28-09-2021, 09:55 AM
Indian Private Cams | Porn Videos: Recently Featured XXXX | Most Popular Videos | Latest Videos | Indian porn sites Sex Stories: english sex stories | tamil sex stories | malayalam sex stories | telugu sex stories | hindi sex stories | punjabi sex stories | bengali sex stories
কিছু মনের সত্যি কথা
|
28-09-2021, 02:15 PM
(27-09-2021, 07:28 AM)dada_of_india Wrote: *সুশোভন মাস্টার* যা বলার সেটা বাবান দা আগেই বলে দিয়েছেন.... আমার আর কিছু বলার রইলো না। আপনাকে ধন্যবাদ.... আপনি এখানে এত সুন্দর একটা গল্প ছেড়েছেন.... এখন প্রশ্ন জাগছে এটা কি গল্প নাকি সত্যি! কতো সুশোভন মাস্টার প্রকৃতির মত ছাত্রী পায়? আর যারা পায় না তাদের তো হয়ে গেল যাবজ্জীবন এটা খুব জানার ইচ্ছা জাগলো যে প্রকৃতির বাবা মা এবার কি করবে? কি করা উচিত ওদের? ❤❤❤
28-09-2021, 02:46 PM
আমার দূর্গা - ❤❤❤❤❤❤
আবারো একটা অসাধারণ কাহিনী. মা দূর্গা এক শক্তি যে শক্তি সকলের মধ্যেই বিরাজমান. শুধু তাকে উপলব্ধি করতে হয়. এই শক্তি কে এক মা হারা কন্যা তার পিতার মধ্যে খুঁজে পেয়েছে. তার পিতার এই দায়িত্ব কর্তব্য ও ভালোবাসাই তো হলো মা দূর্গা. সব বাঁধা বিপত্তি পেরিয়ে সেই পিতা রোজ এগিয়ে চলেছেন. যাতে তার কন্যা একদিন উঠে দাঁড়ায় মাথায় উচিয়ে. সেই পবিত্র শক্তিকে প্রণাম ❤ আর লেখক বা লেখিকা কেও ❤
29-09-2021, 11:15 AM
# অন্য_রূপকথা
বেশ কয়েকবছর ধরেই পুজোয় কয়েকজনকে সামান্য কিছু উপহার দিই আমি। বিশেষ কিছু না, জামা কাপড়, আর হেয়ারব্যান্ড, ক্লিপ, লিপস্টিক, কানের দুল...এইসব। কিন্তু সেকথা থাক... তা সেসব কিনতে কাল একটু সকাল সকাল গেছিলাম হাতিবাগান। আর হাতিবাগানে গেলে তো কচুরি না খেলে তো স্বয়ং আমার 'ভুঁড়িদেব' পাপ দেবেন! তাই বাগবাজার বাটা থেকে একটু এগিয়ে, অটোস্ট্যান্ডের কাছে একটি ছোট্ট দোকান থেকে দুটি কচুরির ফরমায়েশ দিয়েছিলাম। সদ্য ভাজা, ধোঁয়া ওঠা কচুরি আর আলুর তরকারি খাচ্ছি, হঠাৎ চোখে পড়ল একজন ভদ্রলোক রাস্তার ওপরেই শালপাতার বাটিটা ফেলে দিয়ে দোকানদার দাদাকে "চারটে কচুরি... কত?" বলে উঠলেন। দোকানদার ভদ্রলোক একটু ভুরু কুঁচকে বলে উঠলেন "ষোল টাকা.. দাদা, এখানে ডাস্টবিন রাখা আছে, তাও ওটা রাস্তায় ফেললেন?" বলে সেই ক্রেতা ভদ্রলোককে ফিরতি পয়সা দিয়ে নিজে রাস্তায় বেরিয়ে, তরকারি মাখা শালপাতার বাটিটা তুলে, দোকানের সামনে রাখা একটা বালতি, যেটি ডাস্টবিনের মতো ব্যবহার করা হচ্ছিল, সেখানে ফেলে দিলেন। তারপর একটি প্লাস্টিকের জগ থেকে হাত ধুয়ে আবার দোকান ঢুকে গেলেন। ততক্ষণে আমার খাওয়াও শেষ। তবে হাতের ব্যাগগুলোকে সামলে আমার কাঁধের ঢাউস ব্যাগ থেকে পার্স বের করে টাকা দিতে একটু সময় লাগছিল। তারমধ্যেই দেখলাম আরেকজন কোনো একটা রোল খেতে খেতে যেতে গিয়ে রাস্তায় রোলের যে পাতলা কাগজটা হয় না? সেটা ফেলে চলে গেলেন। দোকানের দাদা ভুরু কুঁচকে তাকালেন একবার। মনে হল গজগজ করে কিছু বললেন! তারপর আবার দোকান থেকে বেরিয়ে, কাগজটি তুলে, ডাস্টবিনে ফেলে, হাত ধুয়ে ঢুকে গেলেন দোকানে। আমার কেন জানি না গায়ে কাঁটা দিল! কত সাধারণ... এক্কেবারে অকিঞ্চিৎকর একটি ঘটনা, তাই না? কিন্তু... যদি সবাই আমরা একটু সচেতন হতাম... তাহলে হয়ত দেশের স্বচ্ছতার প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে হত না সরকারকে। হাজার হাজার কোটি টাকার বিজ্ঞাপন দিতে হত না... সেই টাকায় কল্যাণকর কাজ হতে পারত। আমরা আরও একটু এগোতে পারতাম... আর, সেইসঙ্গে বাঁচতে পারতাম দূষন এবং, বছর বছর বানভাসি হবার হাত থেকেও। আর, রাস্তাঘাটের নান্দনিকতা যে বাড়ত, সে তো বলাই বাহুল্য! অথচ, সেই শক্তি আমাদের সবার মধ্যেই আছে। বিন্দু বিন্দু করেই তো সিন্ধু হয়... আর আমাদের বিন্দুসম উদ্যোগেই কিন্তু সবকিছু সম্ভব হতে পারে... যেমন এই নাম না জানা দোকানের দাদাটি করে দেখালেন। হয়ত আমার মতোই আরও কয়েকজন ক্রেতা, যাঁরা ওখানে ছিলেন, অনুপ্রাণিত হলেন। হয়ত এবার থেকেও ওঁরাও... তারপর ওঁদের দেখে অন্যরাও...তারপর তাঁদের দেখে...তারপর তাঁদের দেখে... তারপর...তারপর... এভাবেই সত্যিকারের ভাল দিন আসবে... আসবেই...
29-09-2021, 11:41 PM
স্ত্রী ঃ-ওগো শুনছো? কিগো শুনছো?
- যায়না কানে কথা? সকাল থেকে বলছি আমার ভীষণ কোমর ব্যথা৷ কী আক্কেলের মানুষ তুমি! সিমপ্যাথি নেই মোটে! টেরটি পাবে আমার যদি তেমন কিছু ঘটে৷ স্বামী ঃ- সবই শুনছি, সবই দেখছি, সাধে কী আর বলি- কুড়িটি বছর আসছি শুনে -এই ব্যথার পাঁচালী৷ কখনও হাতে, কখনো পায়ে গোড়ালি থেকে মাথা চিনচিন, টনটন নানান রকম ব্যথা! স্ত্রী ঃ- এমনটাই বলবে তুমি, এটা আমি জানি, বিয়ের আগে তো বলেছিলে- বানিয়ে রাখবে রাণী৷ ঘরে তুলে দাসীর মত উনুনে দিলে গুঁজে, কুড়িটা বছর জ্বলেপুড়ে আছি মুখটি বুজে৷ স্বামী ঃ-- মুখ বুজে আছ তুমি! হোয়াট অ্যা ফানি টক! কাক পক্ষী ও পালায় শুনে তোমার বকবক৷ তোমার চোপায়, তোমার ঝালে, তোমার বাক্যবাণে- আমি কেন! পাড়াপড়সিও তুলো গুঁজে রাখে কানে৷ স্ত্রী ঃ- এখন আমার কথা শুনলেই ফোস্কা পড়ে গায়ে! মুখে তো আমার ফুটিয়েছ কথা তোমারাই মায়ে পোয়ে৷ বিয়ের আগে ছিলাম আমি কেমন মৃদু ভাষী, বলতো সবাই - লক্ষী মেয়ে, কী মিষ্টি হাসি৷ স্বামী ঃ- হয়েছে হয়েছে, খুব হয়েছে, কী বলব আর- বিয়ের পর বলল সবাই - বউ তো নয়, এ যেন এক জ্যান্ত লাউডস্পিকার! স্বভাব খানিও তোমার ছিল ছুরির মতই ধার, কুড়িটা বছর ডিসেকসনে , জীবনটা জেরবার! স্ত্রী ঃ- আমাকেও তো বিয়ের আগে বলেছিল সবাই - কেমন ছেলে বাছলি মিনু- গবেট, ভ্যাবলা, ভোঁদাই৷ প্রেমে অন্ধ আমি তবুও তোমায় দিলাম মালা নিজের পায়ে কুড়ুল মেরে সইছি এখনও জ্বালা৷ স্বামী ঃ- জ্বালার কথা আমায় বলে নুন দিলে কাটা ঘায়ে! ছিলাম কেমন পুরুষ সিংহ, তোমার হাতে পড়ে বেড়াল হয়ে ঘুরছি এখন তোমার পায়ে পায়ে৷ খাটিয়ে মারলে গাধার মত, নাচালে বাঁদর নাচ, বটির পাশে উল্টে আছি যেন মরা মাছ! স্ত্রী ঃ- কী অলক্ষুণে কথার ছিড়ি, কীসব আসে মুখে- একেই বলে ভূতে কিলোয় থাকলে পরে সুখে৷ মান অভিমান, ঝগড়া ঝাটি, যত কিছুই হোক- প্রার্থনা করি- আয়ু তোমার একশ বছর হোক৷ স্বামী ঃ--আরে আরে! কাঁদছো কেন! এসো আমার বুকে, যতই করি হম্বিতম্বি, যতই বলি মুখে,- তুমিই শুধু সঙ্গী আমার সকল দুঃখ সুখে৷ স্ত্রীরা সঙ্গে আছ বলেই পুরুষ দেখায় বাহাদুরি
30-09-2021, 12:03 AM
দারুন তো এই কবিতাটা হাস্যরসে ভরপুর
যতই করুক ঝগড়াঝাটি তবু তারা থাকতে পারেনা দূর হোক সে যতই কথা কাটাকাটি আর ছাড়ুক বাক্যবান কঠিন সময় থাকবে পাশে ভুলে সব মান অভিমান.❤
30-09-2021, 09:12 AM
30-09-2021, 09:20 AM
এই ধরনের ঝগড়া শুনলে একই সাথে হাসি পায় আবার মনটা প্রফুল্ল মন্ডিত হয়ে ওঠে...... স্বামী স্ত্রীর এই ধরনের ঝগড়া শুনতে খুব মিষ্টি লাগে...
ভরতীয় দাদা আর সবকিছুই করছেন শুধু গল্প লেখা ছাড়া..... ❤❤❤
30-09-2021, 10:01 AM
30-09-2021, 10:06 AM
সল্টলেক মাত্র এক টাকায় কেনা হয়েছিল !
****************************** মাত্র এক টাকায় কেনা হয়েছিল সল্টলেক? কীভাবে এই অসম্ভবকে সম্ভব করলেন বিধানচন্দ্র রায়? সেই কাহিনী তুলে আনলেন প্রবীণ সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত।। সল্টলেকে জমির দাম কত ? কত হতে পারে, অনুমান করুন। তাহলে, গোটা সল্টলেকের দাম কত ? মাথা ঘুরে যাওয়ারই কথা। অথচ, গোটা সল্টলেকের দাম ধার্য হয়েছিল মাত্র এক টাকা। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। আর এই কান্ডটাই করে দেখিয়েছিলেন বিধানচন্দ্র রায়। স্বাধীনতার পর তখন পিলপিল করে ওপার বাংলা থেকে আসছে উদ্বাস্তুরা। ছড়িয়ে গেল বাংলার নানা জায়গায়। এত এত মানুষ থাকবে কোথায় ? খাবে কী ? কর্মসংস্থানই বা হবে কোথায় ? সমস্যা বেশ গুরুতর। মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের সামনে বড় এক চ্যালেঞ্জ। একদিন ডেকে পাঠালেন প্রফুল্ল সেনকে। মন্ত্রীসভার কাজ চালানোর ব্যাপারে প্রফুল্লবাবুর উপর অনেকটাই নির্ভর করতেন। প্রফুল্লবাবুকে নিজের ঘরে ডেকে বললেন, পূর্ব কলকাতায় অনেক জলা জমি আছে। অনেক ভেড়ি আছে। সেগুলি বুজিয়ে ফেলতে হবে। এবং এই কাজটা তোমাকেই করতে হবে। শুনেই মাথায় হাত প্রফুল্ল সেনের। তিনি বললেন, ‘সেটা কী করে সম্ভব ? পুরো জায়গাটাই তো আমাদের হেমদার।’ হেমদা মানে, হেমচন্দ্র নস্কর, বিধান রায়ের ক্যাবিনেটে তিনিও একজন মন্ত্রী। বয়সে বিধানবাবুর থেকেও বড়। তাঁর জায়গা নিয়ে নেওয়া হবে! বিধানচন্দ্র বললেন, ‘যেভাবে হোক হেমদাকে বুঝিয়ে রাজি করাও।’ প্রফুল্ল সেন পড়লেন মহা সমস্যায়। খোঁজ নিলেন সেচমন্ত্রী হেমচন্দ্র নস্করের। তখনও তিনি মহাকরণে ঢোকেননি। আধঘণ্টা পর পর ফোন হেম নস্করের ঘরে। এবার হেম নস্কর বললেন, কী ব্যাপার বলো তো। তোমরা তো আমাকে মন্ত্রী বলে মনেই করো না। আমাকে কোনও গুরুত্বই দাও না। আজ হঠাৎ এতবার খোঁজ কেন ? ঠিক আছে, তোমার ঘরে যাচ্ছি।’ প্রফুল্ল সেন বললেন, ‘আপনাকে আসতে হবে না, আমি আপনার ঘরে আসছি। ডাক্তার রায়ের আপনাকে দরকার।’ হেম নস্করকে একরকম পাকড়াও করেই নিয়ে গেলেন বিধান রায়ের কাছে। হেম নস্কর ভাবলেন অন্য কথা। বললেন, ‘বুঝতে পেরেছি। মাছ লাগবে তো! ঠিক আছে, আপনাকে বড় মাছ পাঠিয়ে দেব। আর প্রফুল্ল, তমিও তো মাছ খেতে ভালবাসো। তোমাকেও মাছ পাঠিয়ে দেব।’ তখন বিধান রায় বললেন, ‘না না, মাছের কথা বলছি না। প্রফুল্ল, হেমদাকে বুঝিয়ে দাও আমরা কী করতে চাইছি।’ প্রফুল্লবাবু আমতা আমতা করে বললেন, ‘হেমদা, আমরা পূর্ব কলকাতায় একটা নতুন উপনগরী করতে চাইছি। তার জন্য আপনার ওই ভেঁড়িগুলো বুজিয়ে ফেলতে চাই।’ শুনেই আঁতকে উঠলেন হেম নস্কর। ওগুলো দিয়ে দিলে আমি খাব কী ?’ বিধানবাবুও ছাড়ার পাত্র নন। তিনি বললেন, ‘আপনার অনেক টাকা আছে। ওগুলো না থাকলেও আপনার দিব্যি চলে যাবে। সরকারের হাতে টাকা নেই, তাই আপনার যা প্রাপ্য, সেই দাম দিতে পারব না। তবে একেবারে বিনামূল্যে নেব না। এক টাকা দেব।’ পরিকল্পনা সাজানোই ছিল। ঘরে ঢুকে পড়লেন চিফ সেক্রেটারি। হাতে নকশা। আর জমি হস্তান্তরের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। ওই ঘরে বসিয়েই সই করিয়ে নেওয়া হল হেম নস্করকে। বেচারা মন্ত্রী! ঠিকমতো বুঝে ওঠার আগেই বিধানবাবুর কথায় সই করে ফেলতে হল। আগে থেকেই সল্টলেকের নকশা তৈরি করে রেখেছিলেন বিধান রায়। ফলে, কাজ শুরু হতে সময় লাগল না। দ্রুত শুরু হয়ে গেল সল্টলেক তৈরির কাজ। পুরো কাজটা বিধানবাবু দেখে যেতে পারেননি। আজকে আমরা যে সল্টলেক দেখছি, তার প্রায় পুরোটাই ছিল বিধান রায়ের পরিকল্পনা ও দূরদৃষ্টির ফসল। আর হৃদয়বান হেম চন্দ্র নস্করের স্বার্থত্যাগ তুলনাহীন। কিন্তু সেই সল্টলেক যে মাত্র এক টাকায় কেনা হয়েছিল, এটা কজন জানেন!!! বেলেঘাটার বিখ্যাত "জোড়ামন্দির", হেম বাবুদের 'নস্কর লজ' চৌহদ্দির মধ্যেই অবস্থিত। বেলেঘাটা থেকে ফুলবাগান পর্যন্ত বিশেষ চওড়া রাস্তাটার নামকরণ হয়েছে "হেম চন্দ্র নস্কর রোড"। --------------------------------------- **সংগৃহীত লেখাটা হোয়াটসঅ্যাপে এক বন্ধুর পাঠানো। লেখকের নাম জানা নেই। ঘটনা টা আমার ও জানা ছিল না। ---------------------
30-09-2021, 10:37 AM
30-09-2021, 10:51 AM
নতুন তথ্য পেলাম। বেশ বিস্ময়করভাবে ঘটনা..... যতোই মুখ্যমন্ত্রী আসুক! বিধানচন্দ্র রায় পশ্চিমবাংলার সেরা মুখ্যমন্ত্রী হয়ে আছেন।
❤❤❤
30-09-2021, 05:39 PM
(30-09-2021, 10:51 AM)Bichitravirya Wrote: নতুন তথ্য পেলাম। বেশ বিস্ময়করভাবে ঘটনা..... যতোই মুখ্যমন্ত্রী আসুক! বিধানচন্দ্র রায় পশ্চিমবাংলার সেরা মুখ্যমন্ত্রী হয়ে আছেন। বিধান শিশু উদ্যান ছোটবেলায় প্রায়ই যেতাম , আমার জন্ম আর ছোট থেকেই বড়ো হওয়া ... ওই এলাকাতেই .... ওখানকার ছোটদের বইয়ের লাইব্রেরির মেম্বার ও ছিলাম ...
30-09-2021, 05:40 PM
(This post was last modified: 30-09-2021, 05:42 PM by ddey333. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
বই নিয়ে মজার কিছু তথ্য
১.হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে ৪ খানা বই আছে যা মানুষের চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা। ২.মাথা পিছু বই পাঠের দিকে শীর্ষে হলো আইসল্যান্ড। ৩.বইপড়া মানুষের অ্যালজাইমার রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম। ৪.ব্রাজিলের কারাগারে প্রতি একটি বই পাঠের জন্য ৪ দিনের সাজা মাফ হয়। ৫.ভার্জিনিয়া উলফ তাঁর সব বই দাঁড়িয়ে লিখেছিলেন। ৬.সবচেয়ে চুরি হয় যে বইটি, সেটা হলো বাইবেল। ৭.রুজভেল্ট প্রতিদিন গড়ে ১ টি বই পড়তেন। ৮.শুধুমাত্র দাবা খেলার উপরই ২০০০০+ বই আছে। ৯.ভিক্টর হুগোর লা মিজারেবল বইয়ে একটি বাক্য আছে যেখানে ৮২৩টি শব্দ। ১০.হারি (Hurry), এডিকশন (Addiction) এসব শব্দ শেক্সপিয়ারের আবিস্কার। ১১.নিউইয়র্ক পাবলিক লাইব্রেরীর সব বই একসাথে লাইন করে রাখলে ৮ মাইল লম্বা হবে। ১২.লেভ তলস্টয়ের বিশাল উপন্যাস ওয়ার এন্ড পিসের পান্ডুলিপি তাঁর স্ত্রী হাতে লিখে ৭ বার কপি করেছিলেন। ১৩.নোয়াহ ওয়েবস্টার তাঁর প্রথম ডিকশনারী লিখতে সময় নিয়েছিলেন মাত্র ৩৬ বছর। ১৪.আর 'বঙ্গীয় শব্দকোষ' নামক অভিধানটি তৈরি করতে হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কতদিন লেগেছিল? প্রায় গোটা জীবন। সেইসঙ্গে ছিল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই। ১৫ . মহাভারত পৃথিবীর মধ্যে এক মাত্র বই বা মহাকাব্য যার মধ্যে ১২০০ বেশি চরিত্র আছে। *১৬. পৃথিবীতে* *একটি মাত্র বই* *আছে যেটা* *কোনো ভাষাতে* *অনুবাদ করা* *যায়নি বহু চেষ্টা* *করেও, বইটির* *নাম - সুকুমার* *রায় এর "* *আবোল* *তাবোল"*
30-09-2021, 06:27 PM
(30-09-2021, 05:40 PM)ddey333 Wrote: *১৬. পৃথিবীতে* আয়রে ভোলা খেয়াল খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয় ❤ ওই লেখা অনুবাদ করে... Aisa kisime dum nahi
30-09-2021, 06:47 PM
(30-09-2021, 05:40 PM)ddey333 Wrote: । এটা নিয়ে একটা সিনেমা আছে। সৌমিত্র চট্টপাধ্যায় এর। সিনেমার নাম --- একটি জীবন (30-09-2021, 05:40 PM)ddey333 Wrote: *১৬. পৃথিবীতে* এটার তুলনা অন্য কোন সাহিত্যের লেখার সাথে হয়নি। আর ভবিষ্যতে হবেও না ❤❤❤
30-09-2021, 08:06 PM
(30-09-2021, 10:37 AM)Baban Wrote: একদম অনেক কাল আগে খুব লিখতাম ! আমার অনেক কবিতা তৎকালীন য়ুগান্তর পত্রিকায় ছাপা হতো ! তারপর জরিয়ে পরি জীবন য়ুদ্ধে ! তখনকার বিদ্যুৎমন্ত্রী প্রবির সেনগুপ্ত কে হাফ মার্ডার করে পালিয়ে আসি দিল্লিতে ...... সব চুলয় গেলো ! হারিয়ে গেলো বিদ্রোহী কবি স্টেইনগান !
30-09-2021, 09:39 PM
(30-09-2021, 08:06 PM)dada_of_india Wrote: অনেক কাল আগে খুব লিখতাম ! আমার অনেক কবিতা তৎকালীন য়ুগান্তর পত্রিকায় ছাপা হতো ! তারপর জরিয়ে পরি জীবন য়ুদ্ধে ! তখনকার বিদ্যুৎমন্ত্রী প্রবির সেনগুপ্ত কে হাফ মার্ডার করে পালিয়ে আসি দিল্লিতে ...... সব চুলয় গেলো ! হারিয়ে গেলো বিদ্রোহী কবি স্টেইনগান ! এসব কথা কি সোজাসুজি বলতে আছে? আমাকে দেখুন। আমিও বলিনি সোজাসুজি ❤❤❤
30-09-2021, 10:56 PM
(This post was last modified: 01-10-2021, 10:08 AM by ddey333. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
(30-09-2021, 08:06 PM)dada_of_india Wrote: অনেক কাল আগে খুব লিখতাম ! আমার অনেক কবিতা তৎকালীন য়ুগান্তর পত্রিকায় ছাপা হতো ! তারপর জরিয়ে পরি জীবন য়ুদ্ধে ! তখনকার বিদ্যুৎমন্ত্রী প্রবির সেনগুপ্ত কে হাফ মার্ডার করে পালিয়ে আসি দিল্লিতে ...... সব চুলয় গেলো ! হারিয়ে গেলো বিদ্রোহী দাদার স্টেইনগান এখন ঝুলে নেতিয়ে পড়েছে ... বুলেট আর বের হয় না l |
« Next Oldest | Next Newest »
|
Users browsing this thread: 22 Guest(s)