাগ করতে দেখে আর সেই বীর্য সাবিহা সরাসরি ছেলের লিঙ্গ থেকে চুষে গিলে ফেলতে দেখে বাকের নিজেও উত্তেজিত হয়ে গেলো। ওর ইচ্ছে করছিল এখনই গিয়ে ছেলেকে সরিয়ে দিয়ে সাবিহাকে দিয়ে লিঙ্গ চুষিয়ে নেয়। কিন্তু অতটা নির্লজ্জ হতে না পেরে বাকের ওখানে দাড়িয়েই আজ বহু বছর পরে নিজের লিঙ্গকে নিজের হাতের মুঠোয় নিলো। 

বাকেরের মন একবার ওখান থেকে চলে যেতে চাইলেও ওদের মা ছেলের সম্পর্কের শেষ কোথায় সেটা না দেখে যেতে চাইলো না বাকের। “আম্মু, আজ একদম অন্যরকম অসাধারন একটা সুখ পেলাম। তোমার মুখটাকে আমার কাছে মনে হচ্ছিলো যেন তোমার যোনির মত, তোমার মুখের ভিতর আমার লিঙ্গটা যখন ঢুকছে আর বের হচ্ছে তখন মনে হচ্ছিলো যে আমার লিঙ্গটা যেন তোমার যোনির ভিতর ঢুকছে আর বের হচ্ছে। তোমার মুখের লালা আর জিভের স্পর্শ পেয়ে আমার বীর্য শুধু বের হওার চেষ্টা করছিলো একটু পর পর…উফঃ একদম অন্যরকম অভিজ্ঞতা দিলে আজ তুমি আমায়। ধন্যবাদ আম্মু…” -আহসান ওর আম্মুর ঠোঁটে চুমু দিয়ে বললো। সাবিহা ছেলের কথায় হেসে ফেললেন, “হুম, সব ছেলেরাই মেয়েদেরকে দিয়ে লিঙ্গ চুসাতে পছন্দ করে, তুই কেন তার ব্যাতিক্রম হবি? মুখের ভিতরে গরম লালা আর জিভ ঠোঁটের স্পর্শ পেলে ছেলেদের খুব ভালো লাগে…তবে আমার কাছেও খুব ভালো লেগেছে তোর লিঙ্গ চুষতে। তবে তোর এটা বেশ মোটা, এতো মোটা জিনিষ মুখের ভিতরে নিতে একটু অস্বস্তি হয়েছে। তুই তো জানিষ তোর আব্বুর লিঙ্গ এতো বড়ও না, আর এতো মোটাও না।” “আম্মু একটা কথা বলি, তুমি আমাকে আজ অনেক সুখ দিলে। এখন আমিও তোমাকে একটু সুখ দেই?” -আহসান আবদারের গলায় বললো। “কিভাবে? আমার যোনিতে আঙ্গুল ঢুকিয়ে?” -সাবিহা ছেলের দিকে তাকিয়ে বললো। “না, সে তো আমরা করিই সব সময়… আজ তুমি আমাকে যেভাবে লিঙ্গ চুষে সুখ দিলে, তুমি আমাকে বলেছিলে মনে আছে যে, মেয়েরাও ছেলেদের মুখ ওদের যোনিতে পছন্দ করে। তাই আমি তোমার যোনি চুষে তোমাকে সুখ দিতে চাচ্ছি, যেটা কোনদিন আব্বু করে নি তোমার সাথে…” -আহসান ওর মায়ের দুধের উপর রাখা হাতকে মায়ের যোনির কাছে নিয়ে গেলো, আর একটা আঙ্গুল ওর মায়ের রসে ভরা যোনির ভিতরে ঢুকিয়ে কথাটা বললো। “ওহঃ সোনা, তোর খারাপ লাগবে না, নোংরা জায়গায় মুখ দিতে? কোনদিন কেউ করেনি তো এটা আমার সাথে?” -সাবিহা যেন শিউরে উঠলো ছেলের প্রস্তাব শুনে। “না আম্মু, তোমার শরীরের কোন জায়গা নোংরা না, সব জায়গা ভালো…আমি তোমার যোনি চুষে সেই না পাওয়া সুখটা দিতে চাই তোমাকে, দিবো আম্মু? প্লিজ আম্মু, হ্যা বলো… প্লিজ…” -আহসান যেন ওর মায়ের মুখ থেকে অনুমতি পাওয়ার জন্যে অস্থির হয়ে উঠেছে। সাবিহা একটু সময় চিন্তা করলো, এরপরে ছেলের আগ্রহী উৎসুক মুখের দিকে তাকিয়ে না বলতে পারলো না।

সাবিহা একটু উঠে বসে মাথা ঘুড়িয়ে বাকের যেখানে দাড়িয়ে ছিলো, ওদিকে তাকিয়ে দেখে নিলো যে সে এখনও আছে কি না, সেখানে বাকেরকে এখনও দাড়িয়ে থাকতে দেখে ছেলের দিকে তাকিয়ে হেসে বললো, “হ্যা সোনা, হ্যাঁ। তোর আম্মুর যোনিটাকে চুষে দে সোনা…কোনদিন কেউ করেনি এটা আমার সাথে, আজ তুই কর সোনা…” - এই বলে সাবিহা ছেলের দিকে তাকিয়ে নিজের দুই পা ফাঁক করে দিলো ছেলের হাতের স্পর্শের জন্যে। আহসান ওর মায়ের এদিক ওদিক তাকানো দেখে জানতে চাইলো, “আম্মু, তুমি কি কিছু খুঁজছো?” “না সোনা, কিছু না, তুই আয়…মায়ের যোনিটা চুষে নে মন ভরে, তবে দেখিস, তোর দাঁত লাগিয়ে দিস না যেন, তাহলে ব্যাথা পাবো…” -সাবিহা ছেলেক বললো। “না আম্মু, দাঁত লাগাবো না, দেখবে এমন আদর দিয়ে চুসবো যে তুমি যোনির রস চট করে বের করে ফেলবো, তবে আমি নিজে থেকে না ছাড়লে তুমি আমাকে সরাতে পারবে না বলে দিলাম। এতদিন তোমার এই সুন্দর যোনিটাকে শুধু দেখেই গেলাম, আজ এটাকে আমার মন ভরে আদর করতে দাও…” -এই বলে আহসান ওর আম্মুর দুই পায়ের মাঝে চলে এলো, বালিতে উপুর হয়ে শুয়ে ওর মায়ের যৌনাঙ্গটাকে কাছ থেকে ভালো করে দেখতে দেখতে নিজের মুখ ওটার কাছে নিয়ে গেলো। সাবিহার বুকের হৃদপিণ্ডটা যেন হাতুরির মত ঘা মারছে ওর বুকের খাঁচায়, নিজের ছেলের মুখ আজ লাগবে ওর যোনিতে। প্রথম কোন পুরুষের উষ্ণ গুরম নিঃশ্বাস, লালা মাখা ঠোঁট, আর খুঁচিয়ে খুচিয়ে রস বের করতে ওস্তাদ কোন জিভ ঢুকবে ওর যোনির গহ্বরে, সাবিহা ওর যোনিকে আরও উচু করে দিতে চেষ্টা করলো ছেলের মুখের সামনে যেন সে সহজে ওর যোনির গহ্বরের সন্ধান পায়। নিজের দু পায়ের ফাকে সুরক্ষিত গোপন ফাঁকটা আজ সে নিজের আপন সন্তানের সামনে উম্মুক্ত করে দিয়ে ছেলের জিভের স্পর্শ নিবে, চিন্তা করতে যেন সিহরনে কাঁপতে লাগলো সাবিহা যেন সে এক মৃগী রোগী। আহসান প্রথম ওর মায়ের গুদের বেদীতে একটা চুমু দিলো। ছেলের নরম ঠোঁটের আলত স্পর্শে সাবিহা “ওহঃ খোদা…” -বলেই নিজের নিঃশ্বাস আটকে ফেললো বুকের ভিতর। চোখ বড় বড় করে দেখছে সাবিহা কিভাবে ওর আপন সন্তান তার মায়ের যৌনাঙ্গটাকে চেটে চুষে মাকে যৌন সুখ দান করে। মনে মনে সাবিহা নিজেকে বকা দিলো, কেন সে এতদিন ছেলেকে ওর এমন একটা আরাধ্য জিনিষ থেকে দূরে রেখেছে। আহসানের পরের চুমুগুলি পড়তে লাগলো সাবিহার যোনির বাহিরের নরম ফুলো ঠোঁটে উপর, এর চারপাশে আর ওর দুই পায়ের কুচকি যেখানে এসে মিলে যোনির ঠোঁট হয়েছে সেটার চারপাশসহ সাবিহার উরুর উপরে। সাবিহা যেন কাম শিহরনে প্রতিটা চুমুতে আহঃ ওহঃ উহঃ বলে শব্দ করে উঠছে। প্রতিটি সন্তানের জন্যে যেটা নিষিদ্ধ জায়গা, সেইখানে আজ ওর সন্তানের ঠোঁটের মুখের অবাধ বিচরন অনুভব করতে লাগলো সাবিহা। এই চরম নিষিদ্ধ যৌনতাকে উপভোগের সুখগুলি থেকে নিজেকে যে কেন সে এতগুলি দিন বঞ্চিত করেছে, সেটাই মনে করে আফসোস হচ্ছিলো ওর। 

বাকের ওখানে দাড়িয়ে নিজের লিঙ্গ হাতের মুঠোতে নিয়ে যেন উত্তেজনা আর ক্রোধে ছটফট করছিলো। যেই কাজ সে নিজে কখনও করেনি সেই কাজ ওর ছেলে করছে ওর স্ত্রীর সাথে। স্ত্রীর দু পায়ের মাঝের যোনি যেখানে এতদিন শুধু ওর নিজের একার রাজত্ব ছিলো, সেখানটা দখল করে নিয়েছে ওর ছেলের মুখ। সাবিহার যোনির চুষে দিচ্ছে ওর নিজের আপন সন্তান, “ওহঃ আল্লাহ, এ কি অজাচার দেখাচ্ছো তুমি আমায়!” -বাকের উপর আকাশের দিকে তাকিয়ে যেন স্রষ্টার কাছে ওর অভিযোগ দাখিল করলো। কিন্তু স্রষ্টা যে নিজ হাতে ধরেই ওদের মা ছেলেকে মিলিয়ে দিচ্ছে, হয়ত এই মিলনের জন্যেই ওদের এই দ্বীপে চলে আসা। হয়ত এই জন্যেই বাকেরের জিদের বশে এই সমুদ্র যাত্রা। কাকে দোষ দিবে বাকের, নিজেকে নাকি সাবিহাকে, নাকি নিজের আপন সন্তানকে, নাকি এই পৃথিবীকে, নাকি এই সমাজে চলমান রীতিনীতি যেটা মা-ছেলের সম্পর্ককে অবৈধ বলে? জানে না বাকের, ওর মনে প্রথমে ছিল রাগ, এরপরে তৈরি হলো ক্রোধ, এরপরে হতাশা, এরপরে কি জানে না বাকের। কিন্তু নিজের স্ত্রীকে যৌনতার সিতকার ও গোঙানি দিয়ে নিজের ছেলের মাথাকে যোনির সাথে চেপে চেপে ধরে যোনির রস খাওয়াতে দেখে যেন নিজের হাঁটু কাঁপতে লাগলো বাকেরের। ওর কাছে মনে হচ্ছিলো ও যেন এখুনি ধপাস করে পড়ে যাবে মাটিতে। সে গাছকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরলো, প্রচণ্ড ঝড়ের মুখে মানুষ যেভাবে কিছু একটা আঁকড়ে বেঁচে থাকতে চায়, বাকেরের মনেও যেন সেই আকুতি। সাবিহা কিভাবে এই কাজে নেমে পড়লো ছেলের সাথে, সেটাই চিন্তা করছিলো বাকের যুক্তি দিয়ে, বার বার করে। 

বাকের বুঝতে পারলো যে, সাবিহা ছেলের সাথে একা সময় কাটাতে গিয়ে নিজের বুভুক্ষ কামের ফাঁদে পড়ে গেছে। কিন্তু এখন কি হবে, সাবিহাকে কি আবার ওর আগের জীবনে ফিরিয়ে আনা যাবে? নাকি এটাই সাবিহার গন্তব্য ভেবে নিয়ে মনকে সান্তনা দিতে হবে বাকেরের? ভেবে স্থির করতে পারছিলো না সে। সাবিহা যে ওকে দেখেও ছেলের সাথে এইসব চালিয়ে যাচ্ছে, তাতে বুঝা যায় যে ওর মন কতখানি কামের কাছে হার মেনেছে। ছেলের সাথে যৌনতার খেলা ওর মনকে কতখানি কাবু করে ফেলেছে। এখন কি হবে বাকেরের, বা বাকের কি করবে? ও যদি এখন ওদেরকে মারে, গালি দেয়, তাহলে কি সাবিহা এই পথ থেকে ফিরে আসবে? বাকের ওর চোখের সামনে ওর স্ত্রী আর ছেলের কামুকতা দেখতে দেখতে ভাবতে লাগলো ওর পরবর্তী করনীয়। ওদিকে সাবিহার যোনির অভ্যন্তরটা খুঁড়তে শুরু করেছে আহসান। যোনির ভিতরের লাল অংশগুলি চেটে, চুষে মায়ের যোনির মিষ্টি রস মন ভরে পান করছিলো আহসান। যেন এক মধুলোভী মৌমাছি এক মধুতে ভরা মৌচাকের সন্ধান পেয়েছে, সাথে পেয়েছে সেই মৌচাকের মালিকের সম্মতি, আর কে পায় তাকে এখন? আহসানের মাথার চুলে নিজের হাতের আঙ্গুল ডুবিয়ে দিয়ে ছেলের মুখের সাথে নিজের যোনিকে চেপে চেপে ধরে সুখের সিতকার দিচ্ছিলো ক্রমাগত সাবিহা। ওদিকে স্বামী দেখছে ওর অজাচার, সেটা মনে হতেই যেন ওর যোনীর ভিতরের কিছু একটা কেঁপে কেঁপে উঠছে। নিজের এক হাত দিয়ে বালিতে নিজের শরীরের ভার বহন করে কোমর উঁচু করে দিচ্ছে ছেলের সুবিধার জন্যে। বেশি সময় লাগলো না সাবিহার যোনীর রস বের হতে। তবে বের হবার সময় ওর মুখ দিয়ে যেসব শব্দ বের হচ্ছিলো, তাতে বলে দেয়া যায় এটাই ওর জীবনের শ্রেষ্ঠ যৌনসুখ এখন পর্যন্ত।

যোনীর রস বের হবার পরও অনেকটা সময় সাবিহার শরীর কাপছিলো, ওর মাথা পড়ে গিয়েছিলো বালির উপরে, ঠিক যেন গলা কাটা এক মুরগি সে। এমনভাবে ওর শরীর নড়ে নড়ে উঠছিলো রাগ মোচনের ধাক্কাতে। মায়ের রাগ মোচন হতে আহসান ওর মাথা একটু সরিয়ে নিলো যোনীর কাছ থেকে। কারণ ওর মা ওকে শিখিয়েছে যে মেয়েদের যোনীর রস বের হবার পরে ওটাকে স্বাভাবিক হতে একটু সময় দিতে হয়, ওই সময় ওটাকে নাড়াচাড়া দিতে হয় না। মায়ের সেই শেখানো কথা মনে করেই আহসান ওর মা কে ছাড় দিলো, যদিও মায়ের এই মধুকুঞ্জে আবারো বিপুল উদ্যমে ঝাঁপীয়ে পড়ার জন্যে মনের দিক থেকে সে যেমন উৎসুক, তেমনি ওর লিঙ্গ আবারও পূর্ণ স্বরূপে ফিরে গেছে। ওটা আবারও এমন উত্তেজিত হয়ে আছে যেন একটু আগে ওটার বীর্য বের হবার পরও ওটার কিছুই হয়নি। আহসান ওর মায়ের দুই নরম উরুতে হাত বুলিয়ে ওটার উষ্ণতা অনুভব করছিলো। মায়ের যোনিটার প্রতি যে কি এক প্রবল আকর্ষণ ওর ভিতরে, সেটা যেন কিছুতেই তৃপ্ত হচ্ছেনা। যতই পায়, ততই যেন ওর চাহিদা আরও বেড়ে যায়। ওদিকে বাকের দাড়িয়ে থেকেই সাবিহাকে যৌন তৃপ্তি নিতে দেখলো ছেলের মুখে নিজের যোনি চেপে ধরে। বিস্ময়ের ধাক্কায় বাকের সত্যিই মাটিতে বসে গেলো। ওর বারবার শুধু একই কথা মনে হচ্ছে যে সে এখন কি করবে। সে কি নিরবে এইসব মেনে নিবে, দেখেও না দেখার ভান করে ওদেরকে এভাবেই চলতে দিবে? নাকি ওদের মুখোমুখি হবে, স্ত্রীর কাছে জানতে চাইবে কেন সে এই বিশ্বাসঘাতকতা করলো ওর সাথে? কেন এই প্রতারনা, কেন নিজের আপন সন্তানের সাথে এই দেহের খেলা? সেটা কি শুধু বাকের ওকে পূর্ণ তৃপ্তি দিতে পারছে না, সেই জন্যে, নাকি ছেলের সদ্য যৌবন ভরা দেহের প্রলোভনে পরে? আর ছেলে, সে তো এখনও অবুঝ বালক। ভালো মন্দ বুঝার বয়স হয় নাই তার, শরীরের ক্ষিদেকেই প্রাধান্য দিতে শিখেছে এখন পর্যন্ত। মাতৃগমন যে কত বড় পাপ, সেটা বুঝার বয়স এখনও হয় নাই তার। কিন্তু এরপরেই মনে হলো বাকেরের যে, স্ত্রীর কাছে যে প্রশ্ন করবে সে, বা ছেলের কাছে, সেগুলির কোনটার উত্তর তার জানা নেই, সবগুলির উত্তরই তো আছে ওর কাছে। তাহলে কে সে বোকা সেজে সেই সব নিষ্ঠুর সত্য কেন স্ত্রীর মুখ থেকে শুনতে যাবে? তাতে তো ওর নিজের অপমান আরও বেড়ে যাবে। ছেলের সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে সাবিহা তো এমনিতেই ওকে অনেক বড় অপমান, অপদস্ত আর হেয় করে ফেলেছে। কোন মুখে সে ওদেরকে এইসব জিজ্ঞস করে নিজের অপমানের মাত্রাকে আরও বাড়িয়ে দিবে।
Like Reply




Users browsing this thread: 2 Guest(s)