Posts: 148
Threads: 0
Likes Received: 29 in 24 posts
Likes Given: 94
Joined: Nov 2018
Reputation:
2
অসাধারণ স্টোরি।
দুর্দান্ত লেখা।
•
Posts: 613
Threads: 0
Likes Received: 217 in 162 posts
Likes Given: 710
Joined: Nov 2018
Reputation:
5
•
Posts: 617
Threads: 0
Likes Received: 472 in 367 posts
Likes Given: 1,321
Joined: Apr 2019
Reputation:
28
বাহঃ,,, খুব চমৎকার আপডেট,,, অনেক ভালো লাগলো,,, পরের আপডেট এর অপেক্ষা করছি
•
Posts: 818
Threads: 0
Likes Received: 270 in 225 posts
Likes Given: 991
Joined: Nov 2018
Reputation:
10
Hope tonight an update will come.
•
Posts: 195
Threads: 0
Likes Received: 48 in 43 posts
Likes Given: 246
Joined: May 2019
Reputation:
3
wonderful story! Sensational writings.
•
Posts: 273
Threads: 0
Likes Received: 64 in 55 posts
Likes Given: 28
Joined: Jun 2019
Reputation:
1
অসাধারণ গল্প। চালিয়ে যান দাদা, আমরা আপনার পাশে আছি
•
Posts: 195
Threads: 0
Likes Received: 48 in 43 posts
Likes Given: 246
Joined: May 2019
Reputation:
3
দাদা পরবর্তী আপডেট কবে পাব?
•
Posts: 584
Threads: 1
Likes Received: 816 in 211 posts
Likes Given: 724
Joined: Apr 2021
Reputation:
392
•
Posts: 148
Threads: 0
Likes Received: 29 in 24 posts
Likes Given: 94
Joined: Nov 2018
Reputation:
2
•
Posts: 1,153
Threads: 0
Likes Received: 462 in 330 posts
Likes Given: 1,132
Joined: Nov 2018
Reputation:
43
খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি দাদা।
•
Posts: 891
Threads: 0
Likes Received: 303 in 256 posts
Likes Given: 946
Joined: Nov 2018
Reputation:
16
•
Posts: 613
Threads: 0
Likes Received: 217 in 162 posts
Likes Given: 710
Joined: Nov 2018
Reputation:
5
•
Posts: 818
Threads: 0
Likes Received: 270 in 225 posts
Likes Given: 991
Joined: Nov 2018
Reputation:
10
দাদা একটা আপডেট আজ রাতে পোস্ট করে দেন প্লিজ।
•
Posts: 584
Threads: 1
Likes Received: 816 in 211 posts
Likes Given: 724
Joined: Apr 2021
Reputation:
392
(25-05-2021, 04:00 PM)Vik88 Wrote: দাদা একটা আপডেট আজ রাতে পোস্ট করে দেন প্লিজ।
দাদারা, আপডেটের কাজ চলছে। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেন।
Posts: 148
Threads: 0
Likes Received: 29 in 24 posts
Likes Given: 94
Joined: Nov 2018
Reputation:
2
(25-05-2021, 05:46 PM)The Pervert Wrote: দাদারা, আপডেটের কাজ চলছে। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেন।
wow! Great news!
•
Posts: 908
Threads: 0
Likes Received: 269 in 243 posts
Likes Given: 1,074
Joined: Mar 2019
Reputation:
19
(25-05-2021, 05:46 PM)The Pervert Wrote: দাদারা, আপডেটের কাজ চলছে। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেন।
দাদা, জলদি করেন।
আর পরবর্তী আপডেটের জন্য আর অপেক্ষা করতে পারছি না।
•
Posts: 4,432
Threads: 6
Likes Received: 9,385 in 2,852 posts
Likes Given: 4,330
Joined: Oct 2019
Reputation:
3,229
(23-05-2021, 09:56 PM)The Pervert Wrote: শায়লা খান ওড়নাটা বুকে জড়িয়ে নিচে নেমে এলো। আজ পরিবারের সদস্যদের জন্য স্পেশাল রান্নায় রোকসানাকে সাহায্য করার জন্য।রান্নার কাজটি রোকসানাই সামলায়।তবে শায়লা খান রান্নার কাজে রোকসানাকে সবসময়ই সাহায্য করে।আর রোকসানার রান্না শায়লা খানের মতোই সুস্বাদু হয়। রোকসানা যদিও খান পরিবারের একজন কাজের লোক তবে খান পরিবারের সকল সদস্য রোকসানাকে খান পরিবারেরই একজন বলে মনে করে।শাকিল এবং সারা খান যেমন রোকসানাকে তাদের আব্বু-আম্মুর মতো সম্মান ও শ্রদ্ধা করে তেমনি সাদেক খান এবং শায়লা খানও রোকসানাকে নিজেদের ছোট বোনের মতো স্নেহ করে।খান পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও রোকসানাকে কাজের মানুষ হিসেবে দেখে না।আসলে রোকসানাও কিন্তু সম্ভ্রান্ত ফ্যামিলির একজন সুন্দরী,শিক্ষিতা,রক্ষণশীল এবং রুচিশীল মেয়ে।রোকসানাও সচ্ছল উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের একজন মেয়ে ছিল কিন্তু নিজের ভুলের কারণে তাকে আজ খান পরিবারে রান্নার কাজ করতে হচ্ছে।রোকসানা তার বাবা মার তৃতীয় সন্তান।তার বড় দুই ভাই আছে।সে লেখা পড়ায় খুবই মেধাবী ছিল।রোকসানা আসলেই সুন্দরী একজন মেয়ে ছিল কিন্তু এখনো কিন্তু সেরকমই আছে।সে যখন এসএসসি পাস করে HSC ভর্তি হয় তখনই সে জীবনের সবচাইতে বড় ভুলটি করে ফেলে।অর্থাৎ এক প্রতারকের প্রেমে পরে যায়।HSC ফার্স্ট ইয়ারে পড়ার সময় তার চেয়ে দুবছরের বড় জামাল নামে এক হ্যান্ডসাম ছেলে তাকে পটিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করে ফেলে।তার পরিবার এই বিয়েকে মেনে নেয়নি। বিশেষ করে তার বড় দুইভাই তার উপর প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয়।বিয়ের পর তাকে আর বাড়িতে স্থান দেয়নি তার পরিবার।একমাত্র তার আম্মুই তার বিয়েকে মেনে নিয়েছিল এবং অন্যদেরও বুঝাতে চেষ্টা করেছিল কিন্তু রোকসানার দুইভাই ছিল খুবই সার্থপর,লোভী এবং নির্দয়।রোকসানার এই ভুলের সুযোগ তারা ভালোভাবেই কাজে লাগায় অর্থাৎ রোকসানার বাবার সমস্ত সম্পত্তি তারা দুইভাই নিজেদের নামে লিখে নেয়।এমন কি রোকসানার আম্মুর অংশও তারা নিয়ে নেয়।ফলে রোকসানার আর কোনো অধিকারই থাকলোনা বাড়িতে।এই দুর্যোগের মধ্যেও রোকসানা কিন্তু HSC পাস করে এবং খুবই ভালো ফলফল করে।রোকসানাকে যখন তার সম্পত্তির উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয় তখনি রোকসানার প্রতারক স্বামীর আসল চেহারা বের হয়ে আসে।রোকসানাদের ঢাকায় তিনটি বাড়ি ছিল।সুতরাং রোকসানা যে একটি বাড়ির মালিক হবে সেটা নিশ্চিতই ছিল।আর রোকসানার প্রতারক স্বামীর রোকসানাকে প্রেমের ফাঁদে ফাঁসানোর আসল উদ্দেশ্যই ছিল তার সম্পত্তি বাগিয়ে নেওয়া। রোকসানার স্বামী জামাল প্রথম প্রথম রোকসানাকে খুবই আদর ভালোবাসা দিতো।কিন্তু যখনি সে দেখলো তার আশায় গুড়ে বালি তখনই জামাল রোকসানার সাথে খারাপ আচরণ করতে শুরু করে এবং দিন দিন তার কারাপ আচরণ বাড়তেই লাগলো।রোকসানার স্বামী জামালের পরিবারের আর্থিক অবস্থা মোটেই ভালো ছিল না।জামাল HSC পাস করেই পড়ালেখা ছেড়ে দেয় এবং ছোট একটা প্রতিষ্টানে অল্প বেতনে কম্পিউটারে ডাটা এন্ট্রির অপারেটর হিসেবে একটা চাকরি পায়।বিয়ের পর তারা ছোট একটা বাসা ভাড়া নিয়ে আলাদা থাকতে শুরু করে।কোনো মতে তাদের সংসার চলতে থাকে।রোকসানার মা গোপনে তার কাছে জমানো যা টাকা পয়সা ছিল তা দিয়ে মেয়েকে সময় সময় সাহায্য করত।ইতিমধ্যে রোকসানার মায়ের গয়না বেচার টাকা দিয়ে রোকসানা একটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে অনার্সে ভর্তি হয়।আর তখনই রোকসানার জীবনে নেমে আসে অমাবস্যার অন্ধকার।কারণ জামালের যখন রোকসানার সম্পত্তি পাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেলো তখন সে চাইছিলি রোকসানাও যেন তার মতো একটা ছোট খাটো চাকরি খুঁজে নেয়।কিন্তু রোকসানা চাইছিলি উচ্চ শিক্ষা অর্জন করে বড় একটা চাকরি নিয়ে তার ভাইদের দেখিয়ে দিতে যে নারীরা এখন আর অবলা না।জামাল বার বার রোকসানাকে পড়ালেখা ছেড়ে দেয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে কিন্তু রোকসানাও তার সিদ্বান্তে অটল থাকে যার ফলে তাদের মধ্যে প্রায় প্রতিদিনই ঝগড়া বিবাদ হতে থাকে।এদিকে জামালও আস্তে আস্তে সংসারের খরচ কমিয়ে দিতে থাকে।তার পরও তার মায়ের সহায়তায় কোনো মতে সংসার চলতে থাকে।এদিকে রোকসানার ভাইয়েরা যখন জেনে ফেলে যে তাদের মা গোপনে রোকসানাকে টাকা পয়সা দিচ্ছে তখন তারা তাদের মার সাথে চরম খারাপ আচরণ শুরু করে বিশেষ করে ছেলেদের বউয়েরা তো শাশুড়ীর উপর নির্যাতনের স্টীমরোলার চালানো শুরু করে।আর তারা যখন আরো জানতে পারলো যে তাদের শাশুড়ী তার মূল্যবান সোনার অলংকারও মেয়েকে দিয়ে দিয়েছে তখন তারা শাশুড়ীর উপর একদম ফেরাউনের মতো অত্যাচার শুরু করে। কারণ তারা আশা করছিলো শাশুড়ীর মূল্যবান গয়নাগুলো তাদের অধিকারেই থাকবে।যার ফলে এই বাড়িতে রোকসানার আম্মুর বাস করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পরে।রোকসানা যখন তা জানতে পারে তখন সে মাকে তার কাছে নিয়ে আসে।রোকসানার আম্মু আসার ফলে সংসারের খরচ আরো বেড়ে যায়। আবার রোকসানার স্বামীও তার মাকে বাসায় নিয়ে আসাকে ভালোভাবে মেনে নেয়নি।এই নিয়ে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক খাঁদের কিনারায় চলে যায়।একসময় জামাল সাংসারিক খরচ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয় এবং আলাদা থাকতে শুরু করে। ফলে রোকসানা পরে যায় অকূল পাথারে।এদিকে কয়েক মাসের বাসা ভাড়াও বাকি পরে যায়।তখন রোকসানাকে বাধ্য হয়েই পার্ট টাইম চাকরি খোঁজে বের হতে হয়।তার অনার্স তখনও কমপ্লিট হয়নি।
HSC পাস সার্টিফিকেট নিয়ে সে কিই বা চাকরি পাবে? যেখানে দেশের লাখ লাখ উচ্চ শিক্ষিত বেকার তরুণ একটা চাকরির আশায় ঘুরে ঘুরে প্রতিদিনই পায়ের জুতো ক্ষয় করছে।কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো এই যে,রোকসানা প্রথম যে প্রতিষ্ঠানে চাকরির খোঁজে গিয়েছিল সেখানেই তার বেশ ভালো বেতনে একটা চাকরি হয়ে যায় receptionist পোস্টে।অবশ্য এর মূল কারণ হলো রোকসানার মতো এমন একজন সুন্দরী এবং অত্যন্ত যৌন আবেদনময়ী দেহকাঠামোর অধিকারী তরুণীর জন্য এই পুঁজিবাদী এবং চরম ভোগবাদী বিশ্বে চাকরির কোনো অভাব নেয়।অভাব শুধু হতভাগা উচ্চ শিক্ষিত তরুণদের।চরম ভোগবাদী এই জটিল বিশ্বের কর্পোরেট অর্থনীতি সম্পর্কে অনভিজ্ঞ রোকসানা HSC পাস সার্টিফিকেট নিয়ে এমন ভালো বেতনের চাকরি পেয়ে খুবই আনন্দিত হয়।এই আনন্দকে আরো বাড়িয়ে দিলো যে কারণটা আর তা হলো সে তার ইচ্ছে মতো সময় নিয়ে ডিউটি করতে পারবে যাতে করে তার পড়ালেখার কোনো অসুবিধা না হয়।রোকসানা মাসের ১৫ তারিখে চাকরিতে যোগদান করলেও তাকে পুরো মাসেরই বেতন দিয়ে দেওয়া হয়।কিন্তু পরের মাসেই তার আনন্দ হরষে বিষাদে পরিণত হয়।তার কারণ হলো,তার বসের নির্দেশ তাকে বসের সাথে এক সপ্তাহের জন্য ব্যাংকক যেতে হবে।আর তখনই রোকসানা বুঝে যায় যে অফিস কেন তাকে এতো সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে।ফলে অত্যন্ত রক্ষণশীল এবং উচ্চ ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন রুচিশীল রোকসানা নিজেই সেই চাকরি ছেড়ে দেয়।পরবর্তীতে রোকসানা আরো বেশ কয়েকটি চাকরি আগের মতই সহজে পেয়ে যায় কিন্তু সব ক্ষেত্রে তাকে একই ধরনের পরিস্থিতিতে পড়তে হয়।আসলে কর্পোরেট অফিসের এই লম্পট বসেরা দেশের লক্ষ লক্ষ উচ্চ শিক্ষিত এবং অত্যন্ত মেধাবী তুরণ থাকা সত্বেও রোকসানার মতো সুন্দরী তরুণীদের সহজেই চাকরি দেয় তাদের যৌন লালসা চরিতার্থ করার জন্যই।
এরই মাঝে মরার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে রোকসানার বাবাও তার সংসারে এসে আশ্রয় নেয়।রোকসানার দুই ভাই স্থানীয় এক রাজনৈতিক নেতার সাথে বিরোধে জড়িয়ে পরে এবং সেই নেতার হুমখীর মুখে তারা ঢাকার তিনটি বাড়িই বিক্রি করে দিয়ে তাদের পিতাকে ফেলে রেখে কানাডায় চলে যায়।আর রোকসানা পরে যায় মহা বিপদে।তার আকর্ষণীয় যৌন আবেদময়ী কামুক দেহকে কর্পোরেট অফিসের বসদেরকে বিলিয়ে দিয়ে চাকরি করা ছাড়া রোকসানার সামনে আর কোনো অবশনই নেই।যদি তার আব্বু আম্মু তার উপর নির্ভরশীল না থাকেতো তাহলে এই ভোগবাদী দুনিয়া থেকে পর পারে চলে যাওয়ার মতো চরম সিদ্বান্ত নিতেও দ্বিধা করতো না অত্যন্ত রুচিশীল এবং আত্ম মর্যাদা সম্পন্ন নারী রোকসানা।রোকসানার এই চরম বিপদের সময় এগিয়ে এলো তার এক ঘনিষ্ঠ বান্ধবী।সে রোকসানাকে নিয়ে গেলো ঘুলশান ১ নম্বরে অবস্থিত খান টাওয়ারের ২৫ তলার সর্বাধুনিক এক অফিসে।যে অফিস থেকে পরিচালিত হয় খান সাম্রাজ্যের বিলিয়ন ডলারের রিয়েল এস্টেট Business.সমস্ত বিবরণ শুনে অত্যন্ত দয়ালু এবং দানবীর খান সাহেব রোকসানাকে বেশ ভালো বেতনের একটা চাকরি দিয়ে দিল।যদিও সেই সময় তার অফিসে অতিরিক্ত আরো তিন চারজন লোক কাজ করছে।রোকসানাকে যে বেতন দেওয়া হতো তা দিয়ে রোকসানা খুব ভালোভাবেই তার আব্বু আম্মুকে নিয়ে সংসার চালিয়ে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে লাগলো।
রোকসানার প্রথমে সন্দেহ হচ্ছিল এই ভেবে যে অত্যন্ত হ্যান্ডসাম এবং সুঠাম দেহের অধিকারী খান সাহেবও নিশ্চয়ই তার আগের অফিসের বসদের মতই হবে।তা নাহলে তাকে এই সামান্য কাজের বিনিময়ে এমন হ্যান্ডসাম বেতনে চাকরি দেওয়ার আর কোনো কারণ সে খোঁজে পায়নি।কিন্তু সে সিদ্ধান্ত নিল যে খান সাহেবের কাম লালসার শীকার হলেও রোকসানা এই চাকরি ছেড়ে দিবে না। তাহলে রোকসানাকে তার আব্বু আম্মু সহ না খেয়ে মরতে হবে।কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই রোকসানা বুঝতে পারল যে খান সাহেব অন্য রকমের মানুষ।বিলিয়ন ডলারের মালিক হয়েও খান পরিবারের কোনো পুরুষই নীতি নৈতিকতার ব্যাপারে বিন্দুমাত্র ছাড় দেন না।আর খান সাহেবের অফিসে যে সমস্ত পুরুষ চাকরি করে তাদেরকেও খান সাহেবের কঠোর নীতি নৈতিকতার শাসন মেনে নিয়েই চাকরি করতে হয়।বিশেষ করে যৌন অনাচারের ব্যাপারে খান পরিবার অত্যন্ত কঠোর ও আপোষহীন।মিডিয়া যখন যৌন অনাচার সংক্রান্ত কোনো নিউজ প্রচার করে তখন খান সাহেবের ভিতর এই যৌন অনাচারের বিরুদ্ধে সাংঘাতিক ক্রোধের জন্ম হয়।তিনি মনে মনে ভাবেন যদি তার ক্ষমতা থাকতো তাহলে যৌন অনাচারকারী অপরাধীদের ফায়ারিং স্কোয়াডে নিয়ে মেরে ফেলতেন।খান পরিবারের এই নীতি নৈতিকতা ও আদর্শের কথা জানতে পেরে খান ফ্যামিলির প্রতি রোকসানার দারুণ শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত হয় এবং খান সাহেবের প্রতিও তার মনে অপরিসীম শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার জন্ম হয়।
আর এই কৃতজ্ঞতার সামান্য প্রতিদান স্বরূপ রোকসানা একদিন নিজ হাতে স্পেশালভাবে রান্না করে অত্যন্ত সুস্বাদু খাবার অফিসে নিয়ে আসে এবং অনেক অনুরোধের পর খান সাহেব রোকসানার রান্না করা খাবার খেয়ে মুগ্ধ হয়ে যায়।রোকসানা youtube থেকে বিভিন্ন রেসিপির ভিডিও দেখে চমৎকার একজন রাঁধুনী হয়ে যায়।যদিও বর্মানে বাসার রান্নার দায়িত্ব রোকসানার আম্মুই পালন করে।এদিকে রুচিশীল খান পরিবার আবার খাবার দাবারের ব্যাপারে খুবই রক্ষণশীল।তারা কাজের মহিলাদের রান্না করা খাবার মোটেই পছন্দ করে না।আবারঅত্যন্ত রক্ষণশীল খান সাহেবদের রান্না ঘরে প্রিশিক্ষন প্রাপ্ত পুরুষ বাবুর্চির প্রবেশ একেবারেই অকল্পনীয় ব্যাপার।যার ফলে খান পরিবারের রান্নার দায়িত্ব প্রধানত শায়লা খানই দেখেন।তবে তিনি শুধু রান্নার মূল কাজটিই দেখেন।এদিকে খান সাম্রাজ্যের সবার আদরের এবং সবচাইতে সুন্দরী রানী শায়লা খানের আগুন ধরানো রূপ রান্নার ঘরের উত্তাপে কোনো ক্ষতি হোক সেটাও খান পরিবার মেনে নিতে পারছিল না। কিন্তু কোনো উপায়ও খোঁজে পাচ্ছিল না।তাই রোকসানার হাতের রান্না করা অতি সুস্বাদু খাবার খেয়ে খান সাহেব রোকসানাকে এমন একটা অপার দিল যা রোকসানা গ্রহণ না করে পারল না। খান সাহেব রোকসানাকে অফারটি দেওয়ার আগে অনেক বার চিন্তা করেছেন।কারণ এধরনের কাজের অপার রোকসানার মতো একজন আত্ম মর্যাদা সম্পন্ন তরুণী কিভাবে নিবে সেই চিন্তাও তার মাথায় ছিল।খান সাহেব অত্যন্ত বিনয়ের সাথে এবং রোকসানার আত্মা মর্যাদাকে পূর্ণ সন্মান দিয়ে বলল,``রোকসানা তোমার যদি কোনো আপত্তি এবং অসুবিধা না হয় তবে তুমি খান পরিবারের একজন সদস্য হয়ে যাও এবং শায়লা খানকে একটু হেল্প কর।``খান সাহেব কিন্তু রোকসানাকে সরাসরি রান্না করার কাজের কথা বলেনি।কিন্তু বুদ্ধিমতী রোকসানা সাথে সাথেই তা ফেলে এবং খান সাহেবের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যায়।কারণ খান সাহেবর মতো বিলিয়ন ডলারের মালিক এমন একজন প্রভাবশালী মানুষ যার আছে বিশাল পলিটিক্যাল এবং প্রশাসনিক ক্ষমতা,যে ইচ্ছে করলেই যেকোনো কাজের জন্য রোকসানাকে বাধ্য করতে পারে।অথচ সেই প্রবল প্রতাপশালী ব্যক্তি তার আত্ম মর্যাদার প্রতি যেভাবে সন্মান দেখিয়েছেন তা দেখে খান সাহেবের এবং খান পরিবারের প্রতি রোকসানার মধ্যে দারুণ সন্মান ও ভালোবাসার সৃষ্টি হয়। আর সেই থেকে রোকসানা খান পরিবারের একজন সদস্য।ইতিমধ্যে রোকসানা অনার্স কমপ্লিট করে। রোকসানাকে আবার বিয়ে করে নতুনভাবে জীবন শুরু করার জন্যও কয়েকবার বলা হয়েছে।কিন্তু জীবনের প্রথম প্রেম ও বিয়েতে প্রতারিত হয়ে রোকসানা সেই প্রস্তাবে সাড়া দেয়নি এবং সিদ্বান্ত নেয় জীবনের বাকি সময় খান পরিবারের একজন হয়েই কাটিয়ে দিবে।এদিকে রোকসানা জানতে পারে যে তার স্বামী আরেকটি ডাকাত মার্কা মেয়ে বিয়ে করে কারাগারের মতো জীবন যাপন করছে।এই সংবাদ শুনে রোকসানা বেশ খুশী হয়।রোকসানাকে পেয়ে শায়লা খানও বেশ আনন্দিত হয়।কারণ রোকসানা প্রায় শায়লা খানের সমবয়সি।রোকসানাকে শায়লা খান নিজের ছোট বোন এবং বান্ধবীর মতই দেখে।আবার রোকসানাও শায়লা খানকে খুবই সন্মান ও শ্রদ্ধা করে।যদিও শায়লাকে আপা এবং সাদেক খানকে ভাই বলে ডাকার জন্য রোকসানাকে বলা হয় কিন্তু রোকসানা শায়লা খানকে বিবি সাহিবা ,বেগম সাহিবা,রানী সাহিবা,মাঝে মাঝে বড় মালিকিন ইত্যাদি এবং সাদেক খানকে সাহেব,বড় মালিক,শাকিল খানকে ছোট সাহেব,সারা খানকে ছোট মালিকিন বলে ডেকে খান পরিবারের প্রতি তার আনুগত্যের প্রকাশ ঘটায়।সতরাং এই হলো রোকসানা।এই গল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র এবং খান পরিবারের গোপন কথার অংশীদার।
বাহ্ .. দারুন হয়েছে এই পর্বটি yr):
•
Posts: 584
Threads: 1
Likes Received: 816 in 211 posts
Likes Given: 724
Joined: Apr 2021
Reputation:
392
(25-05-2021, 08:50 PM)Bumba_1 Wrote: বাহ্ .. দারুন হয়েছে এই পর্বটি yr):
Thanks a lot dada. Your comments always inspire me.
•
Posts: 1,094
Threads: 0
Likes Received: 356 in 284 posts
Likes Given: 1,185
Joined: Mar 2019
Reputation:
14
•
Posts: 623
Threads: 0
Likes Received: 230 in 185 posts
Likes Given: 706
Joined: Nov 2018
Reputation:
4
(25-05-2021, 05:46 PM)The Pervert Wrote: দাদারা, আপডেটের কাজ চলছে। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেন।
waiting impatiently.
•
|