Thread Rating:
  • 183 Vote(s) - 3.34 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ৩১ )
মাহফুজের এই ডাক্তার বন্ধুর নাম আদিল। সলিমুল্লাহ মেডিকেলের ছাত্র ছিল। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেশি দূরে না। একবার আরেক ছেলের সাথে এক ঝামেলায় হেল্প করেছিল মাহফুজ। এরপর থেকে ভাল খাতির।  নানা ডাক্তারি পরামর্শের জন্য মাঝেমধ্যে ফোন দেয়। আদিল ফোন ধরতেই মাহফুজ বলে দোস্ত একটা উপকার করতে হবে। আদিল বলে খালি ডাক্তারি পরামর্শের জন্য ফোন দিস। মাঝে মধ্যে তো একটু বন্ধুর খবর নিতে পারিস। মাহফুজ বলে এখন এত কথা বলিস না, একটা বিপদে আছি হেল্প কর। মাহফুজের গলায় আদিল বুঝে মাহফুজ আসলেই কোন সমস্যায় আছে।  আদিল বলে বল, মাহফুজ বলে একজন আমার সামনে অজ্ঞান হয়ে আছে জ্ঞান ফেরাতে হবে। আদিল বলে কি মাইর দিছিস নাকি কাউকে, যে মেরে অজ্ঞান করে দিছিস। মাহফুজ বলে না, একটা শক পাইছে এতে অজ্ঞান হয়ে গেছে। আদিল বলে হসপিটালে নিয়ে যা অথবা ফ্যামিলির কাউকে ডাক। মাহফুজ বলে পসিবল না আপাতত। আদিল জিজ্ঞেস করে ছেলে না মেয়ে। মাহফুজ বলে জেনে কি করবি। আদিল বলে শুনিস নি ডাক্টার আর উকিল এর কাছে কখনো মিথ্যা বলতে নেই। মাহফুজ বলে মেয়ে। আদিল বলে বয়স কত হবে। মাহফুজ বলে চল্লিশের মত। আদিল এইবার ফোনের ঐপাশ থেকে বলে ও মেরি শের। তু তো কামাল কর দিয়া। মাহফুজ বলে কি বলিস। আদিল বলে এতদিন জানতাম তুই আমাদের বয়সী মেয়েদের পিছনে ঘুরিস এখন দেখি মিলফ ধরেছিস। সিনথিয়া ভাবী জানে। মাহফুজ বলে বাজে কথা বলিস না। আদিল ফিস ফিস করে ফোনে বলে কি করছিস যে ঐ মহিলা অজ্ঞান হয়ে গেল। মাহফুজ বলে আমি কিছু করি নাই। ভদ্রমহিলা একটা ঘটনা দেখে অজ্ঞান হয়ে গেছে। আদিল বলে কি দেখল এই মহিলা। তোর প্যান্টের ভিতর সাপ দেখেছে নাকি। এই বলে ফোনে নিজেই হো হো করে হাসতে থাকে। মাহফুজ বলে এইসব না বলে ডাক্তারি জ্ঞান দে। আদিল বলে যদি তুই যা বলিস তা হয় তাহলে মানসিক শক থেকে এমন হইছে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা কর। চোখে  মুখে পানির ছিটা দে আর হাত পা মালিশ কর। মাহফুজ পানির ছিটা অলরেডি দিছি তাহলে হাত পা মালিশ করতে হবে। আদিল বলে দেখিস আবার হাত পায়ের জায়গায় অন্য কিছু মালিশ করিস না। মাহফুজ কিছু বলে না। আদিলের মুখের লাগাম সব সময় লাগাম ছাড়া। আদিল বলে এই বল না, মহিলা দেখতে কেমন। মাহফুজ জানে উত্তর না দিলে আদিল আবার ফোন করবে। তাই মাহফুজ একবার নুসাইবার দিকে তাকায় এরপর উত্তর দেয় ভাল। আদিল বলে, ওরে আমার মিলফ হান্টার। লেগে থাক। মাহফুজ বাই বলে রেখে দেয়।


মাহফুজ নুসাইবার হাত পা মালিশ করতে লেগে পড়ে। নুসাইবার হাত একদম নরম বাচ্চাদের মত। আগেও সাবলাইম রেস্টুরেন্টে যখন ওর হাত ধরেছিল তখন টের পেয়েছিল। পায়ের আঙ্গুল টেনে দেয়, পায়ের পাতা মালিশ করে দেয়। নুসাইবার কোন সাড়া নেই। মাহফুজের মনে হয় তাড়াতাড়ি কিছু করা দরকার। কেননা আদিল বলেছে আধা ঘন্টার মধ্যে জ্ঞান না ফিরলে ডাক্তার ডাকতে। আর একবার ডাক্তার ডাকলে ব্যাপারটা আর কোন ভাবেই গোপন রাখা যাবে না। মাহফুজ তাই দ্বিগুণ উৎসাহে হাত পা মালিশ করে। পায়ের পাতা থেকে হাটু পর্যন্ত মালিশ করতে থাকে।  এক সাথে মাহফুজের মনের ভিতর ঘাপটি মেরে থাকা শয়তান যেন ভিতরের আগুন উসকে দেয়। পায়ের গোছা যেটাকে বলে, গোড়ালির উপরে আর হাটুর নিচে সেই জায়গাটা মালিশ করার সময় মাহফুজের মনে হয় কি মোলায়েম। একটু পর মনের দুষ্ট অংশ যেন টেনে টেনে মাহফুজে হাত আরেকটু উপরে নেয়। হাটু ছাড়িয়ে মাহফুজের হাত নুসাইবার রানের দিকে যেতে থাকে। পুরুষ্ট মাংসল থাই। কিন্তু অস্বাভাবিক মোটা নয় বরং শরীরের সাথে মানান সই। আর কি নরম থাই একেক টা। মাহফুজ দুই হাতে শক্ত করে ধরে নুসাইবার থাই। মুখ নামিয়ে সালোয়ার উপর দিয়ে নরম মাংসল থাইয়ে একটা চুমু দেয়। কেপে উঠে নুসাইবা। মাহফুজ ভয় পেয়ে নুসাইবার পা ছেড়ে দেয়। এক মিনিট দেখে কিন্তু নুসাইবার কোন সাড়া নেই আবার। তাই আবার শুরু করে মালিশ। আবার হাত অবাধ্য হয়ে নুসাইবার রানে উঠে আসে আর মুখ নেমে আসে এক জায়গায়। মাহফুজ সাহস করে আর কিছু করে উঠতে পারে না। নুসাইবা আবার নড়ে উঠে। এইবার মাহফুজ পানির মগ থেকে আরেকটু পানি নিয়ে আবার ছিটা দেয় মাহফুজ। এইবার চোখ মেলে তাকায় নুসাইবা। চোখে বিস্ময়।


নুসাইবার মনে হয় সে যেন এক দুঃস্বপ্নের রাজ্যে আটকা পড়েছে। এটা যে স্বপ্ন সেটা নুসাইবা বুঝছে কিন্তু এর থেকে বুঝি ওর মুক্তি নেই। স্বপ্নে নুসাইবা দেখছে পত্রিকার পাতায় বড় বড় করে হেডিং এসেছে, জুয়াড়ি ঘুষখোর সরকারি কর্মকর্তা। সাথে মাহফুজের একটা ছবি। আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, কলিগ, প্রতিবেশি সবাই যেন নুসাইবা কে দেখছে আর ছি ছি করছে। বলেছে, তুমিও ঘুষখোর। ঘুষের টাকায় কেনা জমি তোমার নামে। তুমি জুয়াড়ির বউ। নুসাইবা যেন সবার থেকে পালাতে চাইছে কিন্তু পারছে না। সবাই কে চুপ করতে বলছে কিন্তু চুপ করছে না কেউ। এর থেকে পালানোর কোন উপায় নেই যেন। কে যেন ওকে ডাকছে। নুসাইবা সেই ডাক লক্ষ্য করে ছুটছে আর ওর পিছন পিছন যেন পরিচিত সবাই ছুটছে আর বলছে ঘুষখোর, জুয়াড়ি। ছুটতে ছুটতে যেন এক লোকের সামনে এসে পড়ল। লোকটার পিছন থেকে সূর্যের আলো এসে লোকটার মুখ কে ঝাপসা করে দিয়েছে। নুসাইবা মুখ দেখতে পারছে না কিন্তু লোকটা যেন নুসাইবা কে বলছে ভয় পেও না। আমি আছি। নুসাইবা পিছন ফিরে তাকায়। শত শত পরিচিত মুখে ছুটে আসছে। সবার মুখে এক বুলি। ঘুষখোর, জুয়াড়ি। নুসাইবা বাচার জন্য সামনে তাকায়। আলোতে মুখ অদৃশ্য হয়ে থাকা লোকটা নুসাইবা কে জড়িয়ে ধরে। নুসাইবার মনে হয় শক্ত একটা হাত যেন ওকে জড়িয়ে ধরেছে, নির্ভার করতে চাইছে। লোকটা যেন হাত সামনে বাড়িয়ে ছুটে আসা জনস্রোত থামিয়ে দিল এক মুহূর্তে। নুসাইবার সারা শরীরে একটা শিহরণ বয়ে যায়। সারাজীবন খুজতে থাকা আস্থাশীল নির্ভরতার প্রতীক যেন লোকটা। কিন্তু চেহারাটা কেন দেখা যাচ্ছে না লোকটার। ঠিক সে সময় কে যেন আবার ডাকে ওকে। চোখ খুলে যায় নুসাইবার। দেখে ওর মুখের উপর মাহফুজ ঝুকে আছে। জিজ্ঞেস করছে কেমন লাগছে এখন। নুসাইবা বুঝতে পারে না কি হচ্ছে। ওর মনে পড়ে হঠাত করে মাথা ঘুরে উঠেছিল, অন্ধকার দেখছিল চোখে। এরপর আর কিছু মনে নেই। তারপর দুঃস্বপ্নে পরিচিত মুখরা ওকে তাড়া করছিল আর ওকে বাচিয়েছে অদৃশ্য মুখের কোন লোক। নুসাইবা উঠে বসার চেষ্টা করে। মাহফুজ বলে শুয়ে থাকুন। আপনি প্রায় আধা ঘন্টার মত অজ্ঞান হয়ে ছিলেন। আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। ডাক্তার ডাকব ভাবছিলাম।


নুসাইবা মিনিট দশেক শুয়ে একটু সুস্থির হয়। এরপর মাহফুজের হাত ধরে উঠে বসে। এরকম ঘটনা আর একবার ঘটেছিল। যেবার ডাক্তার ওকে বলেছিল শারীরিক সমস্যার কারণে নুসাইবা কখনো কনসিভ করতে পারবে না। আর আজকে আরশাদের ঘটনার পর এই দ্বিতীয়বার। দুইটা ঘটনাই ওর জন্য সমান শকিং। মাহফুজের দিকে তাকিয়ে নুসাইবা বলে আমি কি করব মাহফুজ। কাউকে মুখ দেখাব কি করে। আমার সব ধবংস হয়ে গেল। মাহফুজ বলে আপনি ব্যাপারটা কে এভাবে ভাবছেন কেন। আমাদের আরেকটু ঘেটে দেখতে হবে কি হচ্ছে ব্যাপারটা। অনেকে জুয়ার নেশায় পড়ে যায়। আংকেল কি এমন কিছুতে পড়ল নাকি সেটা দেখতে হবে। দরকার হলে সাইকোলজিস্ট দেখিয়ে রিহ্যাবে ভর্তি করিয়ে দিতে হবে। জুয়াও কিন্তু এক ধরনের এডিকশন। আর অন্যদের কথা ভাবছেন কেন। কে কি বলল সেটা দিয়ে কি আসে যায়। নুসাইবা বলে মাহফুজ তুমি বুঝছ না। গত পনের বছর ধরে সবাই জানে আমারা কেমন সৎ, কত নিয়ম মেনে চলি। পত্রিকার রিপোর্ট এর পর অনেকেই হালকা হালকা সন্দেহ করা শুরু করেছে। এখন যদি জুয়ার কথা জানে তাহলে আর মুখ দেখানোর উপায় থাকবে না। আর বনানীর ঐ বাসায় কি করছিল আরশাদ? এই প্রশ্নটা অবশ্য মাহফুজের মনেও। মাহফুজ বলে সেইটা খবর বের করতে হবে। একটু সময় লাগবে। আপনি বললে আমার পরিচিত লোকজন আছে যারা এইসব খবর বের করার ব্যপারে দক্ষ। তাদের কাজে লাগাতে পারি। নুসাইবা বলে যত টাকা লাগে আমি দিব। তুমি আমাকে খবরটা বের করে দাও। কি করে আরশাদ ঐ এপার্টমেন্টে। এরপর প্রায় এক ঘন্টা ধরে নুসাইবা হা হুতাশ করে আর মাহফুজ শান্তনা দেয়। এর মাঝে মাহফুজ আর নুসাইবা কথা বলে সামনে কি করা যায়। নুসাইবার মনে হয় সে এক যুদ্ধে এসে পড়েছে যেই যুদ্ধে সে একা। আরশাদের পুরো বৃত্তান্ত ওর জানা দরকার কিন্তু আরশাদ সরাসরি এই প্রশ্নের উত্তর দিবে বলে মনে হয় না কারণ উত্তর দিতে চাইলে এত বছর এত কিছু ওর থেকে লুকাত না। আর যুদ্ধে একা জেতা যায় না। মিত্র দরকার হয়। মাহফুজ হতে পারে তার সেই মিত্র। ছেলেটা পলিটিক্স করে, অনেক জায়গায় চেনাশোনা আছে। আর কাজে দক্ষ। তাই ওর মনে হয় মাহফুজ এই কাজের জন্য পারফেক্ট।


তাই নুসাইবা এর পর আধা ঘন্টা ধরে মাহফুজের সাথে কথা বলে এখন কি করতে পারে ওরা। ওদের পরবর্তী স্টেপ কি হতে পারে। নুসাইবা একবার বলে আমার কি আরশাদ কে সরাসরি চার্জ করা উচিত? জুয়া, ঘুষ আর বনানীর ঐবাড়িতে কি করে সেই ব্যাপারে। মাহফুজ দেখে নুসাইবার বিখ্যাত রাত আবার সব কিছু ভজঘট পাকিয়ে তুলতে পারে। কারণ সরাসরি চার্জ করলে মাহফুজ যে নুসাইবা কে হেল্প করেছে সেটা বের হয়ে আসবে। এই অবস্থা কখনো ওর জন্য ভাল না। তাই মাহফুজ নুসাইবা কে শান্ত করে। বলে, আংকেল কে সরাসরি চার্জ করা আপনার উচিত হবে না। আগে আপনার সব ইনফরমেশন দরকার। নুসাইবা বলে কিভাবে পাব এই ইনফরমেশন। তুমি কি আমাকে দুই তিন দিনের ভিতর এই ইনফরমেশন দিতে পারবে? মাহফুজ বলে এত তাড়াতাড়ি তো আসলে সম্ভব না। আমার পরিচিত লোক আছে এটা ঠিক কিন্তু তারাও এত তাড়াতাড়ি করতে পারবে না। অন্তত দুই তিন সাপ্তাহ লাগবে সব খবর ঠিক করে বের করতে। নুসাইবা যেন একটু হতাশ হয়। বলে এতদিন কিছু না করে কি আমরা বসে থাকব তাহলে। মাহফুজ বুঝে নুসাইবা হতাশ হয়ে পড়ছে। আর হতাশ হলে মানুষ অনেক উলটা পালটা কাজ করে। এই মুহূর্তে নুসাইবা কে ওর শান্ত রাখা দরকার। তাই বলে, ফুফু আমরা চুপচাপ থাকব না। আমরাও আমাদের মত করে তথ্য বের করার চেষ্টা করব। আংকেল যদি ঘুষ খায়, জুয়া খেলে তার কোন না কোন প্রমাণ বাসায় থাকবে। আপনি উনার কাগজ পত্র ঘাটেন। ফোন ঘাটেন। তবে সাবধান। নুসাইবা আর আরশাদ প্রাইভেসির ব্যাপারে খুব সচেতন। দুই জন কখনো একে অন্যের জিনিস ঘাটে না। দরকার হলে পারমিশন নিয়ে ফোন খুলে অন্যজনের। নুসাবার তাই কেমন যেন লাগে। মাহফুজ বুঝে, বলে এখন কিছু করার নেই ফুফু। আমি বুঝছি না বলে এইভাবে আংকেলের কাগজ, ফোন, ল্যাপটপ ঘাটতে আপনার অস্বস্তি লাগছে, ভদ্রতায় বাধছে কিন্তু চিন্তা করে দেখেন উনি আপনার কাছ থেকে কিছু জিনিস বছরের পর বছর লুকিয়েছে। আর আপনি বললেন আপনাদের কেনে বেশির ভাগ জমি আপনার নামে। আপনি তো জানেন এখন দূর্নীতি দমন কমিশন কতটা কড়া। তারা ঘুষের টাকায় যদি আত্মীয় স্বজনের নামে জমি বা ফ্ল্যাট বা অন্য কোন সম্পত্তি কেনা হয় তাহলে সেই আত্মীয়র বিরুদ্ধেও মামলা দেয়। নুসাইবার গা বেয়ে শীতল স্রোত বেয়ে যায়। কয়েক দিন আগে এক বড় সরকারি অফিসারের বিরুদ্ধে হওয়া দুর্নীতির মামলার রায় পড়ছিল পেপারে। সেই অফিসারের বউ কে সাজা ভোগ করতে হয়েছিল তার নামে ব্যাংকে টাকা রাখায়। এতক্ষণ যেটা মনে হচ্ছিল পাবলিক হিউমিলেশন এখন যেন সেটা আর বড় হয়ে দেখা দিল ওর মনে। জেল। জেল খাটতে হতে পারে ওকে। কিভাবে সম্ভব। কোন অপরাধ না করে খালি আরশাদের লোভের কারণে ওকে জেল খাটতে হবে। মেনে নিতে পারে না। এতক্ষণ ওর ভিতরে শকের কারণে সব অনুভূতি ভোতা হয়ে ছিল। জেলের কথা যত ভাবে তত ওর মনে রাগ যেন জেগে উঠতে থাকে। এরকম কিছু হলে আরশাদ কে ও ছাড়বে না। ভালবাসার মানুষ যখন বিট্রে করে তখন এর থেকে খারাপ কিছু হয় না। মাহফুজ ওর মুখের ভাষা পড়তে পারে। বলে আন্টি সিউর হওয়ার আগে আপনি আংকেল কে কিছু বলবেনা না। আপনার সেফটির জন্য। কারণ আসলে কি ঘটছে না জানলে আপনি আপনাকে রক্ষা করতে পারবেন না। নুসাইবা মেনে নেয়। মনে মনে ভাবে জেবা ঠিক বলেছিল। বয়সের তুলনায় মাহফুজের মাথা অনেক বেশি ঠান্ডা। অনেক বেশি বুদ্ধি ধরে মাহফুজ। তবে সেই সাথে ওর মনে হয় আরশাদ যদি সত্যি সত্যি ওর কাছে এত কিছু লুকায় তবে শাস্তি পেতে হবে আরশাদ কে। তবে মাহফুজের কথা মত কিছুদিন চুপ করে থাকবে ও। তবে সেটা সব সময়ের জন্য না।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ২৩) - by কাদের - 14-08-2023, 10:56 AM



Users browsing this thread: Mahmud, 12 Guest(s)