Thread Rating:
  • 183 Vote(s) - 3.34 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ৩১ )


আরশাদ যখন ওর পরিস্থিতি নিয়ে কুয়াশার ভিতর আছে তখন আসলে দুইটা বড় শক্তি আড়ালে তাদের দাবার চাল চালছে পরষ্পর কে ঘায়েল করার জন্য। আরশাদ সেখানে সামান্য এক দাবার ঘুটি। তবে পরিস্থিতির চাপে এই মূহুর্তে একটি গুরুত্বপূর্ণ দাবার গুটি। আরশাদের সাথে সম্পর্ক সানরাইজ গ্রুপের। মূলত সানরাইজ গ্রুপ থেকে পাওয়া টাকায় আরশাদ গত কয়েক বছর আয়েশ করে আসছে। ওর ক্যাসিনোর টাকা, বিদেশ ভ্রমণ, ঢাকার আশেপাশে লুকিয়ে কেনা জমি। সব কিছু এই সানরাইজ গ্রুপের  বদান্যতায়। সানরাইজ গ্রুপের মালিক আনোয়ার খান তার বড় ছেলে আজিম খান কে একটা সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে দাড় করাতে চান। সেই আসনের এমপি কিছুদিন আগে মারা গেছেন তাই সেই আসন খালি হয়েছে। আরশাদ কে এই বদ্যানতা সানরাইজ গ্রুপ এমনি এমনি দেয় নি। সানরাইজ গ্রুপের ট্যাক্স এবং ভ্যাটের সকল ফাকফোকর বের করা আর সেগুলো কে কাজে লাগানোর সাথে জড়িত আরশাদ। তাই আরশাদ মূলত সানরাইজ গ্রুপের ট্যাক্স ভ্যাট ফাকির সব কিছুই জানে। এটা এতদিন কোন সমস্যাই ছিল না তবে আরশাদের বিরুদ্ধে করা সেই পত্রিকার রিপোর্ট সমস্যা তৈরি করেছে। শুধু আরশাদের জন্য নয় সেই সাথে সানরাইজ গ্রুপের বিরুদ্ধেও। সানরাইজ গ্রুপের মালিকের ছেলে আজিম খান যে সংসদ আসন থেকে দাড়াতে চান সেই আসনে এক সময় এমপি ছিলেন ওশন গ্রুপের বর্তমান মালিক। পরে তার দূর্নীতি নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে অনেক কথা হওয়ায় লাস্ট ইলেকশনের সময় একজন ক্লিন ইমেজের নেতা কে দেওয়া হয়েছিল এই আসনের নমিনেশন। ভোটেও জিতে এসেছিলেন সেই ক্লিন ইমেজের ভদ্রলোক। তবে ভাগ্যের ফেরে হার্ট এটার্ক করে এখন পরপারে। সেই আসনেই এখন নির্বাচন। ওশন গ্রুপের মালিক এখন তার পুরাতন আসনে নতুন করে নমিনেশন পাওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন। তার চোখে একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী এখন সানরাইজ গ্রুপের মালিকের ছেলে আজিম খান। সানরাইজ গ্রুপ অর্থবিত্ত এবং কানেকশনে শক্তিশালী। ফলে তাদের কে চাইলেও ওশন গ্রুপের মালিক ভয় দেখিয়ে নির্বাচন থেকে সহজে সরাতে পারবে না। তার উপর এটাও শোনা যাচ্ছে যদি নমিনেশন নাও পায় তাহলে আজিম খান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে দাঁড়াবে। সেই ক্ষেত্রে ওশন গ্রুপের মালিকের নমিনেশন পেলেও জেতা কঠিন হয়ে যাবে। কারণ একে তো সানরাইজ গ্রুপের টাকা আছে তার উপর রাজনীতিতে অপেক্ষাকৃত নতুন হওয়ায় আজিম খানের ইমেজ বেশ ক্লিন। অন্যদিকে ওশন গ্রুপের মালিক শেষ নির্বাচনে দল থেকে নমিনেশন পান নি ব্যাড ইমেজের জন্য। সব মিলিয়ে ওশন গ্রুপের মালিকের এখন এমন কিছু করা দরকার যাতে সানরাইজ গ্রুপ তথা আজিম খানের ইমেজ খারাপ হয়। ফলে দল তাকে নমিনেশন না দেয়। ওশন গ্রুপের মালিক সানরাইজ গ্রুপের নাড়ীনক্ষত্রের খোজ বের করার জন্য দ্বায়িত্ব দিয়েছে একজনকে। আর সেখানেই এসে পড়েছে আরশাদের কাহিনী।


অন্যদিকে সানরাইজ গ্রুপের মালিক আনোয়ার খান আর তার বড় ছেলে আজিম খান জানেন ওশন গ্রুপ কতটা মরিয়া এই নির্বাচন নিয়ে। তাই তার সদা সতর্ক। আনোয়ার খান তার এত বছরের জীবনে অর্থ বিত্তের মালিক হলেও তার এখন দরকার ক্ষমতা আর প্রেস্টিজ। দুইটাই একসাথে অর্জনের একটাই উপায় সেটা হল রাজনীতি। তার উপর এখন ব্যবসা বাণিজ্যে এডভান্টেজ ধরে রাখতে হলে রাজনীতিবিদদের সাথে সমঝোতা করে রাখতে হয়। সেখানে ফ্যামিলির কেউ সরাসরি রাজনীতিতে থাকলে আর সুবিধা হয়। সেই কারণেই ছেলে আজিম খান কে রাজনীতির দিকে ঠেলে দেওয়া। আর আজিজ খান গত বছর পাচ ছয় ধরে নিজেকে সেইভাবেই তৈরি করছে। এলাকায় নিয়মিত যাওয়া। বিভিন্ন সামাজিক আর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পৃষ্ঠপোষক হওয়া। এলাকার সমস্যা নিয়েব বিভিন্ন মহলে কথা বলা। আনোয়ার খানের লক্ষ্য ছিল সামনের নির্বাচনে ছেলের মনোনয়নের জন্য চেষ্টা করা। হঠাত করে কারেন্ট এমপি মারা যাওয়ায় হাতে সুযোগ এসে গেছে। তবে তার মতে সেইখানে সব চেয়ে বড় বাধা ওশন গ্রুপের মালিক। এই আসনের এক সময়কার এমপি। টাকার দৌড়ে ওশন গ্রুপের থেকে বেশ বড় ব্যবধানে এগিয়ে থাকলেও এটা রাজনীতি। এখানে টাকায় শেষ কথা না। তার উপর আগে এই আসনে এমপি থাকায় ওশন গ্রুপের মালিকের লোকাল নেটওয়ার্ক শক্ত। তাই পার্টি নমিনেশন ছাড়া তাকে হারানো কঠিন  হবে। ওশন গ্রুপ যে তাদের নমিনেশন বানচালের জন্য উঠেপড়ে লেগেছে সেটা আগেই টের পেয়েছিল আনোয়ার খান। তবে নতুন একটা খবর কানে আসায় একটু সংকিত হয়ে পড়ল। ওশন গ্রুপ তাদের ফ্যামিলির নানা ভার্নারেবল দিক খোজ করা শুরু করেছে। সাথে সাথে ব্যবসার। এইগুলা আগে থেকেই ভাবা ছিল আনোয়ার খানের। তাই সব কিছু আগে থেকে সেইভাবে সেট করা। ওশন গ্রুপ সেখানে তেমন কিছু করতে পারবে না। দুই একটা কথা তুলতে পারলেও প্রমাণ করতে পারবে না। তবে আরশাদ কে নিয়ে পত্রিকার রিপোর্টিং এর পর থেকে আনোয়ার খান একটু চিন্তিত। কারণ এই এংগেলটা ভাবা হয় নি আগে। আরশাদ জানে ঠিক কি কি ভাবে ট্যাক্স ভ্যাট ফাকি দেয় সানরাইজ গ্রুপ। আরশাদ কে ভালভাবে ধরলে সব প্রমাণ যোগাড় করা সম্ভব। আনোয়ার খানের ভয় সেখানেই। গন্ধ শুকে শুকে সেখানেই না হাজির হয় ওশন গ্রুপ। আর এই কাজে যে লোক কে নিয়জিত করেছে ওশন গ্রুপ তার কথা অনেক দিন আগেই শুনেছে আনোয়ার খান। লোকটা নাকি শূণ্য থেকে প্রমাণ হাজির করে। তাই আরশাদ একটা লুজ এন্ড তার এই পরিকল্পনায়। বয়স আর কম থাকা অবস্থায় এমন লুজ এন্ড গুলো কে হাওয়া করে দিতেন আনোয়ার খান। তবে এখন বয়স বেড়েছে, বুদ্ধি আর বেড়েছে। হাওয়া করে দেওয়া শেষ অপশন। আর নিজের লোকদের দেখেশুনে না রাখলে সাথে থাকা অন্য লোকরা আস্থা হারায়। তাই আরশাদ কে কি করা যায় এই নিয়ে একটা পরিকল্পনা ঠিক করেছেন আনোয়ার খান। ঝড়ের আগেই জাহাজ কোন গোপন বন্দরে ভিড়িয়ে রাখতে হবে। আর আরশাদ কে তাই একদিনের নোটিশে ওএসডি করে ঢাকা আনানো তার পরিকল্পনার প্রথম লক্ষ্য। আরশাদ কে হাতের কাছে নিয়ে আসতে হবে। যাতে ঢাকা থেকে দূরে কেউ আরশাদের উপর কোন প্রভাব বিস্তার করতে না পারে। আর যাদের কাছে তদবির করেছে আনোয়ার খান তাদের সবাই কে এটা বলে দিয়েছে যেন ঘটনাটা ঘটানো হয় খুব দ্রুত। ২৪ ঘন্টার মধ্যে আরশাদ কে ওএসডি করে ঢাকা নিয়ে আসতে হবে। যাতে অন্য কেউ কিছু টের পেয়ে কোন বাগড়া দিতে না পারে। তারপর হাত দিতে হবে পরের ধাপে।


আনোয়ার খান যখন তার পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে ব্যস্ত। আরশাদ তখন ফ্লোরার বাসার উদ্দ্যেশে এক উবারে চড়ে বসেছে। আরশাদের মাথায় তখন অনেক চিন্তা। আজকে সকালেও যেখানে ভাবছিল কিভাবে রাজশাহী থেকে দ্রুত বদলি নিয়ে আসা যায় সেখানে আজ বিকালেই ঢাকা এসে হাজির হয়েছে। তবে আরশাদ খুশি নয়। এভাবে ওএসডি হয়ে সবার করুণার দৃষ্টির শিকার হতে চায় নি সে। দরকার হলে ছয় সাত মাস সময় নিয়ে আবার কোন ভাল একটা পোস্টিং নিয়ে রাজার বেশে ফিরতে চেয়েছিল। আর হঠাত করে এই ওএসডি করার কারণ কি সেটাও ভাবাচ্ছে আরশাদ কে। একটা তদন্ত কমিটি হয়েছিল কিন্তু সেটা এখনো কোন রিপোর্ট জমা দেয়, পত্রিকায় তাকে নিয়ে কোন নতুন প্রতিবেদন আসে নি। এমনকি কোথাও তাকে নিয়ে কথা হচ্ছে সেটাও টের পায় নি। তাহলে হঠাত করে এই বদলি। আর দুই জন সিনিয়র মন্ত্রী কে তার ঘটনায় মাথা ঘামাচ্ছেন যাদের সাথে তার কোন ভালমন্দ সম্পর্ক নেই। সব কেমন জানি অস্পষ্ট লাগছে ওর কাছে। কোথাও কিছু একটা ঘটছে এবং কেউ কিছু একটা চাল চালছে। সেটা ধরে উঠতে পারছে না আরশাদ। ওর অফিসে যারা শত্রু তাদের দৌড় জানা আছে। এরা টাকা দিয়ে একটা রিপোর্ট ছাপাতে পারলেও দুই সিনিয়র মন্ত্রী কে ধরে ২৪ ঘন্টার মধ্যে তাকে ওএসডি করে ঢাকায় আনার ক্ষমতা রাখে না। এটা অন্য কেউ বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু কার পাকা ধানে মই দিয়েছে সে এটাই বুঝে উঠতে পারছে না। আবার সেই সাথে নুসাইবা কে ঠান্ডা করা দরকার। ওর সম্পর্কে নুসাইবা যা যা ভাবছে সেগুলো কিভাবে নুসাইবার মন থেকে সরানো যায় তাই ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না। সব মিলিয়ে আজকে ফ্লোরার বাসায় যাচ্ছে একটা ডিসট্রাকশনের জন্য। ফ্লোরার সাথে থাকলে এক ঘন্টায় ফ্লোরা যা উত্তেজনে দিতে পারে ওকে আর কেউ বুঝি দশ ঘন্টাতেও তা দিতে পারবে না। নুসাইবা সুন্দরী সন্দেহ নেই। নুসাইবা কে আরশাদ ভালবাসে এটা নিয়েও আরশাদের মনে সন্দেহ নেই। তবে নুসাইবা ওকে সব দিতে পারবে না। নুসাইবা সেক্সের ব্যাপারে এডভেঞ্চারাস না, অনেকটা কোল্ড ফিশ। আরশাদের নারী সংগের অভিজ্ঞতা কম নয়। ফ্লোরা সেখানে বেস্ট। ফ্লোরার আরেকটা ব্যাপার ওকে কাছে টানে। ফ্লোরার ইন্টেলেকচুয়াল ফ্লেভার। অন্য যে সব মেয়েদের আরশাদের ভাল লেগেছে তারা সবাই ডাম্ব নাহলে ওর লেভেলে কথা চালানোর মত জ্ঞান নেই। ফ্লোরা সেখানে বিছানায় যেমন উত্তেজনা আনে ঠিক সেভাবে ওর সাথে নানা বিষয় নিয়ে কথা চালানো যায়। আরশাদ মনে মনে ভাবে আসলে সব খানে বুঝি অজান্তেই নুসাইবা কে খোজে ও। নুসাইবা ওকে বিছানায় যেটা দিতে পারে না তার খোজে নানা মেয়েদের কাছে যাওয়া। আর সেখানে সেই মেয়েদের কাছে নুসাইবার লেভেলের ইন্টেলেকচুয়াল ফ্লেভার খোজা। এটা বড় একটা দ্বন্দ্ব ওর মনের ভিতর। নুসাইবার ঘাটতি পুরন করতে গিয়েও নুসাইবা কে খোজা। আরশাদ জানে ওর জাহাজ সমুদ্রে যত ঘোরাঘুরি করুক, যত অজানা বন্দরে নোংগর করুক। ওর শেষ গন্তব্য নুসাইবা নামক বন্দর। এইসব ভাবতে ভাবতে ফ্লোরার এপার্টমেন্টের সামনে হাজির হয় উবার।


ফ্লোরা আজকে বিকালের পর ওর নিজের কোন কাজ রাখে নি। বাসার কাজের লোকদের ছুটি দিয়ে দিয়েছে। ছেলে এমনিতে বিদেশে পড়াশুনার জন্য আছে। তাই আজকে এপার্টমেন্টে একা। আসলে অপেক্ষা করছে আরশাদের জন্য। ফ্লোরার হাজবেন্ড মারা যাওয়ার পর নানা কারণে ভিন্ন ভিন্ন লোকের শয্যা সঙ্গী হতে হয়েছে ওকে। প্রথমে ব্যাপারটা নিয়ে মনের ভিতর অপরাধবোধ কাজ করলেও পরে সয়ে গেছে। আস্তে আস্তে এক সময় এই ব্যাপারটা কে নিজের ব্যবসার কাজে লাগানো শুরু করেছে ফ্লোরা। এইভাবেই আরশাদের সাথে পরিচয়। তবে আরশাদ লোকটা অন্য সবার মত না। খালি ছোক ছোক করা শরীর বিলাসী মাঝ বয়সী কোন ক্ষমতাবান না। ফ্লোরা কে আলাদা একটা নারী হিসেবে সম্মান দেয়। নানা জিনিস ভাল আড্ডা জমে ওদের মাঝে। সেক্সটা সেখানে এক্সট্রা ফ্লেভার যোগ করে। ফ্লোরার জন্য আরশাদ তাই ফ্রেন্ডস উইথ বেনিফিট। আরশাদ নিজেও ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেছে। আরশাদ যে ওর বউ কে ভালবাসে এই ব্যাপারে কোন ডাউট নেই ফ্লোরার মনে। সেটা নিয়ে ফ্লোরার মনে কোন জেলাসি নেই। সত্যি বলতে আরশাদ ওর বউ নিয়ে কোন কথা বলে না ওর সামনে। ফ্লোরাও জানতে চায় না। এমন কি অনেক আগে আরশাদ একবার তাকে ওর বউয়ের নাম বললেও এতদিন পর ফ্লোরার মনে নেই নামটা। ফ্লোরা জানে কিভাবে একটা ডিসট্যান্স রাখতে হয়। আরশাদের প্রতি কোন ফিলিংস যাতে অযাচিত ভাবে জন্ম না নেয় সেই জন্য এই দূরুত্ব রাখাটা দরকার। তাই ফ্লোরা আর আরশাদ যখন পরষ্পরের সাথে সময় কাটায় তাই তারা তাদের জীবনের অন্য অংশটা নিয়ে কোন কথা বলে না। যেন সেই অংশটার কোন অস্তিত্ব নেই। ওরা তখন দুই বন্ধু যারা পরষ্পরের সাথে ভাল সময় কাটাচ্ছে। আরশাদ মাঝখানে এক মাস খুব ব্যস্ত ছিল। তাই অনেক দিন পর আজকে দেখা হবে। ফ্লোরার নিজের কাজের প্রেসার যাচ্ছে। তাই আজকে বৃহস্পতিবার রাতে একটা ভাল আড্ডা আর গুড সেক্সের পর মন আর শরীর দুইটাকে রিফ্রেশ করা দরকার। ওর শরীরের ভিতর যে ভাল একটা চাহিদা তৈরি হয়েছে সেটা টের পেয়েছে গত দুই দিন আগের ওর দোকানের সেশনের সময়। এমনটা আর কখনো হয় নি। ইন্টেমেসি কাউন্সিলর হিসেবে কাপলদের যৌন জীবনের অনেক অজানা কথা শোনা বা দেখার অভিজ্ঞতা হয়েছে ফ্লোরার। কিছু কিছু সময় যে ভিতরে ভিতরে উত্তেজিত হয় নি সেটা অস্বীকার করবে না ফ্লোরা। তবে সব সময় নিজের ভিতরের উত্তেজনা টা লুকিয়ে রাখতে পেরেছিল। পরে ক্লায়েন্ট চলে গেলে নিজের রুমের ভিতর একাকি হাত কে সংগী করে মাস্টারবেশন করেছে। তবে লাস্ট দিন যা হল সেটা ফ্লোরার নিজের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল। নাজনীন নামের মেয়েটাকে তার হাজবেন্ড নিয়ে এসেছিল কাউন্সিলিং এর জন্য। ফ্লোরার পেসেন্টদের একটা বড় অংশ এমন কেস। তাই এটা আলাদা কিছু ছিল না। খালি স্বামী অনুরোধ করেছিল যেন ওয়াইফ টের না পায় এটা কাউন্সিলিং। ফ্লোরা আর হাজবেন্ড মিলে তাই একটা প্ল্যান করেছিল কিভাবে দোকানে এনে কাউন্সিলিং করা যায়। সব কিছু সেই পরিকল্পনা মত চলছিল। নাজনীন মেয়েটাকে প্রথম দেখেই ফ্লোরার মনে হয়েছিল দারুন সুন্দর মেয়েটা। বয়স হয়ত ৩০ এর একটু বেশি হবে। ঠিক ধব ধবে ফর্সা না। হালকা বাদামী কালার। ঠিক যেন বাংগালী সৌন্দর্যের এক প্রতিমূর্তি। শরীর হালকা ভারী হয়েছে তবে সেটা সৌন্দর্য কে আর ধার দিয়েছে। এমন মেয়ে মনের সংকোচের কারণে হাজবেন্ড কে সুখী করতে পারছে না ভেবে দুঃখ লেগেছিল ফ্লোরার। আর হাজবেন্ড ছেলেটাও দারুণ হ্যান্ডসাম। এমন একটা জুটি অসুখী থাকবে তা মানতে পারছিল না ফ্লোরা। তাই ওর জানা কার্যকরী সব টেকনিক দিয়ে শুরু করেছিল কাজ।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ২৪) - by কাদের - 05-10-2023, 12:48 PM



Users browsing this thread: 6 Guest(s)