Thread Rating:
  • 185 Vote(s) - 3.33 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica অঘটনঘটন পটিয়সী (নতুন আপডেট ৩২ )
#21
( এই পর্বের পূর্বের অংশ আগের পৃষ্ঠায়)


এখন তাই এমন সুন্দরীদের প্রোফাইল চেক আউট করতে করতে যে মাথা একটু উলটা পালটা চিন্তা করবে তাতে আর দোষের কি।  সাবরিনা মানে ওর বড় বোন প্রোফাইল লক করা তাই সিনথির প্রোফাইল দিয়ে দেখছি। সিনথি দুই দিনের জন্য পাসওয়ার্ড দিয়েছে। ও বলেছিল কি কি জানতে চাও বল। আমি বলেছি সেটা তো জানা যাবেই তোমার কাছ থেকে বাট প্রোফাইল ভালভাবে স্টক করলে অনেক কিছু চোখে পড়বে আর তোমার প্রোফাইল দিয়ে স্টক করলে সবচেয়ে ভাল এক্সেস পাওয়া যাবে। তখন সিনথি বলেছিল আপুর প্রোফাইল বেশি দেখ না, নাহলে আবার প্রেমে পড়ে যাবে। দুষ্টমি করে বলা কথা বাট কথা মিথ্যা না। ওর বোন সুন্দরী। অনেক সুন্দরী। সিনথি না সাবরিনা কে বেশি সুন্দরী এটা বলা ছবি দেখে কঠিন। দুইজনেই স্টাইলিশ। সিনথির থেকে একটু খাট। হাইট পাচ চার হবে। আইবিএ থেকে বিবিএ করা এখন মাল্টিন্যাশনালে আছে। হট করপোরেট সুন্দরীদের যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা লাগে সিনথির ভাষায় সাবরিনার সব বৈশিষ্ট্য আছে। সুন্দরী, স্টাইলিশ, ভাল ডিগ্রি, পয়সাওয়ালা জামাই, বিচি ডমিনেটিং। ছবি দেখে মনে হল কথা ঠিক। মুখে একটা অহংকারী ভাব আছে। সাবরিনার বিয়ের ছবি দেখছি। লেহেংগা পড়েছে। এক সাইড থেকে তোলা ছবি। পাছাটা ভারী বোঝা যাচ্ছে। মেরুন লেহেংগায় যেন জ্বল জ্বল করছে নিতম্ব। আরেকটা ছবিতে কোন পার্টির, অফিস পার্টি হবে হয়ত। একটা বেশ স্বচ্ছ শাড়ি পড়েছে। ভিতরের নাভীটা দেখা যাচ্ছে। গভীর। দেখেই মনে হয় চেটে দিই। সুরুত করে জিহবা ঢুকিয়ে নাভীটা নাড়িয়ে খাই। মালদ্বীপ ঘুরতে যাবার একটা ছবি দেখলাম। জামাই এর সাথে গিয়েছিল। জামাই এর কোলে হাফপ্যান্ট পড়া। বুকটা টি শার্টের উপর দিয়ে ফেটে বেরোচ্ছে। এই পরিবারের সব মেয়েই উন্নত বক্ষের অধিকারী। সিনথি বলেছে ওর দুলাভাইকে নাকি সারাক্ষণ ঝাড়ির উপর রাখে ওর আপু। বড়লোক বাপের মাম্মি ড্যাডি টাইপ ছেলে। ভাল জব করে, বিদেশি ডিগ্রি আছে। সিনথিদের বাসার উপযুক্ত জামাই। তবে সাবরিনা নাকি বেশ টাইট দিয়ে রাখে ছেলে কে। আর ছেলেও এমন সুন্দরীর গলায় মালা পড়াতে পেরে একদম খুশি। তাই বউয়ের কথার বাইরে কথা বলে না। সিনথি একবার জোক্স করে বলেছিল ওদের দেখে মনে হয় দুলাভাইয়ের কিছু করা লাগে না, আপুই দুলাভাই কে রাতের বেলা ফাক করে। আমি হেসে বলছিলাম ফেমডম। সিনথি হাসতে হাসতে বলেছিল খালি দুষ্ট চিন্তা।  ছবি দেখতে দেখতে আমার মনে হচ্ছে এমন কাউকে দেখলে দুষ্ট চিন্তা না আসার কোন কারণ নেই। দুষ্ট চিন্তা কেন আমার তো মনে অনেক চিন্তা ঘুরছে। চোখ বন্ধ করতেই মনে হল আমার সামনে হাফপ্যান্ট আর টিশার্ট পড়ে সামনে দাঁড়িয়ে আছে সাবরিনা। ঠিক ছবির মত কোলে নিলে পুরো নরম শরীর টা আমার কোলে থাকবে। আর যদি সিনথির মত মিষ্টি গন্ধ থাকে শরীরে তাহলে তো মুখ ডুবিয়ে শ্বাস নিতে হবে ঘাড় থেকে। আহহ।



নুসাইবা করিম। ফুফু। উনিও দেখতে দারুণ। বয়স চল্লিশ। এই বয়সে মেয়েদের শরীরে একটা ভারিক্কি আসে। এর ভারে কেউ মোটা হয় আর যে ভালভাবে সেটা সামলাও সেটা শরীরের জেল্লা আর বাড়ায়। নুসাইবা ফুফুর ক্ষেত্রে দ্বিতীয়টা ঠিক। উনার শরীরের জেল্লা আর বেড়ে গেছে। সিনথির কথা মতে রাগী তবে যাকে ভালবাসে তার জন্য সব দিতে পারে। জামাই অন্তপ্রাণ। জামাই বিসিএস ট্যাক্স। ট্যাক্স কমিশনার। নুসাইবা বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিডি। ভাল পদ। সাজগোজে একটা ছিমছাম ভাব আছে, উগ্রতা নেই।  শরীরে হালকা মেদ আছে সেটা ঠিক রাইট প্লেসে গিয়ে পড়েছে। সিনথির ফুফু, তাই এভাবে বলা ঠিক না কিন্তু না বলে উপায় নেই। নুসাইবার বুক টা সবচেয়ে বড় ওদের মাঝে। এখন যে ছবিটা দেখছি সেটা কোন একটা রেস্টুরেন্টে গিয়ে তোলা। সব বাদ দিয়ে আমার চোখ উনার বুকের দিকে যাচ্ছে। উন্নত বক্ষ। উনার হাইট সিনথি সাবরিনার তুলনায় কম। পাচ ফুট দুই হবে। তাই বুক জোড়া আর বড় মনে হয়। দেখে মনে হয় এর ভিতর মাথা দিয়ে বালিশের মত ঘুমিয়ে থাকা যাবে। উনার বাচ্চা হয় নি তারপরেও এত বড় বুক। যদি বাচ্চা হত তাহলে কী হত এই বুকের? তখন তো এর ভিতর ঢুকে হারিয়ে যাওয়া যেত। ওনার চেহারাটা চোখের সামনে ভেসে উঠল। উফ। এমন ধারালো একটা চেহারা আর এই রকম একটা জোড়া দুধ। দেখলেই মনে হয় ধরে চেটে চেটে ভিজিয়ে দিই। কি ভাবছি এইসব। সিনথির ফুফু। কিন্তু আমার কি করা ইউরোপ ট্যুরের একটা ছবি আছে, জিন্স পড়া। আগেই বলেছিলাম শরীরের ঠিক ঠিক জায়গায় মেদ লেগেছে। নিতম্ব এর ব্যতিক্রম না। ল্যাটিনাদের দেখবেন ওদের নিতম্ব বড় হয়। নুসাইবার ঠিক ওরকম। নুসাইবাও ঠিক সাদা ফর্সা না, বরং বাদামী ফর্সা। বড় দুধ, উন্নত পাছা আর এই বাদামী ফর্সা চেহারা। ঠিক যেন বাংলাদেশের বুকে একজন ল্যাটিনা। সিনথির ভাষ্যমতে উনার জীবনের বড় আফসোস সন্তান না হওয়া। চাকরি প্রমোশন ইত্যাদি নানা কারণে বিয়ের পর প্রথম দশ বছর বাচ্চা নেন নি। এরপর চেষ্টা করেও ঠিক সফল হচ্ছেন না। সিনথি ঠিক সিউর না সমস্যা টা কার। নুসাইবার নাকি নুসাইবার স্বামীর। এই তথ্য ঠিই কি কাজে লাগবে জানি না কিন্তু নোট করে রেখেছি।


সব শেষে সাফিনা করিম। সিনথি সাবরিনার মা। ডাকসাইটে সুন্দরী। বয়স ৪৬ , এই বয়সে সৌন্দর্যে ভাটা পড়তে থাকে উনার সেই চিহ্ন নেই। দেখলে কেউ বলবে না তার ২৫ আর ২৩ বছর বয়সী দুইটা মেয়ে আছে। বয়স মনে হয় ৩০-৩৫। সব সময় শাড়ী পড়েন অফিসে যাবার ক্ষেত্রে। অন্য সময় সালোয়ার কামিজ। ঢাকা  বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ম্যানেজমেন্টে পড়েছেন। এখন সরকারী কলেজের এসোসিয়েট প্রফেসর। ঢাকায় একটা বড় সরকারী কলেজের ম্যানেজমেন্ট বিভাগে আছেন। আমার লক্ষ্য অর্জনের জন্য সবচেয়ে বড় দান উনি। উনার আশীর্বাদ বা বিরোধিতা দুইটাই আসলে আমাদের বিয়ের সিদ্ধান্তের ফাইনাল গাইডলাইন হতে পারে।  বেশ অল্প বয়সে বিয়ে হয়েছিল, অল্প বয়সে বাচ্চা। দুই বাচ্চা পরপর তাই চাকরিতে ঢুকেছেন একটু পরে। নাহলে হয়ত ফুল প্রফেসর হতে পারতেন।  রাজ্য চালায় রাজা আর রাজা কে চালায় রানী। সিনথিদের পরিবারের ক্ষেত্রে এই প্রবাদ শতভাগ সত্য। সিনথি বলে ওর মা ওদের পরিবারে সবচেয়ে ভাল কথা বলে। কখন কোথায় কি বলতে  হবে সেটা উনি ভাল জানেন। সিনথি বলে তুমিও ভাল কথা বল। মা ভাল কথা বলা লোকদের লাইক করে। এটা হতে পারে তোমার একটা অস্ত্র। রাজনীতিতে ভাল করার একটা উপায় ভাল কথা বলা, সেটাই হয়ত বছর বছর প্রাকটিস করে ভাল হয়েছে। স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে কিছু ম্যাডাম থাকেন যাদের প্রেমে স্কুল কলেজের সবাই পড়ে। উনাকে দেখলে সে কথাই মনে হয়। এমন সুন্দর। সিনথি আর সাবরিনা কে মিলালে যা হবার কথা সেই সৌন্দর্যটা যেন উনার ভিতর মিশে আছে। ছবি দেখেই বোঝা যায় দারুণ রুচি, মার্জিত। কথায় ওস্তাদ। উনাকে পটানো কঠিন হবে তবে একবার পটাতে পারলে উনি হবেন আমাদের মেইন অস্ত্র বাকি পরিবার কে রাজি করানোর। হবু শ্বাশুড়ি তাও ছবি দেখে বলতে হচ্ছে আমার হবু শ্বশুড় দারুণ একটা দাও মেরেছেন। সিনেমার নায়িকাদের মত সুন্দরী। আজকালকার যুগের মেকাপ করা নেপো কিড নায়িকাদের মত না একদম মধুবালার মত, ন্যাচারাল। উনাকে দেখে অনেক কিছুই মাথায় আসছে। দুই দুইটা বাচ্চার পর এমন ফিগার কেমনে ধরে রেখেছেন। পাচ ফুট ছয় ইঞ্চি। বুক খুব বড় না। মাঝারি। পেছন টা বোঝা যাচ্ছে না কোন ছবি দেখেই। এমন ভাবে শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পড়েছেন যে শরীরের পিছন দিকটার আকৃতি বোঝা যায় না। ইন্টেলিজেন্ট। এভাবে কাপড় না পড়লে রাতে কত কলেজ স্টুডেন্টের যে প্যান্ট নষ্ট হত কে জানে। অবশ্য এখনো যে এই মুখ ভেবে কেউ কিছু করে না কে জানে। আমার নিজেরেই তো গরম লাগছে যেন।


এসব ভাবতে ভাবতে প্ল্যান ঠিক করে ফেললাম। সিনথির ফ্লাইট এক মাস পরে। এরমাঝে সিনথি কে সময় দিতে হবে বেশি। এরপর নামতে আসল কাজে। আর এর মাঝে এই তিনজনের সম্পর্কে যত বেশি তথ্য জানা যায় জানতে হবে। সিনথির থেকে, আমার পলিটিক্যাল কানেকশন কাজে লাগিয়ে বা ভার্সিটির বন্ধু বান্ধবদের দিয়ে। সিনথি বলেছে উনাদের রাজি করানো হবে অসাধ্য সাধন তবে কেউ যদি পারে সেটা আমি। দেখা যাক। সিনথি উড়াল দিলেই শুরু করতে হবে প্রজেক্ট অসাধ্যসাধন।


**************************
আপনাদের মন্তব্য আমার অনুপ্রেরণা 
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.


Messages In This Thread
RE: অঘটনঘটন পটিয়সী - by কাদের - 17-01-2023, 07:30 AM



Users browsing this thread: 4 Guest(s)