Thread Rating:
  • 183 Vote(s) - 3.34 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ৩১ )
মাহফুজ একটা চায়ের দোকানে বসে আছে। কাচা বাজার করা শেষ। সেইগুলা আমিনের পরিচিত এক দোকানে রাখা আছে। যাওয়ার সময় নিয়ে যাবে। এর মাঝে আমিন মাহফুজ কে একটা মোবাইল ঠিক করার দোকানে নিয়ে গিয়েছিল। কারণ মাহফুজ জানতে চাইছিল এখানে পুরাতন ফোন কই কিনতে পাওয়া যাবে। মাহফুজের একটা ফোন দরকার। তবে নতুন ফোন কিনতে চাইছে না। পলিটিক্যাল অভিজ্ঞতা থেকে জানে মানুষের কাছ থেকে লুকায়ে থাকতে হলে পুরাতন ফোন কিনা ভাল, পুরাতন অন্য কার সিম ব্যবহার করা ভাল। আমিন তার পরিচিত এক মোবাইল ঠিক করার দোকানে নিয়ে গেছে। সেই দোকান থেকে আটশ টাকায় একটা পুরাতন একটা হুয়াইয়ের ফোন নিছে। ডিসপ্লের এক সাইড ভেংগে গেছে। বহু ব্যবহারে সারা মোবাইলে নানা দাগ পড়া। আর আমিন ওর পুরাতন একটা সিম দিছে। বলছে ভাইজান এইটা ব্যবহার করেন আপাতত। মাহফুজের এই ফোন দিয়ে আপাতত কোথাও ফোন করার ইচ্ছা নাই। ওর মেইন দরকার সিনথিয়া কে জানানো নুসাইবা সেফ আছে। নুসাইবা কে বাসা থেকে বের করে ইংল্যান্ড নেওয়ার প্ল্যান করার পর মাহফুজ সিনথিয়া কে পুরো ব্যাপারটা জানায়। পুরো মানে যতটুকু জানানো যায় আর কি। আরশাদ, ম্যানেজার আর মুন্সীর  এদের কান্ডকীর্তি। সব শুনে মাহফুজ এত বড় একটা রিস্ক নিবে এইজন্য কৃতজ্ঞ হয়ে যায় সিনথিয়া। ওদের ফ্যামিলির জন্য কত কিছু করছে মাহফুজ। আর সবাই কিনা এই মাহফুজ কে জামাই হিসেবে মেনে নিতে চায় না। নুসাইবার ইংল্যান্ড গিয়ে ভাইয়ের বাসায় উঠার কথা। সিনথিয়া ওর চাচাদের থেকে কাছেই থাকে। ওদিক থেকে সাফিনা অল্প বিস্তর নিজে যা জানে সেটা ওর দেবরদের বলেছিল যাতে ওরা নুসাইবার জন্য প্রস্তুত থাকে। ফলে এখন নুসাইবা প্লেনে না গেলে সবাই দারুণ চিন্তিত হয়ে পড়বে। মাহফুজ তাই এই ভাংগা ফোন আমিনের সিম দিয়ে অনেক কষ্টে নেট চালু করে। নেটের স্পীড অত ভাল না। ভাগ্য ভাল আগে এ ইউজ করত সে ফোনে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার ডাউনলোড করে রেখেছিল। মাহফুজের একটা ফেক একাউন্ট আছে। যেটা সিনথিয়ার সাথে এড করা। মাহফুজ তার আসল একাউন্ট সিনথিয়ার সাথে এড করে নি, যাতে সিনথিয়ার ফ্যামিলির কেউ গোয়েন্দাগিরি করে ওদের সম্পর্কে কিছু জানতে না পারে। মাহফুজ অনেক কষ্টে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে লগ ইন করে ওর ফেইক একাউন্ট দিয়ে। লগ ইন করেই দেখে ম্যাসেঞ্জারে সিনথিয়ার চল্লিশটার মত ম্যাসেজ। তিন চারবার কলও করেছিল। দুই টা ভয়েস ম্যাসেজ। মাহফুজ চেক করে বুঝে নুসাইবার কোন খবর না জানায় ওরা চিন্তিত। মাহফুজ ওর উত্তর লিখবার আগেই দেখে সিনথিয়ার কল ম্যাসেঞ্জারে। কল রিসিভ করলেও কথা বলতে পারে না। সিংগাল দূর্বল। কথা ভেংগে ভেংগে যাচ্ছে। দোকানের মালিক বলে ভাইজান সামনের ঐ বটগাছটা দেখতেছেন না ঐটার কাছে যান। ঐখানে সিগনাল ভাল।


কয়েকবার চেষ্টার পর সিনথিয়ার সাথে কথা বলতে পারে মাহফুজ। সিনথিয়া সহ ওদের পুরো পরিবার চিন্তিত তবে ভয়ে কেউ কোথাও কাউকে জিজ্ঞেস করতে পারছে না। কারণ নুসাইবা ওর ভাবীর মাধ্যমে পুরো পরিবারকে সতর্ক করে দিয়েছে ওর সম্পর্কে কোথাও যেন খোজ না নেয়, পুলিশে রিপোর্ট না করে ও যাবার পর। এত যারা ওর উপর নজর রাখছে তারা সতর্ক হয়ে যাবে। মাহফুজ সংক্ষেপে ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করে সিনথিয়ার সাথে কি হয়েছে। কেন প্লেনে উঠতে পারে নি ওর ফুফু। সিনথিয়া কে সব বললেও এক্সাটলি কোথায় আছে আর সেটা বলে না। সিনথিয়া বা ওর ফ্যামিলির নিরাপত্তার জন্য। সব শুনে সিনথিয়া শান্ত হয়। বলে ও বাকি সবাই কে জানাচ্ছে। তবে মাহফুজ বলে বাকিদের অত কিছু না জানাতে। খালি জানাতে নুসাইবা ভাল আছে। সুযোগ পেলে যোগাযোগ করবে। এবং কেউ জিজ্ঞেস করলেই যেন বলে মাহফুজ ওকে এর বেশি কিছু বলে নি। সিনথিয়া এর মাহফুজ কে বলে তোমার প্রতি আমার ভালবাসা দিন দিন আর বাড়ছে যান? মাহফুজ হাসতে হাসতে বলে কেন? আমি কি আর হ্যান্ডসাম হয়ে গেছি? সিনথিয়া হাসতে হাসতে বলে হ্যা সেটা তো হয়েছ তবে তুমি যেভাবে আমাকে প্রথম বিপদ থেকে উদ্ধার করেছিলে সেইটা আমাকে তোমার প্রেমে ফেলেছিল। আর এখন যেভাবে তুমি ফুফু কে রক্ষা করছ এটাতে আমার প্রেম আর বেড়ে যাচ্ছে। সুন্দর অনেক ছেলে আছে কিন্তু কতজন বল এইভাবে নিজের বিপদের ঝুকি নিয়ে প্রেমিকার পরিবারের লোকদের উদ্ধার করবে। কিভাবে তোমার কাছে যে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করব। মাহফুজ দুষ্টমি করে বলে দেশে আস, সব কৃতজ্ঞতা সুদে আসলে উসুল করে নিব। সিনথিয়া হেসে বলে কে উসুল করে দেখা যাব। এই কয়মাস নিজে নিজে উসুল করে আমার আর হচ্ছে না। দেশে আসতে দাও এরপর তোমাকে সাত দিন রুমে বন্দী করে রাখব। মাহফুজ হাসে। বলে জ্বী হুকুম মহারানী। সিনথিয়া এইবার দুষ্টমী করে বলে তোমার অবশ্য আরাম হয়েছে এখন। মাহফুজ সিরিয়াস হয়ে জিজ্ঞেস করে কেন? সিনথিয়া বলে আমি না থাকলেও এক সুন্দরী তোমার কাছে আছে? মাহফুজ বলে কে? সিনথিয়া বলে নুসাইবা ফুফু। মাহফুজ বলে আরে কি যে বল না। সিনথিয়া মাহফুজ কে খোচাতে ভালবাসে, তাই বলে হ্যা হ্যা জানা আছে। নুসাইবা ফুফুর মত সুন্দরী মেয়ে দেখলে সব ছেলে জিহবা বের করে দাঁড়িয়ে থাকবে। সিনথিয়ার কথার স্টাইলে হেসে দেয় মাহফুজ। সিনথিয়া বলে ছেলেরা সব কুত্তা হয়। মাহফুজ আমিও? সিনথিয়া বলে তুমিও তো কুত্তা, সবচেয়ে বড় কুত্তা। তবে আমার কুত্তা। মনে নাই তুমি একদিন ভিডিও চ্যাটের সময় যখন দুষ্টমি করতেছিলাম তখন কি বলছিলা? মাহফুজ বলে কি? সিনথিয়া বলে, বলছিলা যে নুসাইবা ফুফুর পাছাটা নাকি তোমার কাছে সেই রকম লাগে। আর তুমি আমার পাছা যে রকম আদর কর। এখন নুসাইবা ফুফুর এত কাছে তুমি তো ফুফুর পাছা চেটে চেটে গলায়ে দিবা পুরা। মাহফুজ হাসতে হাসতে বলে বাজে বকো না। সিনথিয়া বলে ফুফুর পাছায় ডগি দিতে সেরকম লাগবে তাই না? মাহফুজের মনের মধ্যে দৃশ্যটা ভেসে উঠে। এই বাজারের মধ্যে ওর বাড়া খাড়া হয়ে যায়। সিনথিয়া ঐদিক থেকে হাস্কি ভয়েসে বলে কি বাড়া খাড়া হয়ে গেছে আমার সোনার? উম্মা। দাড়াও দেশে এসে নেই সব রস শুষে নিব। এখন আমার ফুফু কে দেখে ঠান্ডা হও সোনা। মাহফুজ দেখে দূর থেকে আমিন আসছে এইদিকে। মাহফুজ বলে এখন রাখি। আবার দুই তিন দিনের মধ্যে ফোন দেবার চেষ্টা করব।



জোহরা নুসাইবার ব্লাউজের জন্য মাপ নিচ্ছে। মাপ নিতে নিতে বলে দেখেন আপা আপনার বুকটা কত সুন্দর। আপনের বয়স আমার থেকে বেশি তাও দেখেন কেমন উচা বুক। নুসাইবা কি বলবে বুঝে উঠতে পারে না। জোহরার মুখে যেন লাগাম নেই। তবে ভাল মানুষ। এখন ওদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে আছে তাই নুসাইবা কিছু বলে না। জোহরা বলে দেখেন আগামী মাসে বাপের বাড়ি যামু নে, তহন আপনার লাইগা মানত দিমু। দেখবেন এক বছরের মধ্যে আপনার কোলে বাচ্চা আইব। আর তহন এই বুক জোড়া আর ভারী আর উচু হইয়া যাইব। দেখবেন ভাইসাব বাচ্চার আগে আপনার দুধ খাইয়া ফেলাইতেছে। এই বলে হি হি করে হাসতে থাকে। নুসাইবা বলে কি যে বল জোহরা। জোহরা বলে কসম কাইটা কইলাম, ব্যাটা মাইনষের যে কি হাউস, দেহেন আমার তিন তিনটা পোলা মাইয়া হইল প্রত্যেকবার ব্যাটায় এক কাম করে। বাচ্চাগো লগে হে নিজেও দুধ টানে। আমি তো কইছি তুমি তোমার বাচ্চাগো দুধ ভাই। এই বলে হাসতে থাকে জোহরা। জোহরার এই জোক্সে এমন একটা সারল্য ছিল যাতে নুসাইবাও না হেসে পারে না। জোহরা হাসতে হাসতে বলে সত্যি কইতেছি আপা। আপনে যেমন সুন্দরী বাচ্চা হইলে আপনার এই দুধ জোড়া পুরা গাভীর উলান হইয়া যাইব। ভাইসাব পাগল হইয়া যাইব কইয়া দিলাম। জোহরার কথার ভংগিতে না হেসে পারে না নুসাইবা আবার মাহফুজ কে ওর স্বামী ভেবে এইসব বলছে এতে অস্বস্তিও হয়। নুসাইবা কথা অন্যদিকে ঘুরায়ে বলে আজকে রান্না বান্না করবা না। আমিও হেল্প করব তোমারে। জোহরার হঠাত মনে পড়ে রান্না এখনো হয় নায়। জোহরা বলে চলেন আপা, আপনার মাপ নেওন হইয়া গেছে। দুপুরে খাওনের পর আপনার ব্লাউজ কইরা দিমু নে।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ২৮) - by কাদের - 28-01-2024, 04:23 PM



Users browsing this thread: faltu159, 13 Guest(s)