Thread Rating:
  • 179 Vote(s) - 3.31 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ৩১ )


মুন্সী যাবার পর নুসাইবা কতক্ষণ হতবাক হয়ে বসে থাকল। সামনে পড়ে থাকা অফিসের ফাইল যতবার পড়ার চেষ্টা করছে ততবার চিন্তা অন্যদিকে চলে যাচ্ছে। নুসাইবা টের পায় ওর পা অটমেটিক নড়ছে। ছোটকাল থেকে ওর এই অভ্যাস আছে। ভয় পেলে আপনা আপনি পা জোড়া নড়তে থাকে। আরশাদের উপর প্রচন্ড রাগ হয়। এইভাবে একটা লোক নিজের বৌ কে বিপদের মুখে ঠেলে দেয়। টাকা, মদ, জুয়া, নারী এইসব ভোগ করল আরশাদ আর এখন থ্রেট খেতে হচ্ছে ওকে। এই মুন্সী লোকটাও অদ্ভুত। আজকাল সাফারি সুট লোকজন খুব একটা পড়ে না। কথা বলে শুদ্ধ উচ্চারণে কিন্তু মনে হয় যেন কোথাও একটা জড়তা আছে। জোর করে শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলছে। এমন লোক কে অন্য সময় দেখলে হেসে উড়িয়ে দিত। তবে এখন এইসব বৈশিষ্ট্য ওকে ভয় পাওয়াচ্ছে বেশি। নরমাল গুন্ডা বদমাশ টাইপ লোক, যার গালে কাটা দাগ, কথায় কথায় গালাগালি থাকবে এইসব লোক থ্রেট দিতে আসলে বরং আর বেশি সাহস পেত নুসাইবা। যদিও খুব মিষ্টি করে হাসি দিয়ে কথা বলছে তবে এই হাসির সাথে কথার কোন মিল নেই। চোখ দিয়ে ওকে যেন গিলে খাচ্ছে। এমন নোংরা গিলে খাওয়া দৃষ্টি মেয়েদের অনেক দেখতে হয়, বিশেষ করে নুসাইবার মত সুন্দরীদের। তবে এই মুন্সী লোকটার দৃষ্টি যেন সাপের মত। দেখেই মনে হচ্ছে একটা সাপ গা বেয়ে উপরে উঠছে। ভাবতেই গায়ে কাটা দিয়ে উঠে। যাবার সময় যেমন করে বলে গেল আগামী দুই তিন দিনের ভিতর আসবে এইটা ভাবতেই মনের ভিতর ভয় বেড়ে যাচ্ছে আর পায়ের কাপন থামাতে পারছে না। এই মূহুর্তে ঠিক কি করা উচিত ভেবে পাচ্ছে না। আরশাদের উপর প্রচন্ড রাগ আসা ছাড়া এই মূহুর্তে কিছুই মাথায় আসছে না।


আরশাদ যাবার সময় দুইটা উপায় বলে গেছে যে কোন বিপদের ব্যাপারে। এক, ম্যানেজার কে জানানো আর দুই মাহফুজ কে জানানো। ম্যানেজারের উপর যে আরশাদ ঠিক ভরসা রাখতে পারছে না সেইটা আরশাদের গলার স্বরে টের পেয়েছিল। আবার মাহফুজের কাছে আবার সাহায্য চাইবে? মাহফুজের ফোনের সময় যে রিএকশন দেখিয়েছে। তার উপর গত দুইবার হেল্প নেবার সময় যা হয়েছে। তাতে মাহফুজের কাছে সাহায্য নিতে গিয়ে কি আবার নতুন কোন ঘটনার জন্ম নেয় কিনা সেটাই বুঝতে পারেছে না নুসাইবা। এইখানে যে ব্যাপারটা ওর সবচেয়ে অসহ্য লাগছে সেটা হল দুইবারের কোন সময় ও ঠিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে নি। প্রথমবার ড্রিংকিং এর উপর দোষ চাপানো গেলেও পরের বার একদম সচেতন ছিল। তবে দুইবারই মাহফুজ কেমন জানি একটা ঘোর তৈরি করেছিল। বিশেষ করে দ্বিতীয়বার। তবে সচেতন ভাবে চিন্তা করলে সেখানে ফ্লোরার একটা বড় ভূমিকা ছিল। নিজের বরের গোপন প্রেমিকা কে দেখিয়ে দিতে গিয়ে নিজেই ফাদে পড়ে গিয়েছিল। এখন তাই মাহফুজ কে ফোন দেবার কথা ভাবতে পারছে না। কারণ এইবারো যদি এমন কিছু হয় যেটা ওর নিয়ন্ত্রণের বাইরে তাহলে লাজ লজ্জার আর শেষ থাকবে না। আর ম্যানেজার এত বড় একটা কোম্পানির হয়ে কাজ করছে স্বাভাবিক ভাবেই মাহফুজ থেকে ম্যানেজারের ক্ষমতা অনেক বেশি হবে। মুন্সীর মত লোকের কাছ থেকে বাচতে চাইলে এমন কার সাহায্য দরকার  হবে ওর। এইসব ভেবে ম্যানেজার কে ফোন করার সিদ্ধান্ত নেয়।


নুসাইবার ফোন পেয়ে ম্যানেজার সব মনযোগ দিয়ে শুনে। মাঝখানে দুই একটা প্রশ্ন করে আর কিছু জানতে চায়। নুসাইবার গলায় আতংক টের পায়। এমন কিছু ঘটবে আন্দাজ করেছিল ম্যানেজার। সানরাইজ গ্রুপ সম্পর্কে খোজ খবর করবে এটাই স্বাভাবিক। এটাতে তেমন আতংকিত হবার কিছু নেই। আর এইসব খোজ খবর হতে পারে সেটা ভেবেই আগে থেকে প্রমাণ হাওয়া করে দিয়েছে ম্যানেজার। তবে মুন্সীর নাম শুনে একটু চিন্তার রেখা পড়ল কপালে। প্রত্যেকটা বড় বড় কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান তাদের অফ দ্যা বুক কাজের জন্য ম্যানেজারের মত লোক পুষে। যারা এইসব বড়লোকদের হয়ে তাদের খারাপ কাজ গুলা করে দেয়। ম্যানেজার তাই নিজেকে এই কর্পোরেট আর অন্ধকার জগতের মাঝখানের ব্রিজ মনে করে। এই কারণে তাকে অনেক খবর রাখতে হয়। গত পাচ ছয় বছর ধরে মুন্সী নামটা বেশ কয়েকবার কানে এসেছে। কেউ ঠিক চেহারাটা বলতে পারে না। তবে সবাই জানে খবর বের করার জন্য এর থেকে ভাল আর কোন লোক নেই। সানরাইজ গ্রুপের হয়ে আগে কয়েকবার মুন্সী কে কাজে লাগানোর কথা ভেবেছিল ম্যানেজার তবে কোনবার আর কাজে লাগানো হয় নি। মুন্সী সরাসরি নুসাইবার সাথে কথা বলতে এসেছিল শুনে বুঝল প্রতিপক্ষ ভাল প্লেয়ার পাঠিয়েছে। অবশ্য নুসাইবার কাছে তেমন কোন প্রমাণ থাকার কথা না। তবে নুসাইবার সেফটি দরকারী কারণ এর উপর নির্ভর করছে আরশাদ ওদের সাথে বিট্রে করা বা না করা। যদিও আরশাদ এখন ওদের হাতে। তবে এই লোকের লয়ালটি নির্ভর করবে তার বউ কে সেফ রাখার উপর এটা ম্যানেজার টের পেয়ে গেছে। অদ্ভুত লোক। বাইরে পরকীয়া করে বেড়ায় আবার বউ কে সেফ রাখার জন্য সব রকম প্রেশার দিচ্ছে। আজকাল অবশ্য এইসব ব্যাপারে খুব একটা অবাক হয় না ম্যানেজার। এই লাইনে কাজ করতে গিয়ে বহু অদ্ভুত মানুষ দেখে ফেলেছে। আরশাদ সেই অদ্ভুত মানুষদের একজন। যে বাইরে মাগীবাজি করবে কিন্তু ঘরের বউ কে ভালবাসবে। তবে এখন ম্যানেজারের জন্য কাজ দুইটা। নুসাইবা কে সেফ রাখা আর নিশ্চিত করা নুসাইবা ঠিক কিছু জানে কিনা, যেটা মুন্সীর কাজে লাগতে পারে। যদিও ম্যানেজার মোটামুটি নিশ্চিত নুসাইবার কাছে তেমন কোন কাজের খবর নেই। তবে সাবধানের মার নেই। তাই সেইদিন বিকালেই নুসাইবার সাথে ম্যানেজার দেখা করল।


নুসাইবার সাথে দেখা করার সময় ম্যানেজার যথেষ্ট সাবধান থাকল যাতে কার নজরে না পড়ে। আরশাদের সাথে সানরাইজ গ্রুপের কোন লিংক স্টাবলিশ করা যাতে সহজে সম্ভব না হয়। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নুসাইবা বের হবার সময় ম্যানেজার ওকে পিক করল একটা কাল প্রাডো জিপে। জানালা কাল শেডের ফলে বাইরে থেকে বুঝা যাবে না কার। আর গাড়িটাও সানরাইজ গ্রুপের কার নামে না। সাধারণত কোন রকমের প্রজেক্টে দরকার হলে এই গাড়িটা ব্যবহার করে। এমনিতে গাড়িটা যদিও অফিসিয়ালি একটা রেন্ট এ কারের নামে আছে। নুসাইবা কে আগে থেকে বলে দেওয়া ছিল অফিস থেকে নেমে একটু হেটে আরামবাগের দিকে নটরডেম কলেজের কাছাকাছি দাড়ানোর জন্য। সেখান থেকে ওকে পিক করে নিল ম্যানেজার। এদিকে নুসাইবার তখন মনে ভয় কাটেনি পুরোপুরি। তার উপর ম্যানেজার এইভাবে ওকে গোয়েন্দা সিনেমার মত হেটে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় যেতে বলায় মনে হচ্ছিল যেন ও সিনেমার একটা ক্যারেক্টার। বারবার পিছন ফিরে দেখছিল। পিছনে হেটে আসা সবাইকেই মনে হচ্ছিল বুঝি ওকে ফলো করছে। গাড়িতে উঠার পর ম্যানেজার দেখল নুসাইবার আত্মবিশ্বাসী চেহারায় যেন একটু চিড় ধরেছে। সেখানে কনফিউশন আর ভয় দুইটাই খেলা করছে। ম্যানেজার ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টে দক্ষ। আপাতত নুসাইবা সানরাইজ গ্রুপের জন্য দরকারী তাই নুসাইবার মনোবল ঠিক রাখা দরকার। তাই প্রথমেই অভয় দিল। এরপর বলল একদম শুরু থেকে সব আবার বলুন। নুসাইবা বলার সময় বার বার প্রশ্ন করল মুন্সী দেখতে কেমন, কেমন করে কথা বলে কি কাপড় পড়েছিল এইসব। নুসাইবা একই প্রশ্ন একবার ফোনে আরেকবার সামনাসামনি করায় একটু বিরক্ত হল। ওর মনে হল ম্যানেজার বুঝি বিশ্বাস করতে চাইছে না ওর কথা যে মুন্সী নামে কেউ একজন ওকে এক প্রকার থ্রেট দিয়ে গেছে। তবে ম্যানেজারের জন্য ব্যাপারটা আসলে উলটা। ম্যানেজার মুন্সীর বর্ণনা শুনে মনে মনে একটা ছবি দাড় করিয়ে ফেলছে। যাতে এই তথ্য গুলো কাজে লাগিয়ে মুন্সী কে খুজে বের করা যায়। আপাতত এইটা দরকারী কাজ।


নুসাইবা কথা শেষ করলে ম্যানেজার বলল আপনি ভয় পাবেন না। আপনার নিরাপত্তার জন্য আমরা সব কিছু করছি। আজকে থেকে আমাদের দুই জন করে লোক পালা করে আপনার বাসা পাহারা দিবে। লোকাল থানায় আমাদের লোক আছে। তাই কোন রকম সমস্যা হলেই আমাদের লোক প্লাস পুলিশ সরাসরি আপনার কাছে পৌছে যাবে। আর অফিসে আসা যাওয়ার সময় আমাদের লোক আপনাকে ফলো করবে। আর যদিও মুন্সী বাংলাদেশ ব্যাংকের ভিতরে পৌছে গেছে তবে সেখানে আপনার মত বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি ডাইরেক্টরকে কিছু করার সাহস পাবে না। ফলে অফিস এবং বাসা দুইখানেই আপনি সুরক্ষিত। তবে আমার অনুরোধ থাকবে এইসব ঝামেলা কমার আগ পর্যন্ত অফিস আর বাসা এই দুই জায়গার বাইরে খুব বেশি একটা অন্যখানে না যাবার। এত আমাদের আপনার সিকিউরিটি নিশ্চিত করা সুবিধা হবে আর এই মুন্সীর সুযোগ কমে আসবে আপনার কাছে পৌছানোর। নুসাইবা ম্যানেজারের কথা ফলো করে। ম্যানেজার বলছে যে মুন্সীর সুযোগ কমে আসবে ওর কাছে পৌছানোর তার মানে ম্যানেজার সিউরিটি দিতে পারছে না যে মুন্সীকে হার্ন্ডের্ট পার্সেন্ট রুখতে পারবে। এই ব্যাপারটা নুসাইবার মনে আর ভয় ধরিয়ে দিল। তবে এখন ম্যানেজার ওর বেস্ট বেট। তাই ম্যানেজারের কথা শোনা ছাড়া উপায় নেই। তবে নুসাইবা ম্যানেজারের কথা শেষ হওয়া মাত্র বলল আমি আরশাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে চাই। ম্যানেজার আন্দাজ করছিল এমন কিছু হতে পারে। তাই আগে থেকে ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছিল। এমনিতে আরশাদ কে যেখানে রাখা আছে সেখানে কার কাছেই কোন ফোন নেই নিরাপত্তার খাতিরে। খালি আজকে  নুসাইবার সাথে কথা বলানোর জন্য একজনকে পাঠিয়েছে যেন ফোন দিলে ফোন রিসিভ করে আরশাদের সাথে কথা বলিয়ে দিতে পারে। ম্যানেজার না করল না তাই নুসাইবার অনুরোধে। কারণ এই মূহুর্তে নুসাইবা কে শান্ত রাখা দরকার। কোনভাবে নুসাইবা পুলিশের কাছে গেলে সেখান থেকে সাংবাদিক জানবে আর তাহলে নতুন করে একটা ঝামেলা বাধবে। এই মূহুর্তে এইটা দরকার নেই। আপাতত  নুসাইবা কে শান্ত করে মুন্সী কে খুজে বের করা দরকার। নুসাইবা হ্যালো বলতেই ঐপাশ থেকে আরশাদের গলা শোনা গেল। আরশাদের গলা কাপা কাপা। নুসাইবার বুক ধক করে উঠল।  হাজার রাগ থাকলেও আরশাদের উপর থেকে ভালবাসা  উঠে যায় নি। আরশাদের এমন গলার স্বর এত বছরে কখনো শুনে নি। যেন আত্মবিশ্বাসী আরশাদ টলে গেছে। আরশাদ বলল খাওয়া দাওয়ার কোন সমস্যা নেই। তবে কোথায় আছে সেটা বলল না। ফোন লাউড স্পিকারে ছিল। তাই পাশ থেকে ম্যানেজার বলল জায়গার নাম গোপন রাখলে আপনার সিকিউরটির জন্য ভাল ম্যাডাম। আর ইংগিত দিল যাতে মুন্সীর খবরটা আরশাদ কে না দেয়। কারণ আরশাদ তাহলে শুধু শুধু চিন্তা করে অস্থির হবে। নুসাইবা তাই কিছু বলল না। তবে আরশাদও নুসাইবা কে বহু বছর ধরে চিনে। তাই নুসাইবার গলায় ভয়ের স্বর টের পেল। এটাও বুঝল হয়ত ম্যানেজার সামনে থাকায় ওকে কিছু বলতে পারছে না। তাই ফোন রাখার আগে বলল আমি আসার আগে তোমাকে যা বলেছিলাম মনে আছে? দরকার হলে সেটা করো। ফোন রাখার পর ম্যানেজার স্বভাবতই জিজ্ঞেস করল কি বলেছিলেন আরশাদ স্যার। নুসাইবা কথা ঘুরিয়ে বলল, বলেছিল দরকার হলে ভাইয়া ভাবীর বাসায় গিয়ে থাকতে। ম্যানেজার গভীর মনযোগের সাথে নুসাইবার কথা খেয়াল করল। নুসাইবা সত্য বলছে না বুঝতে পারলেও আর কথা বাড়াল না। কারণ এখন থেকে ওর দুইটা করে লোক দিনরাত নুসাইবার উপর নজর রাখবে। তাই নুসাইবা কিছু করতে চাইলে আগেই ওর কাছে খবর পৌছে যাবে।



সেইরাতে বাসায় ফিরে নুসাইবা চিন্তার সাগরে হারিয়ে গেল। এই কয়মাসে ওর সাজানো জীবন কি থেকে কি হয়ে গেল। ওর আস্থার জায়গা আরশাদ মদ, জুয়া আর নারী সব কিছুতে আসক্ত এটা যেন ওর আস্থা নষ্ট করে দিল। আবার নতুন করে এই ম্যানেজার আর মুন্সী যেন এক স্পাই থ্রিলারের চরিত্র। ওর জীবন যেন মনে হচ্ছে এখন আর ওর নিয়ন্ত্রণে নেই। সকালে মুন্সীর হাসি মুখে বলা আবার দেখা হবে কথাটা মনে আসতেই গা ঘিন ঘিন করে উঠল। লোকটার নজরে যে কি ছিল। মনে হচ্ছিল নজর দিয়েই গায়ের কাপড় খুলে নিচ্ছে। এমনিতে কিছু বলে নি এমন করে তবে এমন নজর চেনা নুসাইবার। মনে হচ্ছে যেন একটা বিষাক্ত সাপ গা বেয়ে উপরে উঠছে আর এক এক করে কাপড় খুলে  নিচ্ছে। কোথাও কি যাবার জায়গা নেই? আরশাদ আজকেও ফোনে ইংগিত দিয়েছে মাহফুজের সাথে কথা বলতে। আসলেই কি বলবে কথা? মাহফুজ কি পারবে এইসব বিগশটদের খেলায় ওকে রক্ষা করতে? হ্যা মাহফুজ করিতকর্মা ছেলে, কানেকশন আছে। তবে এরা তো অন্য লেভেলের প্লেয়ার। তবে আর কার কাছেই বা যাবে? ভাইয়া ভাবী কে এইসব বলে উনাদের আতংক বাড়ানোর দরকার নেই। এই মূহুর্তে আসলে কোন সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতাই যেন হারিয়ে ফেলেছে নুসাইবা। সেই রাতে ফযরের আযান পড়ার আগে দুই চোখের পাতা এক করতে পারল না এইসব ভেবে ভেবে।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ২৫) - by কাদের - 17-11-2023, 03:27 PM



Users browsing this thread: abdik, Alexaandromeda, Daddybangla, joykoly, Lajuklata, 37 Guest(s)